শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫০, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

শৃংখল ভেঙেছি আমি

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
শৃংখল ভেঙেছি আমি

পায়ে একটা শেকল ছিল আমার। শক্ত শেকল। সেই শেকলটা এই সেদিন আমি ভেঙেছি। ভেঙে, দিল্লি থেকে বেরিয়েছি, ভারতের অন্য শহরে ঢুকেছি। এতকাল দিল্লির বাইরে বের হওয়া মানে ছিল ভারতের বাইরে বের হওয়া। দিল্লি ছাড়া ভারতের অন্য কোনও রাজ্যে আমি প্রবেশাধিকার পাবো না, পেলেও সে রাজ্যের মুসলমানরা আমার বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করবে।  রাজ্য সরকার আমাকে তড়িঘড়ি বিদেয় করবে। এরকমই জানতাম। কিন্তু সেই জানাটা যে রাজ্য ভুল প্রমাণ করলো, সে কেরালা।

শেকলটা আমাকে পরানো হয়েছিল ২০০৭ সালে। হায়দারাবাদের প্রেসক্লাবে আমার ওপর হামলা হওয়ার পর। আক্রমণকারীদের অবশ্য শাস্তি দেয়নি কেউ। আক্রান্তকেই দিয়েছে। আমাকে আমার কলকাতার বাড়িতে গৃহবন্দি অবস্থায় থাকতে হয়েছিল চার মাস। চাপ দেওয়া হয়েছিল কলকাতা থেকে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য থেকে, অথবা ভারতবর্ষ থেকে যেন দূরে কোথাও চলে যাই আমি। আমি কিন্তু মেরুদণ্ড শক্ত করে ছিলাম। ওদের অনুরোধে, আদেশে, হুমকিতে, চোখ রাঙানিতে এতটুকু কাঁপিনি। একটা সাজানো দাঙ্গার আয়োজন করে শেষ অবধি আমাকে তাড়িয়ে ছেড়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার।  গিয়ে পড়েছিলাম রাজস্থানে। ওখান থেকেও তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এক রাজ্য তাড়ালে, সব রাজ্যই তাড়ায়। সে রাজ্য যে দলই শাসন করুক না কেন। শেষ অবধি রাজধানীতে সামান্য স্থান জুটলো। কিন্তু ওই রাজধানী থেকেও সাড়ে তিন মাস পর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করেছে। রাজনীতি তখন অমনই ছিল। বারবার ফিরেছি ভারতবর্ষে। বারবারই আমাকে পত্রপাঠ বিদেয় করা হয়েছে। তিন বছর পর অবশ্য ভারতবর্ষে বাস করার রাজনৈতিক অনুমতি পেয়েছি। আইনের অনুমতি যদিও সবসময় ছিল। আইন অমান্য রাজনীতিকরা যে কিভাবে করে তা না দেখলে বিশ্বাস হবে না। তখনই আমাকে সরকার পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিমবঙ্গের সরকার তোমাকে চায় না, ওখানে যাওয়ার চেষ্টা করো না।

কোনও রাজ্যই তো আমাকে চাইবে না। কোনও রাজ্যেই তাহলে আমার যাওয়া চলবে না। সব রাজ্যই ভাববে আমার উপস্থিতিতে মুসলমানরা উত্তেজিত হবে, দাঙ্গা টাঙ্গা বেঁধে যাবে। এই ভেবে আমি চুপ হয়ে ছিলাম। ভেবেছিলাম দিল্লির বাইরে বুঝি কোথাও আর কখনও যাওয়া চলবে না। কত কত আমন্ত্রণ যে ফিরিয়ে দিয়েছি। দিল্লির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বক্তৃতার জন্য ডেকেছে। যাইনি। কিছু দিন আগে দিল্লিতে টাইমস অব ইন্ডিয়ার লিটারেচার ফেস্টিভেল আর দিল্লি লিটারেচার ফেস্টিভেলে যোগ দেওয়ার পর আশংকা কিছুটা কেটেছে।

ওই ফেস্টিভেলগুলোয় শর্ত দিয়েছিলাম, আমার নাম কোথাও যাবে না, কোনও খবরে বা বিজ্ঞাপনে। আমি আচমকা উপস্থিত হবো। আয়োজকরা আমার শর্ত মেনে নিয়েছিলেন। 

এই প্রথম দিল্লির বাইরে কোথাও যেতে আমি প্রস্তুত হলাম। কেরালা লিট ফেস্টে যোগ দেওয়ার জন্য প্রখ্যাত মালায়ালি লেখক এবং কবি সচ্চিদানন্দনের আমন্ত্রণে আমার মনে হলো এবার হয়তো বাইরে বের হওয়ার সময় হয়েছে, গায়ে তো অনেক মরচে ধরলো। বলে দিলাম, যাবো। পায়ের শেকল ঝনঝনিয়ে উঠলো। ঘনিষ্ঠ বন্ধু যারা আমার পরিকল্পনা আঁচ করতে পেরেছে, তারাই বলেছে না যেও না, কালিকুটে প্রচুর মুসলমান। ভয় হয় কী জানি কী হয়। লক্ষ্য করলাম আমি কারও বাধা মানছি না।

বাধা মানছি না তারপরও হায়দারাবাদের ঘটনা মনে পড়ে  একটুখানি ভয় ভয় লাগছিল। কিন্তু ফেস্টিভেলের আয়োজকরা, সচ্চিদানন্দনও, আমাকে আশ্বাস দিলেন। বললেন, কালিকুট ভালো জায়গা, এখানের মুসলিমরা অনেক শান্তিপ্রিয়। আমার ওপর কোনও আক্রমণ হবে না। শেষ পর্যন্ত গেলাম। কালিকুটে নেমে দেখি, আমার জন্য অগুনতি পুলিশ এয়ারপোর্টে। আরও অবাক কাণ্ড। শত শত টুপিপরা মুসলমান দাঁড়িয়ে আছে। ওরা কি আমাকে মারতে এসেছে নাকি কেরালার মাটিতে আমার পা দেওয়ার বিরুদ্ধে মিছিল করতে এসেছে! এয়ারপোর্টের অফিসাররা জানালেন ওরা ওদের কোনও এক ধর্মগুরু আসছে হায়দারাবাদ থেকে, তাঁকেই দেখতে এসেছে। যত তাড়াতাড়ি পারি এয়ারপোর্ট থেকে আমি বেরোতে চাইছি। আমার গাড়ির সামনে পেছনে পুলিশের প্যাঁ পুঁ গাড়ি। দ্যা রাভিজ নামের এক পাঁচতারা হোটেলে নিয়ে এলো। হোটেলেও আমার দেহরক্ষী-পুলিশে গিজ গিজ করছে। আয়োজকদের বললাম, পুলিশ কমিয়ে দাও। এত পুলিশ দেখে আমার অস্বস্তি হচ্ছে। আমি ভিআইপি নই। ডেথথ্রেট আছে বলে পুলিশি পাহারা আছে। কিন্তু পুলিশের সংখ্যার তো একটা সীমা আছে। কিন্তু জেড সিকিউরিটিতে সীমা টীমা একটু কমই থাকে। অন্য রাজ্যে দেখিনি, কিন্তু কেরালায় দেখলাম বেশ ক’জন মহিলা পুলিশ আমার বডিগার্ড। মহিলাদের কোমরে পিস্তল। দেখে ভালো লাগলো। কিন্তু হোটেল রুমের দরজায় রাতে পঁচিশজন পুলিশ দাঁড়িয়ে থাকার কোনও মানে হয় না।

হোটেল আমাকে স্বাগত জানালো। গলায় একটা এলাচ আর লবঙ্গের মালা পরিয়ে দিল। কপালে লাগিয়ে দিল চন্দনের ফোঁটা। এলাচের মালা আমি বোধহয় প্রথম পরেছি। কেরালায় আগেও গিয়েছি আমি, তবে কালিকুটে এই প্রথম। কেরালায় আগে যে জিনিসটা লক্ষ্য করেছি, এবারও করলাম, সবাই হয় মালায়ালাম বলবে নয়তো ইংরেজি বলবে, কিন্তু হিন্দি বলবে না।

অনুষ্ঠান হচ্ছে কালিকুটের সমুদ্র সৈকতে। আইডিয়াটা নিঃসন্দেহে চমৎকার। পরদিন সৈকতের ফেস্টিভেলে ঢোকার পথে সাংবাদিক আর ফটোগ্রাফারদের তুমুল ভিড়। কেন? কী করে ওরা জানলো আমি আসবো? আমার নাম তো কোথাও লেখা হয়নি। না খবরে, না বিজ্ঞাপনে, না ফেস্টিভেলের প্রোগ্রামে! আয়োজকদের মধ্য থেকে কেউ একজন বললেন, ‘হয়তো গন্ধ পেয়েছে তোমার’। আমার গা থেকে কি গন্ধ বেরোয়! হয়তো পুলিশের আনাগোনা দেখে টের পেয়েছে। আমার অনুষ্ঠান শুরু হলো। জ্যাম প্যাকড প্যাভিলিয়ন। মঞ্চে উৎসবের প্রেসিডেন্ট সচ্চিদানন্দনের সঙ্গে সাহিত্য, নারী, সমাজ, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে দেড় ঘণ্টা কথোপকথন চললো। আমার কিছু কবিতার ইংরেজি অনুবাদ পড়লাম। সচ্চিদানন্দনও আমার কবিতা পড়ে শোনালেন। দর্শকের সারিতে অনেক শিক্ষিত মানুষ ছিলেন, মুসলমানও ছিলেন। ভিড় থেকে কেউ চিৎকার করেননি, আমাকে মারতে উঠে আসেননি। সকলের উপস্থিতিতেই নিজের বিশ্বাসের কথা বলে গেছি। কাউকে খুশি করার জন্য, বা কাউকে রাগিয়ে দেওয়ার জন্য আমি কখনও কিছু বলি না।

কালিকুট ছেড়ে আসার আগে ইন্টারভিউ, সেলফি, অটোগ্রাফ, সমুদ্র দেখতে দেখতে চা খাওয়া, এম গ্রিলে সিফুড ডিনার, ভোরের সমুদ্রপাড়ে হাঁটাহাঁটি ইত্যাদি হলো। আরেকটা অদ্ভুত জিনিস ঘটেছে। কালিকুটে মিডিয়া ওয়ান নামের এক টিভি চ্যানেল আমার লম্বা একটা ইন্টারভিউ নিয়েছে। একেবারে হোটেল রুমে এসেছিল ইন্টারভিউ নিতে। ইন্টারভিউ শেষে সাংবাদিকের নাম জিজ্ঞাসা করলাম, বললো সোহেল। সোহেল মুসলমান। আরও জানলাম ‘মিডিয়া ওয়ান’ জামায়াতে ইসলামীর নিজস্ব চ্যানেল। সাংবাদিক আর ক্যামেরাম্যান চলে গেলে কিছুক্ষণ গলায় হাত বুলোলাম। গলাটা এখনও আছে, এখনও মরিনি।

‘কেরালা লিটারেচার ফেস্টিভেল’-এর সকলেই বললো কালিকুটের মুসলমানরা খুব ভালো। হ্যাঁ মুসলমানরা ভালো, তারা ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না, কিন্তু ওদের একজনও আমার মুণ্ডু চায় না, এটা ঠিক বিশ্বাসযোগ্য কথা নয়। কালিকুটের রাস্তায় টুপি আর বোরখা পরা প্রচুর মুসলমান দেখেছি। এরা কেউই ইসলামের কঠিন নীতি মানেন না— মানতে মন চাইলো না! কালিকুটের মুসলমানরা মূলত বহরা মুসলমান। এই বহরা মুসলমান অতি রক্ষণশীল। এদের আদিপুরুষ মিশর থেকে এসেছিল। নিয়ে এসেছিল ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশান। নারীর যৌনাঙ্গকর্তনের রীতি। এখনও বাচ্চা মেয়েদের যৌনাঙ্গহানি ঘটায় ওরা। এই তথ্য দেওয়ার পর লক্ষ্য করলাম বহরা মুসলমানদের ইতিহাস সম্পর্কে ফেস্টিভেলের অমুসলমান কর্তারা খুব একটা জানেন না।

কেরালার খাবার আমার খুব একটা কখনও ভালো লাগেনি। তবে শনিবার রাতে এম গ্রিলে বেশ ভালোই লেগেছে ঝাল ঝাল স্কুইড, নারকেল-চিংড়ি, চালের রুটি উপ্পাম, কালিকুট বিরানি। এম গ্রিল থেকে বের হয়ে লক্ষ্য করি কিছু মুসলমান তরুণী রেস্টুরেন্টের বাইরে বসে আছে। সম্ভবত ভেতরে আসন পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। মেয়েগুলোর মাথায় হালকা হিজাব। শাড়ির আঁচল বা ওড়না আলতো করে মাথায় দিয়ে রাখা। আমি পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় লক্ষ্য করি মেয়েরা দাঁড়ালো, কাছে এগিয়ে এলো। ওদের মুখে স্মিত হাসি। ভেবেছিলাম আমাকে তিরস্কার করবে, গালি দেবে। কিন্তু দিল না, কোনও কথাও বললো না, দুটো শিশুকে বরং আমার দিকে এগিয়ে দিল, শিশুরা আমার অটোগ্রাফের জন্য অনুরোধ করলো, ওদের নাম লিখে অটোগ্রাফ দিলাম। একজনের নাম আজিম, আরেকজনের নাম সারা। শিশুরাই বললো, ‘আমরা তোমার ফ্যান, তোমার লেখা পছন্দ করি’। আমার না বোঝার কথা নয় যে, ওই শিশুরা আমার ফ্যান নয়, ওই শিশুরা আমার বই পড়েনি।  পড়েছে ওই মেয়েরা, যে কথাটা ওই মেয়েরা কাছে এসে বলতে পারেনি, তা ওই শিশুদের দিয়ে বলিয়েছে।

আশা করছি, শুধু আশাই নয়, স্বপ্নও দেখছি, ওরা একদিন ওদের প্রতিবাদের ভাষা উচ্চারণ করার সাহস অর্জন করবে। ওরা আর ওদের যৌনাঙ্গ কেটে ফেলতে কাউকে দেবে না।  নিজের সম্মান নিয়ে মাথা উঁচু করে বাঁচবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়