শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৫

জঙ্গি দমনে ইসলামিক সামরিক জোট কতখানি কার্যকর হবে

মেজর জেনারেল একে মোহাম্মদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গি দমনে ইসলামিক সামরিক জোট কতখানি কার্যকর হবে

১৫ ডিসেম্বর হঠাত্ করে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বরাতে জানা গেল, জঙ্গি দমনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবের নেতৃত্বে ৩৪টি দেশের সামরিক জোট গঠন করা হয়েছে। জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইসলামিক সামরিক জোট’। জোটের সদর দফতর হবে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে। নাম ইসলামিক জোট হলেও ইরানসহ শিয়া মুসলিমপ্রধান অথবা শিয়া সম্প্র্রদায়ের শাসক যেসব দেশে আছেন তাদের জোটে রাখা হয়নি। আবার উগান্ডা, গ্যাবন, বেনিন ও টঙ্গো, যেখানে মুসলমানরা সংখ্যালঘিষ্ঠ তারা এই জোটে আছেন। মিসর, তুরস্ক ও পাকিস্তান জোটে থাকলেও সর্বাধিক মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ইন্দোনেশিয়া জোটে নেই, যদিও অতীতে বড় আকারের জঙ্গি আক্রমণের শিকার হয়েছে ইন্দোনেশিয়া। ২০০২ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জঙ্গি হামলায় কয়েকশ লোক নিহত হয়, যার বেশিরভাগ ছিল অস্ট্রেলিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের নাগরিক। তাছাড়া জঙ্গি আদর্শে বিশ্বাসী ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর প্রবল উপস্থিতি রয়েছে ইন্দোনেশিয়ায়। সুতরাং ইন্দোনেশিয়া জোটের বাইরে থাকায় প্রাথমিকভাবে জোট প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

সৌদি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বিবৃতির মাধ্যমে যতটুকু বোঝা গেছে তাতে জোটের প্রধান উদ্দেশ্য দুটি। এক. জঙ্গি সন্ত্রাসী সব গোষ্ঠীর অশুভ তত্পরতা থেকে ইসলামী রাষ্ট্রগুলোকে রক্ষায় এ জোট গঠন করা হয়েছে। দুই. এ জোট ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, মিসর ও আফগানিস্তানে জঙ্গি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্যোগ নেবে। দুই নম্বরে উল্লিখিত উদ্দেশ্যের অর্থ দাঁড়ায় উল্লিখিত দেশসমূহে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জোট সামরিক অভিযান চালাবে। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে আদৌ কি তা সম্ভব হবে? ওই নির্দিষ্ট দেশ কি তাতে সম্মতি দেবে? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দু’দুবার সিরিয়ায় সামরিক অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়ে পিছু হটেছে। সৌদি আরবের ঘোষিত জোটে যোগদানকারী অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিশাম উদ্দিন হুসেন বলেছেন, জোটে মালয়েশিয়ার সামরিক সংশ্লিষ্টতা থাকবে না, তবে এটা হবে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ অবস্থানের একটা প্রতিফলন।

হঠাত্ করে এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক জোটের ঘোষণায় বিশ্বের সব প্রান্তের পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষকরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন এবং এর লক্ষ্য ও কার্যকারিতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। জোট গঠনে অন্য কোনো দেশের কোনো ভূমিকা ছিল বলে মনে হয় না। সৌদি আরবের একক ঘোষণার মাধ্যমেই জোট গঠিত হয়েছে। এ ধরনের জোট গঠনের প্রাক্কালে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর মধ্যে ব্যাপক আলোচনার প্রয়োজন হয়। আগে যে কোনো জোট গঠনের সময় তাই দেখা গেছে। জোট গঠনের প্রাক আলোচনায় জোটের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, সময়সীমা, কার্যপরিধিসহ সদস্যদের দায়-দায়িত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয় এবং সবার সম্মতিক্রমে জোটের ঘোষণা আসে। কিন্তু এক্ষেত্রে তার কিছু না হওয়ায় সবকিছু গোলমেলে এবং বিভ্রান্তিকর মনে হচ্ছে।

প্রাথমিকভাবে প্রকাশিত তথ্যে যতটুকু জানা গেছে তাতে বোঝা যায় আইএসের বিরুদ্ধে এবং আইএসকে লক্ষ্য করেই জোটের ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। গালফরিসার্স সেন্টারের বিশেষজ্ঞ মোস্তফা আলানি দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় এক বিশ্লেষণে বলেছেন, সৌদি আরব বুঝতে পেরেছে, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আইএস উত্থানের জন্য তাকে দায়ী করা হচ্ছে। সৌদি আরব মনে করছে, এর পাল্টা প্রচারণা হিসেবে শুধু মুখের কথায় কাজ হবে না, বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। এ কারণেই সৌদি আরব তড়িঘড়ি করে আইএসের বিরুদ্ধে সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞ মাইকেল স্টিফেনস এ জোট গঠনকে সামরিক অভিযানভিত্তিক কৌশল নয়, বরং এটিকে একটি রাজনৈতিক বার্তা বলে মনে করেন। অন্যদিকে সৌদি কর্তৃপক্ষ বলেছেন, জোটভুক্ত দেশগুলো নিজেদের মধ্যে সন্ত্রাসবিরোধী গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় করবে এবং প্রয়োজনে সামরিক অভিযানে সেনা পাঠাবে। পরবর্তী সময়ে এর কার্যক্রম বিস্তৃত হবে। আগামীতে কি হবে সেটা দেখার বিষয়, তবে এ পর্যন্ত যা হয়েছে তার সব কিছুই সন্দেহবাদেপূর্ণ। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ৬৫টি দেশের একটি জোট আইএসের বিরুদ্ধে বিমান মিসাইল আক্রমণ চালিয়ে আকাঙ্ক্ষিত কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি। বরং আইএসের গুপ্ত আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে ফ্রান্সের প্যারিস এবং যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া। সৌদি আরব, কাতার, তিউনিসিয়া ও পাকিস্তানের শিয়া মসজিদে আক্রমণ চালিয়ে আইএস কয়েকশ নিরীহ নামাজরত মানুষকে হত্যা করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট যেসব কারণে সফলতা পায়নি সে কারণ তো আছেই, অধিকন্তু সৌদি জোটের জন্য আরও অতিরিক্ত কারণ রয়েছে, যার জন্য নতুন করে গঠিত ইসলামী সামরিক জোটের কার্যকারিতা নিয়ে সবার মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। তাই কারণগুলোর ওপর সংক্ষিপ্তভাবে নজর দেওয়া থাক।

এক. সদস্য দেশের তালিকা দেখে মনে হচ্ছে এটা আইএসবিরোধী নয়, মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক শিয়াবিরোধী জোট। আইএসের এক নম্বর শত্রু হলো শিয়া সম্প্রদায়। সে কারণে শিয়াপ্রধান রাষ্ট্রের জন্য আইএসকে পরাজিত করা এখন অপরিহার্য। তাই নতুন জোটের লক্ষ্য যদি হয় আইএস দমন, তাহলে ইরানসহ অন্য শিয়াপ্রধান দেশ ও সম্প্রদায়কে জোটে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিসঙ্গত ছিল এবং তাতে জোট আরও শক্তিশালী হতো। কিন্তু এখানে উল্টো কাজ হওয়ায় বরং ইরানের নেতৃত্বে শিয়া এবং সৌদি আরবের নেতৃত্বে সুন্নি দ্বন্দ্ব আগামীতে আরও প্রকট ও জটিল আকার ধারণ করবে। তাতে আইএস দমন আরও প্রলম্বিত ও বাধাগ্রস্ত হবে।

দুই . গত চার বছর যাবত্ সৌদি আরবসহ মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদকে উত্খাত ও আইএস দমন, এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশলে কোনোদিকেই সাফল্য পায়নি। তাতে বরং আইএস আরও শক্তিশালী হয়েছে, তাদের বিস্তার ঘটেছে। আসাদের পক্ষে এখন সরাসরি যুদ্ধে নেমেছে রাশিয়া। আর ইরান ও লেবাননের শক্তিশালী মিলিশিয়া গ্রুপ হিজবুল্লাহ তো শুরু থেকে আসাদের পক্ষে আছে। সুতরাং মুসলমানদের মধ্যে বিভক্তিমূলক নতুন জোট সামরিকভাবে নতুন কোনো সাফল্যের দিক উন্মোচন করতে পারবে না। এতে বরং মধ্যপ্রাচ্যে পশ্চিমা বিশ্বের দূরভিসন্ধি বাস্তবায়নের পথ সুগম করবে।

তিন. সৌদি আরব গত কয়েক মাস ধরে ইয়েমেনে শিয়া-সুন্নি গৃহযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে ঘর্মাক্ত হচ্ছে, এতে তারা তেমন কোনো সাফল্য পায়নি। বরং প্রতিদিন বেসামরিক মানুষের হতাহতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। সিরিয়া থেকে ইয়েমেন সংকটের জটিলতা অনেক কম হওয়া সত্ত্বেও সেখানে সর্বাত্মক সামরিক অভিযানের ঝুঁকি সৌদি আরব নিতে পারছে না। সিরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের ঝুঁকি আরও বহুগুণ বেশি। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে এ সময়ে বড় শত্রু কারা, শিয়া নাকি আইএস।

চার. ইসলামিক সামরিক জোটে শক্তিশালী সদস্য হিসেবে আছে তুরস্ক ও পাকিস্তান। এ দুটি দেশের সরকার জঙ্গি উত্থান ও বিস্তারের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। প্যান ইসলামইজম মতবাদের আওতায় মুজাহিদ ও জিহাদি তৈরির নামে প্রশিক্ষণ প্রদান, অর্থ সরবরাহসহ বিশ্বের সব প্রান্তের জঙ্গিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে পাকিস্তান। গত শতকের আশির দশকের শুরুতে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে জন্ম হয় আল কায়েদা, তালেবান এবং অন্যান্য বহু নামের জঙ্গি সংগঠনের। তুরস্কের বর্তমান ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট তায়েফ এরদোগানের জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি আদর্শগতভাবে মিসরের ব্রাদারহুডের অনুসারী। অন্যদিকে আইএস-আল কায়েদা ও ব্রাদারহুডের অফসুট বা উপশাখা। এদের সবার গোড়া হলো ওয়াহাবিতন্ত্র, যার প্রবর্তন করেন সৌদি আরবের নেজাদবাসী মুহম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯২)।

দেশ ও অঞ্চলভেদে এদের ক্ষমতায় যাওয়ার কৌশল ভিন্ন ভিন্ন। এরদোগানের দল কট্টর ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারী হলেও তুরস্কের সেনাবাহিনীর অতন্দ্র প্রহরার কারণে এবং ক্ষমতায় টিকে থাকার স্বার্থে তায়েফ এরদোগান সবার সঙ্গে আপস করে চলছেন। যার কারণে তিন মেয়াদে তারা ক্ষমতায় আছে, নইলে বহু আগেই মিসরের ব্রাদারহুড নেতা মুহম্মদ মুরসির ভাগ্যবরণ করতে হতো তুরস্কের এরদোগানকে। তুরস্কের এরদোগান সরকারের বাইরে এক আর অন্তরে অন্যরকম হওয়ার কারণে প্রথম তিন বছর তুরস্ক নানা অজুহাতে আইএসের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশনে যায়নি। বরং পুরো ইউরোপ, আমেরিকা ও অন্যান্য দেশের যোদ্ধারা তুরস্ক হয়ে বিনাবাধায় আইএস বাহিনীতে যোগ দিয়েছে। তুরস্ক বাধা দিলে এত বিদেশি যোদ্ধা আইএস বাহিনীতে যোগ দিতে পারত না। এখন শেষ দিকে ২০১৫ সালে এসে তুরস্ক বাহ্যিকভাবে আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেও বাস্তবে তাদের টার্গেট হচ্ছে উত্তর ইরাক-সিরিয়ার কুর্দি বাহিনী, যারা প্রকৃতপক্ষে সাফল্যের সঙ্গে যুদ্ধ করছে আইএসের বিরুদ্ধে। সুতরাং প্রকারান্তরে তুরস্কের অভিযানে সুবিধা পাচ্ছে আইএস। এহেন তুরস্ক নতুন ঘোষিত ইসলামিক সামরিক জোটের সদস্য হওয়ায় জোটের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সামরিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। এ পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে, তাতে নবগঠিত জোটকে সামরিক জোট বলা হলেও সদস্যভুক্ত দেশগুলোর সামরিক বাহিনীর সংশ্লিষ্টতা কতখানি থাকবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে যতটুকু জানা গেছে তাতে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী আপাতত জোটের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত হবে না। গোয়েন্দা তথ্য, জঙ্গিদের আন্তদেশীয় চলাচল সম্পর্কিত তথ্য আদান-প্রদান এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্টতা।

যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও তুরস্কের রাজনৈতিক অবস্থান এবং ভূমিকার অস্পষ্টতার কারণে আইএসকে ঘিরে মধ্যপ্রাচ্যের সংকট দিন দিন জটিল আকার ধারণ করছে। ইরানকে কাবু করাসহ মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষা করাই যুক্তরাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য হওয়ার কারণে আইএস দমন তাদের কাছে সব সময়ই গৌণ হয়ে থাকছে। সৌদি আরবের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। আর তুরস্কের বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের আদর্শ এবং আইএসের আদর্শ এক ও অভিন্ন। অনেকেই মনে করছেন নতুন ইসলামিক সামরিক জোটের লক্ষ্য ইরানসহ মধ্যপ্রাচ্যের শিয়াদের বিরুদ্ধে এক ধরনের রাজনৈতিক কূটনৈতিক চাপ ব্যতিরেকে অন্য কিছু নয়।

মধ্যপ্রাচ্যের আরব ভূখণ্ডে আইএসের ধ্বংসযজ্ঞ এবং বর্বরতা চলছে প্রায় দুই তিন বছর ধরে। কিন্তু আরব দেশসমূহের জোট আরব লীগ এ পর্যন্ত সংকটের সমাধানে একটি উদ্যোগও নেয়নি বা নিতে পারেনি। সব মুসলমান দেশের সংস্থা ওআইসি একেবারে নীরব ও নিস্তব্ধ। এ দুটি সংস্থা যেসব কারণে অকার্যকর হয়ে আছে সেগুলোর সমাধান ব্যতিরেকে মুসলমান দেশসমূহের নতুন কোনো জোট আদৌ কার্যকর হতে পারবে কিনা সে প্রশ্ন সঙ্গত কারণেই উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে এ জোট কি মুসলমান রাষ্ট্রসমূহকে ঐক্যবদ্ধ করবে, নাকি বিভাজনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে। আইএস, আল কায়েদা ধর্মান্ধ জঙ্গি দমনই যদি লক্ষ্য হয়, তাহলে সবাই এককাতারে আসতে পারছে না কেন? এ প্রশ্নের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত যে জোটই করা হোক না কেন তা খুব একটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না।

     লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

           ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা