শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০১৫

বাবা-মার কথা বড় বেশি মনে পড়ে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বাবা-মার কথা বড় বেশি মনে পড়ে

আমাদের মায়া কাটিয়ে বাবা না ফেরার দেশে গেছেন মনে হয় এই তো সেদিন। কিন্তু কর্মসূচির ১০৭তম দিনে বাবা-মার কবরের পাশে রাত কাটাতে গিয়ে দেখলাম, দেখতে দেখতে ১৫ বছর হয়ে গেছে। আমরা বাবা-মার ছায়া পেয়েছি অনেক দিন। রাস্তাঘাটে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের মুখে যখন শুনি বাবা নেই, মা নেই- বুকের ভেতর কেমন যেন মোচড় দিয়ে ওঠে। শুধু শান্তির আশায় ঘর ছেড়ে পথেপ্রান্তরে ঘুরছি অনেকদিন। তারই এক পর্যায়ে বাবা-মার কবরের পাশে তাঁবু ফেলেছিলাম। রাতটা চেতন, না অচেতন ছিলাম খেয়াল করিনি। তবে সারারাত মনে হয়েছে, জ্যৈষ্ঠে আম কুড়াচ্ছি, আষাঢ়-শ্রাবণে মাছ ধরছি, মা সেই মাছ রান্না করলে কিলবিল করা ভাইবোনেরা মজা করে খাচ্ছি। বাবা বাড়ি ফিরলে সে কী আনন্দ- ভাবতে ভাবতেই ফজরের আজান হয়। মসজিদে নামাজ আদায় করে কবরের পাশে দোয়া করতে গিয়ে কেন যেন দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিলাম না, শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলাম। শুধু বাবা-মার স্মৃতি হৃদয় তোলপাড় করছিল। দেশব্যাপী অবস্থান কর্মসূচির সুবাদে বাবা-মার কবরের পাশে অসংখ্য সহকর্মীকে নিয়ে রাত কাটানোর এ সুযোগ আমার জীবনে অমূল্য সম্পদ হয়ে থাকল। ২০০০ সালের ১৩ মে বাবাকে ছাতিহাটিতে কবর দিয়ে সেদিন সবাই চলে গিয়েছিল। কিন্তু কেন যেন বাবাকে কবরে রেখে আমার বাড়ি ফিরতে ইচ্ছা করছিল না। তাই সেখানেই ছিলাম। আদৌ ঘুমিয়েছিলাম কিনা ১৫ বছর পর মনে করতে পারছি না। মানুষ মরণশীল, সবাই মরবে, আমিও কোনোদিন চলে যাব। কিন্তু বাবা-মার জন্য ইদানীং কেন এত বুকে বাজে ভেবে পাই না। জানি, বাবা-মা থাকতে বাবা-মার জন্য অনেকেই তেমন নাড়িছেঁড়া টান অনুভব করে না। মায়ের জন্য করলেও বাবার জন্য আমিও হয়তো করিনি- এখন সেসব ভেবে নিজেকে বড় অসহায় মনে হয়। বাবা-মার উপযুক্ত সন্তান হতে যে গুণাবলির দরকার তার কিছুই হয়তো অর্জন করিনি, তবু এটা নির্দ্বিধায় বলতে পারি কখনো চেষ্টার ত্রুটি করিনি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমার বাবা-মাসহ দুনিয়ার সব বাবা-মাকে মার্জনা করে বেহেশতবাসী করেন।

অনেকদিন থেকেই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার নারায়ণগঞ্জে অবস্থান কর্মসূচির অনুরোধ করছিল। আমিও রাজি ছিলাম। তাই ১৪ তারিখ ছাতিহাটি থেকে প্রথমে গোড়াই সোহাগপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে খাবার খেয়ে বিকালে টঙ্গীর মিলগেটে অবস্থান নিয়েছিলাম। বাড়ি বাড়ি থেকে আনা দুপুরের খাবার ছিল অসাধারণ। দলীয় কর্মী গফুর, তার ছেলে কাব্য, আমজাদ, তাপস, শ্রমিক নেতা নায়েব আলী, বেলাল মেম্বার, তাছাড়া রাবেয়া নামের একজন অতি দরিদ্র মহিলা আলু ভর্তা ও লাউশাক দিয়ে ভাত এনেছিল, ২-৪-১০ বছরে অমন সুস্বাদু খাবার খাইনি। মুক্তিযোদ্ধা জিন্নাহ শিকদার। স্কুলের হেডমাস্টার মো. লুৎফর রহমান এবং অন্যরা অসম্ভব সহযোগিতা করেছে। বহুদিন পর গোড়াই উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের খাবারে রাজকীয় স্বাদ পেয়েছি। মানুষজনের আগ্রহ, সুস্বাদু খাবার হৃদয়-মন ভরিয়ে তোলে। শফিকুল ইসলাম দেলোয়ারের ছোট ভাই আলহাজ শহীদ টঙ্গীর মিলগেটে তুলার ব্যবসা করে। অনেকদিনের ইচ্ছা তার ওখানে সফরে যাই। তাই অবস্থান কর্মসূচির ১০৮তম দিনে মিলগেট মন্নু শাহী জামে মসজিদের সামনে অবস্থান নিয়েছিলাম। মসজিদের ইমাম, খাদেম আলহাজ হাফেজ আবু তাহের অসাধারণ সহমর্মিতা দেখিয়েছে। বিশেষ করে মন্নু টেঙ্টাইলের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, মসজিদের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. মফিজ উদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকে মধুপুরে ছিল। পাকিস্তান হানাদার বাহিনী মধুপুরে ব্যাপক বিমান হামলা করলে তাকে মধুপুর ত্যাগ করে জীবন বাঁচাতে বলেছিলাম। সেদিনের সেই ভয়াবহ পরিস্থিতির এতদিন পর নিখুঁত বর্ণনা শুনে অভিভূত না হয়ে পারিনি। এতদিন পরও আমার প্রতি তার নিষ্ঠা ভালোবাসায় অভিভূত হয়েছি।

টানা ৬৫ দিন মতিঝিলে কাটিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কবর জিয়ারতের আগে আফ্রো-এশিয়া ল্যাটিন আমেরিকার মুক্তির দূত ওলিয়ে কামেল হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার জিয়ারত করতে সন্তোষে গিয়েছিলাম। তারপর টুঙ্গিপাড়া যাওয়ার পথে কাশিয়ানীর ১৫৬ হোগলাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে কুমার নদীর পাড়ে রাত কাটাতে গিয়ে প্রবল ঝড় তুফানে ভীষণ অসুবিধায় পড়েছিলাম। কিন্তু তারপর বঙ্গবন্ধুর কবরে কোনো কষ্ট বা কোনো অসুবিধা হয়নি। স্ত্রী-ছেলেমেয়েরা ছিল উপজেলা ডাকবাংলোয়, আমি ছিলাম বঙ্গবন্ধুর কবরে পায়ের কাছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি থেকে সব রকম সহযোগিতা পেয়ে ভালোই ছিলাম। সেখান থেকে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়ায় রাত কাটিয়ে বনানী গোরস্থানে জাতীয় নেতাদের এবং বঙ্গবন্ধুর পরিবারের নিহত সদস্যদের কবর জিয়ারত করে বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের কবরে ফাতেহা পাঠ করেছিলাম। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশে চরম অবহেলায় পড়ে থাকা জাতীয় নেতা শের-ই-বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং খাজা নাজিম উদ্দিনের কবরস্থানের দুরবস্থা দেখে শিউরে উঠেছিলাম। জাতীয় নেতাদের কবরে বাতি জ্বালানোর যদি কেউ না থাকে তাহলে আমাদের কী হবে? রশিদ বয়াতি এক সময় গেয়েছিল, 'পাগল মরলে বাতি জ্বলে, মুন্সী মরলে জ্বলে না', এ তো দেখি রশিদ বয়াতির কথাই সত্য। এই কয়েক বছর আগেও শালনা পোড়াবাড়ি এক নেংটা পাগল থাকত। তার কবরে শত শত মানুষ এখন রাত দিন পড়ে থাকে। হাজার হাজার লাখ লাখ টাকা আয় হয়। পাগল মারা গেছে ক'বছর আর হবে। এর মধ্যেই স্কুল-কলেজ কতকিছু হচ্ছে তার আয়ে। এ তো দেখি দেশের মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার চেয়ে পাগল হওয়াই ভালো, মানুষের উপকারে আসা যায়। খাজা নাজিম উদ্দিন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শের-ই-বাংলা একে ফজলুল হকের পাশাপাশি কবর যা ঝকঝকে তকতকে থাকার কথা। অথচ যেদিন আমি গিয়েছিলাম সেদিন না হলেও ইঞ্চিপুরো ধুলা ছিল। ছাদ চুইয়ে কবরে পানি পড়ছিল- কেন অমন হবে? জাতীয় নেতাদের সম্মান করা আমাদের জাতীয় দায়িত্ব। আমরা যদি আমাদের অতীতকে ধরে রাখতে না পারি তাহলে ভবিষ্যৎ কী? টঙ্গী থেকে নারায়ণগঞ্জের পথে সাইনবোর্ডে মসজিদে কোবায় নামাজ আদায় করে বরিশালের আবুল হোসেনের ঘরে দুপুরে খেয়েছিলাম। বড় চমৎকার ছিল সে খাবার। রাত কাটানোর কথা ছিল মদনপুরে। দারুণ বৃষ্টি- যা বলার মতো নয়। বৃষ্টিতে এক মসজিদে গিয়ে দেখি চারদিকে তালা। অজুঘরের ভেতর দিয়ে কোনোরকমে বারান্দায় বসে মনে পড়েছিল কাজী নজরুল ইসলাম সেই কবে লিখেছিলেন, 'খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়? কে দেয় সেখানে তালা? এর সব দ্বার খোলা রবে চালা হাতুড়ি শাবল চালা।' মসজিদ যেই ঝকঝকে তকতকে হয়, থাইয়ের দরজা-জানালা, দেয়ালে-ফ্লোরে টাইলস, উপরে ফ্যান, এসি তখনই পড়ে তালা। সাধারণের প্রবেশের সুযোগ হয় সীমিত, পথিকের আশ্রয় নেওয়ার জায়গা থাকে না। কর্তৃপক্ষের যুক্তি, মসজিদ থেকে মূল্যবান জিনিসপত্র হারিয়ে যায় তাই তাতে তালা দিতে হয়। ব্যাপারটা অস্বীকার করা যায় না। স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা, অন্যান্য দালান-কোঠা সবই মানুষের হলেও মসজিদ মানুষের নয়, মসজিদ একান্তই আল্লাহর ঘর। মসজিদের ফ্যান চুরি হলে সেটা চোরের দায়, মসজিদের নয়। আল্লাহ কোরআন মজিদে বলেছেন, 'আমার ইসলাম, আমার কোরআন আমি রক্ষা করব।' কোনো মসজিদ যদি প্রকৃতই আল্লাহর ঘর হয়ে উঠতে পারে চোর কিভাবে চুরি করবে? চুরি করতে গেলে তার তো ফ্যানের সঙ্গে বা চুরি করতে যাওয়া জিনিসপত্রের সঙ্গে আটকে থাকার কথা। কোনো মসজিদে একজন মুসলি্লর ইবাদতও যদি আল্লাহর কাছে গ্রহণীয় হয় আমার বিশ্বাস, সেই মসজিদে চোর-ডাকাত তো দূরের কথা কোনো কু-লোকের প্রবেশ করা সম্ভব নয়। আসলে সমস্যা আমাদের ইমানের দুর্বলতা। তাই অনেক ক্ষেত্রে আল্লাহর ওপর ভরসা রাখতে পারি না। চোর-ডাকাতকে ভয় করে আল্লাহর ঘরে তালা দিই।

বন্দরের মাধবপাশার সেনপাড়ায় এক মসজিদের শতগজের মধ্যে তাঁবু ফেলেছিলাম। সেদিন ছিল শবে মেরাজের রাত। মসজিদে বয়ানের আয়োজন ছিল। কতক্ষণ কোনো এক মাওলানার রেকর্ড বাজল, তারপর এক নামিদামি মাওলানা অনেক রাত পর্যন্ত বয়ান করলেন। বয়ানে খুব একটা গভীরতা ছিল না। মাঝেসাজেই বাচ্চাদের বকাঝকা করছিলেন। শবে মেরাজের আলোচনায় রসুলে করিম (সা.)-এর মেরাজ নিয়ে নিখুঁত আলোচনা হওয়ার কথা। ছোটরা গোলমাল করেছে, বড়রা তো করেনি, তারাও যে খুব একটা বুঝতে পেরেছেন তেমনটা মনে হয় না। আরবের অবিশ্বাসীরা রসুলকে কখনো বিশ্বাস করেনি। সবকিছু নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। নবী করিম (সা.)-এর মেরাজের ঘটনা যখন ঘটে তখন হজরত আবুবকর (রা.) মক্কার বাইরে ছিলেন। কয়েক মাস পর তিনি যখন ফিরছিলেন নগরীতে প্রবেশের আগেই ইসলামবিরোধীরা নগরীর বাইরে গিয়ে তাকে ধরে বসে, 'তুমি তো মক্কা ছিলে না, আবদুল্লাহর পুত্র মোহাম্মদ দেখ এসব কী বলছে?' হজরত আবুবকর (রা.) বিস্মিত হয়েছিলেন। তিনি জানতেন আবু জাহেল, আবু লাহাবের দল নবী করিম (সা.) কে রসুল মানে না, তাঁকে সম্মান করে না। তাঁকে শুধু আবদুল্লাহর পুত্র মোহাম্মদ বলে ডাকে। তারা বলছিলেন, 'দেখ তো কিসব আজগুবি কথা! এক রাতের সামান্য সময়ে মক্কা থেকে জেরুজালেম, সেখান থেকে সপ্তম আসমান- এ কী সব পাগলের প্রলাপ?' হজরত আবুবকর (রা.) শুধু জিজ্ঞাসা করেছিলেন, 'এসব কে বলেছে?' তারা যখন বলে, 'আবদুল্লাহর পুত্র মোহাম্মদ।' তখন তিনি বলেছিলেন, 'রসুল যখন বলেছেন তখন অবশ্যই সত্য। কারণ রসুল কখনো মিথ্যা বলেন না, তিনি মিথ্যা বলতে জানেন না।' বয়ানটিকে মাওলানা সাহেব আরও ভালো করে তুলে ধরলে ভালো করতেন। বিবি আয়েশা (রা.) কোনো এক জায়গায় বলেছেন রসুলের মেরাজের খবর তিনি জানেন না। তিনি জানবেন কী করে? তার ঘর থেকে তো মেরাজে যাননি। তাই তার মেরাজের খবর জানার কথা নয়। মেরাজের ঘটনা ঘটেছিল মক্কায়। আর হজরত বিবি আয়েশা (রা.) রসুলের গৃহে এসেছিলেন মদিনায়। রসুল (সা.) নিজেই বলেছেন তিনি তার ফুপুর ঘর থেকে মেরাজে গিয়েছিলেন। তাই এক্ষেত্রে বিবি আয়েশার (রা.) প্রশ্ন আসে না। নারায়ণগঞ্জের বন্দরে বেশ কয়েকদিন হয়ে গেল। মদনপুর ফুলহর প্রাইমারি স্কুলের বারান্দায় রাতযাপনের মধুর স্মৃতি আমায় অনেকদিন আলোড়িত করবে। সকালে যখন স্কুলের বালুময় মাঠে বসেছিলাম, লোকজন কথা বলছিলেন, মাঝবয়সী এক মহিলা এসে বলেছিলেন, 'স্কুলের পেছনে আমার বাড়ি। আপনাকে আমার গাছের একটা আম কেটে দিই?' আমের চাইতে মিষ্টি ছিল তার দরদ ভরা কথা। আমার কুশিমণির কোনো প্রয়োজন হলে গলা ধরে দরদ দিয়ে ওভাবে বলে। সেনপাড়ায়ও সত্তর ঊর্ধ্ব একজন দুটি আম হাতে দিয়ে বলেছিলেন, 'সারা জীবন অনেক আম খেয়েছেন। আমার গাছের দুটি আম খেয়ে দেখবেন।' তার আম খেয়েছিলাম, বেশ ভালো ছিল। এভাবেই আদর-যত্নে, হেলাফেলায় দিনগুলো ভালোই যাচ্ছে।

আজ ক'দিন পত্রিকা খুললেই বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের খবর। হওয়াই স্বাভাবিক। দুই মাস কয়েকদিন পর তার খবর পাওয়া গেছে। সালাহউদ্দিনের বাড়িতে স্বজনদের নিশ্চয়ই আনন্দের সীমা থাকার কথা নয়। আশায় বুক বেঁধেছিলেন তার পরিবার-পরিজন। আল্লাহ তাদের আশা পূরণ করেছেন। একই রকম আশায় ইলিয়াসের পরিবারও তো বুক বাঁধতে পারে। আল্লাহ যেন তাদের আশাও পূরণ করেন। আল্লাহ সব পারেন এটাই তার প্রমাণ। এখন প্রশ্ন, সালাহউদ্দিন আহমদ মেঘালয়ের শিলংয়ে গেলেন কী করে? প্রশ্নটা আমাকে নাড়া দেয়। সীমান্তের ১০-২০ মাইলের মধ্যে হলে কিছু ভাবতাম না। কিন্তু এ যে একেবারে সীমান্ত থেকে ৪-৫শ কিলোমিটার ভিতরে। সমতল ভূমির মতো যাতায়াতের যত্রতত্র কোনো পথ নেই। পাহাড়ের গা ঘেঁষে এঁকেবেঁকে চলতে হয়। পাঁচ কিলোমিটার পাড়ি দিতে ২৫ কিলোমিটার ঘুরতে হয়। আকাশপথে পাঁচ মিনিটের জায়গায় সড়কপথে কখনো পাঁচ ঘণ্টা লাগে। ত্রিপুরার মধ্যনগর থেকে কলকাতা পৌঁছতে সড়কপথে ৬০-৭০ ঘণ্টার প্রয়োজন হয়। সেখানে আমাদের উপর দিয়ে গেলে চার ঘণ্টার বেশি লাগার কথা নয়। সেই পাহাড়-পর্বতে ঘেরা মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে পাওয়া গেল সালাহউদ্দিনকে। নিজে সেখানে গেছে এটা কানার ভাই অন্ধ বললেও আমি বিশ্বাস করব না, মেনেও নিব না। আমার ধারণা এর আগে জনাব সালাহউদ্দিনের মেঘালয়ের পথ জানাচেনা ছিল না। আমাদের দেশে মেঘালয়ের মতো রাস্তাঘাট নেই। পাকিস্তানে ঘুরাফেরা করার অভিজ্ঞতা থাকলে তবুও না হয় বলতাম ওরকম রাস্তাঘাট তিনি চিনেন। জনাব সালাহউদ্দিনকে নিয়ে আমার তেমন আগ্রহ নেই। তিনি বেঁচে আছেন এটাই আল্লাহর প্রতি হাজার শুকরিয়া। একজন মানুষের বেঁচে থাকার চেয়ে পৃথিবীতে আর বড় কিছু নেই। এখন সালাহউদ্দিনকে নিয়ে অনেক কিছু হবে। কেউ বলবে সরকার এটা করেছে, কেউ বলবে নিজেরা করে সরকারকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করেছে। সত্যের মা-বাবা বাংলাদেশে নেই। তাই চাপার জোর যার যত বেশি তার আওয়াজ শোনা যাবে। তবে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের অন্তর্ধানের পেছনে যে একটা সূক্ষ্ম পরিকল্পনা আছে, এটা বুঝতে কারও ভুল হওয়ার কথা নয়। যেভাবেই হোক সালাহউদ্দিন বেঁচে থাকুক, সুস্থ শরীরে স্বজনের কাছে ফিরে আসুক, এটাই আমাদের কায়মনে প্রার্থনা।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন