শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, বুধবার, ২৭ মে, ২০২০ আপডেট:

চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
চারিদিকে এত সংকট, কিন্তু দল ও সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

অসম্ভব দাপুটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজ দল বিজেপি ও সরকারের ওপর তার একাধিপত্যও স্বীকৃত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশ ভারতের রাজনীতিতে এখনো রীতিমতো এক ‘মিথ’ নরেন্দ্র মোদি। সেই মোদি সরকারেও ‘স্ট্রংম্যান’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মোদির মুশকিল আসান। প্রায় সম পর্যায়ে আছেন মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, নিতিন গাড়কড়ি, নির্মলা সীতারমন। এরাই মোদির ‘কিচেন ক্যাবিনেট’। যে কোন সংকটে, সমস্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে এই মন্ত্রীরা ফ্রন্টলাইনে থেকে পরামর্শ দেন, নেতৃত্ব দেন। আর বিজেপিতেও এই নেতাদের পাশাপাশি মোদির স্ট্রংম্যান হলেন দলীয় সভাপতি জেপি নড্ডা, সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ, রাম মাধব। সরকার ও দলে যুগলবন্দী স্ট্রংম্যানদের কারণে নরেন্দ্র মোদি থাকেন অনেকটাই ‘নির্ভার’।

আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সততা, মেধা, কর্তব্যনিষ্ঠা, আন্তরিকতা আর পরিশ্রমের কারণে বিশ্বের অনেক দাপুটে শাসকের চেয়েও নেতৃত্বদানের সব ধরনের সক্ষমতায় এগিয়ে। সরকার ও দলে তার একক নেতৃত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত এবং সারা বিশ্বে প্রশংসনীয়। কিন্তু কোনো সংকটে, সমস্যায় সব কিছু একক হাতে সামাল দিতে হয় আমাদের প্রধানমন্ত্রীকেই। নিতে হয় সকল ‘টেনশন’, চাপ।

শেখ হাসিনা সরকারে ও দল আওয়ামী লীগে ‘স্ট্রংম্যান’ কোথায়?

দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন। জনসাধারণের স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ঝুঁকিও চরম আকার ধারণ করছে। আর এই পরিস্থিতিতে সরকার ও দলে ‘স্ট্রংম্যান’ এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছেন আওয়ামী লীগসহ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরাও। সরকার ও দলীয় প্রধানকে যথোপযুক্ত সহযোগিতা দিতে একাধিক ‘স্ট্রংম্যান’ এর অন্তর্ভূক্তি অপরিহার্য এমন অনুভূতি এখন প্রবল।

ঘন ঘন সিদ্ধান্ত বদল, সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নিতে না পারা কোন সিদ্ধান্তের পরবর্তী জন প্রতিক্রিয়া কিছু হতে পারে সঠিকভাবে তা অনুমান করতে না পারার অভিজ্ঞ নেতৃত্ব না থাকা সরকারকে ভোগাচ্ছে। ভোগান্তির ফলাফল হুবহু এখনই দৃশ্যমান না হলেও অদূর ভবিষ্যতে দুর্বল নেতৃত্বের কারণে নানামুখী সংকট জাকিয়ে বসবে একাধিক রাজনীতি বিজ্ঞানীর সঙ্গে পৃথক পৃথকভাবে কথা বলে এমন মতই পাওয়া যায়। সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার তুলনা নেই। তিনি একাই একশো। অসম্ভব মেধাবী, অতুলনীয় সততার অধিকারী, ভীষণ পরিশ্রমী আর নিষ্ঠাবান। কিন্তু তাকে যোগ্য সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন, সাহস নিয়ে সঠিক তথ্য উপস্থাপন হওয়া দরকার তার সামনে। কারণ তিনি কথা শোনেন, আলোচনা করেন এবং যে কোনো বিষয়ে আলোচনা করতে পছন্দও করেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সামনে কথা বলবেন, বিশ্লেষণ দিয়ে তথ্য উপস্থাপন করবেন এমন ব্যক্তিত্বের নেতৃত্বও তো থাকা প্রয়োজন।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনে সঠিকভাবে তথ্য উপস্থাপন হয় না, এমন কথাই বলেছেন সংশ্লিষ্টরা।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংস্পর্শে থেকে দীর্ঘকাল কাজ করেছেন এমন একজন বিশিষ্টজন আলাপকালে বলেন, ‘শেখ হাসিনার বড় গুণ হলো তিনি অত্যন্ত সদালাপী। খুব সহজে তার সঙ্গে কথা বলা যায়। অন্যের মতামতকে তিনি শ্রদ্ধা করেন, গুরুত্ব দেন এবং দূরদর্শিতার সাথে যে কোনো মতামতকে মূল্যায়ন করেন।’ একথা তো সর্বজনবিদিত যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সবার সঙ্গেই সাবলীল।

দলের কর্মী হোক আর নেতা, সংবাদকর্মী হোক আর পেশাজীবী, পদস্থ সরকারি আমলা হোক আর কর্মচারী সবাইকে তিনি মূল্যায়ন করেন। যে কেউ চাইলে তার সঙ্গে কথা বলতে পারে। এটাই যখন প্রতিষ্ঠিত সত্য যে বঙ্গবন্ধু কন্যা নিরহংকার, অন্যের মতের প্রতি সমান শ্রদ্ধাশীল তখন মন্ত্রিসভার সদস্যরা তার সামনে জড়োসড়ো হয়ে যান কেন? দল ও সরকারের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের সামনে শ্রদ্ধায় যে কোনো ব্যক্তিত্বই সদা সতর্ক থাকবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সব মহলে এই উপলব্ধিটাই শতভাগ স্বীকৃত এখন, আমাদের সরকার প্রধানকে তার মন্ত্রিসভার সহকর্মীরা যোগ্য সহায়তা দিতে পারছেন না। তাকে তথ্য দিয়ে, উপযুক্ত বিশ্লেষণ দিয়ে তার ‘ভার’ লাঘবে নিজেদের কার্যকারিতা প্রমাণে অনেকেরই ঘাটতি আছে, এমনটাই এখন দৃশ্যমান।

অসম্ভব দূরদর্শী, বলিষ্ঠ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত একজন প্রধানমন্ত্রীকে যে প্রজ্ঞা, মেধা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সহযোগিতা করলে বিভিন্ন সমস্যা, সংকটে তিনি নির্ভার থাকতে পারেন সেই মানের কিছু নেতৃত্ব তার পাশে থাকা দরকার। এই ভাবনা সরকারের শুভাকাঙ্ক্ষী, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের লাখো, কোটি কর্মীরও। তাদের এই আবেদনের বিষয়টি আমরা নানাভাবে বুঝতে পারি।

নিশ্চয়ই আমাদের বর্তমান মন্ত্রিসভায় অনেক যোগ্য, মেধাবী রাজনীতিক, বিভিন্ন পেশার নানা সময়ে সুপ্রতিষ্ঠিতজনরা আছেন। তারা তাদের যোগ্যতা দিয়েই এতদূর এসেছেন। এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু নিজের কাজ, অভিজ্ঞতা, মেধা আর অতুলনীয় ব্যক্তিত্বের কারণে ইতিমধ্যে শেখ হাসিনা যে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন তাতে তাকে যোগ্য সহযোগিতা দিতে এমন কিছু ব্যক্তিত্বেরও প্রয়োজন যারা মেধা, রাজনৈতিক দক্ষতা, যোগ্যতা, প্রশাসনিক কাজের ধরণ বুঝে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাকে পরামর্শ দেওয়ার ক্ষমতাও রাখেন। এটাই সমায়ের দাবি।

গার্মেন্টস খোলা, বন্ধ রাখা, আবার খুলে দেওয়া, ঈদে গ্রামে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে বিধি নিষেধ অতঃপর শিথিল মনোভাব এবং ঈদ উপলক্ষে রাজধানীসহ সারা দেশে শপিং মার্কেট খুলে দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত যৌক্তিক না অযৌক্তিক এ নিয়ে তরজা করা হয়নি। এসব সিদ্ধান্তে করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বেড়েছে খোদ সরকারের একাধিক মন্ত্রীও এ মন্তব্য করেছেন। তবে স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি নানামুখী এসব সিদ্ধান্ত আইন-শৃঙ্খলাজনিত ঝুঁকিও কিন্তু সমানে ছিল এবং আছে।

বিস্ময়করভাবে লক্ষ্য করলাম আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সরকারের মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত কমিটি বহুদিন ধরে নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে। শারীরিক দূরত্ব রক্ষাকল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি একের পর এক ভিডিও কনফারেন্স করতে পারেন কিংবা অনেক মন্ত্রী সচিব যদি অফিস করতে পারেন তাহলে গত দুই মাসে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি একবার সভায় বসতে পারলো না কেন? সভা করে যদি সমন্বিতভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া যেত তাহলে ঈদে গ্রামে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে যেসব কান্ড হলো তা হয়তো হতো না।

মন্ত্রিসভার এক নম্বর মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আ ক ম মোজাম্মেল হক আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক। যেখানে এক নম্বর সদস্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। অন্য সদস্যরা হলেন স্বরাষ্ট্র, তথ্য, আইন-বিচার ও সংসদ বিষয়ক, এলজিআরডি, শিল্প, বাণিজ্য, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান, শ্রম ও কর্মসংস্থান, নৌ পরিবহন, জনপ্রশাসন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রীরা স্থায়ী সদস্য। গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রীরা দেশের একটি সংকটকালীন সময়ে একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারলেন না! যদি আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রী সভা কমিটি (২০১৯ সালের ১৬ই জানুয়ারি মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে গঠিত) কার্যপরিধি অনুযায়ী কাজ করত তাহলে বিজিএমইএ সভাপতি আইজিপি প্রকাশ্য ভূমিকা রাখার সুযোগ হতো না।
 
সমস্যাটা আসলে কোথায়? দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের কারও কারও আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি নাকি অন্য কিছু?

করোনাকাণ্ডে দেশের অর্থনীতি ইতিমধ্যে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। বিপন্ন কয়েক কোটি মানুষ। হঠাৎ কর্মহীন, চাকরি হারার সংখ্যাটাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ঝুঁকির মুখে।

রহস্যজনকভাবে এই সময়ে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি নিশ্চুপ। বলতে বাধ্য হচ্ছি প্রধানমন্ত্রীকে কার্যকরভাবে পরামর্শদানে ব্যর্থ। কারণ যে সময়ে দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি পূনর্গঠন হওয়া অপরিহার্য সেই সময়ে সেই সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে কোনো তৎপরতা দেখিয়েছেন এমনটি আমরা লক্ষ্য করিনি। অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে আটজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সংক্রান্ত কমিটির সদস্য।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, এলজিআরডি, খাদ্য, সমাজকল্যাণ, যুব ক্রীড়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীরা আছেন এই কমিটিতে। একটি বারের জন্য বৈঠকে বসে মন্ত্রিসভার সংক্রান্ত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি কমিটি কোন আলোচনা করল না, সরকার প্রধানকে কী পরামর্শ দেওয়া যায় সেই প্রস্তাবনা ঠিক করল না। এটি কি তাদের উপরে অর্পিত দায়িত্বের যথার্থ প্রতিফলন হতে পারে?

কেন সব একাই সামলাতে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী?

অতি মানবীয় দক্ষতায়, উচ্চতায় তিনি যতই সহকর্মীদের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন না কেন এটা তো এখন স্পষ্টত প্রমাণিত দল ও সরকারে কোনো স্ট্রং ম্যান নেই।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন ১৯৯৬ সালের তৎকালীন কয়েকজন মন্ত্রিসভা সদস্যের নাম উল্লেখ করতে চাই। আব্দুস সামাদ আজাদ, জিল্লুর রহমান, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, এ এইচ এস কে সাদেক, সাজেদা চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদরা ধারে ভারে দুটোতেই কাটতেন।

এরপর ২০০৯ ও ২০১৪ সালে মন্ত্রিসভায় ঘুরে ফিরে আবুল মাল আব্দুল মুহিত, আমীর হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, খন্দকার মোশাররফ হোসেন -এর মত দক্ষ, অভিজ্ঞ ব্যক্তিত্বরা ফ্রন্ট লাইনে থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে দেশ পরিচালনায় সঙ্গ দিয়েছেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকে, একনেকে এই সমস্ত নেতারা বিভিন্ন নীতি নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করতেন। একথা আমরা সকলেই জানি। বিগত দিনগুলোতে মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত বিভিন্ন কমিটিও তাদের কার্যকারিতা প্রমাণে সচেষ্ট ছিল। ‘স্ট্রংম্যান’ খ্যাত এই নেতা-মন্ত্রীদের ভূমিকার কারণে আমলারাও পুরোপুরি জেঁকে বসতে পারেননি, যদিও তখন দু’চারজন আমলা প্রবল বিক্রম দেখানোর সব রকম চেষ্টাই করেছেন।

কিন্তু এখন কেমন যেন সবকিছু হয়ে পড়েছে আমলা নির্ভর। সেটি কি সরকারে ‘স্ট্রংম্যান’- এর অভাবের কারণে? সবাই প্রধানমন্ত্রীকে মানছেন। কিন্তু মন্ত্রী সচিব সম্পর্ক কেমন যেন আলগা হয়ে পড়েছে। পরিচিত, ঘনিষ্ঠজনদের অনেককেই বলতে শুনি হামেশাই অনেক মন্ত্রীকে বাইপাস করেন সচিব।

নীতি নির্ধারণে সরকার প্রধানকে যারা পরামর্শ দেবেন, যোগ্য সহায়ক হবেন তারাই নাকি বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপেক্ষিত প্রজাতন্ত্রের কোনো কোনো কর্মচারীর ভূমিকার কারণে। মন্ত্রীরা ‘স্ট্রংম্যান’ হলে অথবা ‘স্ট্রংম্যান’ কয়েকজনকে সরকারে অন্তর্ভূক্ত করলে নিশ্চয়ই তারা সংকটে, সমস্যায় অনেক বেশি ভূমিকা রেখে সরকার প্রধানকে নির্ভার রাখতে পারতেন। এখনও সেই সুযোগ শেষ হয়ে যায়নি। দেশের ও দলের প্রয়োজনেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বা একাধিক রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সার্জারি চালাবেন। এমনটাই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।
     

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৪৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব
রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা