শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন, ২০১৫

ভারতে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল কেন?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
ভারতে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল কেন?

২৫-২৬ জুন মধ্যরাতে ভারতে জরুরি অবস্থার ৪০ বছর পূর্তি হবে। ৪০ বছর পর প্রায় ৯০ ছুঁই ছুঁই প্রবীণ বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি কেন এই দিনটির কথা উসকে দিলেন? যাদের ৪০ বা ৫০ বছর বয়স তাদেরও স্মরণে থাকার কথা নয় জরুরি অবস্থার দিনগুলো। ৪০ বছর আগে জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হয়েছিল?

সেদিন কী ঘটেছিল তার নেপথ্যটা একটু দেখা দরকার। আগের প্রায় তিন মাস ধরে জয়প্রকাশ নারায়ণের নেতত্বে সারা দেশে ইন্দিরা-সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন এমন পরিস্থিতি তৈরি করে যাতে বাধ্য হয়ে ইন্দিরা গান্ধী মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদকে দিয়ে সই করিয়ে আনেন। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি ভবন পর্যন্ত গাড়ি চালকের ভূমিকা নিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়।

'৭০-৭১ সালের নির্বাচনে রায়বেরিলি কেন্দ্রে ইন্দিরার প্রচারসঙ্গী ছিলেন একজন অতিরিক্ত ব্যক্তিগত সচিব। তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। তারই প্রতিবাদে তার প্রতিদ্বন্দ্বী রাজ নারায়ণ এলাহাবাদ হাইকোর্টে একটি মামলা করেন। জরুরি অবস্থা জারির চার মাস আগে ওই মামলায় হেরে যান ইন্দিরা। তখন তার পরামর্শদাতা কংগ্রেস সভাপতি দেবকান্ত বরুয়া পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় এবং তামিলনাড়ুর নেতা মোহন কুমার মঙ্গলম তাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরামর্শ নেন। ইন্দিরার হয়ে মামলা পরিচালনা করছিলেন সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়। ওই তিন নেতা গোপনে ষড়যন্ত্র করেন ইন্দিরাকে সরিয়ে তাদের মধ্যে কেউ প্রধানমন্ত্রী হবেন। জয় প্রকাশ নারায়ণ বিহার এবং গুজরাটে বিধানসভা ঘেরাও করে তা ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

সোশালিস্ট পার্টির জর্জ ফার্নান্ডেজ রেল-শ্রমিকদের নির্দেশ দেন রেলের সব লাইন তুলে দাও আর কম্পার্টমেন্টগুলোয় আগুন জ্বালিয়ে দাও। এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য ইন্দিরার নিজের ভাষায় জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য হন। জরুরি অবস্থার ফায়দা তুলতে গিয়ে সিদ্ধার্থ শঙ্করের পরামর্শে দেশে সেন্সরশিপ চালু করা হয়।

এই জরুরি অবস্থার আমিও একজন শিকার তা বিস্তারিত বলার আগে ২৬ জুনের কয়েকটি ঘটনা এখানে বলছি। কলকাতার সাংবাদিকরা সেদিন বিধান সভায় সিদ্ধার্থ বাবুর ঘরের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। হঠাৎ সিদ্ধার্থ বাবু আমাদের দেখে বললেন, তোমরা এখানে? আমি তো সেন্সরশিপ জারি করে দিয়েছি। তোমাদের সেই পাইপ-খাওয়া রিপোর্টার কোথায়? তাকে আজই গ্রেফতার করব। আর তোমাদের রাইটার্সের আড্ডাখানা 'প্রেম কর্নার' বন্ধ করে দিয়েছি।

জরুরি অবস্থার কিছুদিন আগে সিদ্ধার্থ ঘনিষ্ঠ প্রিয়রঞ্জন দাশ মুন্সিকে সর্বভারতীয় যুব কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তার জায়গায় আনা হয় অম্বিকা সোনিকে। সে সময় কংগ্রেসের বহু নেতাকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। আনন্দবাজারের আমার দুই সহকর্মী বরুণ সেনগুপ্ত এবং সাংবাদিক-সাহিত্যিক গৌরকিশোর ঘোষকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। বিরোধীরা অভিযোগ করতেন, ইন্দিরা গান্ধী নাকি 'নামবন্দী' করাচ্ছেন গ্রামে গ্রামে। ইন্দিরার ছোট ছেলে সঞ্জয় গান্ধী ছোট পরিবারের পক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে বলেছিলেন- হাম দো, হামারা দো। কিন্তু সেই সুযোগ নিয়ে বিরোধীরা বলতে শুরু করে গ্রামেগঞ্জে জোর করে পুরুষ-মহিলাদের নির্বিচারে প্রজনন-ক্ষমতা অকার্যকর করে দেওয়া হচ্ছে। সঞ্জয় গাছ লাগানোর কথা বলেছিলেন। তা নিয়েও বিরোধীরা সরব হয়ে ওঠেন। বৃক্ষরোপণও সেদিন ইন্দিরা-সঞ্জয়ের অপরাধ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

আর সিদ্ধার্থ শঙ্করের পরামর্শে মেইনটেন্যান্স অব ইন্টারনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (মিসা)। এ আইনে বামপন্থী, ডানপন্থী বহু নেতাকর্মীসহ কংগ্রেসেরও ১৪ হাজার কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। আন্দোলনরত মেধাবী ছাত্রদের আইন রক্ষার নামে গুলি করে হত্যা করা হয়। সেদিনের হত্যালীলার হিসাব আজো পাওয়া যায়নি।

জরুরি অবস্থার দিনই সিদ্ধার্থ শঙ্করের কথা শুনে আমরা চলে গেলাম রাইটার্স বিল্ডিংয়ে। সেখানে ততক্ষণে চারটা বড় বড় তালা দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে প্রেম কর্নার। আমরা তখন বারান্দায় ঘোরাফেরা করছি। সে সময় টাইমস অব ইন্ডিয়ার ব্যুরো চিফ শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, যুগান্তরের শ্যাম মল্লিক আর আমি বরকত গনি খান চৌধুরীর ঘরে গেলাম। উনি আমাদের দেখে বললেন, আমি আপনাদের চিনি না। তারপর গলা নামিয়ে আমাদের বললেন, আমিও এখন মালদহ চলে যাচ্ছি।

দোতলায় নামতেই দেখা হলো যুগান্তর পত্রিকার মালিক তথা মন্ত্রী প্রফুল্লকান্তি ঘোষের সঙ্গে। তিনি বললেন, তোরা আমার ঘরে চলে আয়। খবর রটে যেতেই রাইটার্সের কর্মীরা টেবিল ছেড়ে আমাদের দিকে উঁকিঝুঁকি মারতে শুরু করেন। অফিসে ফিরে দেখি চারদিকে পুলিশ দিয়ে অফিস ঘিরে রাখা হয়েছে। তারা অফিস তল্লাশি করছে। আমাদের ঢুকতে দেওয়া হলো না। আমি আর আমার সহকর্মী চলে গেলাম সম্পাদকের বাড়ি। আমাদের সান্ধ্য একটি পত্রিকা বের হবে কিনা জানতে। সম্পাদক বলে দিলেন, আপনারা কাগজ বের করুন। সিদ্ধার্থ শঙ্করের সঙ্গে আমি বুঝে নেব। আবার ফিরে এলাম। তখন আমাদের সব কপি আগে রাইটার্স বিল্ডিংয়ে গিয়ে দেখিয়ে আনতে হতো। সেখানে তথ্য দফতরের করনিকরা সাংবাদিকদের রিপোর্ট কাটছাঁট করতেন।

জরুরি অবস্থার সপ্তাহখানেক আগে ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট হলে একটি সভায় যোগ দিতে এসেছিলেন সোশালিস্ট পার্টির জয়প্রকাশ নারায়ণ। তার সভা ভঙ্গ করার জন্য সেদিন তার গাড়িতে উঠে নৃত্য করেছিলেন আজকের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রিপোর্টারদের সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশ সেদিন লাঠিচার্জও করেছিল।

জুলাইয়ের ১-২ তারিখ নাগাদ গভীর রাতে আমার বাড়িতে তল্লাশি চালাতে পুলিশ এলো। অবশ্য পুলিশ আসার কয়েক মিনিট আগে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান অর্চিষ্মান ঘটক ফোন করে জানিয়েছিলেন, পুলিশ যাচ্ছে, তবে আপনাদের গ্রেফতার করবে না। পরদিন প্রেসনোট দিয়ে সরকার জানিয়েছিল তিনজন সাংবাদিকের বাড়িতে তল্লাশি হয়েছে। আমি ছাড়াও বরুণ সেনগুপ্ত এবং তুষার পণ্ডিতের বাড়িতেও সেদিন পুলিশ গিয়েছিল।

ইতিমধ্যে আনন্দবাজার পত্রিকা ও স্টেটসম্যান জাতীয়করণের জন্য সুপারিশ করেন সিদ্ধার্থ শঙ্কর। দিল্লির ইন্ডিয়ান এঙ্প্রেসকে জাতীয়করণ করা হয় আগেই। বরুণের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। বরুণ পালিয়ে দিল্লি চলে যায় তৎকালীন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়ের আশ্রয়ে। তিনি বরুণকে একটি গেস্ট হাউসে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। তৎকালীন গোয়েন্দা প্রধান অর্চিষ্মান ঘটক ছিলেন আবার বরুণ সেনগুপ্তের সহপাঠী। তিনিই বরুণকে দিল্লি থেকে নিয়ে আসেন। বরুণকে পাঠানো হয় পুরুলিয়া জেলে।

এর কয়েকদিন পর রাইটার্সে সিদ্ধার্থ শঙ্করের মুখোমুখি হয়েছিলাম। আমাকে দেখেই চিৎকার করে বললেন, তোমাকে রঞ্জিত (তৎকালীন পুলিশ কমিশনার) এখনো গ্রেফতার করেনি? আমি ওর মুখের ওপরই বললাম- আমি তো রাইটার্সেই দাঁড়িয়ে আছি, সাহস থাকলে গ্রেফতার করুন। উনি তড়িঘড়ি নিজের ঘরে গিয়ে ওর প্রচার সচিবকে পাঠালেন আমাকে ডাকার জন্য। আমি যাইনি। অফিসে এসে সব ঘটনা জানালাম। হ্যাঁ যেদিন রাতে পুলিশ এসেছিল তার পরদিন আমি, বরুণ বাবু আর তুষার পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে পাসপোর্ট জমা দিয়ে এসেছিলাম। ইতিমধ্যে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়ে গেছে। পরবর্তীকালে সিদ্ধার্থর অপশাসন নিয়ে আমি একটা বই লিখেছিলাম। '৭৬ সালের আগস্ট মাসে ইন্দিরা গান্ধীর প্রচার উপদেষ্টা সম্পাদক অশোক সরকারকে একটি টেলেক্স পাঠান। তাতে তিনি অনুরোধ করেন, বাংলাদেশ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল একজন সাংবাদিককে যেন রাষ্ট্রপুঞ্জে পাঠানো হয়। কারণ বাংলাদেশের সামরিক একনায়ক জিয়াউর রহমান অভিযোগ করেছেন, ফারাক্কার পানি নিয়ে ভারত বাংলাদেশকে মারার চক্রান্ত করছে। এর জবাব দিতে ইন্দিরা তার প্রতিনিধি করে পাঠান তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যুৎ ও সেচমন্ত্রী বরকত গনি খান চৌধুরীকে। অফিস থেকে অশোক সরকার আমায় ডেকে পাঠান। টেলেক্স দেখিয়ে নির্দেশ দিলেন। তোমাকেই যেতে হবে। এবার পাসপোর্ট উদ্ধার করার চেষ্টা কর।

তৎকালীন মুখ্যসচিব বিআর গুপ্তের বাড়িতে গেলাম। তিনি বললেন বিদেশ সচিব জগৎ মেহতা ফোন করেছিলেন, আপনার পাসপোর্ট ছেড়ে দিতে বলেছি। সেদিন ছিল শুক্রবার। পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা জোগাড় করে রবিবারই রওনা হতে হয়েছিল আমেরিকা।

তবে তার আগে আমাকে গ্রেফতার করার জন্য ওয়ারেন্ট জারি করেছিল সিদ্ধার্থ শঙ্কর। সে খবরও আমাকে আগেই দিয়ে দেন অর্চিষ্মান ঘটক। আমি বাড়ি থেকে সোজা চলে যাই রাইটার্সে মুখ্যসচিব বিআর গুপ্তের ঘরে। গিয়ে বললাম, এবার আমায় গ্রেফতার করুন। তার তখন সত্যিই করুণ অবস্থা। কী করবেন বুঝতে পারছেন না।

সে সময় বরকত গনি খান চৌধুরী, আবদুস সাত্তার, গোপাল দাস নাগ এবং ভোলা সেন গিয়ে ঢুকলেন সিদ্ধার্থের ঘরে। গিয়ে বললেন, বরুণকে গ্রেফতার করেছেন। এবার একে গ্রেফতার করলে আমরা ইস্তফা দেব। সিদ্ধার্থ শঙ্কর এরপর আমার গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করে নেন। একাধিক কারণে সিদ্ধার্থ শঙ্কর আমার ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী (শাজাহান) আমায় বলেছিলেন, আজ সকালে সানু (সিদ্ধার্থ) ফোন করেছিল অভিনন্দন জানাতে। আমি প্রশ্ন করলাম আপনি সানু বাবুকে চিনলেন কী করে? উনি বললেন, প্রেসিডেন্সিতে আমি আর সানু একসঙ্গে পড়তাম। প্রথমবার ও বিএ পরীক্ষা দেয়নি। দ্বিতীয়বার ফেল করেছিল। তৃতীয়বারের বার পাস করে লন্ডনে গিয়েছিলেন ব্যারিস্টারি পড়তে। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম সানু তুমি বিএ পাস করেছ? এই খবরটাই আমি আনন্দবাজারে লিখে দিয়েছিলাম। হেডিং হয়েছিল- সানু তুমি বিএ পাস করেছ? : শাজাহান। সেই শুরু।

জরুরি অবস্থা প্রত্যাবর্তনের পর শান্তিনিকেতনে ভাষণ দিতে এসিছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। সেখানে প্রশ্ন করেছিলাম সেন্সরশিপ কবে উঠবে? সেখানেও সিদ্ধার্থ শঙ্কর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী জিভ কেটে বলেছিলেন, আজ বিকালেই দিল্লি গিয়ে সেন্সরশিপ তুলে দেব। তিনি তাই করেছিলেন। ৪০ বছর পর সেই জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গ লালকৃষ্ণ আদভানি কেন উসকে দিলেন সে প্রশ্নে এখন ভারতবর্ষ তোলপাড় হচ্ছে। -লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর