শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৯, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

সর্বক্ষেত্রে হ-য-ব-র-ল : আশঙ্কাজনক অশনিসংকেত

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
অনলাইন ভার্সন
সর্বক্ষেত্রে হ-য-ব-র-ল : আশঙ্কাজনক অশনিসংকেত

খুব মর্মান্তিক, নিষ্ঠুর ও নির্মম ব্যতিক্রম না হলে এটা ধরে নিতেই হবে, সবাই নিজ নিজ আঙ্গিকে দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মঙ্গল কামনা করেন। দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যের কারণে ভিন্ন ভিন্ন সত্তা, ভিন্ন ভিন্ন সংগঠন ভিন্ন ভিন্নভাবে তাদের রাজনৈতিক পথ-পরিক্রমণ করে। গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় শতাব্দীর পর শতাব্দী চিন্তার ও মননশীলতার পার্থক্য- কী ব্যক্তি, কী সংগঠনের মধ্যে এই ভিন্নতা দৃষ্টিগোচর হলেও একটি জায়গায় যদি ন্যূনতম সততা থাকে তাহলে ভিন্ন ভিন্ন মত দেশ ও জাতির স্বার্থে সহিষ্ণুতার আবর্তে পরিচালিত হতে হয়।

রাজনৈতিক বিষয়ে মতপার্থক্য যেমন স্বাভাবিক, তেমনি রাজনৈতিক সহনশীলতা শুধু সামাজিক বিপর্যয় সৃষ্টির ক্ষেত্রে বাধা প্রদানের উপাদান হিসেবে কাজ করে না, গণতান্ত্রিক পথ-পরিক্রমণে উজ্জীবিত করে। সামাজিক বিপর্যয় ও সংঘাত সৃষ্টিকে নিরুৎসাহিত করে, রাজনৈতিক সংগঠনকে গণতান্ত্রিক চর্চার অনুশীলনে বাধ্য করে এবং সংগঠনকে প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করে। এর ব্যত্যয় হলে সামাজিক বিপর্যয়, মূল্যবোধের অবক্ষয় ও প্রাতিষ্ঠানিকতার অন্তরায় সৃষ্টি হয়। এটা শুধু তাত্ত্বিক কথাই নয়, ইতিহাসের পাতা উল্টালে তার পরতে পরতে এর বাস্তব সত্যতা দীপ্ত হয়ে ওঠে। কিন্তু ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেন না, এটিই ঐতিহাসিক সত্য। গণতন্ত্র ও মানুষের মৌলিক অধিকারের প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি এবং বাঙালি জাতীয় চেতনা- তথা : জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সবার জন্য রাজনৈতিক সমঅধিকার- এই ছিল স্বাধীনতার মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। আমি প্রায়শই বলে থাকি স্বাধীনতা, বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগ এক অদৃশ্য রাখিবন্ধনে আবদ্ধ। সশস্ত্র সংগ্রামীদের বিপ্লবের প্রসব যন্ত্রণাকে অবদমিত করে ’৭০-এর নির্বাচনকে মোকাবিলা করে নির্বাচনে যে ইতিহাসের অনন্যসাধারণ বিজয়, তাই মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনাকে শাণিত করে এবং মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের সৈকতে পৌঁছে দেয়।

আজকে গভীর বেদনার সঙ্গে আমি অনুভব করি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে নতুন প্রজন্মকে শেখানো হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে কেবল বিষোদগার। ফলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক অঙ্গীকার নিকষ অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। সন্দ্রেহাতীতভাবে জাতির জন্য এটি অশনিসংকেত এবং সামাজিক বিপর্যয় সৃষ্টির পূর্বাভাস।

পাকিস্তান আমলের ২৩ বছরের রাজনৈতিক পথ-পরিক্রমণ, আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর অমর নেতৃত্বে লাখ লাখ রাজনৈতিক কর্মীর অবিস্মরণীয় আত্মত্যাগ গৌণ হয়ে ৯ মাসের যুদ্ধটিই যেন মুখ্য হয়ে উঠেছে। মুক্তিযুদ্ধ প্রসঙ্গে আমার অভিজ্ঞতা, দেশের শতকরা ৯৫ ভাগ লোক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে গভীর প্রত্যয় সহকারে সম্পৃক্ত ছিল। রাজনৈতিক অঙ্গনে যাদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম, তাদের অপাঙ্ক্তেয় করার অপচেষ্টাটিই আজকে মূর্ত হয়ে উঠছে।

রাজনীতিতে আজকে যারা মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন, তারা (কিছু ব্যতিক্রম বাদে) রাজনৈতিক অঙ্গনে ভিন্নমতাবলম্বীদের যে দেশপ্রেম আছে বা থাকতে পারে এটা ভাবেনই না, চিন্তা-চেতনায় বিন্দুমাত্র ভিন্নতা থাকলেই ক্ষমতাসীনদের দৃষ্টিতে তারা অচ্ছুত এবং দেশের শত্রু হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন। বিস্ময়কর হলেও সত্য, ইদানীং লক্ষ্য করা যাচ্ছে- ক্ষমতাসীন জোটের সব স্তরের নেতৃত্ব দেশপ্রেমের একচেটিয়া মালিক বনে গেছেন! তারা ছাড়া ভিন্নমতের সবাই তাদের কাছে অস্তিত্ববিহীন, এমনকি দেশের শত্রু। যেন বাংলাদেশ তাদের নিজস্ব এজমালি সম্পত্তি। তাদের কাছে জনগণ এবং ভিন্নমতাবলম্বীরা শুধু অপাঙ্ক্তেয়ই নয়, দেশদ্রোহী। রাজনীতি করা তো দূরে থাক, নাগরিকের মৌলিক অধিকার নিয়ে এদেশে বসবাস করার অধিকারও যেন তাদের নেই। উল্লেখ্য, মৌলিক অধিকারের চেয়ে উন্নয়নকে গুরুত্ব দিয়ে ক্ষমতাসীন নেত্রী নিজেই বলেছেন, ‘শুধু গণতন্ত্র নয়, উন্নয়নই আমার লক্ষ্য’। পৃথিবীর সব স্বৈরাচারী শক্তি, এমনকি পাকিস্তান আমলে আইয়ুব খান প্রায়শই দম্ভোক্তি করতেন। এই তো সেদিনের কথা, এই দম্ভোক্তির যোগ্য শাস্তি পেয়েই স্বঘোষিত ফিল্ড মার্শালকে রাজনীতি থেকে চিরতরে বিদায় নিতে হয়েছিল। এটাকেও ক্ষমতাসীনদের জন্য একটি শিক্ষণীয় বিষয় হিসেবে তুলে ধরা যেতে পারে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সব পণ্ডিতই একমত, একক ক্ষমতার অধিকারী (ডিক্টেটরশিপ) শাসক অতি সহজেই সিদ্ধান্ত দিতে পারেন এবং ইচ্ছা করলে কল্যাণ সাধন করতে পারেন। তবে অনিবার্যভাবে তাকে benevolent হতে হবে। বাকশাল প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে আমিসহ দেশের শতকরা ৯৫ জন লোক বঙ্গবন্ধুর benevolence’র প্রশ্নে নিঃশঙ্কচিত্ত ও নিঃসন্দিহান ছিলাম। তারপরও আমরা তিনজন প্রকাশ্যে এবং বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বাকশালকে মন থেকে মেনে নিতে পারেননি; তার কারণ, বঙ্গবন্ধু মৃত্যুঞ্জয়ী ছিলেন না। ক্ষমতাসীনরা আজ উপলব্ধি করতে পারছেন কিনা- তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আজ ইনটেনসিভ কেয়ারে থাকা সত্তে¡ও সমাজে শুধু সীমাহীন বিশৃঙ্খলাই নয়- দুর্নীতি, দুর্বিচারের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ক্ষেত্রবিশেষে শেখ হাসিনার সফলতা আছে এটা স্বীকার করলেও ব্যর্থতার পাল্লা অনেক ভারী। জোট, দল, সংসদ, শাসনতন্ত্র- সবকিছুই আজ তার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আঁচলে বাঁধা থাকলেও বাস্তবে নিয়ন্ত্রণ কতটুকু? গোটা সমাজব্যবস্থায় আজকে মারাত্মক পচন ধরেছে। এটা ক্যান্সারের চেয়েও ভয়াবহ। প্রশাসন আজ শুধু বিশৃঙ্খলই নয়, হ-য-ব-র-ল। পদায়নের প্রশ্নে শুধু দলীয়করণই নয়, দুর্নীতি এবং অন্ধ পক্ষপাতিত্বের কারণে প্রশাসন আজ সম্পূর্ণ ঘুণে ধরা।

নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করার প্রক্রিয়া অনেকটুকু এগিয়ে গেলেও শুধু জেদের খাতিরে এত বড় একটা ঝুঁকি নিয়ে দেশের অর্থনৈতিক শক্তিকে কতখানি ভঙ্গুর করা হয়েছে- যারা ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানার সঙ্গে জড়িত তারা প্রতিটি মুহূর্তে তা অনুভব করছেন, তিলে তিলে দগ্ধীভূত হচ্ছেন এবং অনেকে দেউলিয়ায় পরিণত হচ্ছেন। ডক্টর ইউনূসের সঙ্গে মতানৈক্যের বিশ্লেষণ এখানে নিষ্প্রয়োজন। শেখ হাসিনা সরকারপ্রধান, আর ডক্টর ইউনূস একটি ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তার সঙ্গে জেদের যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। নিজস্ব অর্থায়নে এই সেতু নির্মাণের একটি দৃশ্যমান নেতিবাচক প্রভাব দেখা গিয়েছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপর ভ্যাট আরোপের ক্ষেত্রে। পরবর্তীতে আন্দোলনের মুখে যদিও সেই আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়। এই ব্যয়বহুল সেতুটি নির্মিত হলে সোয়া কোটি থেকে দেড় কোটি নাগরিক উপকৃত হবে। অথচ প্রতি কিলোমিটার ৬৫০ কোটি টাকা (যদিও প্রকৃত ব্যয় আরও অনেক কম হওয়ার কথা) ব্যয়ে ফ্লাইওভার নির্মাণ করলেও পদ্মা সেতুর মোট ব্যয়ের চেয়ে অনেক কম খরচে শুধু ঢাকা শহরেই নয়, বাংলাদেশের সব হাইওয়ে চারলেনের গাড়ি চলাচলের উপযোগী এবং সারা দেশটিই ফ্লাইওভার দিয়ে সংযুক্ত ও সম্পৃক্ত করা সম্ভব হতো। এতে পরিবহন খাতে সামগ্রিক জ্বালানি খরচ দুই-তৃতীয়াংশ কমে আসত। যানজটের দুর্বিষহ যন্ত্রণা থেকে নগরবাসীসহ দেশের মানুষ অনেকটা স্বস্তি পেত।

শেখ হাসিনার সফলতার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও শাস্তি কার্যকর করা। সম্প্রতি সাকা চৌধুরী ও মুজাহিদের ফাঁসির প্রেক্ষিতে পাকিস্তান যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে সেটি প্রত্যাখ্যানযোগ্য। এটি শুধু ঔদ্ধত্যের বহিঃপ্রকাশ নয়, পাকিস্তানি শাসকরা যে রাজনৈতিক শিষ্টাচার বিবর্জিত সেটিই পরিষ্কার হয়েছে। এর কড়া প্রতিবাদও সরকারের সাফল্যের একটি দিক। কিন্তু ওদের প্রাণভিক্ষা চাওয়া নিয়ে যে একটি ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে (যদিও আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে) তা নিয়ে দেশে ও বিদেশে যে রাজনৈতিক গুঞ্জরন- এটাকে সঠিক ও আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত করে বিষয়টি পরিষ্কার করা সরকারের নৈতিক দায়িত্ব। অনেক সমালোচনার মুখেও আমি অন্তত স্থির প্রত্যয়ে বিশ্বাস করি, আইন তার নিজস্ব ধারায় অপরাধীদের আত্মপক্ষ সমর্থনের যথেষ্ট সুযোগ দিয়েছে। পৃথিবীর কোথাও, কখনো যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে অভিযুক্তদের এরকম সুযোগ দেওয়া হয়নি। কিন্তু তারপরও দশ মণ দুধে এক ফোঁটা গো-চোনা পড়ার মতো কিছু কিছু ঘটনা এর আকাশছোঁয়া গৌরবকে মলিন করেছে।

কিছু কিছু সংগঠন বিচারের দাবিতে তাদের সরবতা সমর্থনযোগ্য, কিন্তু তাদের অনভিপ্রেত এবং অতিরঞ্জিত কিছু কর্মকাণ্ড মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত নির্মোহচিত্তের মানুষদের মনে এ প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে- উনারা আসলে কারা এবং তাদের পৃষ্ঠপোষকরা সরকারের কতখানি কল্যাণকামী?

আমার বক্তব্যের পুনরুল্লেখ করে বলতে চাই, নিষ্ক্রিয়, নিস্তব্ধ, বিকলাঙ্গ বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতি মুহূর্তে আস্ফালন করা অর্থহীন। বরং বিচারিক ব্যবস্থা থেকে প্রশাসন পর্যন্ত আজ যে বেহাল অবস্থা ও বিশৃঙ্খলা, তা থেকে উত্তরণের চেষ্টা করুন। সমগ্র জাতি দৃঢ়ভাবে দাবি করলেও শেয়ারবাজার, হলমার্ক, ডেসটিনি, বেসিক ব্যাংক, যুবকসহ অর্থনীতি বিধ্বংসকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ফলপ্রসূ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলো না। বিশেষ আদালত গঠন করে দ্রুতবিচার আইনে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এমনকি দুয়েকটি মৃত্যুদণ্ড প্রদান করলে সরকার বেহাল অবস্থা থেকে কিছুটা পরিত্রাণ পেত, জাতি সরকারের প্রতি আস্থাশীল হতে পারত। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যআয়ের বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্নকে সফল করতে হলে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যাগুলোকে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে এগোতে হবে। পাশ্চাত্যশক্তি এবং সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিসমূহের সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অথবা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে সেই লক্ষ্যে যে পৌঁছনো যাবে না, সেটা সবাই উপলব্ধি করলেও সরকারের স্তাবক পারিষদবর্গ সমঝোতা করা তো দূরে থাক, শেখ হাসিনাকে বিপরীত মুখে ঠেলে দিচ্ছেন তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক পাঞ্জা লড়ার জন্য। এদের অর্ধেকেরই একাধিক পাসপোর্ট রয়েছে, বিদেশে বিনিয়োগ ও স্থাপনা রয়েছে। তাদের সন্তান-সন্ততিরা ওইসব দেশেই স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (যদিও আমি তাকে উগ্র সাম্প্রদায়িক হিসেবে মনে করি) পাশ্চাত্য ধনী দেশসমূহ তো বটেই, এমনকি চিরবৈরী পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করার জন্য পাগলের মতো ছুটছেন। এখান থেকেও কি শেখ হাসিনার শিক্ষা নেওয়ার কিছু নেই? প্রাসঙ্গিকভাবে বঙ্গবন্ধুর ওআইসি সম্মেলনে যোগদানের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তটি তাকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই।

আজকের রাজনীতিতে অসহায় বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি ইচ্ছা করলেও আমি সহানুভূতিশীল হতে পারি না। কারণ ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তাদের রাজনৈতিক নৃশংসতা, ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অবৈধ অস্ত্র খালাস এবং সাম্প্রতিককালে আন্দোলনের নামে জঙ্গি-সন্ত্রাস নিয়ে আমার চিত্তের প্রচণ্ড বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে আমি বেরিয়ে আসতে পারি না। জঙ্গি, সন্ত্রাস এবং মুরতাদি চেতনাকে আমি ঘৃণা করি এবং বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের ইসলামের নামে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার সময় এসেছে বলে আমি মনে করি। আমি মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত সত্তা, তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী মহলের সঙ্গে জোট বা দহরম-মহরম আমাকে প্রচণ্ড বেদনাহত করে। ক্ষমতাসীন দলকে এটা উপলব্ধি করতে হবে। বাস্তবে খালেদা জিয়া অপশক্তির কাছে অবরুদ্ধ। এই গ্যাঁড়াকল থেকে বেরিয়ে এসে রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হতে হলে খালেদা জিয়াকে ঘোষণা দিতে হবে তিনি ও তার পরিবারের কেউ আগামীতে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার চেষ্টা করবেন না। দলের মধ্যে অপেক্ষাকৃত সৎ ও সাহসী নেতৃত্ব খুঁজে বের করতে হবে। যে রাজনৈতিক ভুল তারা করেছেন, নিঃসংকোচে জনগণের কাছে তার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। আগামী সম্মেলনের মধ্যেই প্রতি জেলা থেকে কমপক্ষে ৫০০ জন স্বেচ্ছাকারাবরণ এবং যে কোনো নির্যাতন সহ্য করার মতো ত্যাগী কর্মী খুঁজে বের করতে হবে। মেহেদিকে না পিষলে যেমন রং বের হয় না, মেঘে মেঘে ঘর্ষণ না লাগলে যেমন বিদ্যুৎ চমকায় না, তেমনি রাজনৈতিক নির্যাতন-নিগ্রহকে মোকাবিলা করার শক্তি না থাকলে ক্রমেই রাজনৈতিক দল পঙ্গু হয়ে যায়। এই বোধ যত তাড়াতাড়ি বেগম জিয়ার উপলব্ধিতে আসবে, তার এবং দেশের জন্য ততই মঙ্গল। সুবিধাবাদীদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা যায় কিন্তু নির্যাতন-নিগ্রহ মোকাবিলার শক্তি অর্জন না করলে গণআন্দোলন সৃষ্টি করা যায় না।

অন্যদিকে ক্ষমতাসীন জোটকেও বুঝতে হবে, দেশটি তাদের এজমালি সম্পত্তি নয়, তারা এর চিরস্থায়ী মালিকও নন। গণতন্ত্র বা মৌলিক অধিকার বিবর্জিত উন্নয়ন একটি গোষ্ঠীকে তৃপ্ত করতে পারে, জনগণকে পরিতৃপ্ত করতে পারে না।  ক্ষমতা এবং জীবন দুটোই ক্ষণস্থায়ী- এটা অনুধাবন করতে পারলেই এ অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে পাওয়া যাবে।  আর সে পথ গণতান্ত্রিক মৌলিক অধিকারের প্রতি সহিষ্ণু ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া।

 লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর