শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, বুধবার, ২৭ মে, ২০২০ আপডেট:

চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

অসম্ভব দাপুটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজ দল বিজেপি ও সরকারের ওপর তার একাধিপত্যও স্বীকৃত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশ ভারতের রাজনীতিতে এখনো রীতিমতো এক ‘মিথ’ নরেন্দ্র মোদি। সেই মোদি সরকারেও ‘স্ট্রংম্যান’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মোদির মুশকিল আসান। প্রায় সম পর্যায়ে আছেন মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, নিতিন গাড়কড়ি, নির্মলা সীতারমন। এরাই মোদির ‘কিচেন ক্যাবিনেট’। যে কোন সংকটে, সমস্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে এই মন্ত্রীরা ফ্রন্টলাইনে থেকে পরামর্শ দেন, নেতৃত্ব দেন। আর বিজেপিতেও এই নেতাদের পাশাপাশি মোদির স্ট্রংম্যান হলেন দলীয় সভাপতি জেপি নড্ডা, সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ, রাম মাধব। সরকার ও দলে যুগলবন্দী স্ট্রংম্যানদের কারণে নরেন্দ্র মোদি থাকেন অনেকটাই ‘নির্ভার’।

আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সততা, মেধা, কর্তব্যনিষ্ঠা, আন্তরিকতা আর পরিশ্রমের কারণে বিশ্বের অনেক দাপুটে শাসকের চেয়েও নেতৃত্বদানের সব ধরনের সক্ষমতায় এগিয়ে। সরকার ও দলে তার একক নেতৃত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত এবং সারা বিশ্বে প্রশংসনীয়। কিন্তু কোনো সংকটে, সমস্যায় সব কিছু একক হাতে সামাল দিতে হয় আমাদের প্রধানমন্ত্রীকেই। নিতে হয় সকল ‘টেনশন’, চাপ।

শেখ হাসিনা সরকারে ও দল আওয়ামী লীগে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন। জনসাধারণের স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ঝুঁকিও চরম আকার ধারণ করছে। আর এই পরিস্থিতিতে সরকার ও দলে ‘স্ট্রংম্যান’ এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছেন আওয়ামী লীগসহ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরাও। সরকার ও দলীয় প্রধানকে যথোপযুক্ত সহযোগিতা দিতে একাধিক ‘স্ট্রংম্যান’ এর অন্তর্ভূক্তি অপরিহার্য এমন অনুভূতি এখন প্রবল।

ঘন ঘন সিদ্ধান্ত বদল, সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নিতে না পারা কোন সিদ্ধান্তের পরবর্তী জন প্রতিক্রিয়া কিছু হতে পারে সঠিকভাবে তা অনুমান করতে না পারার অভিজ্ঞ নেতৃত্ব না থাকা সরকারকে ভোগাচ্ছে। ভোগান্তির ফলাফল হুবহু এখনই দৃশ্যমান না হলেও অদূর ভবিষ্যতে দুর্বল নেতৃত্বের কারণে নানামুখী সংকট জাকিয়ে বসবে একাধিক রাজনীতি বিজ্ঞানীর সঙ্গে পৃথক পৃথকভাবে কথা বলে এমন মতই পাওয়া যায়। সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার তুলনা নেই। তিনি একাই একশো। অসম্ভব মেধাবী, অতুলনীয় সততার অধিকারী, ভীষণ পরিশ্রমী আর নিষ্ঠাবান। কিন্তু তাকে যোগ্য সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন, সাহস নিয়ে সঠিক তথ্য উপস্থাপন হওয়া দরকার তার সামনে। কারণ তিনি কথা শোনেন, আলোচনা করেন এবং যে কোনো বিষয়ে আলোচনা করতে পছন্দও করেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সামনে কথা বলবেন, বিশ্লেষণ দিয়ে তথ্য উপস্থাপন করবেন এমন ব্যক্তিত্বের নেতৃত্বও তো থাকা প্রয়োজন।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনে সঠিকভাবে তথ্য উপস্থাপন হয় না, এমন কথাই বলেছেন সংশ্লিষ্টরা।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংস্পর্শে থেকে দীর্ঘকাল কাজ করেছেন এমন একজন বিশিষ্টজন আলাপকালে বলেন, ‘শেখ হাসিনার বড় গুণ হলো তিনি অত্যন্ত সদালাপী। খুব সহজে তার সঙ্গে কথা বলা যায়। অন্যের মতামতকে তিনি শ্রদ্ধা করেন, গুরুত্ব দেন এবং দূরদর্শিতার সাথে যে কোনো মতামতকে মূল্যায়ন করেন।’ একথা তো সর্বজনবিদিত যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সবার সঙ্গেই সাবলীল।

দলের কর্মী হোক আর নেতা, সংবাদকর্মী হোক আর পেশাজীবী, পদস্থ সরকারি আমলা হোক আর কর্মচারী সবাইকে তিনি মূল্যায়ন করেন। যে কেউ চাইলে তার সঙ্গে কথা বলতে পারে। এটাই যখন প্রতিষ্ঠিত সত্য যে বঙ্গবন্ধু কন্যা নিরহংকার, অন্যের মতের প্রতি সমান শ্রদ্ধাশীল তখন মন্ত্রিসভার সদস্যরা তার সামনে জড়োসড়ো হয়ে যান কেন? দল ও সরকারের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের সামনে শ্রদ্ধায় যে কোনো ব্যক্তিত্বই সদা সতর্ক থাকবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সব মহলে এই উপলব্ধিটাই শতভাগ স্বীকৃত এখন, আমাদের সরকার প্রধানকে তার মন্ত্রিসভার সহকর্মীরা যোগ্য সহায়তা দিতে পারছেন না। তাকে তথ্য দিয়ে, উপযুক্ত বিশ্লেষণ দিয়ে তার ‘ভার’ লাঘবে নিজেদের কার্যকারিতা প্রমাণে অনেকেরই ঘাটতি আছে, এমনটাই এখন দৃশ্যমান।

অসম্ভব দূরদর্শী, বলিষ্ঠ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত একজন প্রধানমন্ত্রীকে যে প্রজ্ঞা, মেধা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সহযোগিতা করলে বিভিন্ন সমস্যা, সংকটে তিনি নির্ভার থাকতে পারেন সেই মানের কিছু নেতৃত্ব তার পাশে থাকা দরকার। এই ভাবনা সরকারের শুভাকাঙ্ক্ষী, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের লাখো, কোটি কর্মীরও। তাদের এই আবেদনের বিষয়টি আমরা নানাভাবে বুঝতে পারি।

নিশ্চয়ই আমাদের বর্তমান মন্ত্রিসভায় অনেক যোগ্য, মেধাবী রাজনীতিক, বিভিন্ন পেশার নানা সময়ে সুপ্রতিষ্ঠিতজনরা আছেন। তারা তাদের যোগ্যতা দিয়েই এতদূর এসেছেন। এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু নিজের কাজ, অভিজ্ঞতা, মেধা আর অতুলনীয় ব্যক্তিত্বের কারণে ইতিমধ্যে শেখ হাসিনা যে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন তাতে তাকে যোগ্য সহযোগিতা দিতে এমন কিছু ব্যক্তিত্বেরও প্রয়োজন যারা মেধা, রাজনৈতিক দক্ষতা, যোগ্যতা, প্রশাসনিক কাজের ধরণ বুঝে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাকে পরামর্শ দেওয়ার ক্ষমতাও রাখেন। এটাই সমায়ের দাবি।

গার্মেন্টস খোলা, বন্ধ রাখা, আবার খুলে দেওয়া, ঈদে গ্রামে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে বিধি নিষেধ অতঃপর শিথিল মনোভাব এবং ঈদ উপলক্ষে রাজধানীসহ সারা দেশে শপিং মার্কেট খুলে দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত যৌক্তিক না অযৌক্তিক এ নিয়ে তরজা করা হয়নি। এসব সিদ্ধান্তে করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বেড়েছে খোদ সরকারের একাধিক মন্ত্রীও এ মন্তব্য করেছেন। তবে স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি নানামুখী এসব সিদ্ধান্ত আইন-শৃঙ্খলাজনিত ঝুঁকিও কিন্তু সমানে ছিল এবং আছে।

বিস্ময়করভাবে লক্ষ্য করলাম আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সরকারের মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত কমিটি বহুদিন ধরে নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে। শারীরিক দূরত্ব রক্ষাকল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি একের পর এক ভিডিও কনফারেন্স করতে পারেন কিংবা অনেক মন্ত্রী সচিব যদি অফিস করতে পারেন তাহলে গত দুই মাসে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি একবার সভায় বসতে পারলো না কেন? সভা করে যদি সমন্বিতভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া যেত তাহলে ঈদে গ্রামে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে যেসব কান্ড হলো তা হয়তো হতো না।

মন্ত্রিসভার এক নম্বর মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আ ক ম মোজাম্মেল হক আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক। যেখানে এক নম্বর সদস্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। অন্য সদস্যরা হলেন স্বরাষ্ট্র, তথ্য, আইন-বিচার ও সংসদ বিষয়ক, এলজিআরডি, শিল্প, বাণিজ্য, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান, শ্রম ও কর্মসংস্থান, নৌ পরিবহন, জনপ্রশাসন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রীরা স্থায়ী সদস্য। গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রীরা দেশের একটি সংকটকালীন সময়ে একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারলেন না! যদি আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রী সভা কমিটি (২০১৯ সালের ১৬ই জানুয়ারি মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে গঠিত) কার্যপরিধি অনুযায়ী কাজ করত তাহলে বিজিএমইএ সভাপতি আইজিপি প্রকাশ্য ভূমিকা রাখার সুযোগ হতো না।
 
সমস্যাটা আসলে কোথায়? দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের কারও কারও আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি নাকি অন্য কিছু?

করোনাকাণ্ডে দেশের অর্থনীতি ইতিমধ্যে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। বিপন্ন কয়েক কোটি মানুষ। হঠাৎ কর্মহীন, চাকরি হারার সংখ্যাটাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ঝুঁকির মুখে।

রহস্যজনকভাবে এই সময়ে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি নিশ্চুপ। বলতে বাধ্য হচ্ছি প্রধানমন্ত্রীকে কার্যকরভাবে পরামর্শদানে ব্যর্থ। কারণ যে সময়ে দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি পূনর্গঠন হওয়া অপরিহার্য সেই সময়ে সেই সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে কোনো তৎপরতা দেখিয়েছেন এমনটি আমরা লক্ষ্য করিনি। অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে আটজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত কমিটির সদস্য।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, এলজিআরডি, খাদ্য, সমাজকল্যাণ, যুব ক্রীড়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীরা আছেন এই কমিটিতে। একটি বারের জন্য বৈঠকে বসে মন্ত্রিসভার সংক্রান্ত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি কমিটি কোন আলোচনা করল না, সরকার প্রধানকে কী পরামর্শ দেওয়া যায় সেই প্রস্তাবনা ঠিক করল না। এটি কি তাদের উপরে অর্পিত দায়িত্বের যথার্থ প্রতিফলন হতে পারে?

কেন সব একাই সামলাতে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী?

অতি মানবীয় দক্ষতায়, উচ্চতায় তিনি যতই সহকর্মীদের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন না কেন এটা তো এখন স্পষ্টত প্রমাণিত দল ও সরকারে কোনো স্ট্রং ম্যান নেই।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন ১৯৯৬ সালের তৎকালীন কয়েকজন মন্ত্রিসভা সদস্যের নাম উল্লেখ করতে চাই। আব্দুস সামাদ আজাদ, জিল্লুর রহমান, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, এ এইচ এস কে সাদেক, সাজেদা চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদরা ধারে ভারে দুটোতেই কাটতেন।

এরপর ২০০৯ ও ২০১৪ সালে মন্ত্রিসভায় ঘুরে ফিরে আবুল মাল আব্দুল মুহিত, আমীর হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, খন্দকার মোশাররফ হোসেন -এর মত দক্ষ, অভিজ্ঞ ব্যক্তিত্বরা ফ্রন্ট লাইনে থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে দেশ পরিচালনায় সঙ্গ দিয়েছেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকে, একনেকে এই সমস্ত নেতারা বিভিন্ন নীতি নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করতেন। একথা আমরা সকলেই জানি। বিগত দিনগুলোতে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত বিভিন্ন কমিটিও তাদের কার্যকারিতা প্রমাণে সচেষ্ট ছিল। ‘স্ট্রংম্যান’ খ্যাত এই নেতা-মন্ত্রীদের ভূমিকার কারণে আমলারাও পুরোপুরি জেঁকে বসতে পারেননি, যদিও তখন দু’চারজন আমলা প্রবল বিক্রম দেখানোর সব রকম চেষ্টাই করেছেন।

কিন্তু এখন কেমন যেন সবকিছু হয়ে পড়েছে আমলা নির্ভর। সেটি কি সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’- এর অভাবের কারণে? সবাই প্রধানমন্ত্রীকে মানছেন। কিন্তু মন্ত্রী সচিব সম্পর্ক কেমন যেন আলগা হয়ে পড়েছে। পরিচিত, ঘনিষ্ঠজনদের অনেককেই বলতে শুনি হামেশাই অনেক মন্ত্রীকে বাইপাস করেন সচিব।

নীতি নির্ধারণে সরকার প্রধানকে যারা পরামর্শ দেবেন, যোগ্য সহায়ক হবেন তারাই নাকি বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপেক্ষিত প্রজাতন্ত্রের কোনো কোনো কর্মচারীর ভূমিকার কারণে। মন্ত্রীরা ‘স্ট্রংম্যান’ হলে অথবা ‘স্ট্রংম্যান’ কয়েকজনকে সরকারে অন্তর্ভূক্ত করলে নিশ্চয়ই তারা সংকটে, সমস্যায় অনেক বেশি ভূমিকা রেখে সরকার প্রধানকে নির্ভার রাখতে পারতেন। এখনও সেই সুযোগ শেষ হয়ে যায়নি। দেশের ও দলের প্রয়োজনেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বা একাধিক রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সার্জারি চালাবেন। এমনটাই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।
     

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বশেষ খবর
ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ
ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র
নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন
সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ
সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো
৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু
কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু
মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন
লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’
‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট
মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের
ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি
‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের
নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম