শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৯, শনিবার, ১৬ মে, ২০২০ আপডেট:

এমপিদের কোণঠাসা করার চেষ্টা কার ইচ্ছেয়? কার লাভ?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
এমপিদের কোণঠাসা করার চেষ্টা কার ইচ্ছেয়? কার লাভ?

জাতীয় সংসদের সদস্যদের (এমপি) কি হঠাৎ করে গুরুত্বহীন করে দেওয়া হচ্ছে? রীতিমতো কোণঠাসা করার চেষ্টা হচ্ছে? করোনাকাণ্ডের পর একের পর এক ঘটনায় সরকারি কর্মকর্তাদের দাপট যতখানি দৃশ্যমান ঠিক ততটাই ম্রীয়মান করে দেওয়া হচ্ছে এমপিদের ভূমিকা। বিষয়টি কতখানি পরিকল্পিত তার চেয়েও বড় কথা হলো জাতীয় দুর্যোগে এমপিদের ভূমিকা খুব বেশি কার্যকর নয় জনসম্মুখে এই ধারনা দেওয়া হচ্ছে সরকারি নীতি নির্ধারণের মাধ্যমেই।

প্রথম অ্যান্টি ক্লাইমেক্স শুরু হয় জেলায় জেলায় সচিবদের ত্রাণ বিতরণ কর্মকাণ্ড সমন্বয় আর তদারকির দায়িত্ব দিয়ে। সরকারের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, মন্ত্রী মর্যাদার চিফ হুইপ, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী মর্যাদার হুইপ থাকা সত্ত্বেও জেলা পর্যায়ে সচিবদের এই দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে নির্বাচিত সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধিদের গুরুত্বহীন করে দেখানো হয়। দ্বিতীয় অ্যান্টি ক্লাইমেক্স হলো, প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ভাণ্ডার থেকে এমপিদের অনুকূলে বরাদ্দ দেওয়া ঈদের পোশাক বিতরণ করবেন জেলা প্রশাসকেরা এই সিদ্ধান্ত দেওয়া। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে চিঠি লিখে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট এমপিদের। 

রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতিবিদসহ অনেকেই মনে করেন, এমপিদের সাংগঠনিক দক্ষতা, অভিজ্ঞতাকে এভাবে পাশ কাটানো বুমেরাং হতে পারে। কারণ সরাসরি নির্বাচিত ৩০০ এবং সংরক্ষিত নারী আসনের ৫০ সবমিলিয়ে ৩৫০ জন এমপির মধ্যে অধিকাংশ এমপি সক্রিয় এবং স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকায় তাদের রাজনৈতিক জমিও পাকাপোক্ত। নির্বাচিত তিনশ এমপির মধ্যে অন্তত শ’খানেক যারা রাজনীতির বাইরেও স্ব স্ব পেশায় জাতীয় এমনকি আন্তর্জাতিকভাবেও যথেষ্ট পরিচিতি। কিছু নিস্ক্রিয়, অনভিজ্ঞ এবং নেতিবাচক ভাবমূর্তির এমপি সাহেবদের শিক্ষা দিতে গিয়ে পড় পরতায় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকার সবচেয়ে প্রভাবশালী, দাপুটে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে পাশ কাটিয়ে চলার এই প্রবণতা আদতে বিরাজনীতিকরণ তত্ত্বের কুশলীদের বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার কোন অংশ কি-না এনিয়েও নানামুখী আলোচনা এখন শুরু হয়েছে। 

ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স উপেক্ষা, লঙ্ঘন করে রীতিমতো এমপিদের ‘তুচ্ছ’ করার যে প্রয়াস এখন লক্ষ্য করা যাচ্ছে তার পরিনাম বোধকরি সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকরা এখনো আঁচ করে উঠতে পারেননি। শুধু এটুকু বুঝতে পারা উচিত, সন্দেহ, অবিশ্বাস, আস্থাহীনতার একটি পরিবেশ তৃণমূল পর্যায়ে দ্রুত সৃষ্টি হচ্ছে। ভেতরে ভেতরে সরকারি দলের রাজনৈতিক নেতৃত্বের মধ্যে চলছে দোষারোপের পালা। জনপ্রিয়, দক্ষ, অভিজ্ঞ, যোগ্য অনেক রাজনৈতিক নেতৃত্ব হতাশার মধ্যে ডুবে যাচ্ছেন, বাধ্য হয়ে এবং নীতি নির্ধারকদের উপর্যুপরি উপেক্ষায়। কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে, কিভাবে হচ্ছে, সামগ্রিক সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় কারা আছেন এই প্রথম বিষয়টি বোঝা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে সরকারের ভেতর রাজনৈতিক শক্তির চেয়ে অন্য কোনো শক্তির প্রভাব অধিকতর বেশি কি-না সেই প্রশ্নই এখন সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দানা বেঁধেছে।
 
পদ, পদাধিকারীদের মর্যাদা, অবস্থান কি তা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স দ্বারা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী এমপিদের অবস্থান ১৩ নম্বরে। আর সচিবদের অবস্থান ১৬ নম্বরে। আর এই ১৩ নম্বরে অবস্থানকারী এমপিদের অনেকে একাধিকবারের জাঁদরেল মন্ত্রী, একাধিকবার নির্বাচিত এবং নানা ঘাত প্রতিঘাতের মাধ্যমে অভিজ্ঞও বটে। সেটি ভিন্ন কথা। রাষ্ট্র যেখানে সুস্পষ্টভাবে মর্যাদাক্রমে সচিবদের কয়েক ধাপ ওপরে এমপিদের অবস্থান নিশ্চিত করেছে সেখানে প্রকাশ্যে এর ব্যতয় কোন যুক্তিতে? নির্বাচিত এমপিদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনেই কিন্তু সরকার গঠন হয়। সমসংখ্যক সচিবের সমর্থনে নিশ্চয়ই নয়। তাহলে এমপিদের এই অবহেলা, অবমূল্যায়নের হঠাৎ কারণ কি? 

একটি উদাহরণ দেওয়া যাক। করোনাকালে একটি জেলার ত্রাণ বিতরণ কর্মকাণ্ড সমন্বয় ও তদারকির দায়িত্ব পেয়ে একজন সচিব কিভাবে সার্বভৌম সংসদের সদস্যদের কৌশলে হেয় করেছেন সেই বিষয়টি আর গোপন নেই। সচিব জেলায় যে সমন্বয় সভা করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যেখানে একটি ব্যানার করা হয়। ব্যানারে প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে সর্বপ্রথম নামটি লেখা হয় সচিবের। তার নিচে বিশেষ অতিথি হিসেবে জেলার দুইজন সংসদ সদস্যর নাম থাকলেও অপর সংসদ সদস্যের নাম আর ব্যানারে স্থান পায়নি। 

চোখে আঙুল দিয়ে জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধিদের কি এটাই বুঝিয়ে দেওয়া যে এমপিরা মর্যাদারও তুচ্ছ সচিবের তুলনায়! কি বার্তা আসলে দেওয়া হচ্ছে? এর মাধ্যমে কি প্রকৃত সংগঠক, জননেতা, স্থানীয়ভাবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিটির মন খারাপ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে না? আর এই মন খারাপ থেকে যদি অধিক সক্রিয়, উপযুক্ত রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিস্ক্রিয়, আধা নিস্ক্রিয় হয়ে যান তাহলে লাভ কার? নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যতটুকু ক্ষতি তার সিংহভাগই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের। এই স্বেচ্ছায় নিস্ক্রিয় হয়ে যাওয়া নেতৃত্বের কিছু জায়গায় যথোপযুক্ত স্থানপূরণও কিন্তু অত সহজ হবে না। স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে, বঙ্গবন্ধুর সরাসরি সংস্পর্শে এসে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পেশাগত কাজে দক্ষতার পরিচয় দিয়ে নেতৃত্বের এই পর্যায়ে আসা ব্যক্তিত্বরা সব সময়েই আমাদের সম্পদ। উপযুক্ত মর্যাদা, পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতাকে কাজে লাগানোটাই বোধকরি যথার্থ। 

কিন্তু হঠাৎ কি এমন হলো যে ‍উপযুক্ত আর কম উপযুক্ত এমপিদের এক কাতারে নিয়ে আসা হলো এবং নানাভাবে উপযুক্তদের অপরিহার্যতাকে গৌন করে দেওয়ার চেষ্টাও হচ্ছে। এতে শেষ বিচারে কতটুকু সুবিধা সরকার বা সরকারের মধ্যে যে রাজনৈতিক চালিকাশক্তি পাবে জানি না। কিন্তু এটুকু বেশ বুঝতে পারছি যে নিজ নিজ পেশায় যথেষ্ট খ্যাতি অর্জনকারী যারা নিজের পেশাকে গৌন করে রাজনীতিকেই পরমব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন তারা অসহায়বোধ করছেন। এই অসহায়ত্বকে মানতে না পেরে নিজ নিজ অঙ্গনে স্বনামখ্যাত এই ব্যক্তিরা রাজনীতিবিমুখ হলে তাতে রাজনীতির কোনো লাভ হবে না।
 
আমাদের আমলাতন্ত্র নিশ্চয়ই যথেষ্ট সমৃদ্ধ। সচিবরাও উপযুক্ত, দক্ষ। এসব নিয়ে কোনো সংশয় প্রকাশ করছিনা, করবোও না। কিন্তু নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কাজ সামলে জেলায় জেলায় ত্রাণ বিতরণ সমন্বয় ও তদারকির কাজটি তাদের জন্যও তো বোঝার ওপর শাকের আঁটি। চাইলেও কি জেলায় অবস্থান করে সচিবরা তাদের ওপরে আরোপিত দায়িত্ব সামলাতে পারছেন? একবার দু’বার জেলা সফর করে পুরো তদারকির কাজটি তাদের করতে হচ্ছে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। লম্বা সময় জেলা, উপজেলায় অবস্থান করার সুযোগ আছে এমপিদের। গুটিকয়েক এমপি এই দুঃসময়ে চুপচাপ থাকলেও অধিকাংশ এমপিই কিন্তু নিজ নিজ এলাকায় সক্রিয়। নিজস্ব উদ্যোগ ও বিত্তশালী শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতায় খাদ্য সামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে মানুষের পাশে আছেন এই রাজনৈতিক নেতৃত্বরাই। অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে। প্রতিদিন গণমাধ্যমে কিছু খণ্ডচিত্র ফুঁটে উঠছেও।
 
একটি প্রশ্ন উত্থাপন করতে চাই। ৬৪ জেলার সমন্বয়, তদারকি, সার্বিক নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কি ৬৪ জন এমপি নাই? উত্তর, অবশ্যই আছে। প্রতিটি জেলায় এক বা একাধিক এমপি আছেন যারা সবভাবে যোগ্য। কিন্তু হঠাৎ করে এসে মনে হচ্ছে সার্বিকভাবে এমপিদের যোগ্যতা, দক্ষতায় বোধহয় ঘাটতি আছে এবং এক্ষেত্রে অধিকতর এগিয়ে সচিবরা। এমপিদের এভাবে নিস্ক্রিয় করে দিয়ে প্রকারন্তরে একটি সন্দেহ, অবিশ্বাসের সম্পর্ককে উসকে দেওয়া হয়েছে বুঝে অথবা না বুঝে। সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আমলাদের সুসম্পর্কের মাঝে হঠাৎ সন্দেহের এই দেওয়াল তৈরিতে কি কারো হাতে আছে? 

তাই যদি না হবে তাহলে জেলায় জেলায় ত্রাণ বণ্টন সমন্বয়, তদারকিতে এমপিদের পরিবর্তে সচিবদের দায়িত্ব দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের ঈদ পোশাক বিতরণেও জেলা প্রশাসকদের একচেটিয়া প্রাধান্যের হেতু কি? এতদিন যে কাজটি এমপিরাই করে আসছেন সেখানে তাদের এভাবে সাইডলাইনে ফেলে দেওয়া কি খুব স্বাভাবিক ঘটনা? মোটেও না। এমপিরা কি দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করছেন না-কি তারা সবাই নিস্ক্রিয় হয়ে গেছেন? কোনোটিই না। বরং এমপিরা দায়িত্ব পালন করতে চাইছেন। কিন্তু নানাভাবে তাদের অবহেলা করার সুস্পষ্ট নজির পাওয়া যাচ্ছে। এটি মোটেও ভালো লক্ষণ নয়। যোগ্য এমপিদের বেশি করে কাজে লাগানো হোক। অযোগ্যদের সাইডলাইনে রাখা যেতে পারে। আর এভাবে প্রকৃত টিমওয়ার্ক গড়ে উঠুক। তাহলে তৃণমূল পর্যায়ে সংকট মোকাবিলা অধিকতর সহজ হবে। আর যদি কোনো বিরাজনীতিকরণের সুদূর প্রসারী লক্ষ্য নিয়ে নির্বাচিত সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধি এমপিদের দৃশ্যমানভাবে দুর্বল করে দেওয়া কোনো ষড়যন্ত্রের অংশ হয় তাহলেও সরকারের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক চালিকাশক্তিকেই যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। 

যেভাবে যা হচ্ছে চারিদিকে তাতে স্পষ্ট বুঝতে পারছি এমপিদের মন ভালো নেই। ভাঙা মন নিয়েও অধিকাংশ এমপি এলাকায় পড়ে আছেন। দীর্ঘদিন তাদের মন খারাপ থাকা কোনো ভালো ফল দেবে কি? 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।    

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা