শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৬

নির্বাচন না প্রহসন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন না প্রহসন?

সেদিন আমার স্কুলশিক্ষক ছোট মামা ফোন করলেন। বললেন, তাদের এলাকার এক ভদ্রলোক আমার সঙ্গে কথা বলতে চান। তাকে যেন একটু হেল্প করি। আমি সানন্দে রাজি। দুটি কারণে, প্রথমত সুযোগ থাকলে আমি পরিচিত-অপরিচিত নির্বিশেষে সবাইকে সাহায্য করার চেষ্টা করি। দ্বিতীয়ত যিনি আমার সঙ্গে কথা বলবেন, তিনি আমার জন্ম এলাকার লোক। মামা বাড়িতেই আমার জন্ম হয়েছিল। একটু পর এক ভদ্রলোক ফোন করলেন, বললেন, আপনি কি রঘুনাথপুর চেনেন? রঘুনাথপুর শুনেই আমার স্মৃতির পুকুরে উথাল-পাথাল ঢেউ। রঘুনাথপুরের সঙ্গে যে আমার নাড়ির সম্পর্ক, তাকে কি ভোলা যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে তিনি অফিসে এলেন। তার প্রয়োজন রেখে আমি রঘুনাথপুরের গল্প শুনতেই ব্যস্ত হয়ে গেলাম। এখন কেমন হয়েছে? লোকজন কে, কেমন আছে? ইত্যাদি ইত্যাদি। ১৯৬৯ সালে আমার জন্মের সময় রঘুনাথপুর ছিল বিচ্ছিন্ন এক অজোপাড়াগাঁ। নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত রঘুনাথপুরে যেতে হতো বর্ষাকালে নৌকায় আর গ্রীষ্মকালে হেঁটে। ইলিয়টগঞ্জ থেকে ১২ থেকে ১৫ কিলোমিটার পথ। মামা বাড়ি যাওয়ার সেই আনন্দ স্মৃতি এখনো আপ্লুত করে আমাকে। খর রৌদ্রে হেঁটে যাওয়াটা অনেক কষ্টকর ছিল। পথে পথে বটগাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতাম। হাঁটতে হাঁটতে আশপাশের বাড়ি থেকে পানি খেয়ে তৃষ্ণা মেটাতাম। কিন্তু মামা বাড়ি যাওয়ার আনন্দের কাছে সব তুচ্ছ মনে হতো। নৌকায় যাওয়ার আনন্দটা ছিল আরও বেশি। আম্মা বসতেন ছই দেওয়া নৌকার ভিতরে। আমরা বসতাম বাইরে। আব্বা-আম্মার নিষেধ না মেনে টুক করে হাত দিয়ে নদীর পানি ছুঁয়ে দিতাম। কখনো চট করে টান দিয়ে শাপলা তুলে নিতাম। নদীতে যে কত রকমের ফুল ফুটত তার ইয়ত্তা নেই। সেই কালাডুমুর নদীতে পাল তোলা নৌকা চলত, চলত গুন টানা নৌকাও। তারপর উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে গেছে সবকিছু। এখন নাকি মামা বাড়ির উঠান পর্যন্ত গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। হায়, কিন্তু এখন আর আমার যাওয়ার সময় নেই। রঘুনাথপুর থেকে ছালিয়াকান্দি আড়ঙে যেতেও কালাডুমুর নদী পেরুতে হতো। সে নদীতে স্থায়ী খেয়া নৌকা ছিল। সে নৌকায় কোনো মাঝি ছিল না। নদীর দুই তীরে লম্বা দড়িতে বাঁধা থাকত খেয়া নৌকা। নৌকায় উঠে দড়ি টেনে টেনে অপর পাড়ে যেতে হতো।

স্মৃতি হাতড়ানো শেষে ফিরলাম বর্তমানে। জানতে চাইলাম, আমি কীভাবে হেল্প করতে পারি? জানালেন, তিনি এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান। আমি কীভাবে হেল্প করতে পারি, বুঝতে পারলাম না। ভেবেছি, হয়তো নির্বাচনের সময় কাভারেজ-টাভারেজ চাইবেন। কিন্তু সেটা অনেক পরের ব্যাপার। তিনি এখন চান মনোনয়ন, মার্কা। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য খরচের লিমিট কত আমি জানি না। তিনি নাকি ভেবেছিলেন ৫০-৬০ লাখ টাকা খরচ করলে হবে। এখন নাকি দেখছেন, বেরিয়ে যেতে হলে আরও বেশি খরচ করতে হবে। শুনে আমার তো চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার দশা। গ্রাম থেকে আসা এই সাধাসিধা বেশভূষার লোক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়ার জন্য ৬০-৭০ লাখ টাকা খরচ করতে তৈরি। আমার একটু ভয়ই লাগল। যদি দলের মনোনয়ন না পান, যদি ফেল করেন! নির্বাচনে তো কোনো দ্বিতীয় নেই। ফেল করলে তো তার এই ৬০-৭০ লাখ টাকাই লস। তিনি জানালেন, মার্কায় ইলেকশনের কারণে এখন খরচ বেড়ে গেছে। আমি এতদিন ভেবেছিলাম উল্টো। মার্কার তো একটা নিজস্ব পরিচিতি আছে। মার্কার ইলেকশনে নিশ্চয়ই প্রচারণা কম হবে। তিনি মানলেন আমার কথা, আওয়ামী লীগের মার্কা পেলে জয় অনেকটাই নিশ্চিত। তবে মূল খরচটা তো নির্বাচনের আগে। অবাক হয়ে বললাম, আগে আবার কিসের খরচ? তিনি বললেন, নমিনেশন কিনতেই তো আসল খরচ। এবার আমার চমক আকাশে উঠল। তিনি জানালেন, নমিনেশন কিনতে টাকা দিতে হয়। তিনি টাকা দিতেও চান। তবে এমন কাউকে দিতে চান, যাতে নমিনেশন নিশ্চিত হয়। তিনি আসলে আমার কাছে এসেছেন, টাকা দিলে নমিনেশন পাবেন, এমন নিশ্চিত কারও হাতে টাকা দিতে। এ ব্যাপারে আমি কোনো হেল্প করতে পারি কিনা। বিস্ময় গোপন করে অপারগতা জানিয়ে তাকে বিদায় করলাম। কিন্তু বিস্ময়ের ঘোর কাটছে না এখনো। টাকা দিলেই নমিনেশন মেলে! বাহ। তাহলে রাজনীতি না করে, টাকা কামালেই হয়। এমনিতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দেশের সবচেয়ে উৎসবমুখর নির্বাচন। তৃণমূল পর্যায়ের এই নির্বাচনে প্রার্থী থাকে বেশি, সব প্রার্থীই সব ভোটারকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন। তাই ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যান ভোট চাইতে। ফলে এই নির্বাচনে জনমানুষের সম্পৃক্ততাও থাকে বেশি। এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে। তাই নির্বাচনে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা অনেক বেড়েছে। ’৭৮ বা ’৭৯ সালে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের স্মৃতি এখনো ভুলিনি। উঠানে উঠানে মিছিল করে ভোট চাইতেন বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থকরা। আমরা ছোটরা সব মিছিলেই স্লোগানে গলা মেলাতাম। প্রার্থী নয়, স্লোগানের ছন্দটাই আমাদের টানত বেশি।

দেশে আবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনী উৎসব। পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে ৪ হাজার ২৭৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। ইতিমধ্যে প্রথম দুই ধাপ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনের উৎসবে লেগেছে রক্তের ছোঁয়া। প্রথম দুই ধাপেই ৩২ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আগেই বলেছি, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী বেশি, তাই ভোটারদের সম্পৃক্ততাও বেশি। তাই সহিংসতাও এই নির্বাচনে বেশি হয়। কিন্তু কোনো যুক্তি, পরিসংখ্যান বা উদাহরণই ৩২ জন মানুষের মৃত্যুর অপরাধের দায় থেকে আমাদের মুক্তি দেবে না। ৩২ সংখ্যাটি আমাদের কাছে নিছক একটি পরিসংখ্যান। বাকি তিন ধাপ নির্বাচনের পর এ সংখ্যা হয়তো আরও বাড়বে। কিন্তু এই ৩২টি পরিবারের কাছে, তাদের স্বজনদের মৃত্যুর কষ্ট, ক্ষতি অপূরণীয়। কেরানীগঞ্জে ৯ বছর বয়সী শিশু শুভ কাজী নিছক নির্বাচনী উৎসব দেখতে গিয়ে মারা গেছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সংস্কার হচ্ছে নানা প্রতিষ্ঠানে। নির্বাচনে মানুষের মৃত্যু ঠেকানোরও কোনো না কোনো কৌশল বের করতে হবে। নির্বাচন হলেই যদি মানুষ মারা যায়, তাহলে এমন নির্বাচন আমরা চাই না। নির্বাচনের চেয়ে মানুষের জীবনের মূল্য অনেক বেশি। আসলে প্রতিটি মানুষের জীবনই অমূল্য। বিজ্ঞান সবকিছু দিতে পেরেছে, কিন্তু মানুষের জীবন নয়। তাই যা আপনি দিতে পারবেন না, তা নিতেও পারবেন না। শুধু মৃত্যুর সংখ্যায় নয়, নানা রকমের নির্বাচনী অনিয়ম; এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কলঙ্কিত করেছে। নির্বাচনী অনিয়ম বাংলাদেশের সমান বয়সী। এমনকি ’৭৩ সালে প্রথম সংসদ নির্বাচনেও নানা অনিয়ম হয়েছিল। দাউদকান্দিতে জাসদের রশিদ ইঞ্জিনিয়ারকে হারাতে ব্যালট বাক্স হেলিকপ্টারে ঢাকায় এনে খন্দকার মোশতাককে জেতানো হয়েছিল। তবে ’৭৫-এর পর জিয়া ও এরশাদের সামরিক শাসনামলে গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাই দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েছিল। ৯০ ভাগ ভোট পাওয়ার মতো অবিশ্বাস্য ঘটনাও ঘটেছে তখন। ‘হোন্ডা-গুণ্ডা-ডাণ্ডা, নির্বাচন ঠাণ্ডা’ এই ছিল তখনকার স্লোগান। এরশাদ পতনের পর গণতন্ত্রের নবযাত্রায় নির্বাচনী ব্যবস্থারও দারুণ উন্নতি হয়েছিল। তবে রাজনীতিবিদদের অবিশ্বাস সেই ব্যবস্থাকেও কলঙ্কিত করেছে। রাজনীতিবিদরা ভালো নির্বাচন করতে পারে না, ব্যর্থতার এই দায় কাঁধে নিয়ে ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর রাজনীতিবিদরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আসেন। সেই ব্যবস্থাও এখন অকার্যকর, রাজনীতির গিট্ঠু।

বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম দফায় সব উপনির্বাচন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। এমনকি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও সরকারি দলের প্রার্থীরা হেরেছিল। অনেকে বলেন, দলীয় সরকারের অধীনেও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব, এটা প্রমাণ করতেই সে নির্বাচন সুষ্ঠু করেছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু এরপরও যখন বিএনপি নির্বাচনে এলো না, তখন ভালোত্বের মুখোশটুকু ঝেড়ে ফেলে মাঠে নেমেছে আওয়ামী লীগ। ৫ জানুয়ারির প্রার্থীবিহীন-ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর উপজেলা নির্বাচন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন, পৌরসভা নির্বাচন এবং সর্বশেষ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও হচ্ছে সেই পথ ধরেই। মারপিট, সহিংসতা, সিল মারা, এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোটারদের ভয় দেখানো— এসবই আশির দশকের সেই নির্বাচনী প্রহসনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের ৮৩৮-এর পাশাপাশি বিএনপির মাত্র ৯৬ জন প্রার্থী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। সবকিছুই এখন একতরফা, আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে; তাহলে আর এমন একতরফা একটি নির্বাচন করে মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়িয়ে লাভ কী? তারচেয়ে ভালো আওয়ামী লীগের মনোনীতদের নামের তালিকা ঘোষণা করা হোক এবং তাদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত বলে গণ্য করা হোক। তাতে অর্থ বাঁচে, সময় বাঁচে, সবচেয়ে বড় কথা মানুষের জীবন বাঁচে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ এপ্রিল, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন