শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, বুধবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

নির্বাহী কমিটি থেকে বাদ পড়ার একযুগ পেরিয়ে সেই আওয়ামী লীগ নেতারা

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
নির্বাহী কমিটি থেকে বাদ পড়ার একযুগ পেরিয়ে সেই আওয়ামী লীগ নেতারা

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার তিন মেয়াদ পূর্তির  পথে আওয়ামী লীগ। দল ও সরকার চলেছে নতুন মুখ দিয়ে। দলও চলেছে   নিয়মতান্ত্রিক পথে। নির্দিষ্ট সময়সীমা অনুসরণ করেই হয় দলীয় কাউন্সিলগুলো। মন্ত্রিসভায় যোগ-বিয়োগ হলেও দল চলেছে কঠোর নীতিতে। দলীয় নেতৃত্বে ছাড় দেওয়া হয়নি কাউকেই। যারা ২০০৯ সালে নেতৃত্ব থেকে ছিটকে পড়েন। অর্থাৎ এক যুগ ধরে দলের নির্বাহী নেতৃত্বে ঠাঁই হয়নি ওয়ান ইলেভেনকালীন কথিত সংস্কারপন্থী কোন নেতার। এসব নেতা দুটি আঘাত হজম করেন। প্রথম আঘাতটি  ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এক বিস্ময়কর মন্ত্রিসভা। যাতে ঠাঁই হয়নি নেতৃস্থানীয় পাঁচ নেতার।  মন্ত্রিসভায় ঠাঁই না পাওয়া ছিল কিছুটা বিস্ময়ের এবং কিছুটা বেদনার। কিন্তু এই বেদনা ভোলার আগেই আসে চরম আঘাতটি। তাহলো দলের প্রেসিডিয়াম থেকে অপসারিত হন আমির হোসেন আমু, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলের মতো ডাকসাইটের নেতা। 

তাছাড়াও ওয়ার্কিং কমিটি থেকে বাদ পড়েন প্রতিভাবান বহু নেতা। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুকুল বোস ও চার সাংগঠনিক সম্পাদক সাবের হোসেন চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, মাহমুদুর রহমান মান্না, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদও বাদ পড়েন।

আরও বাদ পড়েন স্বাস্থ্য সম্পাদক ড. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাজমা রহমান, কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন, নূরুল মজিদ হুমায়ুন, মীর্জা সুলতান রাজা, ওমর আলী, হাবিবুর রহমান খান প্রমুখ। 

ডা. মোস্তফা জালাল ও আ খ ম জাহাঙ্গীর ওয়ার্কিং কমিটিতে ফের অবস্থান পেয়েছেন। নাজমা রহমান পরলোকে। এসব অনুঘটকদের নেতৃত্ব থেকে বাদ দেওয়া ছিল নেতৃত্বের পরীক্ষায় বড় একটা চ্যালেঞ্জ। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা  সেই চ্যালেঞ্জে সফলও হন। অনেকে মনে করেন সরকারে থাকার সুবাদে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সহজ হয়েছে। ক্ষমতার বাইরে থাকতে নেতৃত্বের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগকে ভেঙে বাকশাল হওয়া এবং নেতাদের দল ছাড়ার ঘটনাও ঘটে।

দলের লাভ-ক্ষতির হিসাবটা থেকে গেছে সরকারের অন্তরালে। প্রেসিডিয়ামে ফেরানো না হলেও  হাইকমান্ডের সহানুভূতি অর্জন করে দ্বিতীয় মেয়াদে আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ মন্ত্রিত্ব লাভ করেছিলেন। দ্বিতীয় মেয়াদের আগেই আব্দুর রাজ্জাক ও আব্দুল জলিল চলে যান চির অচেনার দেশে। 

সংবিধান সংশোধনে মূল ভুমিকা পালনের সুবাদে পাঁচ নেতার মধ্যে প্রথম সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত মন্ত্রী হলেও তা কেড়ে নেওয়া হয় তার এপিএস’র গাড়িতে অবৈধ অর্থ ধরা পড়লে। দফতরবিহীন মন্ত্রী থাকলেও দ্বিতীয় মেয়াদে মন্ত্রিসভায় আর ঠাঁই হয়নি সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের। তিনিও মহাপ্রয়াণে। তার পত্নী তার আসনের এমপি। আব্দুর রাজ্জাকের আসনে এমপি তার পুত্র নাহিম রাজ্জাক। গত নির্বাচনে আব্দুল জলিলের আসনে এমপি হন তার ব্যারিস্টার পুত্র জন। 

তবে দলের দুর্দিনে বাদ পড়া নেতাদের শৌর্যবীর্য ও স্ফূরণই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে শাণিত করে। পাঁচ নেতার প্রেসিডিয়ামের শূন্যস্থান পূরণ করা হয়েছিল মোহাম্মদ নাসিম, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, সাহারা খাতুন, নূহ উল আলম লেলিন, সতীশচন্দ্র রায়, আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুকে নিযুক্ত করে। নাসিম ও সাহারা করোনাকালীন মারা যান। আখতারুজ্জামান বাবু  মারা গেছেন। লতিফ সিদ্দিকী হজ্জ নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করে হারান মন্ত্রিত্ব ও প্রেসিডিয়ামের পদ। এমনকি কেড়ে নেওয়া হয় তার সাধারণ সদস্য পদও। প্রেসিডিয়াম থেকে বাদ পড়েছেন নূহ উল আলম লেলিন ও  সতীশচন্দ্র রায়। প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীনও চলে গেছেন পরলোকে। 

১৯৩৭ সালে জন্মগ্রহণকারী সাজেদা চৌধুরীও অনেকটা নিষ্ক্রিয়। তিনি আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক,  সাবেক মন্ত্রীও। প্রেসিডিয়াম সদস্য সাজেদা চৌধুরী জাতীয় সংসদ উপনেতা। প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী মন্ত্রিত্বে নেই। সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দুই মেয়াদ পূর্ণ করা সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম প্রেসিডিয়ামে থাকা অবস্থায় ইহলোক ত্যাগ করেন। প্রেসিডিয়ামের সদস্যসহ কিছু পদ শূন্য রয়েছে। এসব পদ পূরণ নিয়ে রয়েছে কেবলই জল্পনাকল্পনা।

প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের কাউন্সিলের আগে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় তৎকালীণ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোজাফফর হোসেন পল্টু, মোনায়েম সরকার, ফুলু সরকার, সিদ্দিকুর রউফ খান, নুরুল মজিদ হুমায়ুন ও অধ্যাপক ফজলুল হক।

মোজাফফর হোসেন পল্টুকে দীর্ঘদিন পর দলে সক্রিয় করা হয় উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য করে। নূরুল মজিদ হুমায়ুনকে করা হয়েছে শিল্পমন্ত্রী। ওয়ান ইলেভেনে বিতর্কিত ভুমিকার জন্য সাবের হোসেন চৌধুরীকে সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ শুধু নয়, আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক সচিবের পদটিও হারাতে হয়। দলের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মান্নান বগুড়া-১ আসনে বিজয়ী হলেও বাদ পড়েন নেতৃত্ব থেকে। ছাত্রলীগের  সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুল মান্নানও ইন্তেকাল করেছেন। তার স্ত্রীকে তার আসনে এমপি করা হয়েছে। 

ডাকসু’র দু’বারের ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না আওয়ামী লীগে যোগ দেন ১৯৯২ সালে। ২০০২ সালের কাউন্সিলে সাংগঠনিক সম্পাদক হন। বর্তমানে তীব্র আওয়ামী লীগ বিরোধী মান্না ২০০৯ সালে নেতৃত্ব থেকে ছিটকে পড়েন। উস্কানিমূলক টেলি বক্তব্যের অভিযোগে কারাবরণ করেন তিনি। বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের ব্যানারে বগুড়া থেকে নির্বাচন করলেও হেরে যান। 

আরেক ডাকসু ভিপি আখতারুজ্জামানও সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ হারান ২০০৯ সালে।   ’৯৬ সালে গাজীপুর-৫ আসনে সংসদ সদস্য হলেও পরে ওই আসনে এমপি হয়ে মেহের আফরোজ চুমকি প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। অবশ্য সাংগঠনিক সম্পাদক পদ চলে গেলেও আখতারুজ্জামানকে ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য পদে রাখা হয়।

১৯৮৯ সালে ডাকসু নির্বাচনে ভিপি হয়েছিলেন ছাত্রলীগ সভাপতি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ। এ পর্যন্ত ছাত্রলীগের এটাই স্বাধীনতার পর ডাকসুতে প্রথম কোনও বিজয়। সাংগঠনিক সম্পাদক পদ হারান তিনিও। বিএনপি জোট থেকে এমপি হলেও বলেন “আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শিক সন্তান।”

সাধারণ নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনার একক নেতৃত্বে খুশি। কিন্তু তারা বিশ্বাস করে যে, বাদপড়া নেতাদের সক্রিয় করলে সরকার ও দল আরও শক্তিশালী হবে। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা