শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০১৫

ইঙ্গ-মার্কিন কূটনীতি এবং বাংলাদেশ

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ইঙ্গ-মার্কিন কূটনীতি এবং বাংলাদেশ

২০১০ সালের প্রথম দিকে আমার আফসোসের সীমা-পরিসীমা ছিল না। আমি কেবলই ভাবতাম আওয়ামী লীগ সরকার বোধহয় গায়ে পড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করছে। আমার অবুঝ মনের সরল হিসাব ছিল এ রকম- কী দরকার বিশ্বের একমাত্র সুপার পাওয়ারের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করার। আমি মাঝেমধ্যে মার্কিন মদদপুষ্ট এ-দেশীয় কবি-সাহিত্যিক, অধ্যাপক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ কিংবা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আড্ডায় বসতাম এবং তাদের কথাবার্তা শুনে সরকারের ভবিষ্যৎ নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়তাম। আমার মনমানসিকতা কিংবা জানাশোনার ব্যাপ্তি বর্তমান কালের মতো ছিল না। আমি কোনো কিছুর গভীরে ঢুকতে পারতাম না এবং চর্মচোখে যা দেখতাম তা-ই হাঁদারামের মতো বিশ্বাস করে টেলিভিশন টকশোগুলোয় বিজ্ঞের মতো কথাবার্তা বলতাম। আমার আলাদা এবং স্বতন্ত্র বাচনভঙ্গির কারণে লোকজন কথাগুলোর মধ্যে এক ধরনের যুক্তি খুঁজে পেত বিধায় আমি কোনো দিন বিরূপ পরিস্থিতির শিকার হইনি।

বাংলাদেশের রাজনীতি বিশেষত আওয়ামী লীগকে নিয়ে মার্কিন সরকারের পরিকল্পনা আমি বুঝতে পারি একটি সেমিনারের মাধ্যমে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দিচ্ছিলেন তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা। বাংলাদেশের কূটনৈতিক অঙ্গনের পরিচিত প্রায় সব মন্ত্রী, সাবেক মন্ত্রী এবং রাষ্ট্রদূত সেদিন উপস্থিত ছিলেন। অল্প বয়স্কদের মধ্যে একমাত্র আমিই সেদিন বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য আমন্ত্রিত ছিলাম। আমার এক পাশে বসা ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত এবং তৎকালীন প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ জমির এবং অন্য পাশে ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক পররাষ্ট্র উপদেষ্টা শফি সামি। আমি যা বলতে চাই সে বিষয়ে তাদের সঙ্গে একটু হালকা আলোচনা করে নিলাম। তারা উভয়েই সম্মতি দিলেন।

আমার বক্তব্যে আমি রাষ্ট্রদূত মজীনাকে বললাম, ইউর এক্সিলেন্সি। আপনি বললেন যে, বর্তমানে বাংলাদেশের সঙ্গে আপনার দেশের সম্পর্ক ইতিহাসের সর্বোচ্চ সৌহার্দ্যপূর্ণ অবস্থায় আছে। দুই দেশের সম্পর্ক নাকি সর্বকালের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে। আমার জানা মতে বর্তমান সরকারের সঙ্গে আপনাদের সম্পর্ক একদম ভালো নয়। বহুদিন চেষ্টা করেও আপনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঢুকতে পারেননি। আপনাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন আমাদের প্রধানমন্ত্রী ধরেন না। কূটনৈতিক চ্যানেলে আপনাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কয়েকবার ফোন করে যেসব অনুরোধ করেছেন তার একটিও প্রধানমন্ত্রী রাখেননি, আপনাদের সরকারের মন্ত্রীরা এ দেশে এলে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পান না। সরকারের সিনিয়র মন্ত্রীরা আপনাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে কটু কথা বলে- আপনাদের মন্ত্রীকে দুই আনার মন্ত্রী বলেন! তার পরও আপনি বলছেন সবচেয়ে ভালো সম্পর্ক যাচ্ছে। তাহলে আমার প্রশ্ন, সেই ভালো সম্পর্ক কি সরকারের সঙ্গে নাকি অন্য কারও সঙ্গে?

আমি আরও প্রশ্ন করলাম, সম্মানিত রাষ্ট্রদূত। বর্তমান সরকারি দলটি দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং সর্বপ্রাচীনও বটে। দেশের কম করে হলেও ৩৫ ভাগ মানুষ দলটির সমর্থক। আপনারা এই ৩৫ ভাগ মানুষকে বাদ দিয়ে কি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক করতে চাচ্ছেন? ১৯৭১ সালে আপনাদের ভূমিকা, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে বটমলেস বাস্কেট বা তলাবিহীন ঝুড়ি বলে পুরো জাতিকে অপমান, ১৯৭৪ সালে চুক্তি মোতাবেক পিএল ফোরের গমভর্তি জাহাজ সময়মতো বাংলাদেশে না পাঠিয়ে গভীর সমুদ্রে আটকে রেখে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির প্রেক্ষাপটগুলো কি আপনারা ভুলে গেছেন নাকি আমরা ভুলে গেছি! দেশের প্রায় সব মানুষ বিশ্বাস করে যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আপনার সরকার যেমন জড়িত ছিল তেমনি এ দেশের প্রতিটি সামরিক অভ্যুত্থানে আপনাদের হাত ছিল। কই এ ব্যাপারে আপনারা তো কখনো কিছু বলেন না। আপনারা কি এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ৯০ ভাগ মুসলমানের মনমানসিকতার খোঁজখবর রাখেন? মধ্যপ্রাচ্যসহ সারা দুনিয়ার মুসলমানদের প্রতি আপনাদের জুলুম-অত্যাচার এবং অবিচারের কাহিনী জানার পর এ দেশের মুসলমানরা আপনাদের সঙ্গে কীভাবে সম্পর্ক স্থাপন করবে! কাজেই আপনি দয়া করে বলুন, এ দেশের কার সঙ্গে এবং কাদের সঙ্গে আপনাদের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে এবং কেন? ইউর এক্সেলেন্সি! আপনারা কি একবারও এ দেশের মানুষের মনোবেদনা এবং কষ্টের কারণগুলো অনুভব করেছেন? এমনকি আপনারা কখনো কি আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেছেন আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নততর করার জন্য? আপনারা আপনাদের আশীর্বাদপুষ্ট লোকজন নিয়ে চলাফেরা করেন- নিয়মিত ভোজসভা বা প্রাতরাশ সভার আয়োজন করেন এবং একটা মুরব্বিসুলভ মনোভাব এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গি করে দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত ছুটে বেড়ান এবং দেশের সব প্রেস মিডিয়াকে ডেকে দুই হাত উঁচু করে বলেন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। কেউ রুখতে পারবে না এবং বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের রয়েছে সবচেয়ে উত্তম সম্পর্ক।

আমার কথা শুনে রাষ্ট্রদূত একদম মন খারাপ করে ফেললেন। অনুষ্ঠানের বাকিটা সময় তিনি মুখ ভার করে রইলেন। এর কয়েক দিন পর অন্য একটা ঘরোয়া অনুষ্ঠানে ডেপুটি অ্যাম্বাসাডর জন আমাকে বললেন যে তারা নাকি আমাকে তাদের বন্ধু মনে করেন এবং আমার কাছ থেকে প্রকাশ্যে এতসব কথা শুনে রাষ্ট্রদূত মজীনা নাকি খুব কষ্ট পেয়েছেন। জন যখন এসব কথা বলছিলেন তখন আমি সস্ত্রীক দাঁড়িয়ে ইস্পাহানি গ্রুপের কর্ণধার বেহরুজ ইস্পাহানি এবং রহিমআফরোজ গ্রুপের চেয়ারম্যান ফিরোজ রহিমের সঙ্গে গল্প করছিলাম। তারা জন-এর কাছে বিস্তারিত জানতে চাইলেন এবং জন বিষয়টি সুকৌশলে এড়িয়ে গেলেন। আমিও ওই প্রসঙ্গে কথা বাড়ালাম না।

বাংলাদেশ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র এবং তদের মিত্রদের মনোভাব নিয়ে আমি এর আগে গভীরভাবে চিন্তা করিনি। বরং একপেশেভাবে সরকারকে মনে মনে দায়ী করে আসছিলাম কেন তারা গায়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করতে যাচ্ছে। আমার আবেগ এবং নিবুর্দ্ধিতা আমাকে এতটাই উতলা করে ফেলল যে আমি একদিন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে পর্যন্ত বলে ফেললাম, আপা! ড. ইউনূসের ব্যাপারটি কি মিটমাট করে ফেলা যায় না! প্রধানমন্ত্রীর উত্তর শুনে আমার কানে পানি ঢুকল। আমি বুঝলাম সরকার জেনে বুঝেই সব কিছু করছে। কিন্তু কেন করছে তা আমার মাথায় ঢুকল না। আমি আওয়ামী লীগের বৈদেশিক নীতি দেখাশোনা করেন এমন একজন সিনিয়র কূটনীতিবিদের সঙ্গে আলাপ করার পর অনেক কিছুই স্পষ্টভাবে বুঝতে পারলাম। আমার প্রশ্নের জবাবে প্রবীণ কূটনীতিবিদ বললেন যে বাংলাদেশ ঘিরে ইঙ্গ-মার্কিন কূটনীতির মূল লক্ষ্য দুটি। প্রথমত : তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী বা প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে শর্তহীনভাবে এ দেশের ভূমি এবং জলসীমানা ব্যবহার করার পাঁয়তারা ঠিক যেমনটি তারা করছে সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায়। দ্বিতীয়ত : তেল, গ্যাস এবং অন্যান্য খনিজ সম্পদ উত্তোলন বা আহরণ, বিপণন এবং বিতরণে একচেটিয়া প্রভাব বলয় সৃষ্টি করা। প্রথমটির জন্য তারা ভিতরে-বাইরে বহুমুখী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে দ্বিতীয় ক্ষেত্রে তারা প্রায় শতভাগ সফল। তারা বাপেঙ্কে কাজ করতে দিচ্ছে না। গ্যাস ও তেল ক্ষেত্রে কাজ করত এমন সফল কোম্পানিকে ছলেবলে কৌশলে বিদায় করে দিয়ে মার্কিন কোম্পানি শেভরন প্রায় ১০ বছর ধরে এ দেশে একচেটিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোয় শেভরনের বিরুদ্ধে টুঁ শব্দ উচ্চারণ করবে এমন কোনো লোক বাংলাদেশে নেই।

মার্কিন কূটনীতির এশিয়া চ্যাপ্টারে বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থান অতীব গুরুত্বসহকারে দেখানো হয়েছে। তাদের চিরশত্রু চীন, সাময়িক কৌশলগত মিত্র ভারত, দীর্ঘদিনের বৈরী সম্পর্ক চলে আসা মিয়ানমারকে নিয়ন্ত্রণের জন্য তাদের দরকার বাংলাদেশের ভূখণ্ড। এর বাইরে মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও নেপালের ওপর নজরদারি করার জন্য এ অঞ্চলের মধ্যে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানই সর্বোৎকৃষ্ট। এতসব সম্ভাবনা এবং সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য ইঙ্গ-মার্কিন চক্র খুব ঠাণ্ডা মাথায় ধীরেসুস্থে এগোচ্ছে। ফলে সরকার যা-ই বলুক না কেন মার্কিনিরা ওসব নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে তাদের লবির লোকজনের সাহায্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের দিকে।

আওয়ামী লীগ প্রথম থেকেই বিষয়টি নিয়ে সজাগ এবং সচেতন। মুক্তিযুদ্ধকালীন মার্কিনিদের ভূমিকা, প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের অহংকারী মনোভাব এবং কর্তৃত্ব দেখানোর পাশাপাশি তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার প্রবৃত্তি। সমসাময়িক দুনিয়ায় তাদের সাম্প্রতিক ভূমিকা বিশেষ করে তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের হঠাৎ করে ভুলে যাওয়ার মজ্জাগত অভ্যাস এবং দুর্বলের প্রতি অত্যাচারের অতীত নমুনা সরকার গভীরভাবে মূল্যায়ন করেছে। ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, আফগানিস্তান এবং মালয়েশিয়া নিয়ে তাদের সামরিক ও অর্থনেতিক নিষ্ঠুরতার ইতিহাস সরকার প্রতিনিয়ত পর্যালোচনা করেছে। আরব বসন্তের উদ্ভব, মিসরের হোসনি মোবারক, গাদ্দাফি এবং বেন আলীদের পতনের পাশাপাশি সৌদি আরব ও ইসরায়েলের সঙ্গে তাদের দ্বিমুখী নীতিকে এড়িয়ে যাওয়ার মতো নির্বুদ্ধিতা সরকার দেখাতে চায় না। ইয়েমেন, সিরিয়া, ইরাক নিয়ে তাদের খেলাধুলা, আল-কায়েদা, আইএস এবং হিজবুল্লাহদের সঙ্গে বহুরূপী আচরণের কারণে সরকারকে যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্বের প্রস্তাবটি বেশ ভালোভবেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হচ্ছে।

কৌশলগত কারণে সরকারকে ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মিত্রতা বজায় রাখতে হচ্ছে। অন্যদিকে এশিয়া ও ইউরোপের যেসব দেশের সঙ্গে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রতা হয়েছে তা কিন্তু ইদানীং ভেঙে পড়েছে। বার্লিনের দেয়াল নেই এবং জার্মানি সব সময়ই ব্যতিক্রম কিছু করার চেষ্টা করছে। যুক্তরাজ্য এবং ফ্রান্স এখন আর আগের মতো যুক্তরাষ্ট্রের কথায় তালি বাজায় না। সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারকে এখন বিচারের মুখোমুখি হতে হচ্ছে মার্কিনিদের কথামতো দ্বিতীয় উপসাগরীয় যুদ্ধে সাদ্দাম সরকারের পতন ঘটানোর জন্য ব্রিটিশ সৈন্য পাঠানোর দায়ে। জাপান পার্লামেন্টে আইন পাস হয়েছে নতুন করে সেনাবাহিনী গঠন এবং বিদেশে সেনা প্রেরণের সুযোগ রেখে। সৌদি আরব, পাকিস্তান, ইসরায়েল প্রভৃতি দেশ নানা কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি নাখোশ। এ অবস্থায় বাংলাদেশ যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মাখামাখি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে তবে সারা দুনিয়ায় তাদের আর শত্রু খুঁজতে হবে না। যুক্তরাষ্ট্রকে সফলতার সঙ্গে মোকাবিলার কারণে প্রধানমন্ত্রীকে অনেকেই মনেপ্রাণে শ্রদ্ধা করেন। বিশ্বরাজনীতির যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী শক্তিগুলো ইতিমধ্যেই সরকারের প্রতি তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকে যুক্ত হচ্ছে কৌশলগত মিত্রতার বন্ধনে, এমনকি বাংলাদেশের আওয়ামীবিরোধী জনমত এই একটি কারণে হলেও মনেপ্রাণে শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানায়। সরকার ভারতের পর রাশিয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বিস্তৃত করেছে। দেশের জ্বালানি সেক্টরে রাশিয়াকে সুযোগ করে দিয়েছে। বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করছে রাশিয়া। এর বাইরে রাশিয়া থেকে কেনা হয়েছে ১০০ কোটি ডলার সমমূল্যের সামরিক যন্ত্রাদি। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অতীতের রেকর্ড ব্রেক করেছে। তারা পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ করছে এবং সেতুর দুই পাশে রেললাইনের সংযোগ স্থাপনে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে। চীন ও ভারতের নেতৃত্বে বিশ্বব্যাংকের বিকল্প হিসেবে যে নতুন আন্তর্জাতিক ব্যাংক হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেই ব্যাংকটির অন্যতম মালিক হিসেবে আত্দপ্রকাশ করতে যাচ্ছে।

২০১৫ সালে এসে আমার মনে হচ্ছে, সরকার ইচ্ছা করেই যুক্তরাষ্ট্রকে এড়িয়ে গিয়েছিল এবং আগামীতেও যাবে। এর একমাত্র কারণ হলো, যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধু হিসেবে বাংলাদেশ যত না উপকৃত হতো তার চেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতো বেশি। ভারত ইতিমধ্যেই আল-কায়েদার টার্গেটের মধ্যে পড়ে গেছে। অথচ বিশ্বের জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো কেবল মার্কিনবিরোধী মনোভাবের কারণে বাংলাদেশকে তাদের টার্গেটের বাইরে রেখেছে। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী দেশগুলো যেভাবে গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে তা মার্কিন বলয়ে থাকলে কোনো দিন সম্ভব হতো না। পাকিস্তানে মোহাম্মদ আলী, লিয়াকত আলী, আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া, টিক্কা খান, জিয়াউল হক, পারভেজ মোশাররফ- সবাই তো মার্কিনিদের বন্ধু ছিলেন। এসব লোকের মৃত্যু, পতন বা অধঃপতন কি মার্কিন মদদে হয়নি? এতসব উদাহরণ মাথায় নিয়েই হয়তো সরকার সর্বনাশী বন্ধুত্বের আহ্বানকে বার বার এড়িয়ে যাচ্ছে।

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন