শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মে, ২০১৫

রসুল (সা.) মুমিন উম্মত এবং মৌমাছি বৃত্তান্ত

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
রসুল (সা.) মুমিন উম্মত এবং মৌমাছি বৃত্তান্ত

অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম যে, বিষয়টি নিয়ে লিখব। কিন্তু বিষয়বস্তুটির গভীরতা এত বেশি যে এই অবোধ বান্দা জ্ঞানের রাজ্যে বহুদিন ভিখেরির মতো ঘোরাঘুরি করেও কোনো কিছুর কূলকিনারা করতে পারছিলাম না। বিষয়টি আমার মনোমস্তিষ্কে দোলা দিচ্ছিল আল্লাহর রসুল (সা.)-এর একটি হাদিস শোনার পর। তিনি বলেন, মুমিনরা হলো মৌমাছির মতো। ব্যস এটুকুনই। যখন শুনলাম তখন চিন্তা করার ফুরসত হয়নি। কিন্তু গত প্রায় সাতটি বছর ধরে ভাবছি, রসুল (সা.) কেন তার মুমিন মোত্তাকি উম্মতদের মৌমাছির সঙ্গে তুলনা করলেন। যতবার মধু পান করেছি, যতবার মৌচাক বা মৌমাছি দেখেছি এবং জমিনের জানা-শোনা মুমিন মোত্তাকিদের দেখেছি ঠিক ততবারই হাদিসটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য অনুধাবন করার চেষ্টা করেছি।

মৌমাছির সঙ্গে মুমিনের সম্পর্ক বলার আগে আল্লাহর রসুল (সা.) সম্পর্কে দুই-একটি কথা বলে নেই। তারপর বলব মৌমাছির বৃত্তান্ত এবং সবার শেষে মুমিনের সঙ্গে তাদের সম্পর্কের বৃত্তান্ত। মানুষ হিসেবে আল্লাহর রসুল (সা.)-এর হাজারও শ্রেষ্ঠত্ব, সফলতা, স্বার্থকতা এবং গুণাবলির কথাগুলোর পাশাপাশি আমাদের একটি বিষয় দৃঢ়তার সঙ্গে হৃদয়ে ধারণ করতে হবে যে, তাঁর জ্ঞানগুলো ছিল পরিপূর্ণভাবে ঐশ্বরিক বা খোদা প্রদত্ত। মহাবিশ্বের মালিক আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত জ্ঞান ওয়াল জালাল তার সব শরিয়তি, মারেফতি, কুদরতি এবং হাকিকতের জ্ঞানভাণ্ডার মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে খুলে দিয়েছিলেন। আর এ কারণেই রসুল (সা.)-এর হাদিস নিয়ে দুনিয়ার পণ্ডিতরা কেয়ামত পর্যন্ত গবেষণা করেও কোনো কূলকিনারা করতে পারবে না। তাই আল্লাহর এই অধম বান্দা বিষয়বস্তু নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে বার বার শুধু অসহায়বোধ করেছে।

আল্লাহর লক্ষকোটি মাখলুকাতের মধ্যে মৌমাছি হলো ক্ষুদ্রতর অথচ তাৎপর্যপূর্ণ একটি পতঙ্গ গোষ্ঠী। সৃষ্টির আদি থেকেই মৌমাছিরা ছিল এবং মানুষজন তাদের দেখে আসছে। কিন্তু খুব অল্প সংখ্যক বান্দা-বান্দী এই সৃষ্টিটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য সম্পর্কে ভেবেছে। আমাদের জ্ঞান এ সম্পর্কে কতটা মাহরুম তা কিছু তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করলেই বুঝতে পারবেন। প্রকৃতিতে মৌমাছির প্রজাতি রয়েছে ২০ হাজারেরও অধিক। এর মধ্যে মাত্র সাত-আটটি প্রজাতি মধু সংগ্রহ করে। মৌচাক শব্দটির সঙ্গে আমরা কম-বেশি সবাই পরিচিত। ঢাকা শহরে এবং ঢাকার অদূরে মৌচাক নামের সুবিশাল দুটি মার্কেট রয়েছে। তখন যদি প্রশ্ন করেন, মৌচাক শব্দটির অর্থ কী? তাহলে কতজন বলতে পারবেন যে মৌচাক হলো সেই স্থান যেখানে কাজ ও বিনোদনের জন্য একত্র হতে হয়। আরও প্রশ্ন আপনি করতে পারেন, যেমন মৌচাকে কতগুলো মৌমাছি থাকে, মৌমাছির ঘর কতগুলো, ঘরের আকার-আয়তনই কেমন, ঘরের বাসিন্দারা কী কী কাজ করে অথবা কেমনতর বিনোদন করে ইত্যাদি। আসুন এবার আমরা সংক্ষেপে মৌমাছি এবং মৌচাক সম্পর্কে কিছু জেনে মূল প্রসঙ্গে চলে যাই।

একটি দলে গড়ে ৬০ হাজার মৌমাছি থাকে। আর মৌচাকে থাকে গড়ে এক লাখ আশি হাজার ঘর বা কুঠরি। প্রতিটি কুঠরি ছয় বাহু এবং ছয়টি কোণবিশিষ্ট। প্রতিটি কুঠরির মধ্যে আবার তিনটি সাব কুঠরি রয়েছে, যা চার কোণবিশিষ্ট। সুতরাং একটি কুঠরির ভিতরে রয়েছে ৩x৪=১২টি কোণ এবং বাইরে রয়েছে ছয়টি অর্থাৎ মোট ১৮টি কোণ। আপনি অবাক হবেন এই ভেবে যে, মৌচাকের এক লাখ আশি হাজার কুঠরির প্রত্যেকটি যেমন আকার-আয়তনে সমান তেমনি কুঠরিগুলোর বাহু এবং কোণগুলোও পরস্পর সমান- এক সুতা এদিক-ওদিক হবে না।

মৌচাকের কুঠরিতে বসবাস করার জন্য একটি এলাকা রয়েছে- আর রয়েছে ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদনের এলাকা। বাকি কুঠরিগুলোতে সঞ্চয় করা হয় মধু। মৌচাকের প্রধানকে বলা হয় রানী। তার আকার-আকৃতি অন্যান্য মৌমাছি থেকে বড়। তিনি রোজ দুই হাজারের মতো ডিম পারে। সেই ডিম থেকে বাচ্চা বের হওয়ার জন্য প্রথমত দরকার পড়বে রাজকীয় সুধা বা রয়্যাল জেলি। এই জেলি কেবল রানীর কাছেই থাকে। রানীকে পাহারা দেওয়ার জন্য রয়েছে রাজকীয় সেনাবাহিনী, যা অনেকটা আমাদের দেশের এসএসএফ-এর মতো। এর বাইরে রয়েছে মৌচাক পাহারা দেওয়ার জন্য একদল সেনাবাহিনী। রয়েছে গুপ্তচর এবং পুলিশ বাহিনীও। এবার শুনুন মৌচাকে কে কীভাবে কাজ করে। একদল নারী মৌমাছি রয়েছে, যারা কেবল মৌচাকের চারপাশে উড়ে বেড়ায় এবং নাচ-গান করে সবাইকে আনন্দ দেয়। মৌচাকের ৯০% মৌমাছি হলো নারী। মাত্র এক থেকে দুই হাজার থাকে পুরুষ মৌমাছি। এরা কোনো কাজ করে না। সারাদিন কুঠরির মধ্যে থাকে। এরা নিজেরা খাবারটুকু পর্যন্ত খায় না। দায়িত্বপ্রাপ্ত নারীরা এসে তাদের খাইয়ে দিয়ে যায়। ইংরেজিতে পুরুষ মৌমাছিকে বলা হয় ড্রন, যার বাংলা অর্থ হলো- পরমুখাপেক্ষী, আলসে এবং নিষ্কর্মা।

গুপ্তচরেরা রানীকে জানায়, কোথায় মৌচাক করতে হবে। মৌচাকের আশপাশের দুই মাইলের মধ্যে প্রয়োজনীয় আঠা, মোম তৈরির উপকরণ এবং মধু সংগ্রহের সব উপাদান এবং পানীয় সরবরাহ থাকলেই রানী মৌচাক তৈরির হুকুম দেবেন। দলের বিশেষজ্ঞ কর্মীদের একদল বিভিন্ন গাছ থেকে আঠা সংগ্রহ করবে। আরেক দল মোমের উপকরণ সংগ্রহ এবং মোম তৈরি করবে। কারিগররা কুঠরি তৈরি করবে। ইঞ্জিনিয়াররা আঠা দিয়ে একেকটি কুঠরি অপরটির সঙ্গে জোড়া দেবে এবং গাছ বা অন্য কিছুর সঙ্গে মৌচাক স্থাপন করবে। ঝাড়ুদার বা পরিচ্ছন্ন কর্মীরা প্রত্যেকটি কুঠরি রানীর পছন্দমতো করে পরিষ্কার করবে। সব শেষে রানী মৌচাক পরিদর্শনে যাবেন। কোনো কুঠরির পরিচ্ছন্নতা যদি পছন্দ না হয় তবে রানী তা পুনরায় পরিষ্কার করতে বলবেন। কোনো কর্মী যদি অলস বা গাফেল হয়, তবে তাকে কঠোর শাস্তি- এমনকি মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত প্রদান করা হয়।

মৌচাক উদ্বোধনের পর একদল মৌমাছিকে দায়িত্ব দেওয়া হয় মৌচাকের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য। এদেরকে বলা হয় ফ্যানিং বি। এরা নিজেদের পাখা দিয়ে বাতাস করে মৌচাকের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা সর্বাবস্থায় ৩৪.৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বজায় রাখে। এই তাপমাত্রা না হলে ডিম থেকে যেমন বাচ্চা ফুটবে না তেমনি রয়েল জেলি এবং মধু নষ্ট হয়ে যাবে। যেসব দেশে তাপমাত্রা খুব বেশি সেসব দেশে কিছুু কুঠরিতে পানি জমা করে পাখা দিয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। অন্যদিকে শীতের দেশে ফ্যানিং বি-রা নিজেদের শরীরের তাপ দিয়ে মৌচাকের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। একদল মৌমাছিকে বলা হয় নার্স। তারা কেবল বাচ্চাদের পরিচর্যা করে। একদল আছে যাদেরকে বলা হয় বাবুর্চি। একদল মধু সংগ্রহ করে। অন্যদল আবার মধুর কুঠরিগুলোকে সিল করে দেয়, যাতে মধুগুলো উপচে বা চুইয়ে পড়তে না পারে। একদল কেবল পানি সংগ্রহ করে, আরেক দল মৃত মৌমাছিদের লাশ দাফন কাফনের ব্যবস্থা করে। মৌচাকে এতসব দল-উপদলের মধ্যে আরও রয়েছে স্কাউট বি বা বিপদে সাহায্যকারী দল, গার্ড বি বা নিরাপত্তা রক্ষী এবং পার্কিং বি অর্থাৎ মাল-সামান পার্কিংকারী মৌমাছি।

মৌচাকের প্রাণ ভ্রমরা হলেন রানী। আর রানীর সব শক্তির উৎস হলো রয়েল জেলি বা রাজকীয় সুধা- যা কিনা রানী পেয়ে থাকেন মহান আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জতের কাছ থেকে। রানীর মুখ থেকে এই জেলি নিঃসরিত হয় এবং তিনি সেগুলো তার প্রাসাদ এলাকার সংরক্ষিত বিশেষ কুঠরিগুলোতে সংরক্ষণ করেন। তার অনুমতি নিয়ে নার্স মৌমাছিরা অতি সামান্য পরিমাণ রয়েল জেলি নিয়ে নবজাতকের কুঠরিতে রাখে। ফলে নবজাতকের শরীরে প্রাণসঞ্চার হয়। রানী বুড়ি হয়ে গেলে মৌমাছিরা সিদ্ধান্ত নেয় কাকে রানী বানানো হবে। সে মতে যে কোনো একটি নবজাতককে রয়্যাল জেলির চেম্বারে বা কুঠরিতে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় আর সেই নবজাতিকা শতভাগ রাজকীয় সুধা পান করে হয়ে ওঠেন মৌরাজ্যের নতুন সম্রাজ্ঞী।

এবার আমরা আলোচ্য হাদিসটির ব্যাখ্যায় চলে যাই। মৌমাছির চরিত্র, আচরণ এবং কর্মকাণ্ড বিশ্লেষণ করে আমরা বুঝতে চেষ্টা করব কেন রসুল (সা.) মুমিনগণকে মৌমাছিদের সঙ্গে তুলনা করলেন। বোঝার সুবিধার্থে আমরা যদি ক্রমিক নম্বর ব্যবহার করি, তবে বিষয়টি আরও সহজবোধ্য হবে বলে আমার বিশ্বাস।

এক. মৌমাছিরা দলবদ্ধ হয়ে বসবাস করে এবং সবসময় নেতার আদেশ-নির্দেশ মেনে চলে। তারা সীমা অতিক্রম করে না। তারা কখনো নিজেদের মধ্যে বিবাদ করে না এবং আক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত অন্যকে আক্রমণ করে না। তদ্রূপ রসুল (সা.)-এর মুমিন উম্মতরা জীবনের সর্বক্ষেত্রে নবীকে তাদের প্রকৃত নেতা মানে এবং তার জীবনাদর্শকে পুঁজি করে জীবিকা নির্বাহ করে। আল্লাহর দেওয়া বিধানের দ্বারা নিজেদের জীবন-জীবিকা-কর্ম এবং চিন্তার সীমা নির্ধারণ করে নেয় এবং নিজেরা কোনো দিন সেই সীমা অতিক্রম করে না। মুমিনরা আল্লাহ এবং তাঁর রসুল (সা.)-এর দিকে তাকিয়ে পারস্পরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং নিজেদের মধ্যে বিবাদ করে না- তদ্রূপ আক্রান্ত না হলে কাউকে আক্রমণ করে না- এমনকি অপ্রয়োজনে একটি গাছের পাতাও ছিঁড়ে না।

দুই.

মৌমাছি বিনা কারণে এলোমেলোভাবে ওড়ে না। তারা বহুদূর থেকে ফুলের গন্ধ অনুভব করতে পারে। সেই গন্ধ অনুসরণ করে তারা প্রায় দুই মাইল পথ অতিক্রম করে কাঙ্ক্ষিত ফুলের ওপর গিয়ে বসে। ফুলের ওপর বসতে গিয়ে তারা প্রথমে বিবেচনা করে যে তারা যদি ফুলের ওপর বসে, তবে ফুলটির কোনো অসুবিধা হবে না। এরপর তারা লক্ষ্য করে ফুলের মধুর পরিমাণ ও অবস্থা। তারা শুধু ফুল থেকে ততটুকু মধুই গ্রহণ করবে যতটুকু গ্রহণ করলে ফুলের পরাগায়ন-গর্ভধারণ এবং ফল ফলাতে কোনো অসুবিধা হবে না। এর ব্যতিক্রম হলে মৌমাছিরা ফুলের চারদিকে শুধু ওড়ে কিন্তু বসে না- আবার বসলেও মধু সংগ্রহ না করে অন্য ফুলের কাছে চলে যায়।

রসুল (সা.)-এর মুমিন উম্মতরা এমনভাবে রিজিক অর্জন করে যাতে করে অন্য কোনো বান্দার ক্ষতি হয় না। তারা রিজিকের জন্য জমিনে ছড়িয়ে পড়ে এবং তাদের জন্য নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছে যায়। তাদের ব্যবসা, বাণিজ্য, কর্ম- সব কিছুই পরিচালিত হয় আল্লাহর হুকুম, রসুল (সা.)-এর হাদিস এবং নিজেদের অন্তর্নিহিত সুবিবেচনার দ্বারা। যেসব স্থানে ইমান-একিন নষ্ট হওয়ার শঙ্কা থাকে সেসব বাজারে মুমিনরা গমন করেন না। মৌমাছিদের মতো তারাও তাদের গন্তব্য ঠিক না করে ঘর থেকে বের হন না।

তিন. মৌমাছিরা মধু সংগ্রহ করার পর তা নিজেদের সম্পদ মনে করে না। তারা রানীর হুকুমকে হৃদয়ে ধারণ করে মুখের মধ্যে মধু এমনভাবে সংরক্ষণ করে, যাতে এক বিন্দু মধুও তাদের পাকস্থলীতে না যায়। বরং যাত্রাপথের ক্লান্তি এবং নিজেদের ইন্দ্রিয়ের চাপে মুখ থেকে লালা নিঃসরিত হয়ে মধুর সঙ্গে মিশে যায়, যা কিনা মধুর গুণাগুণকে বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়। মৌচাকে ফিরে মৌমাছিরা সেই লালাসমেত মধু মৌ কুঠরির পাহারাদারকে সাক্ষী রেখে কুঠরির মধ্যে সমর্পণ করে। পুরোটা সময় তারা একজন উত্তম আমানতকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। মুমিন উম্মতরা প্রথমত আমানতের খেয়ানত করে না। তাদের উপার্জিত রিজিককে তারা মনে করে আল্লাহ প্রদত্ত নেয়ামত এবং আমানত, যা কিনা ব্যয় হবে পবিত্র উপায়ে কেবল পরিবার পরিজন আত্দীয়-স্বজন এবং আল্লাহর দীনের খেদমতে। নিজের খামখেয়ালি, বিলাস-ব্যসন কিংবা শয়তানী মত ও পথে কোনো মুমিন তার রিজিক ব্যয় করে না। এখানে রিজিক বলতে বুঝতে হবে- অর্থকড়ি, পদ-পদবি, ক্ষমতা, জৌলুস, প্রভাব প্রতিপত্তি, সন্তান-সন্ততি, শক্তি-সামর্থ্য এবং জ্ঞান-বুদ্ধি প্রজ্ঞাকে।

চার. মৌমাছিরা ফুলের কাছে গমন করে। মধুময় ফুলের কাছে উপস্থিত হয়ে আনন্দে আত্দহারা হয়ে তারা প্রথমে ফুলের সেবা করে। ফুলের পরাগায়ন ঘটায়। গান গেয়ে ফুলের ওপর নাচানাচি করে এবং নিজেদের পাখার ঝাপটায় ফুলের মধ্যে সঞ্চারিত প্রাণকে উজ্জীবিত করে তোলে এবং সবশেষে মধু আহরণ করে ফিরে যায় আপন আলয়ে। রসুল (সা.)-এর উম্মতরা সর্বদা তাদের রিজিকের উৎসের প্রতি কায়মনো বাক্যে কৃতজ্ঞ থাকে। রিজিকের উৎস যাতে বৃদ্ধি পায় তারা সর্বদা সেই চেষ্টা করে। তারা কোনোদিন নিজেদের রিজিক সংগ্রহ করতে গিয়ে রিজিকের উৎসমূল ধ্বংস করে না।

পাঁচ. মৌমাছিদের সব কর্ম আবর্তিত হয় মৌচাককে কেন্দ্র করে। তারা রাগ বা অভিমান করে মৌচাক ছিঁড়ে গাছের ডালে বা কোনো ফুল-পাতায় রাত কাটায় না। তারা একজন অন্যজনকে হিংসা করে না। কেউ কারও ওপর প্রাধান্য দেখায় না। অন্যের হক নষ্ট করে না। মৌচাকের অলস এবং দুর্বল লোকদের খোটা দেয় না এবং কারণে অকারণে ঝগড়া করে না। তারা রানীর আইন-হুকুম আহকাম মেনে চলে। তারা চলার পথে গুনগুন শব্দে জিকির করে এবং গন্তব্যে যাওয়ার পথে আশপাশে তাকিয়ে ফন্দি ফিকির করে না। তারা মাঝ পথে থেমে যায় না এবং মৌচাক ও নির্দিষ্ট ফুলের মাঝে অন্য কিছুতে আকৃষ্ট হয় না। তারা মৌচাকের বাইরে উন্মুক্ত প্রান্তরে কোনোদিন যৌন সঙ্গম করে না।

রসুল (সা.)-এর মুমিন উম্মতরা তাদের সব কর্ম পরিচালনা করে প্রথমত পরিবারকে কেন্দ্র করে। এরপর তারা তাদের মিল্লাত-সমাজ এবং রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। তারা বিনা প্রয়োজনে বাইরে রাত কাটায় না এবং অজায়গা বা কুজায়গায় গমন করে না। এক মুমিন অন্য মুমিনকে মহব্বত করে- পরস্পর বিবাদ করে না। তারা অসহায়কে সাহায্য করে, দুর্বলকে আশ্রয় দেয় এবং অভাবগ্রস্তকে দান করে।

আবার এসব দানের জন্য খোটা দেয় না। তারা বলে আমরা তো এসব করছি কেবল আল্লাহকে খুশি করার জন্য। তারা কাজ করে এবং অন্তরে আল্লাহভীতি ধারণ করে। তাদের জবান এবং চিত্ত আল্লাহর জিকিরে মত্ত থাকে। তারা জন্তু-জানোয়ারের মতো খোলামেলা জীবনযাপন করে না। তারা কিছু কর্ম দিনের জন্য নির্ধারিত করে রাখে এবং কিছু কর্ম নিশুতি রাতের জন্য।

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন