শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০১৫

আইজি মহোদয়ের কাছে খোলা চিঠি

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আইজি মহোদয়ের কাছে খোলা চিঠি

মান্যবর জনাব, সালাম ও শুভেচ্ছা। মহান আল্লাহর রহমত এবং বরকত আপনার চিন্তা চেতনা কর্ম এবং ধর্মকে বহুগুণে বিকশিত করুক এই শুভ কামনা নিয়ে আপনার দরবারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি পেশ করার ইরাদা করছি। বিষয়গুলোর সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আমার কোনো স্বার্থ জড়িত নেই- দেশ জাতির বৃহত্তর কল্যাণ এবং মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে আমার কলম আল্লাহর ভয়ে আপনার কাছে সত্য প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছে। আপনার সাম্প্রতিক পদ, পদবি, মর্যাদা, প্রভাব এবং প্রতিপত্তি সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। ব্রিটিশ ভারতে আইজি পদটি সৃষ্টি হওয়ার থেকে আজ অবধি আপনার মতো সুবিধাজনক স্থানে কেউ ছিল না। মহান আল্লাহ যিনি কিনা আসমান এবং জমিনের সব ক্ষমতার মালিক তিনি ভালো বলতে পারবেন কি উদ্দেশ্যে তিনি বাংলাদেশের পুলিশ প্রধানের পদটিকে এত ক্ষমতাবান করেছেন। আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে মনে হচ্ছে- একজন ভালো মানুষের উচিত হবে না এত ক্ষমতা নিয়ে কেবলই চুপচাপ বসে থেকে দৈনন্দিন রুটিন ওয়ার্কের মধ্যে নিজেকে ব্যস্ত বা আবদ্ধ করে রাখা!

প্রিয় জনাব, মানুষ হিসেবে আপনি নিঃসন্দেহে ভালো, আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, সরকারের প্রতি বিশ্বস্ততা এবং আনুগত্যের কারণে আপনি আজ মর্যাদার আসনে আসীন। যার উসিলায় আপনি ক্ষমতাবান সেই ইজ্জতের কসম এবং জননেত্রীর দোহাই দিয়ে বলছি- আপনি নিয়মিত দিনে ও রাতে ছদ্মবেশে বেরিয়ে পড়ুন ঠিক হজরত ওমরের মতো। একদিন আপনি পাবলিক বাসে করে গুলিস্তান থেকে নীলক্ষেত হয়ে শ্যামলী যান। তারপর বাংলা কলেজ হয়ে মিরপুর ১০ নম্বর। হাতে সময় থাকলে একটু বিআরটিএ অফিস হয়ে রোকেয়া সরণি দিয়ে ফার্মগেট হয়ে পুনরায় গুলিস্তান ফিরুন। এরপর অফিসে ফিরে গোসল করুন- শরীর মন ঠাণ্ডা করুন এবং কাগজ কলম নিয়ে লিখতে বসুন- কি কি দেখলেন।

আপনি প্রথমেই দেখবেন লোকজন প্রচণ্ড অস্থির এবং অধৈর্য হয়ে অশ্লীল ভাষায় মা-বোন তুলে একে অপরকে গালি দিচ্ছে। বাসের হেলপারদের দানবের ন্যায় কন্ডাক্টর এবং ড্রাইভারদের রাক্ষসী রূপ আপনাকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলবে। আপনি কিছুতেই বিশ্বাস করতে চাইবেন না যে ড্রাইভারদের কোনো লাইসেন্স বা গাড়ির কোনো বৈধ ফিটনেস রয়েছে। পুরোটা পথে আপনি ড্রাইভার-ট্রাফিক পুলিশ এবং কিছু সন্দেহভাজন লোকজনের হরিহর আত্মার সম্পর্ক টের পাবেন। গুলিস্তান, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট কিংবা মিরপুরের বিপণি বিতানসমূহের সামনের হকারদের হৈচৈ এবং ক্ষমতার বড়াই দেখে বুঝতে পারবেন পুলিশের সঙ্গে তাদের কিরূপ দহরম-মহরম সম্পর্ক রয়েছে। হকারদের মধ্যে ২/১ জনকে দেখবেন পুলিশের ন্যায় ওয়াকিটকি হাতে নিয়ে বিপুল বিক্রমে সব কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করতে।

রাস্তায় চলাচলকারী মানুষজন কিংবা পথচারীকে পুলিশ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন তাদের মধ্যে কতজন আপনার বাহিনীকে বিশ্বাস করে বা ভালোবাসে। তারপর বোঝার চেষ্টা করুন কয়জন মানুষ পুলিশকে অপছন্দ করে, পুলিশের সঙ্গে কোনো সামাজিক সম্পর্ক এবং লেনদেন করতে আগ্রহী। সবশেষে বোঝার চেষ্টা করুন কেন পুলিশকে সবাই ভয় পায় এবং এড়িয়ে যেতে চায় সর্বক্ষেত্রে! আপনি একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদের মতো ঢালাওভাবে পুলিশবিরোধী লোকজনকে গালাগাল করে তাড়িয়ে দিতে পারেন অথবা ভালো মানুষের মতো দর্পণে আত্মপ্রকৃতি দেখতে পারেন।

আপনি যদি ছদ্মবেশে ঢাকার যে কোনো অপরাধপ্রবণ এলাকার থানায় গিয়ে দিনে এবং রাতে ঘণ্টা দুয়েক সময় কাটান তবে সমস্যার গভীরে ঢুকতে পারবেন। এ মুহূর্তে আপনার বাহিনীর সদস্যদের কারও কারোর মধ্যে আত্মতৃপ্তি, অহংকার এবং কোনো কিছুকে পরোয়া না করার প্রবৃত্তি বিদ্যমান। ফলে তারা রাষ্ট্রের অধিবাসী, রাষ্ট্রের অন্যসব প্রশাসনযন্ত্র তো দূরের কথা খোদ পুলিশ বিভাগের উঁচুপদের কর্তাদের মান্যগণ্য করে নিজেদের খেয়াল খুশি বা মেজাজ মর্জি অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রতিটি থানা যেন একেকটি পুলিশ হেড কোয়ার্টার এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যেন একেকজন আইজি। আপনি যদি পুলিশের এই মনোভাবে পরিবর্তন আনতে না পারেন তবে আগামী দিনে কী ধরনের বিপর্যয় হবে তা কেবল আল্লাহই বলতে পারেন। সম্মানিত অধিকর্তা, আমি আর পুলিশের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলব না। আমি এসব বললাম কেবল আপনাকে বাস্তব সমস্যা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করার জন্য। আপনি প্রথমে আপনাদের নিজেদের কিছু সমস্যা সমাধান করুন তারপর জনদুর্ভোগ কমাতে এগিয়ে আসুন। পুলিশ অর্ডিন্যান্স, বাংলাদেশ পেনাল কোড, ফৌজদারি কার্যবিধির কতিপয় ধারা এবং পুলিশ প্রশাসনের সুদীর্ঘ প্রথার কারণে প্রতিটি থানা, ডিবি অফিস, এসবি কিংবা সিআইডি অফিসসমূহ এখন নিজেদের তৈরি সমস্যার ভারে নুয়ে পড়তে বসেছে। আমার দৃষ্টিতে দুটি প্রধান সমস্যার ব্যাপারে আপনি যদি উদ্যোগী হন তবে পুলিশ বিভাগে আপনার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এবং আল্লাহর দরবারেও আপনি মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হবেন ইনশাআল্লাহ।

আমার মতে, পুলিশের পুঞ্জীভূত সমস্যাকে ভয়াবহ করে তুলেছে ৫৪ ধারায় অনিয়ন্ত্রিত, জবাবদিহিহীন প্রয়োগ এবং ব্যবহার। আপনি যদি নিয়ম করে দেন যে, কোনো কর্মকর্তা যদি ৫৪ ধারায় কাউকে গ্রেফতার করেন তবে সেই গ্রেফতারের দায়দায়িত্ব সেই কর্মকর্তাকেই বহন করতে হবে। অর্থাৎ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ উত্থাপন করে ওই কর্মকর্তা নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে তাকে বিচারের আওতায় আনতে পারেন এবং আদালতে দোষী প্রমাণ করতে পারেন তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা পুরস্কৃত হবেন। অন্যদিকে ব্যক্তিগত স্বার্থ, হয়রানি কিংবা অন্য কোনো কারণে যদি কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখানো হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কঠোর শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।

দ্বিতীয় সমস্যা হলো- পুলিশের মামলা নেওয়ার অধিকার এবং ক্ষেত্রবিশেষ আদালত কর্তৃক মামলা নেওয়ার নির্দেশ। বিদ্যমান আইন মোতাবেক যে কোনো মামলা তদন্তে পুলিশ অনির্ধারিত সময় পেয়ে থাকে। ফলে শত শত থানায় কয়েক লাখ এজাহার রয়েছে যা গত ৫-৭ বছরেও পুলিশ নিষ্পত্তি করেনি।

ইতিপূর্বে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পুলিশ মামলার চার্জশিট না দিলে তা এমনিতেই খারিজ হয়ে যেত। বর্তমানে ওই বিধানটি রহিত হয়ে গেছে বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের একটি রায়ের কারণে। আপনি বিধানটি পুনরায় চালু করুন। মামলাগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করুন। কিছু মামলার তদন্ত কাজ সর্বোচ্চ ৩০ দিন, কিছু ৬০ দিন এবং বাকিগুলোকে ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করার বিধান জারি করুন। সময়সীমা অতিক্রান্ত হলে কিছু মামলা খারিজ হয়ে যাবে এবং কিছু মামলা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিআইডি, ডিবি বা এসবিতে চলে আসবে অধিকতর তদন্তের জন্য। যেসব মামলা থানা থেকে অন্য বিভাগে চলে আসবে সেসব মামলা এজাহারের গুরুত্ব হারাবে। এসব মামলার জন্য তলব করা যাবে, জিজ্ঞাসা করা যাবে কিন্তু গ্রেফতার করা যাবে না। যদি একান্ত গ্রেফতার করতে হয় কিংবা কৌশলগত কারণে তদন্তের জন্য অধিকতর সময় দরকার হয় তবে সিআইডি, এসবি বা ডিবি নিজেরা বাদী হয়ে পুনরায় থানায় নতুন করে মামলা দায়ের করবে।

উপরোক্ত প্রেক্ষাপটে থানায় মামলা গ্রহণকারী এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুটি পদ্ধতিতে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। প্রথমত: যেসব মামলা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চার্জশিট না দেওয়ার কারণে খারিজ হবে সেসব কর্মকর্তাকে কারণ দর্শাতে হবে। কেন মামলা দেওয়া হয়েছিল কেন তদন্ত শেষ হলো না বা ফাইনাল দিতে হলো। দ্বিতীয়ত: যেসব মামলা অন্য বিভাগে চলে যাবে সেসব মামলার জন্যও সংশ্লিষ্ট থানাকে কারণ দর্শাতে হবে। কেন নির্দিষ্ট সময়ে তদন্ত সম্পন্ন হলো না এবং কেন অন্য বিভাগের সাহায্য লাগবে। এক্ষেত্রে কোনো গাফিলতি থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।

আমার কথাগুলো শুনে আপনি হয়তো মনে মনে ভাববেন- এতসব ঝামেলা কিরূপে করবেন, এ কাজ করার জন্য বিদ্যমান লোকবলের মধ্যে কিরূপে সমন্বয় করবেন। কারা এই কঠিন কাজগুলো সততার সঙ্গে করবেন? এসব প্রশ্ন নিয়ে আপনাকে একদম পেরেশানি না করার জন্য অনুরোধ করছি। কেবল প্রযুক্তির মাধ্যমে বর্তমান লোকবল দিয়ে কম্পিউটারের সাহায্য সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি কাজগুলো করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে খুব বেশি খরচ করতে হবে না। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে আমাদের দেশের সোনার ছেলেদের দিয়েই নামমাত্র মূল্যে এমনকি বিনামূল্যে এবং স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে কাজগুলো করতে পারবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, শাবিসহ কয়েকটি নামকরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিভাগের জনাপঞ্চাশেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে আমন্ত্রণ জানান এবং তাদের সাহায্য নিয়ে নিম্নরূপভাবে প্রজেক্টটি বাস্তবায়ন করুন।

১. আপনার বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের পরিচয়পত্রটি ডিজিটাল স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরিত করুন। সেই কার্ডে আপনি একটি মাইক্রো চিপ্সে বসিয়ে দিন যাতে থাকবে তার বিষয়ে যাবতীয় তথ্য, তার ফিঙ্গার প্রিন্ট এবং তাকে ট্যাকিং করার পদ্ধতি। এই স্মার্ট কার্ড চার্জ করে সে জানতে পারবে তার সম্পর্কে পুলিশের সেন্ট্রাল সার্ভার, ডিআইজি বা মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দফতর, এসপি অফিস এবং সংশ্লিষ্ট থানার সার্ভার স্টেমাগুলোর দৈনন্দিন মন্তব্য কি? এখানে সন্নিবেশিত থাকবে তার এসিআর এর হালনাগাদ তথ্য- তার চাকরিজীবনে পদোন্নতির নম্বর কিংবা পদাবনতির মাইনাস নম্বরসমূহ। সব কিছুই স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডের মাইক্রো চিপ্সে ঢুকে যাবে সংশ্লিষ্ট সার্ভারের মাধ্যমে।

২. আপনার মূল সার্ভারটি থাকবে পুলিশ হেড কোয়ার্টারে। সাব সার্ভার থাকবে থানা, এসপি অফিস, মেট্রোপলিটন সদর দফতরসহ পুলিশের অন্যান্য বিভাগ, অনুবিভাগের সদর দফতরে। মূল সার্ভার এবং সাব সার্ভারের কানেকটিভিটি এবং আউটপুট সব কিছুই হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিয়ারিং সেল কিংবা ব্যাংকগুলোর লেনদেনের বিষয়গুলো বর্তমানে প্রায় একই অনুকরণে পরিচালিত হচ্ছে। আপনি যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের রুমের টিভি স্ক্রিনটি দেখেন তবে পুরো বাংলাদেশের প্রতি সেকেন্ডের লেনদেন, ক্লিয়ারিং এলসি ওপেনিং ডিসচার্জিং ইত্যাদির তথ্য পেয়ে যাবেন এবং সেই রুমে বসেই কোনো লেনদেন স্থগিত করে দিতে পারবেন।

৩. থানায় যখন কোনো আসামিকে ঢোকানো হবে, কোনো মামলা গ্রহণ করা হবে কিংবা কোনো ডায়েরি লেখা হবে তা সবার আগে কম্পিউটার সার্ভারে ঢোকানো হবে এবং সেখান থেকে একটি অটো কোড নম্বর বা মামলা নম্বর পাওয়ার পর কর্মকাণ্ড শুরু হবে। সার্ভারে তথ্য ঢোকানোর পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই অটো কোড নম্বর চলে আসবে এবং মামলার বিবরণ, করণীয় এবং বারকোডসহ প্রয়োজনীয় গাইড লাইন একই সঙ্গে সব সার্ভার এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার মাইক্রো টিপসে চলে যাবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত না হলে বারকোড লকড হয়ে মামলা খারিজ করে দেবে। সেক্ষেত্রে আসামির মোবাইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খারিজের নোটিস, অটো সার্ভারসমূহে মামলাটিকে ব্লক করাসহ তদন্ত কর্মকর্তার মাইক্রো চিপসে শাস্তির পয়েন্ট যোগ হবে। অন্যদিকে তদন্ত সুষ্ঠুুভাবে নিষ্পন্ন হলে একইভাবে প্রতিটি পয়েন্টে হিট হবে।

৪. স্মার্ট কার্ডটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার অবসরকালীন এমনকি আমৃত্যু ব্যবহৃত হবে যা তাকে সারাজীবন পুলিশ হেড কোয়ার্টার তথা পুলিশ ফ্যামিলির সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখবে। মাইক্রো চিপসটি যেহেতু ভয়েজ রিলে করার ক্ষমতাসম্পন্ন থাকবে সেহেতু ঘুষ লেনদেন, অজায়গা-কুজায়গায় গমন, কর্তব্যে অবহেলা ইত্যাদি জ্যামিতিক হারে কমে যাবে। ফলে পুলিশ পুনরায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে।

সুপ্রিয় জনাব, চিঠির শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আপনার বাহিনীকে দৈনিক বাধ্যতামূলকভাবে প্যারেডে অংশগ্রহণ করান। মেদভুঁড়ি হলে সাময়িক বরখাস্ত করুন। কর্তব্যকালীন সবাইকে পুলিশি পোশাক পরিধানে বাধ্য করুন। তাদের নিয়মিত ট্রেনিং এবং মেডিটেশনের ব্যবস্থা করুন। নীতি নৈতিকতা, আইন-কানুন এবং জ্ঞানবুদ্ধি বৃদ্ধিকল্পে নানামুখী প্রকল্প গ্রহণ করুন। দেশ-বিদেশ ইতিহাস ঐতিহ্য, শিল্প সাহিত্যসহ নিজেদের সুকুমার বৃত্তিসমূহ এবং সমাজ-সংসার সম্পর্কে সচেতন করুন। আপনি দয়া করে চেষ্টা করুন- আমাদের সবার শুভ কামনা এবং আল্লাহর সাহায্য আপনার সঙ্গে থাকবে।

ইতি বিনীত, গোলাম মাওলা রনি, ঢাকা, বাংলাদেশ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন