শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

মোদির সফর ও বঙ্গোপসাগর নিয়ে চিন্তাভাবনা

কাজী সারোয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
মোদির সফর ও বঙ্গোপসাগর নিয়ে চিন্তাভাবনা

কৌটিল্যকে প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে প্রজ্ঞাশীল দার্শনিক ও রাজনৈতিক তাত্তি্বক হিসেবে গণ্য করা হয়। তার রচিত অর্থশাস্ত্র এখনো ভারতের রাজনীতি ও কূটনীতি-সংক্রান্ত নীতিমালা নির্বাচন ও নির্ধারণকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। অর্থশাস্ত্রে রাষ্ট্রের বিকাশের জন্য সমুদ্রের ব্যবহারের ওপর অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরে বঙ্গোপসাগরের যে গুরুত্ব পরিলক্ষিত হলো তা সত্যিকার অর্থে অর্থশাস্ত্রেরই প্রতিফলন। এই সফরের সময় স্বাক্ষরিত বিভিন্ন সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিতে সমুদ্র সংযোগ এবং তার ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয়াদি অনেক প্রাধান্য পেয়েছে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর দুই দেশের জন্য অনেক সাফল্য বয়ে এনেছে। এই সফরের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও হতে থাকবে। কার লাভ, কার ক্ষতি, কোন দেশ কতটুকু পেল অথবা কে কত ছাড় দিল এ নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে অনেক কিছুই। ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেই বিশ্লেষণ হচ্ছে বেশি। বিশেষ করে নব্য প্রতিষ্ঠিত সংযোগ ব্যবস্থা বা তথাকথিত কানেকটিভিটি বাংলাদেশের জন্য কতটুকু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বয়ে আনতে পারে। একই সঙ্গে ইপ্সিত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে আমাদের কী ধরনের স্থাপনা তৈরি করতে হবে সে সম্পর্কে অনেক গবেষণা হচ্ছে। কোন দেশ কতটুকু জায়গা পেল কিংবা হারাল তা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে বিস্তর। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মোটেও এখনো আলোচনায় আসেনি তা হলো বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব নিয়ে ভারতের সাম্প্রতিক চিন্তাভাবনা ও নরেন্দ্র মোদির ধ্যান-ধারণা।

৬০টি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে এবং দুই দেশের মধ্যে যে ২২টি চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে তা আমাদের দুই দেশের জন্য রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক অনেক সুবিধা আনতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন। এ ক্ষেত্রে সম্পাদিত প্রতিটি চুক্তি যদিও একক ক্ষেত্রে নিজস্ব স্বকীয়তা বহন করে, তবে দুই দেশের মধ্যে সংযোগ ব্যবস্থার সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে এ এলাকার বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান কীভাবে উন্নত করা যায় তা সার্বিকভাবে নিহিত আছে চুক্তি ও স্মারকগুলোতে। উল্লেখ্য, আমরা যখন সংযোগ ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করি সর্বাগ্রে সমুদ্র সংযোগ ব্যবস্থাকে বিবেচনা করতে হয়। কেননা নদীমাতৃক ও সমুদ্র সংযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি পরিমাণের সম্পদ ও জনবল স্থানান্তরিত হয়ে থাকে। একই কারণে সমুদ্রপথে পণ্য পরিবহনের পাশাপাশি শক্তিশালী দেশগুলো তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তি অন্যান্য দেশের কাছে প্রেরণ করে সমুদ্রপথেই। বিষয়টি আমাদের দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীই সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পেরেছেন, যা আশার সঞ্চার করা উচিত। কৌটিল্যর অর্থশাস্ত্রে সমুদ্র মাধ্যমকে ব্যবহার করে অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও মৈত্রীর সম্পর্ক সম্পাদনের ব্যাপারে অত্যন্ত উপযোগী ও সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। আর তাই সমুদ্রপথের যোগাযোগ এবং সমুদ্রে রক্ষিত বিশাল সম্পদরাজি ব্যবহার করে কীভাবে দুই দেশই উন্নত হতে পারে তার একটি প্রচ্ছন্ন রূপরেখা প্রতিটি চুক্তি ও স্মারকে প্রোথিত আছে। আমাদের তা আরও সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব নতুন করে অনুধাবন করতে হবে।

উল্লেখ্য, ভারত ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সমুদ্রের ব্যবহার সবসময়ই একটি অত্যন্ত অপরিহার্য প্রক্রিয়া। সে কারণেই ভারত ও বাংলাদেশের সমুদ্রপথের যোগাযোগ আরও অর্থবহ করার উদ্যোগ গ্রহণের জন্য আমাদের দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ও আকাঙ্ক্ষা অত্যন্ত সময়োপযোগী ও অর্থবহ। কিছুটা দেরিতে হলেও ভারত সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছে যে এই অঞ্চলের সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হলে ভারত মহাসাগর ও তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার উপযোগী করতে হবে এবং সব বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোতে একসঙ্গে এক ও অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। সেই সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে অন্য কোনো পরাশক্তি যেন তাদের প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সে বিষয়েও সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

অতি সম্প্রতি দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে চীনের আগ্রহ বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণসহ বিভিন্ন সমুদ্র-সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে চীন ব্যাপকভাবে সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তার সুস্পষ্ট আগ্রহ প্রকাশ করেছে। মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও ইউরোপে চীনের যে বিশাল পণ্যপসরা আসা-যাওয়া করে সেগুলো বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণাংশ ধরেই চলাচল করে থাকে। এ ছাড়া মিয়ানমারের সঙ্গে সড়ক বা রেল সংযোগ ব্যবস্থা স্থাপিত হলে চীনের দক্ষিণাঞ্চলের শিল্পোন্নত শহরগুলো থেকে বিভিন্ন পণ্য বঙ্গোপসাগর দিয়ে আরও কম সময় ও কম খরচে বিভিন্ন দেশে যাতায়াত করতে পারবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপনে ও একই এলাকায় বড় আকারের বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পে সহায়তা প্রদানের জন্য চীনের আশ্বাস এই সমুদ্র এলাকার ওপর তার আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে আমাদের সমুদ্র এলাকার ওপর ভারতের সাম্প্রতিক আগ্রহ একটি অতি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে ব্লু ইকোনমির গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ব্লু ইকোনমি আরও সম্প্রসারিত করার জন্য বাংলাদেশ ও ভারত কীভাবে পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও জোরদার ও অর্থবহ করতে পারে সে সম্পর্কে অনেক দিকনির্দেশনা ছিল তার শেষ ভাষণটিতে। সামুদ্রিক যোগাযোগ আরও সফল ও কার্যকর করার অনেক পদক্ষেপ সনি্নহিত রয়েছে সম্প্রতি সম্পাদিত বিভিন্ন চুক্তি ও স্মারকগুলোতে। কোস্টাল শিপিং অ্যাগ্রিমেন্টটি তার মধ্যে অন্যতম। এ চুক্তির ফলে বাংলাদেশের পণ্যবাহী জাহাজগুলো সরাসরি ভারতের পূর্ব উপকূলে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বন্দর যেমন- কলকাতা, বিশাখা পাটনম ও চেন্নাইতে সরাসরি পণ্য পরিবহন করতে পারবে। ফলে পরিবহন খরচ প্রায় এক-তৃতীয়াংশে নেমে আসবে এবং এতে করে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়বে অনেক গুণ। এ ছাড়াও সড়কপথে পণ্য পরিবহনের ওপর চাপ কমে যাবে অনেকাংশে। সামুদ্রিক যোগাযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে জাহাজ নির্মাণ শিল্প, পরিবহন শিল্প এবং সমুদ্র পরিবহনের সেবা খাতের অনেক উন্নতি হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

এ ছাড়াও অভ্যন্তরীণ নৌ-ট্রানজিটের যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে তার ফলে নদীপথ ও সাগরপথের সংযোগ আরও সুবিধাজনক হবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে। চুক্তিটি বাস্তবায়নে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের নদীগুলোর নাব্যতা সারা বছর গ্রহণযোগ্য ও যোগাযোগ সুলভ রাখার জন্য ভারত বড় রকমের বিনিয়োগ প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেছে। এর ফলে নদী ও সমুদ্রপথে যোগাযোগ হবে আরও সুলভ, কার্যকর এবং ঝুঁকিমুক্ত। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোর জন্য চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের যে ব্যবস্থাটি করা হয়েছে তাতে দুই দেশই লাভবান হতে পারে বলে মনে হচ্ছে আপাতদৃষ্টিতে। তবে বাংলাদেশকে চুক্তিটি থেকে সুবিধা আদায় করতে হলে বন্দর ব্যবহারের জন্য যে মাসুল ধার্য করা হবে তা যেন অবশ্যই আন্তর্জাতিক মানে ও হারে নির্ধারিত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে এবং কারিগরি বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে বিশ্লেষণ করতে হবে।

দুই দেশের কোস্টগার্ডের মধ্যে যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তা এই এলাকার সমুদ্রপথের সার্বিক ব্যবহার ঝুঁকিমুক্ত করবে এবং সমুদ্র ব্যবহারকারীদের জন্য সুফল ও লাভ বয়ে আনবে। একই সঙ্গে সমুদ্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার হবে। আরও উল্লেখ যে, মহেশখালীতে যে দুটি বিরাট আকৃতির বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তার জন্য ব্যবহৃত প্রায় সব কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশ আসবে বঙ্গোপসাগর হয়ে।

সার্বিকভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক সফরটি বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব সম্পর্কে আমাদের নতুনভাবে অনুধাবনের একটি সুযোগ এনে দিয়েছে। বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার করে কীভাবে দুই দেশই রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে সে সম্ভাবনাগুলো সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত হলো এই সফরে। এই সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে হলে আমাদের নিজেদের সমুদ্রকে আরও নিবিড়ভাবে জানতে হবে, এর কারিগরি দিকগুলো নিয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা করতে হবে এবং অর্থনৈতিক বিষয়গুলো আরও সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। জাতীয়ভাবে বাড়াতে হবে আমাদের সমুদ্রবিষয়ক আগ্রহ।

লেখক : মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর