শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, বুধবার, ২৭ মে, ২০২০ আপডেট:

চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

অসম্ভব দাপুটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজ দল বিজেপি ও সরকারের ওপর তার একাধিপত্যও স্বীকৃত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশ ভারতের রাজনীতিতে এখনো রীতিমতো এক ‘মিথ’ নরেন্দ্র মোদি। সেই মোদি সরকারেও ‘স্ট্রংম্যান’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মোদির মুশকিল আসান। প্রায় সম পর্যায়ে আছেন মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, নিতিন গাড়কড়ি, নির্মলা সীতারমন। এরাই মোদির ‘কিচেন ক্যাবিনেট’। যে কোন সংকটে, সমস্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে এই মন্ত্রীরা ফ্রন্টলাইনে থেকে পরামর্শ দেন, নেতৃত্ব দেন। আর বিজেপিতেও এই নেতাদের পাশাপাশি মোদির স্ট্রংম্যান হলেন দলীয় সভাপতি জেপি নড্ডা, সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ, রাম মাধব। সরকার ও দলে যুগলবন্দী স্ট্রংম্যানদের কারণে নরেন্দ্র মোদি থাকেন অনেকটাই ‘নির্ভার’।

আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সততা, মেধা, কর্তব্যনিষ্ঠা, আন্তরিকতা আর পরিশ্রমের কারণে বিশ্বের অনেক দাপুটে শাসকের চেয়েও নেতৃত্বদানের সব ধরনের সক্ষমতায় এগিয়ে। সরকার ও দলে তার একক নেতৃত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত এবং সারা বিশ্বে প্রশংসনীয়। কিন্তু কোনো সংকটে, সমস্যায় সব কিছু একক হাতে সামাল দিতে হয় আমাদের প্রধানমন্ত্রীকেই। নিতে হয় সকল ‘টেনশন’, চাপ।

শেখ হাসিনা সরকারে ও দল আওয়ামী লীগে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন। জনসাধারণের স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ঝুঁকিও চরম আকার ধারণ করছে। আর এই পরিস্থিতিতে সরকার ও দলে ‘স্ট্রংম্যান’ এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছেন আওয়ামী লীগসহ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরাও। সরকার ও দলীয় প্রধানকে যথোপযুক্ত সহযোগিতা দিতে একাধিক ‘স্ট্রংম্যান’ এর অন্তর্ভূক্তি অপরিহার্য এমন অনুভূতি এখন প্রবল।

ঘন ঘন সিদ্ধান্ত বদল, সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নিতে না পারা কোন সিদ্ধান্তের পরবর্তী জন প্রতিক্রিয়া কিছু হতে পারে সঠিকভাবে তা অনুমান করতে না পারার অভিজ্ঞ নেতৃত্ব না থাকা সরকারকে ভোগাচ্ছে। ভোগান্তির ফলাফল হুবহু এখনই দৃশ্যমান না হলেও অদূর ভবিষ্যতে দুর্বল নেতৃত্বের কারণে নানামুখী সংকট জাকিয়ে বসবে একাধিক রাজনীতি বিজ্ঞানীর সঙ্গে পৃথক পৃথকভাবে কথা বলে এমন মতই পাওয়া যায়। সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার তুলনা নেই। তিনি একাই একশো। অসম্ভব মেধাবী, অতুলনীয় সততার অধিকারী, ভীষণ পরিশ্রমী আর নিষ্ঠাবান। কিন্তু তাকে যোগ্য সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন, সাহস নিয়ে সঠিক তথ্য উপস্থাপন হওয়া দরকার তার সামনে। কারণ তিনি কথা শোনেন, আলোচনা করেন এবং যে কোনো বিষয়ে আলোচনা করতে পছন্দও করেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সামনে কথা বলবেন, বিশ্লেষণ দিয়ে তথ্য উপস্থাপন করবেন এমন ব্যক্তিত্বের নেতৃত্বও তো থাকা প্রয়োজন।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনে সঠিকভাবে তথ্য উপস্থাপন হয় না, এমন কথাই বলেছেন সংশ্লিষ্টরা।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংস্পর্শে থেকে দীর্ঘকাল কাজ করেছেন এমন একজন বিশিষ্টজন আলাপকালে বলেন, ‘শেখ হাসিনার বড় গুণ হলো তিনি অত্যন্ত সদালাপী। খুব সহজে তার সঙ্গে কথা বলা যায়। অন্যের মতামতকে তিনি শ্রদ্ধা করেন, গুরুত্ব দেন এবং দূরদর্শিতার সাথে যে কোনো মতামতকে মূল্যায়ন করেন।’ একথা তো সর্বজনবিদিত যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সবার সঙ্গেই সাবলীল।

দলের কর্মী হোক আর নেতা, সংবাদকর্মী হোক আর পেশাজীবী, পদস্থ সরকারি আমলা হোক আর কর্মচারী সবাইকে তিনি মূল্যায়ন করেন। যে কেউ চাইলে তার সঙ্গে কথা বলতে পারে। এটাই যখন প্রতিষ্ঠিত সত্য যে বঙ্গবন্ধু কন্যা নিরহংকার, অন্যের মতের প্রতি সমান শ্রদ্ধাশীল তখন মন্ত্রিসভার সদস্যরা তার সামনে জড়োসড়ো হয়ে যান কেন? দল ও সরকারের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের সামনে শ্রদ্ধায় যে কোনো ব্যক্তিত্বই সদা সতর্ক থাকবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সব মহলে এই উপলব্ধিটাই শতভাগ স্বীকৃত এখন, আমাদের সরকার প্রধানকে তার মন্ত্রিসভার সহকর্মীরা যোগ্য সহায়তা দিতে পারছেন না। তাকে তথ্য দিয়ে, উপযুক্ত বিশ্লেষণ দিয়ে তার ‘ভার’ লাঘবে নিজেদের কার্যকারিতা প্রমাণে অনেকেরই ঘাটতি আছে, এমনটাই এখন দৃশ্যমান।

অসম্ভব দূরদর্শী, বলিষ্ঠ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত একজন প্রধানমন্ত্রীকে যে প্রজ্ঞা, মেধা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সহযোগিতা করলে বিভিন্ন সমস্যা, সংকটে তিনি নির্ভার থাকতে পারেন সেই মানের কিছু নেতৃত্ব তার পাশে থাকা দরকার। এই ভাবনা সরকারের শুভাকাঙ্ক্ষী, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের লাখো, কোটি কর্মীরও। তাদের এই আবেদনের বিষয়টি আমরা নানাভাবে বুঝতে পারি।

নিশ্চয়ই আমাদের বর্তমান মন্ত্রিসভায় অনেক যোগ্য, মেধাবী রাজনীতিক, বিভিন্ন পেশার নানা সময়ে সুপ্রতিষ্ঠিতজনরা আছেন। তারা তাদের যোগ্যতা দিয়েই এতদূর এসেছেন। এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু নিজের কাজ, অভিজ্ঞতা, মেধা আর অতুলনীয় ব্যক্তিত্বের কারণে ইতিমধ্যে শেখ হাসিনা যে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন তাতে তাকে যোগ্য সহযোগিতা দিতে এমন কিছু ব্যক্তিত্বেরও প্রয়োজন যারা মেধা, রাজনৈতিক দক্ষতা, যোগ্যতা, প্রশাসনিক কাজের ধরণ বুঝে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাকে পরামর্শ দেওয়ার ক্ষমতাও রাখেন। এটাই সমায়ের দাবি।

গার্মেন্টস খোলা, বন্ধ রাখা, আবার খুলে দেওয়া, ঈদে গ্রামে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে বিধি নিষেধ অতঃপর শিথিল মনোভাব এবং ঈদ উপলক্ষে রাজধানীসহ সারা দেশে শপিং মার্কেট খুলে দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত যৌক্তিক না অযৌক্তিক এ নিয়ে তরজা করা হয়নি। এসব সিদ্ধান্তে করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বেড়েছে খোদ সরকারের একাধিক মন্ত্রীও এ মন্তব্য করেছেন। তবে স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি নানামুখী এসব সিদ্ধান্ত আইন-শৃঙ্খলাজনিত ঝুঁকিও কিন্তু সমানে ছিল এবং আছে।

বিস্ময়করভাবে লক্ষ্য করলাম আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সরকারের মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত কমিটি বহুদিন ধরে নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে। শারীরিক দূরত্ব রক্ষাকল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি একের পর এক ভিডিও কনফারেন্স করতে পারেন কিংবা অনেক মন্ত্রী সচিব যদি অফিস করতে পারেন তাহলে গত দুই মাসে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি একবার সভায় বসতে পারলো না কেন? সভা করে যদি সমন্বিতভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া যেত তাহলে ঈদে গ্রামে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে যেসব কান্ড হলো তা হয়তো হতো না।

মন্ত্রিসভার এক নম্বর মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আ ক ম মোজাম্মেল হক আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক। যেখানে এক নম্বর সদস্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। অন্য সদস্যরা হলেন স্বরাষ্ট্র, তথ্য, আইন-বিচার ও সংসদ বিষয়ক, এলজিআরডি, শিল্প, বাণিজ্য, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান, শ্রম ও কর্মসংস্থান, নৌ পরিবহন, জনপ্রশাসন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রীরা স্থায়ী সদস্য। গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রীরা দেশের একটি সংকটকালীন সময়ে একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারলেন না! যদি আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রী সভা কমিটি (২০১৯ সালের ১৬ই জানুয়ারি মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে গঠিত) কার্যপরিধি অনুযায়ী কাজ করত তাহলে বিজিএমইএ সভাপতি আইজিপি প্রকাশ্য ভূমিকা রাখার সুযোগ হতো না।
 
সমস্যাটা আসলে কোথায়? দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের কারও কারও আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি নাকি অন্য কিছু?

করোনাকাণ্ডে দেশের অর্থনীতি ইতিমধ্যে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। বিপন্ন কয়েক কোটি মানুষ। হঠাৎ কর্মহীন, চাকরি হারার সংখ্যাটাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ঝুঁকির মুখে।

রহস্যজনকভাবে এই সময়ে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি নিশ্চুপ। বলতে বাধ্য হচ্ছি প্রধানমন্ত্রীকে কার্যকরভাবে পরামর্শদানে ব্যর্থ। কারণ যে সময়ে দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি পূনর্গঠন হওয়া অপরিহার্য সেই সময়ে সেই সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে কোনো তৎপরতা দেখিয়েছেন এমনটি আমরা লক্ষ্য করিনি। অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে আটজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত কমিটির সদস্য।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, এলজিআরডি, খাদ্য, সমাজকল্যাণ, যুব ক্রীড়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীরা আছেন এই কমিটিতে। একটি বারের জন্য বৈঠকে বসে মন্ত্রিসভার সংক্রান্ত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি কমিটি কোন আলোচনা করল না, সরকার প্রধানকে কী পরামর্শ দেওয়া যায় সেই প্রস্তাবনা ঠিক করল না। এটি কি তাদের উপরে অর্পিত দায়িত্বের যথার্থ প্রতিফলন হতে পারে?

কেন সব একাই সামলাতে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী?

অতি মানবীয় দক্ষতায়, উচ্চতায় তিনি যতই সহকর্মীদের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন না কেন এটা তো এখন স্পষ্টত প্রমাণিত দল ও সরকারে কোনো স্ট্রং ম্যান নেই।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন ১৯৯৬ সালের তৎকালীন কয়েকজন মন্ত্রিসভা সদস্যের নাম উল্লেখ করতে চাই। আব্দুস সামাদ আজাদ, জিল্লুর রহমান, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, এ এইচ এস কে সাদেক, সাজেদা চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদরা ধারে ভারে দুটোতেই কাটতেন।

এরপর ২০০৯ ও ২০১৪ সালে মন্ত্রিসভায় ঘুরে ফিরে আবুল মাল আব্দুল মুহিত, আমীর হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, খন্দকার মোশাররফ হোসেন -এর মত দক্ষ, অভিজ্ঞ ব্যক্তিত্বরা ফ্রন্ট লাইনে থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে দেশ পরিচালনায় সঙ্গ দিয়েছেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকে, একনেকে এই সমস্ত নেতারা বিভিন্ন নীতি নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করতেন। একথা আমরা সকলেই জানি। বিগত দিনগুলোতে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত বিভিন্ন কমিটিও তাদের কার্যকারিতা প্রমাণে সচেষ্ট ছিল। ‘স্ট্রংম্যান’ খ্যাত এই নেতা-মন্ত্রীদের ভূমিকার কারণে আমলারাও পুরোপুরি জেঁকে বসতে পারেননি, যদিও তখন দু’চারজন আমলা প্রবল বিক্রম দেখানোর সব রকম চেষ্টাই করেছেন।

কিন্তু এখন কেমন যেন সবকিছু হয়ে পড়েছে আমলা নির্ভর। সেটি কি সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’- এর অভাবের কারণে? সবাই প্রধানমন্ত্রীকে মানছেন। কিন্তু মন্ত্রী সচিব সম্পর্ক কেমন যেন আলগা হয়ে পড়েছে। পরিচিত, ঘনিষ্ঠজনদের অনেককেই বলতে শুনি হামেশাই অনেক মন্ত্রীকে বাইপাস করেন সচিব।

নীতি নির্ধারণে সরকার প্রধানকে যারা পরামর্শ দেবেন, যোগ্য সহায়ক হবেন তারাই নাকি বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপেক্ষিত প্রজাতন্ত্রের কোনো কোনো কর্মচারীর ভূমিকার কারণে। মন্ত্রীরা ‘স্ট্রংম্যান’ হলে অথবা ‘স্ট্রংম্যান’ কয়েকজনকে সরকারে অন্তর্ভূক্ত করলে নিশ্চয়ই তারা সংকটে, সমস্যায় অনেক বেশি ভূমিকা রেখে সরকার প্রধানকে নির্ভার রাখতে পারতেন। এখনও সেই সুযোগ শেষ হয়ে যায়নি। দেশের ও দলের প্রয়োজনেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বা একাধিক রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সার্জারি চালাবেন। এমনটাই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।
     

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার
পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী

৮ মিনিট আগে | পরবাস

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে
ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা
বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন
কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় রূপান্তরে জন্য বিএনসিসি সম্প্রসারণ ও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জাতীয় রূপান্তরে জন্য বিএনসিসি সম্প্রসারণ ও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে : নাসির উদ্দীন
পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে : নাসির উদ্দীন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ
৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক
টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে
বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ
ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার
গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’
আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট
সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার
ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি
আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড
জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে প্রক্সির মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে : শাহবাজ শরিফ
ভারতকে প্রক্সির মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে : শাহবাজ শরিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে নারী সমাবেশে ধানের শীষে ভোট চাইলেন মির্জা ফখরুলের স্ত্রী
ঠাকুরগাঁওয়ে নারী সমাবেশে ধানের শীষে ভোট চাইলেন মির্জা ফখরুলের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ‘আন্তর্জাতিক ফিলিস্তিন সম্মেলন’ ১৭ নভেম্বর
সিলেটে ‘আন্তর্জাতিক ফিলিস্তিন সম্মেলন’ ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় বিষপানে যুবকের আত্মহত্যার অভিযোগ
গাইবান্ধায় বিষপানে যুবকের আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে