শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, বুধবার, ২৭ মে, ২০২০ আপডেট:

চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

অসম্ভব দাপুটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজ দল বিজেপি ও সরকারের ওপর তার একাধিপত্যও স্বীকৃত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশ ভারতের রাজনীতিতে এখনো রীতিমতো এক ‘মিথ’ নরেন্দ্র মোদি। সেই মোদি সরকারেও ‘স্ট্রংম্যান’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মোদির মুশকিল আসান। প্রায় সম পর্যায়ে আছেন মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, নিতিন গাড়কড়ি, নির্মলা সীতারমন। এরাই মোদির ‘কিচেন ক্যাবিনেট’। যে কোন সংকটে, সমস্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে এই মন্ত্রীরা ফ্রন্টলাইনে থেকে পরামর্শ দেন, নেতৃত্ব দেন। আর বিজেপিতেও এই নেতাদের পাশাপাশি মোদির স্ট্রংম্যান হলেন দলীয় সভাপতি জেপি নড্ডা, সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ, রাম মাধব। সরকার ও দলে যুগলবন্দী স্ট্রংম্যানদের কারণে নরেন্দ্র মোদি থাকেন অনেকটাই ‘নির্ভার’।

আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সততা, মেধা, কর্তব্যনিষ্ঠা, আন্তরিকতা আর পরিশ্রমের কারণে বিশ্বের অনেক দাপুটে শাসকের চেয়েও নেতৃত্বদানের সব ধরনের সক্ষমতায় এগিয়ে। সরকার ও দলে তার একক নেতৃত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত এবং সারা বিশ্বে প্রশংসনীয়। কিন্তু কোনো সংকটে, সমস্যায় সব কিছু একক হাতে সামাল দিতে হয় আমাদের প্রধানমন্ত্রীকেই। নিতে হয় সকল ‘টেনশন’, চাপ।

শেখ হাসিনা সরকারে ও দল আওয়ামী লীগে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন। জনসাধারণের স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ঝুঁকিও চরম আকার ধারণ করছে। আর এই পরিস্থিতিতে সরকার ও দলে ‘স্ট্রংম্যান’ এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছেন আওয়ামী লীগসহ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরাও। সরকার ও দলীয় প্রধানকে যথোপযুক্ত সহযোগিতা দিতে একাধিক ‘স্ট্রংম্যান’ এর অন্তর্ভূক্তি অপরিহার্য এমন অনুভূতি এখন প্রবল।

ঘন ঘন সিদ্ধান্ত বদল, সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নিতে না পারা কোন সিদ্ধান্তের পরবর্তী জন প্রতিক্রিয়া কিছু হতে পারে সঠিকভাবে তা অনুমান করতে না পারার অভিজ্ঞ নেতৃত্ব না থাকা সরকারকে ভোগাচ্ছে। ভোগান্তির ফলাফল হুবহু এখনই দৃশ্যমান না হলেও অদূর ভবিষ্যতে দুর্বল নেতৃত্বের কারণে নানামুখী সংকট জাকিয়ে বসবে একাধিক রাজনীতি বিজ্ঞানীর সঙ্গে পৃথক পৃথকভাবে কথা বলে এমন মতই পাওয়া যায়। সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার তুলনা নেই। তিনি একাই একশো। অসম্ভব মেধাবী, অতুলনীয় সততার অধিকারী, ভীষণ পরিশ্রমী আর নিষ্ঠাবান। কিন্তু তাকে যোগ্য সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন, সাহস নিয়ে সঠিক তথ্য উপস্থাপন হওয়া দরকার তার সামনে। কারণ তিনি কথা শোনেন, আলোচনা করেন এবং যে কোনো বিষয়ে আলোচনা করতে পছন্দও করেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সামনে কথা বলবেন, বিশ্লেষণ দিয়ে তথ্য উপস্থাপন করবেন এমন ব্যক্তিত্বের নেতৃত্বও তো থাকা প্রয়োজন।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনে সঠিকভাবে তথ্য উপস্থাপন হয় না, এমন কথাই বলেছেন সংশ্লিষ্টরা।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংস্পর্শে থেকে দীর্ঘকাল কাজ করেছেন এমন একজন বিশিষ্টজন আলাপকালে বলেন, ‘শেখ হাসিনার বড় গুণ হলো তিনি অত্যন্ত সদালাপী। খুব সহজে তার সঙ্গে কথা বলা যায়। অন্যের মতামতকে তিনি শ্রদ্ধা করেন, গুরুত্ব দেন এবং দূরদর্শিতার সাথে যে কোনো মতামতকে মূল্যায়ন করেন।’ একথা তো সর্বজনবিদিত যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সবার সঙ্গেই সাবলীল।

দলের কর্মী হোক আর নেতা, সংবাদকর্মী হোক আর পেশাজীবী, পদস্থ সরকারি আমলা হোক আর কর্মচারী সবাইকে তিনি মূল্যায়ন করেন। যে কেউ চাইলে তার সঙ্গে কথা বলতে পারে। এটাই যখন প্রতিষ্ঠিত সত্য যে বঙ্গবন্ধু কন্যা নিরহংকার, অন্যের মতের প্রতি সমান শ্রদ্ধাশীল তখন মন্ত্রিসভার সদস্যরা তার সামনে জড়োসড়ো হয়ে যান কেন? দল ও সরকারের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের সামনে শ্রদ্ধায় যে কোনো ব্যক্তিত্বই সদা সতর্ক থাকবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সব মহলে এই উপলব্ধিটাই শতভাগ স্বীকৃত এখন, আমাদের সরকার প্রধানকে তার মন্ত্রিসভার সহকর্মীরা যোগ্য সহায়তা দিতে পারছেন না। তাকে তথ্য দিয়ে, উপযুক্ত বিশ্লেষণ দিয়ে তার ‘ভার’ লাঘবে নিজেদের কার্যকারিতা প্রমাণে অনেকেরই ঘাটতি আছে, এমনটাই এখন দৃশ্যমান।

অসম্ভব দূরদর্শী, বলিষ্ঠ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত একজন প্রধানমন্ত্রীকে যে প্রজ্ঞা, মেধা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সহযোগিতা করলে বিভিন্ন সমস্যা, সংকটে তিনি নির্ভার থাকতে পারেন সেই মানের কিছু নেতৃত্ব তার পাশে থাকা দরকার। এই ভাবনা সরকারের শুভাকাঙ্ক্ষী, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের লাখো, কোটি কর্মীরও। তাদের এই আবেদনের বিষয়টি আমরা নানাভাবে বুঝতে পারি।

নিশ্চয়ই আমাদের বর্তমান মন্ত্রিসভায় অনেক যোগ্য, মেধাবী রাজনীতিক, বিভিন্ন পেশার নানা সময়ে সুপ্রতিষ্ঠিতজনরা আছেন। তারা তাদের যোগ্যতা দিয়েই এতদূর এসেছেন। এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু নিজের কাজ, অভিজ্ঞতা, মেধা আর অতুলনীয় ব্যক্তিত্বের কারণে ইতিমধ্যে শেখ হাসিনা যে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন তাতে তাকে যোগ্য সহযোগিতা দিতে এমন কিছু ব্যক্তিত্বেরও প্রয়োজন যারা মেধা, রাজনৈতিক দক্ষতা, যোগ্যতা, প্রশাসনিক কাজের ধরণ বুঝে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাকে পরামর্শ দেওয়ার ক্ষমতাও রাখেন। এটাই সমায়ের দাবি।

গার্মেন্টস খোলা, বন্ধ রাখা, আবার খুলে দেওয়া, ঈদে গ্রামে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে বিধি নিষেধ অতঃপর শিথিল মনোভাব এবং ঈদ উপলক্ষে রাজধানীসহ সারা দেশে শপিং মার্কেট খুলে দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত যৌক্তিক না অযৌক্তিক এ নিয়ে তরজা করা হয়নি। এসব সিদ্ধান্তে করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বেড়েছে খোদ সরকারের একাধিক মন্ত্রীও এ মন্তব্য করেছেন। তবে স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি নানামুখী এসব সিদ্ধান্ত আইন-শৃঙ্খলাজনিত ঝুঁকিও কিন্তু সমানে ছিল এবং আছে।

বিস্ময়করভাবে লক্ষ্য করলাম আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সরকারের মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত কমিটি বহুদিন ধরে নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে। শারীরিক দূরত্ব রক্ষাকল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি একের পর এক ভিডিও কনফারেন্স করতে পারেন কিংবা অনেক মন্ত্রী সচিব যদি অফিস করতে পারেন তাহলে গত দুই মাসে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি একবার সভায় বসতে পারলো না কেন? সভা করে যদি সমন্বিতভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া যেত তাহলে ঈদে গ্রামে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে যেসব কান্ড হলো তা হয়তো হতো না।

মন্ত্রিসভার এক নম্বর মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আ ক ম মোজাম্মেল হক আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক। যেখানে এক নম্বর সদস্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। অন্য সদস্যরা হলেন স্বরাষ্ট্র, তথ্য, আইন-বিচার ও সংসদ বিষয়ক, এলজিআরডি, শিল্প, বাণিজ্য, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান, শ্রম ও কর্মসংস্থান, নৌ পরিবহন, জনপ্রশাসন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রীরা স্থায়ী সদস্য। গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রীরা দেশের একটি সংকটকালীন সময়ে একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারলেন না! যদি আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রী সভা কমিটি (২০১৯ সালের ১৬ই জানুয়ারি মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে গঠিত) কার্যপরিধি অনুযায়ী কাজ করত তাহলে বিজিএমইএ সভাপতি আইজিপি প্রকাশ্য ভূমিকা রাখার সুযোগ হতো না।
 
সমস্যাটা আসলে কোথায়? দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের কারও কারও আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি নাকি অন্য কিছু?

করোনাকাণ্ডে দেশের অর্থনীতি ইতিমধ্যে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। বিপন্ন কয়েক কোটি মানুষ। হঠাৎ কর্মহীন, চাকরি হারার সংখ্যাটাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ঝুঁকির মুখে।

রহস্যজনকভাবে এই সময়ে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি নিশ্চুপ। বলতে বাধ্য হচ্ছি প্রধানমন্ত্রীকে কার্যকরভাবে পরামর্শদানে ব্যর্থ। কারণ যে সময়ে দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি পূনর্গঠন হওয়া অপরিহার্য সেই সময়ে সেই সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে কোনো তৎপরতা দেখিয়েছেন এমনটি আমরা লক্ষ্য করিনি। অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে আটজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত কমিটির সদস্য।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, এলজিআরডি, খাদ্য, সমাজকল্যাণ, যুব ক্রীড়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীরা আছেন এই কমিটিতে। একটি বারের জন্য বৈঠকে বসে মন্ত্রিসভার সংক্রান্ত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি কমিটি কোন আলোচনা করল না, সরকার প্রধানকে কী পরামর্শ দেওয়া যায় সেই প্রস্তাবনা ঠিক করল না। এটি কি তাদের উপরে অর্পিত দায়িত্বের যথার্থ প্রতিফলন হতে পারে?

কেন সব একাই সামলাতে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী?

অতি মানবীয় দক্ষতায়, উচ্চতায় তিনি যতই সহকর্মীদের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন না কেন এটা তো এখন স্পষ্টত প্রমাণিত দল ও সরকারে কোনো স্ট্রং ম্যান নেই।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন ১৯৯৬ সালের তৎকালীন কয়েকজন মন্ত্রিসভা সদস্যের নাম উল্লেখ করতে চাই। আব্দুস সামাদ আজাদ, জিল্লুর রহমান, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, এ এইচ এস কে সাদেক, সাজেদা চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদরা ধারে ভারে দুটোতেই কাটতেন।

এরপর ২০০৯ ও ২০১৪ সালে মন্ত্রিসভায় ঘুরে ফিরে আবুল মাল আব্দুল মুহিত, আমীর হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, খন্দকার মোশাররফ হোসেন -এর মত দক্ষ, অভিজ্ঞ ব্যক্তিত্বরা ফ্রন্ট লাইনে থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে দেশ পরিচালনায় সঙ্গ দিয়েছেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকে, একনেকে এই সমস্ত নেতারা বিভিন্ন নীতি নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করতেন। একথা আমরা সকলেই জানি। বিগত দিনগুলোতে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত বিভিন্ন কমিটিও তাদের কার্যকারিতা প্রমাণে সচেষ্ট ছিল। ‘স্ট্রংম্যান’ খ্যাত এই নেতা-মন্ত্রীদের ভূমিকার কারণে আমলারাও পুরোপুরি জেঁকে বসতে পারেননি, যদিও তখন দু’চারজন আমলা প্রবল বিক্রম দেখানোর সব রকম চেষ্টাই করেছেন।

কিন্তু এখন কেমন যেন সবকিছু হয়ে পড়েছে আমলা নির্ভর। সেটি কি সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’- এর অভাবের কারণে? সবাই প্রধানমন্ত্রীকে মানছেন। কিন্তু মন্ত্রী সচিব সম্পর্ক কেমন যেন আলগা হয়ে পড়েছে। পরিচিত, ঘনিষ্ঠজনদের অনেককেই বলতে শুনি হামেশাই অনেক মন্ত্রীকে বাইপাস করেন সচিব।

নীতি নির্ধারণে সরকার প্রধানকে যারা পরামর্শ দেবেন, যোগ্য সহায়ক হবেন তারাই নাকি বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপেক্ষিত প্রজাতন্ত্রের কোনো কোনো কর্মচারীর ভূমিকার কারণে। মন্ত্রীরা ‘স্ট্রংম্যান’ হলে অথবা ‘স্ট্রংম্যান’ কয়েকজনকে সরকারে অন্তর্ভূক্ত করলে নিশ্চয়ই তারা সংকটে, সমস্যায় অনেক বেশি ভূমিকা রেখে সরকার প্রধানকে নির্ভার রাখতে পারতেন। এখনও সেই সুযোগ শেষ হয়ে যায়নি। দেশের ও দলের প্রয়োজনেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বা একাধিক রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সার্জারি চালাবেন। এমনটাই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।
     

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৪১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ