শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জুন, ২০১৫

রোজা কেন রাখবেন, কখন রাখবেন

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
রোজা কেন রাখবেন, কখন রাখবেন

আপনি যদি বাংলাদেশের মানুষকে জিজ্ঞাসা করেন রোজা কী অথবা রোজা শব্দের অর্থ কী, তাহলে তারা প্রথমে ভারী আশ্চর্য হয়ে আপনার দিকে তাকাবে এবং বলবে এটা কি কোনো প্রশ্ন হলো! জন্মের পর থেকে রোজার সঙ্গে এ দেশের মানুষ নানাভাবে পরিচিত। কেউ কেউ সারা বছর রোজা রাখেন, কেউ বা রাখেন সপ্তাহের সোমবার অথবা বৃহস্পতিবার। অনেকে আবার আরবি মাসের ১৩ ও ১৪ তারিখ নিয়মিত রোজা রাখেন। তারা বলেন, বাবা আদম (আ.) ক্ষমাপ্রাপ্ত হওয়ার পর ওই তারিখে রোজা রেখে বেহেশতি সুরত ফিরে পেয়েছিলেন। কাজেই বনি আদম হিসেবে আমরাও প্রতি মাসে আমাদের আদি পিতার মতো রোজা রাখব এবং দুনিয়ায় বসে জান্নাতি চেহারার অধিকারী হব। সারা বছর বিভিন্ন অসিলায় নফল রোজার পর মুসলমানরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন মাহে রমাদান অর্থাৎ রমজান মাসের ফরজ রোজার জন্য। কাজেই সেই রোজার মানে নিয়ে প্রশ্ন করলে লোকজন একটু-আধটু রাগ করতেই পারে। আপনি ওসব রাগে কিন্তু একদম কান দেবেন না বরং রোজা সম্পর্কে নিজে যা জানেন তা সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে বলুন- এতে দুনিয়া ও আখিরাত- উভয়ের কল্যাণ আশা করতে পারেন ইনশা আল্লাহ।

বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রোজা শব্দটি ব্যবহৃত হলেও এর আভিধানিক অথবা প্রতিশব্দ নেই। বাংলা, হিন্দি কিংবা উর্দু ভাষায় রোজা শব্দটির কোনো অর্থ করা হয়নি। ভাষাবিজ্ঞানীরা বলেন, এটি এসেছে ফারসি থেকে। ভারতবর্ষে প্রায় এক হাজার বছরের ইসলামী হুকুমতে রাষ্ট্রভাষা ছিল ফারসি। ফলে হাজারো ফারসি শব্দের সঙ্গে রোজা আমাদের ভাষা শুধু নয়, হৃদয়ের গভীরে এমনভাবে প্রবেশ করেছে যে আমরা পরম শ্রদ্ধা, আবেগ এবং ভালোবাসার কারণে একবারও বলতে পারিনি- ও রোজা! তোমার অর্থ কী? রোজার অর্থ খোঁজার জন্য চলুন পারস্য দেশ থেকে বেড়িয়ে আসি। পারস্যের বর্তমান নাম ইরান। আদিতে এটিকে বলা হতো পারস্য কিংবা বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য। পারসিকরা কয়েক হাজার বছর ধরে অত্যন্ত প্রতাপের সঙ্গে কিংবা পরোক্ষভাবে সারা দুনিয়া শাসন করেছে। তাদের ৬-৭ হাজার বছরের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ইতিহাসে তারা কেবল দুবার পরাজিত হয়েছে, তাও আবার যেনতেন লোকের হাতে নয়, বিশ্বের সর্বকালের সেরা মহাবীর, মহান শাসক এবং কীর্তিমান মহাপুরুষদের কাছে তারা সমর্পিত হয়েছিল। প্রথমবার সম্রাট আলেকজান্ডারের কাছে এবং দ্বিতীয়বার খলিফা ওমরের কাছে। এই সুমহান জাতিটির ভাষাটিও কিন্তু ইতিহাসের এক অনন্য অধ্যায়। মহাকবি রুমি, শেখ সাদি, ওমর খৈয়াম এবং হাফিজের নাম বললে সবাই অভিযোগ করবে কেন আপনি ফেরদৌসির নাম বললেন না। সেই মহান জাতির মহান ভাষায় রোজা শব্দের অর্থ হলো- সকালের তারকা। কেন আরবি সওম শব্দটি পারস্যে এসে রোজা নাম ধারণ করল এবং কেনই বা রোজাকে সকালের তারকা বলা হলো তা আমার মতো নাদানের পক্ষে বের করা সম্ভব নয়। তবে ইমাম আবু হানিফা, ইবনে খালদুন কিংবা ইমাম গাজ্জালির জন্য এটা কোনো বিষয়ই ছিল না।

পারস্য ছেড়ে এবার আমরা চলে যাই কোরআনের রাজ্যে- আরব দেশে। রোজার আরবি শব্দ হলো সওম। শব্দটি একবচন। বহুবচনে একে বলা হয় সিয়াম। সওমের ইংরেজি প্রতিশব্দ ফ্যাস্টিং যার অর্থ কিন্তু ব্যাপক। ফ্যাস্টিং বলতে এমন এক উপবাস যা না খেয়ে থাকাকে বোঝায়, যা কি না উপবাসকারীকে কোনো কিছুর মধ্যে আবদ্ধ অবস্থায় আটকে রাখে- অর্থাৎ কোনো প্রাণীকে যেভাবে বদ্ধঘরে খিল বা সিটকানি দিয়ে আটকে রাখা হয় তেমনি সওম মানুষকে তার রবের প্রেমে এমনভাবে আটকে রাখে যেখানে দুনিয়ার পাপ-পঙ্কিলতা তাকে স্পর্শ করতে পারে না। সওমের বাংলা প্রতিশব্দে সচরাচর 'বিরত রাখা' শব্দটি ব্যবহৃত হয়।

আলেমরা বলেন, সওম মানুষকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত তর্কবিতর্কে না গিয়ে আমরা সওমের মৌসুম অর্থাৎ মাহে রমজান সম্পর্কে কিছু বলার চেষ্টা করি-

রোজার মাসকে আমরা সাধারণত রমজান বলি। আরবিতে এর বিশুদ্ধ উচ্চারণ হলো- রমাদান। হিজরি বর্ষপঞ্জিতে এটি নবম মাস। ইসলামের পাঁচটি মৌলিক ভিত্তির অন্যতম রোজা বা সওমের নির্দেশ আল্লাহ এই মাসে পালন করার কথা বলেছেন। পবিত্র কোরআনে সুরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, 'রমজান হলো সেই মাস যখন কোরআন নাজিল করা হয়েছে যা মানুষের জন্য হেদায়েত ও সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ এবং ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে সে এ মাসের রোজা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে, সে অন্য দিনে গণনা পূর্ণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান। তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না। যাতে তোমরা গণনা পূর্ণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহর মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।'

রোজার প্রসঙ্গ এলেই আমাদের মানসপটে ভেসে ওঠে জাকাত এবং সদকার কথা। আমাদের মনে পড়ে যায় তারাবি এবং শবেকদরের কথা। ঈদুল ফিতর ও ঈদের জামাতের আগে নতুন জামাকাপড় কেনার ধুমের কথা নতুন করে বলার দরকার নেই। সেহরি এবং ইফতার সম্পর্কেও আমরা মোটামুটি জানি। বেশি বেশি নফল নামাজ, দরুদ পাঠ, কোরআন তিলাওয়াত এবং দ্বন্দ্ব-ফাসাদে না জড়ানোর পরামর্শও শুনে আসছি ছোটবেলা থেকে। তার পরও যদি কেউ প্রশ্ন করেন, কেন রোজা রাখব? সে ক্ষেত্রে আপনি বলতে পারেন- মানুষ হিসেবে রোজা পালনে আমরা পেতে পারি সুবিশাল দৈহিক এবং মানসিক উপকার। রোজার রয়েছে শরিয়তি এবং মারফতি কুদরত। রয়েছে জমিনি এবং আসমানি ফায়দা। এর বাইরে দুনিয়া ও আখিরাতের মহাকল্যাণ তো আছেই। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের বাইরে জাগতিক ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্পকলা, রাজনীতি, সামাজিকতা এবং পারিবারিক কল্যাণও নিহিত রয়েছে রোজার মধ্যে। এতসব বলতে গেলে বিরাট এক মহাকাব্য রচিত হয়ে যাবে। রোজার উপকারগুলো একদিকে যেমন সাধারণ দিব্যদৃষ্টিতে ধরা পড়ে তেমনি বান্দা যদি মহব্বতের দৃষ্টি নিয়ে তার মালিকের সৃষ্টিকুলের দিকে তাকায় তবে সর্বত্র রোজার ফায়দাগুলো দেখতে পাবে। এ ব্যাপার আলোচনায় যাওয়ার আগে সংক্ষেপে বলে নেওয়া ভালো যে আধুনিক বিজ্ঞানও কিন্তু রোজা সম্পর্কে তাদের সাম্প্রতিক গবেষণা প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞান বলছে- রোজার কল্যাণে মানুষের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ; ভয়, বিপদ কিংবা প্রেম-ভালোবাসায় অতি দ্রুত সাড়া দেওয়ার অসাধারণ গুণাবলি মানুষের মস্তিষ্ক লাভ করে থাকে রোজার মাধ্যমে। রোজা অবস্থায় মানুষের মস্তিষ্কের কোষগুলো বাড়তে থাকে। ফলে চিন্তার বিশালতা এবং চিন্তা করার সক্ষমতা লাভ হয়। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমতে থাকে এবং ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টেরল কমে যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। অন্যদিকে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। শরীরের অভ্যন্তরে জমাটবাঁধা চর্বি ঝরে যায়। ফলে একদিকে যেমন ওজন কমে অন্যদিকে দেহের পেশিগুলোর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কোমর সুগঠিত হয়, শরীরে ভারসাম্য চলে আসে এবং রক্তে সুগার বা শর্করার পরিমাণ কমে যায়। ফলে ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে। সবচেয়ে উপকারী বিষয় হলো- রোজার সময় শরীরের যাবতীয় বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায় অতি সহজে।

কিডনির জন্যও রোজা উপকারী। শরীরের অভ্যন্তরে সারকাডিয়ান রিদম এই সময়ে অধিকতর সুষ্ঠু এবং সুচারুভাবে কাজ করে। দেহের এ ছন্দময় গতিকে অনেকে আবার দেহঘড়ি বলে থাকে। মানুষ, অন্যান্য প্রাণী এবং উদ্ভিদ জগতের প্রতিটি বস্তুর শরীর ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে কিরূপে পরিচালিত হবে তা সারকাডিয়ান রিদমের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। সারকাডিয়া শব্দটি এসেছে ল্যাটিন Circa থেকে যার অর্থ চারদিকের সব কিছু। অন্যদিকে Clian শব্দের অর্থ দিন। আমাদের শরীরে প্রতি ২৪ ঘণ্টার জন্য একটি নির্ধারিত রিদম থাকে যা রোজার সময় অধিকতর কাজ করে। এই রিদমের ছন্দপতনের জন্যই কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয় এবং পাথর জন্ম নেয়। রোজা অবস্থায় কিডনিতে পাথর জমতে পারে না। তবে কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য রোজা সমস্যা হতে পারে।

বিজ্ঞান ছেড়ে এবার আমরা সামাজিক জীবনে ফিরে আসি। রমজান মাসে সমাজে অপরাধ বহুলাংশে কমে যায়। বৃদ্ধি পায় সামাজিক সম্প্রীতি। একে অন্যকে সহযোগিতা, উপহার প্রদান এবং একসঙ্গে ইফতার করার কারণে সামাজিক, পারিবারিক এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের চমৎকার উন্নতি হয়। নিয়মিত দোয়া দরুদ এবং নামাজ কালামের বাইরে তারাবির নামাজ ও কোরআন তিলাওয়াত মানুষকে ভাবজগতের ঊর্ধ্বস্তরে নিয়ে যায়। মানুষ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে অভ্যস্ত হয়, ধৈর্য ধারণ করতে শিখে এবং নিজেকে নিয়মের বেড়াজালে আবদ্ধ করে সুশৃঙ্খলা হতে অনুপ্রেরণা লাভ করে। রোজার কারণে মানুষ অন্য সময়ের তুলনায় নীরব এবং একাকী থাকার সুযোগ লাভ করে এবং নিজেকে নিয়ে ভাবার সময় পেয়ে যায়। রোজা মানুষকে মিতব্যয়ী হতে শিক্ষা দেয় এবং অন্যের মর্মবেদনা অনুভব করার সুযোগ সৃষ্টি করে।

দুনিয়ার জমিন ছেড়ে আমরা যদি আসমান, নক্ষত্রমণ্ডলী এবং আরশে আজিমের কথা চিন্তা করি তবে দেখতে পাব সেখানেও রয়েছে রোজাদারের জন্য অপরিমিত সুসংবাদ। এই সময় শয়তানকে বন্দী করে রাখা হয়। আসমানি ফেরেশতারা রোজাদারদের জন্য দোয়া করতে থাকেন। অন্যদিকে সাতটি আসমানের সব রহমত ও বরকতের দরজা রোজাদারদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। মহাজাগতিক বালামুসিবত, উল্কাপিণ্ডের আক্রমণ, বজ্রপাত, ক্ষতিকর রশ্মিসমূহ, শনিসহ অন্যান্য গ্রহ-উপগ্রহ এবং নক্ষত্রের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে জমিনের রোজাদাররা মুক্ত থাকেন। শবেকদরের অসিলায় মানুষ গুনা মাফ, অধিক রিজিকপ্রাপ্তি এবং জান্নাতের পথে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ লাভ করে। দুনিয়ার অর্থাৎ ইহলৌকিক কল্যাণ ছাড়াও পারলৌকিক জীবনে রোজাদারদের জন্য রয়েছে বিশেষ সম্মান, প্রাপ্তি এবং পুরস্কার। জান্নাতে ঢোকার জন্য রাইয়ান নামের একটি সম্মানিত দরজা থাকবে যেখান দিয়ে কেবল রোজাদাররাই প্রবেশ করতে পারবেন। রোজাদারদের পুরস্কার এবং প্রতিদান বেশুমার। আল্লাহ বলেন, রোজা আমার জন্য সুতরাং রোজাদারদের আমি নিজের মতো পুরস্কৃত করব। আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্য এত বড় সুসংবাদ অন্য কোনো এবাদত-বন্দেগি কিংবা সুকর্মের জন্য ঘোষিত হয়নি। রমজানকে বলা হয় আল্লাহর মেহমান, অন্যদিকে আল্লাহর মেহমানকে তাজিমকারীরা সরাসরি আল্লাহর জিম্মায় চলে যাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন।

আমরা লেখার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। বিশ্ব সুফি ইজমের আদি পুরুষ, মহান দরবেশ এবং আল্লাহর ওলি মনসুর হাল্লাজের একটি কাহিনী বলে আজকের প্রসঙ্গ শেষ করব। সময়টা ছিল আব্বাসীয় খলিফা আল মুকতাদিরের শাসনামল। মনসুর হাল্লাজ তখন মারেফাতের সর্বোচ্চ স্তর ফানাফিল্লায় পৌঁছে গেছেন। তার দিব্যদৃষ্টি, মনমানসিকতা এবং চিন্তা-চেতনা তখন মহান রব আল্লাহর মাঝে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। মানুষ যখন মারেফাতের এমনতর মাকামে পৌঁছে তখন সমাজের লোক তাকে বদ্ধ উন্মাদ ছাড়া আর কিছুই ভাবতে পারে না। মনসুর হাল্লাজের অবস্থা ছিল একটু ভিন্নতর। তিনি ছিলেন সেই যুগের মহান কবি, লেখক, দার্শনিক এবং শিক্ষক। রাজদরবারসহ তাবৎ মুসলিম বিশ্বের ওলি আল্লাহরা তাকে চিনতেন অতি উচ্চস্তরের একজন আলেম, আবেদ এবং ওলি হিসেবে। কাজেই তিনি যখন আল্লাহর প্রেমে দিওয়ানা হয়ে বলে বসলেন আনাল হক- অর্থাৎ আমিই খোদা। তখন আব্বাসীয় খিলাফত নড়েচড়ে বসল। তাকে নিছক পাগল বলে রেহাই দেওয়ার সুযোগ ছিল না। খলিফা তাকে জেলে ভরলেন। ১১ বছর জেল খাটার পরও তার পরিবর্তন হলো না। তিনি বলতেই থাকলেন- আনাল হক। ফলে ৯২২ সালের ২৭ মার্চ তাকে পূর্ব ঘোষিত মৃত্যদণ্ডাদেশে দণ্ডিত করা হলো- সে এক লম্বা কাহিনী। আমি আজ ওদিকে যাব না।

আমি যে সময়টার কথা বলব তা ছিল মনসুর হাল্লাজের জেলে যাওয়ার কিছুকাল আগের ঘটনা। রোজার মাস। কিন্তু মনসুর হাল্লাজ রোজা রাখেন না। রাস্তায় পাগলামো করেন এবং উল্টাপাল্টা কথা বলেন। নগরবাসী মনসুরকে বলল, এই পাগল তুমি রোজা রাখ না কেন? মনসুর বললেন, কাল রাখব। তোমরা আমাকে সেহরির সময় খাওয়ার জন্য একটি বাতাসা দাও। উৎসুক জনতা তাই-ই করল। মনসুর সেহরির সময় মসজিদের সামনে চলে গেলেন। তারপর পূর্বমুখী হয়ে এক পায়ের ওপর দাঁড়ালেন। এক হাত দিয়ে অন্য পা-টি পেছন দিক থেকে টেনে ধরলেন অনেকটা মোরগযুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার ভঙ্গিমায়। এরপর জিহ্বা বের করে জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসাটি রাখলেন।

শহরে খবর হয়ে গেল মনসুর হাল্লাজ রোজা নিয়ে পাগলামো করছেন। শত শত উৎসুক দর্শক দেখার জন্য মসজিদের সামনে এলো। জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসা রেখে মনসুর এক পায়ে দাঁড়িয়ে জিহ্বা বের করে সূর্যের দিকে তাকিয়ে রইলেন। সূর্য পূর্ব দিগন্ত থেকে মাথার ওপর উঠল, তারপর পশ্চিম দিগন্তে হেলে পড়ল। মনসুর তার চোখ সূর্যের দিকে নিবদ্ধ রাখলেন সারাটি দিন, বের করা জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসা রেখে এক পায়ে দাঁড়িয়ে সূর্যের সঙ্গে তাল রেখে মাথা শরীর ও চোখ পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘোরালেন। তারপর সূর্য অস্ত গেলে জিহ্বার অগ্রভাগ থেকে বাতাসাটি হাতে নিয়ে লোকজনকে দিয়ে বললেন, আজ আমি রোজা রেখেছি। লোকজন দেখল সারা দিনে বাতাসাটি একটুও ভেজেনি!

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে