শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৬

নির্বাচন না প্রহসন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন না প্রহসন?

সেদিন আমার স্কুলশিক্ষক ছোট মামা ফোন করলেন। বললেন, তাদের এলাকার এক ভদ্রলোক আমার সঙ্গে কথা বলতে চান। তাকে যেন একটু হেল্প করি। আমি সানন্দে রাজি। দুটি কারণে, প্রথমত সুযোগ থাকলে আমি পরিচিত-অপরিচিত নির্বিশেষে সবাইকে সাহায্য করার চেষ্টা করি। দ্বিতীয়ত যিনি আমার সঙ্গে কথা বলবেন, তিনি আমার জন্ম এলাকার লোক। মামা বাড়িতেই আমার জন্ম হয়েছিল। একটু পর এক ভদ্রলোক ফোন করলেন, বললেন, আপনি কি রঘুনাথপুর চেনেন? রঘুনাথপুর শুনেই আমার স্মৃতির পুকুরে উথাল-পাথাল ঢেউ। রঘুনাথপুরের সঙ্গে যে আমার নাড়ির সম্পর্ক, তাকে কি ভোলা যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে তিনি অফিসে এলেন। তার প্রয়োজন রেখে আমি রঘুনাথপুরের গল্প শুনতেই ব্যস্ত হয়ে গেলাম। এখন কেমন হয়েছে? লোকজন কে, কেমন আছে? ইত্যাদি ইত্যাদি। ১৯৬৯ সালে আমার জন্মের সময় রঘুনাথপুর ছিল বিচ্ছিন্ন এক অজোপাড়াগাঁ। নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত রঘুনাথপুরে যেতে হতো বর্ষাকালে নৌকায় আর গ্রীষ্মকালে হেঁটে। ইলিয়টগঞ্জ থেকে ১২ থেকে ১৫ কিলোমিটার পথ। মামা বাড়ি যাওয়ার সেই আনন্দ স্মৃতি এখনো আপ্লুত করে আমাকে। খর রৌদ্রে হেঁটে যাওয়াটা অনেক কষ্টকর ছিল। পথে পথে বটগাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতাম। হাঁটতে হাঁটতে আশপাশের বাড়ি থেকে পানি খেয়ে তৃষ্ণা মেটাতাম। কিন্তু মামা বাড়ি যাওয়ার আনন্দের কাছে সব তুচ্ছ মনে হতো। নৌকায় যাওয়ার আনন্দটা ছিল আরও বেশি। আম্মা বসতেন ছই দেওয়া নৌকার ভিতরে। আমরা বসতাম বাইরে। আব্বা-আম্মার নিষেধ না মেনে টুক করে হাত দিয়ে নদীর পানি ছুঁয়ে দিতাম। কখনো চট করে টান দিয়ে শাপলা তুলে নিতাম। নদীতে যে কত রকমের ফুল ফুটত তার ইয়ত্তা নেই। সেই কালাডুমুর নদীতে পাল তোলা নৌকা চলত, চলত গুন টানা নৌকাও। তারপর উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে গেছে সবকিছু। এখন নাকি মামা বাড়ির উঠান পর্যন্ত গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। হায়, কিন্তু এখন আর আমার যাওয়ার সময় নেই। রঘুনাথপুর থেকে ছালিয়াকান্দি আড়ঙে যেতেও কালাডুমুর নদী পেরুতে হতো। সে নদীতে স্থায়ী খেয়া নৌকা ছিল। সে নৌকায় কোনো মাঝি ছিল না। নদীর দুই তীরে লম্বা দড়িতে বাঁধা থাকত খেয়া নৌকা। নৌকায় উঠে দড়ি টেনে টেনে অপর পাড়ে যেতে হতো।

স্মৃতি হাতড়ানো শেষে ফিরলাম বর্তমানে। জানতে চাইলাম, আমি কীভাবে হেল্প করতে পারি? জানালেন, তিনি এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান। আমি কীভাবে হেল্প করতে পারি, বুঝতে পারলাম না। ভেবেছি, হয়তো নির্বাচনের সময় কাভারেজ-টাভারেজ চাইবেন। কিন্তু সেটা অনেক পরের ব্যাপার। তিনি এখন চান মনোনয়ন, মার্কা। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য খরচের লিমিট কত আমি জানি না। তিনি নাকি ভেবেছিলেন ৫০-৬০ লাখ টাকা খরচ করলে হবে। এখন নাকি দেখছেন, বেরিয়ে যেতে হলে আরও বেশি খরচ করতে হবে। শুনে আমার তো চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার দশা। গ্রাম থেকে আসা এই সাধাসিধা বেশভূষার লোক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়ার জন্য ৬০-৭০ লাখ টাকা খরচ করতে তৈরি। আমার একটু ভয়ই লাগল। যদি দলের মনোনয়ন না পান, যদি ফেল করেন! নির্বাচনে তো কোনো দ্বিতীয় নেই। ফেল করলে তো তার এই ৬০-৭০ লাখ টাকাই লস। তিনি জানালেন, মার্কায় ইলেকশনের কারণে এখন খরচ বেড়ে গেছে। আমি এতদিন ভেবেছিলাম উল্টো। মার্কার তো একটা নিজস্ব পরিচিতি আছে। মার্কার ইলেকশনে নিশ্চয়ই প্রচারণা কম হবে। তিনি মানলেন আমার কথা, আওয়ামী লীগের মার্কা পেলে জয় অনেকটাই নিশ্চিত। তবে মূল খরচটা তো নির্বাচনের আগে। অবাক হয়ে বললাম, আগে আবার কিসের খরচ? তিনি বললেন, নমিনেশন কিনতেই তো আসল খরচ। এবার আমার চমক আকাশে উঠল। তিনি জানালেন, নমিনেশন কিনতে টাকা দিতে হয়। তিনি টাকা দিতেও চান। তবে এমন কাউকে দিতে চান, যাতে নমিনেশন নিশ্চিত হয়। তিনি আসলে আমার কাছে এসেছেন, টাকা দিলে নমিনেশন পাবেন, এমন নিশ্চিত কারও হাতে টাকা দিতে। এ ব্যাপারে আমি কোনো হেল্প করতে পারি কিনা। বিস্ময় গোপন করে অপারগতা জানিয়ে তাকে বিদায় করলাম। কিন্তু বিস্ময়ের ঘোর কাটছে না এখনো। টাকা দিলেই নমিনেশন মেলে! বাহ। তাহলে রাজনীতি না করে, টাকা কামালেই হয়। এমনিতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দেশের সবচেয়ে উৎসবমুখর নির্বাচন। তৃণমূল পর্যায়ের এই নির্বাচনে প্রার্থী থাকে বেশি, সব প্রার্থীই সব ভোটারকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন। তাই ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যান ভোট চাইতে। ফলে এই নির্বাচনে জনমানুষের সম্পৃক্ততাও থাকে বেশি। এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে। তাই নির্বাচনে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা অনেক বেড়েছে। ’৭৮ বা ’৭৯ সালে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের স্মৃতি এখনো ভুলিনি। উঠানে উঠানে মিছিল করে ভোট চাইতেন বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থকরা। আমরা ছোটরা সব মিছিলেই স্লোগানে গলা মেলাতাম। প্রার্থী নয়, স্লোগানের ছন্দটাই আমাদের টানত বেশি।

দেশে আবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনী উৎসব। পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে ৪ হাজার ২৭৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। ইতিমধ্যে প্রথম দুই ধাপ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনের উৎসবে লেগেছে রক্তের ছোঁয়া। প্রথম দুই ধাপেই ৩২ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আগেই বলেছি, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী বেশি, তাই ভোটারদের সম্পৃক্ততাও বেশি। তাই সহিংসতাও এই নির্বাচনে বেশি হয়। কিন্তু কোনো যুক্তি, পরিসংখ্যান বা উদাহরণই ৩২ জন মানুষের মৃত্যুর অপরাধের দায় থেকে আমাদের মুক্তি দেবে না। ৩২ সংখ্যাটি আমাদের কাছে নিছক একটি পরিসংখ্যান। বাকি তিন ধাপ নির্বাচনের পর এ সংখ্যা হয়তো আরও বাড়বে। কিন্তু এই ৩২টি পরিবারের কাছে, তাদের স্বজনদের মৃত্যুর কষ্ট, ক্ষতি অপূরণীয়। কেরানীগঞ্জে ৯ বছর বয়সী শিশু শুভ কাজী নিছক নির্বাচনী উৎসব দেখতে গিয়ে মারা গেছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সংস্কার হচ্ছে নানা প্রতিষ্ঠানে। নির্বাচনে মানুষের মৃত্যু ঠেকানোরও কোনো না কোনো কৌশল বের করতে হবে। নির্বাচন হলেই যদি মানুষ মারা যায়, তাহলে এমন নির্বাচন আমরা চাই না। নির্বাচনের চেয়ে মানুষের জীবনের মূল্য অনেক বেশি। আসলে প্রতিটি মানুষের জীবনই অমূল্য। বিজ্ঞান সবকিছু দিতে পেরেছে, কিন্তু মানুষের জীবন নয়। তাই যা আপনি দিতে পারবেন না, তা নিতেও পারবেন না। শুধু মৃত্যুর সংখ্যায় নয়, নানা রকমের নির্বাচনী অনিয়ম; এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কলঙ্কিত করেছে। নির্বাচনী অনিয়ম বাংলাদেশের সমান বয়সী। এমনকি ’৭৩ সালে প্রথম সংসদ নির্বাচনেও নানা অনিয়ম হয়েছিল। দাউদকান্দিতে জাসদের রশিদ ইঞ্জিনিয়ারকে হারাতে ব্যালট বাক্স হেলিকপ্টারে ঢাকায় এনে খন্দকার মোশতাককে জেতানো হয়েছিল। তবে ’৭৫-এর পর জিয়া ও এরশাদের সামরিক শাসনামলে গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাই দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েছিল। ৯০ ভাগ ভোট পাওয়ার মতো অবিশ্বাস্য ঘটনাও ঘটেছে তখন। ‘হোন্ডা-গুণ্ডা-ডাণ্ডা, নির্বাচন ঠাণ্ডা’ এই ছিল তখনকার স্লোগান। এরশাদ পতনের পর গণতন্ত্রের নবযাত্রায় নির্বাচনী ব্যবস্থারও দারুণ উন্নতি হয়েছিল। তবে রাজনীতিবিদদের অবিশ্বাস সেই ব্যবস্থাকেও কলঙ্কিত করেছে। রাজনীতিবিদরা ভালো নির্বাচন করতে পারে না, ব্যর্থতার এই দায় কাঁধে নিয়ে ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর রাজনীতিবিদরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আসেন। সেই ব্যবস্থাও এখন অকার্যকর, রাজনীতির গিট্ঠু।

বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম দফায় সব উপনির্বাচন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। এমনকি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও সরকারি দলের প্রার্থীরা হেরেছিল। অনেকে বলেন, দলীয় সরকারের অধীনেও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব, এটা প্রমাণ করতেই সে নির্বাচন সুষ্ঠু করেছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু এরপরও যখন বিএনপি নির্বাচনে এলো না, তখন ভালোত্বের মুখোশটুকু ঝেড়ে ফেলে মাঠে নেমেছে আওয়ামী লীগ। ৫ জানুয়ারির প্রার্থীবিহীন-ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর উপজেলা নির্বাচন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন, পৌরসভা নির্বাচন এবং সর্বশেষ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও হচ্ছে সেই পথ ধরেই। মারপিট, সহিংসতা, সিল মারা, এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোটারদের ভয় দেখানো— এসবই আশির দশকের সেই নির্বাচনী প্রহসনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের ৮৩৮-এর পাশাপাশি বিএনপির মাত্র ৯৬ জন প্রার্থী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। সবকিছুই এখন একতরফা, আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে; তাহলে আর এমন একতরফা একটি নির্বাচন করে মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়িয়ে লাভ কী? তারচেয়ে ভালো আওয়ামী লীগের মনোনীতদের নামের তালিকা ঘোষণা করা হোক এবং তাদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত বলে গণ্য করা হোক। তাতে অর্থ বাঁচে, সময় বাঁচে, সবচেয়ে বড় কথা মানুষের জীবন বাঁচে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ এপ্রিল, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৫৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ