শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জুন, ২০১৫

কাদের নিয়ে কাদের দিয়ে বিএনপি পুনর্গঠন?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
কাদের নিয়ে কাদের দিয়ে বিএনপি পুনর্গঠন?

জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ার জন্য বিএনপির ওপর ভিতর-বাইরের নানা চাপ। বেশ কিছুদিন ধরে টানাপড়েনও চলছে দুই দলের মধ্যে। বাইরে এমন একটা ধারণা আছে যে, জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগের উদ্দেশ্যে শিগগিরই ২০-দলীয় জোট ভেঙে দেওয়া হবে। জামায়াতের সঙ্গে সখ্য গড়াকে উপলক্ষ করে লীগ সরকার এবং শাসকলীগ ও তার মিত্ররা দেশে-বিদেশে বিএনপির বিরুদ্ধে এমন একটা যুৎসই প্রচারের মওকা পেয়েছিল যে, বিএনপি শুধু জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকই নয়, দলটিই জঙ্গিবাদী দল হয়ে গেছে। সরকার কার্যকরভাবেই তা কাজে লাগাতে পেরেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন তো বিএনপিকে সরাসরিই বলেছে- জামায়াত ছাড়। বিএনপির আন্তর্জাতিক মিত্র বলে ইদানীং যাদের ভাবা হয়, তারাও একই চাপ দিয়েছে বলে শোনা যায়। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরকালে বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে স্পষ্ট করেছেন যে, তারা গণতন্ত্রের পক্ষে, কিন্তু একই সঙ্গে মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদেরও বিরুদ্ধে। ম্যাসেজটা যে একেবারেই পরিষ্কার তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। বেগম খালেদা জিয়া এবং নরেন্দ্র মোদির ওয়ান-টু-ওয়ান একান্ত আলোচনায় কি কথা হয়েছে তা জানা যায়নি। ভারতীয় একটি পত্রিকায় সাক্ষাৎকারে বেগম জিয়া সে সম্পর্কে কিছু না বলে এটুকু বলেছেন, 'ওয়ান-টু-ওয়ান' আলোচনার বিষয় প্রকাশ করা হবে না। দুই নেতার একান্ত বৈঠকের পর বেগম খালেদা জিয়াকে বেশ আত্মপ্রত্যয়ী মনে হয়েছে, মিডিয়ায়ও বিষয়টা এভাবেই চিত্রিত হয়েছে। বৈঠকের পর উচ্ছ্বসিত বেগম জিয়া বলেছেন, আলোচনায় তিনি সন্তুষ্ট। এর ভিত্তিতে বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় যে, বিএনপি চেয়ারপারসনের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ভারতের প্রধানমন্ত্রী কোনো প্রকার হ্যাঁ সূচক ইঙ্গিত হয়তো দিয়েছেন। বেগম জিয়ার এখনকার একমাত্র এজেন্ডা হচ্ছে একটি অংশগ্রহণমূলক গ্রহণযোগ্য মধ্যবর্তী বা আগাম নির্বাচন। বাংলাদেশে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি যে দশম সংসদ নির্বাচনটি হয়েছে তা কেমন 'নির্বাচন' ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তা জানেন না এমন হতে পারে না। বাংলাদেশের ওই আদর্শহীন বিতর্কিত নির্বাচনের পরে হয়েছে ভারতের লোকসভার ঐতিহাসিক নির্বাচন। ঐতিহ্যবাহী সর্বভারতীয় কংগ্রেসকে প্রায় 'ধুয়ে মুছে' দেওয়ার মতো ফলাফল করেছে নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। লোকসভায় আনুষ্ঠানিক বিরোধী দলের মর্যাদা পাওয়ার মতো ৫৫টি আসনও পায়নি কংগ্রেস। তারপরও সেই নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি-কারচুপি কিংবা ভোট ও ভোটারবিহীন নির্বাচনের কোনো অভিযোগ ওঠেনি। আর আমাদের নির্বাচনে কী হয়েছে? ৩০০ আসনের সংসদে ১৫৩ আসনে কোনো প্রত্যক্ষ নির্বাচন ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাই হয়নি। অথচ প্রত্যক্ষ নির্বাচনের কথা বলা আছে বাংলাদেশের সংবিধানে। ভারতের মতো আদর্শ নির্বাচন ব্যবস্থার অনুসারী একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী তেমন নির্বাচন সমর্থন করেন কি করে? তিনিও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কমনওয়েলথ, জাতিসংঘের মতো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত একটি অংশগ্রহণমূলক গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বাংলাদেশে চান কি না তা স্পষ্ট করে না গেলেও, নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে যাওয়ার সময় বেগম খালেদা জিয়ার 'বডি ল্যাঙ্গুয়েজ' যারা প্রত্যক্ষ করেছেন তারা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় 'তিনি সন্তুষ্ট'- এ বক্তব্যকে অর্থপূর্ণ মনে করছেন। 'যে কথা যাবে না বলা'- একান্ত আলোচনার সেই 'কথাটা' বেগম খালেদা জিয়ার আকাঙ্ক্ষানুকূল না হলে গত ক'দিন তাকে এতটা উজ্জীবিত মনে হতো না। গত ১৬ জুন নোয়াখালী জেলা বার আইনজীবী সমিতির নির্বাচিত নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে তার বক্তব্যে দৃঢ় একটা আশাবাদ ফুটে উঠেছে। বিএনপির নানামুখী কঠোর সমালোচনার জবাবে তিনি বলেছেন, 'বিএনপি আছে, বিএনপি থাকবে। আমরা সময়ের অপেক্ষায় আছি। নির্বাচন হবে। বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে না।' ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পর তার এমন দৃঢ়চেতা ভাব অবশ্যই অর্থপূর্ণ। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের ব্যাপারে বাইরের দুনিয়ার অধিকাংশ দেশ বিএনপির অবস্থানের পক্ষে ছিল। যাদের মধ্যে কিছুটা রিজার্ভেশন ছিল গত তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পর তারাও কনভিনসড যে, সেই নির্বাচনেও একই আচরণ করত শাসক দল। এত বড় বড় দেশ এবং জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা একটি অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পক্ষে প্রকাশ্যে সোচ্চার থাকার পরও সরকার একতরফাভাবে নির্বাচনটি করে নিতে পেরেছে ভারতের তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে। নির্বাচনের প্রাক্কালে ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ এবং পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিংয়ের বাংলাদেশে আগমন ও তৎপরতা সম্পর্কে সবারই জানা আছে। ২০১৪ সালের জুন মাসের শেষে ভারতের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সুষমা স্বরাজের বাংলাদেশ সফরকালে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে একটি একান্ত বৈঠক হয়েছিল। ২০১৪ সালের ২ জুলাই দৈনিক ইনকিলাব 'নির্বাচনে অংশ নিতে কংগ্রেস চাপ দিয়েছিল' প্রধান শিরোনামে লিখেছিল, 'নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ওই বৈঠকে বেগম খালেদা জিয়া অভিযোগ করেন, কীভাবে কূটনৈতিক শিষ্টাচার পাশ কাটিয়ে জনসমর্থনহীন একটি নির্বাচনে অংশ নিতে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপ দিয়েছিল। ওই বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপারসন কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিংয়েরও কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে বাংলাদেশ সফরে এলে আমরা সুজাতা সিংকে জানিয়েছি কেন বিএনপিসহ ১৯ দলীয় জোট (তখনো ২০ দলীয় জোট হয়নি) নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। আমরা এটাও বলেছি, বিএনপি একটি রাজনৈতিক দল কোনো গোপন সংগঠন নয়। নির্বাচন স্বচ্ছ না হলে তাতে অংশ নেওয়ার কোনো কারণ নেই। তবুও উনি চাপ সৃষ্টি করেছিলেন ভোটারবিহীন একটি নির্বাচনে অংশ নিতে। একই সঙ্গে তিনি তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের সমালোচনা করে সুষমার কাছে প্রশ্ন রাখেন, এটা কি কোনো গণতান্ত্রিক দেশের আচরণ?' প্রায় এক বছর পর ২০১৫ সালের ৬ ও ৭ জুন ভারতের বিজেপি সরকারের প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরকালে একান্ত বৈঠকে বেগম খালেদা জিয়া কি তার এক বছর আগের সেই প্রশ্নের জবাব পেয়েছেন? গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আচরণ পাওয়ার কোনো আশ্বাস কি পেয়েছেন? হয়তো পেয়েছেন; হয়তো পাননি। আমরা জানি না, কেউই জানেন না তারা দুজন ছাড়া। তবে বেগম খালেদা জিয়ার শান্ত অথচ দৃঢ় মনোভাব বলে, আলোচনাটা তার জন্য হতাশ হওয়ার মতো নয়। এবার তিনি দল গোছানোর প্রত্যয় এবং বয়োবৃদ্ধ অসুস্থ এবং নিষ্ক্রিয়দের বাদ দিয়ে দলে নতুন প্রাণ সঞ্চারের যে উদ্যোগ নিয়েছেন, তা আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি বলেই মনে হয়। লীগ সরকার এবং শাসক লীগের মন্ত্রী-মিনিস্টার এবং নেতা-উপনেতারা ২০১৯ সালের আগে কোনো নির্বাচন হবে না বলে যতই প্রকাশ্যে হাঁকডাক ছাড়ুন না কেন, ভিতরে ভিতরে তাদের মধ্যেও নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। প্রধানমন্ত্রী এমপিদের স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকায় যাওয়ার এবং নির্দিষ্ট সময় এলাকায় থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। এলাকায় যাদের ভাবমূর্তি খারাপ তাদের পৃথক তালিকা করা হচ্ছে বলেও শোনা যাচ্ছে। তরুণ, পরিশ্রমী ও ক্লিন ইমেজের যারা দলে আছেন তাদের এলাকায় গিয়ে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন। সাড়ে তিন বছর পর নির্বাচন হলে এখন থেকে এমন নির্বাচনকেন্দ্রিক সাংগঠনিক তৎপরতা শুরু করার কথা নয়। একটি সর্বজনস্বীকৃত গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের মর্যাদা বহির্বিশ্বে কেমন হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সেই অভিজ্ঞতা আছে। তার আগের দুই সরকার নিয়ে তেমন বিতর্ক ছিল না। সংসদে প্রকৃত বিরোধী দলও ছিল। এখন বর্তমান সরকারের অবস্থান নিশ্চয়ই সুখকর নয় তেমন। বাস্তবতা এবং বাইরের, বিশেষ করে পশ্চিমা দুনিয়ার মনোভাব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেয়ে কে আর বেশি জানে? তিনি এ-ও জানেন, ভারতের মুক্তমনা গণতন্ত্রীরা তাদের প্রধানমন্ত্রীর ৬ ও ৭ জুনের বাংলাদেশ সফরকে তীক্ষ্ন দৃষ্টিতে দেখছেন এবং বলাবলিও শুরু করেছেন, ভারতীয় গণতন্ত্রের সুউচ্চ মর্যাদার সঙ্গে এই সফরটা মানানসই হয়নি। ভারতের প্রবীণ এবং সর্বজনশ্রদ্ধেয় প্রখ্যাত সাংবাদিক কুলদীপ নায়ারের এই ইস্যুতে একটি সুচিন্তিত লেখা গত ১৬ জুন বাংলাদেশ প্রতিদিনে ছাপা হয়েছে। তাতে তিনি লিখেছেন, 'ঢাকায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরটি হয়েছে অসময়ে। দেখে মনে হয়েছিল, তিনি যেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পড়তি ইমেজ ঠেকাতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশে। ভারতের দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকায় তিনি বিশ্লেষণ করেছেন নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফর। কুলদীপ নায়ার লিখেছেন, ঢাকায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরটি হয়েছে অসময়ে। তিনি সেখানে কেবল ভারত-বিরোধী অনুভূতিকেই আরও তীব্রতর করে তুলেছেন। কেননা, নয়া দিল্লিকে নিরপেক্ষ হিসেবে মনে হয়নি। কুলদীপ নায়ার লিখেছেন : আমি জানি না কেন, এবং কতদিন ধরে আমাদের বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্বপরায়ণ শাসনকে সমর্থন দিয়ে যেতে হবে।' তার মতামতটি বাংলাদেশ প্রতিদিন ছাড়া বাংলাদেশের আরও কয়েকটি পত্রিকায় ছাপা হয় একই দিনে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ওপর দেশের অভ্যন্তরে এ ধরনের প্রবল চাপ বাংলাদেশের ব্যাপারে তার দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রভাবিত করতে পারে। তার সঙ্গে যে একান্ত আলোচনাকে বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী নেত্রী বেগম জিয়া 'ফলপ্রসূ' বলছেন, এতে তার বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হতে পারে। এদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিলেতে ব্যক্তিগত সফরকালেই ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বাংলাদেশ নিয়ে এক বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। তাতে ব্রিটিশ এমপিরা এই অভিমত ব্যক্ত করেন যে, বাংলাদেশে গণতন্ত্র এবং গ্রহণযোগ্য পদ্ধতিতে ক্ষমতার পালাবদল ব্যবস্থা প্রয়োজন। গণতান্ত্রিক ভারতের অবস্থানও বাংলাদেশে গণতন্ত্রের বিকাশ ও সুশাসনের অনুকূল হবে বলে যে ধারণার সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে অনেকেই অনুমান করছেন যে, ২০১৭ সালের মাঝামাঝি কিংবা একই বছরের প্রথম কোয়ার্টারেই বাংলাদেশের একাদশ সংসদ নির্বাচনের আয়োজন হতে পারে- যে নির্বাচন হবে অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ।

প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপি এখন কি করবে? পুনর্গঠনের কথা বলছেন পার্টির চেয়ারপারসন। কিন্তু কাদের নিয়ে, কাদের দিয়ে সম্পন্ন করবেন এই পুনর্গঠন প্রক্রিয়া? যে কোনো রাজনৈতিক দলে সময়ের দাবি অনুযায়ী সংস্কার ও পুনর্গঠন একটি স্বীকৃত ও চলমান প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়া সফল হয় তখন, যখন সঠিক জায়গায় হাত দিয়ে সঠিক কাজটি করা হয়। বিএনপিতে এখন প্রয়োজনটা কী? দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগঠনের অভিজ্ঞতায় বেগম খালেদা জিয়ার দলের দুর্বলতাগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকার কথা। দলের উপরের নেতৃত্ব কাঠামোয় যাদের তিনি 'গদিনসীন' করেছেন, তাদের ভূমিকা তার চেয়ে আর বেশি কে জানে? দল ক্ষমতায় আসার আগে কার বিত্তবৈভব কি ছিল এখন কি হয়েছে এবং কোন পথে হয়েছে দলের ও দেশের সাধারণরা যেমন জানেন, বেগম জিয়াও নিশ্চয়ই জানেন। দলে রাজনীতি-আদর্শ বাদ দিয়ে কখন থেকে, কিভাবে 'লুটেরা সংস্কৃতি' চালু করে দলকে দুর্বৃত্তায়িত বা জাতীয় রাজনীতিকেও দুর্বৃত্তকবলিত ও কলুষিত করা হয়েছে তাও স্ফটিকের মতো পরিষ্কার। এসব আবর্জনা সাফ না করে কীভাবে দল পুনর্গঠন করবেন বেগম খালেদা জিয়া? দলের ওপরই নেতৃত্ব কাঠামোয় কতজন আছেন যাদের সম্পর্কে পাবলিক পারসেপশন খুবই খারাপ নয়? দলে কি গণতন্ত্রের চর্চা আছে? নেতৃত্বে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কি অবসান হবে? যিনি আছেন তো আছেনই। তার পরে তার স্ত্রী কিংবা সন্তান অথবা নাতি-পুুতি! অন্যদের কী কোনো প্রত্যাশা থাকতে নেই? ব্যক্তি বা পরিবারবিশেষের 'কামলা খাটার' জন্যই অন্যরা দল করবে? দলে জিয়ার প্রকৃত অনুসারীরা কোথায়? আদর্শবাদীরা কই? জিয়াবিরোধী ও জেনারেল ওসমানীর ভাবশিষ্য, অন্যরাজনীতির অন্য সংগঠনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ফুট-ফরমায়েশ খেটে, তোষামোদি করে মন জয় করা কর্মচারীদের দ্বারা কি কোনো রাজনৈতিক দল চালানো যায়? সিইও-স্টাফ অফিসার দিয়ে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, করপোরেট হাউস চালানো যায়, রাজনৈতিক দল নয়। দুবারের বেশি দলের নেতা বা সরকারের নেতা হওয়ার রীতি রদ না করলে কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিস্ট মনোবৃত্তির জন্ম হয় ও প্রকাশ ঘটে। এসব রদ করে রাজনীতি ও আদর্শের ঝাণ্ডা উঁচিয়ে দলে ও সরকারে প্রকৃত গণতন্ত্র চর্চার জন্য ২০০৭ সালে দলের সাবেক মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন। পরিণতি সবার জানা। নির্বাচন বা আন্দোলনকে সামনে রেখে দল পুনর্গঠন বলুন আর সংস্কার বলুন, এ কাজগুলোই করতে হবে ম্যাডাম জিয়াকে। আমূল সংস্কার করতে হবে দলে। তিনি কি এই কাজে শহীদ জিয়ার সঙ্গে কাজ করা সারা দেশের কোণাঠাসা অথবা বিতাড়িত বা বিরক্ত কিংবা পথ আগলে রাখা বিএনপির সাচ্চা সৈনিকদের কাজে লাগাবেন? কষ্ট করে, উদ্যোগ নিয়ে খুঁজে বের করবেন তাদের? এই দায়িত্ব আবার গুলশান অফিসের কর্মচারীদের ওপর অর্পিত হবে না তো! জামায়াত ছেড়ে 'রাজনৈতিক পাপ' স্খলনের সিদ্ধান্তটা নেবেন অতি দ্রুত? ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী অবস্থানের বিষয়টি কি মাথায় রাখবেন? এ ব্যাপারে তিনি আগে সিদ্ধান্ত না নিলে জামায়াত তাকে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে পারে। ইতিমধ্যে তারা দলে দলে আওয়ামী লীগে যোগদান শুরু করেছে। আওয়ামী লীগ-জামায়াতের সংগঠনিক সিদ্ধান্তের বাইরে এসব যোগদানের হিড়িক পড়েছে ভাবার কারণ নেই।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল :  [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর