শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫০, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

শৃংখল ভেঙেছি আমি

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
শৃংখল ভেঙেছি আমি

পায়ে একটা শেকল ছিল আমার। শক্ত শেকল। সেই শেকলটা এই সেদিন আমি ভেঙেছি। ভেঙে, দিল্লি থেকে বেরিয়েছি, ভারতের অন্য শহরে ঢুকেছি। এতকাল দিল্লির বাইরে বের হওয়া মানে ছিল ভারতের বাইরে বের হওয়া। দিল্লি ছাড়া ভারতের অন্য কোনও রাজ্যে আমি প্রবেশাধিকার পাবো না, পেলেও সে রাজ্যের মুসলমানরা আমার বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করবে।  রাজ্য সরকার আমাকে তড়িঘড়ি বিদেয় করবে। এরকমই জানতাম। কিন্তু সেই জানাটা যে রাজ্য ভুল প্রমাণ করলো, সে কেরালা।

শেকলটা আমাকে পরানো হয়েছিল ২০০৭ সালে। হায়দারাবাদের প্রেসক্লাবে আমার ওপর হামলা হওয়ার পর। আক্রমণকারীদের অবশ্য শাস্তি দেয়নি কেউ। আক্রান্তকেই দিয়েছে। আমাকে আমার কলকাতার বাড়িতে গৃহবন্দি অবস্থায় থাকতে হয়েছিল চার মাস। চাপ দেওয়া হয়েছিল কলকাতা থেকে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য থেকে, অথবা ভারতবর্ষ থেকে যেন দূরে কোথাও চলে যাই আমি। আমি কিন্তু মেরুদণ্ড শক্ত করে ছিলাম। ওদের অনুরোধে, আদেশে, হুমকিতে, চোখ রাঙানিতে এতটুকু কাঁপিনি। একটা সাজানো দাঙ্গার আয়োজন করে শেষ অবধি আমাকে তাড়িয়ে ছেড়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার।  গিয়ে পড়েছিলাম রাজস্থানে। ওখান থেকেও তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এক রাজ্য তাড়ালে, সব রাজ্যই তাড়ায়। সে রাজ্য যে দলই শাসন করুক না কেন। শেষ অবধি রাজধানীতে সামান্য স্থান জুটলো। কিন্তু ওই রাজধানী থেকেও সাড়ে তিন মাস পর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করেছে। রাজনীতি তখন অমনই ছিল। বারবার ফিরেছি ভারতবর্ষে। বারবারই আমাকে পত্রপাঠ বিদেয় করা হয়েছে। তিন বছর পর অবশ্য ভারতবর্ষে বাস করার রাজনৈতিক অনুমতি পেয়েছি। আইনের অনুমতি যদিও সবসময় ছিল। আইন অমান্য রাজনীতিকরা যে কিভাবে করে তা না দেখলে বিশ্বাস হবে না। তখনই আমাকে সরকার পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিমবঙ্গের সরকার তোমাকে চায় না, ওখানে যাওয়ার চেষ্টা করো না।

কোনও রাজ্যই তো আমাকে চাইবে না। কোনও রাজ্যেই তাহলে আমার যাওয়া চলবে না। সব রাজ্যই ভাববে আমার উপস্থিতিতে মুসলমানরা উত্তেজিত হবে, দাঙ্গা টাঙ্গা বেঁধে যাবে। এই ভেবে আমি চুপ হয়ে ছিলাম। ভেবেছিলাম দিল্লির বাইরে বুঝি কোথাও আর কখনও যাওয়া চলবে না। কত কত আমন্ত্রণ যে ফিরিয়ে দিয়েছি। দিল্লির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বক্তৃতার জন্য ডেকেছে। যাইনি। কিছু দিন আগে দিল্লিতে টাইমস অব ইন্ডিয়ার লিটারেচার ফেস্টিভেল আর দিল্লি লিটারেচার ফেস্টিভেলে যোগ দেওয়ার পর আশংকা কিছুটা কেটেছে।

ওই ফেস্টিভেলগুলোয় শর্ত দিয়েছিলাম, আমার নাম কোথাও যাবে না, কোনও খবরে বা বিজ্ঞাপনে। আমি আচমকা উপস্থিত হবো। আয়োজকরা আমার শর্ত মেনে নিয়েছিলেন। 

এই প্রথম দিল্লির বাইরে কোথাও যেতে আমি প্রস্তুত হলাম। কেরালা লিট ফেস্টে যোগ দেওয়ার জন্য প্রখ্যাত মালায়ালি লেখক এবং কবি সচ্চিদানন্দনের আমন্ত্রণে আমার মনে হলো এবার হয়তো বাইরে বের হওয়ার সময় হয়েছে, গায়ে তো অনেক মরচে ধরলো। বলে দিলাম, যাবো। পায়ের শেকল ঝনঝনিয়ে উঠলো। ঘনিষ্ঠ বন্ধু যারা আমার পরিকল্পনা আঁচ করতে পেরেছে, তারাই বলেছে না যেও না, কালিকুটে প্রচুর মুসলমান। ভয় হয় কী জানি কী হয়। লক্ষ্য করলাম আমি কারও বাধা মানছি না।

বাধা মানছি না তারপরও হায়দারাবাদের ঘটনা মনে পড়ে  একটুখানি ভয় ভয় লাগছিল। কিন্তু ফেস্টিভেলের আয়োজকরা, সচ্চিদানন্দনও, আমাকে আশ্বাস দিলেন। বললেন, কালিকুট ভালো জায়গা, এখানের মুসলিমরা অনেক শান্তিপ্রিয়। আমার ওপর কোনও আক্রমণ হবে না। শেষ পর্যন্ত গেলাম। কালিকুটে নেমে দেখি, আমার জন্য অগুনতি পুলিশ এয়ারপোর্টে। আরও অবাক কাণ্ড। শত শত টুপিপরা মুসলমান দাঁড়িয়ে আছে। ওরা কি আমাকে মারতে এসেছে নাকি কেরালার মাটিতে আমার পা দেওয়ার বিরুদ্ধে মিছিল করতে এসেছে! এয়ারপোর্টের অফিসাররা জানালেন ওরা ওদের কোনও এক ধর্মগুরু আসছে হায়দারাবাদ থেকে, তাঁকেই দেখতে এসেছে। যত তাড়াতাড়ি পারি এয়ারপোর্ট থেকে আমি বেরোতে চাইছি। আমার গাড়ির সামনে পেছনে পুলিশের প্যাঁ পুঁ গাড়ি। দ্যা রাভিজ নামের এক পাঁচতারা হোটেলে নিয়ে এলো। হোটেলেও আমার দেহরক্ষী-পুলিশে গিজ গিজ করছে। আয়োজকদের বললাম, পুলিশ কমিয়ে দাও। এত পুলিশ দেখে আমার অস্বস্তি হচ্ছে। আমি ভিআইপি নই। ডেথথ্রেট আছে বলে পুলিশি পাহারা আছে। কিন্তু পুলিশের সংখ্যার তো একটা সীমা আছে। কিন্তু জেড সিকিউরিটিতে সীমা টীমা একটু কমই থাকে। অন্য রাজ্যে দেখিনি, কিন্তু কেরালায় দেখলাম বেশ ক’জন মহিলা পুলিশ আমার বডিগার্ড। মহিলাদের কোমরে পিস্তল। দেখে ভালো লাগলো। কিন্তু হোটেল রুমের দরজায় রাতে পঁচিশজন পুলিশ দাঁড়িয়ে থাকার কোনও মানে হয় না।

হোটেল আমাকে স্বাগত জানালো। গলায় একটা এলাচ আর লবঙ্গের মালা পরিয়ে দিল। কপালে লাগিয়ে দিল চন্দনের ফোঁটা। এলাচের মালা আমি বোধহয় প্রথম পরেছি। কেরালায় আগেও গিয়েছি আমি, তবে কালিকুটে এই প্রথম। কেরালায় আগে যে জিনিসটা লক্ষ্য করেছি, এবারও করলাম, সবাই হয় মালায়ালাম বলবে নয়তো ইংরেজি বলবে, কিন্তু হিন্দি বলবে না।

অনুষ্ঠান হচ্ছে কালিকুটের সমুদ্র সৈকতে। আইডিয়াটা নিঃসন্দেহে চমৎকার। পরদিন সৈকতের ফেস্টিভেলে ঢোকার পথে সাংবাদিক আর ফটোগ্রাফারদের তুমুল ভিড়। কেন? কী করে ওরা জানলো আমি আসবো? আমার নাম তো কোথাও লেখা হয়নি। না খবরে, না বিজ্ঞাপনে, না ফেস্টিভেলের প্রোগ্রামে! আয়োজকদের মধ্য থেকে কেউ একজন বললেন, ‘হয়তো গন্ধ পেয়েছে তোমার’। আমার গা থেকে কি গন্ধ বেরোয়! হয়তো পুলিশের আনাগোনা দেখে টের পেয়েছে। আমার অনুষ্ঠান শুরু হলো। জ্যাম প্যাকড প্যাভিলিয়ন। মঞ্চে উৎসবের প্রেসিডেন্ট সচ্চিদানন্দনের সঙ্গে সাহিত্য, নারী, সমাজ, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে দেড় ঘণ্টা কথোপকথন চললো। আমার কিছু কবিতার ইংরেজি অনুবাদ পড়লাম। সচ্চিদানন্দনও আমার কবিতা পড়ে শোনালেন। দর্শকের সারিতে অনেক শিক্ষিত মানুষ ছিলেন, মুসলমানও ছিলেন। ভিড় থেকে কেউ চিৎকার করেননি, আমাকে মারতে উঠে আসেননি। সকলের উপস্থিতিতেই নিজের বিশ্বাসের কথা বলে গেছি। কাউকে খুশি করার জন্য, বা কাউকে রাগিয়ে দেওয়ার জন্য আমি কখনও কিছু বলি না।

কালিকুট ছেড়ে আসার আগে ইন্টারভিউ, সেলফি, অটোগ্রাফ, সমুদ্র দেখতে দেখতে চা খাওয়া, এম গ্রিলে সিফুড ডিনার, ভোরের সমুদ্রপাড়ে হাঁটাহাঁটি ইত্যাদি হলো। আরেকটা অদ্ভুত জিনিস ঘটেছে। কালিকুটে মিডিয়া ওয়ান নামের এক টিভি চ্যানেল আমার লম্বা একটা ইন্টারভিউ নিয়েছে। একেবারে হোটেল রুমে এসেছিল ইন্টারভিউ নিতে। ইন্টারভিউ শেষে সাংবাদিকের নাম জিজ্ঞাসা করলাম, বললো সোহেল। সোহেল মুসলমান। আরও জানলাম ‘মিডিয়া ওয়ান’ জামায়াতে ইসলামীর নিজস্ব চ্যানেল। সাংবাদিক আর ক্যামেরাম্যান চলে গেলে কিছুক্ষণ গলায় হাত বুলোলাম। গলাটা এখনও আছে, এখনও মরিনি।

‘কেরালা লিটারেচার ফেস্টিভেল’-এর সকলেই বললো কালিকুটের মুসলমানরা খুব ভালো। হ্যাঁ মুসলমানরা ভালো, তারা ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না, কিন্তু ওদের একজনও আমার মুণ্ডু চায় না, এটা ঠিক বিশ্বাসযোগ্য কথা নয়। কালিকুটের রাস্তায় টুপি আর বোরখা পরা প্রচুর মুসলমান দেখেছি। এরা কেউই ইসলামের কঠিন নীতি মানেন না— মানতে মন চাইলো না! কালিকুটের মুসলমানরা মূলত বহরা মুসলমান। এই বহরা মুসলমান অতি রক্ষণশীল। এদের আদিপুরুষ মিশর থেকে এসেছিল। নিয়ে এসেছিল ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশান। নারীর যৌনাঙ্গকর্তনের রীতি। এখনও বাচ্চা মেয়েদের যৌনাঙ্গহানি ঘটায় ওরা। এই তথ্য দেওয়ার পর লক্ষ্য করলাম বহরা মুসলমানদের ইতিহাস সম্পর্কে ফেস্টিভেলের অমুসলমান কর্তারা খুব একটা জানেন না।

কেরালার খাবার আমার খুব একটা কখনও ভালো লাগেনি। তবে শনিবার রাতে এম গ্রিলে বেশ ভালোই লেগেছে ঝাল ঝাল স্কুইড, নারকেল-চিংড়ি, চালের রুটি উপ্পাম, কালিকুট বিরানি। এম গ্রিল থেকে বের হয়ে লক্ষ্য করি কিছু মুসলমান তরুণী রেস্টুরেন্টের বাইরে বসে আছে। সম্ভবত ভেতরে আসন পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। মেয়েগুলোর মাথায় হালকা হিজাব। শাড়ির আঁচল বা ওড়না আলতো করে মাথায় দিয়ে রাখা। আমি পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় লক্ষ্য করি মেয়েরা দাঁড়ালো, কাছে এগিয়ে এলো। ওদের মুখে স্মিত হাসি। ভেবেছিলাম আমাকে তিরস্কার করবে, গালি দেবে। কিন্তু দিল না, কোনও কথাও বললো না, দুটো শিশুকে বরং আমার দিকে এগিয়ে দিল, শিশুরা আমার অটোগ্রাফের জন্য অনুরোধ করলো, ওদের নাম লিখে অটোগ্রাফ দিলাম। একজনের নাম আজিম, আরেকজনের নাম সারা। শিশুরাই বললো, ‘আমরা তোমার ফ্যান, তোমার লেখা পছন্দ করি’। আমার না বোঝার কথা নয় যে, ওই শিশুরা আমার ফ্যান নয়, ওই শিশুরা আমার বই পড়েনি।  পড়েছে ওই মেয়েরা, যে কথাটা ওই মেয়েরা কাছে এসে বলতে পারেনি, তা ওই শিশুদের দিয়ে বলিয়েছে।

আশা করছি, শুধু আশাই নয়, স্বপ্নও দেখছি, ওরা একদিন ওদের প্রতিবাদের ভাষা উচ্চারণ করার সাহস অর্জন করবে। ওরা আর ওদের যৌনাঙ্গ কেটে ফেলতে কাউকে দেবে না।  নিজের সম্মান নিয়ে মাথা উঁচু করে বাঁচবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা