শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৫, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২০

সেদিন যে ভুল করেছিলাম

মতিউর রহমান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সেদিন যে ভুল করেছিলাম

মনে হয় সেদিন মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট না নিয়ে ভুল করেছিলাম। এখন প্রতিনিয়ত ভাবি, সার্টিফিকেট নেয়াই বোধকরি দরকার ছিল। প্রচণ্ড আবেগ কাজ করেছিল তখন। ভাবিনি দেশের জন্য কিছু করে সুবিধা নিতে হবে। এখন হাড়ে হাড়ে তা টের পাচ্ছি। মাঝে মধ্যে অসহায়ও লাগে। একটা সার্টিফিকেটের যে কতো প্রয়োজন! এমন তো নয়, সার্টিফিকেট পাওয়া কঠিন ছিল। সুযোগ ছিল, যোগ্যতাও ছিল।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। সাত বন্ধু মিলে আগের দিন বিকালেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, পাক বাহিনীকে আটকাতে রাস্তায় ব্যারিকেড দিতে হবে। গুঞ্জন ছিল, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ২৫ মার্চ রাতে মৌলভীবাজার শহরে প্রবেশ করবে। মাত্র দু’দিন আগেই ঢাকা থেকে ফিরেছি। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোরবেলা বন্ধুরা মিলে গাছ কেটে মৌলভীবাজার সরকারি হাইস্কুলের সামনে রাস্তায় ব্যারিকেড দিচ্ছি। এমন সময় পেছন থেকে একটা ট্রাক এসে দাঁড়ালো। ‘হল্ট’ বলতেই সবাই দাঁড়িয়ে গেলাম। পাক সেনারা হুড়মুড় করে ট্রাক থেকে নামলো। ভয়ে বুক কাঁপছে। আমাদেরকে একে একে ট্রাকে উঠতে বললো। চোখ বেঁধে ফেললো তখন সবার। জানি না কী হবে? ট্রাক ছুটলো পাহাড়ের দিকে। সার্কিট হাউস পার হয়ে পিটিআই ভবনে গিয়ে থামলো। পাক বাহিনী সেখানেই ক্যাম্প করেছে। 

ট্রাক থেকে নামিয়ে সবাইকে কাতারবন্দি হতে বললো। ভাবলাম, এই বুঝি শেষ। একটা বড় রুমে ঢুকিয়ে হাত বেঁধে ফেললো। একজন মেজর আসলেন। রেগেমেগে অস্থির। মেজরের কণ্ঠে একটা শব্দই বারবার শুনছিলাম, ‘ওরা সব গাদ্দার’। বসার কোনো সুযোগ নেই। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। এক পর্যায়ে মার শুরু হলো। লাঠি দিয়ে সজোরে আঘাত হাতে-পায়ে। আমাদের চিৎকারে বাতাস ভারী হয়ে গেল। মাঝে বিরতি। আবার লাঠির শব্দ শুনে বুক কেঁপে উঠলো। দুপুর হয়ে গেছে তখন। একজন সিপাই এসে নাম-পরিচয় লিখতে বললো। লিখলাম। পরিচয় দিলাম না। এর কিছুক্ষণ পর দু’জন সিপাই এসে হাত খুলে দিলো। ভাবলাম, এখনই মনে হয় ক্রসফায়ারে নিয়ে যাবে। আশঙ্কা ভুল হলো। দু’টো রুটি, একটু হালুয়া রেখে গেল। খাবারের ইচ্ছে নেই। তারপরও বন্ধুরা খাচ্ছে দেখে একটা রুটি খেলাম। কিছুক্ষণ পর আবার হাত বেঁধে দিলো। বসার অনুমতি নেই। কতক্ষণ আর দাঁড়িয়ে থাকা যায়। বাথরুমেও যেতে দিচ্ছে না। বুদ্ধি করে একযোগে আমরা শব্দ করতে থাকলাম। এরপর এলেন একজন ক্যাপ্টেন। উর্দুতে জানতে চাইলেন, কেন এই চেঁচামেচি। বাথরুমের কথা বলতেই ক্যাপ্টেনের মন গললো। কী মনে করে পারমিশন দিলেন। তবে শর্ত, একজন একজন করে যেতে হবে। সিপাই-এর কড়া পাহারার মধ্যে বাথরুমে গেলাম। এভাবেই চললো। 

রাতেও দু’খানা রুটি আর ভাজি। ভোর হয়ে গেল। হাত খুলে দিয়ে আবার লাঠিপেটা। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ। দুপুরের দিকে আমাদেরকে আলাদা করে ফেললো। কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই। ফিসফিস করে কথাবার্তার সুযোগও বন্ধ হয়ে গেল। একি নিষ্ঠুরতা! বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবো এমনটা ভাবছি না। প্রতিমুহূর্তেই মনে হচ্ছে, এই বুঝি শেষ। 

স্থানীয় এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এলেন। জানতে চাইলেন, আসলে আমরা কে, কী করি। এবার বলতে হলো, পড়াশোনা করি। রাজনীতি করি না। অথচ সে সময় আমি ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয়। তথ্য গোপন করা অপরাধ। বাঁচার তাগিদে তাই বললাম। ক্যাপ্টেনের কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হলো না। কারণ যারা রাস্তায় ব্যারিকেড দিতে যায় তারা নিশ্চয়ই বিচ্ছিন্নতাবাদী ও দেশের শত্রু। এবার অনেকটা নিশ্চিত হয়ে গেলাম, মুক্তি নেই। ওরা পরিচয় জেনে গেছে। বাইরের দুনিয়ায় কী হচ্ছে জানি না। শুধু এটুকু বুঝি, পাক বাহিনীর পুরো নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে মৌলভীবাজার। শক্তিও বৃদ্ধি করেছে তারা। পাক্কা দু’দিন মার খেতে খেতে একদম কাহিল। শরীরে বিন্দুমাত্র শক্তি নেই। মায়ের কথা বারবার মনে পড়ছে। গ্রামের বাড়িতে আমার গ্রেপ্তারের খবর গেছে কিনা জানি না। গেলে মায়ের কি অবস্থা! এসবই নীরবে ভাবছি। কারও সঙ্গে শেয়ারও করতে পারছি না।

তৃতীয় দিন বিকালে শুনলাম, আমাদের চার বন্ধুকে ট্রাকে উঠিয়ে নিয়ে গেছে সেনারা। কোথায় নিয়ে গেল জানবো কী করে! মনের ভেতর আশঙ্কা জমাট হচ্ছে। এদের ভাগ্যে না জানি কী ঘটছে! অন্যদের কথা কি বলবো! নিজের কথা ভেবেই তো অস্থির। গভীর রাতে একজন অফিসার এসে আমার হাত খুলে দিতে বললেন। মনে হলো আমাকেও অজানা কোনো এক গন্তব্যে নিয়ে যাবে। কোথায় সে গন্তব্য? রাত তিনটার কিছু পরে জঙ্গলের ভেতর দিয়ে আমাকে হেঁটে যেতে বললো। ভয়ে তখন হাত-পা থরথর করে কাঁপছে। শুনেছিলাম, পেছন থেকে নাকি ওরা গুলি করে। হাঁটতে পারছি না ভয়ে, আশঙ্কায়। কিছুদূর হেঁটে মনে হলো, পেছনে কেউ নেই। আমি মুক্ত। পা যে আর চলছে না। তিনদিন, তিনরাত হাত বাঁধা অবস্থায় একটা মানুষের শরীরে শক্তিইবা কতদূর থাকে! ভোরের সূর্য উঁকি দিচ্ছে। আজানের শব্দ শোনা যাচ্ছে। মৌলভীবাজার কলেজের পেছনে বর্শিজোড়া গ্রামে যখন পৌঁছেছি তখন দেখা হলো এক ভদ্রলোকের সঙ্গে। মসজিদে নামাজ পড়তে যাচ্ছেন। সাত সকালে এমন একজনকে দেখে মনে হবে- চোর-ডাকাত। ভদ্রলোক পরিচয় জানতে চাইলেন। শুনে বললেন, ভাই আপনাদের কথা শুনেছি। জানেন বোধহয়, চারজনকে মনু নদীর সেতুর ওপর দাঁড় করিয়ে পাকবাহিনী ব্রাশ ফায়ার করেছে। না ভাই, জানবো কী করে? কারও সঙ্গে কারও যোগাযোগ ছিল না। ভদ্রলোক বললেন, শহরে মনে হয় এখনো আর্মি আছে। বুঝে পা ফেলবেন কিন্তু। তিনি ছোট করে এটাও বললেন, কেন ভাই আপনারা এতো বড় ঝুঁকি নিলেন? রাস্তায় ব্যারিকেড দিতে গেলেন কেন? কি আর বলবো! বঙ্গবন্ধুই তো ডাক দিয়েছিলেন যার যা কিছু আছে তাই দিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে। মগজে বঙ্গবন্ধুর সে ডাক আমাদেরকে উদ্বুদ্ধ করেছিল। জীবনকে তুচ্ছ ভেবেই সেদিন ক্ষমতাধর পাক বাহিনীর গতিরোধ করতে চেয়েছিলাম।

যাই হোক, সেটা এখন অতীত। বেঁচে আছি এটা বিস্ময়কর। কিছুটা পথ বাসে, কিছুটা পথ হেঁটে যখন বাড়ি পৌঁছলাম তখন আরেক দৃশ্য। গ্রামে ঢোকার পথে একের পর এক প্রশ্ন। ‘ওমা আপনি বেঁচে আছেন! আপনার বাড়িতে কুলখানি হয়ে গেছে। সবাই জানে আপনাকে পাক বাহিনী মেরে ফেলেছে’। মায়ের আহাজারির মধ্যেই বাড়ি পৌঁছলাম। গ্রামের লোকজন তখন ভিড় করেছে। সবাই শুনতে চায়- কি হয়েছিল? বলতে বলতে ক্লান্ত। মা তখন নামাজের পাটিতে। হইচই শুনে মা তখনও বুঝতেই পারেননি, আমি এসেছি। পরের খবর আর কী বলবো। মায়ের হাসি-কান্নায় কেটে গেল অনেকটা সময়। বাড়িতেও থাকতে পারলাম না। পালিয়ে থাকতে হতো। 

দেশ স্বাধীন হলো। কলেজে ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়ে গেলাম। ছাত্রলীগ থেকে আমিই প্রথম ভিপি হয়েছিলাম। এর আগেই অবশ্য সাংবাদিকতায় যোগ দিয়েছি। তারও একটা ইতিহাস রয়েছে। প্রয়াত রাষ্ট্রচিন্তাবিদ ও রাজনীতিক শেখ ফজলুল হক মণির (মণি ভাই) নির্দেশেই সাংবাদিক হয়েছিলাম। তার নির্দেশ ছিল- যুদ্ধ শেষ হয়েছে। এখন নতুন করে যুদ্ধে নামতে হবে। পিকিংপন্থিদের হাত থেকে সাংবাদিকতাকে মুক্ত করতে হবে। পিকিংপন্থি এখন অতীত, ইতিহাসের অংশ। আগে অনেক লেখায় লিখেছি। ছাত্র রাজনীতিতেও ছিলাম সক্রিয়। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি। আমাদের কমিটির প্রায় সবাই রাজনীতি করছেন। অনন্য খ্যাতি ও প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। অনেকে মন্ত্রী ও এমপি হয়েছেন। আমার পথ সম্পূর্ণ আলাদা। কারও বন্ধু হতে পারলাম না। বার কয়েক চাকরি হারালাম। জেলেও গেলাম। বিদেশেও থাকতে হলো।

যাই হোক, এরমধ্যে উল্লেখ করতেই হয় সফল রাজনীতিবিদ ও সজ্জন ব্যক্তিত্ব প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের কথা। তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। আরেক বন্ধু ওবায়দুল কাদের এখন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার সঙ্গে বন্ধুত্ব অটুট। আমি তার ভালো কাজে প্রশংসা করি। সমালোচনাও করি নিঃসংকোচে। অযথা প্রতিক্রিয়া দেখান না। কষ্ট পেলেও প্রকাশ করেন না। মনিরুল হক চৌধুরী ছিলেন আমাদের সভাপতি। রাজনীতি আর ব্যবসা নিয়ে ভালোই আছেন। তবে ভিন্নস্রোতে। শুরুটা করেছিলাম মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নিয়ে। সার্টিফিকেট পাইনি। এতে কোনো দুঃখবোধ নেই। কারও প্রতি ক্ষোভও নেই। মাঝে মধ্যে শুধু মনে হয়, সার্টিফিকেট থাকলে ভালোই হতো। একটা দেশের স্বাধীনতার জন্য এটুকু অবদান খুবই সামান্য। সেদিন শহীদও হয়ে যেতে পারতাম। তখন প্রতিষ্ঠিত কেউ ছিলাম না। হয়তো কেউই মনে রাখতো না। তবে দেশের কাছে আমি ঋণী। কারণ দেশ স্বাধীন না হলে প্রধান সম্পাদক হতে পারতাম না। এটা নিশ্চিত করেই বলতে পারি।

লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক মানবজমিন

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন