শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, বুধবার, ২৭ মে, ২০২০ আপডেট:

চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

অসম্ভব দাপুটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজ দল বিজেপি ও সরকারের ওপর তার একাধিপত্যও স্বীকৃত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশ ভারতের রাজনীতিতে এখনো রীতিমতো এক ‘মিথ’ নরেন্দ্র মোদি। সেই মোদি সরকারেও ‘স্ট্রংম্যান’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মোদির মুশকিল আসান। প্রায় সম পর্যায়ে আছেন মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, নিতিন গাড়কড়ি, নির্মলা সীতারমন। এরাই মোদির ‘কিচেন ক্যাবিনেট’। যে কোন সংকটে, সমস্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে এই মন্ত্রীরা ফ্রন্টলাইনে থেকে পরামর্শ দেন, নেতৃত্ব দেন। আর বিজেপিতেও এই নেতাদের পাশাপাশি মোদির স্ট্রংম্যান হলেন দলীয় সভাপতি জেপি নড্ডা, সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ, রাম মাধব। সরকার ও দলে যুগলবন্দী স্ট্রংম্যানদের কারণে নরেন্দ্র মোদি থাকেন অনেকটাই ‘নির্ভার’।

আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সততা, মেধা, কর্তব্যনিষ্ঠা, আন্তরিকতা আর পরিশ্রমের কারণে বিশ্বের অনেক দাপুটে শাসকের চেয়েও নেতৃত্বদানের সব ধরনের সক্ষমতায় এগিয়ে। সরকার ও দলে তার একক নেতৃত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত এবং সারা বিশ্বে প্রশংসনীয়। কিন্তু কোনো সংকটে, সমস্যায় সব কিছু একক হাতে সামাল দিতে হয় আমাদের প্রধানমন্ত্রীকেই। নিতে হয় সকল ‘টেনশন’, চাপ।

শেখ হাসিনা সরকারে ও দল আওয়ামী লীগে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন। জনসাধারণের স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ঝুঁকিও চরম আকার ধারণ করছে। আর এই পরিস্থিতিতে সরকার ও দলে ‘স্ট্রংম্যান’ এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছেন আওয়ামী লীগসহ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরাও। সরকার ও দলীয় প্রধানকে যথোপযুক্ত সহযোগিতা দিতে একাধিক ‘স্ট্রংম্যান’ এর অন্তর্ভূক্তি অপরিহার্য এমন অনুভূতি এখন প্রবল।

ঘন ঘন সিদ্ধান্ত বদল, সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নিতে না পারা কোন সিদ্ধান্তের পরবর্তী জন প্রতিক্রিয়া কিছু হতে পারে সঠিকভাবে তা অনুমান করতে না পারার অভিজ্ঞ নেতৃত্ব না থাকা সরকারকে ভোগাচ্ছে। ভোগান্তির ফলাফল হুবহু এখনই দৃশ্যমান না হলেও অদূর ভবিষ্যতে দুর্বল নেতৃত্বের কারণে নানামুখী সংকট জাকিয়ে বসবে একাধিক রাজনীতি বিজ্ঞানীর সঙ্গে পৃথক পৃথকভাবে কথা বলে এমন মতই পাওয়া যায়। সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার তুলনা নেই। তিনি একাই একশো। অসম্ভব মেধাবী, অতুলনীয় সততার অধিকারী, ভীষণ পরিশ্রমী আর নিষ্ঠাবান। কিন্তু তাকে যোগ্য সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন, সাহস নিয়ে সঠিক তথ্য উপস্থাপন হওয়া দরকার তার সামনে। কারণ তিনি কথা শোনেন, আলোচনা করেন এবং যে কোনো বিষয়ে আলোচনা করতে পছন্দও করেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সামনে কথা বলবেন, বিশ্লেষণ দিয়ে তথ্য উপস্থাপন করবেন এমন ব্যক্তিত্বের নেতৃত্বও তো থাকা প্রয়োজন।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনে সঠিকভাবে তথ্য উপস্থাপন হয় না, এমন কথাই বলেছেন সংশ্লিষ্টরা।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংস্পর্শে থেকে দীর্ঘকাল কাজ করেছেন এমন একজন বিশিষ্টজন আলাপকালে বলেন, ‘শেখ হাসিনার বড় গুণ হলো তিনি অত্যন্ত সদালাপী। খুব সহজে তার সঙ্গে কথা বলা যায়। অন্যের মতামতকে তিনি শ্রদ্ধা করেন, গুরুত্ব দেন এবং দূরদর্শিতার সাথে যে কোনো মতামতকে মূল্যায়ন করেন।’ একথা তো সর্বজনবিদিত যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সবার সঙ্গেই সাবলীল।

দলের কর্মী হোক আর নেতা, সংবাদকর্মী হোক আর পেশাজীবী, পদস্থ সরকারি আমলা হোক আর কর্মচারী সবাইকে তিনি মূল্যায়ন করেন। যে কেউ চাইলে তার সঙ্গে কথা বলতে পারে। এটাই যখন প্রতিষ্ঠিত সত্য যে বঙ্গবন্ধু কন্যা নিরহংকার, অন্যের মতের প্রতি সমান শ্রদ্ধাশীল তখন মন্ত্রিসভার সদস্যরা তার সামনে জড়োসড়ো হয়ে যান কেন? দল ও সরকারের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের সামনে শ্রদ্ধায় যে কোনো ব্যক্তিত্বই সদা সতর্ক থাকবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সব মহলে এই উপলব্ধিটাই শতভাগ স্বীকৃত এখন, আমাদের সরকার প্রধানকে তার মন্ত্রিসভার সহকর্মীরা যোগ্য সহায়তা দিতে পারছেন না। তাকে তথ্য দিয়ে, উপযুক্ত বিশ্লেষণ দিয়ে তার ‘ভার’ লাঘবে নিজেদের কার্যকারিতা প্রমাণে অনেকেরই ঘাটতি আছে, এমনটাই এখন দৃশ্যমান।

অসম্ভব দূরদর্শী, বলিষ্ঠ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত একজন প্রধানমন্ত্রীকে যে প্রজ্ঞা, মেধা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সহযোগিতা করলে বিভিন্ন সমস্যা, সংকটে তিনি নির্ভার থাকতে পারেন সেই মানের কিছু নেতৃত্ব তার পাশে থাকা দরকার। এই ভাবনা সরকারের শুভাকাঙ্ক্ষী, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের লাখো, কোটি কর্মীরও। তাদের এই আবেদনের বিষয়টি আমরা নানাভাবে বুঝতে পারি।

নিশ্চয়ই আমাদের বর্তমান মন্ত্রিসভায় অনেক যোগ্য, মেধাবী রাজনীতিক, বিভিন্ন পেশার নানা সময়ে সুপ্রতিষ্ঠিতজনরা আছেন। তারা তাদের যোগ্যতা দিয়েই এতদূর এসেছেন। এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু নিজের কাজ, অভিজ্ঞতা, মেধা আর অতুলনীয় ব্যক্তিত্বের কারণে ইতিমধ্যে শেখ হাসিনা যে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন তাতে তাকে যোগ্য সহযোগিতা দিতে এমন কিছু ব্যক্তিত্বেরও প্রয়োজন যারা মেধা, রাজনৈতিক দক্ষতা, যোগ্যতা, প্রশাসনিক কাজের ধরণ বুঝে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাকে পরামর্শ দেওয়ার ক্ষমতাও রাখেন। এটাই সমায়ের দাবি।

গার্মেন্টস খোলা, বন্ধ রাখা, আবার খুলে দেওয়া, ঈদে গ্রামে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে বিধি নিষেধ অতঃপর শিথিল মনোভাব এবং ঈদ উপলক্ষে রাজধানীসহ সারা দেশে শপিং মার্কেট খুলে দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত যৌক্তিক না অযৌক্তিক এ নিয়ে তরজা করা হয়নি। এসব সিদ্ধান্তে করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বেড়েছে খোদ সরকারের একাধিক মন্ত্রীও এ মন্তব্য করেছেন। তবে স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি নানামুখী এসব সিদ্ধান্ত আইন-শৃঙ্খলাজনিত ঝুঁকিও কিন্তু সমানে ছিল এবং আছে।

বিস্ময়করভাবে লক্ষ্য করলাম আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সরকারের মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত কমিটি বহুদিন ধরে নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে। শারীরিক দূরত্ব রক্ষাকল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি একের পর এক ভিডিও কনফারেন্স করতে পারেন কিংবা অনেক মন্ত্রী সচিব যদি অফিস করতে পারেন তাহলে গত দুই মাসে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি একবার সভায় বসতে পারলো না কেন? সভা করে যদি সমন্বিতভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া যেত তাহলে ঈদে গ্রামে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে যেসব কান্ড হলো তা হয়তো হতো না।

মন্ত্রিসভার এক নম্বর মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আ ক ম মোজাম্মেল হক আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক। যেখানে এক নম্বর সদস্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। অন্য সদস্যরা হলেন স্বরাষ্ট্র, তথ্য, আইন-বিচার ও সংসদ বিষয়ক, এলজিআরডি, শিল্প, বাণিজ্য, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান, শ্রম ও কর্মসংস্থান, নৌ পরিবহন, জনপ্রশাসন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রীরা স্থায়ী সদস্য। গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রীরা দেশের একটি সংকটকালীন সময়ে একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারলেন না! যদি আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রী সভা কমিটি (২০১৯ সালের ১৬ই জানুয়ারি মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে গঠিত) কার্যপরিধি অনুযায়ী কাজ করত তাহলে বিজিএমইএ সভাপতি আইজিপি প্রকাশ্য ভূমিকা রাখার সুযোগ হতো না।
 
সমস্যাটা আসলে কোথায়? দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের কারও কারও আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি নাকি অন্য কিছু?

করোনাকাণ্ডে দেশের অর্থনীতি ইতিমধ্যে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। বিপন্ন কয়েক কোটি মানুষ। হঠাৎ কর্মহীন, চাকরি হারার সংখ্যাটাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ঝুঁকির মুখে।

রহস্যজনকভাবে এই সময়ে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি নিশ্চুপ। বলতে বাধ্য হচ্ছি প্রধানমন্ত্রীকে কার্যকরভাবে পরামর্শদানে ব্যর্থ। কারণ যে সময়ে দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি পূনর্গঠন হওয়া অপরিহার্য সেই সময়ে সেই সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে কোনো তৎপরতা দেখিয়েছেন এমনটি আমরা লক্ষ্য করিনি। অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে আটজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত কমিটির সদস্য।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, এলজিআরডি, খাদ্য, সমাজকল্যাণ, যুব ক্রীড়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীরা আছেন এই কমিটিতে। একটি বারের জন্য বৈঠকে বসে মন্ত্রিসভার সংক্রান্ত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি কমিটি কোন আলোচনা করল না, সরকার প্রধানকে কী পরামর্শ দেওয়া যায় সেই প্রস্তাবনা ঠিক করল না। এটি কি তাদের উপরে অর্পিত দায়িত্বের যথার্থ প্রতিফলন হতে পারে?

কেন সব একাই সামলাতে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী?

অতি মানবীয় দক্ষতায়, উচ্চতায় তিনি যতই সহকর্মীদের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন না কেন এটা তো এখন স্পষ্টত প্রমাণিত দল ও সরকারে কোনো স্ট্রং ম্যান নেই।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন ১৯৯৬ সালের তৎকালীন কয়েকজন মন্ত্রিসভা সদস্যের নাম উল্লেখ করতে চাই। আব্দুস সামাদ আজাদ, জিল্লুর রহমান, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, এ এইচ এস কে সাদেক, সাজেদা চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদরা ধারে ভারে দুটোতেই কাটতেন।

এরপর ২০০৯ ও ২০১৪ সালে মন্ত্রিসভায় ঘুরে ফিরে আবুল মাল আব্দুল মুহিত, আমীর হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, খন্দকার মোশাররফ হোসেন -এর মত দক্ষ, অভিজ্ঞ ব্যক্তিত্বরা ফ্রন্ট লাইনে থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে দেশ পরিচালনায় সঙ্গ দিয়েছেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকে, একনেকে এই সমস্ত নেতারা বিভিন্ন নীতি নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করতেন। একথা আমরা সকলেই জানি। বিগত দিনগুলোতে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত বিভিন্ন কমিটিও তাদের কার্যকারিতা প্রমাণে সচেষ্ট ছিল। ‘স্ট্রংম্যান’ খ্যাত এই নেতা-মন্ত্রীদের ভূমিকার কারণে আমলারাও পুরোপুরি জেঁকে বসতে পারেননি, যদিও তখন দু’চারজন আমলা প্রবল বিক্রম দেখানোর সব রকম চেষ্টাই করেছেন।

কিন্তু এখন কেমন যেন সবকিছু হয়ে পড়েছে আমলা নির্ভর। সেটি কি সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’- এর অভাবের কারণে? সবাই প্রধানমন্ত্রীকে মানছেন। কিন্তু মন্ত্রী সচিব সম্পর্ক কেমন যেন আলগা হয়ে পড়েছে। পরিচিত, ঘনিষ্ঠজনদের অনেককেই বলতে শুনি হামেশাই অনেক মন্ত্রীকে বাইপাস করেন সচিব।

নীতি নির্ধারণে সরকার প্রধানকে যারা পরামর্শ দেবেন, যোগ্য সহায়ক হবেন তারাই নাকি বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপেক্ষিত প্রজাতন্ত্রের কোনো কোনো কর্মচারীর ভূমিকার কারণে। মন্ত্রীরা ‘স্ট্রংম্যান’ হলে অথবা ‘স্ট্রংম্যান’ কয়েকজনকে সরকারে অন্তর্ভূক্ত করলে নিশ্চয়ই তারা সংকটে, সমস্যায় অনেক বেশি ভূমিকা রেখে সরকার প্রধানকে নির্ভার রাখতে পারতেন। এখনও সেই সুযোগ শেষ হয়ে যায়নি। দেশের ও দলের প্রয়োজনেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বা একাধিক রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সার্জারি চালাবেন। এমনটাই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।
     

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা