শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মে, ২০১৫

রসুল (সা.) মুমিন উম্মত এবং মৌমাছি বৃত্তান্ত

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
রসুল (সা.) মুমিন উম্মত এবং মৌমাছি বৃত্তান্ত

অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম যে, বিষয়টি নিয়ে লিখব। কিন্তু বিষয়বস্তুটির গভীরতা এত বেশি যে এই অবোধ বান্দা জ্ঞানের রাজ্যে বহুদিন ভিখেরির মতো ঘোরাঘুরি করেও কোনো কিছুর কূলকিনারা করতে পারছিলাম না। বিষয়টি আমার মনোমস্তিষ্কে দোলা দিচ্ছিল আল্লাহর রসুল (সা.)-এর একটি হাদিস শোনার পর। তিনি বলেন, মুমিনরা হলো মৌমাছির মতো। ব্যস এটুকুনই। যখন শুনলাম তখন চিন্তা করার ফুরসত হয়নি। কিন্তু গত প্রায় সাতটি বছর ধরে ভাবছি, রসুল (সা.) কেন তার মুমিন মোত্তাকি উম্মতদের মৌমাছির সঙ্গে তুলনা করলেন। যতবার মধু পান করেছি, যতবার মৌচাক বা মৌমাছি দেখেছি এবং জমিনের জানা-শোনা মুমিন মোত্তাকিদের দেখেছি ঠিক ততবারই হাদিসটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য অনুধাবন করার চেষ্টা করেছি।

মৌমাছির সঙ্গে মুমিনের সম্পর্ক বলার আগে আল্লাহর রসুল (সা.) সম্পর্কে দুই-একটি কথা বলে নেই। তারপর বলব মৌমাছির বৃত্তান্ত এবং সবার শেষে মুমিনের সঙ্গে তাদের সম্পর্কের বৃত্তান্ত। মানুষ হিসেবে আল্লাহর রসুল (সা.)-এর হাজারও শ্রেষ্ঠত্ব, সফলতা, স্বার্থকতা এবং গুণাবলির কথাগুলোর পাশাপাশি আমাদের একটি বিষয় দৃঢ়তার সঙ্গে হৃদয়ে ধারণ করতে হবে যে, তাঁর জ্ঞানগুলো ছিল পরিপূর্ণভাবে ঐশ্বরিক বা খোদা প্রদত্ত। মহাবিশ্বের মালিক আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত জ্ঞান ওয়াল জালাল তার সব শরিয়তি, মারেফতি, কুদরতি এবং হাকিকতের জ্ঞানভাণ্ডার মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে খুলে দিয়েছিলেন। আর এ কারণেই রসুল (সা.)-এর হাদিস নিয়ে দুনিয়ার পণ্ডিতরা কেয়ামত পর্যন্ত গবেষণা করেও কোনো কূলকিনারা করতে পারবে না। তাই আল্লাহর এই অধম বান্দা বিষয়বস্তু নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে বার বার শুধু অসহায়বোধ করেছে।

আল্লাহর লক্ষকোটি মাখলুকাতের মধ্যে মৌমাছি হলো ক্ষুদ্রতর অথচ তাৎপর্যপূর্ণ একটি পতঙ্গ গোষ্ঠী। সৃষ্টির আদি থেকেই মৌমাছিরা ছিল এবং মানুষজন তাদের দেখে আসছে। কিন্তু খুব অল্প সংখ্যক বান্দা-বান্দী এই সৃষ্টিটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য সম্পর্কে ভেবেছে। আমাদের জ্ঞান এ সম্পর্কে কতটা মাহরুম তা কিছু তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করলেই বুঝতে পারবেন। প্রকৃতিতে মৌমাছির প্রজাতি রয়েছে ২০ হাজারেরও অধিক। এর মধ্যে মাত্র সাত-আটটি প্রজাতি মধু সংগ্রহ করে। মৌচাক শব্দটির সঙ্গে আমরা কম-বেশি সবাই পরিচিত। ঢাকা শহরে এবং ঢাকার অদূরে মৌচাক নামের সুবিশাল দুটি মার্কেট রয়েছে। তখন যদি প্রশ্ন করেন, মৌচাক শব্দটির অর্থ কী? তাহলে কতজন বলতে পারবেন যে মৌচাক হলো সেই স্থান যেখানে কাজ ও বিনোদনের জন্য একত্র হতে হয়। আরও প্রশ্ন আপনি করতে পারেন, যেমন মৌচাকে কতগুলো মৌমাছি থাকে, মৌমাছির ঘর কতগুলো, ঘরের আকার-আয়তনই কেমন, ঘরের বাসিন্দারা কী কী কাজ করে অথবা কেমনতর বিনোদন করে ইত্যাদি। আসুন এবার আমরা সংক্ষেপে মৌমাছি এবং মৌচাক সম্পর্কে কিছু জেনে মূল প্রসঙ্গে চলে যাই।

একটি দলে গড়ে ৬০ হাজার মৌমাছি থাকে। আর মৌচাকে থাকে গড়ে এক লাখ আশি হাজার ঘর বা কুঠরি। প্রতিটি কুঠরি ছয় বাহু এবং ছয়টি কোণবিশিষ্ট। প্রতিটি কুঠরির মধ্যে আবার তিনটি সাব কুঠরি রয়েছে, যা চার কোণবিশিষ্ট। সুতরাং একটি কুঠরির ভিতরে রয়েছে ৩x৪=১২টি কোণ এবং বাইরে রয়েছে ছয়টি অর্থাৎ মোট ১৮টি কোণ। আপনি অবাক হবেন এই ভেবে যে, মৌচাকের এক লাখ আশি হাজার কুঠরির প্রত্যেকটি যেমন আকার-আয়তনে সমান তেমনি কুঠরিগুলোর বাহু এবং কোণগুলোও পরস্পর সমান- এক সুতা এদিক-ওদিক হবে না।

মৌচাকের কুঠরিতে বসবাস করার জন্য একটি এলাকা রয়েছে- আর রয়েছে ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদনের এলাকা। বাকি কুঠরিগুলোতে সঞ্চয় করা হয় মধু। মৌচাকের প্রধানকে বলা হয় রানী। তার আকার-আকৃতি অন্যান্য মৌমাছি থেকে বড়। তিনি রোজ দুই হাজারের মতো ডিম পারে। সেই ডিম থেকে বাচ্চা বের হওয়ার জন্য প্রথমত দরকার পড়বে রাজকীয় সুধা বা রয়্যাল জেলি। এই জেলি কেবল রানীর কাছেই থাকে। রানীকে পাহারা দেওয়ার জন্য রয়েছে রাজকীয় সেনাবাহিনী, যা অনেকটা আমাদের দেশের এসএসএফ-এর মতো। এর বাইরে রয়েছে মৌচাক পাহারা দেওয়ার জন্য একদল সেনাবাহিনী। রয়েছে গুপ্তচর এবং পুলিশ বাহিনীও। এবার শুনুন মৌচাকে কে কীভাবে কাজ করে। একদল নারী মৌমাছি রয়েছে, যারা কেবল মৌচাকের চারপাশে উড়ে বেড়ায় এবং নাচ-গান করে সবাইকে আনন্দ দেয়। মৌচাকের ৯০% মৌমাছি হলো নারী। মাত্র এক থেকে দুই হাজার থাকে পুরুষ মৌমাছি। এরা কোনো কাজ করে না। সারাদিন কুঠরির মধ্যে থাকে। এরা নিজেরা খাবারটুকু পর্যন্ত খায় না। দায়িত্বপ্রাপ্ত নারীরা এসে তাদের খাইয়ে দিয়ে যায়। ইংরেজিতে পুরুষ মৌমাছিকে বলা হয় ড্রন, যার বাংলা অর্থ হলো- পরমুখাপেক্ষী, আলসে এবং নিষ্কর্মা।

গুপ্তচরেরা রানীকে জানায়, কোথায় মৌচাক করতে হবে। মৌচাকের আশপাশের দুই মাইলের মধ্যে প্রয়োজনীয় আঠা, মোম তৈরির উপকরণ এবং মধু সংগ্রহের সব উপাদান এবং পানীয় সরবরাহ থাকলেই রানী মৌচাক তৈরির হুকুম দেবেন। দলের বিশেষজ্ঞ কর্মীদের একদল বিভিন্ন গাছ থেকে আঠা সংগ্রহ করবে। আরেক দল মোমের উপকরণ সংগ্রহ এবং মোম তৈরি করবে। কারিগররা কুঠরি তৈরি করবে। ইঞ্জিনিয়াররা আঠা দিয়ে একেকটি কুঠরি অপরটির সঙ্গে জোড়া দেবে এবং গাছ বা অন্য কিছুর সঙ্গে মৌচাক স্থাপন করবে। ঝাড়ুদার বা পরিচ্ছন্ন কর্মীরা প্রত্যেকটি কুঠরি রানীর পছন্দমতো করে পরিষ্কার করবে। সব শেষে রানী মৌচাক পরিদর্শনে যাবেন। কোনো কুঠরির পরিচ্ছন্নতা যদি পছন্দ না হয় তবে রানী তা পুনরায় পরিষ্কার করতে বলবেন। কোনো কর্মী যদি অলস বা গাফেল হয়, তবে তাকে কঠোর শাস্তি- এমনকি মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত প্রদান করা হয়।

মৌচাক উদ্বোধনের পর একদল মৌমাছিকে দায়িত্ব দেওয়া হয় মৌচাকের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য। এদেরকে বলা হয় ফ্যানিং বি। এরা নিজেদের পাখা দিয়ে বাতাস করে মৌচাকের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা সর্বাবস্থায় ৩৪.৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বজায় রাখে। এই তাপমাত্রা না হলে ডিম থেকে যেমন বাচ্চা ফুটবে না তেমনি রয়েল জেলি এবং মধু নষ্ট হয়ে যাবে। যেসব দেশে তাপমাত্রা খুব বেশি সেসব দেশে কিছুু কুঠরিতে পানি জমা করে পাখা দিয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। অন্যদিকে শীতের দেশে ফ্যানিং বি-রা নিজেদের শরীরের তাপ দিয়ে মৌচাকের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। একদল মৌমাছিকে বলা হয় নার্স। তারা কেবল বাচ্চাদের পরিচর্যা করে। একদল আছে যাদেরকে বলা হয় বাবুর্চি। একদল মধু সংগ্রহ করে। অন্যদল আবার মধুর কুঠরিগুলোকে সিল করে দেয়, যাতে মধুগুলো উপচে বা চুইয়ে পড়তে না পারে। একদল কেবল পানি সংগ্রহ করে, আরেক দল মৃত মৌমাছিদের লাশ দাফন কাফনের ব্যবস্থা করে। মৌচাকে এতসব দল-উপদলের মধ্যে আরও রয়েছে স্কাউট বি বা বিপদে সাহায্যকারী দল, গার্ড বি বা নিরাপত্তা রক্ষী এবং পার্কিং বি অর্থাৎ মাল-সামান পার্কিংকারী মৌমাছি।

মৌচাকের প্রাণ ভ্রমরা হলেন রানী। আর রানীর সব শক্তির উৎস হলো রয়েল জেলি বা রাজকীয় সুধা- যা কিনা রানী পেয়ে থাকেন মহান আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জতের কাছ থেকে। রানীর মুখ থেকে এই জেলি নিঃসরিত হয় এবং তিনি সেগুলো তার প্রাসাদ এলাকার সংরক্ষিত বিশেষ কুঠরিগুলোতে সংরক্ষণ করেন। তার অনুমতি নিয়ে নার্স মৌমাছিরা অতি সামান্য পরিমাণ রয়েল জেলি নিয়ে নবজাতকের কুঠরিতে রাখে। ফলে নবজাতকের শরীরে প্রাণসঞ্চার হয়। রানী বুড়ি হয়ে গেলে মৌমাছিরা সিদ্ধান্ত নেয় কাকে রানী বানানো হবে। সে মতে যে কোনো একটি নবজাতককে রয়্যাল জেলির চেম্বারে বা কুঠরিতে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় আর সেই নবজাতিকা শতভাগ রাজকীয় সুধা পান করে হয়ে ওঠেন মৌরাজ্যের নতুন সম্রাজ্ঞী।

এবার আমরা আলোচ্য হাদিসটির ব্যাখ্যায় চলে যাই। মৌমাছির চরিত্র, আচরণ এবং কর্মকাণ্ড বিশ্লেষণ করে আমরা বুঝতে চেষ্টা করব কেন রসুল (সা.) মুমিনগণকে মৌমাছিদের সঙ্গে তুলনা করলেন। বোঝার সুবিধার্থে আমরা যদি ক্রমিক নম্বর ব্যবহার করি, তবে বিষয়টি আরও সহজবোধ্য হবে বলে আমার বিশ্বাস।

এক. মৌমাছিরা দলবদ্ধ হয়ে বসবাস করে এবং সবসময় নেতার আদেশ-নির্দেশ মেনে চলে। তারা সীমা অতিক্রম করে না। তারা কখনো নিজেদের মধ্যে বিবাদ করে না এবং আক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত অন্যকে আক্রমণ করে না। তদ্রূপ রসুল (সা.)-এর মুমিন উম্মতরা জীবনের সর্বক্ষেত্রে নবীকে তাদের প্রকৃত নেতা মানে এবং তার জীবনাদর্শকে পুঁজি করে জীবিকা নির্বাহ করে। আল্লাহর দেওয়া বিধানের দ্বারা নিজেদের জীবন-জীবিকা-কর্ম এবং চিন্তার সীমা নির্ধারণ করে নেয় এবং নিজেরা কোনো দিন সেই সীমা অতিক্রম করে না। মুমিনরা আল্লাহ এবং তাঁর রসুল (সা.)-এর দিকে তাকিয়ে পারস্পরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং নিজেদের মধ্যে বিবাদ করে না- তদ্রূপ আক্রান্ত না হলে কাউকে আক্রমণ করে না- এমনকি অপ্রয়োজনে একটি গাছের পাতাও ছিঁড়ে না।

দুই.

মৌমাছি বিনা কারণে এলোমেলোভাবে ওড়ে না। তারা বহুদূর থেকে ফুলের গন্ধ অনুভব করতে পারে। সেই গন্ধ অনুসরণ করে তারা প্রায় দুই মাইল পথ অতিক্রম করে কাঙ্ক্ষিত ফুলের ওপর গিয়ে বসে। ফুলের ওপর বসতে গিয়ে তারা প্রথমে বিবেচনা করে যে তারা যদি ফুলের ওপর বসে, তবে ফুলটির কোনো অসুবিধা হবে না। এরপর তারা লক্ষ্য করে ফুলের মধুর পরিমাণ ও অবস্থা। তারা শুধু ফুল থেকে ততটুকু মধুই গ্রহণ করবে যতটুকু গ্রহণ করলে ফুলের পরাগায়ন-গর্ভধারণ এবং ফল ফলাতে কোনো অসুবিধা হবে না। এর ব্যতিক্রম হলে মৌমাছিরা ফুলের চারদিকে শুধু ওড়ে কিন্তু বসে না- আবার বসলেও মধু সংগ্রহ না করে অন্য ফুলের কাছে চলে যায়।

রসুল (সা.)-এর মুমিন উম্মতরা এমনভাবে রিজিক অর্জন করে যাতে করে অন্য কোনো বান্দার ক্ষতি হয় না। তারা রিজিকের জন্য জমিনে ছড়িয়ে পড়ে এবং তাদের জন্য নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছে যায়। তাদের ব্যবসা, বাণিজ্য, কর্ম- সব কিছুই পরিচালিত হয় আল্লাহর হুকুম, রসুল (সা.)-এর হাদিস এবং নিজেদের অন্তর্নিহিত সুবিবেচনার দ্বারা। যেসব স্থানে ইমান-একিন নষ্ট হওয়ার শঙ্কা থাকে সেসব বাজারে মুমিনরা গমন করেন না। মৌমাছিদের মতো তারাও তাদের গন্তব্য ঠিক না করে ঘর থেকে বের হন না।

তিন. মৌমাছিরা মধু সংগ্রহ করার পর তা নিজেদের সম্পদ মনে করে না। তারা রানীর হুকুমকে হৃদয়ে ধারণ করে মুখের মধ্যে মধু এমনভাবে সংরক্ষণ করে, যাতে এক বিন্দু মধুও তাদের পাকস্থলীতে না যায়। বরং যাত্রাপথের ক্লান্তি এবং নিজেদের ইন্দ্রিয়ের চাপে মুখ থেকে লালা নিঃসরিত হয়ে মধুর সঙ্গে মিশে যায়, যা কিনা মধুর গুণাগুণকে বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়। মৌচাকে ফিরে মৌমাছিরা সেই লালাসমেত মধু মৌ কুঠরির পাহারাদারকে সাক্ষী রেখে কুঠরির মধ্যে সমর্পণ করে। পুরোটা সময় তারা একজন উত্তম আমানতকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। মুমিন উম্মতরা প্রথমত আমানতের খেয়ানত করে না। তাদের উপার্জিত রিজিককে তারা মনে করে আল্লাহ প্রদত্ত নেয়ামত এবং আমানত, যা কিনা ব্যয় হবে পবিত্র উপায়ে কেবল পরিবার পরিজন আত্দীয়-স্বজন এবং আল্লাহর দীনের খেদমতে। নিজের খামখেয়ালি, বিলাস-ব্যসন কিংবা শয়তানী মত ও পথে কোনো মুমিন তার রিজিক ব্যয় করে না। এখানে রিজিক বলতে বুঝতে হবে- অর্থকড়ি, পদ-পদবি, ক্ষমতা, জৌলুস, প্রভাব প্রতিপত্তি, সন্তান-সন্ততি, শক্তি-সামর্থ্য এবং জ্ঞান-বুদ্ধি প্রজ্ঞাকে।

চার. মৌমাছিরা ফুলের কাছে গমন করে। মধুময় ফুলের কাছে উপস্থিত হয়ে আনন্দে আত্দহারা হয়ে তারা প্রথমে ফুলের সেবা করে। ফুলের পরাগায়ন ঘটায়। গান গেয়ে ফুলের ওপর নাচানাচি করে এবং নিজেদের পাখার ঝাপটায় ফুলের মধ্যে সঞ্চারিত প্রাণকে উজ্জীবিত করে তোলে এবং সবশেষে মধু আহরণ করে ফিরে যায় আপন আলয়ে। রসুল (সা.)-এর উম্মতরা সর্বদা তাদের রিজিকের উৎসের প্রতি কায়মনো বাক্যে কৃতজ্ঞ থাকে। রিজিকের উৎস যাতে বৃদ্ধি পায় তারা সর্বদা সেই চেষ্টা করে। তারা কোনোদিন নিজেদের রিজিক সংগ্রহ করতে গিয়ে রিজিকের উৎসমূল ধ্বংস করে না।

পাঁচ. মৌমাছিদের সব কর্ম আবর্তিত হয় মৌচাককে কেন্দ্র করে। তারা রাগ বা অভিমান করে মৌচাক ছিঁড়ে গাছের ডালে বা কোনো ফুল-পাতায় রাত কাটায় না। তারা একজন অন্যজনকে হিংসা করে না। কেউ কারও ওপর প্রাধান্য দেখায় না। অন্যের হক নষ্ট করে না। মৌচাকের অলস এবং দুর্বল লোকদের খোটা দেয় না এবং কারণে অকারণে ঝগড়া করে না। তারা রানীর আইন-হুকুম আহকাম মেনে চলে। তারা চলার পথে গুনগুন শব্দে জিকির করে এবং গন্তব্যে যাওয়ার পথে আশপাশে তাকিয়ে ফন্দি ফিকির করে না। তারা মাঝ পথে থেমে যায় না এবং মৌচাক ও নির্দিষ্ট ফুলের মাঝে অন্য কিছুতে আকৃষ্ট হয় না। তারা মৌচাকের বাইরে উন্মুক্ত প্রান্তরে কোনোদিন যৌন সঙ্গম করে না।

রসুল (সা.)-এর মুমিন উম্মতরা তাদের সব কর্ম পরিচালনা করে প্রথমত পরিবারকে কেন্দ্র করে। এরপর তারা তাদের মিল্লাত-সমাজ এবং রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। তারা বিনা প্রয়োজনে বাইরে রাত কাটায় না এবং অজায়গা বা কুজায়গায় গমন করে না। এক মুমিন অন্য মুমিনকে মহব্বত করে- পরস্পর বিবাদ করে না। তারা অসহায়কে সাহায্য করে, দুর্বলকে আশ্রয় দেয় এবং অভাবগ্রস্তকে দান করে।

আবার এসব দানের জন্য খোটা দেয় না। তারা বলে আমরা তো এসব করছি কেবল আল্লাহকে খুশি করার জন্য। তারা কাজ করে এবং অন্তরে আল্লাহভীতি ধারণ করে। তাদের জবান এবং চিত্ত আল্লাহর জিকিরে মত্ত থাকে। তারা জন্তু-জানোয়ারের মতো খোলামেলা জীবনযাপন করে না। তারা কিছু কর্ম দিনের জন্য নির্ধারিত করে রাখে এবং কিছু কর্ম নিশুতি রাতের জন্য।

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন