শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মে, ২০১৫

বর্তমান সংসদ কি গণতন্ত্রের প্রতীক?

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
বর্তমান সংসদ কি গণতন্ত্রের প্রতীক?

কয়েকদিন আগে এক গুণী ব্যক্তির একটি সুন্দর বক্তব্য দেখলাম। একপর্যায়ে তিনি বলেছেন, 'সংসদ গণতন্ত্রের প্রতীক'। অত্যন্ত মূল্যবান কথা। রাষ্ট্রীয় কাঠামোয় গণতন্ত্র চর্চার যে কয়েকটি ব্যবস্থা বিদ্যমান তার মধ্যে সংসদীয় পদ্ধতি অন্যতম। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শাসন ব্যবস্থায় এ কাঠামো ব্যবহার করা হয়েছে ও এতে করে ওইসব দেশের গণতন্ত্রায়নের চর্চা ও উৎকর্ষ সাধন সম্ভব হয়েছে। প্রচলিত সংসদীয় পদ্ধতির পথিকৃৎ বলা যায় যুক্তরাজ্যকে। ভারত এ বিষয়ে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে গণ্য হতে পারে। 'যে কোনো গণতন্ত্রে ক্ষমতার মূল মালিক জনগণ ও দায়িত্বপ্রাপ্তরা জনগণের স্বার্থে এ ক্ষমতা ব্যবহার করবেন এটাই লক্ষ্য।'

সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ব্যবস্থায় ক্ষমতা ও দায়িত্ব বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন স্তরে অনেক ধরনের প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে। সংসদের উদ্দেশ্য থাকে সব ধরনের ক্ষমতা ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বয় সাধন, পরস্পরের মধ্যে জবাবদিহিতার মাধ্যমে দায়বদ্ধতার সংস্কৃতি সৃষ্টি ও সার্বিকভাবে ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি। লক্ষ্য থাকে সংবিধান সংশোধন, আইন প্রণয়ন ও অন্য যে কোনো প্রকারে এ বিষয়টি নিশ্চিত করা, যাতে করে কেউই এককভাবে ক্ষমতাধর হয়ে অন্য সবার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম না হন। রাজতন্ত্রের বিপরীত শব্দ প্রজাতন্ত্র, তেমনিভাবে একনায়কতন্ত্রের বিপরীত অবস্থান গণতন্ত্রের। সংসদীয় ব্যবস্থায় একনায়কতন্ত্রের আগ্রাসনকে রুদ্ধ করে গণতন্ত্র চর্চার পরিবেশ সৃষ্টি ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মুখ্য দায়িত্ব থাকে সংসদের ওপর। এ দায়িত্ব পালন সুষ্ঠু ও সহজতর করার জন্য দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ বা একটির জায়গায় দুটি সংসদ রাখার বিধান পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিদ্যমান।

বাংলাদেশের শাসন পদ্ধতি বা সরকার ব্যবস্থা এককক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় কাঠামোর বলে দাফতরিকভাবে বলা হয় বা দাবি করা হয়। সংসদ এলাকাভিত্তিক, সরাসরি জনগণের ভোটে ৩০০টি আসন ও সংসদ সদস্যদের ভোটে বর্তমানে ৫০টি মহিলা সংরক্ষিত আসনে নির্বাচিত সদস্যদের দ্বারা গঠিত হয়। সংসদ সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনে দেশের প্রধানমন্ত্রী বা সরকারপ্রধান নিয়োগ পান। তার ইচ্ছা অনুযায়ী মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হয়। সংসদ নির্বাচনে যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করে তারাই সাধারণত তাদের দলীয় প্রধানকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করেন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী তিনি আবার সে রাজনৈতিক দলের সংসদীয় নেতা নির্বাচিত হন।

সংসদের প্রায় সব সিদ্ধান্ত সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হয়। সংবিধানের বিধান (৭০ অনুচ্ছেদ) অনুযায়ী দলীয় সংসদ সদস্যরা দলীয় যে কোনো প্রস্তাবে সমর্থন দিতে বাধ্য থাকেন। প্রধানমন্ত্রী বা দেশের নির্বাহী প্রধান, তিনি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান ও দলীয় সংসদীয় দলের প্রধান। তিনি তার দলীয় সংসদ সদস্যদের সমর্থন লাভে নিশ্চিত থাকেন। ফলে নির্বাহী বিভাগের বা এক কথায় প্রধানমন্ত্রীর যে কোনো প্রস্তাব সংসদে পেশ করলে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলীয় সংসদ সদস্যদের সমর্থনে তা অনুমোদিত হবে- এটা স্বাভাবিক এবং অদ্যাবধি হয়ে আসছে। ফলে অনেকে বাংলাদেশের সংসদকে রাবার স্ট্যাম্প সংসদ বা নির্বাহী বিভাগের (সরকারের) সব কার্যক্রমের বৈধতা দানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

সরকারি দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ও দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবে সমর্থনের বাধ্যবাধকতা থাকায় সংসদপ্রধান (স্পিকার) নির্বাচন সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের ব্যবহারকারী হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে থাকে। একই পদ্ধতিতে অপসারণও প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ারভুক্ত হওয়ায় সংসদের স্পিকারের কার্যকালের স্থায়িত্ব সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর হাতে থাকে। ফলে কার্যকলাপও সে অনুযায়ী হওয়ার কথা।

রাষ্ট্রপতির নিয়োগও একইভাবে হয় ও সে কারণে প্রধানমন্ত্রীর আওতাভুক্ত। অবশ্য রাষ্ট্রপতির অপসারণও দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা আবশ্যক। বর্তমান সংসদে প্রধানমন্ত্রীর সে সংখ্যার অধিক দলীয় সংসদ সদস্য আছে। ফলে পদে থাকতে হলে মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রীর সন্তোষভাজন হতে ও থাকতে হবে এটাই অনেকের ধারণা। ফলে রাষ্ট্রপতির নিজস্ব ক্ষমতা যেমন প্রধান বিচারপতি নিয়োগ বা অন্য কোনো কর্তৃত্ব ব্যবহার করতে স্বাভাবিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর মনোভাব বুঝে করতে হতে পারে, বলা যায়। উচ্চ আদালতের বিচারক, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, সরকারি কর্ম-কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, মানবাধিকার কমিশন ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের সাংবিধানিক পদগুলো সরকারপ্রধান (প্রধানমন্ত্রী) কর্তৃক নিয়োগের জন্য নির্বাচন করা হয় বা তার প্রভাব বিস্তারের সুযোগ থাকে। উক্ত নিয়োগপ্রাপ্ত পদগুলোর অপসারণ দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্যের দ্বারা করার বিধান বর্তমান সংসদে করা হয়েছে। এখন সংসদে সরকারি দলের এ সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে। ফলে প্রধানমন্ত্রী তাদের শুধু নিয়োগ নন, অপসারণ করার কর্তৃত্বের সর্বময় অধিকারী।

সংসদের একটি প্রধান কাজ সরকার ও সরকারপ্রধানের জবাবদিহিতার ব্যবস্থা করা। বিরোধী দলের এ ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালনের কথা। বর্তমান সংসদের প্রধান বিরোধী দলের মন্ত্রিপরিষদে প্রতিনিধিত্ব থাকার কারণে একই সঙ্গে তারা সরকারের অংশীদার। প্রধান বিরোধী দলের দলনেতা প্রধানমন্ত্রীর অধীনে তার বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত। ফলে সরকারবিরোধী কোনো ভূমিকা তা সে সংসদই হোক বা সংসদের বাইরেই হোক, এই প্রধান বিরোধী দলের পক্ষে সম্ভব নয়।

সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে সংসদে প্রধান বিরোধী দল সরকারের কোনো প্রস্তাবে না ভোট দিলে, সংবিধানে ৫৫(৩) অনুচ্ছেদে বর্ণিত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন সম্ভব করার জন্য সে বিরোধীদলীয় মন্ত্রীদের সংসদ সদস্য পদ বাতিল হবে। ফলে প্রধান বিরোধী দল সাংবিধানিক কারণে সংসদে সরকারের বিরোধিতা করতে অক্ষম।

বিরোধী দল প্রধান, প্রধানমন্ত্রীর অধীনস্থ হওয়ায় সংসদের বাইরে এ দলের সরকারবিরোধী ভূমিকা গ্রহণযোগ্য হয় না।

বাস্তব পরিস্থিতি এ রকম- এক ব্যক্তি সরকারি দলের প্রধান, রাষ্ট্রীয় নির্বাহী বিভাগের প্রধান বা প্রধানমন্ত্রী একইভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী। প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সৃষ্ট পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা বা দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য সব প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণে সক্ষম।

প্রধানমন্ত্রীকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা বা দায়বদ্ধ করার প্রতিষ্ঠানসমূহ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তার নিয়ন্ত্রণে থাকায় তিনি তার ক্ষমতা ব্যবহারে অপ্রতিরোধ্য। ক্ষমতার ভারসাম্য সম্পূর্ণ একপেশে যা কোনোক্রমেই গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় কাম্য নয়। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এ পদ্ধতি একনায়কতন্ত্রের যে কোনো সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে বলা যায়।

৫ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের নির্বাচন, যে প্রক্রিয়ায় ও যে পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে তাকে স্বাভাবিক বলা যায় না। গঠিত সংসদের বেশির ভাগ সদস্য বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষিত হয়েছেন। তাদের সমর্থনে সরকারপ্রধান নির্বাচিত হয়েছেন। সে কারণে, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জনগণের সম্পৃক্ততা কতটুকু ছিল সে বিষয়ে সংশয়ের অবকাশ আছে।

যে আসনগুলোতে নির্বাচন হয়েছে, সেখানে বাস্তবে অধিকাংশ মানুষ ভোট দিতে যায়নি বা যেতে পারেনি বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। তা ছাড়া নানা ধরনের অনিয়মের অভিযোগ ব্যাপকভাবে আলোচিত ও সমালোচিত হয়েছে। প্রজাতন্ত্রের ক্ষমতার মালিক জনগণ। বেশির ভাগ মানুষ তাদের ক্ষমতা ব্যালটের মাধ্যমে অন্য কাউকে ব্যবহারের জন্য হস্তান্তর করার সুযোগ পায়নি। তারপরও সেটার ব্যবহার কতটুকু নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য, সে প্রশ্নও থেকে যায়।

নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারপ্রধান বা সার্বিকভাবে সরকারকে দায়বদ্ধ করার যে সুযোগ ও অধিকার জনগণের ছিল, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে তা তারা হারিয়েছে বলে বেশির ভাগ মানুষের ধারণা। তাদের আশঙ্কা সহসা বা খুব সহজে এ অধিকার তারা ফিরে পাবে কিনা। বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থার পরিবর্তন ছাড়া এটা সম্ভব মনে হচ্ছে না।

৫ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচন ও তার ফলে সৃষ্ট সংসদ বর্ণিত পরিস্থিতির জন্য অনেকাংশে দায়ী। কিছু কারণ আগে থেকেই বিদ্যমান ছিল। কিন্তু ওইগুলো সংশোধন না করে বরং বর্তমানে সমস্যা বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সংসদের মুখ্য দায়িত্ব ছিল একনায়কতন্ত্রের পথে বাধা হওয়া ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও মূল্যবোধকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। সংসদ সে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ। বরং এখন তুলনামূলকভাবে অধিকতর একনায়কত্বের সহায়ক হিসেবে অবতীর্ণ বলা যায়। ফলে বর্তমান সংসদ গণতন্ত্রের প্রতীক নয়। বরং মৃত গণতন্ত্র সংরক্ষণের কফিনের প্রতীক হিসেবে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে।

শান্তিপূর্ণভাবে এ সমস্যা উত্তরণে দেশপ্রেমিক নাগরিকসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংবিধানের প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনতে হবে। নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশনসহ অন্য সব গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কার করে নিরপেক্ষ ও অধিকতর কার্যকর করার ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় সুশাসনের অভাব, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিপর্যয়ের আশঙ্কা থেকেই যাবে।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন