শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৫, বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০১৬

বিএনপির রাজনীতি : গণতন্ত্র না পরিবারতন্ত্র

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনীতি : গণতন্ত্র না পরিবারতন্ত্র

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি— দুটি বড় দল। এরশাদ সামরিক শাসনের পতনের পর থেকে কয়েক টার্ম দুটি বড় দল পালাক্রমে ক্ষমতায় এসেছিল। হয়তো এখনো পর্যন্ত এ ধারাবাহিকতা চলে আসত যদি না ২০০৬ সালে বিএনপি বিভিন্ন ধরনের কূটকৌশলের মাধ্যমে পরের নির্বাচনকে প্রভাবিত করার এবং নিজের জিতে আসার ব্যবস্থাকে পাকাপোক্ত করার চেষ্টা না করত। তাদের কূটকৌশল কাজে লাগেনি।  বরং এসেছিল এক-এগারোর সেনাসমর্থিত সেই অদ্ভুত ধরনের সরকার। তারপর থেকে ধারাবাহিকতাই কেবল নষ্ট হয়নি। গণতন্ত্রও হারিয়ে গেল। ২০০৬ সালে বিএনপি যদি সহজভাবে নির্বাচন দিত এবং জনগণের ভোটে পরাজয়কে মেনে নিত, তাহলে হয়তো সম্ভাবনা থাকত পরবর্তী নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার। শক্তিশালী বাম দল বা কোনো দেশপ্রেমিক উদারনৈতিক শক্তির অনুপস্থিতিতে এ দুটি বড় দল যেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ব্রিটেনের মতো দুই পার্টি সিস্টেমের মধ্যে দেশকে পাঠিয়ে দিয়েছিল। বেশি চালাকি করে খেলতে গিয়ে ২০০৬-২০০৭ সালে বিএনপি খেলায় হেরে গেল এবং সেই যে ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ল এখনো তার ফিরে আসার সম্ভাবনা বেশ কম।

দুই পার্টি সিস্টেমের বদলে এলো দুই পার্টিকেই বাদ দেওয়ার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগ এবং ষড়যন্ত্র। কিন্তু সেটা টিকল না। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুলভাবে বিজয়ী হলো। তবু বিএনপির অস্তিত্ব এমন সংকটের মুখে পড়েনি যা আজকে পড়েছে।

২০১৪ সালের নির্বাচন ছিল সব হিসাবেই প্রশ্নবিদ্ধ। হঠাৎ করে সংবিধানে ১৫তম সংশোধনী এনে হাসিনা সরকার এমন পরিস্থিতি তৈরি করল যে, একমাত্র আওয়ামী লীগ ও তার জোটভুক্ত দলগুলো বাদে আর কেউই এতে অংশ নেয়নি। বাম, ডান, মধ্যপন্থি কেউই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এমনকি যে সিপিবির রাজনীতি বিএনপির ঠিক বিপরীতে সেই সিপিবিও নির্বাচন বয়কট করেছিল।

আওয়ামী সরকার কিন্তু তখনো বেশ দুর্বল অবস্থায় ছিল। তারা বেশ কিছু ছাড় দিতেও প্রস্তুত ছিল। সেই অবস্থায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নির্বাচনে গেলে কী হতো, তা বলা মুশকিল। বস্তুত আওয়ামী লীগও চেয়েছিল বিএনপি নির্বাচনের বাইরে থাকুক। বিএনপি সেই ফাঁদে পা দিয়ে কৌশলের খেলায় হেরে গেল।

আমার মতে, এটা ভুল ছিল। তবে তুলনামূলক কম ভুল। বড় ভুল করল যখন তারা ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে গণতন্ত্র আদায়ের নামে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে চরম দক্ষিণপন্থি অবস্থান থেকে সন্ত্রাসী পথ গ্রহণ করেছিল। এর ফলে দলের নেতা-কর্মীরা দলে দলে জেলে গেল। শত শত মামলায় জড়িয়ে তারা একেবারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল।

তাদের আন্দোলন চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছিল। এ কথা ঠিক যে, শাসক আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের পথে হাঁটছে না। নির্বাচনকে তারা প্রহসনে পরিণত করেছেন। মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে পদে পদে। বিচারবহির্ভূত হত্যা বেড়ে গেছে দারুণভাবে। গুম, খুন, সন্ত্রাস এখন নিত্যদিনের ঘটনা। মানুষ পরিত্রাণ চায়। কিন্তু সে জন্য বিএনপির পেছনে সমবেত হয়ে জানবাজি রেখে রাস্তায় নামবে না। কারণ বিএনপিকে তারা দেখেছে। দুর্নীতি এখনো আছে। বিএনপি আমলেও ছিল। ক্রসফায়ার ও ক্লিনহার্ট অপারেশনের নামে নিরীহ মানুষকে নির্যাতন করা ও এমনকি হত্যা করা হয়েছে। সেই সময় খালেদা জিয়া পার্লামেন্টে আইন পাস করিয়ে নির্যাতনকারী ও হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দিয়েছিলেন। সেই খালেদা জিয়া যখন গণতন্ত্রের কথা বলেন, তখন তা বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে পারে না।

এ সরকারের আমলে খালেদা জিয়া নিজেও নির্যাতিত হয়েছিলেন। তাকে ঘরের মধ্যে আটকে রাখা হয়েছিল। বালুর ট্রাক দিয়ে অফিসের দরজা আটকে রাখা হয়েছিল। জনৈক মন্ত্রী আবার বলেছিলেন, বাড়ি মেরামত করার জন্য নাকি আনা হয়েছিল বালুর ট্রাক। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এমন মিথ্যাচার আমাদের বিক্ষুব্ধ করলেও আমরা খালেদা জিয়ার পাশে দাঁড়াতে পারিনি। কারণ তার রাজনীতি ছিল গণবিরোধী এবং জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল। তিনি গণজাগরণ মঞ্চকে নাস্তিক বলে গালি দিয়েছিলেন। সেই গালি তো আমার গায়েও এসে লাগে। তিনি ঘোর প্রতিক্রিয়াশীল ও নারীবিদ্বেষী হেফাজতকে দিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলনের চেষ্টা চালিয়েছিলেন, যে হেফাজত নারীকে ক্লাস ফাইভের বেশি লেখাপড়ার বিরুদ্ধে এবং যে হেফাজত সিপিবি অফিসে আগুন লাগিয়েছিল। খালেদা জিয়ার অফিস ঘরে যখন বিষাক্ত স্প্রে নিক্ষেপ করা হয় এবং তার বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের লাইন কেটে দেওয়া হয়, তখন প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক মহল ক্ষুব্ধ হলেও তার পক্ষে দাঁড়াতে পারেনি। কারণ খালেদা জিয়ার রাজনীতি ছিল অনেকটা পাকিস্তানের মুসলিম লীগের মতো।

ঠিক একই কারণে জনগণও তার ডাকে সাড়া দিয়ে জানবাজি রেখে রাস্তায় নামেনি। কারণ তার কর্মসূচিতে জনগণের পক্ষে একটা দাবিও ছিল না। শ্রমিকের মজুরি, কৃষকের দাবি, মধ্যবিত্তের অর্থনৈতিক দাবি নিয়ে তিনি একটাও হরতাল, সমাবেশ বা মানববন্ধনের ডাক দেননি। তাহলে শুধু তাকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য জনগণ কেন রাস্তায় নেমে আসবে?

এবার বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের সময় দেখলাম, খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০ তুলে ধরেছেন। এর আগে আওয়ামী লীগও ডিজিটাল ভিশন দেখিয়েছে। কিন্তু উভয় ক্ষেত্রেই কোনো সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি নেই, কোনো ব্যাখ্যা নেই, স্বপ্ন বাস্তবায়নের কোনো আর্থ-সামাজিক পরিকল্পনা নেই। তাই ভিশন শুনে দরিদ্র মধ্যবিত্ত জনগণের মন গলবে না।

সম্প্রতি বিএনপির যে কাউন্সিল হয়ে গেল, সেখানে আর্থ-সামাজিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়নি। এমনকি কোনো রাজনৈতিক রিপোর্টও ছিল না। গ্রাম ও মফস্বল শহর থেকে যে তিন হাজার ডেলিগেট এসেছিলেন, তাদেরও নেত্রীর বক্তৃতার পরে হাততালি দেওয়া ও নেতানেত্রী, বিশেষ করে মা ও পুত্রের নামে স্লোগান দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো কাজও ছিল না। এ নেতৃত্ব মনে করেন, কর্মীরা যেন তাদের দাসানুদাস এবং জনগণকেও তারা নির্বোধ মনে করেন। কিন্তু জনগণ অনেক সজাগ হয়েছে। তারা বর্তমান সরকারের আমলে গণতন্ত্রহীনতা, লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে খুবই ক্ষুব্ধ। কিন্তু তাই বলে তার বদলে বিএনপির পক্ষে দাঁড়িয়ে রাস্তায় সংগ্রাম করবেন না।

যে কোনো পার্টির জাতীয় কাউন্সিলের আরেকটি বড় কাজ হলো নেতৃত্ব নির্বাচন। খালেদা জিয়া ও বিএনপি নেতৃত্ব ডেলিগেটদের সেই ভোটদানের ক্ষমতাটুকুও কেড়ে নিয়েছেন। পার্টির সর্বোচ্চ দুই পদে চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান পদে মা ও ছেলে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষিত হয়েছেন। কাউন্সিলে অন্তত সাধারণ সম্পাদকের পদে নির্বাচন হতে পারত। তাও হয়নি। হায়! এর নাম গণতন্ত্র।

বিএনপির ভাগ্য যে তারা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো একজন প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও সৎ নিষ্ঠাবান নেতা পেয়েছেন। তিনি আচরণে ভদ্র, কথায় বুদ্ধিদীপ্ত এবং রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। কিন্তু তাকে সাধারণ সম্পাদকের পূর্ণ দায়িত্ব এখনো দেওয়া হলো না। বছরের পর বছর তিনি ভারপ্রাপ্তই রয়ে গেলেন।

অন্যদিকে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নামে একটি বিশেষ পদ সৃষ্টি করা হলো খালেদা জিয়ার পুত্রকে দ্বিতীয় নম্বরের নেতা বানানোর জন্য। যাতে ভবিষ্যতে খালেদার অবর্তমানে তার ছেলে দলের প্রধান বা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন (যদি কখনো তেমন সম্ভাবনা আসে)। অথচ আমরা দেখছি পুত্র তারেক জিয়া এখনো অর্বাচীন। তার চেয়ে উপযুক্ত, দক্ষ ও অভিজ্ঞ অনেক নেতা বিএনপিতে আছেন। কিন্তু তাদের সবাইকে ডিঙিয়ে তারেক জিয়াকেই দুই নম্বর পদে রাখা হলো। একে নিকৃষ্ট পরিবারতন্ত্র ছাড়া আর কী বলা যাবে?

খালেদা জিয়া তার বক্তৃতায় সংবিধানে সংশোধনীর প্রস্তাব করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস করে অন্যদের সঙ্গে ভারসাম্য তৈরির কথা বলেছেন। কিন্তু প্রস্তাবটি এখনো অস্পষ্ট। মোটকথা তিনি দেশের সর্বময় ক্ষমতা কোনো একক ব্যক্তির হাতে না রাখার পক্ষে। বস্তুত বাংলাদেশের সংবিধানে যা আছে তা হলো, প্রধানমন্ত্রীর একনায়কতন্ত্র। এটা বদলাতে চান। খুব ভালো কথা।

কিন্তু সেটা তো অনেক ভবিষ্যতের কথা। এখনো তার নাগালের মধ্যে যেটা আছে, সেখানে কি তিনি গণতান্ত্রিক রীতি চালু করবেন? এখন দলের ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত আছে চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের হাতে।  কোথাও নির্বাচনের ব্যবস্থা নেই। অন্য কোনো পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের কোনো সত্যিকারের ক্ষমতা নেই। দলের মধ্যে কি তিনি ভারসাম্য আনবেন?

তাই যদি না পারেন, তাহলে কী করে আশা করব যে তিনি রাষ্ট্রের ক্ষমতায় গেলে সেখানে গণতন্ত্রায়নের প্রক্রিয়া শুরু করবেন।  যে দলের মধ্যেই গণতন্ত্র নেই সেই দল কি দেশকে গণতন্ত্র উপহার দিতে পারবে?


লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে