শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, বুধবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

নির্বাহী কমিটি থেকে বাদ পড়ার একযুগ পেরিয়ে সেই আওয়ামী লীগ নেতারা

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
নির্বাহী কমিটি থেকে বাদ পড়ার একযুগ পেরিয়ে সেই আওয়ামী লীগ নেতারা

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার তিন মেয়াদ পূর্তির  পথে আওয়ামী লীগ। দল ও সরকার চলেছে নতুন মুখ দিয়ে। দলও চলেছে   নিয়মতান্ত্রিক পথে। নির্দিষ্ট সময়সীমা অনুসরণ করেই হয় দলীয় কাউন্সিলগুলো। মন্ত্রিসভায় যোগ-বিয়োগ হলেও দল চলেছে কঠোর নীতিতে। দলীয় নেতৃত্বে ছাড় দেওয়া হয়নি কাউকেই। যারা ২০০৯ সালে নেতৃত্ব থেকে ছিটকে পড়েন। অর্থাৎ এক যুগ ধরে দলের নির্বাহী নেতৃত্বে ঠাঁই হয়নি ওয়ান ইলেভেনকালীন কথিত সংস্কারপন্থী কোন নেতার। এসব নেতা দুটি আঘাত হজম করেন। প্রথম আঘাতটি  ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এক বিস্ময়কর মন্ত্রিসভা। যাতে ঠাঁই হয়নি নেতৃস্থানীয় পাঁচ নেতার।  মন্ত্রিসভায় ঠাঁই না পাওয়া ছিল কিছুটা বিস্ময়ের এবং কিছুটা বেদনার। কিন্তু এই বেদনা ভোলার আগেই আসে চরম আঘাতটি। তাহলো দলের প্রেসিডিয়াম থেকে অপসারিত হন আমির হোসেন আমু, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলের মতো ডাকসাইটের নেতা। 

তাছাড়াও ওয়ার্কিং কমিটি থেকে বাদ পড়েন প্রতিভাবান বহু নেতা। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুকুল বোস ও চার সাংগঠনিক সম্পাদক সাবের হোসেন চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, মাহমুদুর রহমান মান্না, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদও বাদ পড়েন।

আরও বাদ পড়েন স্বাস্থ্য সম্পাদক ড. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাজমা রহমান, কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন, নূরুল মজিদ হুমায়ুন, মীর্জা সুলতান রাজা, ওমর আলী, হাবিবুর রহমান খান প্রমুখ। 

ডা. মোস্তফা জালাল ও আ খ ম জাহাঙ্গীর ওয়ার্কিং কমিটিতে ফের অবস্থান পেয়েছেন। নাজমা রহমান পরলোকে। এসব অনুঘটকদের নেতৃত্ব থেকে বাদ দেওয়া ছিল নেতৃত্বের পরীক্ষায় বড় একটা চ্যালেঞ্জ। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা  সেই চ্যালেঞ্জে সফলও হন। অনেকে মনে করেন সরকারে থাকার সুবাদে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সহজ হয়েছে। ক্ষমতার বাইরে থাকতে নেতৃত্বের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগকে ভেঙে বাকশাল হওয়া এবং নেতাদের দল ছাড়ার ঘটনাও ঘটে।

দলের লাভ-ক্ষতির হিসাবটা থেকে গেছে সরকারের অন্তরালে। প্রেসিডিয়ামে ফেরানো না হলেও  হাইকমান্ডের সহানুভূতি অর্জন করে দ্বিতীয় মেয়াদে আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ মন্ত্রিত্ব লাভ করেছিলেন। দ্বিতীয় মেয়াদের আগেই আব্দুর রাজ্জাক ও আব্দুল জলিল চলে যান চির অচেনার দেশে। 

সংবিধান সংশোধনে মূল ভুমিকা পালনের সুবাদে পাঁচ নেতার মধ্যে প্রথম সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত মন্ত্রী হলেও তা কেড়ে নেওয়া হয় তার এপিএস’র গাড়িতে অবৈধ অর্থ ধরা পড়লে। দফতরবিহীন মন্ত্রী থাকলেও দ্বিতীয় মেয়াদে মন্ত্রিসভায় আর ঠাঁই হয়নি সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের। তিনিও মহাপ্রয়াণে। তার পত্নী তার আসনের এমপি। আব্দুর রাজ্জাকের আসনে এমপি তার পুত্র নাহিম রাজ্জাক। গত নির্বাচনে আব্দুল জলিলের আসনে এমপি হন তার ব্যারিস্টার পুত্র জন। 

তবে দলের দুর্দিনে বাদ পড়া নেতাদের শৌর্যবীর্য ও স্ফূরণই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে শাণিত করে। পাঁচ নেতার প্রেসিডিয়ামের শূন্যস্থান পূরণ করা হয়েছিল মোহাম্মদ নাসিম, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, সাহারা খাতুন, নূহ উল আলম লেলিন, সতীশচন্দ্র রায়, আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুকে নিযুক্ত করে। নাসিম ও সাহারা করোনাকালীন মারা যান। আখতারুজ্জামান বাবু  মারা গেছেন। লতিফ সিদ্দিকী হজ্জ নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করে হারান মন্ত্রিত্ব ও প্রেসিডিয়ামের পদ। এমনকি কেড়ে নেওয়া হয় তার সাধারণ সদস্য পদও। প্রেসিডিয়াম থেকে বাদ পড়েছেন নূহ উল আলম লেলিন ও  সতীশচন্দ্র রায়। প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনও চলে গেছেন পরলোকে। 

১৯৩৭ সালে জন্মগ্রহণকারী সাজেদা চৌধুরীও অনেকটা নিষ্ক্রিয়। তিনি আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক,  সাবেক মন্ত্রীও। প্রেসিডিয়াম সদস্য সাজেদা চৌধুরী জাতীয় সংসদ উপনেতা। প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী মন্ত্রিত্বে নেই। সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দুই মেয়াদ পূর্ণ করা সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম প্রেসিডিয়ামে থাকা অবস্থায় ইহলোক ত্যাগ করেন। প্রেসিডিয়ামের সদস্যসহ কিছু পদ শূন্য রয়েছে। এসব পদ পূরণ নিয়ে রয়েছে কেবলই জল্পনাকল্পনা।

প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের কাউন্সিলের আগে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় তৎকালীণ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোজাফফর হোসেন পল্টু, মোনায়েম সরকার, ফুলু সরকার, সিদ্দিকুর রউফ খান, নুরুল মজিদ হুমায়ুন ও অধ্যাপক ফজলুল হক।

মোজাফফর হোসেন পল্টুকে দীর্ঘদিন পর দলে সক্রিয় করা হয় উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য করে। নূরুল মজিদ হুমায়ুনকে করা হয়েছে শিল্পমন্ত্রী। ওয়ান ইলেভেনে বিতর্কিত ভুমিকার জন্য সাবের হোসেন চৌধুরীকে সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ শুধু নয়, আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক সচিবের পদটিও হারাতে হয়। দলের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মান্নান বগুড়া-১ আসনে বিজয়ী হলেও বাদ পড়েন নেতৃত্ব থেকে। ছাত্রলীগের  সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুল মান্নানও ইন্তেকাল করেছেন। তার স্ত্রীকে তার আসনে এমপি করা হয়েছে। 

ডাকসু’র দু’বারের ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না আওয়ামী লীগে যোগ দেন ১৯৯২ সালে। ২০০২ সালের কাউন্সিলে সাংগঠনিক সম্পাদক হন। বর্তমানে তীব্র আওয়ামী লীগ বিরোধী মান্না ২০০৯ সালে নেতৃত্ব থেকে ছিটকে পড়েন। উস্কানিমূলক টেলি বক্তব্যের অভিযোগে কারাবরণ করেন তিনি। বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের ব্যানারে বগুড়া থেকে নির্বাচন করলেও হেরে যান। 

আরেক ডাকসু ভিপি আখতারুজ্জামানও সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ হারান ২০০৯ সালে।   ’৯৬ সালে গাজীপুর-৫ আসনে সংসদ সদস্য হলেও পরে ওই আসনে এমপি হয়ে মেহের আফরোজ চুমকি প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। অবশ্য সাংগঠনিক সম্পাদক পদ চলে গেলেও আখতারুজ্জামানকে ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য পদে রাখা হয়।

১৯৮৯ সালে ডাকসু নির্বাচনে ভিপি হয়েছিলেন ছাত্রলীগ সভাপতি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ। এ পর্যন্ত ছাত্রলীগের এটাই স্বাধীনতার পর ডাকসুতে প্রথম কোনও বিজয়। সাংগঠনিক সম্পাদক পদ হারান তিনিও। বিএনপি জোট থেকে এমপি হলেও বলেন “আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শিক সন্তান।”

সাধারণ নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনার একক নেতৃত্বে খুশি। কিন্তু তারা বিশ্বাস করে যে, বাদপড়া নেতাদের সক্রিয় করলে সরকার ও দল আরও শক্তিশালী হবে। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী
মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম