শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

মোদির সফর ও বঙ্গোপসাগর নিয়ে চিন্তাভাবনা

কাজী সারোয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
মোদির সফর ও বঙ্গোপসাগর নিয়ে চিন্তাভাবনা

কৌটিল্যকে প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে প্রজ্ঞাশীল দার্শনিক ও রাজনৈতিক তাত্তি্বক হিসেবে গণ্য করা হয়। তার রচিত অর্থশাস্ত্র এখনো ভারতের রাজনীতি ও কূটনীতি-সংক্রান্ত নীতিমালা নির্বাচন ও নির্ধারণকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। অর্থশাস্ত্রে রাষ্ট্রের বিকাশের জন্য সমুদ্রের ব্যবহারের ওপর অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরে বঙ্গোপসাগরের যে গুরুত্ব পরিলক্ষিত হলো তা সত্যিকার অর্থে অর্থশাস্ত্রেরই প্রতিফলন। এই সফরের সময় স্বাক্ষরিত বিভিন্ন সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিতে সমুদ্র সংযোগ এবং তার ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয়াদি অনেক প্রাধান্য পেয়েছে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর দুই দেশের জন্য অনেক সাফল্য বয়ে এনেছে। এই সফরের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও হতে থাকবে। কার লাভ, কার ক্ষতি, কোন দেশ কতটুকু পেল অথবা কে কত ছাড় দিল এ নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে অনেক কিছুই। ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেই বিশ্লেষণ হচ্ছে বেশি। বিশেষ করে নব্য প্রতিষ্ঠিত সংযোগ ব্যবস্থা বা তথাকথিত কানেকটিভিটি বাংলাদেশের জন্য কতটুকু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বয়ে আনতে পারে। একই সঙ্গে ইপ্সিত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে আমাদের কী ধরনের স্থাপনা তৈরি করতে হবে সে সম্পর্কে অনেক গবেষণা হচ্ছে। কোন দেশ কতটুকু জায়গা পেল কিংবা হারাল তা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে বিস্তর। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মোটেও এখনো আলোচনায় আসেনি তা হলো বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব নিয়ে ভারতের সাম্প্রতিক চিন্তাভাবনা ও নরেন্দ্র মোদির ধ্যান-ধারণা।

৬০টি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে এবং দুই দেশের মধ্যে যে ২২টি চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে তা আমাদের দুই দেশের জন্য রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক অনেক সুবিধা আনতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন। এ ক্ষেত্রে সম্পাদিত প্রতিটি চুক্তি যদিও একক ক্ষেত্রে নিজস্ব স্বকীয়তা বহন করে, তবে দুই দেশের মধ্যে সংযোগ ব্যবস্থার সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে এ এলাকার বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান কীভাবে উন্নত করা যায় তা সার্বিকভাবে নিহিত আছে চুক্তি ও স্মারকগুলোতে। উল্লেখ্য, আমরা যখন সংযোগ ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করি সর্বাগ্রে সমুদ্র সংযোগ ব্যবস্থাকে বিবেচনা করতে হয়। কেননা নদীমাতৃক ও সমুদ্র সংযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি পরিমাণের সম্পদ ও জনবল স্থানান্তরিত হয়ে থাকে। একই কারণে সমুদ্রপথে পণ্য পরিবহনের পাশাপাশি শক্তিশালী দেশগুলো তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তি অন্যান্য দেশের কাছে প্রেরণ করে সমুদ্রপথেই। বিষয়টি আমাদের দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীই সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পেরেছেন, যা আশার সঞ্চার করা উচিত। কৌটিল্যর অর্থশাস্ত্রে সমুদ্র মাধ্যমকে ব্যবহার করে অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও মৈত্রীর সম্পর্ক সম্পাদনের ব্যাপারে অত্যন্ত উপযোগী ও সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। আর তাই সমুদ্রপথের যোগাযোগ এবং সমুদ্রে রক্ষিত বিশাল সম্পদরাজি ব্যবহার করে কীভাবে দুই দেশই উন্নত হতে পারে তার একটি প্রচ্ছন্ন রূপরেখা প্রতিটি চুক্তি ও স্মারকে প্রোথিত আছে। আমাদের তা আরও সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব নতুন করে অনুধাবন করতে হবে।

উল্লেখ্য, ভারত ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সমুদ্রের ব্যবহার সবসময়ই একটি অত্যন্ত অপরিহার্য প্রক্রিয়া। সে কারণেই ভারত ও বাংলাদেশের সমুদ্রপথের যোগাযোগ আরও অর্থবহ করার উদ্যোগ গ্রহণের জন্য আমাদের দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ও আকাঙ্ক্ষা অত্যন্ত সময়োপযোগী ও অর্থবহ। কিছুটা দেরিতে হলেও ভারত সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছে যে এই অঞ্চলের সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হলে ভারত মহাসাগর ও তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার উপযোগী করতে হবে এবং সব বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোতে একসঙ্গে এক ও অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। সেই সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে অন্য কোনো পরাশক্তি যেন তাদের প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সে বিষয়েও সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

অতি সম্প্রতি দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে চীনের আগ্রহ বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণসহ বিভিন্ন সমুদ্র-সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে চীন ব্যাপকভাবে সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তার সুস্পষ্ট আগ্রহ প্রকাশ করেছে। মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও ইউরোপে চীনের যে বিশাল পণ্যপসরা আসা-যাওয়া করে সেগুলো বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণাংশ ধরেই চলাচল করে থাকে। এ ছাড়া মিয়ানমারের সঙ্গে সড়ক বা রেল সংযোগ ব্যবস্থা স্থাপিত হলে চীনের দক্ষিণাঞ্চলের শিল্পোন্নত শহরগুলো থেকে বিভিন্ন পণ্য বঙ্গোপসাগর দিয়ে আরও কম সময় ও কম খরচে বিভিন্ন দেশে যাতায়াত করতে পারবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপনে ও একই এলাকায় বড় আকারের বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পে সহায়তা প্রদানের জন্য চীনের আশ্বাস এই সমুদ্র এলাকার ওপর তার আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে আমাদের সমুদ্র এলাকার ওপর ভারতের সাম্প্রতিক আগ্রহ একটি অতি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে ব্লু ইকোনমির গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ব্লু ইকোনমি আরও সম্প্রসারিত করার জন্য বাংলাদেশ ও ভারত কীভাবে পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও জোরদার ও অর্থবহ করতে পারে সে সম্পর্কে অনেক দিকনির্দেশনা ছিল তার শেষ ভাষণটিতে। সামুদ্রিক যোগাযোগ আরও সফল ও কার্যকর করার অনেক পদক্ষেপ সনি্নহিত রয়েছে সম্প্রতি সম্পাদিত বিভিন্ন চুক্তি ও স্মারকগুলোতে। কোস্টাল শিপিং অ্যাগ্রিমেন্টটি তার মধ্যে অন্যতম। এ চুক্তির ফলে বাংলাদেশের পণ্যবাহী জাহাজগুলো সরাসরি ভারতের পূর্ব উপকূলে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বন্দর যেমন- কলকাতা, বিশাখা পাটনম ও চেন্নাইতে সরাসরি পণ্য পরিবহন করতে পারবে। ফলে পরিবহন খরচ প্রায় এক-তৃতীয়াংশে নেমে আসবে এবং এতে করে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়বে অনেক গুণ। এ ছাড়াও সড়কপথে পণ্য পরিবহনের ওপর চাপ কমে যাবে অনেকাংশে। সামুদ্রিক যোগাযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে জাহাজ নির্মাণ শিল্প, পরিবহন শিল্প এবং সমুদ্র পরিবহনের সেবা খাতের অনেক উন্নতি হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

এ ছাড়াও অভ্যন্তরীণ নৌ-ট্রানজিটের যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে তার ফলে নদীপথ ও সাগরপথের সংযোগ আরও সুবিধাজনক হবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে। চুক্তিটি বাস্তবায়নে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের নদীগুলোর নাব্যতা সারা বছর গ্রহণযোগ্য ও যোগাযোগ সুলভ রাখার জন্য ভারত বড় রকমের বিনিয়োগ প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেছে। এর ফলে নদী ও সমুদ্রপথে যোগাযোগ হবে আরও সুলভ, কার্যকর এবং ঝুঁকিমুক্ত। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোর জন্য চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের যে ব্যবস্থাটি করা হয়েছে তাতে দুই দেশই লাভবান হতে পারে বলে মনে হচ্ছে আপাতদৃষ্টিতে। তবে বাংলাদেশকে চুক্তিটি থেকে সুবিধা আদায় করতে হলে বন্দর ব্যবহারের জন্য যে মাসুল ধার্য করা হবে তা যেন অবশ্যই আন্তর্জাতিক মানে ও হারে নির্ধারিত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে এবং কারিগরি বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে বিশ্লেষণ করতে হবে।

দুই দেশের কোস্টগার্ডের মধ্যে যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তা এই এলাকার সমুদ্রপথের সার্বিক ব্যবহার ঝুঁকিমুক্ত করবে এবং সমুদ্র ব্যবহারকারীদের জন্য সুফল ও লাভ বয়ে আনবে। একই সঙ্গে সমুদ্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার হবে। আরও উল্লেখ যে, মহেশখালীতে যে দুটি বিরাট আকৃতির বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তার জন্য ব্যবহৃত প্রায় সব কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশ আসবে বঙ্গোপসাগর হয়ে।

সার্বিকভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক সফরটি বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব সম্পর্কে আমাদের নতুনভাবে অনুধাবনের একটি সুযোগ এনে দিয়েছে। বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার করে কীভাবে দুই দেশই রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে সে সম্ভাবনাগুলো সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত হলো এই সফরে। এই সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে হলে আমাদের নিজেদের সমুদ্রকে আরও নিবিড়ভাবে জানতে হবে, এর কারিগরি দিকগুলো নিয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা করতে হবে এবং অর্থনৈতিক বিষয়গুলো আরও সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। জাতীয়ভাবে বাড়াতে হবে আমাদের সমুদ্রবিষয়ক আগ্রহ।

লেখক : মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন