শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জুন, ২০১৫

রোজা কেন রাখবেন, কখন রাখবেন

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
রোজা কেন রাখবেন, কখন রাখবেন

আপনি যদি বাংলাদেশের মানুষকে জিজ্ঞাসা করেন রোজা কী অথবা রোজা শব্দের অর্থ কী, তাহলে তারা প্রথমে ভারী আশ্চর্য হয়ে আপনার দিকে তাকাবে এবং বলবে এটা কি কোনো প্রশ্ন হলো! জন্মের পর থেকে রোজার সঙ্গে এ দেশের মানুষ নানাভাবে পরিচিত। কেউ কেউ সারা বছর রোজা রাখেন, কেউ বা রাখেন সপ্তাহের সোমবার অথবা বৃহস্পতিবার। অনেকে আবার আরবি মাসের ১৩ ও ১৪ তারিখ নিয়মিত রোজা রাখেন। তারা বলেন, বাবা আদম (আ.) ক্ষমাপ্রাপ্ত হওয়ার পর ওই তারিখে রোজা রেখে বেহেশতি সুরত ফিরে পেয়েছিলেন। কাজেই বনি আদম হিসেবে আমরাও প্রতি মাসে আমাদের আদি পিতার মতো রোজা রাখব এবং দুনিয়ায় বসে জান্নাতি চেহারার অধিকারী হব। সারা বছর বিভিন্ন অসিলায় নফল রোজার পর মুসলমানরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন মাহে রমাদান অর্থাৎ রমজান মাসের ফরজ রোজার জন্য। কাজেই সেই রোজার মানে নিয়ে প্রশ্ন করলে লোকজন একটু-আধটু রাগ করতেই পারে। আপনি ওসব রাগে কিন্তু একদম কান দেবেন না বরং রোজা সম্পর্কে নিজে যা জানেন তা সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে বলুন- এতে দুনিয়া ও আখিরাত- উভয়ের কল্যাণ আশা করতে পারেন ইনশা আল্লাহ।

বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রোজা শব্দটি ব্যবহৃত হলেও এর আভিধানিক অথবা প্রতিশব্দ নেই। বাংলা, হিন্দি কিংবা উর্দু ভাষায় রোজা শব্দটির কোনো অর্থ করা হয়নি। ভাষাবিজ্ঞানীরা বলেন, এটি এসেছে ফারসি থেকে। ভারতবর্ষে প্রায় এক হাজার বছরের ইসলামী হুকুমতে রাষ্ট্রভাষা ছিল ফারসি। ফলে হাজারো ফারসি শব্দের সঙ্গে রোজা আমাদের ভাষা শুধু নয়, হৃদয়ের গভীরে এমনভাবে প্রবেশ করেছে যে আমরা পরম শ্রদ্ধা, আবেগ এবং ভালোবাসার কারণে একবারও বলতে পারিনি- ও রোজা! তোমার অর্থ কী? রোজার অর্থ খোঁজার জন্য চলুন পারস্য দেশ থেকে বেড়িয়ে আসি। পারস্যের বর্তমান নাম ইরান। আদিতে এটিকে বলা হতো পারস্য কিংবা বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য। পারসিকরা কয়েক হাজার বছর ধরে অত্যন্ত প্রতাপের সঙ্গে কিংবা পরোক্ষভাবে সারা দুনিয়া শাসন করেছে। তাদের ৬-৭ হাজার বছরের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ইতিহাসে তারা কেবল দুবার পরাজিত হয়েছে, তাও আবার যেনতেন লোকের হাতে নয়, বিশ্বের সর্বকালের সেরা মহাবীর, মহান শাসক এবং কীর্তিমান মহাপুরুষদের কাছে তারা সমর্পিত হয়েছিল। প্রথমবার সম্রাট আলেকজান্ডারের কাছে এবং দ্বিতীয়বার খলিফা ওমরের কাছে। এই সুমহান জাতিটির ভাষাটিও কিন্তু ইতিহাসের এক অনন্য অধ্যায়। মহাকবি রুমি, শেখ সাদি, ওমর খৈয়াম এবং হাফিজের নাম বললে সবাই অভিযোগ করবে কেন আপনি ফেরদৌসির নাম বললেন না। সেই মহান জাতির মহান ভাষায় রোজা শব্দের অর্থ হলো- সকালের তারকা। কেন আরবি সওম শব্দটি পারস্যে এসে রোজা নাম ধারণ করল এবং কেনই বা রোজাকে সকালের তারকা বলা হলো তা আমার মতো নাদানের পক্ষে বের করা সম্ভব নয়। তবে ইমাম আবু হানিফা, ইবনে খালদুন কিংবা ইমাম গাজ্জালির জন্য এটা কোনো বিষয়ই ছিল না।

পারস্য ছেড়ে এবার আমরা চলে যাই কোরআনের রাজ্যে- আরব দেশে। রোজার আরবি শব্দ হলো সওম। শব্দটি একবচন। বহুবচনে একে বলা হয় সিয়াম। সওমের ইংরেজি প্রতিশব্দ ফ্যাস্টিং যার অর্থ কিন্তু ব্যাপক। ফ্যাস্টিং বলতে এমন এক উপবাস যা না খেয়ে থাকাকে বোঝায়, যা কি না উপবাসকারীকে কোনো কিছুর মধ্যে আবদ্ধ অবস্থায় আটকে রাখে- অর্থাৎ কোনো প্রাণীকে যেভাবে বদ্ধঘরে খিল বা সিটকানি দিয়ে আটকে রাখা হয় তেমনি সওম মানুষকে তার রবের প্রেমে এমনভাবে আটকে রাখে যেখানে দুনিয়ার পাপ-পঙ্কিলতা তাকে স্পর্শ করতে পারে না। সওমের বাংলা প্রতিশব্দে সচরাচর 'বিরত রাখা' শব্দটি ব্যবহৃত হয়।

আলেমরা বলেন, সওম মানুষকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত তর্কবিতর্কে না গিয়ে আমরা সওমের মৌসুম অর্থাৎ মাহে রমজান সম্পর্কে কিছু বলার চেষ্টা করি-

রোজার মাসকে আমরা সাধারণত রমজান বলি। আরবিতে এর বিশুদ্ধ উচ্চারণ হলো- রমাদান। হিজরি বর্ষপঞ্জিতে এটি নবম মাস। ইসলামের পাঁচটি মৌলিক ভিত্তির অন্যতম রোজা বা সওমের নির্দেশ আল্লাহ এই মাসে পালন করার কথা বলেছেন। পবিত্র কোরআনে সুরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, 'রমজান হলো সেই মাস যখন কোরআন নাজিল করা হয়েছে যা মানুষের জন্য হেদায়েত ও সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ এবং ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে সে এ মাসের রোজা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে, সে অন্য দিনে গণনা পূর্ণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান। তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না। যাতে তোমরা গণনা পূর্ণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহর মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।'

রোজার প্রসঙ্গ এলেই আমাদের মানসপটে ভেসে ওঠে জাকাত এবং সদকার কথা। আমাদের মনে পড়ে যায় তারাবি এবং শবেকদরের কথা। ঈদুল ফিতর ও ঈদের জামাতের আগে নতুন জামাকাপড় কেনার ধুমের কথা নতুন করে বলার দরকার নেই। সেহরি এবং ইফতার সম্পর্কেও আমরা মোটামুটি জানি। বেশি বেশি নফল নামাজ, দরুদ পাঠ, কোরআন তিলাওয়াত এবং দ্বন্দ্ব-ফাসাদে না জড়ানোর পরামর্শও শুনে আসছি ছোটবেলা থেকে। তার পরও যদি কেউ প্রশ্ন করেন, কেন রোজা রাখব? সে ক্ষেত্রে আপনি বলতে পারেন- মানুষ হিসেবে রোজা পালনে আমরা পেতে পারি সুবিশাল দৈহিক এবং মানসিক উপকার। রোজার রয়েছে শরিয়তি এবং মারফতি কুদরত। রয়েছে জমিনি এবং আসমানি ফায়দা। এর বাইরে দুনিয়া ও আখিরাতের মহাকল্যাণ তো আছেই। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের বাইরে জাগতিক ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্পকলা, রাজনীতি, সামাজিকতা এবং পারিবারিক কল্যাণও নিহিত রয়েছে রোজার মধ্যে। এতসব বলতে গেলে বিরাট এক মহাকাব্য রচিত হয়ে যাবে। রোজার উপকারগুলো একদিকে যেমন সাধারণ দিব্যদৃষ্টিতে ধরা পড়ে তেমনি বান্দা যদি মহব্বতের দৃষ্টি নিয়ে তার মালিকের সৃষ্টিকুলের দিকে তাকায় তবে সর্বত্র রোজার ফায়দাগুলো দেখতে পাবে। এ ব্যাপার আলোচনায় যাওয়ার আগে সংক্ষেপে বলে নেওয়া ভালো যে আধুনিক বিজ্ঞানও কিন্তু রোজা সম্পর্কে তাদের সাম্প্রতিক গবেষণা প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞান বলছে- রোজার কল্যাণে মানুষের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ; ভয়, বিপদ কিংবা প্রেম-ভালোবাসায় অতি দ্রুত সাড়া দেওয়ার অসাধারণ গুণাবলি মানুষের মস্তিষ্ক লাভ করে থাকে রোজার মাধ্যমে। রোজা অবস্থায় মানুষের মস্তিষ্কের কোষগুলো বাড়তে থাকে। ফলে চিন্তার বিশালতা এবং চিন্তা করার সক্ষমতা লাভ হয়। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমতে থাকে এবং ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টেরল কমে যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। অন্যদিকে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। শরীরের অভ্যন্তরে জমাটবাঁধা চর্বি ঝরে যায়। ফলে একদিকে যেমন ওজন কমে অন্যদিকে দেহের পেশিগুলোর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কোমর সুগঠিত হয়, শরীরে ভারসাম্য চলে আসে এবং রক্তে সুগার বা শর্করার পরিমাণ কমে যায়। ফলে ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে। সবচেয়ে উপকারী বিষয় হলো- রোজার সময় শরীরের যাবতীয় বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায় অতি সহজে।

কিডনির জন্যও রোজা উপকারী। শরীরের অভ্যন্তরে সারকাডিয়ান রিদম এই সময়ে অধিকতর সুষ্ঠু এবং সুচারুভাবে কাজ করে। দেহের এ ছন্দময় গতিকে অনেকে আবার দেহঘড়ি বলে থাকে। মানুষ, অন্যান্য প্রাণী এবং উদ্ভিদ জগতের প্রতিটি বস্তুর শরীর ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে কিরূপে পরিচালিত হবে তা সারকাডিয়ান রিদমের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। সারকাডিয়া শব্দটি এসেছে ল্যাটিন Circa থেকে যার অর্থ চারদিকের সব কিছু। অন্যদিকে Clian শব্দের অর্থ দিন। আমাদের শরীরে প্রতি ২৪ ঘণ্টার জন্য একটি নির্ধারিত রিদম থাকে যা রোজার সময় অধিকতর কাজ করে। এই রিদমের ছন্দপতনের জন্যই কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয় এবং পাথর জন্ম নেয়। রোজা অবস্থায় কিডনিতে পাথর জমতে পারে না। তবে কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য রোজা সমস্যা হতে পারে।

বিজ্ঞান ছেড়ে এবার আমরা সামাজিক জীবনে ফিরে আসি। রমজান মাসে সমাজে অপরাধ বহুলাংশে কমে যায়। বৃদ্ধি পায় সামাজিক সম্প্রীতি। একে অন্যকে সহযোগিতা, উপহার প্রদান এবং একসঙ্গে ইফতার করার কারণে সামাজিক, পারিবারিক এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের চমৎকার উন্নতি হয়। নিয়মিত দোয়া দরুদ এবং নামাজ কালামের বাইরে তারাবির নামাজ ও কোরআন তিলাওয়াত মানুষকে ভাবজগতের ঊর্ধ্বস্তরে নিয়ে যায়। মানুষ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে অভ্যস্ত হয়, ধৈর্য ধারণ করতে শিখে এবং নিজেকে নিয়মের বেড়াজালে আবদ্ধ করে সুশৃঙ্খলা হতে অনুপ্রেরণা লাভ করে। রোজার কারণে মানুষ অন্য সময়ের তুলনায় নীরব এবং একাকী থাকার সুযোগ লাভ করে এবং নিজেকে নিয়ে ভাবার সময় পেয়ে যায়। রোজা মানুষকে মিতব্যয়ী হতে শিক্ষা দেয় এবং অন্যের মর্মবেদনা অনুভব করার সুযোগ সৃষ্টি করে।

দুনিয়ার জমিন ছেড়ে আমরা যদি আসমান, নক্ষত্রমণ্ডলী এবং আরশে আজিমের কথা চিন্তা করি তবে দেখতে পাব সেখানেও রয়েছে রোজাদারের জন্য অপরিমিত সুসংবাদ। এই সময় শয়তানকে বন্দী করে রাখা হয়। আসমানি ফেরেশতারা রোজাদারদের জন্য দোয়া করতে থাকেন। অন্যদিকে সাতটি আসমানের সব রহমত ও বরকতের দরজা রোজাদারদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। মহাজাগতিক বালামুসিবত, উল্কাপিণ্ডের আক্রমণ, বজ্রপাত, ক্ষতিকর রশ্মিসমূহ, শনিসহ অন্যান্য গ্রহ-উপগ্রহ এবং নক্ষত্রের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে জমিনের রোজাদাররা মুক্ত থাকেন। শবেকদরের অসিলায় মানুষ গুনা মাফ, অধিক রিজিকপ্রাপ্তি এবং জান্নাতের পথে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ লাভ করে। দুনিয়ার অর্থাৎ ইহলৌকিক কল্যাণ ছাড়াও পারলৌকিক জীবনে রোজাদারদের জন্য রয়েছে বিশেষ সম্মান, প্রাপ্তি এবং পুরস্কার। জান্নাতে ঢোকার জন্য রাইয়ান নামের একটি সম্মানিত দরজা থাকবে যেখান দিয়ে কেবল রোজাদাররাই প্রবেশ করতে পারবেন। রোজাদারদের পুরস্কার এবং প্রতিদান বেশুমার। আল্লাহ বলেন, রোজা আমার জন্য সুতরাং রোজাদারদের আমি নিজের মতো পুরস্কৃত করব। আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্য এত বড় সুসংবাদ অন্য কোনো এবাদত-বন্দেগি কিংবা সুকর্মের জন্য ঘোষিত হয়নি। রমজানকে বলা হয় আল্লাহর মেহমান, অন্যদিকে আল্লাহর মেহমানকে তাজিমকারীরা সরাসরি আল্লাহর জিম্মায় চলে যাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন।

আমরা লেখার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। বিশ্ব সুফি ইজমের আদি পুরুষ, মহান দরবেশ এবং আল্লাহর ওলি মনসুর হাল্লাজের একটি কাহিনী বলে আজকের প্রসঙ্গ শেষ করব। সময়টা ছিল আব্বাসীয় খলিফা আল মুকতাদিরের শাসনামল। মনসুর হাল্লাজ তখন মারেফাতের সর্বোচ্চ স্তর ফানাফিল্লায় পৌঁছে গেছেন। তার দিব্যদৃষ্টি, মনমানসিকতা এবং চিন্তা-চেতনা তখন মহান রব আল্লাহর মাঝে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। মানুষ যখন মারেফাতের এমনতর মাকামে পৌঁছে তখন সমাজের লোক তাকে বদ্ধ উন্মাদ ছাড়া আর কিছুই ভাবতে পারে না। মনসুর হাল্লাজের অবস্থা ছিল একটু ভিন্নতর। তিনি ছিলেন সেই যুগের মহান কবি, লেখক, দার্শনিক এবং শিক্ষক। রাজদরবারসহ তাবৎ মুসলিম বিশ্বের ওলি আল্লাহরা তাকে চিনতেন অতি উচ্চস্তরের একজন আলেম, আবেদ এবং ওলি হিসেবে। কাজেই তিনি যখন আল্লাহর প্রেমে দিওয়ানা হয়ে বলে বসলেন আনাল হক- অর্থাৎ আমিই খোদা। তখন আব্বাসীয় খিলাফত নড়েচড়ে বসল। তাকে নিছক পাগল বলে রেহাই দেওয়ার সুযোগ ছিল না। খলিফা তাকে জেলে ভরলেন। ১১ বছর জেল খাটার পরও তার পরিবর্তন হলো না। তিনি বলতেই থাকলেন- আনাল হক। ফলে ৯২২ সালের ২৭ মার্চ তাকে পূর্ব ঘোষিত মৃত্যদণ্ডাদেশে দণ্ডিত করা হলো- সে এক লম্বা কাহিনী। আমি আজ ওদিকে যাব না।

আমি যে সময়টার কথা বলব তা ছিল মনসুর হাল্লাজের জেলে যাওয়ার কিছুকাল আগের ঘটনা। রোজার মাস। কিন্তু মনসুর হাল্লাজ রোজা রাখেন না। রাস্তায় পাগলামো করেন এবং উল্টাপাল্টা কথা বলেন। নগরবাসী মনসুরকে বলল, এই পাগল তুমি রোজা রাখ না কেন? মনসুর বললেন, কাল রাখব। তোমরা আমাকে সেহরির সময় খাওয়ার জন্য একটি বাতাসা দাও। উৎসুক জনতা তাই-ই করল। মনসুর সেহরির সময় মসজিদের সামনে চলে গেলেন। তারপর পূর্বমুখী হয়ে এক পায়ের ওপর দাঁড়ালেন। এক হাত দিয়ে অন্য পা-টি পেছন দিক থেকে টেনে ধরলেন অনেকটা মোরগযুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার ভঙ্গিমায়। এরপর জিহ্বা বের করে জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসাটি রাখলেন।

শহরে খবর হয়ে গেল মনসুর হাল্লাজ রোজা নিয়ে পাগলামো করছেন। শত শত উৎসুক দর্শক দেখার জন্য মসজিদের সামনে এলো। জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসা রেখে মনসুর এক পায়ে দাঁড়িয়ে জিহ্বা বের করে সূর্যের দিকে তাকিয়ে রইলেন। সূর্য পূর্ব দিগন্ত থেকে মাথার ওপর উঠল, তারপর পশ্চিম দিগন্তে হেলে পড়ল। মনসুর তার চোখ সূর্যের দিকে নিবদ্ধ রাখলেন সারাটি দিন, বের করা জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসা রেখে এক পায়ে দাঁড়িয়ে সূর্যের সঙ্গে তাল রেখে মাথা শরীর ও চোখ পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘোরালেন। তারপর সূর্য অস্ত গেলে জিহ্বার অগ্রভাগ থেকে বাতাসাটি হাতে নিয়ে লোকজনকে দিয়ে বললেন, আজ আমি রোজা রেখেছি। লোকজন দেখল সারা দিনে বাতাসাটি একটুও ভেজেনি!

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন