শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০২, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন শুনে আমি খুব আশাবাদী হয়েছিলাম। অনেক দিন ধরেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট নিয়ে আমরা নানা কথা বলে আসছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর জামায়াতে ইসলামীর অস্তিত্বই সংকটের মুখে পড়ে। বিএনপির মতো একটি বড় দলের আশ্রয় না পেলে এই সুযোগেই বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে জামায়াত নামের বিষবৃক্ষটি উপড়ে ফেলা যেত।  কিন্তু এত ঝড়ঝাপটা সত্ত্বেও বিএনপিকে আঁকড়ে ধরে টিকে আছে দলটি। তাই বিজয়ের মাসে খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যাবেন শুনে আশাবাদী হয়েছিলাম, ভেবেছিলাম বুঝি জামায়াতের খপ্পর থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিজয়ের মাসটিকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। বক্তব্যে যখন তিনি বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্স দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন, আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। কিন্তু আমার মুগ্ধতা কাটতে, আশা হতাশায় বদলে যেতে কয়েক সেকেন্ড সময় লেগেছে। আশার বদলে আমার মনে বিস্ময় জাগে, ৪৪ বছর পরে এসে বেগম জিয়া কেন ইতিহাসের কিছু মীমাংসিত সত্যের পুকুরে বিতর্কের এমন উথাল-পাথাল ঢেউ তুললেন?

বেগম খালেদা জিয়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেছেন, এই সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। একেক বইয়ে একেক কথা লেখা আছে। বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা নিয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছেন। বেগম জিয়া বলেছেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন বলেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। বেগম জিয়ার কথা শুনে আমার তার দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি হওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর একটি কথা মনে পড়ে গেল। সাকা একটি প্রাণীর কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, ওই প্রাণীর লেজ যতই পাইপের ভিতরে রাখা হোক, ছেড়ে দিলেই ট্যাং করে বাঁকা হয়ে যাবে। বিএনপি যতই মুক্তিযুদ্ধের কথা বলুক, মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ করুক, তাদের আসল অবস্থান জামায়াতের পক্ষেই। নইলে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চাননি, আর জিয়ার ঘোষণার পরই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল; এ কথা হাজারবার বললেও, বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বের কোনো পাগলেও বিশ্বাস করবে না।

মুক্তিযুদ্ধ নয় মাসের বটে, তবে তার পেছনে আছে মুক্তিসংগ্রামের দীর্ঘ ইতিহাস। সে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা। ঘটনাচক্রে জিয়াউর রহমান ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে একটি ঘোষণা পাঠ করেছিলেন বটে, তাতে বঙ্গবন্ধুর অবদান মিছে হয়ে যায় না। তবে জিয়াউর রহমান যে ঘোষণাটুকু পাঠ করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তার গুরুত্বও কম নয়। তখন সেনাবাহিনীর একজন মেজরের কণ্ঠে এমন একটি ঘোষণা অবশ্যই দেশের মানুষকে, মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রাণিত করেছে। কিন্তু জিয়া ঘোষণা না দিলে মুক্তিযুদ্ধই হতো না, এমন দাবি বেঁচে থাকতে জিয়াউর রহমান নিজেও কখনো করেননি। আমার ধারণা, খালেদা জিয়ার কথা শুনে জিয়াউর রহমানের আত্মাও লজ্জা পাচ্ছে। বেগম জিয়া এ কে খন্দকারের যে বইয়ের রেফারেন্স দিয়েছেন, তাতেও কিন্তু জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলা হয়নি। একটি বইয়ের একটি অংশ বিশ্বাস করবেন, আরেকটি অংশ এড়িয়ে যাবেন, এমন দ্বৈত অবস্থান শুধু হাসির খোরাকই জোগায়। খালেদা জিয়া যে সুরে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করতে চেয়েছেন, সেই একই সুরে অনেক দিন ধরেই একটি মহল বলে আসছে, বঙ্গবন্ধু কেন ৭ মার্চ বা তার আগে স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি? কেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেন? পাকিস্তানিদের হামলার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধটি মুক্তিযুদ্ধ নয়, বিশ্বে পরিচিত হতে পারত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র আন্দোলন হিসেবে। এটাই বঙ্গবন্ধুর কৃতিত্ব। তিনি একটা জাতিকে মুক্তির প্রশ্নে একাট্টা করতে পেরেছিলেন। সারা বিশ্ব একাত্তরে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল এ জন্যই।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক তোলার চেষ্টা আগেও হয়েছে। ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাই ডেভিড বার্গম্যান বাংলাদেশে বসে, এই বিতর্কে ঘি ঢালার চেষ্টা করেন। কিন্তু বারবার এই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। সব বিতর্ক মিলিয়ে গেছে বুদবুদের মতো। খালেদা জিয়ার মতো একজন দায়িত্বশীল নেত্রী কেন এই বিতর্কে নিজেকে জড়ালেন? শহীদদের সংখ্যা ৩০ লাখ না হয়ে ২৯ লাখ হলে বা ৩১ লাখ হলে তার লাভ বা ক্ষতি কি? শহীদদের সংখ্যা কম হলে কি নিজামীর ফাঁসি আটকে যাবে? বিশ্বের সব দেশে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নির্ধারিত হয় সে দেশের সরকারের দাবি অনুযায়ী। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোনো সরকার শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কে জড়ায়নি। এই সময়ে খালেদা জিয়া নিজে তিনবার প্রধানমন্ত্রী, পঁচাত্তরের পর ছয় বছর দেশের সর্বেসর্বা ছিলেন তার স্বামী জিয়াউর রহমান। কিন্তু তখন তারা এই বিতর্কের মীমাংসা করার চেষ্টা করেননি। কারণ তারাও জানেন, সত্য নিয়ে বিতর্ক করা যায়, সত্য মুছে ফেলা যায় না, ইতিহাস বদলে ফেলা যায় না।

খালেদা জিয়া কি এসব কথা মুখ ফসকে বলেছেন, না জেনে বলেছেন, নাকি জেনেশুনে ইচ্ছা করেই বলেছেন? আমার ধারণা তিনি বুঝেশুনে ইচ্ছা করেই পানি ঘোলা করতে চাইছেন। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠকারী, মুক্তিযুদ্ধে জেড ফোর্সের কমান্ডার, জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ খেতাব ‘বীরউত্তম’ পাওয়া জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বিএনপি অনেক আগেই জামায়াতের আদর্শে নিজেদের বদলে নিয়েছে। কেউ কেউ এখন বিএনপিকে জামায়াতবাদী দল বলে অভিহিত করেন। জিয়াউর রহমান নিজে বেঁচে থাকতে কখনো বঙ্গবন্ধুকে খাটো করে নিজেকে বড় করার চেষ্টা করেননি। কিন্তু তার ছেলে তারেক রহমান বারবার বঙ্গবন্ধুকে হেয় করেছেন। ’৯২ সাল থেকে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করলেও এতদিন বেগম খালেদা জিয়ার মুখে বঙ্গবন্ধুকে হেয় করে এমন কিছু শুনিনি। কিন্তু তিনি তার সব আড়াল ছেড়ে ফেলে স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। জিয়াকে বড় করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করার চেষ্টা করতে হবে কেন? মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করলে তো আসলে জিয়াকেও খাটো করা হয়। কারণ জিয়ার জীবনের সবচেয়ে গৌরবের অধ্যায়ও এই মুক্তিযুদ্ধই। মূলত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর থেকেই তাদের বাঁচাতে নানামুখী তত্পরতা-লবিং শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। লন্ডনে বসে তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের নতুন ইতিহাস রচনা করতে থাকেন। আর সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তান যেভাবে গণহত্যার দায় অস্বীকার করে ঔদ্ধত্য দেখিয়েছে, তারপর খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্য অজ্ঞতা বা মুখ ফসকে হতে পারে না। সবকিছু দারুণ মালা গাঁথা। মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই এখনো বিএনপিতে আছেন। তবে বাস্তবতা হলো জামায়াত প্রভাবিত বিএনপির অবস্থান এখন স্পষ্টতই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে।

বিএনপি-জামায়াতের অশুভ জোটের সমালোচনা করলেই অনেকে বলেন, আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিল, তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? প্রথম কথা হলো, বিএনপি-জামায়াত যেমন ফেবিকল জোট, আওয়ামী লীগ-জামায়াতের তেমন কোনো জোট ছিল না, ছিল সমান্তরাল আন্দোলন। তবুও জামায়াতের সঙ্গে যে কোনো সমান্তরাল তত্পরতার নিন্দা জানাই আমি, তখনো জানিয়েছি। জামায়াতের সঙ্গে সমান্তরাল আন্দোলন করে আওয়ামী লীগ যেটুকু পাপ করেছিল, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তা স্খলন করছে। নিজামী-মুজাহিদের গাড়িতে পতাকা প্রসঙ্গ এলেই বিএনপি থেকে বলা হয়, আওয়ামী লীগই আগে স্বাধীনতাবিরোধী মাওলানা নুরুল ইসলাম ও ফায়জুল হককে মন্ত্রী করেছিল। খুব খারাপ করেছিল। এটা করা একদম ঠিক হয়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক ভালো কাজ তো বিএনপি এসে অনুসরণ করেনি, এই খারাপ কাজটা কেন অনুসরণ করতে হলো? একটা ভুল বা অন্যায় কখনোই আরেকটা ভুলকে জায়েজ করে না। তবে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে পতাকা দেওয়ার প্রতিযোগিতা হলে প্রথম হবেন জিয়াউর রহমানই। তিনিই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন, মন্ত্রী বানিয়েছিলেন আবদুল আলিমকে। পিছিয়ে নেই এরশাদও। মান্নান, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আনোয়ার জাহিদদের গাড়িতে পতাকা উঠেছে তার আমলেই। আর খালেদা জিয়া যখন নিজামী-মুজাহিদের সঙ্গে নুরুল ইসলাম আর ফায়জুল হকের তুলনা করেন, তখনো তা হাস্যকর শোনায়। একাত্তরে কেউ নুরুল ইসলাম বা ফায়জুল হককে চিনত না। আর নিজামী-মুজাহিদ ছিল আল বদরদের নেতা। রাজাকারকে গালি দিলে বিএনপি সমর্থকরা বলেন, আওয়ামী লীগ যে স্বৈরাচারকে নিয়ে ঘর করছে, সেটা দেখেন না। অবশ্যই দেখি এবং তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের রাজনীতিতে ভোটের হিসাব আর জোটের হিসাবে ফাঁক গলে একাত্তরে পরাজিত রাজাকার আর নব্বইয়ে পতিত স্বৈরাচাররা এখন বা তখন ক্ষমতার কাছাকাছি। এ আমাদের সবার গ্লানি, সবার ব্যর্থতা। রাজনীতি থেকে রাজাকার-স্বৈরাচার সবাইকে দূর করতে হবে। তবে একটি দেশের জন্মের বিরোধিতা করা; হত্যা-ধর্ষণ, লুটপাট-অগ্নিসংযোগের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ করা আর নির্বাচিত সরকারকে বন্দুকের মুখে হটিয়ে ক্ষমতায় আসা সমান অপরাধ নয়। খুনও অপরাধ, চুরিও অপরাধ। আমি দুটিকেই ঘৃণা করি। তবে খুনকে বেশি ঘৃণা করি, খুনের শাস্তিও সর্বোচ্চ। আর জিয়া যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় এসেছেন, এরশাদও তো তাকে অনুসরণ করেছেন মাত্র। এরশাদ পতনের ২৫ বছর হয়েছে, এখনো কিন্তু আমি তার বিচারের আশা ছেড়ে দেইনি। ৪৪ বছর পর যদি যুদ্ধাপরাধের বিচার হতে পারে; ৪৪ বছর পর কেন মঞ্জুর-নূর হোসেন, ডা. মিলন হত্যার বিচার হতে পারবে না?

খালেদা জিয়া-তারেক রহমান মিলে ইতিহাসের যতই ভুল পাঠ দেওয়ার চেষ্টা করুন, তাতে হয়তো সাময়িক বিভ্রম সৃষ্টি করা যাবে কিন্তু ইতিহাস বদলানো যাবে না। পঁচাত্তরের পর ২১ বছরে বিকৃতির অনেক চেষ্টা হয়েছে, সফল হওয়া যায়নি। ইতিহাস আসলে বিকৃত করা যায় না, বদলানো যায় না। ইতিহাসে শুধু সত্যটাই লেখা থাকে।  বরং খালেদা জিয়া যতই ইতিহাসের ভুল পাঠ নেবেন, ততই ভুলের ফাঁদে জড়াবেন। একসময় হয়তো চাইলেও জামায়াতের পাতা সেই ফাঁদ থেকে তিনি বেরুতে পারবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৩ সেকেন্ড আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ