শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০১৫

আইজি মহোদয়ের কাছে খোলা চিঠি

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আইজি মহোদয়ের কাছে খোলা চিঠি

মান্যবর জনাব, সালাম ও শুভেচ্ছা। মহান আল্লাহর রহমত এবং বরকত আপনার চিন্তা চেতনা কর্ম এবং ধর্মকে বহুগুণে বিকশিত করুক এই শুভ কামনা নিয়ে আপনার দরবারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি পেশ করার ইরাদা করছি। বিষয়গুলোর সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আমার কোনো স্বার্থ জড়িত নেই- দেশ জাতির বৃহত্তর কল্যাণ এবং মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে আমার কলম আল্লাহর ভয়ে আপনার কাছে সত্য প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছে। আপনার সাম্প্রতিক পদ, পদবি, মর্যাদা, প্রভাব এবং প্রতিপত্তি সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। ব্রিটিশ ভারতে আইজি পদটি সৃষ্টি হওয়ার থেকে আজ অবধি আপনার মতো সুবিধাজনক স্থানে কেউ ছিল না। মহান আল্লাহ যিনি কিনা আসমান এবং জমিনের সব ক্ষমতার মালিক তিনি ভালো বলতে পারবেন কি উদ্দেশ্যে তিনি বাংলাদেশের পুলিশ প্রধানের পদটিকে এত ক্ষমতাবান করেছেন। আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে মনে হচ্ছে- একজন ভালো মানুষের উচিত হবে না এত ক্ষমতা নিয়ে কেবলই চুপচাপ বসে থেকে দৈনন্দিন রুটিন ওয়ার্কের মধ্যে নিজেকে ব্যস্ত বা আবদ্ধ করে রাখা!

প্রিয় জনাব, মানুষ হিসেবে আপনি নিঃসন্দেহে ভালো, আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, সরকারের প্রতি বিশ্বস্ততা এবং আনুগত্যের কারণে আপনি আজ মর্যাদার আসনে আসীন। যার উসিলায় আপনি ক্ষমতাবান সেই ইজ্জতের কসম এবং জননেত্রীর দোহাই দিয়ে বলছি- আপনি নিয়মিত দিনে ও রাতে ছদ্মবেশে বেরিয়ে পড়ুন ঠিক হজরত ওমরের মতো। একদিন আপনি পাবলিক বাসে করে গুলিস্তান থেকে নীলক্ষেত হয়ে শ্যামলী যান। তারপর বাংলা কলেজ হয়ে মিরপুর ১০ নম্বর। হাতে সময় থাকলে একটু বিআরটিএ অফিস হয়ে রোকেয়া সরণি দিয়ে ফার্মগেট হয়ে পুনরায় গুলিস্তান ফিরুন। এরপর অফিসে ফিরে গোসল করুন- শরীর মন ঠাণ্ডা করুন এবং কাগজ কলম নিয়ে লিখতে বসুন- কি কি দেখলেন।

আপনি প্রথমেই দেখবেন লোকজন প্রচণ্ড অস্থির এবং অধৈর্য হয়ে অশ্লীল ভাষায় মা-বোন তুলে একে অপরকে গালি দিচ্ছে। বাসের হেলপারদের দানবের ন্যায় কন্ডাক্টর এবং ড্রাইভারদের রাক্ষসী রূপ আপনাকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলবে। আপনি কিছুতেই বিশ্বাস করতে চাইবেন না যে ড্রাইভারদের কোনো লাইসেন্স বা গাড়ির কোনো বৈধ ফিটনেস রয়েছে। পুরোটা পথে আপনি ড্রাইভার-ট্রাফিক পুলিশ এবং কিছু সন্দেহভাজন লোকজনের হরিহর আত্মার সম্পর্ক টের পাবেন। গুলিস্তান, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট কিংবা মিরপুরের বিপণি বিতানসমূহের সামনের হকারদের হৈচৈ এবং ক্ষমতার বড়াই দেখে বুঝতে পারবেন পুলিশের সঙ্গে তাদের কিরূপ দহরম-মহরম সম্পর্ক রয়েছে। হকারদের মধ্যে ২/১ জনকে দেখবেন পুলিশের ন্যায় ওয়াকিটকি হাতে নিয়ে বিপুল বিক্রমে সব কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করতে।

রাস্তায় চলাচলকারী মানুষজন কিংবা পথচারীকে পুলিশ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন তাদের মধ্যে কতজন আপনার বাহিনীকে বিশ্বাস করে বা ভালোবাসে। তারপর বোঝার চেষ্টা করুন কয়জন মানুষ পুলিশকে অপছন্দ করে, পুলিশের সঙ্গে কোনো সামাজিক সম্পর্ক এবং লেনদেন করতে আগ্রহী। সবশেষে বোঝার চেষ্টা করুন কেন পুলিশকে সবাই ভয় পায় এবং এড়িয়ে যেতে চায় সর্বক্ষেত্রে! আপনি একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদের মতো ঢালাওভাবে পুলিশবিরোধী লোকজনকে গালাগাল করে তাড়িয়ে দিতে পারেন অথবা ভালো মানুষের মতো দর্পণে আত্মপ্রকৃতি দেখতে পারেন।

আপনি যদি ছদ্মবেশে ঢাকার যে কোনো অপরাধপ্রবণ এলাকার থানায় গিয়ে দিনে এবং রাতে ঘণ্টা দুয়েক সময় কাটান তবে সমস্যার গভীরে ঢুকতে পারবেন। এ মুহূর্তে আপনার বাহিনীর সদস্যদের কারও কারোর মধ্যে আত্মতৃপ্তি, অহংকার এবং কোনো কিছুকে পরোয়া না করার প্রবৃত্তি বিদ্যমান। ফলে তারা রাষ্ট্রের অধিবাসী, রাষ্ট্রের অন্যসব প্রশাসনযন্ত্র তো দূরের কথা খোদ পুলিশ বিভাগের উঁচুপদের কর্তাদের মান্যগণ্য করে নিজেদের খেয়াল খুশি বা মেজাজ মর্জি অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রতিটি থানা যেন একেকটি পুলিশ হেড কোয়ার্টার এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যেন একেকজন আইজি। আপনি যদি পুলিশের এই মনোভাবে পরিবর্তন আনতে না পারেন তবে আগামী দিনে কী ধরনের বিপর্যয় হবে তা কেবল আল্লাহই বলতে পারেন। সম্মানিত অধিকর্তা, আমি আর পুলিশের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলব না। আমি এসব বললাম কেবল আপনাকে বাস্তব সমস্যা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করার জন্য। আপনি প্রথমে আপনাদের নিজেদের কিছু সমস্যা সমাধান করুন তারপর জনদুর্ভোগ কমাতে এগিয়ে আসুন। পুলিশ অর্ডিন্যান্স, বাংলাদেশ পেনাল কোড, ফৌজদারি কার্যবিধির কতিপয় ধারা এবং পুলিশ প্রশাসনের সুদীর্ঘ প্রথার কারণে প্রতিটি থানা, ডিবি অফিস, এসবি কিংবা সিআইডি অফিসসমূহ এখন নিজেদের তৈরি সমস্যার ভারে নুয়ে পড়তে বসেছে। আমার দৃষ্টিতে দুটি প্রধান সমস্যার ব্যাপারে আপনি যদি উদ্যোগী হন তবে পুলিশ বিভাগে আপনার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এবং আল্লাহর দরবারেও আপনি মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হবেন ইনশাআল্লাহ।

আমার মতে, পুলিশের পুঞ্জীভূত সমস্যাকে ভয়াবহ করে তুলেছে ৫৪ ধারায় অনিয়ন্ত্রিত, জবাবদিহিহীন প্রয়োগ এবং ব্যবহার। আপনি যদি নিয়ম করে দেন যে, কোনো কর্মকর্তা যদি ৫৪ ধারায় কাউকে গ্রেফতার করেন তবে সেই গ্রেফতারের দায়দায়িত্ব সেই কর্মকর্তাকেই বহন করতে হবে। অর্থাৎ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ উত্থাপন করে ওই কর্মকর্তা নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে তাকে বিচারের আওতায় আনতে পারেন এবং আদালতে দোষী প্রমাণ করতে পারেন তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা পুরস্কৃত হবেন। অন্যদিকে ব্যক্তিগত স্বার্থ, হয়রানি কিংবা অন্য কোনো কারণে যদি কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখানো হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কঠোর শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।

দ্বিতীয় সমস্যা হলো- পুলিশের মামলা নেওয়ার অধিকার এবং ক্ষেত্রবিশেষ আদালত কর্তৃক মামলা নেওয়ার নির্দেশ। বিদ্যমান আইন মোতাবেক যে কোনো মামলা তদন্তে পুলিশ অনির্ধারিত সময় পেয়ে থাকে। ফলে শত শত থানায় কয়েক লাখ এজাহার রয়েছে যা গত ৫-৭ বছরেও পুলিশ নিষ্পত্তি করেনি।

ইতিপূর্বে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পুলিশ মামলার চার্জশিট না দিলে তা এমনিতেই খারিজ হয়ে যেত। বর্তমানে ওই বিধানটি রহিত হয়ে গেছে বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের একটি রায়ের কারণে। আপনি বিধানটি পুনরায় চালু করুন। মামলাগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করুন। কিছু মামলার তদন্ত কাজ সর্বোচ্চ ৩০ দিন, কিছু ৬০ দিন এবং বাকিগুলোকে ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করার বিধান জারি করুন। সময়সীমা অতিক্রান্ত হলে কিছু মামলা খারিজ হয়ে যাবে এবং কিছু মামলা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিআইডি, ডিবি বা এসবিতে চলে আসবে অধিকতর তদন্তের জন্য। যেসব মামলা থানা থেকে অন্য বিভাগে চলে আসবে সেসব মামলা এজাহারের গুরুত্ব হারাবে। এসব মামলার জন্য তলব করা যাবে, জিজ্ঞাসা করা যাবে কিন্তু গ্রেফতার করা যাবে না। যদি একান্ত গ্রেফতার করতে হয় কিংবা কৌশলগত কারণে তদন্তের জন্য অধিকতর সময় দরকার হয় তবে সিআইডি, এসবি বা ডিবি নিজেরা বাদী হয়ে পুনরায় থানায় নতুন করে মামলা দায়ের করবে।

উপরোক্ত প্রেক্ষাপটে থানায় মামলা গ্রহণকারী এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুটি পদ্ধতিতে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। প্রথমত: যেসব মামলা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চার্জশিট না দেওয়ার কারণে খারিজ হবে সেসব কর্মকর্তাকে কারণ দর্শাতে হবে। কেন মামলা দেওয়া হয়েছিল কেন তদন্ত শেষ হলো না বা ফাইনাল দিতে হলো। দ্বিতীয়ত: যেসব মামলা অন্য বিভাগে চলে যাবে সেসব মামলার জন্যও সংশ্লিষ্ট থানাকে কারণ দর্শাতে হবে। কেন নির্দিষ্ট সময়ে তদন্ত সম্পন্ন হলো না এবং কেন অন্য বিভাগের সাহায্য লাগবে। এক্ষেত্রে কোনো গাফিলতি থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।

আমার কথাগুলো শুনে আপনি হয়তো মনে মনে ভাববেন- এতসব ঝামেলা কিরূপে করবেন, এ কাজ করার জন্য বিদ্যমান লোকবলের মধ্যে কিরূপে সমন্বয় করবেন। কারা এই কঠিন কাজগুলো সততার সঙ্গে করবেন? এসব প্রশ্ন নিয়ে আপনাকে একদম পেরেশানি না করার জন্য অনুরোধ করছি। কেবল প্রযুক্তির মাধ্যমে বর্তমান লোকবল দিয়ে কম্পিউটারের সাহায্য সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি কাজগুলো করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে খুব বেশি খরচ করতে হবে না। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে আমাদের দেশের সোনার ছেলেদের দিয়েই নামমাত্র মূল্যে এমনকি বিনামূল্যে এবং স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে কাজগুলো করতে পারবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, শাবিসহ কয়েকটি নামকরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিভাগের জনাপঞ্চাশেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে আমন্ত্রণ জানান এবং তাদের সাহায্য নিয়ে নিম্নরূপভাবে প্রজেক্টটি বাস্তবায়ন করুন।

১. আপনার বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের পরিচয়পত্রটি ডিজিটাল স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরিত করুন। সেই কার্ডে আপনি একটি মাইক্রো চিপ্সে বসিয়ে দিন যাতে থাকবে তার বিষয়ে যাবতীয় তথ্য, তার ফিঙ্গার প্রিন্ট এবং তাকে ট্যাকিং করার পদ্ধতি। এই স্মার্ট কার্ড চার্জ করে সে জানতে পারবে তার সম্পর্কে পুলিশের সেন্ট্রাল সার্ভার, ডিআইজি বা মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দফতর, এসপি অফিস এবং সংশ্লিষ্ট থানার সার্ভার স্টেমাগুলোর দৈনন্দিন মন্তব্য কি? এখানে সন্নিবেশিত থাকবে তার এসিআর এর হালনাগাদ তথ্য- তার চাকরিজীবনে পদোন্নতির নম্বর কিংবা পদাবনতির মাইনাস নম্বরসমূহ। সব কিছুই স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডের মাইক্রো চিপ্সে ঢুকে যাবে সংশ্লিষ্ট সার্ভারের মাধ্যমে।

২. আপনার মূল সার্ভারটি থাকবে পুলিশ হেড কোয়ার্টারে। সাব সার্ভার থাকবে থানা, এসপি অফিস, মেট্রোপলিটন সদর দফতরসহ পুলিশের অন্যান্য বিভাগ, অনুবিভাগের সদর দফতরে। মূল সার্ভার এবং সাব সার্ভারের কানেকটিভিটি এবং আউটপুট সব কিছুই হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিয়ারিং সেল কিংবা ব্যাংকগুলোর লেনদেনের বিষয়গুলো বর্তমানে প্রায় একই অনুকরণে পরিচালিত হচ্ছে। আপনি যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের রুমের টিভি স্ক্রিনটি দেখেন তবে পুরো বাংলাদেশের প্রতি সেকেন্ডের লেনদেন, ক্লিয়ারিং এলসি ওপেনিং ডিসচার্জিং ইত্যাদির তথ্য পেয়ে যাবেন এবং সেই রুমে বসেই কোনো লেনদেন স্থগিত করে দিতে পারবেন।

৩. থানায় যখন কোনো আসামিকে ঢোকানো হবে, কোনো মামলা গ্রহণ করা হবে কিংবা কোনো ডায়েরি লেখা হবে তা সবার আগে কম্পিউটার সার্ভারে ঢোকানো হবে এবং সেখান থেকে একটি অটো কোড নম্বর বা মামলা নম্বর পাওয়ার পর কর্মকাণ্ড শুরু হবে। সার্ভারে তথ্য ঢোকানোর পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই অটো কোড নম্বর চলে আসবে এবং মামলার বিবরণ, করণীয় এবং বারকোডসহ প্রয়োজনীয় গাইড লাইন একই সঙ্গে সব সার্ভার এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার মাইক্রো টিপসে চলে যাবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত না হলে বারকোড লকড হয়ে মামলা খারিজ করে দেবে। সেক্ষেত্রে আসামির মোবাইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খারিজের নোটিস, অটো সার্ভারসমূহে মামলাটিকে ব্লক করাসহ তদন্ত কর্মকর্তার মাইক্রো চিপসে শাস্তির পয়েন্ট যোগ হবে। অন্যদিকে তদন্ত সুষ্ঠুুভাবে নিষ্পন্ন হলে একইভাবে প্রতিটি পয়েন্টে হিট হবে।

৪. স্মার্ট কার্ডটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার অবসরকালীন এমনকি আমৃত্যু ব্যবহৃত হবে যা তাকে সারাজীবন পুলিশ হেড কোয়ার্টার তথা পুলিশ ফ্যামিলির সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখবে। মাইক্রো চিপসটি যেহেতু ভয়েজ রিলে করার ক্ষমতাসম্পন্ন থাকবে সেহেতু ঘুষ লেনদেন, অজায়গা-কুজায়গায় গমন, কর্তব্যে অবহেলা ইত্যাদি জ্যামিতিক হারে কমে যাবে। ফলে পুলিশ পুনরায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে।

সুপ্রিয় জনাব, চিঠির শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আপনার বাহিনীকে দৈনিক বাধ্যতামূলকভাবে প্যারেডে অংশগ্রহণ করান। মেদভুঁড়ি হলে সাময়িক বরখাস্ত করুন। কর্তব্যকালীন সবাইকে পুলিশি পোশাক পরিধানে বাধ্য করুন। তাদের নিয়মিত ট্রেনিং এবং মেডিটেশনের ব্যবস্থা করুন। নীতি নৈতিকতা, আইন-কানুন এবং জ্ঞানবুদ্ধি বৃদ্ধিকল্পে নানামুখী প্রকল্প গ্রহণ করুন। দেশ-বিদেশ ইতিহাস ঐতিহ্য, শিল্প সাহিত্যসহ নিজেদের সুকুমার বৃত্তিসমূহ এবং সমাজ-সংসার সম্পর্কে সচেতন করুন। আপনি দয়া করে চেষ্টা করুন- আমাদের সবার শুভ কামনা এবং আল্লাহর সাহায্য আপনার সঙ্গে থাকবে।

ইতি বিনীত, গোলাম মাওলা রনি, ঢাকা, বাংলাদেশ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে