শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০১৫

আইজি মহোদয়ের কাছে খোলা চিঠি

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আইজি মহোদয়ের কাছে খোলা চিঠি

মান্যবর জনাব, সালাম ও শুভেচ্ছা। মহান আল্লাহর রহমত এবং বরকত আপনার চিন্তা চেতনা কর্ম এবং ধর্মকে বহুগুণে বিকশিত করুক এই শুভ কামনা নিয়ে আপনার দরবারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি পেশ করার ইরাদা করছি। বিষয়গুলোর সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আমার কোনো স্বার্থ জড়িত নেই- দেশ জাতির বৃহত্তর কল্যাণ এবং মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে আমার কলম আল্লাহর ভয়ে আপনার কাছে সত্য প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছে। আপনার সাম্প্রতিক পদ, পদবি, মর্যাদা, প্রভাব এবং প্রতিপত্তি সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। ব্রিটিশ ভারতে আইজি পদটি সৃষ্টি হওয়ার থেকে আজ অবধি আপনার মতো সুবিধাজনক স্থানে কেউ ছিল না। মহান আল্লাহ যিনি কিনা আসমান এবং জমিনের সব ক্ষমতার মালিক তিনি ভালো বলতে পারবেন কি উদ্দেশ্যে তিনি বাংলাদেশের পুলিশ প্রধানের পদটিকে এত ক্ষমতাবান করেছেন। আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে মনে হচ্ছে- একজন ভালো মানুষের উচিত হবে না এত ক্ষমতা নিয়ে কেবলই চুপচাপ বসে থেকে দৈনন্দিন রুটিন ওয়ার্কের মধ্যে নিজেকে ব্যস্ত বা আবদ্ধ করে রাখা!

প্রিয় জনাব, মানুষ হিসেবে আপনি নিঃসন্দেহে ভালো, আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, সরকারের প্রতি বিশ্বস্ততা এবং আনুগত্যের কারণে আপনি আজ মর্যাদার আসনে আসীন। যার উসিলায় আপনি ক্ষমতাবান সেই ইজ্জতের কসম এবং জননেত্রীর দোহাই দিয়ে বলছি- আপনি নিয়মিত দিনে ও রাতে ছদ্মবেশে বেরিয়ে পড়ুন ঠিক হজরত ওমরের মতো। একদিন আপনি পাবলিক বাসে করে গুলিস্তান থেকে নীলক্ষেত হয়ে শ্যামলী যান। তারপর বাংলা কলেজ হয়ে মিরপুর ১০ নম্বর। হাতে সময় থাকলে একটু বিআরটিএ অফিস হয়ে রোকেয়া সরণি দিয়ে ফার্মগেট হয়ে পুনরায় গুলিস্তান ফিরুন। এরপর অফিসে ফিরে গোসল করুন- শরীর মন ঠাণ্ডা করুন এবং কাগজ কলম নিয়ে লিখতে বসুন- কি কি দেখলেন।

আপনি প্রথমেই দেখবেন লোকজন প্রচণ্ড অস্থির এবং অধৈর্য হয়ে অশ্লীল ভাষায় মা-বোন তুলে একে অপরকে গালি দিচ্ছে। বাসের হেলপারদের দানবের ন্যায় কন্ডাক্টর এবং ড্রাইভারদের রাক্ষসী রূপ আপনাকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলবে। আপনি কিছুতেই বিশ্বাস করতে চাইবেন না যে ড্রাইভারদের কোনো লাইসেন্স বা গাড়ির কোনো বৈধ ফিটনেস রয়েছে। পুরোটা পথে আপনি ড্রাইভার-ট্রাফিক পুলিশ এবং কিছু সন্দেহভাজন লোকজনের হরিহর আত্মার সম্পর্ক টের পাবেন। গুলিস্তান, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট কিংবা মিরপুরের বিপণি বিতানসমূহের সামনের হকারদের হৈচৈ এবং ক্ষমতার বড়াই দেখে বুঝতে পারবেন পুলিশের সঙ্গে তাদের কিরূপ দহরম-মহরম সম্পর্ক রয়েছে। হকারদের মধ্যে ২/১ জনকে দেখবেন পুলিশের ন্যায় ওয়াকিটকি হাতে নিয়ে বিপুল বিক্রমে সব কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করতে।

রাস্তায় চলাচলকারী মানুষজন কিংবা পথচারীকে পুলিশ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন তাদের মধ্যে কতজন আপনার বাহিনীকে বিশ্বাস করে বা ভালোবাসে। তারপর বোঝার চেষ্টা করুন কয়জন মানুষ পুলিশকে অপছন্দ করে, পুলিশের সঙ্গে কোনো সামাজিক সম্পর্ক এবং লেনদেন করতে আগ্রহী। সবশেষে বোঝার চেষ্টা করুন কেন পুলিশকে সবাই ভয় পায় এবং এড়িয়ে যেতে চায় সর্বক্ষেত্রে! আপনি একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদের মতো ঢালাওভাবে পুলিশবিরোধী লোকজনকে গালাগাল করে তাড়িয়ে দিতে পারেন অথবা ভালো মানুষের মতো দর্পণে আত্মপ্রকৃতি দেখতে পারেন।

আপনি যদি ছদ্মবেশে ঢাকার যে কোনো অপরাধপ্রবণ এলাকার থানায় গিয়ে দিনে এবং রাতে ঘণ্টা দুয়েক সময় কাটান তবে সমস্যার গভীরে ঢুকতে পারবেন। এ মুহূর্তে আপনার বাহিনীর সদস্যদের কারও কারোর মধ্যে আত্মতৃপ্তি, অহংকার এবং কোনো কিছুকে পরোয়া না করার প্রবৃত্তি বিদ্যমান। ফলে তারা রাষ্ট্রের অধিবাসী, রাষ্ট্রের অন্যসব প্রশাসনযন্ত্র তো দূরের কথা খোদ পুলিশ বিভাগের উঁচুপদের কর্তাদের মান্যগণ্য করে নিজেদের খেয়াল খুশি বা মেজাজ মর্জি অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রতিটি থানা যেন একেকটি পুলিশ হেড কোয়ার্টার এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যেন একেকজন আইজি। আপনি যদি পুলিশের এই মনোভাবে পরিবর্তন আনতে না পারেন তবে আগামী দিনে কী ধরনের বিপর্যয় হবে তা কেবল আল্লাহই বলতে পারেন। সম্মানিত অধিকর্তা, আমি আর পুলিশের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলব না। আমি এসব বললাম কেবল আপনাকে বাস্তব সমস্যা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করার জন্য। আপনি প্রথমে আপনাদের নিজেদের কিছু সমস্যা সমাধান করুন তারপর জনদুর্ভোগ কমাতে এগিয়ে আসুন। পুলিশ অর্ডিন্যান্স, বাংলাদেশ পেনাল কোড, ফৌজদারি কার্যবিধির কতিপয় ধারা এবং পুলিশ প্রশাসনের সুদীর্ঘ প্রথার কারণে প্রতিটি থানা, ডিবি অফিস, এসবি কিংবা সিআইডি অফিসসমূহ এখন নিজেদের তৈরি সমস্যার ভারে নুয়ে পড়তে বসেছে। আমার দৃষ্টিতে দুটি প্রধান সমস্যার ব্যাপারে আপনি যদি উদ্যোগী হন তবে পুলিশ বিভাগে আপনার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এবং আল্লাহর দরবারেও আপনি মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হবেন ইনশাআল্লাহ।

আমার মতে, পুলিশের পুঞ্জীভূত সমস্যাকে ভয়াবহ করে তুলেছে ৫৪ ধারায় অনিয়ন্ত্রিত, জবাবদিহিহীন প্রয়োগ এবং ব্যবহার। আপনি যদি নিয়ম করে দেন যে, কোনো কর্মকর্তা যদি ৫৪ ধারায় কাউকে গ্রেফতার করেন তবে সেই গ্রেফতারের দায়দায়িত্ব সেই কর্মকর্তাকেই বহন করতে হবে। অর্থাৎ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ উত্থাপন করে ওই কর্মকর্তা নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে তাকে বিচারের আওতায় আনতে পারেন এবং আদালতে দোষী প্রমাণ করতে পারেন তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা পুরস্কৃত হবেন। অন্যদিকে ব্যক্তিগত স্বার্থ, হয়রানি কিংবা অন্য কোনো কারণে যদি কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখানো হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কঠোর শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।

দ্বিতীয় সমস্যা হলো- পুলিশের মামলা নেওয়ার অধিকার এবং ক্ষেত্রবিশেষ আদালত কর্তৃক মামলা নেওয়ার নির্দেশ। বিদ্যমান আইন মোতাবেক যে কোনো মামলা তদন্তে পুলিশ অনির্ধারিত সময় পেয়ে থাকে। ফলে শত শত থানায় কয়েক লাখ এজাহার রয়েছে যা গত ৫-৭ বছরেও পুলিশ নিষ্পত্তি করেনি।

ইতিপূর্বে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পুলিশ মামলার চার্জশিট না দিলে তা এমনিতেই খারিজ হয়ে যেত। বর্তমানে ওই বিধানটি রহিত হয়ে গেছে বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের একটি রায়ের কারণে। আপনি বিধানটি পুনরায় চালু করুন। মামলাগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করুন। কিছু মামলার তদন্ত কাজ সর্বোচ্চ ৩০ দিন, কিছু ৬০ দিন এবং বাকিগুলোকে ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করার বিধান জারি করুন। সময়সীমা অতিক্রান্ত হলে কিছু মামলা খারিজ হয়ে যাবে এবং কিছু মামলা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিআইডি, ডিবি বা এসবিতে চলে আসবে অধিকতর তদন্তের জন্য। যেসব মামলা থানা থেকে অন্য বিভাগে চলে আসবে সেসব মামলা এজাহারের গুরুত্ব হারাবে। এসব মামলার জন্য তলব করা যাবে, জিজ্ঞাসা করা যাবে কিন্তু গ্রেফতার করা যাবে না। যদি একান্ত গ্রেফতার করতে হয় কিংবা কৌশলগত কারণে তদন্তের জন্য অধিকতর সময় দরকার হয় তবে সিআইডি, এসবি বা ডিবি নিজেরা বাদী হয়ে পুনরায় থানায় নতুন করে মামলা দায়ের করবে।

উপরোক্ত প্রেক্ষাপটে থানায় মামলা গ্রহণকারী এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুটি পদ্ধতিতে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। প্রথমত: যেসব মামলা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চার্জশিট না দেওয়ার কারণে খারিজ হবে সেসব কর্মকর্তাকে কারণ দর্শাতে হবে। কেন মামলা দেওয়া হয়েছিল কেন তদন্ত শেষ হলো না বা ফাইনাল দিতে হলো। দ্বিতীয়ত: যেসব মামলা অন্য বিভাগে চলে যাবে সেসব মামলার জন্যও সংশ্লিষ্ট থানাকে কারণ দর্শাতে হবে। কেন নির্দিষ্ট সময়ে তদন্ত সম্পন্ন হলো না এবং কেন অন্য বিভাগের সাহায্য লাগবে। এক্ষেত্রে কোনো গাফিলতি থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।

আমার কথাগুলো শুনে আপনি হয়তো মনে মনে ভাববেন- এতসব ঝামেলা কিরূপে করবেন, এ কাজ করার জন্য বিদ্যমান লোকবলের মধ্যে কিরূপে সমন্বয় করবেন। কারা এই কঠিন কাজগুলো সততার সঙ্গে করবেন? এসব প্রশ্ন নিয়ে আপনাকে একদম পেরেশানি না করার জন্য অনুরোধ করছি। কেবল প্রযুক্তির মাধ্যমে বর্তমান লোকবল দিয়ে কম্পিউটারের সাহায্য সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি কাজগুলো করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে খুব বেশি খরচ করতে হবে না। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে আমাদের দেশের সোনার ছেলেদের দিয়েই নামমাত্র মূল্যে এমনকি বিনামূল্যে এবং স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে কাজগুলো করতে পারবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, শাবিসহ কয়েকটি নামকরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিভাগের জনাপঞ্চাশেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে আমন্ত্রণ জানান এবং তাদের সাহায্য নিয়ে নিম্নরূপভাবে প্রজেক্টটি বাস্তবায়ন করুন।

১. আপনার বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের পরিচয়পত্রটি ডিজিটাল স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরিত করুন। সেই কার্ডে আপনি একটি মাইক্রো চিপ্সে বসিয়ে দিন যাতে থাকবে তার বিষয়ে যাবতীয় তথ্য, তার ফিঙ্গার প্রিন্ট এবং তাকে ট্যাকিং করার পদ্ধতি। এই স্মার্ট কার্ড চার্জ করে সে জানতে পারবে তার সম্পর্কে পুলিশের সেন্ট্রাল সার্ভার, ডিআইজি বা মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দফতর, এসপি অফিস এবং সংশ্লিষ্ট থানার সার্ভার স্টেমাগুলোর দৈনন্দিন মন্তব্য কি? এখানে সন্নিবেশিত থাকবে তার এসিআর এর হালনাগাদ তথ্য- তার চাকরিজীবনে পদোন্নতির নম্বর কিংবা পদাবনতির মাইনাস নম্বরসমূহ। সব কিছুই স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডের মাইক্রো চিপ্সে ঢুকে যাবে সংশ্লিষ্ট সার্ভারের মাধ্যমে।

২. আপনার মূল সার্ভারটি থাকবে পুলিশ হেড কোয়ার্টারে। সাব সার্ভার থাকবে থানা, এসপি অফিস, মেট্রোপলিটন সদর দফতরসহ পুলিশের অন্যান্য বিভাগ, অনুবিভাগের সদর দফতরে। মূল সার্ভার এবং সাব সার্ভারের কানেকটিভিটি এবং আউটপুট সব কিছুই হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিয়ারিং সেল কিংবা ব্যাংকগুলোর লেনদেনের বিষয়গুলো বর্তমানে প্রায় একই অনুকরণে পরিচালিত হচ্ছে। আপনি যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের রুমের টিভি স্ক্রিনটি দেখেন তবে পুরো বাংলাদেশের প্রতি সেকেন্ডের লেনদেন, ক্লিয়ারিং এলসি ওপেনিং ডিসচার্জিং ইত্যাদির তথ্য পেয়ে যাবেন এবং সেই রুমে বসেই কোনো লেনদেন স্থগিত করে দিতে পারবেন।

৩. থানায় যখন কোনো আসামিকে ঢোকানো হবে, কোনো মামলা গ্রহণ করা হবে কিংবা কোনো ডায়েরি লেখা হবে তা সবার আগে কম্পিউটার সার্ভারে ঢোকানো হবে এবং সেখান থেকে একটি অটো কোড নম্বর বা মামলা নম্বর পাওয়ার পর কর্মকাণ্ড শুরু হবে। সার্ভারে তথ্য ঢোকানোর পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই অটো কোড নম্বর চলে আসবে এবং মামলার বিবরণ, করণীয় এবং বারকোডসহ প্রয়োজনীয় গাইড লাইন একই সঙ্গে সব সার্ভার এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার মাইক্রো টিপসে চলে যাবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত না হলে বারকোড লকড হয়ে মামলা খারিজ করে দেবে। সেক্ষেত্রে আসামির মোবাইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খারিজের নোটিস, অটো সার্ভারসমূহে মামলাটিকে ব্লক করাসহ তদন্ত কর্মকর্তার মাইক্রো চিপসে শাস্তির পয়েন্ট যোগ হবে। অন্যদিকে তদন্ত সুষ্ঠুুভাবে নিষ্পন্ন হলে একইভাবে প্রতিটি পয়েন্টে হিট হবে।

৪. স্মার্ট কার্ডটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার অবসরকালীন এমনকি আমৃত্যু ব্যবহৃত হবে যা তাকে সারাজীবন পুলিশ হেড কোয়ার্টার তথা পুলিশ ফ্যামিলির সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখবে। মাইক্রো চিপসটি যেহেতু ভয়েজ রিলে করার ক্ষমতাসম্পন্ন থাকবে সেহেতু ঘুষ লেনদেন, অজায়গা-কুজায়গায় গমন, কর্তব্যে অবহেলা ইত্যাদি জ্যামিতিক হারে কমে যাবে। ফলে পুলিশ পুনরায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে।

সুপ্রিয় জনাব, চিঠির শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আপনার বাহিনীকে দৈনিক বাধ্যতামূলকভাবে প্যারেডে অংশগ্রহণ করান। মেদভুঁড়ি হলে সাময়িক বরখাস্ত করুন। কর্তব্যকালীন সবাইকে পুলিশি পোশাক পরিধানে বাধ্য করুন। তাদের নিয়মিত ট্রেনিং এবং মেডিটেশনের ব্যবস্থা করুন। নীতি নৈতিকতা, আইন-কানুন এবং জ্ঞানবুদ্ধি বৃদ্ধিকল্পে নানামুখী প্রকল্প গ্রহণ করুন। দেশ-বিদেশ ইতিহাস ঐতিহ্য, শিল্প সাহিত্যসহ নিজেদের সুকুমার বৃত্তিসমূহ এবং সমাজ-সংসার সম্পর্কে সচেতন করুন। আপনি দয়া করে চেষ্টা করুন- আমাদের সবার শুভ কামনা এবং আল্লাহর সাহায্য আপনার সঙ্গে থাকবে।

ইতি বিনীত, গোলাম মাওলা রনি, ঢাকা, বাংলাদেশ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন