শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫০, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

শৃংখল ভেঙেছি আমি

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
শৃংখল ভেঙেছি আমি

পায়ে একটা শেকল ছিল আমার। শক্ত শেকল। সেই শেকলটা এই সেদিন আমি ভেঙেছি। ভেঙে, দিল্লি থেকে বেরিয়েছি, ভারতের অন্য শহরে ঢুকেছি। এতকাল দিল্লির বাইরে বের হওয়া মানে ছিল ভারতের বাইরে বের হওয়া। দিল্লি ছাড়া ভারতের অন্য কোনও রাজ্যে আমি প্রবেশাধিকার পাবো না, পেলেও সে রাজ্যের মুসলমানরা আমার বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করবে।  রাজ্য সরকার আমাকে তড়িঘড়ি বিদেয় করবে। এরকমই জানতাম। কিন্তু সেই জানাটা যে রাজ্য ভুল প্রমাণ করলো, সে কেরালা।

শেকলটা আমাকে পরানো হয়েছিল ২০০৭ সালে। হায়দারাবাদের প্রেসক্লাবে আমার ওপর হামলা হওয়ার পর। আক্রমণকারীদের অবশ্য শাস্তি দেয়নি কেউ। আক্রান্তকেই দিয়েছে। আমাকে আমার কলকাতার বাড়িতে গৃহবন্দি অবস্থায় থাকতে হয়েছিল চার মাস। চাপ দেওয়া হয়েছিল কলকাতা থেকে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য থেকে, অথবা ভারতবর্ষ থেকে যেন দূরে কোথাও চলে যাই আমি। আমি কিন্তু মেরুদণ্ড শক্ত করে ছিলাম। ওদের অনুরোধে, আদেশে, হুমকিতে, চোখ রাঙানিতে এতটুকু কাঁপিনি। একটা সাজানো দাঙ্গার আয়োজন করে শেষ অবধি আমাকে তাড়িয়ে ছেড়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার।  গিয়ে পড়েছিলাম রাজস্থানে। ওখান থেকেও তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এক রাজ্য তাড়ালে, সব রাজ্যই তাড়ায়। সে রাজ্য যে দলই শাসন করুক না কেন। শেষ অবধি রাজধানীতে সামান্য স্থান জুটলো। কিন্তু ওই রাজধানী থেকেও সাড়ে তিন মাস পর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করেছে। রাজনীতি তখন অমনই ছিল। বারবার ফিরেছি ভারতবর্ষে। বারবারই আমাকে পত্রপাঠ বিদেয় করা হয়েছে। তিন বছর পর অবশ্য ভারতবর্ষে বাস করার রাজনৈতিক অনুমতি পেয়েছি। আইনের অনুমতি যদিও সবসময় ছিল। আইন অমান্য রাজনীতিকরা যে কিভাবে করে তা না দেখলে বিশ্বাস হবে না। তখনই আমাকে সরকার পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিমবঙ্গের সরকার তোমাকে চায় না, ওখানে যাওয়ার চেষ্টা করো না।

কোনও রাজ্যই তো আমাকে চাইবে না। কোনও রাজ্যেই তাহলে আমার যাওয়া চলবে না। সব রাজ্যই ভাববে আমার উপস্থিতিতে মুসলমানরা উত্তেজিত হবে, দাঙ্গা টাঙ্গা বেঁধে যাবে। এই ভেবে আমি চুপ হয়ে ছিলাম। ভেবেছিলাম দিল্লির বাইরে বুঝি কোথাও আর কখনও যাওয়া চলবে না। কত কত আমন্ত্রণ যে ফিরিয়ে দিয়েছি। দিল্লির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বক্তৃতার জন্য ডেকেছে। যাইনি। কিছু দিন আগে দিল্লিতে টাইমস অব ইন্ডিয়ার লিটারেচার ফেস্টিভেল আর দিল্লি লিটারেচার ফেস্টিভেলে যোগ দেওয়ার পর আশংকা কিছুটা কেটেছে।

ওই ফেস্টিভেলগুলোয় শর্ত দিয়েছিলাম, আমার নাম কোথাও যাবে না, কোনও খবরে বা বিজ্ঞাপনে। আমি আচমকা উপস্থিত হবো। আয়োজকরা আমার শর্ত মেনে নিয়েছিলেন। 

এই প্রথম দিল্লির বাইরে কোথাও যেতে আমি প্রস্তুত হলাম। কেরালা লিট ফেস্টে যোগ দেওয়ার জন্য প্রখ্যাত মালায়ালি লেখক এবং কবি সচ্চিদানন্দনের আমন্ত্রণে আমার মনে হলো এবার হয়তো বাইরে বের হওয়ার সময় হয়েছে, গায়ে তো অনেক মরচে ধরলো। বলে দিলাম, যাবো। পায়ের শেকল ঝনঝনিয়ে উঠলো। ঘনিষ্ঠ বন্ধু যারা আমার পরিকল্পনা আঁচ করতে পেরেছে, তারাই বলেছে না যেও না, কালিকুটে প্রচুর মুসলমান। ভয় হয় কী জানি কী হয়। লক্ষ্য করলাম আমি কারও বাধা মানছি না।

বাধা মানছি না তারপরও হায়দারাবাদের ঘটনা মনে পড়ে  একটুখানি ভয় ভয় লাগছিল। কিন্তু ফেস্টিভেলের আয়োজকরা, সচ্চিদানন্দনও, আমাকে আশ্বাস দিলেন। বললেন, কালিকুট ভালো জায়গা, এখানের মুসলিমরা অনেক শান্তিপ্রিয়। আমার ওপর কোনও আক্রমণ হবে না। শেষ পর্যন্ত গেলাম। কালিকুটে নেমে দেখি, আমার জন্য অগুনতি পুলিশ এয়ারপোর্টে। আরও অবাক কাণ্ড। শত শত টুপিপরা মুসলমান দাঁড়িয়ে আছে। ওরা কি আমাকে মারতে এসেছে নাকি কেরালার মাটিতে আমার পা দেওয়ার বিরুদ্ধে মিছিল করতে এসেছে! এয়ারপোর্টের অফিসাররা জানালেন ওরা ওদের কোনও এক ধর্মগুরু আসছে হায়দারাবাদ থেকে, তাঁকেই দেখতে এসেছে। যত তাড়াতাড়ি পারি এয়ারপোর্ট থেকে আমি বেরোতে চাইছি। আমার গাড়ির সামনে পেছনে পুলিশের প্যাঁ পুঁ গাড়ি। দ্যা রাভিজ নামের এক পাঁচতারা হোটেলে নিয়ে এলো। হোটেলেও আমার দেহরক্ষী-পুলিশে গিজ গিজ করছে। আয়োজকদের বললাম, পুলিশ কমিয়ে দাও। এত পুলিশ দেখে আমার অস্বস্তি হচ্ছে। আমি ভিআইপি নই। ডেথথ্রেট আছে বলে পুলিশি পাহারা আছে। কিন্তু পুলিশের সংখ্যার তো একটা সীমা আছে। কিন্তু জেড সিকিউরিটিতে সীমা টীমা একটু কমই থাকে। অন্য রাজ্যে দেখিনি, কিন্তু কেরালায় দেখলাম বেশ ক’জন মহিলা পুলিশ আমার বডিগার্ড। মহিলাদের কোমরে পিস্তল। দেখে ভালো লাগলো। কিন্তু হোটেল রুমের দরজায় রাতে পঁচিশজন পুলিশ দাঁড়িয়ে থাকার কোনও মানে হয় না।

হোটেল আমাকে স্বাগত জানালো। গলায় একটা এলাচ আর লবঙ্গের মালা পরিয়ে দিল। কপালে লাগিয়ে দিল চন্দনের ফোঁটা। এলাচের মালা আমি বোধহয় প্রথম পরেছি। কেরালায় আগেও গিয়েছি আমি, তবে কালিকুটে এই প্রথম। কেরালায় আগে যে জিনিসটা লক্ষ্য করেছি, এবারও করলাম, সবাই হয় মালায়ালাম বলবে নয়তো ইংরেজি বলবে, কিন্তু হিন্দি বলবে না।

অনুষ্ঠান হচ্ছে কালিকুটের সমুদ্র সৈকতে। আইডিয়াটা নিঃসন্দেহে চমৎকার। পরদিন সৈকতের ফেস্টিভেলে ঢোকার পথে সাংবাদিক আর ফটোগ্রাফারদের তুমুল ভিড়। কেন? কী করে ওরা জানলো আমি আসবো? আমার নাম তো কোথাও লেখা হয়নি। না খবরে, না বিজ্ঞাপনে, না ফেস্টিভেলের প্রোগ্রামে! আয়োজকদের মধ্য থেকে কেউ একজন বললেন, ‘হয়তো গন্ধ পেয়েছে তোমার’। আমার গা থেকে কি গন্ধ বেরোয়! হয়তো পুলিশের আনাগোনা দেখে টের পেয়েছে। আমার অনুষ্ঠান শুরু হলো। জ্যাম প্যাকড প্যাভিলিয়ন। মঞ্চে উৎসবের প্রেসিডেন্ট সচ্চিদানন্দনের সঙ্গে সাহিত্য, নারী, সমাজ, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে দেড় ঘণ্টা কথোপকথন চললো। আমার কিছু কবিতার ইংরেজি অনুবাদ পড়লাম। সচ্চিদানন্দনও আমার কবিতা পড়ে শোনালেন। দর্শকের সারিতে অনেক শিক্ষিত মানুষ ছিলেন, মুসলমানও ছিলেন। ভিড় থেকে কেউ চিৎকার করেননি, আমাকে মারতে উঠে আসেননি। সকলের উপস্থিতিতেই নিজের বিশ্বাসের কথা বলে গেছি। কাউকে খুশি করার জন্য, বা কাউকে রাগিয়ে দেওয়ার জন্য আমি কখনও কিছু বলি না।

কালিকুট ছেড়ে আসার আগে ইন্টারভিউ, সেলফি, অটোগ্রাফ, সমুদ্র দেখতে দেখতে চা খাওয়া, এম গ্রিলে সিফুড ডিনার, ভোরের সমুদ্রপাড়ে হাঁটাহাঁটি ইত্যাদি হলো। আরেকটা অদ্ভুত জিনিস ঘটেছে। কালিকুটে মিডিয়া ওয়ান নামের এক টিভি চ্যানেল আমার লম্বা একটা ইন্টারভিউ নিয়েছে। একেবারে হোটেল রুমে এসেছিল ইন্টারভিউ নিতে। ইন্টারভিউ শেষে সাংবাদিকের নাম জিজ্ঞাসা করলাম, বললো সোহেল। সোহেল মুসলমান। আরও জানলাম ‘মিডিয়া ওয়ান’ জামায়াতে ইসলামীর নিজস্ব চ্যানেল। সাংবাদিক আর ক্যামেরাম্যান চলে গেলে কিছুক্ষণ গলায় হাত বুলোলাম। গলাটা এখনও আছে, এখনও মরিনি।

‘কেরালা লিটারেচার ফেস্টিভেল’-এর সকলেই বললো কালিকুটের মুসলমানরা খুব ভালো। হ্যাঁ মুসলমানরা ভালো, তারা ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না, কিন্তু ওদের একজনও আমার মুণ্ডু চায় না, এটা ঠিক বিশ্বাসযোগ্য কথা নয়। কালিকুটের রাস্তায় টুপি আর বোরখা পরা প্রচুর মুসলমান দেখেছি। এরা কেউই ইসলামের কঠিন নীতি মানেন না— মানতে মন চাইলো না! কালিকুটের মুসলমানরা মূলত বহরা মুসলমান। এই বহরা মুসলমান অতি রক্ষণশীল। এদের আদিপুরুষ মিশর থেকে এসেছিল। নিয়ে এসেছিল ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশান। নারীর যৌনাঙ্গকর্তনের রীতি। এখনও বাচ্চা মেয়েদের যৌনাঙ্গহানি ঘটায় ওরা। এই তথ্য দেওয়ার পর লক্ষ্য করলাম বহরা মুসলমানদের ইতিহাস সম্পর্কে ফেস্টিভেলের অমুসলমান কর্তারা খুব একটা জানেন না।

কেরালার খাবার আমার খুব একটা কখনও ভালো লাগেনি। তবে শনিবার রাতে এম গ্রিলে বেশ ভালোই লেগেছে ঝাল ঝাল স্কুইড, নারকেল-চিংড়ি, চালের রুটি উপ্পাম, কালিকুট বিরানি। এম গ্রিল থেকে বের হয়ে লক্ষ্য করি কিছু মুসলমান তরুণী রেস্টুরেন্টের বাইরে বসে আছে। সম্ভবত ভেতরে আসন পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। মেয়েগুলোর মাথায় হালকা হিজাব। শাড়ির আঁচল বা ওড়না আলতো করে মাথায় দিয়ে রাখা। আমি পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় লক্ষ্য করি মেয়েরা দাঁড়ালো, কাছে এগিয়ে এলো। ওদের মুখে স্মিত হাসি। ভেবেছিলাম আমাকে তিরস্কার করবে, গালি দেবে। কিন্তু দিল না, কোনও কথাও বললো না, দুটো শিশুকে বরং আমার দিকে এগিয়ে দিল, শিশুরা আমার অটোগ্রাফের জন্য অনুরোধ করলো, ওদের নাম লিখে অটোগ্রাফ দিলাম। একজনের নাম আজিম, আরেকজনের নাম সারা। শিশুরাই বললো, ‘আমরা তোমার ফ্যান, তোমার লেখা পছন্দ করি’। আমার না বোঝার কথা নয় যে, ওই শিশুরা আমার ফ্যান নয়, ওই শিশুরা আমার বই পড়েনি।  পড়েছে ওই মেয়েরা, যে কথাটা ওই মেয়েরা কাছে এসে বলতে পারেনি, তা ওই শিশুদের দিয়ে বলিয়েছে।

আশা করছি, শুধু আশাই নয়, স্বপ্নও দেখছি, ওরা একদিন ওদের প্রতিবাদের ভাষা উচ্চারণ করার সাহস অর্জন করবে। ওরা আর ওদের যৌনাঙ্গ কেটে ফেলতে কাউকে দেবে না।  নিজের সম্মান নিয়ে মাথা উঁচু করে বাঁচবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ