শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সাল। নবম শ্রেণি থেকে এমবিবিএস প্রথম বর্ষ। পাঁচটি বছর, অনেক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। ১৯৬৮ সাল আইয়ুব শাসনের অবসান, ইয়াহিয়া খানের গণতন্ত্রের এবং নির্বাচনের বয়ান দিয়ে। নতুন সামরিক শাসন। আমরাই এক প্রজন্ম, যারা সামরিক সরকারের স্বাদ-আহ্লাদ পুরোপুরি ভোগ করেছি। অর্থাৎ ১৯৬৮-তে এসএসসি আইয়ুবের মার্শাল লতে, এইচএসসি ইয়াহিয়ার সামরিক শাসনে ১৯৭০ সালে এবং সর্বশেষ ১৯৭৬-এ এমবিবিএস, জিয়ার শাসন অর্থাৎ অবাঞ্ছিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত সামরিক শাসনে।

এই পাঁচ বছর ছিল দুঃস্বপ্নের এবং রোমাঞ্চের। ’৭০-এর ১২ নভেম্বরের জলোচ্ছ্বাস, ১৩ নভেম্বর দুঃসংবাদের মতো রেডিও খবরে কানে এসে পৌঁছল। তখনো বুঝতে পারিনি কী ভয়াবহ ধ্বংসলীলা ঘটে গেছে। আস্তে আস্তে সব পরিষ্কার হলো। বয়সের কারণে একটু স্বস্তিতে ছিলাম। মেডিকেল কলেজ এই দুর্যোগের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ছুটি পেলাম, বাড়ি যাব, বিশাল আনন্দ। ১৪ তারিখের ‘সংবাদ’ পত্রিকাটি বাবার মারফত বাড়িতে বসে পাই। তার শিরোনাম ‘ভিক্ষা দাও গো পুরোবাসী’ দেখে এবং তার গভীরে গিয়ে বুঝতে পারলাম, কী বিশাল ক্ষতি হয়ে গেল পূর্ব পাকিস্তানের। পরবর্তীতে ওই অঞ্চলগুলোতে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হলো।

বিশাল রোমাঞ্চ অনুভব করলাম, যখন রেডিওতে ’৭০-এর নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হতে লাগল। হোস্টেলের টেলিভিশনের সামনের সিনিয়র ভাইয়েরা, তাই রেডিও একমাত্র তথ্য পাওয়ার মিডিয়া। বিবিসির মন্তব্য ‘ক্ষমতার কাছাকাছি শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ।’ পাকিস্তানি স্বৈরশাসক গোষ্ঠীর একমাত্র লক্ষ্য শুরু হলো নতুন বছরের শুরু থেকে। কী করে বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার বাইরে রাখা যায়। বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে অর্থাৎ বাঙালি বঞ্চিত। বঙ্গবন্ধুর ডাকে হরতাল। রাষ্ট্র নামে মাত্র পাকিস্তান। পূর্ব বাংলায় সব কিছুই বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলি হেলনে চলছে। রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, বাঙালি বিহারি সংঘাত, অসহযোগ আন্দোলন, সর্বশেষ রোমাঞ্চে আন্দোলিত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ। যেই ঐতিহাসিক ভাষণ সম্পর্কে ভারতীয় মাউন্টেইন ব্রিগেডের তৎকালীন ব্রিগে. জেনারেল ওভানের ভাষায়, ‘I have never heard such a historical, political & spiritual speech and such a mighty word like ‘Insallah’.’  

১৯৪৭ সালের পাক ভারত স্বাধীনতার সময়ের প্রাক্কালে দুর্ভিক্ষে ১৫ লাখ থেকে ৪০ লাখ লোকের মৃত্যু হয়েছিল যা ১৯৪৩ সালের। ১৯৭৪ এ যুদ্ধ বিধ্বস্ত এ দেশে কিন্তু ওই তুলনায় কিছুই হয়নি। সরকারি হিসাব অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা ২৭ হাজার। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর উদার মনোভাব ও গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে অনেক বেশি প্রচার পেয়েছিল জাসদের ‘গণকণ্ঠ’ ও মওলানা ভাসানীর ‘হক কথার’ বদৌলতে। তখন ওই সব পত্রিকা হাতে নিলে মনে হতো সারি সারি লাশের জন্য বাংলাদেশের রাস্তায় হাঁটা যাচ্ছে না। ভারতের স্বাধীনতার প্রাক্কালে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনকালে ও গণতান্ত্রিক ভারতবর্ষকে স্বাগত জানিয়ে জওহরলাল নেহেরুর উদাত্ত বেতার ভাষণ ভারতের নিয়তির অভিসারের কথা বলে। তার ভাষণে ভবিষ্যতের কাজগুলো ছিল দারিদ্র্যমোচন; অবহেলা, রোগভোগ ও সুযোগের বৈষম্য দূর করা ইত্যাদি। কৃষি অর্থনীতিই ছিল তখন মূল প্রতিপাদ্য। এ ব্যাপারে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেন, তারপর অর্ধশতাব্দী অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। নিয়তির ‘অভিসার’ থেকে কী পাওয়া গেছে ও সেই সময়কার ভবিষ্যৎ কর্তব্যগুলো কতদূর সাধিত হয়েছে এরকম প্রশ্ন করার জন্য সময়ের এই অন্তরালটি কিছু কম নয়। এর উত্তরটিও খুব সরল নয়। নেহরুর নির্দেশিত পথ অনুসারে এই মূল্যায়নকে আমরা তিনটি প্রশস্ত ক্ষেত্রে ভাগ করতে         পারি : (১) গণতন্ত্রের অনুশীলন, (২) অনগ্রসরতা ও সামাজিক বৈষম্য দূরীকরণ এবং (৩) অর্থনৈতিক প্রগতি ও সমতা অর্জন। এসব ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রের সাফল্য ও ব্যর্থতা কীভাবে আন্তঃসম্পর্কযুক্ত সে প্রশ্নটিও আমাদের করতেই হবে।’

প্রথম ক্ষেত্রটিতে সন্তুষ্টির অনেক কারণ আছে। ১৯৬৭ সালে ‘দি টাইমস’-এর সাংবাদিক দৃঢ় নিশ্চয়তার সঙ্গে লিখেছিলেন যে, তিনি ভারতের শেষতম সাধারণ নির্বাচনের সাক্ষী হয়ে থাকলেন। তিনি নিশ্চয়তার সঙ্গে বলেছিলেন ভারতীয় গণতন্ত্র অন্তিমলগ্নে পৌঁছে গেছে। কিন্তু সেই সর্বনাশের ভবিষ্যদ্বাণী সফল হয়নি। ভারতে নিয়ম করেই এবং মোটের ওপর নিরপেক্ষভাবেই নির্বাচন হয়ে আসছে। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে জিতেই ক্ষমতায় এসেছে এবং পরাজিত হলে তাদের ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হয়েছে। গণমাধ্যমগুলোর ‘স্বাধীনতা’ও অনেক দূর পর্যন্ত বজায় থেকেছে এবং সংবাদপত্রগুলো স্বাধীনভাবে সংবাদ পরিবেশন, খোঁজখবর ও প্রতিবাদ করে আসছে। নাগরিক অধিকারের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হয়েছে এবং তা বিঘ্নিত হলে বিচার ব্যবস্থা সাধারণভাবে সক্রিয় ভূমিকাই পালন করেছে। সেনাবাহিনী প্রধানত ছাউনির ভিতরেই অবস্থান করে আসছে।

মোটামুটিভাবে এটিই হলো সাফল্যের কাহিনী। কিন্তু তা সত্ত্বেও ভারতীয় গণতন্ত্র এখনো পূর্ণ সাফল্য অর্জন থেকে অনেক দূরে। রাজনৈতিক আন্দোলনগুলো কিছু ত্রুটির ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখলেও অনেক ত্রুটিই দূর করা যায়নি, এমনকি সেগুলোকে নিয়ে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার ব্যাপার আদৌ গুরুত্ব পায়নি। ভারতীয় গণতন্ত্রের টিকে থাকাটাই শেষ কথা নয়, কেননা, এটি স্বতই (নিজ থেকে) কোনো আশীর্বাদ হিসাবে দেখা দেয় না; উদ্দেশ্য সাধনের পথ হিসেবেই এটি সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তার প্রাপ্য প্রশংসা আমাদের অবশ্যই করতে হবে, কিন্তু ভারতীয় গণতন্ত্রকে, গণমত প্রকাশের ক্ষমতা ও বিস্তৃতি এবং তার প্রকৃত সাফল্য অর্জনের নিরিখে বিচার করতে হবে। পক্ষান্তরে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বীরদর্পে মুক্ত স্বাধীন দেশে পা রেখেই বঙ্গবন্ধু আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেছিলেন কবিগুরুর সেই বিখ্যাত উক্তি ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছে বাঙালি করে মানুষ করনি’ সেই উক্তিই স্বাধীনতার কবি ও দার্শনিক সমবেত মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বস্তরের জনগণকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুনিয়েছিলেন। ২৬ মার্চ হতে ১৬ ডিসেম্বর মাত্র ২৬৫ দিনের ব্যবধানে কী বিশাল প্রাপ্তি ও অর্জন। আনন্দ অশ্রু নিয়ে জাতির জনক বলেছিলেন কবিগুরু দেখ, ‘তোমার বাঙালি মানুষ হয়েছে, স্বাধীন হয়েছে।’ বঙ্গবন্ধুর সামনে তখন প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল, ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রাস্তাঘাট, সেতু পুনর্নির্মাণ, বন্দরে পুঁতে রাখা সমুদ্র মাইন অপসারণ করে বন্দরকে কার্যক্ষম করে তোলা। অর্থাৎ সম্পূর্ণ ধ্বংসের ওপর পুনর্নির্মাণ। ট্রেজারি শূন্য। না বৈদেশিক মুদ্রা, না দেশীয় অর্থ। টাকা ছাপানোর মতো নেই টাঁকশাল। চারদিকে পঙ্গু ও আহত মুক্তিযোদ্ধার আর্তচিৎকার, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা। হাসপাতাল গজ, ব্যান্ডেজ শূন্য। নেই জীবন রক্ষাকারী ওষুধ। দেশ স্বাধীনের অব্যবহিত পরেই প্রথম যেই অ্যান্টিবায়োটিক পেলাম সেটা হলো অনুদান হিসেবে বুলগেরিয়ান পেনিসিলিন ইনজেকশন। সরকারি পর্যায়ে বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক ধ্বংসস্তূপে পরিণত বাড়িঘর পুনর্নির্মাণের ইচ্ছা আছে, কিন্তু সরকারের নেই সামর্থ্য। তারপরেও অনেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাকে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের ভালো ভালো জায়গায় পাঠালেন চিকিৎসার জন্য। কিছু অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞকে পূর্ব বার্লিনে পাঠিয়ে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ দিলেন। সোভিয়েত সরকারের সহায়তায় চট্টগ্রাম বন্দরের মাইন অপসারিত হলো। পাকিস্তানি নরপশু কর্তৃক অবৈধ গর্ভধারিণীদের সব রকম সহযোগিতা ও পুনর্বাসন করা হলো। সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের নামে ছাত্রলীগ দ্বিধাবিভক্ত হলো। ছাত্রলীগের একটা মেধাবী অংশ জাসদ হয়ে সিরাজ সিকদারের মতো গুপ্ত হত্যায় মেতে উঠল। স্বাধীন বাংলাদেশের শুরুতে এটা ছিল বঙ্গবন্ধু তথা জাতির ওপর প্রথম আঘাত। তারপরেও রাজনীতির দার্শনিক জাতির জনক ধীরস্থিরভাবে অবিচল থেকে মহানায়কের মতো এগিয়ে চললেন।

’৭৩ এর শেষ এবং ’৭৪ এর মন্দা যখন কাটিয়ে উঠলেন, রাষ্ট্র যখন উন্নতির দিকে এগিয়ে যেতে লাগল তখনই শুরু হলো আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। বাঙালি এবং বাংলাদেশের প্রতি তার অকৃত্রিম ভালোবাসা এবং দুর্বলতা, তাকে কেউ নৃশংসভাবে খুন করতে পারে, এ বিশ্বাস কখনো জন্মাতে দেয়নি। শুধু মানুষ নয় একজন দার্শনিক মহামানবের বিশ্বাসভঙ্গ কত বড় পাপ তা খুনিরা কখনো বুঝবে না, কিন্তু শাস্তি ভোগ করবে।

৭৫ থেকে ৮১, ৮১ থেকে ৯০ দুই সামরিক শাসকের নির্বাচনী খেলা দেখে আন্তর্জাতিক অনেক পত্র-পত্রিকার মন্তব্য ছিল— বাংলাদেশে গণতন্ত্রের কবর হয়ে গেছে এবং বাংলাদেশ নব্য স্বাধীন দেশ হলেও পাকিস্তানের বরপুত্র হয়ে গেছে। যেমনটি ভারতের ১৯৬৭ সালের নির্বাচনের পরে দি টাইমস এর সাংবাদিক লিখেছেন। ’৮১ থেকে ’৯০ বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরশাসন নির্মূল করে দেশরত্ন শেখ হাসিনা আস্তে আস্তে যেভাবে গণতন্ত্রকে কবর থেকে তুলে এনে জনগণের গণতন্ত্রে রূপ দিলেন, তাতে করে নিঃসন্দেহে বলা যায় বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল, অস্তমিত হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। জয়তু: গণতন্ত্র।


লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

 


বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন