শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৫

রাজনৈতিক ওয়ারিশ ও সামান্য ক্ষতি

ড. শেখ আবদুস সালাম
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক ওয়ারিশ ও সামান্য ক্ষতি

১. মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনপ্রবাহের এই সময় পরিসর অনন্ত কালপ্রবাহের কাছে যে কত ক্ষুদ্র তা আমরা কল্পনাও করতে পারি না। আমাদের জীবনপ্রবাহে নানা বাঁক থাকে, তা সবসময় সরলভাবে এগোয় না। এসব বাঁকে মানুষ কিন্তু থেমে থাকে না। তারা পরিস্থিতি অনুকূলে রাখার প্রত্যয়ে কখনো হয়তো সাময়িকভাবে থমকে দাঁড়ায়, কখনোবা সিদ্ধান্ত নিয়ে তার পথচলা নির্ধারণ করে নেয় আবার কখনোবা অদৃষ্টের হাতে ভাগ্যকে সোপর্দ করে সামনে এগোবার চেষ্টা চালিয়ে যায়। জীবনের এ নানা বাঁকে চলতে গিয়ে অনেককে অবশ্য ঘাট পরিবর্তন করতে দেখা যায়। উদাহরণ হিসেবে আমরা দেখেছি চট্টগ্রামের এক সময়ের নির্বাচিত এবং সদ্য সমাপ্ত চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ মনজুর আলমকে। তিনি এক সময় ছিলেন নৌকার যাত্রী, কয়েক বছর হলো বইতে শুরু করেছেন ধানের শীষের অাঁটি।

এ বছর ঢাকা সিটি করপোরেশনের (উত্তর) নির্বাচনেও আমরা এরকম চিত্র লক্ষ্য করছি। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এক সময়ের এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু ছিলেন আওয়ামী নৌকার এক শক্তিশালী বৈঠাওয়ালা। কী কারণে যেন তিনি পরে বনে গেলেন বিএনপির এক নিবেদিত নেতায়; আস্তে আস্তে উপনীত হলেন দলটির অন্যতম একজন কর্ণধার হিসেবে। এখন আবদুল আউয়াল মিন্টুকে মানুষ বিএনপির নেতা হিসেবেই জানে, তিনি বিএনপি নেত্রীর খুবই কাছের একজন উপদেষ্টা। মিন্টু একজন সজ্জন এবং আচারি মানুষ। ব্যবসায়ী-রাজনীতিক হলেও ঢাকা এবং বিশেষ করে তার এলাকা নোয়াখালীর ব্যাপক মানুষের সঙ্গে তার যথেষ্ট মিথস্ক্রিয়া বা ইন্টারঅ্যাকশন রয়েছে। ঢাকার মানুষ অনেকেই জানেন যে দীর্ঘদিন থেকে মিন্টু ঢাকার নগরপিতা হওয়ার স্বপ্ন লালন করে আসছেন। এ ব্যাপারে ঢাকার মানুষের কাছে ভবিষ্যতের মেয়র হিসেবে তার একটা ইমেজও গড়ে উঠেছিল।

এ বছর ঢাকা সিটি নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হওয়ার সময় থেকেই মেয়র পদে নির্বাচনের ব্যাপারে তার নাম কিন্তু সামনেই চলে এসেছিল। বিএনপি সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে দলটির সর্বস্তরের নেতা-কর্মী এমনকি সমর্থক গোষ্ঠীও মিন্টুকেই তাদের মেয়র প্রার্থী হিসেবে ভেবে নিয়েছিলেন। ভয় ছিল বিভিন্ন মামলার কারণে তিনি তার আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারবেন কি-না? ব্যাংক ঋণ (ধনী ব্যবসায়ীদের প্রায় সবারই থাকে), মালিমামলা প্রভৃতি ঝক্কি-ঝামেলা কাটিয়ে অবশেষে ২৮ এপ্রিলের নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি ঢাকা উত্তর থেকে নির্বাচনের জন্য মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন। সঙ্গে তার ছেলে তাবিথ আউয়ালের নামেও একটি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে তাবিথ আউয়াল নামটি তখনই আমরা প্রথম জানলাম। পরে শুনেছি তিনিও একজন লেখাপড়া জানা, সজ্জন এবং রুচিবান মানুষ। তিনি মূলত বাবার ব্যবসায় সাম্রাজ্যই দেখাশোনা করেন।

গোল বাঁধল নমিনেশন পেপার স্ক্রটিনির সময়। আবদুল আউয়াল মিন্টুর কেসকাণ্ড কিংবা ঋণগ্রস্ততা এসব কোনো অপমানকর কারণে নয়, নির্বাচন কমিশনের সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার ছোট্ট (মাইনর) একটি কারণে তার প্রার্থিতা বাতিল করে দিলেন। এ যেন পচা শামুকে পা কেটে যাওয়া। তার প্রার্থিতা বাতিলের কারণ হিসেবে রিটার্নিং অফিসার তার আইনজীবীদের কাছে উল্লেখ করলেন যে, মিন্টুর প্রার্থিতা যারা প্রস্তাব এবং সমর্থন করেছেন তাদের কেউ একজন নিজেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ভোটার নন, এটা নির্বাচন আইনের বরখেলাপ। কাজেই তার প্রার্থিতা বাতিল। এবার শুরু হলো উকিল-ব্যারিস্টারদের দৌড়ঝাঁপ। এখানে নেতৃত্ব দিলেন সুপ্রিমকোর্ট বার সমিতির দুবারের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। তার নেতৃত্বে আইনজ্ঞ দল গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে, প্রেস কনফারেন্স করে মানুষকে বুঝাতে চাইলেন এটা কোনো ব্যাপারই নয়- 'ইট ইজ অ্যা মাইনর মিসটেক'। 'মাইনর' মিসটেক যে এত বড় 'মেজর'-এ পরিণত হতে পারে তা তারা স্বীকারই করতে চাইলেন না। তারা বিভাগীয় কমিশনারের কাছে, অতঃপর হাইকোর্ট, সুপ্রিমকোর্ট সব জায়গায় দৌড়ঝাঁপ করলেন। কিন্তু কিছুতেই কাজ হলো না বরং যা হওয়ার তাই-ই হলো। মিন্টু মেয়র নির্বাচনের জন্য প্রার্থীই হতে পারলেন না। নির্বাচনী আইনে পরিষ্কার বলা আছে- প্রার্থীর প্রস্তাবক/সমর্থক নির্বাচনী এলাকার ভোটার হবেন। এখানে মাইনর আর মেজর বলে কোনো অনুষঙ্গ নেই- ব্যাপারটি আগে থেকেই আমজনতা উপলব্ধি করতে পারলেও ব্যারিস্টারের তা বুঝতে সময় লাগল বেশ কয়েক সপ্তাহ।

যাই হোক এ মাইনর মিসটেকে প্রার্থিতা বাতিল হওয়ায় মিন্টুর কতটা লাভ বা কতটা ক্ষতি হয়েছে মানুষ এখন তা নিয়েই নানামুখী আলোচনা করছে। অনেকের ধারণা, মিন্টুর এ 'মিসটেক' ইন্টেনশনাল। মিন্টু তার ব্যবসা-বাণিজ্যের ভূত-ভবিষ্যৎ অাঁচ করে নিজেই নাকি এ 'মিসটেক'টি করেছেন, এর মাধ্যমে তিনি একুল-ওকুল দুটোই রক্ষা করার চেষ্টা করেছেন। তিনি আসলে কী করেছেন বা কী করেননি কিংবা কেন 'মিসটেক'টি করেছেন তা আমাদের জানা সম্ভব নয়। তবে আমরা একটা জিনিস দেখলাম, এ ঘটনার মধ্য দিয়ে তিনি তার দল বিএনপিতে তার 'রাজনৈতিক ওয়ারিশ' তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। তার সন্তান তাবিথ আউয়াল বিএনপির মতো একটি বড় দলের প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছেন। তাবিথ আউয়াল বিএনপির কোনো পর্যায়ের আদৌ একজন সদস্যও কিনা তা আমাদের জানা নেই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এ দলটির বাঘা বাঘা নেতাকে টপকে তাবিথই হয়েছিলেন ঢাকা উত্তরের বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী। এ যেন জন্মেই এক প্রকার সর্বোচ্চ ডিগ্রি লাভ অথবা গাছ না লাগিয়েই সেই গাছ থেকে পাকা ফল খাওয়া আর কী।

রাজনৈতিক ওয়ারিশ হিসেবে এ দেশে অনেকেই এখন প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ। খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বঙ্গবন্ধুর ওয়ারিশ। তবে তিনি কিন্তু ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য হয়ে আওয়ামী রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ও এখন হালকাভাবে হলেও আওয়ামী রাজনীতির মাঠে। তিনিও কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্যপদ নিয়েছেন পীরগঞ্জ থেকে। বিএনপি নেত্রী খালেদাপুত্র তারেক রহমানও যতটুকু জানি বিএনপির প্রাথমিক সদস্য হয়ে পরে দলের সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান হয়েছেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি বি চৌধুরীর ছেলে মাহী বি চৌধুরীও বিকল্পধারার সদস্য, অতঃপর নেতা। এমন আরও অনেক উদাহরণ আমরা দেখতে পাব। কিন্তু তাবিথের রাজনৈতিক ওয়ারিশানার বিষয়টি কেমন যেন একটু আকস্মিক মনে হচ্ছে। বিএনপির কিছুই না হয়ে প্রথমবারেই ছক্কা অর্থাৎ একবারেই তিনি তাদের সমর্থিত ঢাকার মেয়র প্রার্থী। ২. রাজনীতিবিদরা হয়তো কখনো কখনো এ ধরনের 'মিসটেক' করেই থাকেন। এসব মিসটেক করেও (কখনো বুঝে, কখনো না বুঝে) বহু রাজন্য ব্যক্তিত্ব অনেক সময় রাজ্য শাসন করেন, আবার কখনো কখনো খোদ রাজনীতির বড় ক্ষতিও করে ফেলেন। রাজনীতিক কিংবা রাজরাজড়াগণ অনেক সময় কোনো কোনো ঘটনাকে এতটাই সামান্য বা ক্ষুদ্র জ্ঞান করেন, যা সাধারণ মানুষের পক্ষে সামলিয়ে নেওয়াই কঠিন হয়ে পড়ে, এমনকি তা অনেক সময় সম্ভবও হয় না। যেমন : গত কয়েক মাসে বিশেষ করে গেল এসএসসি পরীক্ষার সময় যখন হরতাল-অবরোধ এবং এসবের আবারণে পেট্রলবোমাসহ ধ্বংসযজ্ঞের এক উৎসব (!) চলছিল তখন একসময় বিএনপি নেতা লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান এসএসসি পরীক্ষার দিনগুলোতে হরতালের ছাড় দেওয়ার ব্যাপারে একসময় বলেছিলেন, গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের মতো বড় কিছু অর্জনের জন্য লেখাপড়ার এতটুকু ক্ষতি আমাদের মেনে নিতেই হবে। এ ব্যাপারে বিএনপির সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন মন্তব্য করেছিলেন- কিসের লেখাপড়া, কিসের পরীক্ষা, আগে গণতন্ত্র, পরে এসব। হায়রে নেতৃত্ব, হায়রে রাজনীতি। বিএনপির অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব উদ্দিন এমনকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সময়ের উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দিনের মুখেও এ ধরনের উচ্চারণ আমরা শুনেছি।

এসব উচ্চারণ বা ঘটনা যে কেবল একালেই ঘটছে তা নয়। পাঠকবৃন্দ, আপনাদের নিশ্চয়ই কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামান্য ক্ষতি (দিব্যবদানমালা) কবিতাটি মনে আছে।

বহে মাঘ মাসে শীতের বাতাস,/স্বচ্ছসলিলা বরুণা।/পুরী হতে দূরে গ্রামে নির্জনে/শিলাময় ঘাট চম্পকবনে,/স্নানে চলেছেন শতসখীসনে/

কাশীর মহিষী করুণা।/...স্নান সমাপন করিয়া যখন/কূলে উঠে নারী সকলে/মহিষী কহিলা, 'উহু! শীতে মরি,/সকল শরীর উঠিছে শিহরি,

জ্বেলে দে আগুন ওলো সহচরী- /শীত নিবারিব অনলে'।

এ সময় কাশির মহিষী রানীমার শীত নিবারণের জন্য তার সখী-সঙ্গীরা অদূরে কিছু অতি দরিদ্র মানুষের বসবাসের নিমিত্তে দাঁড়িয়ে থাকা কিছু জীর্ণ কুটিরে আগুন লাগিয়ে দিল। রানী তখন তার প্রমোদক্লান্ত শত সঙ্গীদের সঙ্গে নিয়ে আগুনের উত্তাপ উপভোগ করতে লাগলেন। এদিকে উপায়ান্ত না পেয়ে এসব দীনহীন প্রজারা তখন ভূপতি অর্থাৎ রাজ দরবারে গিয়ে তাদের দুর্দশার কথা তাকে জানালেন। এ জন্য রানী এসে তাদের ব্যবহারে রুষ্ট হয়ে বললেন-

রুষিয়া কহিল রাজার মহিষী,/ 'গৃহ কহ তারে কী বোধে !/গেছে গুটিকত জীর্ণ কুটির, /কতটুকু ক্ষতি হয়েছে প্রাণীর?

অর্থাৎ এসব মানুষের গুটিকতক গৃহ তথা জীর্ণ কুটির হয়তো পুড়ে গেছে কিন্তু তাতে এমনকি ক্ষতি হয়েছে তাদের? এগুলো কী কোনো গৃহ? রাজমহিষীর এক প্রহরের প্রমোদের জন্য এমন এক-আধটু ক্ষতি হতেই পারে। আমাদের নেতানেত্রীরা এ ধরনের 'মাইনর মিসেটক' করে একদিকে যেমন নিজের ক্ষতি করছেন, এসব ক্ষতির আবরণে আবার খারাপ রাজনৈতিক কৃষ্টিও তৈরি করে দিচ্ছেন। এসবের ফাঁক দিয়ে রাজনীতিতে রাজনৈতিক ওয়ারিশানা কায়েম হচ্ছে। এটা রাজনীতির জন্য ভালো লক্ষণ নয়। এসব কারণে ত্যাগী, পোড় খাওয়া কিংবা রাজনীতির মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠা রাজনীতিকরাই কিন্তু রাজনীতি থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেবে আর এভাবে এক সময় অনেক দূরে সরে যাবে। অন্যদিকে নেতা-নেত্রীকে খুশি করার জন্য রাজনীতিবিদরা সত্যকে এখন আর সত্য বলছেন না। অনেকটা দলকানা হয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে খুশি রাখার জন্য মানুষের জীবন-জীবিকা, শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার অধিকার সবকিছু নিয়ে তারা যেন পরিহাস করে যাচ্ছেন। তারা একদিকে যেমন বুঝতে চেষ্টা করছেন না যে, কোনটা 'মাইনর' ভুল আর কোনটা 'মেজর' ভুল; একইভাবে তারা ভুলে যাচ্ছেন যে, কোনটা উপদেশ আর কোনটা পরিহাস? কোনটা সামান্য ক্ষতি কিংবা কোনটা বড় ক্ষতি? সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবাইকে সুমতি দিন।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট

(পিআইবি)র সাবেক মহাপরিচালক।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন