শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০১৫

এখন আমি কী করব?

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
এখন আমি কী করব?

২৪ মার্চের আগেই আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা অর্থাৎ ছাত্র, বন্ধু-বান্ধব, অভিভাবক শ্রেণির লোকজন, সিনিয়র এবং জুনিয়র অনেকেই আমাকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করতে লাগলেন, ২৪ মার্চের পরে আমি কী করব? উপাচার্য হিসেবে এটা আমার ছয় বছরের দ্বিতীয় মেয়াদের শেষ দিন। ২৪ মার্চ দিনটা আমার খুব ব্যস্ততার মধ্যেই কেটেছে। এমনকি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে যোগদানও এ কর্মসূচির মধ্যে ছিল। সেখানে যাওয়ার আগে অসংখ্য কাগজপত্র দেখতে হয়েছিল। সংসদীয় কমিটি থেকে ফিরে আমি আর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাইনি তবে বিকালেই দায়িত্ব ভার হস্তান্তর করে দিই। যারা আমাকে জিজ্ঞাসা করেছে- এখন আমি কি করব? আমি কি তা চিন্তা করেছি? আমি কি আমার নাক-কান-গলা বিভাগে ফিরে যাব? নাকি সক্রিয় জীবন থেকে অবসর নেব? আমাকে যারা অন্তরঙ্গ ভাবে চেনে এবং জানে, তারাই বলেছে তুমি বসে থাকার লোক না। তোমার কাজ আরও বেড়ে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে (১৯৯৬ থেকে ৯৮ দুই বছর বাদ দিয়ে) ১৯৮৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ২৪টি বছর কেটেছে। উপাচার্য হিসেবে ৬টি বছর আমার অনেক কাজের মধ্যে কেটেছে।

আমি আগেই বলেছি, আমি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে ভালোবাসি। কাপুরুষ চ্যালেঞ্জ নিতে ভয় করে। 'সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, তারুণ্যে উজ্জীবিত কিংবা সাধনায় মগ্ন থেকে এ সময় আমার পার করতে হয়েছে। নেতৃস্থানীয় কয়েকজন ছাড়া, যখনই যে আসতেন আমার অফিস রুমে তাদের সবার পেছনে একটা স্বার্থ ছিল। যে কোনো কাজের আগে তারা ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী, নিজেদের দুর্বলতা স্বীকার করতে কার্পণ্যতা করতেন না। কাজটি শেষ হলে তারা অসুরের ভাব ধারণ করতেন।

সুস্থ-ছাত্ররাজনীতি নেতৃত্ব সৃষ্টির জন্য প্রয়োজন। ছাত্ররাজনীতি আজ কলঙ্কিত হয়ে গেছে। ১৯৭৫-এর পরে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না, তাই নতুন নেতৃত্বও সৃষ্টি হচ্ছে না। ফলাফল সংসদে ব্যবসায়ীদের আধিক্য। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ছাত্ররাজনীতি কলুষিত করার সব চেষ্টা করা হয়। এ জন্য ছাত্ররা দায়ী নয়। সুবিধাভোগী অগণতান্ত্রিক সরকার সম্পূর্ণভাবে দায়ী। ফরিদপুর ও বরিশাল মেডিকেল কলেজ ছাড়া সব কয়টি মেডিকেল কলেজে উপাচার্য হিসেবে আমি গিয়েছি, ছাত্র-শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেছি। ছাত্রদের সঙ্গে ক্লাস নিয়েছি। এতে করে আমি এক অনন্য অভিজ্ঞতার আস্বাদ নিয়েছি। সবার সঙ্গে মেলামেশা করে তাদের চাওয়া-পাওয়া, আকাঙ্ক্ষা আমি হৃদয়ঙ্গম করেছি। বুঝেছি দেশে কত ভালো কাজ হয়েছে। মনে হচ্ছিল আমি তারুণ্যের অপরিসীম শক্তি উপভোগ করেছি। অনেকগুলো বেসরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়েও আমি গিয়েছি। কোনো কোনো সরকারি মেডিকেল কলেজে একাধিকবার গিয়েছি। এ এক দুর্লভ অভিজ্ঞতা। যেখানেই গিয়েছি, সেখানেই ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে, রোগী, চিকিৎসক এবং হাসপাতাল যে যথাক্রমে দেবতা পূজারী আর মন্দির সেটা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। ডাক্তারদের মানবতাবোধ হওয়া উচিত প্রথম গুণ, সেটা বুঝানোর চেষ্টা করেছি। আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলেছি, ডাক্তার হিসেবে আমি-আপনি একটা পরিবারের সদস্য। আসুন আমরা সবাই মিলে এ দেশের দরিদ্র মানুষের স্বাস্থ্য সেবার উন্নতি করি এবং রোগীর প্রতি দুর্ব্যবহার থেকে বিরত থাকি এবং নিজেদের পেশার মান বাড়াই।

প্রশ্নটি ছিল আমি এখন কি করব? মাত্র দুই মাস পার হলো ছুটিতে আছি। এরই মধ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সমসাময়িক বিষয়ের উপর বক্তৃতা দিয়ে বেড়াচ্ছি। সচরাচর যা করতাম ভোর ৫টায় উঠে প্রাইভেট অপারেশনগুলো করা-ঠিক তাই করছি এবং আগের মতো ৮টার মধ্যে শেষ করছি। কখনো আমি যেমন অফিসে যাইনি ৮টার পরে। এখনো আমাকে ৮টার মধ্যেই শেষ করতে হয়, কেননা আমার অ্যানেস থেসিউলজিস্ট অধ্যাপক খলিল ভাইকে ৮টার মধ্যে তার কর্মস্থল হার্ট ফাউন্ডেশনে পেঁৗছতে হয়। উনি আমার চেয়েও বেশি নিয়মানুবর্তী।

বর্তমানে বিশেষ করে  PATC তে Foundation course, ACAD course যেখানে উপসচিবদের প্রাধান্য, SSC (সিনিয়ার স্টাফ কোর্স) যেখানে যুগ্ম সচিবরা অংশগ্রহণ করে থাকেন, তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারি। আসলে 'সবার কথা শুনুন। সবার কাছ থেকে শিখার চেষ্টা করুন, সবাই সব জানে না এবং সবাই কিছু না কিছু আপনাকে দেওয়ার মতো জানে।' এটাই চরম সত্য। ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের অংশগ্রহণকারীরা অত্যন্ত জ্ঞান সমৃদ্ধ। সেখানে ২০-২৫টি দেশের কর্নেল এবং ব্রিগেডিয়াররা অংশগ্রহণ করেন। সরকারের সিনিয়র যুগ্ম সচিবরাও থাকেন। তাদের সামনে কথা বলা এবং তাদের প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়া বিশাল এক সৎ সাহসের শক্তি জোগায়। এছাড়াও ডাক্তারদের বুনিয়াদী প্রশিক্ষণে বিয়াম নীলক্ষেত, আইসিএমএইচ এবং বগুড়া একাডেমিতেও ক্লাস নিতে যাই। এতে অপার আনন্দ ভোগ করি। আয়কর বিভাগের প্রবেশনারী অফিসারদের সঙ্গে কথা বলি। জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে মাঝে মাঝে ক্লাস নেওয়ার সৌভাগ্যও হয়।

আমি ছাত্ররাজনীতি করেছি। ছাত্ররাজনীতিতে তখন সততা শিক্ষা দিত। আদব-কায়দা চর্চার একটি ভালো জায়গা ছিল। কেননা ৫ম বর্ষের কোন ছাত্র, দলের সভাপতি হলেও ১ম বর্ষ পর্যন্ত প্রত্যেক বর্ষের ছেলেরা কোনো না কোনো পদে থাকতেন। তাতে করে সিনিয়রের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো এবং জুনিয়রের প্রতি স্নেহ বৎসল হওয়ার সুযোগ থাকত। আমার কাছে এখনো অবাক লাগে ভাবতে যে, ২য় বর্ষের ছাত্র হয়ে ছাত্র সংসদের পরিচিতি সভায় অর্থাৎ ছাত্রলীগ মনোনীত মাহবুব-মিজান পরিষদের পক্ষে আমাকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল, যেখানে অন্য সব দলের ভাইয়ারা ছিলেন ৪র্থ বা ৫ম বর্ষের ছাত্র।

এটা আমার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মতামত, 'ছাত্ররাজনীতি এবং বছর বছর ছাত্র সংসদ নির্বাচন চলমান থাকুক।' গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় এর বিকল্প নেই। একই সঙ্গে পেশাজীবী রাজনীতির আমি ঘোর বিরোধী। কেন? আমার পূর্বসূরি অর্থাৎ অধ্যাপক এমএ হাদী স্যারের যে প্রশাসন ছিল এবং যেহেতু সবাই রাজনীতির সুবাদে প্রশাসনে এসেছিলেন, তাই তাদের ড্যাব এবং ছাত্রদলের রাজনীতির কাছে নতজানু হয়ে প্রশাসন চালাতে হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে বিজ্ঞপ্তি ছাড়া, বিজ্ঞপ্তিসহ নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা না করে ৮২১ জন ডাক্তার মেডিকেল অফিসার নিয়োগ দিতে হয়েছিল। সহকারী, সহযোগী এবং অধ্যাপকদের কথা, আমি আলোচনায় না-ই-বা আনলাম।

আমি যখন দায়িত্বে ছিলাম, তখন আমার দল স্বাচিপ থেকে একটা দাবি উঠল ড্যাব ৮২১ জন ডাক্তার অর্থাৎ নেতা নিয়োগ দিয়েছে। আমাদেরও সমান সংখ্যক দিতে হবে নতুবা Power Balance
হবে না। আমি যতই বুঝাতে চাইলাম, ড্যাব-এর আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত আমাদের কিছু নেতা আছেন যারা খোলস বদল করেছেন এবং কিছু কিছু নেতার স্ত্রীও আছেন। এভাবে ডাক্তার নিয়ে আমি বিশ্ববিদ্যালয়টা ধ্বংস করতে পারব না। নেতাদের দাবি ৫ বছর পর পুনরায় বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। আপনারা চলে যাবেন। আমাদের থাকতে হবে। ৩১ মার্চ ২০০৯ থেকেই আমি বলতে শুরু করলাম, '২০১৪ সালের নির্বাচনে আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে'। সুতরাং ভয়ের কিছু নেই। আর ড্যাবের অনেকেই এর মধ্যে খোলস বদল করে আওয়ামী লীগ হয়ে যাবেন। আমার দলের কাউকে আমি এ কথা বিশ্বাস করাতে পারিনি। তবে এখন সবাই বলেন, 'আপনি সব সময়ই বলেছেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে' মজার ব্যাপার হলো ২০১৩-এর শেষের দিকে যখন বিএনপি ধ্বংসাত্দক কাজ কর্ম চালাচ্ছিল নির্বাচন বানচালের জন্য, তখন আমাদের দলের অনেকেই ছাত্রাবাস ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। এ প্রসঙ্গে আরেকটি কথার অবতারণা করছি। অধ্যাপক তাহির স্যার তখন উপাচার্য ২০০৬ সালের গোড়ার খবর। উনি এখনো সুস্বাস্থ্য নিয়ে বেঁচে আছেন। বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষ আওয়ামী লীগের নির্বাচন প্রস্তুতি। তাহির স্যার অনেকের সামনে জিজ্ঞাসা করলেন, উপাচার্যের চেয়ারে বসা অবস্থায়, এই 'মালাউন' তুই বলত কে জিতবে। এর আগে চিকিৎসকরা কেউ বিএনপিকে ২০০, আওয়ামী লীগকে ১০০, কেউ উভয়কে ১৫০-+ অর্থাৎ যার যা খুশি আসন দিয়ে যাচ্ছেন। আমি চুপ, তারপরেও বললেন, এই তুই বল। 'মালাউন' শব্দের অর্থ আমি উনার কাছ থেকেই শিখেছি। যার অর্থ হলো অভিশপ্ত। অবশ্যই অনস্বীকার্য উনি আমাকে স্নেহ করতেন। অনেক পীড়াপীড়ির পর বললাম 'নির্বাচন হবে এটা আপনাদের কে বলল?' সবাই থ বনে রইলেন এবং একটু হাসলেন। কথা কিন্তু আমারটাই সত্যি হলো। আমি জ্যোতিষী নই এবং এতে আমার বিশ্বাসও নেই। আসলে রাজনীতির অনেক বিভাজন আছে। বড় Political Situation, বিশ্বরাজনীতির বিশ্লেষণ করেই আমি তা বলেছি। কারণ অতীতে দেখেছি ৭৫-এর পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগকে কিভাবে ত্রিধাবিভক্ত করে রাখা হয়েছিল। আবার কিভাবে, এক করা হলো ইত্যাদি।

যাই হোক পরিশেষে আমিও স্বল্প সংখ্যক মেডিকেল অফিসার নিয়োগ দিয়েছি। চাহিদার ওপর ভিত্তি করে, যার প্রথমটাই হলো : অ্যানেস থেসিয়া বিভাগে। প্রথম শর্তই হলো বিভাগ বদল করা যাবে না। কারণ হাদী স্যার যাদের ওই বিভাগে চাকরি দিয়েছিলেন তারা পরে সবাই বিভাগ পরিবর্তন করে চলে যায়। সার্জারি বন্ধ হওয়ার উপক্রম। প্রায়ই তরুণ অধ্যাপক সমৃদ্ধ এই বিভাগের সঙ্গে, বিভিন্ন সার্জারি বিভাগগুলোর ঝগড়াঝাটি হতো। বলেছিলাম আমি পেশাজীবী রাজনীতির বিরোধী, কারণ আমি দেখেছি ডাক্তারদের সংগঠন বিএমএ পেশাজীবী সংগঠন হিসেবে, ড্যাব-স্বাচিপের চেয়ে অনেক সম্মানজনক স্থান দখল করেছিল অতীতে। পাঠক এখনো বলা হলো না এবং দেওয়া হলো না আমি কি করি, এসবের ফিরিস্তি। শুধু এটুকুই বলি, শিক্ষকতার পরিধি বেড়েছে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে গবেষণার কাজ শুরু করেছি, বিভিন্ন হাসপাতাল বা জায়গায় বিনামূল্যে রোগী দেখার পরিধি বাড়ছে, সব মিলে ব্যস্ততা অনেক বেড়েছে। যদিও ২০১৮ সাল পর্যন্ত আমার চাকরি আছে, তারপরও নিজ বিভাগে ফিরে যাব না, কারণ আমার প্রিয় ছাত্র অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদার কিছুটা সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত হবেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে তার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি চাই।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং উনার সরকার যদি আমাকে কোনো দায়িত্ব দেন, তা সততা, নিষ্ঠা এবং পরিশ্রমের সঙ্গে সম্পন্ন করার জন্য জীবনের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। সেটা যে কোনো কাজই হোক না কেন। আমার নিত্য শুভার্থীরা, আপনাদের সবাইর কাছে দোয়া চাই, যেন মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য বেঁচে থাকতে পারি। ডা. বিধান রায় হওয়ার মতো সাহস বা ধৃষ্টতা নেই, তবে পুরান ঢাকার ডা. নন্দীর মতো একজন সেবক চিকিৎসক হতে পারলেই কৃতজ্ঞ থাকব স্রষ্টার কাছে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন