শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

মোদির সফর ও বঙ্গোপসাগর নিয়ে চিন্তাভাবনা

কাজী সারোয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
মোদির সফর ও বঙ্গোপসাগর নিয়ে চিন্তাভাবনা

কৌটিল্যকে প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে প্রজ্ঞাশীল দার্শনিক ও রাজনৈতিক তাত্তি্বক হিসেবে গণ্য করা হয়। তার রচিত অর্থশাস্ত্র এখনো ভারতের রাজনীতি ও কূটনীতি-সংক্রান্ত নীতিমালা নির্বাচন ও নির্ধারণকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। অর্থশাস্ত্রে রাষ্ট্রের বিকাশের জন্য সমুদ্রের ব্যবহারের ওপর অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরে বঙ্গোপসাগরের যে গুরুত্ব পরিলক্ষিত হলো তা সত্যিকার অর্থে অর্থশাস্ত্রেরই প্রতিফলন। এই সফরের সময় স্বাক্ষরিত বিভিন্ন সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিতে সমুদ্র সংযোগ এবং তার ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয়াদি অনেক প্রাধান্য পেয়েছে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর দুই দেশের জন্য অনেক সাফল্য বয়ে এনেছে। এই সফরের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও হতে থাকবে। কার লাভ, কার ক্ষতি, কোন দেশ কতটুকু পেল অথবা কে কত ছাড় দিল এ নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে অনেক কিছুই। ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেই বিশ্লেষণ হচ্ছে বেশি। বিশেষ করে নব্য প্রতিষ্ঠিত সংযোগ ব্যবস্থা বা তথাকথিত কানেকটিভিটি বাংলাদেশের জন্য কতটুকু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বয়ে আনতে পারে। একই সঙ্গে ইপ্সিত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে আমাদের কী ধরনের স্থাপনা তৈরি করতে হবে সে সম্পর্কে অনেক গবেষণা হচ্ছে। কোন দেশ কতটুকু জায়গা পেল কিংবা হারাল তা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে বিস্তর। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মোটেও এখনো আলোচনায় আসেনি তা হলো বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব নিয়ে ভারতের সাম্প্রতিক চিন্তাভাবনা ও নরেন্দ্র মোদির ধ্যান-ধারণা।

৬০টি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে এবং দুই দেশের মধ্যে যে ২২টি চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে তা আমাদের দুই দেশের জন্য রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক অনেক সুবিধা আনতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন। এ ক্ষেত্রে সম্পাদিত প্রতিটি চুক্তি যদিও একক ক্ষেত্রে নিজস্ব স্বকীয়তা বহন করে, তবে দুই দেশের মধ্যে সংযোগ ব্যবস্থার সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে এ এলাকার বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান কীভাবে উন্নত করা যায় তা সার্বিকভাবে নিহিত আছে চুক্তি ও স্মারকগুলোতে। উল্লেখ্য, আমরা যখন সংযোগ ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করি সর্বাগ্রে সমুদ্র সংযোগ ব্যবস্থাকে বিবেচনা করতে হয়। কেননা নদীমাতৃক ও সমুদ্র সংযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি পরিমাণের সম্পদ ও জনবল স্থানান্তরিত হয়ে থাকে। একই কারণে সমুদ্রপথে পণ্য পরিবহনের পাশাপাশি শক্তিশালী দেশগুলো তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তি অন্যান্য দেশের কাছে প্রেরণ করে সমুদ্রপথেই। বিষয়টি আমাদের দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীই সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পেরেছেন, যা আশার সঞ্চার করা উচিত। কৌটিল্যর অর্থশাস্ত্রে সমুদ্র মাধ্যমকে ব্যবহার করে অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও মৈত্রীর সম্পর্ক সম্পাদনের ব্যাপারে অত্যন্ত উপযোগী ও সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। আর তাই সমুদ্রপথের যোগাযোগ এবং সমুদ্রে রক্ষিত বিশাল সম্পদরাজি ব্যবহার করে কীভাবে দুই দেশই উন্নত হতে পারে তার একটি প্রচ্ছন্ন রূপরেখা প্রতিটি চুক্তি ও স্মারকে প্রোথিত আছে। আমাদের তা আরও সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব নতুন করে অনুধাবন করতে হবে।

উল্লেখ্য, ভারত ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সমুদ্রের ব্যবহার সবসময়ই একটি অত্যন্ত অপরিহার্য প্রক্রিয়া। সে কারণেই ভারত ও বাংলাদেশের সমুদ্রপথের যোগাযোগ আরও অর্থবহ করার উদ্যোগ গ্রহণের জন্য আমাদের দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ও আকাঙ্ক্ষা অত্যন্ত সময়োপযোগী ও অর্থবহ। কিছুটা দেরিতে হলেও ভারত সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছে যে এই অঞ্চলের সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হলে ভারত মহাসাগর ও তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার উপযোগী করতে হবে এবং সব বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোতে একসঙ্গে এক ও অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। সেই সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে অন্য কোনো পরাশক্তি যেন তাদের প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সে বিষয়েও সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

অতি সম্প্রতি দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে চীনের আগ্রহ বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণসহ বিভিন্ন সমুদ্র-সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে চীন ব্যাপকভাবে সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তার সুস্পষ্ট আগ্রহ প্রকাশ করেছে। মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও ইউরোপে চীনের যে বিশাল পণ্যপসরা আসা-যাওয়া করে সেগুলো বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণাংশ ধরেই চলাচল করে থাকে। এ ছাড়া মিয়ানমারের সঙ্গে সড়ক বা রেল সংযোগ ব্যবস্থা স্থাপিত হলে চীনের দক্ষিণাঞ্চলের শিল্পোন্নত শহরগুলো থেকে বিভিন্ন পণ্য বঙ্গোপসাগর দিয়ে আরও কম সময় ও কম খরচে বিভিন্ন দেশে যাতায়াত করতে পারবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপনে ও একই এলাকায় বড় আকারের বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পে সহায়তা প্রদানের জন্য চীনের আশ্বাস এই সমুদ্র এলাকার ওপর তার আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে আমাদের সমুদ্র এলাকার ওপর ভারতের সাম্প্রতিক আগ্রহ একটি অতি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে ব্লু ইকোনমির গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ব্লু ইকোনমি আরও সম্প্রসারিত করার জন্য বাংলাদেশ ও ভারত কীভাবে পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও জোরদার ও অর্থবহ করতে পারে সে সম্পর্কে অনেক দিকনির্দেশনা ছিল তার শেষ ভাষণটিতে। সামুদ্রিক যোগাযোগ আরও সফল ও কার্যকর করার অনেক পদক্ষেপ সনি্নহিত রয়েছে সম্প্রতি সম্পাদিত বিভিন্ন চুক্তি ও স্মারকগুলোতে। কোস্টাল শিপিং অ্যাগ্রিমেন্টটি তার মধ্যে অন্যতম। এ চুক্তির ফলে বাংলাদেশের পণ্যবাহী জাহাজগুলো সরাসরি ভারতের পূর্ব উপকূলে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বন্দর যেমন- কলকাতা, বিশাখা পাটনম ও চেন্নাইতে সরাসরি পণ্য পরিবহন করতে পারবে। ফলে পরিবহন খরচ প্রায় এক-তৃতীয়াংশে নেমে আসবে এবং এতে করে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়বে অনেক গুণ। এ ছাড়াও সড়কপথে পণ্য পরিবহনের ওপর চাপ কমে যাবে অনেকাংশে। সামুদ্রিক যোগাযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে জাহাজ নির্মাণ শিল্প, পরিবহন শিল্প এবং সমুদ্র পরিবহনের সেবা খাতের অনেক উন্নতি হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

এ ছাড়াও অভ্যন্তরীণ নৌ-ট্রানজিটের যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে তার ফলে নদীপথ ও সাগরপথের সংযোগ আরও সুবিধাজনক হবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে। চুক্তিটি বাস্তবায়নে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের নদীগুলোর নাব্যতা সারা বছর গ্রহণযোগ্য ও যোগাযোগ সুলভ রাখার জন্য ভারত বড় রকমের বিনিয়োগ প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেছে। এর ফলে নদী ও সমুদ্রপথে যোগাযোগ হবে আরও সুলভ, কার্যকর এবং ঝুঁকিমুক্ত। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোর জন্য চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের যে ব্যবস্থাটি করা হয়েছে তাতে দুই দেশই লাভবান হতে পারে বলে মনে হচ্ছে আপাতদৃষ্টিতে। তবে বাংলাদেশকে চুক্তিটি থেকে সুবিধা আদায় করতে হলে বন্দর ব্যবহারের জন্য যে মাসুল ধার্য করা হবে তা যেন অবশ্যই আন্তর্জাতিক মানে ও হারে নির্ধারিত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে এবং কারিগরি বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে বিশ্লেষণ করতে হবে।

দুই দেশের কোস্টগার্ডের মধ্যে যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তা এই এলাকার সমুদ্রপথের সার্বিক ব্যবহার ঝুঁকিমুক্ত করবে এবং সমুদ্র ব্যবহারকারীদের জন্য সুফল ও লাভ বয়ে আনবে। একই সঙ্গে সমুদ্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার হবে। আরও উল্লেখ যে, মহেশখালীতে যে দুটি বিরাট আকৃতির বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তার জন্য ব্যবহৃত প্রায় সব কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশ আসবে বঙ্গোপসাগর হয়ে।

সার্বিকভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক সফরটি বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব সম্পর্কে আমাদের নতুনভাবে অনুধাবনের একটি সুযোগ এনে দিয়েছে। বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার করে কীভাবে দুই দেশই রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে সে সম্ভাবনাগুলো সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত হলো এই সফরে। এই সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে হলে আমাদের নিজেদের সমুদ্রকে আরও নিবিড়ভাবে জানতে হবে, এর কারিগরি দিকগুলো নিয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা করতে হবে এবং অর্থনৈতিক বিষয়গুলো আরও সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। জাতীয়ভাবে বাড়াতে হবে আমাদের সমুদ্রবিষয়ক আগ্রহ।

লেখক : মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে