শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৩, বুধবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

ধর্ম, জঙ্গিবাদ ও আত্মপরিচয়

Not defined
অনলাইন ভার্সন
ধর্ম, জঙ্গিবাদ ও আত্মপরিচয়

দেশ যখন জঙ্গি তথাকথিত আইএস এবং মৌলবাদী জামায়াত সমর্থিত নানা সন্ত্রাসী চক্র প্রতিরোধে ঐক্যবদ্ধ এবং সমগ্র পাশ্চাত্য বিশ্ব যখন স্বসৃষ্ট ওই দানবকে রুখতে গিয়ে বিপর্যস্ত তখন যে বিষয়টি সবাই বিস্মৃত হচ্ছে তা হলো ওই বিভ্রান্ত মানুষগুলোর নষ্ট দর্শন এবং তাদের আত্মপরিচয়ের শক্তি। নষ্ট হলেও এটি একটি আত্মপরিচয়। ওই আত্মপরিচয় নির্মাণে অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করছে পাশ্চাত্য শক্তির নানা নেতিবাচক কর্মকাণ্ড এবং ভ্রান্তনীতি।  যারা সীমাহীন লোভ ও ক্রোধে ইরান থেকে শুরু করে মিসরের সুয়েজ পর্যন্ত দাপিয়ে বেরিয়েছে, উত্তর আফ্রিকা ও আরব দেশগুলোতে বহুমুখী স্বার্থের কারণে নিরন্তর রক্তপাত ঘটিয়েছে, পূর্ব এশিয়ায় গণহত্যার লীলাভূমি বানিয়েছে, আফগানিস্তান, ইরাক ও সিরিয়ার সভ্যতাকে মুছে অগুনতি মানুষের বুক ও পাঁজর দাপিয়ে বিশ্ব সভ্যতার সূতিকাগারগুলো একের পর এক শ্মশান বানিয়েছে তারাই যে তালেবান, আল কায়েদা ও আইএসের স্রষ্টা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এদের পূর্বসূরি ব্রিটিশ ও অন্য সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো শিয়া ও সুন্নি বিভেদ সৃষ্টি করে সালাফিস্টদের মদদ দিয়েছিল এবং আজও দিচ্ছে। এভাবেই তারা নিজেদের প্রকৃত পরিচয় ও উদ্দেশ্য আড়াল করে প্রাচীন সভ্যতাগুলো মুছে নিজেদের ঝাণ্ডা উড়ানোর চেষ্টা করছে।

আজকের সন্ত্রাসীরা ওই সালাফিস্টদের উত্তরসূরি। এরাই মিসরের ব্রাদারহুড এবং জামায়াতের সমর্থক। দুর্ভাগ্য হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্য বিশ্ব যেমন তার হীনস্বার্থ ও প্রবণতার কারণে একটি নষ্ট মূল্যবোধ ও পরিচয় নির্মাণ করছে, সভ্যতা ও মানবতার কপট বহিরাবরণ ধারণ করেছে তেমনি ওই সন্ত্রাসী চক্র বৃহত্তর বলয়ের মধ্যে ক্ষুদ্রতর বলয় সৃষ্টি করে কল্পিত এক আদিম ও নিষ্ঠুর সত্তাকে আপন মনে করে মানববিধ্বংসী খেলায় মত্ত হয়েছে। এটি গডজিলা সদৃশ্য এক প্রভু এবং তার পোষা নেকড়ের লড়াই। মাঝখান থেকে সারা বিশ্বের মানুষ সীমাহীন মূল্য দিচ্ছে। সঙ্কুচিত হয়ে আসছে আমাদের ভূমি, আকাশ, এমনকি স্বাধীনভাবে বিচরণের আঙ্গিনাটুকু।

এ অবস্থান থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে একদিকে যেমন ধর্মগুলোর সত্যিকার ইতিহাস, আচরণবিধি এবং মূল বক্তব্যগুলো পরিষ্কার করতে হবে তেমনি যুগের ভাণ্ডারে সঞ্চিত সভ্য মানুষগুলোর ‘কোড অফ কন্ডাক্টগুলো’ ব্যাখ্যা করতে হবে। নতুন করে নির্মাণ করতে হবে মূল্যবোধ। এদেশসহ সারা বিশ্বে বারবার এ মূল্যবোধ ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। যুদ্ধবিগ্রহ, প্রকৃতিক দুর্যোগ- খরা, প্লাবন, দুর্ভিক্ষ, দেশভাগ, সাংস্কৃতিক আগ্রাসন এবং সাম্প্রতিক গ্লোবালাইজেশনের আগ্রাসন এ মূল্যবোধকে চূর্ণবিচূর্ণ করেছে।


খাড়ির প্রান্তে দাঁড়িয়ে আজ দেশ ও সমাজ। আপন অস্তিত্ব ও পরিচয় বাঁচাতে হলে সর্বশক্তি দিয়ে নির্মাণ করতে হবে নব আত্মপরিচয়। সভ্যতার আকর গ্রন্থ থেকে শুরু করে সব ধর্মগ্রন্থ ও দর্শন; ধর্মগুরু থেকে শুরু করে সাধুসন্ত, পণ্ডিত, দার্শনিক, বিজ্ঞানী এবং প্রধান নবীদের চরিতাবলি ও আচরণলিপির সারবস্তু নিয়ে বিন্দু বিন্দু করে নির্মাণ করতে হবে একটি অবয়ব। ওই ভার্চুয়াল অবয়ব কীভাবে চিন্তা করবে, কীভাবে কাজ করবে, কী করবে, কী করবে না; কী হবে তার আরাধনা- তা মোটা দাগে লিখতে হবে মনের দেয়ালে। এসব প্রোথিত করতে হবে চেতনার আকাশে এবং অবচেতনে। এ ছবিটি পাঠ্যপুস্তকসহ সব মিডিয়াতে ব্যাপকভাবে প্রচার করতে হবে। নষ্ট চিন্তা ও প্রভাব যাতে দেহ ও মনে প্রবেশ না করে সেই প্রতিরক্ষা ব্যুহটি নির্মাণ করতে হবে আমাদের। মধ্যপথ অনুসারী শান্তিকামী তথা সাহসী, সহিষ্ণু, বিজ্ঞানমনস্ক জাতি, গোষ্ঠী ও সমাজ নির্মাণে অবদান রাখতে হবে আমাদের সবাইকে।

স্থানীয় উপকথা, রূপক চিন্তা এবং ভালোমন্দ সম্পর্কিত ইথিকস বোধ যখন হৃদয়ের শূন্যতা, ঈশ্বরচিন্তা এবং অন্তরাত্মার আকাক্সক্ষার সঙ্গে ঐকতান সৃষ্টি করে তখনই ধর্মচিন্তা বিকশিত হওয়ার ক্ষেত্র নির্মিত হয়। ধর্মচিন্তাকে আশ্রয় করে ‘কোড অব কন্ডাক্ট’ প্রণয়ন ও প্রয়োগচিন্তা ব্যক্তি ও সমষ্টিকে নানা আচার, অনুষ্ঠান, Rituals  ও বিধিনিষেধে বেঁধে ফেলে।

এসব পরিচয় বা অন্য কোনো পরিচয় যখন ব্যক্তি ও সমষ্টির অন্তরে ভিন্নতার প্রতি বিদ্বেষ, ক্রোধ ও অসহিষ্ণুতার বীজ বুনে দেয় তখনই শুরু হয় সংঘাত। ভিন্ন চিন্তা দোষণীয় নয় তবে ভিন্নতার প্রতি বিদ্বেষ ও অসহিষ্ণুতা নিতান্তই অপরাধ। বিশ্ব সমাজের নানা স্তরে, নানাভাবে এ বিদ্বেষ ও ঘৃণার চর্চা চলছে। সম্পদের অসম বণ্টন থেকে শুরু করে মানুষের শান্তি, মর্যাদা, অধিকারের ওপর আঘাত, ভারসাম্যহীন চিন্তা ও প্রণোদনা সৃষ্টি করে। সাধ্য ও স্বপ্নের সঙ্গে আকাক্সক্ষার সংঘাত বেপথু মানুষকে আত্মঘাতী করে তোলে। এ অবস্থান থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে নানামুখী নিবিড় শিক্ষা এবং সমঝোতাপূর্ণ আলাপচারিতা প্রয়োজন। সমাজের প্রধান ক্ষতগুলো নিরাময়ে প্রত্যেক জাতি, গোষ্ঠী ও ব্যক্তিকে আপন ভিন্নতা ও মর্যাদা নিয়ে নিজের ভূমিতে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়া প্রয়োজন। ভিন্নতার প্রতি মর্যাদা যেমন শান্তি ও সাম্যবিশ্বাসীদের ঐক্যবদ্ধ করতে পারে, তেমনি যারা ঈশ্বরে আস্থাবান নয় তাদের সঙ্গেও সেতুবন্ধ নির্মাণ করতে পারে। আমাদের জ্ঞান ও বোধের সীমাকে স্বীকার করে শান্তি ও সহনশীলতার সিংহ দুয়ারটি উন্মোচন করা দুরূহ কোনো ব্যাপার নয়।

এ শান্তিবাদী সমঝোতামূলক মত প্রচারে আলোচনা এবং অহিংস আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। মনে রাখা প্রয়োজন ১৯০১ সালে ফিনিসরা যে রুশবিরোধী অহিংস আন্দোলন গড়ে তুলেছিল তার ফল তারা ঘরে তুলে ১৯০৫ সালে। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন এবং ভারতের মাটিতে মহাত্মা গান্ধীর স্বাধীনতা আন্দোলনটা ওই অহিংস আন্দোলনের ফলশ্রুতি। আত্মপরিচয় নির্মাণ করতে গিয়ে মনে রাখতে হবে যে- Self-esteem has as its complement disparagement of others. ‘Vanity and pride beget contempt and hatred. But contempt and hatred are exciting emotions from which people ‘get a kick’ এ ভালো কাজ করতে হলে অহংবোধের উত্তেজনা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। ক্ষমতাধরদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা কমিয়ে আনতে হবে। এ ক্ষেত্রে হাক্সলের বক্তব্য স্মর্তব্য। তিনি ‘এন্ডস এন্ড মিন্স’ গ্রন্থে উল্লেখ করেন- “The ethics of international politics are precisely those of the gangster, the pirate, the swindler, the bad bold baron. The exemplar citizen can indulge in vicarious criminality, not only on the films, but also in the field of international relations.” আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে এটা প্রযোজ্য।

প্রত্যয় ও নিরবচ্ছিন্ন ইচ্ছা থাকলে আমরা বেরিয়ে আসতে পারব যাবতীয় নষ্ট দর্শন ও নষ্ট কর্ম থেকে। এ জন্য প্রয়োজন পুরান আইডেনটিটি মুছে ফেলা এবং নতুন আইডেনটিটি গ্রহণ করা। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও সোশ্যাল সাইকোলজিস্টদের কাজ। তবে এতে রাজনৈতিক ও সামাজিক সমর্থনটি সবল হতে হবে। সচেতন সমাজের অংশগ্রহণ ছাড়া এ কাজ প্রায় অসম্ভব।

আত্মপরিচয় নির্মাণের ক্ষেত্রে সমাজ ও সংস্কৃতিকে সবকিছুর ওপর গুরুত্ব দিলে, ধর্মকে ব্যক্তির একান্ত বিশ্বাস মনে করলে, রাষ্ট্র থেকে ধর্মাচারকে বিচ্ছিন্ন করতে পারলে, লোক দেখানো বাহ্যিক আচরণ থেকে মুক্ত হয়ে ধর্ম পালন করলে মানব ধর্মবিরোধী অনেক কর্ম থেকে মুক্ত হওয়া যায়। এতে আস্তিক নিবিড়ভাবে খুঁজে পাবে ঈশ্বরকে, আর মুক্তমনের যুক্তিবাদী মানুষ মুক্ত করতে পারবে আপন আত্মাকে। মানুষের সংস্কৃতি নানা অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। একে প্রভাবান্বিত করে অর্থধর্ম, ইন্দ্রিয়জাত ধর্ম, স্বার্থধর্ম এবং উৎপাদনের সঙ্গে সামাজিক শ্রমের সম্পর্ক তথা শরীর ও আত্মার নানা চাহিদা। এক্ষেত্রে বিচারমূলক ও বিশ্বাসমূলক ধর্ম সংস্কৃতির একটি সমন্বয় প্রয়োজন। এসব বিবেচনায় সুফিবাদ ও বৈষ্ণববাদ হতে পারে বাঙলার বর্ণিল সংস্কৃতি এবং আত্মপরিচয়ের মেরুদণ্ড।

ব্যক্তি যদি ধর্ম ও সংস্কৃতির দাস না হয়ে মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী হতে পারে এবং আপন ভৌগোলিক তথা সামাজিক অবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে তাহলেই উত্তরণের পথটি খোলা থাকে। তবে, এক্ষেত্রে মানুষের জেনোটাইপ, তার চিন্তাজগৎ, রূপকল্পনা, জ্যামিতিক চিন্তা, চেতনা, ঝুসনড়ষ নির্বাচন-সামগ্রিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, ভাষা, নানা ভালোলাগা, প্রবণতা, ভিন্নতার প্রতি অনুভূতি ইত্যাদি অসংখ্য চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য তথা সামষ্টিক মানস এ বিষয় নিয়ন্ত্রণ করে।

এক্ষেত্রে আরোপিত ধর্ম এবং ধর্মনির্ভর দর্শনের প্রভাব অতি গুরুত্বপূর্ণ। আর এই ধর্ম যখন রাজনৈতিক বা সামাজিক আন্দোলনের ভিত নির্মাণ করে তখন ধর্মের রূপকল্পনা নানা প্রতীক ও চিন্তাতে এমন গভীর প্রবিষ্ট হয় যে অবচেতন ও চেতনানির্ভর কর্মকাণ্ডসহ ব্যবহারিক জীবনের প্রকাশ ও প্রতিক্রিয়াও প্রভাবান্বিত হয়। এতে করে বাঙলার শ্যামল মাটিতে খেজুর বৃক্ষসহ আরবি ঘোড়া এবং তলোয়ার জীবনের অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে। হেজাব ও জোব্বার মতো বহিরাবরণগুলো মুখ্য হয়ে ওঠে। নানা মতভেদ ও সংঘাত নিরসনে সমঝোতার চেয়ে জিহাদ বিষয়টি প্রাধান্য পায়। এ জিহাদ আত্মার মুক্তি নয়। এটি আত্মার দাসত্ব। নষ্ট কর্ম থেকে মুক্ত হয়ে শুদ্ধতাকে আপন করে নিতে হলে আত্মার জিহাদ প্রয়োজন। এমন জিহাদ আজ বিস্মৃত।

বলাবাহুল্য, সমাজে পরিবর্তন আনতে হলে শক্ত মূল্যবোধের প্রয়োজন। আর এই মূল্যবোধ নির্মাণের ক্ষেত্রে মুক্তচিন্তা, বিজ্ঞানচর্চা, দর্শন পাঠ এবং শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে ধর্মের গুরুত্ব কম নয়। যারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না সেটাও একটা বিশ্বাস। তাদেরও একটি নৈতিকতার মাপকাঠি আছে এবং জীবনের শৃঙ্খলা আছে। প্রায় প্রতিটি ধর্মে বিশ্বাসের জায়গাটিকে আলাদা করে রাখলে জাতিগত শিক্ষা এবং নৈতিকতার একটি বড় স্থান থাকে। অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারটিকে যদি পরিহার করা যায় তাহলে ওই শিক্ষা ও নৈতিকতা একটি জাতির নৈতিকতা নির্মাণে কোনো না কোনো ভূমিকা রাখতে পারে।

তবে যেসব ধর্মে নেতিবাচক উপাদান বেশি, তার চেতনার স্তরকে ঊর্ধ্বমুখী করে চরিত্র নির্মাণের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। যেসব ধর্ম মনকে আঁধারে আচ্ছন্ন করে ঘৃণা ও বিদ্বেষের বিষবাক্য ছড়ায় তা একটি জাতির মনন ও সংস্কৃতিতে ভয়াবহ নেতিবাচক প্রভাব রাখে। এরা নিজেদের জন্য তো বটেই অপরের জন্যও বিপজ্জনক। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশ এবং ভারতের অধিকাংশ অঞ্চলের নেতিবাচক ধর্মগুলো প্রাধান্য পেয়েছে। জৈন ধর্ম, বুদ্ধ ধর্মের মতো আলোকিত ধর্মগুলো যারা মানবতা ও ভালোবাসাকে প্রাধান্য দিয়েছে, যারা মানুষের নেতিবাচক প্রবণতাগুলোকে সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত করে মানুষকে মুক্তচিত্তে প্রায়োগিক ধর্মে উদ্বুদ্ধ করেছে তারা দীর্ঘকাল এদেশে টিকতে পারেনি। ফাঁকফোকর দিয়ে বৈষ্ণব ধর্ম ও চৈতন্যবোধের মতো বিভিন্ন মতবাদ এবং ক্ষুদ্র ধর্মগুলো টিকে গেছে। ইসলামের সুফিবাদ মার খেয়েছে কট্টরবাদীদের কাছে। বৌদ্ধধর্ম ভারত থেকে চীনমুখী এবং পূর্ব এশিয়ামুখী হতে পারলেও চীনের তাওবাদ বা কনফুসিয়াসবাদ ভারত ও বাংলার মাটিতে কোনো শেকড় গাড়তে পারেনি। বিস্ময়কর হলেও সত্য, হিন্দু ধর্ম ও বৌদ্ধ ধর্মের মতো খ্রিস্টান ধর্মও একক ধারায় স্থির থাকেনি। প্রায় সব ধর্ম অনেক মতবাদ এবং বিশ্বাসের সমাহার। এতে মূল ধর্ম থেকে অনেক বিচ্যুতি হয়েছে নানাভাবে। এ কারণে দক্ষিণ স্পেন, সিসিলি, উত্তর ইউরোপ এমনকি মেক্সিকোর চার্চগুলো অনেকটা প্যাগান মন্দিরের মতো। ভারত ও বাংলায় যে খ্রিস্টান ধর্ম চর্চিত হয় তাতে হিন্দু ধর্মের ছোঁয়া লেগে আছে। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা কেবল মহাজন ও হীনজনে বিভক্তি না হয়ে আরও বহু উপধারায় বিভক্ত হয়ে আছে।

যুক্তিবাদী ধর্মগুলোর ওপর ব্যক্তি অহঙ্কার, মাহাত্ম্যবাদ এবং নানা সঙ্কুচিত চিন্তা তথা ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর স্বার্থচিন্তা প্রভাব বিস্তার করেছে।  মুক্ত করা প্রয়োজন সব ধর্মের সারকথা; সামনে আনা প্রয়োজন প্রায়োগিক দর্শনের ‘কোড অব কন্ডাক্ট’।

- লেখক : আহ্বায়ক, ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

এই মাত্র | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন