শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫১, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

শিরোনামে উল্লিখিত বিষয়ের ওপর ১২ এপ্রিল জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বড় আকারের একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিলেন শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও মইন উদ্দীন খান বাদলের নেতৃত্বাধীন জাসদ। বিশ্বজুড়ে জঙ্গিবাদের ভয়াবহতা এবং বাংলাদেশের বিরাজমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এমন একটি খোলামেলা আলোচনা আমার কাছে খুবই সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে। মূল উদ্যোক্তা মইন উদ্দীন খান বাদলকে এ জন্য ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশে পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে সাম্প্রদায়িকতার যে ভয়ঙ্কর বিষ বাংলাদেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে তার শিকড়-বাঁকল সব উপড়ে ফেলে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করতে হবে। সেটি না করা পর্যন্ত গণতন্ত্রের চলার পথ নিরাপদ হবে না এবং দেশে শান্তিও আসবে না। সাম্প্রদায়িক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতিকে জিইয়ে রেখে, তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন তারা আসলে প্রবঞ্চকের কাতারে পড়েন। এরা কথামালার ফুলঝুরিতে জনগণকে বিভ্রান্তিতে রেখে নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য লুটতরাজ কায়েম ও ক্ষমতার প্রতিহিংসাকে চরিতার্থ করতে চান। এদের আগের ইতিহাস তাই বলে। সুতরাং এদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষ ও তরুণ প্রজন্মকে সতর্ক করার জন্য এ ধরনের আলোচনা, সেমিনার ও কথোপকথন দেশব্যাপী সারা বছর অব্যাহত রাখা একান্ত প্রয়োজন। ১২ এপ্রিল প্রেসক্লাবের ওই সেমিনারে একজন আলোচক হিসেবে আমিও উপস্থিত ছিলাম। তবে সঙ্গত কারণেই এ ধরনের অনুষ্ঠানে কোনো একজনের পক্ষে বিষয়ের ওপর নিজের পরিপূর্ণ চিন্তা ও বক্তব্য তুলে ধরা সম্ভব হয় না। আর এ কারণেই আজকের এই লেখার অবতারণা।

বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা ও জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে না, এটা যেমন ঠিক, তেমনি এটাও ঠিক যে, ১৯৭৫ সালের পর দুজন সামরিক শাসক ও তাদের প্রতিভূরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে ধর্ম নিয়ে ভণ্ডচারিতার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মনে ধর্ম সম্পর্কে এক ধরনের মিথ্যা মিথ এবং ভ্রান্ত মনস্তাত্ত্বিকতা তৈরি করতে পেরেছেন। মূলত এরা পাকিস্তানি শাসকচক্রের ধ্যান-ধারণার পুনরোত্থান ঘটিয়েছেন, যার থেকে আমরা মুক্ত হয়েছিলাম একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। সুতরাং দীর্ঘদিনের ধারাবাহিকতায় ধর্মের লেবাসধারী, ছদ্মবেশী রাজনৈতিক দলগুলো ছুতানাতা পেলেই যখন ধর্মের নামে অপধর্ম করে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে উদ্যত হয় তখন এই বর্ণচোরদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় বৃহত্তর জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন পাওয়া যায় না। বেশিরভাগ মানুষ নীরব ও নির্লিপ্ত থাকে। বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জের মানুষ এখনো সরল সোজা এবং ধর্মের বিষয়ে অতি সংবেদনশীল। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও ধর্ষণকারী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মিথ্যা লেবাস পরে আল্লামা সেজে মানুষকে কী পরিণাম ধোঁকা দিতে সক্ষম হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় যখন জামায়াত-শিবির প্রচার করল সাঈদীকে চাঁদে দেখা গেছে এবং তা দেখার জন্য মানুষ বাড়ির ছাদে ও গাছে ওঠল। সমস্যা হলো এই লেবাসধারী ধার্মিকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার আগে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে এই কঠিন ও ভ্রান্ত বাস্তবতাকে মনে রাখতে হয়। মানুষকে এই অন্ধ বিশ্বাস ও ধর্ম ব্যবসায়ীদের কবল থেকে মুক্ত করা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৭৮ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান কর্তৃক বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আর্দশ ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিল এবং অনুচ্ছেদ ১২ পুরোটা বিলুপ্ত ও ৩৮ অনুচ্ছেদের শর্তাদি বিলোপ করার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের শিকড় এখানে। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি যতদিন বহাল থাকবে ততদিন জঙ্গি উৎপাদন ও বিস্তার ঠেকিয়ে রাখা যাবে না এবং তার ফলশ্রুতিতে গণতন্ত্র কখনো পূর্ণতা পাবে না। মানুষের জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যাবে না। রাজনীতির গোড়ার সংকটের কারণে যে ধরনের নিরাপত্তার হুমকি সৃষ্টি হয় তাকে পুলিশ দিয়ে সম্পূর্ণ নিবৃত্ত করা কখনো কোথাও সম্ভব হয়নি। চিহ্নিত সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক পক্ষ পূর্ণ শক্তি নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকলে তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে তার উদাহরণ দেখা যায় ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের সময়। হেফাজতের ১৩ দফা আর তালেবানিতন্ত্র ও তথাকথিত ইসলামিক স্টেটের আবু বকর বাগদাদী তন্ত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অথচ ২০১৩ সালের ৫ মে বিএনপির সিনিয়র নেতারা প্রকাশ্য মঞ্চে ওঠে হেফাজতের ১৩ দফাকে সমর্থন করলেন। এর যে পরিণতি হয়েছে তার থেকে আমরা কবে বের হতে পারব তা কেবল ভবিতব্যই বলতে পারে। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রধান খুঁটি আওয়ামী লীগ গত পাঁচ-সাত বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্র ও সমাজের ভিতরে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে কতটুকু শক্তিশালী করতে পেরেছে এবং দলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মনে অসাম্প্রদায়িক আদর্শের দীক্ষা কতটুকু প্রোথিত করতে পেরেছে তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে। কিন্তু তারপরও বলতে হবে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভরসা এখনো আওয়ামী লীগ ও তার নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কোনো বিকল্প এখনো নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার পরও বিগত পাঁচ-ছয় বছরে রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দিতে পারেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগের বিকল্প তো বিএনপি-জামায়াত হতে পারে না এবং কেন পারে না তার কারণ সন্দেহাতীতভাবে দেখা গেছে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের সরকারের সময়। ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতির কবল থেকে মুক্ত হতে হলে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থা ছাড়া তা সম্ভব নয়, যেখানে বিএনপির অবস্থান সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী, তারা ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থায় বিশ্বাস করে না। কিন্তু ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি থেকে বের না হওয়া পর্যন্ত এর গর্ভ থেকে জঙ্গিদের জন্ম ও বিস্তার এবং সস্ত্রাসায়ন পরিপূর্ণভাবে রোধ করা সম্ভব নয়। তাই চাপাতি, বোমা, গ্রেনেড নিয়ে অবিরত মাঠে নামা জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষের রক্তক্ষরণ কীভাবে রোধ করা যায় সেটাই উদ্বেগ ও উত্কণ্ঠার বিষয়। জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষকে বাঁচাতে হলে জঙ্গিয়ায়নের কারণগুলো সবিস্তারে সংশ্লিষ্ট সবাইকে উপলব্ধি করতে হবে। তাই যে কারণগুলো বাংলাদেশে বিরাজমান থাকায় জামায়াত ও তাদের জঙ্গি সংগঠনগুলো জঙ্গি রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন এবং সশস্ত্রায়নের সুযোগ পাচ্ছে সে সম্পর্কে লেখার এ পর্যায়ে একটু নজর দিই।

এক. সামাজিক ও ধর্মীয় কাজের ছদ্মবেশে জামায়াত এবং তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব লন্ডনভিত্তিক যে এনজিওগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে আছে তারা নানা কৌশল ও আবরণে গ্রামগঞ্জের সাধারণ মানুষকে ধর্মান্ধ চিন্তা চেতনায় উদ্বুদ্ধ করছে। দুই. জামায়াত, হেফাজতসহ বিভিন্ন ধর্মীয় রাজনৈতিক দলের তত্ত্বাবধানে ও নিয়ন্ত্রণে কওমিসহ অন্য হাজার হাজার যে মাদ্রাসা আছে এবং নিত্যনতুন গজিয়ে উঠছে এগুলোর কোনো কোনোটি জঙ্গি রিক্রুট, প্রশিক্ষণ ও আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরির উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে। তিন. এ মাদ্রাসাগুলোর সঙ্গে ভারত ও পাকিস্তানের অনেক মাদ্রাসার শিক্ষাসংযোগ ও সহায়তা বিনিময়ের ছদ্মবেশে ভিনদেশি অনেক কট্টর উগ্রবাদী ইসলামিস্ট নেতা বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোতে সফরে আসছেন। এ সুযোগে তাদের হাত দিয়ে জঙ্গিদের জন্য বিদেশি অর্থ সাহায্য আসছে এবং বাংলাদেশি জঙ্গিরা চোরাইপথে অস্ত্র আনার নেটওয়ার্ক স্থাপনের সুযোগ পাচ্ছে। চার. জামায়াত ও তাদের সহযোগী সংগঠনের কয়েকশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান আছে। এখান থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনের হাতে যাচ্ছে। এটা এখন সর্বজনবিদিত যে, বিশাল অঙ্কের টাকার বিনিময়েই আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরি করা হয়। পাঁচ. দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধতা ও মিত্রতার পুরো রাজনৈতিক ফায়দা উঠাচ্ছে জামায়াত, হেফাজত ও ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশ। কোনো কোনো এলাকায় বিএনপির সরাসরি সমর্থনে জামায়াতের নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছে। ছয়. আল-কায়েদা, আইএস ও এদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা চলছে তার একটা পরোক্ষ উদ্বুদ্ধকরণ প্রভাব কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি সংগঠনগুলো। সাত. আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতি, সাম্প্রদায়িক আদর্শ ও প্যান ইসলামইজমের অন্ধতায় পাকিস্তান বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থার চরম বিরুদ্ধে। যার কারণে জামায়াত-বিএনপির সঙ্গে সংযোগের সুবিধা ও কূটনৈতিক আবরণে পাকিস্তান বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সরাসরি জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত, যার অনেক প্রমাণ হাতেনাতে নিকট অতীতে পাওয়া গেছে। আট. বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার ভিতরে যেমন অশিক্ষা ও বেকার তৈরির উপাদানে ভরপুর, তেমনি কুসংস্কার প্রতিরোধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়ার মতো কর্মসূচি না থাকায় অশুভ রাজনৈতিক শক্তিপ্রসূত ধর্মান্ধতা ও জঙ্গি তত্পরতার বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টি হচ্ছে না, যা পরোক্ষভাবে জঙ্গিয়ায়নের পথকে সহজ করে দিচ্ছে। নয়. সমাজ ও রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবে জঙ্গি সংগঠন কর্তৃক মানুষ হত্যা, গ্রেনেড বোমা মারার বিচার হচ্ছে না, শাস্তি হচ্ছে না। বেশিরভাগ জামিনে ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। শোনা যায় এক্ষেত্রে জঙ্গিদের অঢেল টাকাই কাজ করছে।

জামিন পেয়ে জঙ্গিরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে এবং বিপরীতে সাধারণ মানুষ জীবনের মায়ায় নীরব ও নিশ্চুপ হয়ে যাচ্ছে। জঙ্গিরা এটাই চায়, এটাই তাদের কৌশল, মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তোলা। উপরে এক থেকে নয় নম্বর ক্রমিকে উল্লিখিত রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কারণে জঙ্গি তৈরি অব্যাহত আছে এবং তা সহজে বন্ধ হবে না। উপরন্তু বাংলাদেশের চরম রাজনৈতিক বিভাজন দূর হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক কারণগুলোর সহসা কোনো সমাধানও দেখা যাচ্ছে না। ফলে সঙ্গত কারণেই মানুষের রক্তক্ষরণ ঠেকানোর জন্য আধুনিক, স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র এবং নিবেদিত মিশন ওরিয়েন্টেড বিশেষ বাহিনীর প্রয়োজন। বাহিনী দক্ষ হলে মানুষের রক্তক্ষরণের মাত্রা কমানো যাবে, কিন্তু মূল কারণ দূর না হলে জঙ্গি নির্মূল হবে না। বাংলাদেশকে জঙ্গিমুক্ত রাখতে হলে এবং পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা চাইলে এদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে ধর্মাশ্রয়ী ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে এবং ব্যবহারিক ক্ষেত্রে চিরদিনের জন্য বিদায় করতে হবে। গণজাগরণ সৃষ্টি করার জন্য সেক্যুলার আদর্শে বিশ্বাসী সব সংগঠনকে মাঠে নামতে হবে। শুধু ঢাকায় বসে সেমিনার আর গোলটেবিল করে কাজ হবে না, যদিও মিডিয়ার যুগে এটিও অপরিহার্য ভূমিকা রাখতে পারে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সারা বছর দেশব্যাপী স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি চালানো প্রয়োজন। কারণ কঠিন বাস্তবতার মুখে গণজাগরণ ও গণপ্রতিরোধ ব্যতিরেকে সাম্প্রদায়িক শক্তির কবল থেকে দেশকে মুক্ত করা যাবে না।

লেখক :  কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ