শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন, ২০১৫

ভারতে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল কেন?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
ভারতে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল কেন?

২৫-২৬ জুন মধ্যরাতে ভারতে জরুরি অবস্থার ৪০ বছর পূর্তি হবে। ৪০ বছর পর প্রায় ৯০ ছুঁই ছুঁই প্রবীণ বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি কেন এই দিনটির কথা উসকে দিলেন? যাদের ৪০ বা ৫০ বছর বয়স তাদেরও স্মরণে থাকার কথা নয় জরুরি অবস্থার দিনগুলো। ৪০ বছর আগে জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হয়েছিল?

সেদিন কী ঘটেছিল তার নেপথ্যটা একটু দেখা দরকার। আগের প্রায় তিন মাস ধরে জয়প্রকাশ নারায়ণের নেতত্বে সারা দেশে ইন্দিরা-সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন এমন পরিস্থিতি তৈরি করে যাতে বাধ্য হয়ে ইন্দিরা গান্ধী মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদকে দিয়ে সই করিয়ে আনেন। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি ভবন পর্যন্ত গাড়ি চালকের ভূমিকা নিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়।

'৭০-৭১ সালের নির্বাচনে রায়বেরিলি কেন্দ্রে ইন্দিরার প্রচারসঙ্গী ছিলেন একজন অতিরিক্ত ব্যক্তিগত সচিব। তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। তারই প্রতিবাদে তার প্রতিদ্বন্দ্বী রাজ নারায়ণ এলাহাবাদ হাইকোর্টে একটি মামলা করেন। জরুরি অবস্থা জারির চার মাস আগে ওই মামলায় হেরে যান ইন্দিরা। তখন তার পরামর্শদাতা কংগ্রেস সভাপতি দেবকান্ত বরুয়া পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় এবং তামিলনাড়ুর নেতা মোহন কুমার মঙ্গলম তাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরামর্শ নেন। ইন্দিরার হয়ে মামলা পরিচালনা করছিলেন সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়। ওই তিন নেতা গোপনে ষড়যন্ত্র করেন ইন্দিরাকে সরিয়ে তাদের মধ্যে কেউ প্রধানমন্ত্রী হবেন। জয় প্রকাশ নারায়ণ বিহার এবং গুজরাটে বিধানসভা ঘেরাও করে তা ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

সোশালিস্ট পার্টির জর্জ ফার্নান্ডেজ রেল-শ্রমিকদের নির্দেশ দেন রেলের সব লাইন তুলে দাও আর কম্পার্টমেন্টগুলোয় আগুন জ্বালিয়ে দাও। এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য ইন্দিরার নিজের ভাষায় জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য হন। জরুরি অবস্থার ফায়দা তুলতে গিয়ে সিদ্ধার্থ শঙ্করের পরামর্শে দেশে সেন্সরশিপ চালু করা হয়।

এই জরুরি অবস্থার আমিও একজন শিকার তা বিস্তারিত বলার আগে ২৬ জুনের কয়েকটি ঘটনা এখানে বলছি। কলকাতার সাংবাদিকরা সেদিন বিধান সভায় সিদ্ধার্থ বাবুর ঘরের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। হঠাৎ সিদ্ধার্থ বাবু আমাদের দেখে বললেন, তোমরা এখানে? আমি তো সেন্সরশিপ জারি করে দিয়েছি। তোমাদের সেই পাইপ-খাওয়া রিপোর্টার কোথায়? তাকে আজই গ্রেফতার করব। আর তোমাদের রাইটার্সের আড্ডাখানা 'প্রেম কর্নার' বন্ধ করে দিয়েছি।

জরুরি অবস্থার কিছুদিন আগে সিদ্ধার্থ ঘনিষ্ঠ প্রিয়রঞ্জন দাশ মুন্সিকে সর্বভারতীয় যুব কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তার জায়গায় আনা হয় অম্বিকা সোনিকে। সে সময় কংগ্রেসের বহু নেতাকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। আনন্দবাজারের আমার দুই সহকর্মী বরুণ সেনগুপ্ত এবং সাংবাদিক-সাহিত্যিক গৌরকিশোর ঘোষকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। বিরোধীরা অভিযোগ করতেন, ইন্দিরা গান্ধী নাকি 'নামবন্দী' করাচ্ছেন গ্রামে গ্রামে। ইন্দিরার ছোট ছেলে সঞ্জয় গান্ধী ছোট পরিবারের পক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে বলেছিলেন- হাম দো, হামারা দো। কিন্তু সেই সুযোগ নিয়ে বিরোধীরা বলতে শুরু করে গ্রামেগঞ্জে জোর করে পুরুষ-মহিলাদের নির্বিচারে প্রজনন-ক্ষমতা অকার্যকর করে দেওয়া হচ্ছে। সঞ্জয় গাছ লাগানোর কথা বলেছিলেন। তা নিয়েও বিরোধীরা সরব হয়ে ওঠেন। বৃক্ষরোপণও সেদিন ইন্দিরা-সঞ্জয়ের অপরাধ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

আর সিদ্ধার্থ শঙ্করের পরামর্শে মেইনটেন্যান্স অব ইন্টারনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (মিসা)। এ আইনে বামপন্থী, ডানপন্থী বহু নেতাকর্মীসহ কংগ্রেসেরও ১৪ হাজার কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। আন্দোলনরত মেধাবী ছাত্রদের আইন রক্ষার নামে গুলি করে হত্যা করা হয়। সেদিনের হত্যালীলার হিসাব আজো পাওয়া যায়নি।

জরুরি অবস্থার দিনই সিদ্ধার্থ শঙ্করের কথা শুনে আমরা চলে গেলাম রাইটার্স বিল্ডিংয়ে। সেখানে ততক্ষণে চারটা বড় বড় তালা দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে প্রেম কর্নার। আমরা তখন বারান্দায় ঘোরাফেরা করছি। সে সময় টাইমস অব ইন্ডিয়ার ব্যুরো চিফ শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, যুগান্তরের শ্যাম মল্লিক আর আমি বরকত গনি খান চৌধুরীর ঘরে গেলাম। উনি আমাদের দেখে বললেন, আমি আপনাদের চিনি না। তারপর গলা নামিয়ে আমাদের বললেন, আমিও এখন মালদহ চলে যাচ্ছি।

দোতলায় নামতেই দেখা হলো যুগান্তর পত্রিকার মালিক তথা মন্ত্রী প্রফুল্লকান্তি ঘোষের সঙ্গে। তিনি বললেন, তোরা আমার ঘরে চলে আয়। খবর রটে যেতেই রাইটার্সের কর্মীরা টেবিল ছেড়ে আমাদের দিকে উঁকিঝুঁকি মারতে শুরু করেন। অফিসে ফিরে দেখি চারদিকে পুলিশ দিয়ে অফিস ঘিরে রাখা হয়েছে। তারা অফিস তল্লাশি করছে। আমাদের ঢুকতে দেওয়া হলো না। আমি আর আমার সহকর্মী চলে গেলাম সম্পাদকের বাড়ি। আমাদের সান্ধ্য একটি পত্রিকা বের হবে কিনা জানতে। সম্পাদক বলে দিলেন, আপনারা কাগজ বের করুন। সিদ্ধার্থ শঙ্করের সঙ্গে আমি বুঝে নেব। আবার ফিরে এলাম। তখন আমাদের সব কপি আগে রাইটার্স বিল্ডিংয়ে গিয়ে দেখিয়ে আনতে হতো। সেখানে তথ্য দফতরের করনিকরা সাংবাদিকদের রিপোর্ট কাটছাঁট করতেন।

জরুরি অবস্থার সপ্তাহখানেক আগে ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট হলে একটি সভায় যোগ দিতে এসেছিলেন সোশালিস্ট পার্টির জয়প্রকাশ নারায়ণ। তার সভা ভঙ্গ করার জন্য সেদিন তার গাড়িতে উঠে নৃত্য করেছিলেন আজকের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রিপোর্টারদের সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশ সেদিন লাঠিচার্জও করেছিল।

জুলাইয়ের ১-২ তারিখ নাগাদ গভীর রাতে আমার বাড়িতে তল্লাশি চালাতে পুলিশ এলো। অবশ্য পুলিশ আসার কয়েক মিনিট আগে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান অর্চিষ্মান ঘটক ফোন করে জানিয়েছিলেন, পুলিশ যাচ্ছে, তবে আপনাদের গ্রেফতার করবে না। পরদিন প্রেসনোট দিয়ে সরকার জানিয়েছিল তিনজন সাংবাদিকের বাড়িতে তল্লাশি হয়েছে। আমি ছাড়াও বরুণ সেনগুপ্ত এবং তুষার পণ্ডিতের বাড়িতেও সেদিন পুলিশ গিয়েছিল।

ইতিমধ্যে আনন্দবাজার পত্রিকা ও স্টেটসম্যান জাতীয়করণের জন্য সুপারিশ করেন সিদ্ধার্থ শঙ্কর। দিল্লির ইন্ডিয়ান এঙ্প্রেসকে জাতীয়করণ করা হয় আগেই। বরুণের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। বরুণ পালিয়ে দিল্লি চলে যায় তৎকালীন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়ের আশ্রয়ে। তিনি বরুণকে একটি গেস্ট হাউসে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। তৎকালীন গোয়েন্দা প্রধান অর্চিষ্মান ঘটক ছিলেন আবার বরুণ সেনগুপ্তের সহপাঠী। তিনিই বরুণকে দিল্লি থেকে নিয়ে আসেন। বরুণকে পাঠানো হয় পুরুলিয়া জেলে।

এর কয়েকদিন পর রাইটার্সে সিদ্ধার্থ শঙ্করের মুখোমুখি হয়েছিলাম। আমাকে দেখেই চিৎকার করে বললেন, তোমাকে রঞ্জিত (তৎকালীন পুলিশ কমিশনার) এখনো গ্রেফতার করেনি? আমি ওর মুখের ওপরই বললাম- আমি তো রাইটার্সেই দাঁড়িয়ে আছি, সাহস থাকলে গ্রেফতার করুন। উনি তড়িঘড়ি নিজের ঘরে গিয়ে ওর প্রচার সচিবকে পাঠালেন আমাকে ডাকার জন্য। আমি যাইনি। অফিসে এসে সব ঘটনা জানালাম। হ্যাঁ যেদিন রাতে পুলিশ এসেছিল তার পরদিন আমি, বরুণ বাবু আর তুষার পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে পাসপোর্ট জমা দিয়ে এসেছিলাম। ইতিমধ্যে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়ে গেছে। পরবর্তীকালে সিদ্ধার্থর অপশাসন নিয়ে আমি একটা বই লিখেছিলাম। '৭৬ সালের আগস্ট মাসে ইন্দিরা গান্ধীর প্রচার উপদেষ্টা সম্পাদক অশোক সরকারকে একটি টেলেক্স পাঠান। তাতে তিনি অনুরোধ করেন, বাংলাদেশ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল একজন সাংবাদিককে যেন রাষ্ট্রপুঞ্জে পাঠানো হয়। কারণ বাংলাদেশের সামরিক একনায়ক জিয়াউর রহমান অভিযোগ করেছেন, ফারাক্কার পানি নিয়ে ভারত বাংলাদেশকে মারার চক্রান্ত করছে। এর জবাব দিতে ইন্দিরা তার প্রতিনিধি করে পাঠান তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যুৎ ও সেচমন্ত্রী বরকত গনি খান চৌধুরীকে। অফিস থেকে অশোক সরকার আমায় ডেকে পাঠান। টেলেক্স দেখিয়ে নির্দেশ দিলেন। তোমাকেই যেতে হবে। এবার পাসপোর্ট উদ্ধার করার চেষ্টা কর।

তৎকালীন মুখ্যসচিব বিআর গুপ্তের বাড়িতে গেলাম। তিনি বললেন বিদেশ সচিব জগৎ মেহতা ফোন করেছিলেন, আপনার পাসপোর্ট ছেড়ে দিতে বলেছি। সেদিন ছিল শুক্রবার। পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা জোগাড় করে রবিবারই রওনা হতে হয়েছিল আমেরিকা।

তবে তার আগে আমাকে গ্রেফতার করার জন্য ওয়ারেন্ট জারি করেছিল সিদ্ধার্থ শঙ্কর। সে খবরও আমাকে আগেই দিয়ে দেন অর্চিষ্মান ঘটক। আমি বাড়ি থেকে সোজা চলে যাই রাইটার্সে মুখ্যসচিব বিআর গুপ্তের ঘরে। গিয়ে বললাম, এবার আমায় গ্রেফতার করুন। তার তখন সত্যিই করুণ অবস্থা। কী করবেন বুঝতে পারছেন না।

সে সময় বরকত গনি খান চৌধুরী, আবদুস সাত্তার, গোপাল দাস নাগ এবং ভোলা সেন গিয়ে ঢুকলেন সিদ্ধার্থের ঘরে। গিয়ে বললেন, বরুণকে গ্রেফতার করেছেন। এবার একে গ্রেফতার করলে আমরা ইস্তফা দেব। সিদ্ধার্থ শঙ্কর এরপর আমার গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করে নেন। একাধিক কারণে সিদ্ধার্থ শঙ্কর আমার ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী (শাজাহান) আমায় বলেছিলেন, আজ সকালে সানু (সিদ্ধার্থ) ফোন করেছিল অভিনন্দন জানাতে। আমি প্রশ্ন করলাম আপনি সানু বাবুকে চিনলেন কী করে? উনি বললেন, প্রেসিডেন্সিতে আমি আর সানু একসঙ্গে পড়তাম। প্রথমবার ও বিএ পরীক্ষা দেয়নি। দ্বিতীয়বার ফেল করেছিল। তৃতীয়বারের বার পাস করে লন্ডনে গিয়েছিলেন ব্যারিস্টারি পড়তে। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম সানু তুমি বিএ পাস করেছ? এই খবরটাই আমি আনন্দবাজারে লিখে দিয়েছিলাম। হেডিং হয়েছিল- সানু তুমি বিএ পাস করেছ? : শাজাহান। সেই শুরু।

জরুরি অবস্থা প্রত্যাবর্তনের পর শান্তিনিকেতনে ভাষণ দিতে এসিছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। সেখানে প্রশ্ন করেছিলাম সেন্সরশিপ কবে উঠবে? সেখানেও সিদ্ধার্থ শঙ্কর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী জিভ কেটে বলেছিলেন, আজ বিকালেই দিল্লি গিয়ে সেন্সরশিপ তুলে দেব। তিনি তাই করেছিলেন। ৪০ বছর পর সেই জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গ লালকৃষ্ণ আদভানি কেন উসকে দিলেন সে প্রশ্নে এখন ভারতবর্ষ তোলপাড় হচ্ছে। -লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন