শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৫

রাজনৈতিক ওয়ারিশ ও সামান্য ক্ষতি

ড. শেখ আবদুস সালাম
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক ওয়ারিশ ও সামান্য ক্ষতি

১. মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনপ্রবাহের এই সময় পরিসর অনন্ত কালপ্রবাহের কাছে যে কত ক্ষুদ্র তা আমরা কল্পনাও করতে পারি না। আমাদের জীবনপ্রবাহে নানা বাঁক থাকে, তা সবসময় সরলভাবে এগোয় না। এসব বাঁকে মানুষ কিন্তু থেমে থাকে না। তারা পরিস্থিতি অনুকূলে রাখার প্রত্যয়ে কখনো হয়তো সাময়িকভাবে থমকে দাঁড়ায়, কখনোবা সিদ্ধান্ত নিয়ে তার পথচলা নির্ধারণ করে নেয় আবার কখনোবা অদৃষ্টের হাতে ভাগ্যকে সোপর্দ করে সামনে এগোবার চেষ্টা চালিয়ে যায়। জীবনের এ নানা বাঁকে চলতে গিয়ে অনেককে অবশ্য ঘাট পরিবর্তন করতে দেখা যায়। উদাহরণ হিসেবে আমরা দেখেছি চট্টগ্রামের এক সময়ের নির্বাচিত এবং সদ্য সমাপ্ত চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ মনজুর আলমকে। তিনি এক সময় ছিলেন নৌকার যাত্রী, কয়েক বছর হলো বইতে শুরু করেছেন ধানের শীষের অাঁটি।

এ বছর ঢাকা সিটি করপোরেশনের (উত্তর) নির্বাচনেও আমরা এরকম চিত্র লক্ষ্য করছি। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এক সময়ের এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু ছিলেন আওয়ামী নৌকার এক শক্তিশালী বৈঠাওয়ালা। কী কারণে যেন তিনি পরে বনে গেলেন বিএনপির এক নিবেদিত নেতায়; আস্তে আস্তে উপনীত হলেন দলটির অন্যতম একজন কর্ণধার হিসেবে। এখন আবদুল আউয়াল মিন্টুকে মানুষ বিএনপির নেতা হিসেবেই জানে, তিনি বিএনপি নেত্রীর খুবই কাছের একজন উপদেষ্টা। মিন্টু একজন সজ্জন এবং আচারি মানুষ। ব্যবসায়ী-রাজনীতিক হলেও ঢাকা এবং বিশেষ করে তার এলাকা নোয়াখালীর ব্যাপক মানুষের সঙ্গে তার যথেষ্ট মিথস্ক্রিয়া বা ইন্টারঅ্যাকশন রয়েছে। ঢাকার মানুষ অনেকেই জানেন যে দীর্ঘদিন থেকে মিন্টু ঢাকার নগরপিতা হওয়ার স্বপ্ন লালন করে আসছেন। এ ব্যাপারে ঢাকার মানুষের কাছে ভবিষ্যতের মেয়র হিসেবে তার একটা ইমেজও গড়ে উঠেছিল।

এ বছর ঢাকা সিটি নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হওয়ার সময় থেকেই মেয়র পদে নির্বাচনের ব্যাপারে তার নাম কিন্তু সামনেই চলে এসেছিল। বিএনপি সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে দলটির সর্বস্তরের নেতা-কর্মী এমনকি সমর্থক গোষ্ঠীও মিন্টুকেই তাদের মেয়র প্রার্থী হিসেবে ভেবে নিয়েছিলেন। ভয় ছিল বিভিন্ন মামলার কারণে তিনি তার আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারবেন কি-না? ব্যাংক ঋণ (ধনী ব্যবসায়ীদের প্রায় সবারই থাকে), মালিমামলা প্রভৃতি ঝক্কি-ঝামেলা কাটিয়ে অবশেষে ২৮ এপ্রিলের নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি ঢাকা উত্তর থেকে নির্বাচনের জন্য মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন। সঙ্গে তার ছেলে তাবিথ আউয়ালের নামেও একটি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে তাবিথ আউয়াল নামটি তখনই আমরা প্রথম জানলাম। পরে শুনেছি তিনিও একজন লেখাপড়া জানা, সজ্জন এবং রুচিবান মানুষ। তিনি মূলত বাবার ব্যবসায় সাম্রাজ্যই দেখাশোনা করেন।

গোল বাঁধল নমিনেশন পেপার স্ক্রটিনির সময়। আবদুল আউয়াল মিন্টুর কেসকাণ্ড কিংবা ঋণগ্রস্ততা এসব কোনো অপমানকর কারণে নয়, নির্বাচন কমিশনের সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার ছোট্ট (মাইনর) একটি কারণে তার প্রার্থিতা বাতিল করে দিলেন। এ যেন পচা শামুকে পা কেটে যাওয়া। তার প্রার্থিতা বাতিলের কারণ হিসেবে রিটার্নিং অফিসার তার আইনজীবীদের কাছে উল্লেখ করলেন যে, মিন্টুর প্রার্থিতা যারা প্রস্তাব এবং সমর্থন করেছেন তাদের কেউ একজন নিজেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ভোটার নন, এটা নির্বাচন আইনের বরখেলাপ। কাজেই তার প্রার্থিতা বাতিল। এবার শুরু হলো উকিল-ব্যারিস্টারদের দৌড়ঝাঁপ। এখানে নেতৃত্ব দিলেন সুপ্রিমকোর্ট বার সমিতির দুবারের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। তার নেতৃত্বে আইনজ্ঞ দল গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে, প্রেস কনফারেন্স করে মানুষকে বুঝাতে চাইলেন এটা কোনো ব্যাপারই নয়- 'ইট ইজ অ্যা মাইনর মিসটেক'। 'মাইনর' মিসটেক যে এত বড় 'মেজর'-এ পরিণত হতে পারে তা তারা স্বীকারই করতে চাইলেন না। তারা বিভাগীয় কমিশনারের কাছে, অতঃপর হাইকোর্ট, সুপ্রিমকোর্ট সব জায়গায় দৌড়ঝাঁপ করলেন। কিন্তু কিছুতেই কাজ হলো না বরং যা হওয়ার তাই-ই হলো। মিন্টু মেয়র নির্বাচনের জন্য প্রার্থীই হতে পারলেন না। নির্বাচনী আইনে পরিষ্কার বলা আছে- প্রার্থীর প্রস্তাবক/সমর্থক নির্বাচনী এলাকার ভোটার হবেন। এখানে মাইনর আর মেজর বলে কোনো অনুষঙ্গ নেই- ব্যাপারটি আগে থেকেই আমজনতা উপলব্ধি করতে পারলেও ব্যারিস্টারের তা বুঝতে সময় লাগল বেশ কয়েক সপ্তাহ।

যাই হোক এ মাইনর মিসটেকে প্রার্থিতা বাতিল হওয়ায় মিন্টুর কতটা লাভ বা কতটা ক্ষতি হয়েছে মানুষ এখন তা নিয়েই নানামুখী আলোচনা করছে। অনেকের ধারণা, মিন্টুর এ 'মিসটেক' ইন্টেনশনাল। মিন্টু তার ব্যবসা-বাণিজ্যের ভূত-ভবিষ্যৎ অাঁচ করে নিজেই নাকি এ 'মিসটেক'টি করেছেন, এর মাধ্যমে তিনি একুল-ওকুল দুটোই রক্ষা করার চেষ্টা করেছেন। তিনি আসলে কী করেছেন বা কী করেননি কিংবা কেন 'মিসটেক'টি করেছেন তা আমাদের জানা সম্ভব নয়। তবে আমরা একটা জিনিস দেখলাম, এ ঘটনার মধ্য দিয়ে তিনি তার দল বিএনপিতে তার 'রাজনৈতিক ওয়ারিশ' তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। তার সন্তান তাবিথ আউয়াল বিএনপির মতো একটি বড় দলের প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছেন। তাবিথ আউয়াল বিএনপির কোনো পর্যায়ের আদৌ একজন সদস্যও কিনা তা আমাদের জানা নেই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এ দলটির বাঘা বাঘা নেতাকে টপকে তাবিথই হয়েছিলেন ঢাকা উত্তরের বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী। এ যেন জন্মেই এক প্রকার সর্বোচ্চ ডিগ্রি লাভ অথবা গাছ না লাগিয়েই সেই গাছ থেকে পাকা ফল খাওয়া আর কী।

রাজনৈতিক ওয়ারিশ হিসেবে এ দেশে অনেকেই এখন প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ। খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বঙ্গবন্ধুর ওয়ারিশ। তবে তিনি কিন্তু ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য হয়ে আওয়ামী রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ও এখন হালকাভাবে হলেও আওয়ামী রাজনীতির মাঠে। তিনিও কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্যপদ নিয়েছেন পীরগঞ্জ থেকে। বিএনপি নেত্রী খালেদাপুত্র তারেক রহমানও যতটুকু জানি বিএনপির প্রাথমিক সদস্য হয়ে পরে দলের সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান হয়েছেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি বি চৌধুরীর ছেলে মাহী বি চৌধুরীও বিকল্পধারার সদস্য, অতঃপর নেতা। এমন আরও অনেক উদাহরণ আমরা দেখতে পাব। কিন্তু তাবিথের রাজনৈতিক ওয়ারিশানার বিষয়টি কেমন যেন একটু আকস্মিক মনে হচ্ছে। বিএনপির কিছুই না হয়ে প্রথমবারেই ছক্কা অর্থাৎ একবারেই তিনি তাদের সমর্থিত ঢাকার মেয়র প্রার্থী। ২. রাজনীতিবিদরা হয়তো কখনো কখনো এ ধরনের 'মিসটেক' করেই থাকেন। এসব মিসটেক করেও (কখনো বুঝে, কখনো না বুঝে) বহু রাজন্য ব্যক্তিত্ব অনেক সময় রাজ্য শাসন করেন, আবার কখনো কখনো খোদ রাজনীতির বড় ক্ষতিও করে ফেলেন। রাজনীতিক কিংবা রাজরাজড়াগণ অনেক সময় কোনো কোনো ঘটনাকে এতটাই সামান্য বা ক্ষুদ্র জ্ঞান করেন, যা সাধারণ মানুষের পক্ষে সামলিয়ে নেওয়াই কঠিন হয়ে পড়ে, এমনকি তা অনেক সময় সম্ভবও হয় না। যেমন : গত কয়েক মাসে বিশেষ করে গেল এসএসসি পরীক্ষার সময় যখন হরতাল-অবরোধ এবং এসবের আবারণে পেট্রলবোমাসহ ধ্বংসযজ্ঞের এক উৎসব (!) চলছিল তখন একসময় বিএনপি নেতা লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান এসএসসি পরীক্ষার দিনগুলোতে হরতালের ছাড় দেওয়ার ব্যাপারে একসময় বলেছিলেন, গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের মতো বড় কিছু অর্জনের জন্য লেখাপড়ার এতটুকু ক্ষতি আমাদের মেনে নিতেই হবে। এ ব্যাপারে বিএনপির সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন মন্তব্য করেছিলেন- কিসের লেখাপড়া, কিসের পরীক্ষা, আগে গণতন্ত্র, পরে এসব। হায়রে নেতৃত্ব, হায়রে রাজনীতি। বিএনপির অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব উদ্দিন এমনকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সময়ের উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দিনের মুখেও এ ধরনের উচ্চারণ আমরা শুনেছি।

এসব উচ্চারণ বা ঘটনা যে কেবল একালেই ঘটছে তা নয়। পাঠকবৃন্দ, আপনাদের নিশ্চয়ই কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামান্য ক্ষতি (দিব্যবদানমালা) কবিতাটি মনে আছে।

বহে মাঘ মাসে শীতের বাতাস,/স্বচ্ছসলিলা বরুণা।/পুরী হতে দূরে গ্রামে নির্জনে/শিলাময় ঘাট চম্পকবনে,/স্নানে চলেছেন শতসখীসনে/

কাশীর মহিষী করুণা।/...স্নান সমাপন করিয়া যখন/কূলে উঠে নারী সকলে/মহিষী কহিলা, 'উহু! শীতে মরি,/সকল শরীর উঠিছে শিহরি,

জ্বেলে দে আগুন ওলো সহচরী- /শীত নিবারিব অনলে'।

এ সময় কাশির মহিষী রানীমার শীত নিবারণের জন্য তার সখী-সঙ্গীরা অদূরে কিছু অতি দরিদ্র মানুষের বসবাসের নিমিত্তে দাঁড়িয়ে থাকা কিছু জীর্ণ কুটিরে আগুন লাগিয়ে দিল। রানী তখন তার প্রমোদক্লান্ত শত সঙ্গীদের সঙ্গে নিয়ে আগুনের উত্তাপ উপভোগ করতে লাগলেন। এদিকে উপায়ান্ত না পেয়ে এসব দীনহীন প্রজারা তখন ভূপতি অর্থাৎ রাজ দরবারে গিয়ে তাদের দুর্দশার কথা তাকে জানালেন। এ জন্য রানী এসে তাদের ব্যবহারে রুষ্ট হয়ে বললেন-

রুষিয়া কহিল রাজার মহিষী,/ 'গৃহ কহ তারে কী বোধে !/গেছে গুটিকত জীর্ণ কুটির, /কতটুকু ক্ষতি হয়েছে প্রাণীর?

অর্থাৎ এসব মানুষের গুটিকতক গৃহ তথা জীর্ণ কুটির হয়তো পুড়ে গেছে কিন্তু তাতে এমনকি ক্ষতি হয়েছে তাদের? এগুলো কী কোনো গৃহ? রাজমহিষীর এক প্রহরের প্রমোদের জন্য এমন এক-আধটু ক্ষতি হতেই পারে। আমাদের নেতানেত্রীরা এ ধরনের 'মাইনর মিসেটক' করে একদিকে যেমন নিজের ক্ষতি করছেন, এসব ক্ষতির আবরণে আবার খারাপ রাজনৈতিক কৃষ্টিও তৈরি করে দিচ্ছেন। এসবের ফাঁক দিয়ে রাজনীতিতে রাজনৈতিক ওয়ারিশানা কায়েম হচ্ছে। এটা রাজনীতির জন্য ভালো লক্ষণ নয়। এসব কারণে ত্যাগী, পোড় খাওয়া কিংবা রাজনীতির মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠা রাজনীতিকরাই কিন্তু রাজনীতি থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেবে আর এভাবে এক সময় অনেক দূরে সরে যাবে। অন্যদিকে নেতা-নেত্রীকে খুশি করার জন্য রাজনীতিবিদরা সত্যকে এখন আর সত্য বলছেন না। অনেকটা দলকানা হয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে খুশি রাখার জন্য মানুষের জীবন-জীবিকা, শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার অধিকার সবকিছু নিয়ে তারা যেন পরিহাস করে যাচ্ছেন। তারা একদিকে যেমন বুঝতে চেষ্টা করছেন না যে, কোনটা 'মাইনর' ভুল আর কোনটা 'মেজর' ভুল; একইভাবে তারা ভুলে যাচ্ছেন যে, কোনটা উপদেশ আর কোনটা পরিহাস? কোনটা সামান্য ক্ষতি কিংবা কোনটা বড় ক্ষতি? সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবাইকে সুমতি দিন।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট

(পিআইবি)র সাবেক মহাপরিচালক।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন