শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ মে, ২০১৫

প্রিয় অনন্ত...

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
অনলাইন ভার্সন
প্রিয় অনন্ত...

১.

সকালে একটা ক্লাস শেষ করে এসে অফিসে মাত্র বসেছি তখন আমার একজন সহকর্মী এসে আমাকে জানাল অনন্তকে কুপিয়ে মেরে ফেলেছে। তারা তিন ভাইবোন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছে, অনন্তের বড় বোন আমার সরাসরি ছাত্রী। পাস করে দীর্ঘদিন আমার সঙ্গে একটা প্রজেক্টে কাজ করেছে। অনন্তের খবরটি শুনে আমি এক ধরনের শূন্যতা অনুভব করলাম। হাসপাতালে যেতে যেতে খবর পেলাম পোস্টমর্টেম করার জন্য অনন্তকে মর্গে নেওয়া হয়েছে। শুনে অনেকে অবাক হতে পারে কিন্তু ওসমানী হাসপাতালের এই মর্গটিতে আমি অনেকবার এসেছি, আমি এবং আমার স্ত্রী এখানে অনেক সময় কাটিয়েছি। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ছাত্রছাত্রীর যখন অপঘাতে মৃত্যু হয় বা আত্দহত্যা করে তখন সবার অজান্তে একটি নিষ্ঠুর প্রক্রিয়া শুরু হয়। মৃত ছেলেটি বা মেয়েটির মৃতদেহটি পুলিশি প্রক্রিয়ার লালফিতা থেকে মুক্ত করে তাদের আপনজনের হাতে তুলে দিতে হয়। কাজটি খুব সহজ নয়- আমি এবং আমার স্ত্রী মিলে অনেকবার করেছি। তাই হাসপাতালে গিয়ে পোস্ট মর্টেমের ঘর খুঁজে পেতে কোনো অসুবিধা হয়নি। সেখানে অনেকে ম্লান বিষণ্ন মুখে দাঁড়িয়েছিল। অনন্তের ভগ্নিপতির সঙ্গে দেখা হলো, তিনি এবং তার স্ত্রী মিলে অনন্তকে একটি সিএনজি করে হাসপাতালে এনেছেন। কোনো অ্যাম্বুলেন্স নয়, কোনো গাড়ি নয় একটি সিএনজি। ভগ্নিপতি জানালেন অনন্তকে কোনোমতে সিএনজিতে তোলার পর হঠাৎ তার চোখে পড়ল নিচে তার একটা কাটা আঙুল পড়ে আছে- সেটাও তুলে এনেছেন। আতঙ্কিত মানুষ দূরে দাঁড়িয়ে দেখে, কেউ কাছে আসে না। অনেক কষ্টে একটা গামছা জোগাড় করে সেটা দিয়ে তার ছিন্নভিন্ন মাথাটি বেঁধে এনেছেন। যে মাথার ভেতর একটি মস্তিষ্কে একজন অত্যন্ত মেধাবী, বিজ্ঞানমনস্ক, দেশপ্রেমিক হৃদয়বান এবং আধুনিক মানুষ গড়ে উঠছিল।

অনন্তের ভগ্নিপতির কাছে জানতে পারলাম, অনন্ত তার জীবনের শেষ লেখাটি লিখেছে আমার জন্য। সিলেটের একজন এমপি আমাকে নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, অনন্ত সেই মন্তব্যগুলোর প্রতিবাদ করে খুবই গুছিয়ে একটা লেখা লিখে তার কম্পিউটার থেকে আপলোড করে ঘর থেকে বের হয়েছে কাজে যাওয়ার জন্য। বড় রাস্তায় তাকে চারজন মুখোশধারী মানুষ ধারালো চাপাতি দিয়ে আক্রমণ করেছে। অনন্ত তাদের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তার বাসার দিকে ছুটে যাচ্ছিল, শেষ পর্যন্ত যেতে পারেনি। বাসার কাছাকাছি একটা পুকুর পাড়ে লুটিয়ে পড়েছে- চারজন মানুষ তাকে সেখানে কুপিয়ে হত্যা করেছে। ধারালো চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে তার দুটি হাত কবজি থেকে আলাদা করে ফেলেছে। যে হাত দিয়ে সে বিজ্ঞানের কথা লিখত, দেশের কথা লিখত, স্বপ্নের কথা লিখত। যে হাত দিয়ে সে একটু আগে আমার জন্য তার ভালোবাসাটুকু প্রকাশ করেছে।

পোস্টমর্টেম করে তার দেহটি একটা সাদা কাপড়ে মুড়িয়ে অ্যাম্বুলেন্স করে তার বাসায় এনেছে। আমরা তার সঙ্গে সঙ্গে বাসায় এসেছি। খুব ভালো করে জানি তার বাবা মা ভাই বোন কাউকে সান্ত্বনা দিয়ে বলার মতো একটি শব্দও নেই, তারপরও এসেছি তাদের সামনে মাথা নিচু করে থেকে এই সময় এই দেশে জন্মানোর অপরাধের গ্লানিটুকু তাদের সামনে মাথা পেতে নেওয়ার জন্য।

অনন্তের বাবা শূন্য দৃষ্টিতে বিছানায় শুয়েছিলেন, মস্তিষ্কে স্ট্রোক করার পর অনেকটাই অসহায়। চারপাশে কী হয় বুঝতে পারেন না, আমরা যখন গিয়েছি তখনো সন্তানের মৃত্যুর খবরটি বুঝতে পারেননি। মা-ও খুবই অসুস্থ, অনন্তই তার বাবা মা-কে দেখে রাখত। আজকেও মা-বাবার সেবাটুকু শেষ করে কাজে বের হয়েছিল। অনন্তের দেহটি বারান্দায় শুইয়ে রাখা হলো, মুখের কাপড়টি খুলে দেওয়ার পর আমরা শেষবার তাকে দেখতে পেলাম। পুরোপুরি রক্তশূন্য ফ্যাকাসে একটি দেহ, কিন্তু তার মুখমণ্ডলে আশ্চর্য এক ধরনের প্রশান্তির ছাপ। এই নিষ্ঠুর পৃথিবী এবং তার চেয়েও নিষ্ঠুর মানুষের বিরুদ্ধে সেই মুখে কোনো অভিযোগ নেই।

একজন আমাকে তার ঘরটি দেখাল, টেবিলের ওপর স্তূপ করে রাখা বই। অনন্ত পড়তে ভালোবাসত, লিখতে ভালোবাসত, একটা পত্রিকার সম্পাদনা করত। অনন্তকে অচিন্ত্যনীয় নিষ্ঠুরতায় হত্যা করা হয়েছে। তার অপরাধ সে বিজ্ঞানকে ভালোবাসত, যুক্তিতে বিশ্বাস করত এবং সম্ভবত সবচেয়ে বড় অপরাধ যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে জন্ম নেওয়া গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে তার একটা ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল।

অনন্তের বাসায় জানতে পারলাম যেদিন তাকে হত্যা করা হয়েছে ঠিক সেদিনই তার সুইডেনে একটা কনফারেন্সে বক্তৃতা দেওয়ার কথা ছিল। সমমনা মানুষদের সঙ্গে কিছুদিন সময় কাটানোর জন্য সে ভিসার জন্য আবেদন করেছিল। সুইডেন থেকে ভিসা দেয়নি- যদি ভিসা পেয়ে যেত তাহলে তাকে হয়তো এভাবে মারা যেতে হতো না। সুইডেন নামক এই রাষ্ট্রটির জন্য এখন আমার ভেতরে বিতৃষ্ণা ছাড়া আর কিছু অবশিষ্ট নেই।

২.

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাজীব হায়দারকে হত্যা করা হয়েছিল। পুলিশ তাদের হত্যাকারীদের দ্রুত ধরে ফেলেছিল। সম্ভবত সে কারণে অনেকদিন এরকম ঘটনা ঘটেনি। প্রায় দীর্ঘ দুই বছরের বিরতি দিয়ে অভিজিৎ রায়কে এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে হত্যা করা হয়েছিল। তার হত্যাকাণ্ড চলাকালীন খুব কাছে বসে থাকা পুলিশ বাহিনীর এক ধরনের নির্লিপ্ত ভূমিকাটি আমাদের সবাইকে খুব বিস্মিত করেছিল। আমার বাবা পুলিশ অফিসার ছিলেন, আমি সেই ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি পুলিশ চাইলে যে কোনো অপরাধীকে ধরে ফেলতে পারে। অভিজিতের হত্যাকারীদের কিন্তু এখনো ধরা যায়নি। শুধু তাই নয় আমরা আবিষ্কার করলাম সরকার অভিজিৎ থেকে একটা নিরাপদ দূরত্বে থাকছে। ধর্মান্ধ মানুষই হোক আর মুক্তচিন্তার মানুষই হোক সবার দায়িত্ব কিন্তু সরকারের নিতে হবে। কিন্তু এক বিচিত্র কারণে সরকারের ধারণা হয়েছে অভিজিতের মতো মুক্তচিন্তার মানুষের জন্য সহমর্মিতা দেখালে যারা ধর্মকে নিয়ে রাজনীতি করে তাদের হাতে একটা সুযোগ তুলে দেওয়া হবে। সরকার ধর্ম নিয়ে কারও হাতে কোনো সুযোগ তুলে দেবে না বলে পণ করেছে।

এর ফলে জঙ্গিদের সাহস বেড়েছে, অভিজিৎকে হত্যা করার এক মাসের মাঝে তারা ওয়াশিকুর রহমান বাবুকে হত্যা করেছে। এবারেও পুলিশ নির্লিপ্ত কিন্তু দুঃসাহসী পথচারী দুই হত্যাকারীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেছে। (যতবার এই দুঃসাহসী পথচারীর কথা উল্লেখ করা হয় ততবার তাদের দৈহিক গঠনের বিষয়টি সবাইকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়- কোনো একটা বিচিত্র কারণে আমরা ভুলে যেতে বসেছি যে তাদের আসল পরিচয় যে তারা আমাদের মতো মানুষ)। এতদিনে আমরা আস্তে আস্তে বুঝতে পারছি হেফাজতে ইসলাম থেকে স্বরাষ্ট্র দফতরকে যে ৮৪ জন ব্লগারের নাম দেওয়া হয়েছে, এই সরকার তাদের পরিত্যাগ করেছে। এই রাষ্ট্রের কাছে তারা দেশের অধিবাসী নয়, তাদের মূল পরিচয় হচ্ছে তারা অভিশপ্ত ব্লগার। এ বিষয় নিয়ে আমাদের যেটুকু সন্দেহ ছিল প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সেটুকুও নিরসন করে দিলেন এবং সঙ্গে সঙ্গে আমরা অনন্তকে হারালাম। এখন আমরা সবাই জানি এই অভিশপ্ত ব্লগারদের একজন একজন করে হত্যা করা হলেও সরকার একটুও বিচলিত হবে না।

একজন মানুষকে হত্যা করতে হলে প্রথমে তাকে নাস্তিক বলে ঘোষণা করতে হবে, কিছুদিন প্রচারণা চালাতে হবে তারপর তাকে হত্যা করা হলে সরকার টুঁ শব্দটি করবে না। এখানে দুটো বিষয় লক্ষ করার মতো। প্রথম বিষয়টি হচ্ছে যাদের হত্যা করা হচ্ছে, সবসময়েই তাদের প্রথমে নাস্তিক হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। আমি সামাজিক নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাঁটি করি না, তাই কে কোন ব্লগে কী লিখেছে সেটা আমি জানি না। অনন্তকে হত্যা করার পর আমি খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম তাকে নাস্তিক বলার পেছনে আসলেই কোনো কারণ আছে কি না। আমি যাদের সঙ্গে কথা বলেছি সবাই আমাকে জানিয়েছে অনন্তের লেখালেখি ছিল বিজ্ঞান নিয়ে। সে যুক্তি নামে একটা ম্যাগাজিন সম্পাদনা করত, ধর্ম নিয়ে আপত্তিকর কথা লিখত না। কে জানে হয়তো যুক্তি দিয়ে কথা বলাটাই অনেক বড় অপরাধ- যারা তাকে হত্যা করেছে তারা নিশ্চয়ই যুক্তিহীন অন্ধকার ধর্মান্ধ একটি দেশ তৈরি করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। যারা অনন্তকে হত্যা করেছে তাদের চোখে একটি বিষয়ে নিশ্চিতভাবে অনেক বড় অপরাধ, সেটি হচ্ছে গণজাগরণ মঞ্চের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গড়ে তোলা আন্দোলনের একজন কর্মী। এই দেশে মুক্তিযুদ্ধকে বুকে ধারণ করা কারও কারও চোখে সেটি অনেক বড় একটি অপরাধ।

দ্বিতীয় আরও একটি বিষয় আমাকে খুবই বিচলিত করছে। সেটি হচ্ছে এই হত্যাকারীরা যে গোপনে এসে একজনকে হত্যা করে আবার গোপনে সবার চোখের আড়ালে চলে যাচ্ছে তা নয়। তারা যাদের হত্যা করছে তাদের কিন্তু মোটামুটি প্রকাশ্যেই ভয়ভীতি দেখিয়ে এসেছে। ভবিষ্যতে যাদের হত্যা করবে তাদেরও আবার ভয়ভীতি দেখাতে শুরু করেছে। পুলিশের কাছে কোনো 'ক্লু' নেই তারা কাউকে ধরতে পারছে না সেটি কিন্তু সত্যি নয়। সত্যি সত্যি যদি হত্যাকারীদের ধরার জন্য আন্তরিক ইচ্ছা থাকত তাহলে তদন্ত করার জন্য অনেক তথ্যই কিন্তু আছে। আমাদের দুর্ভাগ্য যে কোনো কারণেই হোক পুলিশ বা সরকারের যে এই দুর্ভাগা ব্লুগারদের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই সবাই সেটি জেনে গেছে। তাই কোনো একজন যখন নিশ্চিতভাবে হত্যার হুমকি পাচ্ছে তখনো সে সাহায্যের জন্য পুলিশের কাছে যাওয়ার সাহস পায় না।

৩.

ব্লগ শব্দটি নিয়ে মনে হয় এই দেশের সাধারণ মানুষকে খুবই ভুল ধারণা দেওয়া হয়েছে! ব্লগার শব্দটি দিয়ে একজন মানুষকে গালি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির জগতে ব্লগ লেখা বলতে বোঝানো হয় অনেকটা ব্যক্তিগত ডায়রি লেখার মতো। আমরা কেউ যদি আমার ব্যক্তিগত ডায়রিটি সবাইকে পড়তে দিতাম তাহলে সেটা হতো অনেকটা ব্লগ লেখার মতো। কেউ যখন তার খাতায় বা নোট বইয়ে ডায়রি লিখে তখন সে ইচ্ছা করলেও একসঙ্গে অনেককে দেখাতে পারে না, কিন্তু ইন্টারনেটের জগতে সেটা পানির মতো সোজা। একজন মানুষ ব্লগে কিছু একটা লিখে পৃথিবীর সবাইকে সেটা দেখার সুযোগ করে দিতে পারে। সারা পৃথিবীতে এ মুহূর্তে একজন দুজন নয়, হাজার হাজার বা লাখ লাখও নয় আক্ষরিক অর্থে কোটি মানুষ ব্লগ লিখে- যার অর্থ এই পৃথিবীতে এখন কোটি কোটি ব্লগার! কাজেই ব্লগার বলে একজন মানুষকে কীভাবে গালি দেওয়া যায় সেটা কোনোমতেই আমার মাথায় ঢুকে না। একজন মানুষকে 'এমএ পাস' বলে গালি দিলে যেরকম হাস্যকর শোনায়, ব্লগার বলে গালি দিলেও সেটা একই রকম হাস্যকর শোনায়।

আজকাল নাস্তিক এবং ব্লগার দুটো শব্দকে সমার্থক করে ফেলার জন্য খুবই চেষ্টা করা হচ্ছে! অথচ মজার ব্যাপার হলো যদি আমাদের কখনো ইসলাম ধর্ম (বা অন্য কোনো ধর্ম) নিয়ে কোনো জরুরি তথ্য বা বিশ্লেষণের দরকার হয় তখন আমরা সেটা খুঁজে পাই কোনো একজন ইসলামি চিন্তাবিদ ব্লগারের লেখা থেকে! যারা তাদের অপছন্দের মানুষদের ব্লগার বলে গালি দেন তাদের জানা দরকার ইন্টারনেটে শুধু ইসলাম ধর্মের উপরেই অসংখ্য ব্লগ আছে। অসংখ্য খাঁটি মুসলমান ব্লগার আছেন।

সবার ব্লগই যে সাধারণ মানুষ আগ্রহ নিয়ে পড়ে তা নয়। ইন্টারনেটে অসংখ্য অর্থহীন অপ্রয়োজনীয় ব্লগ রয়েছে। একটা খবরের কাগজ যখন প্রকাশিত হয় তখন তার প্রকাশক আর সম্পাদকের কিছু দায়বদ্ধতা থাকে, তারা যেটা খুশি সেটা ছাপিয়ে ফেলতে পারেন না। ইন্টারনেটের জগতে নিজের লেখা প্রকাশ করার প্রক্রিয়াটা এত সহজ করে ফেলা হয়েছে যে এখানে যার যেটা ইচ্ছা সে সেটাই প্রকাশ করে ফেলতে পারে। মানুষটি যদি নিজে থেকে তার লেখালেখির ওপর এক ধরনের দায়বদ্ধতা বসিয়ে না দেয় তাহলে আর কিছুই করার নেই। আমরা এর একটা অশুভ রূপ এর মাঝে দেখতে শুরু করেছি। আমরা দেখেছি একজন মানুষ ব্যক্তিগত জীবনে চট করে আরেকজনের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে না, অশালীন কথা বলে না, গালাগালও করে না। কিন্তু ইন্টারনেটের জগতে অবলীলায় একে অন্যকে কুৎসিত ভাষায় গালাগাল করতে সংকোচবোধ করে না।

আমরা সবাই দেখছি নতুন প্রজন্মের যারা আধুনিক মনের মানুষ, যারা মুক্তবুদ্ধির চর্চা করে তাদের সঙ্গে অন্ধকার জগতের মানুষদের এক ধরনের দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে, সেটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে খুবই স্পষ্ট। তাই নতুন প্রজন্মের আধুনিক তরুণ-তরুণীদের আমি প্রায় হাতজোড় করে অনুরোধ করব তারা যেন সুন্দর ভাষায় লিখে। তারা যেন কিছু একটা লিখে অকারণে কারও মনে কষ্ট না দেয়। কেউ যখন আমাকে আমার প্রিয় উক্তিটির কথা জিজ্ঞাসা করে আমি সব সময় তাদের ওমর খৈয়ামের কবিতার একটা লাইন শুনিয়ে দিই, 'কারো মনে দুঃখ দিও না কারো বরং হাজার পাপ'। যার অর্থ কারো মনে দুঃখ দেওয়া হাজার হাজার পাপ করা থেকেও বড় পাপ। আমি লিখতে বসে আজকে অনন্ত বিজয়ের অভাবটি খুব তীব্রভাবে অনুভব করছি। সে কখনো কোনো মানুষের মনে দুঃখ দেয়নি। সে তার অসুস্থ বাবা-মায়ের সেবা করে গেছে। অনন্ত বিজ্ঞানের ছাত্র না হয়েও তার সংক্ষিপ্ত জীবনটিতে বিজ্ঞানের জন্য কাজ করে গেছে। খুবই কোমল স্বভাবের মানুষ- তার আপনজনের কাছে শুনেছি কোথাও পা ফেলার সময় যদি দেখেছে সেখানে একটা পিঁপড়া সে তার পা-টা অন্য জায়গায় ফেলে পিঁপড়াটাকেও রক্ষা করেছে।

অথচ সেই মানুষটিকে কী অবলীলায় কিছু নিষ্ঠুর মানুষ মেরে ফেলল!

অনন্ত, তুমি যেখানেই থেকো, ভালো থেকো।

লেখক : অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন