শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশ হারালেও টিক্কা খানকে পুরস্কৃত করে ভুট্টো ও তার কন্যা!

সোহেল সানি:
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ হারালেও টিক্কা খানকে পুরস্কৃত করে ভুট্টো ও তার কন্যা!

যুদ্ধে পরাজয়ের পরও কি রাষ্ট্র কর্তৃক পুরস্কারলাভ করা যায়? হ্যাঁ যায়! পৃথিবীতে এমন একটি দেশ আছে, যে দেশটি এমনই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দেশটির নাম 'ইসলামিক রিপাবলিক অব পাকিস্তান।'

দেশের পরাজয় তরান্বিত করেও রাষ্ট্র কর্তৃক পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিটি হলেন জেনারেল টিক্কা খান। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালীন পূর্বপাকিস্তানের কসাই খ্যাত গভর্নর। বেলুচিস্তানের কসাই বলেও তার কুখ্যাতি ছিল। 

টিক্কা খান "স্বাধীন বাংলাদেশ" অভ্যুদয়ের কিছুূদিন আগে পাকিস্তানে ফিরে গেলেও পুরস্কারলাভের জন্য জুলফিকার আলী ভুট্টোর ক্ষমতাগ্রহণ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হয়ে এসেছিলেন জেনারেল টিক্কা খান। ১৯৭২ সালের ৩ মার্চ ভুট্টো কর্তৃক সেই টিক্কাই নিযুক্ত হন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। জনরোষে সামরিকজান্তা প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে বসানো হয়েছিল জুলফিকার আলী ভুট্টোকে। ভুট্টো টিক্কা খানকে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান করে নিজেও এক বিস্ময়ে পরিণত হয়েছিলেন।      

পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর লজ্জাস্কর আত্মসমর্পণমূলক পরাজয় পাকিস্তানের মানচিত্রকে বদলে দেয়। যার নেপথ্যে  রাজনৈতিকভাবে জুলফিকার আলী ভুট্টোরই অবদানই ছিল মুখ্য। 

'বাংলাদেশের কসাই' খ্যাত জেনারেল টিক্কা খান সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণের পর ভুট্টোর  প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হন। এমনকি পিপলস পার্টির নেতাও। সামরিক বাহিনী হাতে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে সেই ভুট্টোকেই ফাঁসিতে ঝুলে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। 

পরবর্তীতে পিতার যোগ্য সন্তান হিসাবে বেনজীর ভুট্টো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন। লাইমলাইটে চলে আসেন ভুট্টো ভক্ত জেনারেল টিক্কা খান। প্রধানমন্ত্রী বেনজীর ভুট্টো '৮৮ সালে টিক্কা খানকে পাঞ্জাব প্রদেশের গভর্নর করেন।
ইতিহাস বড় নিষ্ঠুর আর তা যদি হয় পাকিস্তানের বেলায়, তবে সে নিষ্ঠুতার আরও তীব্রতর। 
ভুট্টোর উত্তরসুরী কন্যা বেনজীর ভুট্টোও হত্যার শিকার হন। প্রকাশ্য নির্বাচনী জনসভায় গুলিবিদ্ধ হয়ে। 

১৯৬৯ সালে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ডমার্শাল আইয়ুুব খানের বিরুদ্ধে যখন পূর্বপাকিস্তানে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয় তখন লে. জেনারেল পদে উন্নীত হন টিক্কা খান। ১৯৭১সালের ৬ মার্চ টিক্কা খান পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর পদে নিয়োগ পান। তবে ঢাকায় আসেন ৭ মার্চ। যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর  দিকনির্দেশনামূলক ঐতিহাসিক ভাষণে বলেন, 'এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবাবের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।' বঙ্গবন্ধু এও বলেন বলেন,"আমি যদি হুকুম দেবার নাও পারি তোমাদের যার যা কিছু আছে তা নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা কর।"  

উল্লেখ্য, ১৯৬৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর গভর্নর হয়ে এসেছিলেন নৌবাহিনী প্রধান এস এম আহসান।  ১৯৭০ সালের নির্বাচনী রায়ত্তোর পরিস্থিতিকে রাজনৈতিকভাবে সমাধানের কথা বলে ছিলেন তিনি। ইয়াহিয়া খান কর্ণপাত না করায় তিনি পদত্যাগের কথা জানান। এরপর ১৯৭১ সালের ৪ মার্চ সাহেবজাদা ইয়াকুব খান গভর্নর হয়ে আসেন।

কিন্তু নতুন গভর্নর জেনারেল ইয়াকুব খানও পূর্বপাকিস্তানের সংকটকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার জন্য ইয়াহিয়া খানকে তাগিদ দেন। তিনিও পূর্ববর্তী গভর্নর আহসানের মতো পদত্যাগ করার কথা বলেন। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তখন টিক্কা খানকে গভর্নর করে ঢাকায় পাঠান। গভর্নর পদে আসীন হবার আগে পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক ছিলেন টিক্কা খান। '৭১- এ ঢাকায় সামরিক অভিযান ও নৃশংস হত্যাকান্ড পরিচালনার জন্য প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তাকে মূলত পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর করেন।  

পূর্বপাকিস্তান হাইকোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বি এ সিদ্দিকী (বদিউদ্দিন আহমেদ সিদ্দিকী) টিক্কা খানকে শপথ করাতে অস্বীকার করেছিলেন। বেসামরিক প্রশাসন কার্যত তখন পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কব্জায়। পাকিস্তানের সম্ভাব্য বিরোধী দলের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো ঢাকায় সাংবাদিকদের কাছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে আখ্যায়িত করে গিয়েছিলেন। 

কিন্তু ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যা ও বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার অধ্যায় সূচিত হলে সেই প্রধান বিচারপতি বি এ সিদ্দিকীই জেনারেল টিক্কা খানকে ৯ এপ্রিল গভর্নর পদে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছিলেন। টিক্কা খানের সঙ্গে একই দিন পূর্বপাকিস্তান বাহিনীর কমান্ডার পদে লে. জেনারেল আমীর আব্দুল্লাহ নিয়াজী আসীন হন। 

এর পরদিন ১০ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার আত্মপ্রকাশ করে। ১৭ এপ্রিল অস্থায়ী সরকার শপথ নেয়।
 
টিক্কা খান স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে গভর্নর হাউজে  (আজ যা বঙ্গভবন) থাকতেন। গুরুগম্ভীর ওই লোকটার দিকে তাকালে নাকি আঁচ করা যেত না লোকটা এতটা নৃশংস হতে পারেন। গভর্নর হাউজের তার চুল কাটা নাপিত ছিলেন ধীরেন রায়। একদিন চুল কাটাতে বসে টিক্কা খান নাপিতের নাম জানতে চান। ভীরুকণ্ঠে ধীরেন রায় শুনে টিক্কা খান বলেন, 'তোম হিন্দু হ্যায়?' 
ধীরেনের হাঁটু কাঁপুনি দেখে গভর্নর টিক্কা খান পুত্র খালিদকে নির্দেশ দিয়ে বলেন, "ধীরেনের যেন কোন অসুবিধা না হয়, তুমি খেয়াল রেখো।"

টিক্কা খানের সামরিক সচিব মেজর জিলানীর ভাষায় টিক্কা খান নাকি ব্যতিক্রমী জুতা পায়ে চলতেন গভর্নর হবার পরও। শক্ত হিলযুক্ত বুট পায়ে পথ চলতেন অন্তর কাঁপানো আওয়াজ করে।  জনগণের কাছে কসাই বলে পরিচিত টিক্কা খানকে 'খোদাভীরু' হিসাবে চিত্রিত করে তার সামরিক সচিব দাবী করেন যে, "টিক্কা খান নামাজ আদায় করতেন এবং ধুমপান, মদপান থেকে মুক্ত দূরে থাকতেন। 

অথচ, বাস্তবতা হচ্ছে টিক্কা খানের ২৫ মার্চ গণহত্যার পর এক কোটি লোক উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়। ১৯৭১ সালের ৭ আগস্ট তারই পরামর্শে আওয়ামী লীগের ৭৯ জন এমএনএ এবং ১৯৪ জন এমপিএ -কে অযোগ্য ঘোষণা করে উপনির্বাচন দেয়া হয়। স্বাধীনতা বিরোধীদের উপনির্বাচনে জয়ীও করা হয় ওই প্রহসনের নির্বাচন করে। যদিও এতকিছু করেও ইয়াহিয়ার সন্তুষ্টি আদায় করতে ব্যর্থ হন টিক্কা খান। ১২ আগস্ট লোক দেখানো রাজনৈতিক কর্মকান্ড শুরুর নামে টিক্কা খানকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।

কুষ্টিয়ার ডা. এ এম মালিককে গভর্নর নিয়োগ করে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পূর্বপাকিস্তানে একটি সরকার গঠন করেন। মালিক মন্ত্রীসভায় আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম থেকে নির্বাচিত   অধ্যাপক শামসুল হক ও নোয়াখালীর ওবায়দুল্লাহ মজুমদার যোগ দিলে আওয়ামী লীগ থেকে বহিস্কৃত হন। অন্যান্য মন্ত্রী ছিলেন, এএসএম সোলায়মান, মওলানা ইসহাক,একে মোশাররফ হোসেন, আবুল কাশেম, নওয়াজেশ আহমেদ, আখতার উদ্দীন আহমেদ, মওলানা একেএম ইউসুফ, মওলানা আব্বাস আলী খান, জসিম উদ্দীন আহমদ ও মুজিবুর রহমান প্রমুখ। 
  
"মালিক নামা"
১৯০৩ সালে জন্ম নেয়া ডাঃ এ এম মালিক যখন যেমন তখন তেমন ধরণের সুবিধাবাদী চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। সেই সূত্রেই তিনি টিক্কা খানের স্থলে পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হন। 

তিনি ১৯৪০ সালে শেরেবাংলার ও ১৯৪৬ সালে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দলে ভিড়ে বেঙ্গল আইন পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৪৬ সালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী হবার পর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাকে চীফ হুইপ করেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হলে পূর্বপাকিস্তানে মুখ্যমন্ত্রী নাজিমুদ্দিনের লোক হয়ে যান মালিক। ফলে প্রাদেশিক সরকারেরর কৃষি ও মৎস মন্ত্রী হন। 

১৯৪৯ সালে নাজিমুদ্দিন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলে কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য, শ্রম ও পূর্তমন্ত্রী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন ডাঃ আব্দুল মোত্তালিব  মালিক। ১৯৫৮ সালে ৭ অক্টোবর সামরিক আইন জারি করেন ইস্কান্দার মীর্জা প্রেসিডেন্টের গদিতে বসলে রাষ্ট্রদূত হয়ে চলে যান সুইজারল্যান্ডে। অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসাবে অস্ট্রিয়া ও যুগোশ্লাভিয়ার তিনি রাষ্ট্রদূত হন। ইস্কান্দার মীর্জাকে হটিয়ে জেনারেল আইয়ুব খান প্রেসিডেন্ট হলেও মালিকের সামনে কোন সংকট দেখা দেয়নি। ১৯৬৭ সালে ডাঃ মালিক হলেন চীন, ফিলিপাইনে রাষ্ট্রদূত।

১৯৭১ সালে ১২ আগস্ট পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হন। আর এর মধ্য দিয়ে গণধিকৃত রাজাকারে পরিণত হন ডাঃ মালিক। জীবন বাঁচাতে পারলেও বিচারের সম্মুখীন হতে হয় তাকে। দালাল আইনে বিচারিক আদালত কর্তৃক যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয় মুক্তিযুদ্ধকালীন ইয়াহিয়া খানের এ দোসরকে। বঙ্গবন্ধু হত্যারত্তোর রাজৈতিক পটপরিবর্তনের মুখে জেনারেল জিয়াউর রহমানের বদৌলতে ডাঃ এ এম মালিক কারামুক্ত হন এবং ১৯৭৭ সালে মারা যান। 

প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান হতাশ হয়ে পড়েন। ২৩ নভেম্বর শেষ রক্ষার জন্য পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। ৩ ডিসেম্বর ভারতের ওপর বিমান হামলা চালান। হীতে বিপরীত হয়। পাল্টা ভারতও বিমান হামলা চালায়। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় গভর্নর হাউজে (বঙ্গভবন) বিমান হামলা চালানো হয়।  দরবার হলে পার্শিয়ান কার্পেট থেকে আগুন ধরে যায় গভর্নর হাউজে। ওই মুহূর্তে গভর্নর মালিক বিদেশী সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপরত ছিলেন। গভর্নর হাউজের পূর্ব উত্তর কোণায় নিরাপদ ব্যাংকার তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে গিয়ে আশ্রয় নিয়ে অবস্থা বেগতিক দেখে দুপুর বারোটার দিকে গভর্নর  মালিক ও তার মন্ত্রিসভা পদত্যাগ করে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আশ্রয় নেন। আন্তর্জাতিক রেডক্রস ঘোষিত 'নো ওয়ার' এলাকা ছিল ওই হোটেলটি। ১৬ ডিসেম্বর পরিসমাপ্তি ঘটে পূর্বপাকিস্তানের। বিকেল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে ভারত ও বাংলাদেশ বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় জেনারেল কমান্ডিং ইন চীফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিংহ অরোরার কাছে পাকিস্তান বাহিনীর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমীর আব্দুল্লাহ খান নিয়াজীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে।

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে একটা যৌথ কমান্ড বাহিনী গঠনের অনুরোধ করলে ভারত তাতে সায় দেয়। পূর্বপাকিস্তানে স্থলপথে প্রবেশ করে ভারতীয় বাহিনী। 

বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র:
বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করার পর নির্মীয়মাণ প্রাদেশিক পরিষদ ভবন (জাতীয় সংসদ ভবন) এ রাখা হয় এবং ১ এপ্রিল পিআই-এর একটা বোয়িং বিমানে করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কোন তথ্য জানার সুযোগ না থাকলেও ১০ এপ্রিল তাঁকে রাষ্ট্রপতি করা হয়। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচারিত হয়। যাতে বাংলাদেশের সাড়ে সাতকোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের অখন্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান। 

উপস্থিতি না থাকায় উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ এবং খন্দকার মোশতাক আহমেদ, অর্থমন্ত্রী এম মনসুর আলী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এএইচএম কামরুজ্জামান ১৭ এপ্রিল কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের বৈদ্যনাথপুরের আম্রকুঞ্জে অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ প্রধান সেনাপতি পদে জেনারেল এমএজি ওসমানীকে নিয়োগ দেন একই দিন। পরবর্তীতে এবং ১১ জন সেক্টর কমান্ডার নিয়োগ দেন তিনি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে পৃথিবীর মানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর অভ্যুদয় ঘটে। ত্রিশ লাখ শহীদ আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম হানীর বিনিময়ে বাঙালীর এ স্বাধীনতা। ভুলি কি করে তাই নরঘাতক ইয়াহিয়া খানের জল্লাদ টিক্কা খান ও বিশ্বাসঘাতক বাঙালী দেশদ্রোহী ডা. মালিকদের মতো গণহত্যাকারীদের।

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে