শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০২, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন শুনে আমি খুব আশাবাদী হয়েছিলাম। অনেক দিন ধরেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট নিয়ে আমরা নানা কথা বলে আসছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর জামায়াতে ইসলামীর অস্তিত্বই সংকটের মুখে পড়ে। বিএনপির মতো একটি বড় দলের আশ্রয় না পেলে এই সুযোগেই বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে জামায়াত নামের বিষবৃক্ষটি উপড়ে ফেলা যেত।  কিন্তু এত ঝড়ঝাপটা সত্ত্বেও বিএনপিকে আঁকড়ে ধরে টিকে আছে দলটি। তাই বিজয়ের মাসে খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যাবেন শুনে আশাবাদী হয়েছিলাম, ভেবেছিলাম বুঝি জামায়াতের খপ্পর থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিজয়ের মাসটিকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। বক্তব্যে যখন তিনি বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্স দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন, আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। কিন্তু আমার মুগ্ধতা কাটতে, আশা হতাশায় বদলে যেতে কয়েক সেকেন্ড সময় লেগেছে। আশার বদলে আমার মনে বিস্ময় জাগে, ৪৪ বছর পরে এসে বেগম জিয়া কেন ইতিহাসের কিছু মীমাংসিত সত্যের পুকুরে বিতর্কের এমন উথাল-পাথাল ঢেউ তুললেন?

বেগম খালেদা জিয়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেছেন, এই সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। একেক বইয়ে একেক কথা লেখা আছে। বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা নিয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছেন। বেগম জিয়া বলেছেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন বলেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। বেগম জিয়ার কথা শুনে আমার তার দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি হওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর একটি কথা মনে পড়ে গেল। সাকা একটি প্রাণীর কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, ওই প্রাণীর লেজ যতই পাইপের ভিতরে রাখা হোক, ছেড়ে দিলেই ট্যাং করে বাঁকা হয়ে যাবে। বিএনপি যতই মুক্তিযুদ্ধের কথা বলুক, মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ করুক, তাদের আসল অবস্থান জামায়াতের পক্ষেই। নইলে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চাননি, আর জিয়ার ঘোষণার পরই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল; এ কথা হাজারবার বললেও, বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বের কোনো পাগলেও বিশ্বাস করবে না।

মুক্তিযুদ্ধ নয় মাসের বটে, তবে তার পেছনে আছে মুক্তিসংগ্রামের দীর্ঘ ইতিহাস। সে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা। ঘটনাচক্রে জিয়াউর রহমান ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে একটি ঘোষণা পাঠ করেছিলেন বটে, তাতে বঙ্গবন্ধুর অবদান মিছে হয়ে যায় না। তবে জিয়াউর রহমান যে ঘোষণাটুকু পাঠ করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তার গুরুত্বও কম নয়। তখন সেনাবাহিনীর একজন মেজরের কণ্ঠে এমন একটি ঘোষণা অবশ্যই দেশের মানুষকে, মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রাণিত করেছে। কিন্তু জিয়া ঘোষণা না দিলে মুক্তিযুদ্ধই হতো না, এমন দাবি বেঁচে থাকতে জিয়াউর রহমান নিজেও কখনো করেননি। আমার ধারণা, খালেদা জিয়ার কথা শুনে জিয়াউর রহমানের আত্মাও লজ্জা পাচ্ছে। বেগম জিয়া এ কে খন্দকারের যে বইয়ের রেফারেন্স দিয়েছেন, তাতেও কিন্তু জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলা হয়নি। একটি বইয়ের একটি অংশ বিশ্বাস করবেন, আরেকটি অংশ এড়িয়ে যাবেন, এমন দ্বৈত অবস্থান শুধু হাসির খোরাকই জোগায়। খালেদা জিয়া যে সুরে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করতে চেয়েছেন, সেই একই সুরে অনেক দিন ধরেই একটি মহল বলে আসছে, বঙ্গবন্ধু কেন ৭ মার্চ বা তার আগে স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি? কেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেন? পাকিস্তানিদের হামলার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধটি মুক্তিযুদ্ধ নয়, বিশ্বে পরিচিত হতে পারত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র আন্দোলন হিসেবে। এটাই বঙ্গবন্ধুর কৃতিত্ব। তিনি একটা জাতিকে মুক্তির প্রশ্নে একাট্টা করতে পেরেছিলেন। সারা বিশ্ব একাত্তরে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল এ জন্যই।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক তোলার চেষ্টা আগেও হয়েছে। ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাই ডেভিড বার্গম্যান বাংলাদেশে বসে, এই বিতর্কে ঘি ঢালার চেষ্টা করেন। কিন্তু বারবার এই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। সব বিতর্ক মিলিয়ে গেছে বুদবুদের মতো। খালেদা জিয়ার মতো একজন দায়িত্বশীল নেত্রী কেন এই বিতর্কে নিজেকে জড়ালেন? শহীদদের সংখ্যা ৩০ লাখ না হয়ে ২৯ লাখ হলে বা ৩১ লাখ হলে তার লাভ বা ক্ষতি কি? শহীদদের সংখ্যা কম হলে কি নিজামীর ফাঁসি আটকে যাবে? বিশ্বের সব দেশে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নির্ধারিত হয় সে দেশের সরকারের দাবি অনুযায়ী। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোনো সরকার শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কে জড়ায়নি। এই সময়ে খালেদা জিয়া নিজে তিনবার প্রধানমন্ত্রী, পঁচাত্তরের পর ছয় বছর দেশের সর্বেসর্বা ছিলেন তার স্বামী জিয়াউর রহমান। কিন্তু তখন তারা এই বিতর্কের মীমাংসা করার চেষ্টা করেননি। কারণ তারাও জানেন, সত্য নিয়ে বিতর্ক করা যায়, সত্য মুছে ফেলা যায় না, ইতিহাস বদলে ফেলা যায় না।

খালেদা জিয়া কি এসব কথা মুখ ফসকে বলেছেন, না জেনে বলেছেন, নাকি জেনেশুনে ইচ্ছা করেই বলেছেন? আমার ধারণা তিনি বুঝেশুনে ইচ্ছা করেই পানি ঘোলা করতে চাইছেন। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠকারী, মুক্তিযুদ্ধে জেড ফোর্সের কমান্ডার, জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ খেতাব ‘বীরউত্তম’ পাওয়া জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বিএনপি অনেক আগেই জামায়াতের আদর্শে নিজেদের বদলে নিয়েছে। কেউ কেউ এখন বিএনপিকে জামায়াতবাদী দল বলে অভিহিত করেন। জিয়াউর রহমান নিজে বেঁচে থাকতে কখনো বঙ্গবন্ধুকে খাটো করে নিজেকে বড় করার চেষ্টা করেননি। কিন্তু তার ছেলে তারেক রহমান বারবার বঙ্গবন্ধুকে হেয় করেছেন। ’৯২ সাল থেকে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করলেও এতদিন বেগম খালেদা জিয়ার মুখে বঙ্গবন্ধুকে হেয় করে এমন কিছু শুনিনি। কিন্তু তিনি তার সব আড়াল ছেড়ে ফেলে স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। জিয়াকে বড় করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করার চেষ্টা করতে হবে কেন? মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করলে তো আসলে জিয়াকেও খাটো করা হয়। কারণ জিয়ার জীবনের সবচেয়ে গৌরবের অধ্যায়ও এই মুক্তিযুদ্ধই। মূলত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর থেকেই তাদের বাঁচাতে নানামুখী তত্পরতা-লবিং শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। লন্ডনে বসে তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের নতুন ইতিহাস রচনা করতে থাকেন। আর সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তান যেভাবে গণহত্যার দায় অস্বীকার করে ঔদ্ধত্য দেখিয়েছে, তারপর খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্য অজ্ঞতা বা মুখ ফসকে হতে পারে না। সবকিছু দারুণ মালা গাঁথা। মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই এখনো বিএনপিতে আছেন। তবে বাস্তবতা হলো জামায়াত প্রভাবিত বিএনপির অবস্থান এখন স্পষ্টতই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে।

বিএনপি-জামায়াতের অশুভ জোটের সমালোচনা করলেই অনেকে বলেন, আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিল, তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? প্রথম কথা হলো, বিএনপি-জামায়াত যেমন ফেবিকল জোট, আওয়ামী লীগ-জামায়াতের তেমন কোনো জোট ছিল না, ছিল সমান্তরাল আন্দোলন। তবুও জামায়াতের সঙ্গে যে কোনো সমান্তরাল তত্পরতার নিন্দা জানাই আমি, তখনো জানিয়েছি। জামায়াতের সঙ্গে সমান্তরাল আন্দোলন করে আওয়ামী লীগ যেটুকু পাপ করেছিল, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তা স্খলন করছে। নিজামী-মুজাহিদের গাড়িতে পতাকা প্রসঙ্গ এলেই বিএনপি থেকে বলা হয়, আওয়ামী লীগই আগে স্বাধীনতাবিরোধী মাওলানা নুরুল ইসলাম ও ফায়জুল হককে মন্ত্রী করেছিল। খুব খারাপ করেছিল। এটা করা একদম ঠিক হয়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক ভালো কাজ তো বিএনপি এসে অনুসরণ করেনি, এই খারাপ কাজটা কেন অনুসরণ করতে হলো? একটা ভুল বা অন্যায় কখনোই আরেকটা ভুলকে জায়েজ করে না। তবে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে পতাকা দেওয়ার প্রতিযোগিতা হলে প্রথম হবেন জিয়াউর রহমানই। তিনিই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন, মন্ত্রী বানিয়েছিলেন আবদুল আলিমকে। পিছিয়ে নেই এরশাদও। মান্নান, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আনোয়ার জাহিদদের গাড়িতে পতাকা উঠেছে তার আমলেই। আর খালেদা জিয়া যখন নিজামী-মুজাহিদের সঙ্গে নুরুল ইসলাম আর ফায়জুল হকের তুলনা করেন, তখনো তা হাস্যকর শোনায়। একাত্তরে কেউ নুরুল ইসলাম বা ফায়জুল হককে চিনত না। আর নিজামী-মুজাহিদ ছিল আল বদরদের নেতা। রাজাকারকে গালি দিলে বিএনপি সমর্থকরা বলেন, আওয়ামী লীগ যে স্বৈরাচারকে নিয়ে ঘর করছে, সেটা দেখেন না। অবশ্যই দেখি এবং তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের রাজনীতিতে ভোটের হিসাব আর জোটের হিসাবে ফাঁক গলে একাত্তরে পরাজিত রাজাকার আর নব্বইয়ে পতিত স্বৈরাচাররা এখন বা তখন ক্ষমতার কাছাকাছি। এ আমাদের সবার গ্লানি, সবার ব্যর্থতা। রাজনীতি থেকে রাজাকার-স্বৈরাচার সবাইকে দূর করতে হবে। তবে একটি দেশের জন্মের বিরোধিতা করা; হত্যা-ধর্ষণ, লুটপাট-অগ্নিসংযোগের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ করা আর নির্বাচিত সরকারকে বন্দুকের মুখে হটিয়ে ক্ষমতায় আসা সমান অপরাধ নয়। খুনও অপরাধ, চুরিও অপরাধ। আমি দুটিকেই ঘৃণা করি। তবে খুনকে বেশি ঘৃণা করি, খুনের শাস্তিও সর্বোচ্চ। আর জিয়া যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় এসেছেন, এরশাদও তো তাকে অনুসরণ করেছেন মাত্র। এরশাদ পতনের ২৫ বছর হয়েছে, এখনো কিন্তু আমি তার বিচারের আশা ছেড়ে দেইনি। ৪৪ বছর পর যদি যুদ্ধাপরাধের বিচার হতে পারে; ৪৪ বছর পর কেন মঞ্জুর-নূর হোসেন, ডা. মিলন হত্যার বিচার হতে পারবে না?

খালেদা জিয়া-তারেক রহমান মিলে ইতিহাসের যতই ভুল পাঠ দেওয়ার চেষ্টা করুন, তাতে হয়তো সাময়িক বিভ্রম সৃষ্টি করা যাবে কিন্তু ইতিহাস বদলানো যাবে না। পঁচাত্তরের পর ২১ বছরে বিকৃতির অনেক চেষ্টা হয়েছে, সফল হওয়া যায়নি। ইতিহাস আসলে বিকৃত করা যায় না, বদলানো যায় না। ইতিহাসে শুধু সত্যটাই লেখা থাকে।  বরং খালেদা জিয়া যতই ইতিহাসের ভুল পাঠ নেবেন, ততই ভুলের ফাঁদে জড়াবেন। একসময় হয়তো চাইলেও জামায়াতের পাতা সেই ফাঁদ থেকে তিনি বেরুতে পারবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা