শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫০, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

শৃংখল ভেঙেছি আমি

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
শৃংখল ভেঙেছি আমি

পায়ে একটা শেকল ছিল আমার। শক্ত শেকল। সেই শেকলটা এই সেদিন আমি ভেঙেছি। ভেঙে, দিল্লি থেকে বেরিয়েছি, ভারতের অন্য শহরে ঢুকেছি। এতকাল দিল্লির বাইরে বের হওয়া মানে ছিল ভারতের বাইরে বের হওয়া। দিল্লি ছাড়া ভারতের অন্য কোনও রাজ্যে আমি প্রবেশাধিকার পাবো না, পেলেও সে রাজ্যের মুসলমানরা আমার বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করবে।  রাজ্য সরকার আমাকে তড়িঘড়ি বিদেয় করবে। এরকমই জানতাম। কিন্তু সেই জানাটা যে রাজ্য ভুল প্রমাণ করলো, সে কেরালা।

শেকলটা আমাকে পরানো হয়েছিল ২০০৭ সালে। হায়দারাবাদের প্রেসক্লাবে আমার ওপর হামলা হওয়ার পর। আক্রমণকারীদের অবশ্য শাস্তি দেয়নি কেউ। আক্রান্তকেই দিয়েছে। আমাকে আমার কলকাতার বাড়িতে গৃহবন্দি অবস্থায় থাকতে হয়েছিল চার মাস। চাপ দেওয়া হয়েছিল কলকাতা থেকে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য থেকে, অথবা ভারতবর্ষ থেকে যেন দূরে কোথাও চলে যাই আমি। আমি কিন্তু মেরুদণ্ড শক্ত করে ছিলাম। ওদের অনুরোধে, আদেশে, হুমকিতে, চোখ রাঙানিতে এতটুকু কাঁপিনি। একটা সাজানো দাঙ্গার আয়োজন করে শেষ অবধি আমাকে তাড়িয়ে ছেড়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার।  গিয়ে পড়েছিলাম রাজস্থানে। ওখান থেকেও তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এক রাজ্য তাড়ালে, সব রাজ্যই তাড়ায়। সে রাজ্য যে দলই শাসন করুক না কেন। শেষ অবধি রাজধানীতে সামান্য স্থান জুটলো। কিন্তু ওই রাজধানী থেকেও সাড়ে তিন মাস পর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করেছে। রাজনীতি তখন অমনই ছিল। বারবার ফিরেছি ভারতবর্ষে। বারবারই আমাকে পত্রপাঠ বিদেয় করা হয়েছে। তিন বছর পর অবশ্য ভারতবর্ষে বাস করার রাজনৈতিক অনুমতি পেয়েছি। আইনের অনুমতি যদিও সবসময় ছিল। আইন অমান্য রাজনীতিকরা যে কিভাবে করে তা না দেখলে বিশ্বাস হবে না। তখনই আমাকে সরকার পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিমবঙ্গের সরকার তোমাকে চায় না, ওখানে যাওয়ার চেষ্টা করো না।

কোনও রাজ্যই তো আমাকে চাইবে না। কোনও রাজ্যেই তাহলে আমার যাওয়া চলবে না। সব রাজ্যই ভাববে আমার উপস্থিতিতে মুসলমানরা উত্তেজিত হবে, দাঙ্গা টাঙ্গা বেঁধে যাবে। এই ভেবে আমি চুপ হয়ে ছিলাম। ভেবেছিলাম দিল্লির বাইরে বুঝি কোথাও আর কখনও যাওয়া চলবে না। কত কত আমন্ত্রণ যে ফিরিয়ে দিয়েছি। দিল্লির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বক্তৃতার জন্য ডেকেছে। যাইনি। কিছু দিন আগে দিল্লিতে টাইমস অব ইন্ডিয়ার লিটারেচার ফেস্টিভেল আর দিল্লি লিটারেচার ফেস্টিভেলে যোগ দেওয়ার পর আশংকা কিছুটা কেটেছে।

ওই ফেস্টিভেলগুলোয় শর্ত দিয়েছিলাম, আমার নাম কোথাও যাবে না, কোনও খবরে বা বিজ্ঞাপনে। আমি আচমকা উপস্থিত হবো। আয়োজকরা আমার শর্ত মেনে নিয়েছিলেন। 

এই প্রথম দিল্লির বাইরে কোথাও যেতে আমি প্রস্তুত হলাম। কেরালা লিট ফেস্টে যোগ দেওয়ার জন্য প্রখ্যাত মালায়ালি লেখক এবং কবি সচ্চিদানন্দনের আমন্ত্রণে আমার মনে হলো এবার হয়তো বাইরে বের হওয়ার সময় হয়েছে, গায়ে তো অনেক মরচে ধরলো। বলে দিলাম, যাবো। পায়ের শেকল ঝনঝনিয়ে উঠলো। ঘনিষ্ঠ বন্ধু যারা আমার পরিকল্পনা আঁচ করতে পেরেছে, তারাই বলেছে না যেও না, কালিকুটে প্রচুর মুসলমান। ভয় হয় কী জানি কী হয়। লক্ষ্য করলাম আমি কারও বাধা মানছি না।

বাধা মানছি না তারপরও হায়দারাবাদের ঘটনা মনে পড়ে  একটুখানি ভয় ভয় লাগছিল। কিন্তু ফেস্টিভেলের আয়োজকরা, সচ্চিদানন্দনও, আমাকে আশ্বাস দিলেন। বললেন, কালিকুট ভালো জায়গা, এখানের মুসলিমরা অনেক শান্তিপ্রিয়। আমার ওপর কোনও আক্রমণ হবে না। শেষ পর্যন্ত গেলাম। কালিকুটে নেমে দেখি, আমার জন্য অগুনতি পুলিশ এয়ারপোর্টে। আরও অবাক কাণ্ড। শত শত টুপিপরা মুসলমান দাঁড়িয়ে আছে। ওরা কি আমাকে মারতে এসেছে নাকি কেরালার মাটিতে আমার পা দেওয়ার বিরুদ্ধে মিছিল করতে এসেছে! এয়ারপোর্টের অফিসাররা জানালেন ওরা ওদের কোনও এক ধর্মগুরু আসছে হায়দারাবাদ থেকে, তাঁকেই দেখতে এসেছে। যত তাড়াতাড়ি পারি এয়ারপোর্ট থেকে আমি বেরোতে চাইছি। আমার গাড়ির সামনে পেছনে পুলিশের প্যাঁ পুঁ গাড়ি। দ্যা রাভিজ নামের এক পাঁচতারা হোটেলে নিয়ে এলো। হোটেলেও আমার দেহরক্ষী-পুলিশে গিজ গিজ করছে। আয়োজকদের বললাম, পুলিশ কমিয়ে দাও। এত পুলিশ দেখে আমার অস্বস্তি হচ্ছে। আমি ভিআইপি নই। ডেথথ্রেট আছে বলে পুলিশি পাহারা আছে। কিন্তু পুলিশের সংখ্যার তো একটা সীমা আছে। কিন্তু জেড সিকিউরিটিতে সীমা টীমা একটু কমই থাকে। অন্য রাজ্যে দেখিনি, কিন্তু কেরালায় দেখলাম বেশ ক’জন মহিলা পুলিশ আমার বডিগার্ড। মহিলাদের কোমরে পিস্তল। দেখে ভালো লাগলো। কিন্তু হোটেল রুমের দরজায় রাতে পঁচিশজন পুলিশ দাঁড়িয়ে থাকার কোনও মানে হয় না।

হোটেল আমাকে স্বাগত জানালো। গলায় একটা এলাচ আর লবঙ্গের মালা পরিয়ে দিল। কপালে লাগিয়ে দিল চন্দনের ফোঁটা। এলাচের মালা আমি বোধহয় প্রথম পরেছি। কেরালায় আগেও গিয়েছি আমি, তবে কালিকুটে এই প্রথম। কেরালায় আগে যে জিনিসটা লক্ষ্য করেছি, এবারও করলাম, সবাই হয় মালায়ালাম বলবে নয়তো ইংরেজি বলবে, কিন্তু হিন্দি বলবে না।

অনুষ্ঠান হচ্ছে কালিকুটের সমুদ্র সৈকতে। আইডিয়াটা নিঃসন্দেহে চমৎকার। পরদিন সৈকতের ফেস্টিভেলে ঢোকার পথে সাংবাদিক আর ফটোগ্রাফারদের তুমুল ভিড়। কেন? কী করে ওরা জানলো আমি আসবো? আমার নাম তো কোথাও লেখা হয়নি। না খবরে, না বিজ্ঞাপনে, না ফেস্টিভেলের প্রোগ্রামে! আয়োজকদের মধ্য থেকে কেউ একজন বললেন, ‘হয়তো গন্ধ পেয়েছে তোমার’। আমার গা থেকে কি গন্ধ বেরোয়! হয়তো পুলিশের আনাগোনা দেখে টের পেয়েছে। আমার অনুষ্ঠান শুরু হলো। জ্যাম প্যাকড প্যাভিলিয়ন। মঞ্চে উৎসবের প্রেসিডেন্ট সচ্চিদানন্দনের সঙ্গে সাহিত্য, নারী, সমাজ, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে দেড় ঘণ্টা কথোপকথন চললো। আমার কিছু কবিতার ইংরেজি অনুবাদ পড়লাম। সচ্চিদানন্দনও আমার কবিতা পড়ে শোনালেন। দর্শকের সারিতে অনেক শিক্ষিত মানুষ ছিলেন, মুসলমানও ছিলেন। ভিড় থেকে কেউ চিৎকার করেননি, আমাকে মারতে উঠে আসেননি। সকলের উপস্থিতিতেই নিজের বিশ্বাসের কথা বলে গেছি। কাউকে খুশি করার জন্য, বা কাউকে রাগিয়ে দেওয়ার জন্য আমি কখনও কিছু বলি না।

কালিকুট ছেড়ে আসার আগে ইন্টারভিউ, সেলফি, অটোগ্রাফ, সমুদ্র দেখতে দেখতে চা খাওয়া, এম গ্রিলে সিফুড ডিনার, ভোরের সমুদ্রপাড়ে হাঁটাহাঁটি ইত্যাদি হলো। আরেকটা অদ্ভুত জিনিস ঘটেছে। কালিকুটে মিডিয়া ওয়ান নামের এক টিভি চ্যানেল আমার লম্বা একটা ইন্টারভিউ নিয়েছে। একেবারে হোটেল রুমে এসেছিল ইন্টারভিউ নিতে। ইন্টারভিউ শেষে সাংবাদিকের নাম জিজ্ঞাসা করলাম, বললো সোহেল। সোহেল মুসলমান। আরও জানলাম ‘মিডিয়া ওয়ান’ জামায়াতে ইসলামীর নিজস্ব চ্যানেল। সাংবাদিক আর ক্যামেরাম্যান চলে গেলে কিছুক্ষণ গলায় হাত বুলোলাম। গলাটা এখনও আছে, এখনও মরিনি।

‘কেরালা লিটারেচার ফেস্টিভেল’-এর সকলেই বললো কালিকুটের মুসলমানরা খুব ভালো। হ্যাঁ মুসলমানরা ভালো, তারা ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না, কিন্তু ওদের একজনও আমার মুণ্ডু চায় না, এটা ঠিক বিশ্বাসযোগ্য কথা নয়। কালিকুটের রাস্তায় টুপি আর বোরখা পরা প্রচুর মুসলমান দেখেছি। এরা কেউই ইসলামের কঠিন নীতি মানেন না— মানতে মন চাইলো না! কালিকুটের মুসলমানরা মূলত বহরা মুসলমান। এই বহরা মুসলমান অতি রক্ষণশীল। এদের আদিপুরুষ মিশর থেকে এসেছিল। নিয়ে এসেছিল ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশান। নারীর যৌনাঙ্গকর্তনের রীতি। এখনও বাচ্চা মেয়েদের যৌনাঙ্গহানি ঘটায় ওরা। এই তথ্য দেওয়ার পর লক্ষ্য করলাম বহরা মুসলমানদের ইতিহাস সম্পর্কে ফেস্টিভেলের অমুসলমান কর্তারা খুব একটা জানেন না।

কেরালার খাবার আমার খুব একটা কখনও ভালো লাগেনি। তবে শনিবার রাতে এম গ্রিলে বেশ ভালোই লেগেছে ঝাল ঝাল স্কুইড, নারকেল-চিংড়ি, চালের রুটি উপ্পাম, কালিকুট বিরানি। এম গ্রিল থেকে বের হয়ে লক্ষ্য করি কিছু মুসলমান তরুণী রেস্টুরেন্টের বাইরে বসে আছে। সম্ভবত ভেতরে আসন পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। মেয়েগুলোর মাথায় হালকা হিজাব। শাড়ির আঁচল বা ওড়না আলতো করে মাথায় দিয়ে রাখা। আমি পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় লক্ষ্য করি মেয়েরা দাঁড়ালো, কাছে এগিয়ে এলো। ওদের মুখে স্মিত হাসি। ভেবেছিলাম আমাকে তিরস্কার করবে, গালি দেবে। কিন্তু দিল না, কোনও কথাও বললো না, দুটো শিশুকে বরং আমার দিকে এগিয়ে দিল, শিশুরা আমার অটোগ্রাফের জন্য অনুরোধ করলো, ওদের নাম লিখে অটোগ্রাফ দিলাম। একজনের নাম আজিম, আরেকজনের নাম সারা। শিশুরাই বললো, ‘আমরা তোমার ফ্যান, তোমার লেখা পছন্দ করি’। আমার না বোঝার কথা নয় যে, ওই শিশুরা আমার ফ্যান নয়, ওই শিশুরা আমার বই পড়েনি।  পড়েছে ওই মেয়েরা, যে কথাটা ওই মেয়েরা কাছে এসে বলতে পারেনি, তা ওই শিশুদের দিয়ে বলিয়েছে।

আশা করছি, শুধু আশাই নয়, স্বপ্নও দেখছি, ওরা একদিন ওদের প্রতিবাদের ভাষা উচ্চারণ করার সাহস অর্জন করবে। ওরা আর ওদের যৌনাঙ্গ কেটে ফেলতে কাউকে দেবে না।  নিজের সম্মান নিয়ে মাথা উঁচু করে বাঁচবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

এই মাত্র | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা