শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, শুক্রবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

মানুষের জীবনকে ওষুধ কোম্পানির মুনাফার উপরে স্থান দিতে হবে: ড. ইউনূস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মানুষের জীবনকে ওষুধ কোম্পানির মুনাফার উপরে স্থান দিতে হবে: ড. ইউনূস

মানুষের ইতিহাস মূলত সম্মিলিত স্বার্থে পরিচালিত হবার ইতিহাস, ব্যক্তি স্বার্থে নয়। অর্থনীতিবিদরা আমাদেরকে এটা বিশ্বাস করতে বাধ্য করেছেন যে, আমরা কেবল ব্যক্তিস্বার্থেই পরিচালিত হই, আর এজন্য ব্যক্তিগত মুনাফা সর্বোচ্চ করতে কাজ করি। এখন সময় হয়েছে ব্যবসাকে পুরোপুরি সমাজের চাহিদা পূরণের কাজে নিয়োজিত করে সমাজবদ্ধ জীব হিসেবে আমাদের মূল পরিচয়কে পুনরুদ্ধার করা; মুনাফা কখনোই মানুষের মঙ্গল ও জীবনের বিনিময়ে অর্জিত হতে পারে না। এটা আরও বেশি সত্য আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে- যাকে ১৯৪৬ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংবিধানে একটি মৌলিক অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। আমি তখন মাত্র ৬ বছরের শিশু।

এটা অত্যন্ত দুঃখজনক যে, ঔষধ শিল্প- যা কোভিড-১৯ এর এই সময়ে নিরাপদ ও কার্যকর ভ্যাকসিন তৈরির জন্য সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে- করদাতাদের অর্থে অর্জিত উদ্ভাবনের ফসল নিয়ে গোপন একচেটিয়া চুক্তি করেছে, যেখানে কি-না তাদের উচিত ছিল এই ভ্যাকসিনের বুদ্ধিবৃত্তিক স্বত্বাধিকার ও প্রযুক্তি মানবতার পরবর্তী মহৎ কর্মে স্বেচ্ছায় হস্তান্তর করে দেওয়া। এই ভ্যাকসিনকে পৃথিবীর সকল জায়গায়, সকলের কাছে সম্ভাব্য সবচেয়ে কম খরচ ও সময়ে পৌঁছে দেওয়া।

এখানে ভুল বুঝাবুঝির কোনও সুযোগ নেই। আমরা যদি একযোগে, সম্মিলিতভাবে এই কাজ করতে ব্যর্থ হই তাহলে এর ফলাফল হবে ভয়ানক ও দীর্ঘস্থায়ী। এরই মধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকার ধনী দেশগুলো এই ভ্যাকসিনের বৈশ্বিক সরবরাহের প্রায় সবটাই তাদের জনগণের স্বার্থে তাদের নিজেদের দখলে নিয়ে গেছে এবং এর ফলে নিম্ন আয়ের দেশগুলো ভ্যাকসিন পাবার ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে পড়েছে। আমরা যখন ২০২১ সালের দ্বারপ্রান্তে উপস্থিত, তখন এই মহামারীর একটি ভ্যাকসিন-চালিত পরিসমাপ্তির সম্ভাবনার পরিবর্তে বরং এক বিরাট নতুন সামাজিক বিভাজন দক্ষিণ গোলার্ধের অনেকের মধ্যেই ভীতি ও ক্রোধের সৃষ্টি করতে যাচ্ছে, যাদের ভ্যাকসিন আছে ও যাদের নেই- এই বিভাজন।

এই মহামারী যত বিস্তৃত হবে তত বেশি মানুষ মৃত্যুবরণ করতে থাকবে এবং এই ভাইরাসও তত বেশি পরিবৃত্তির ও ভ্যাকসিন-প্রতিরোধী হবার সুযোগ পাবে। এর ফল হবে সর্বত্র ভাইরাসটির নতুন নতুন প্রবাহের ঝুঁকি। 

অপরদিকে কোভ্যাক্স (COVAX) এর মতো প্রশংসনীয় বর্তমান পদ্ধতি সত্ত্বেও ২০২১ সালের শেষে পৃথিবীর সর্বত্র এই ভ্যাকসিনের পর্যাপ্ত ডোজ নিশ্চিত করা যাবে না। উত্তর গোলার্ধ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ড. টেড্রোস এর এই জরুরি সতর্কবার্তা শুনতেই চাচ্ছে না যে, “সকলকে নিরাপদ না করা পর্যন্ত কেউই নিরাপদ নয়।” আগামী দীর্ঘ একটি বছরে সকল দেশকে জরুরিভাবে স্বাস্থ্য পরীক্ষার সামগ্রীসমূহ সংগ্রহ করতে হবে, সর্বনিম্ন খরচে সকলের জন্য কার্যকর চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে এবং সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণদের- যেমন স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্ক মানুষদেরকে যত দ্রুত সম্ভব ভ্যাকসিন দিতে হবে।

আর এ কারণে প্রায় ১০০টি দেশ সকল কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ও এর চিকিৎসা প্রযুক্তির প্যাটেন্ট ও বুদ্ধিবৃত্তিক মালিকানার ওপর একটি ব্যাপক-ভিত্তিক সাধারণ স্বত্বত্যাগ জারি করতে এ মাসে WTO-তে একটি প্রস্তাবে সমর্থন দিচ্ছে। এই প্রস্তাবের নেতৃস্থানীয় কো-স্পন্সর দক্ষিণ আফ্রিকা, যেখানে HIV/AIDS মহামারীতে এরই মধ্যে বিপুল মানুষের নিরর্থক প্রাণহানির মর্মান্তিক ইতিহাস রয়েছে।

এই ভ্যাকসিনকে প্যাটেন্ট-মুক্ত করার সাধারণ একটি ঘোষণার মধ্য দিয়েই পরিস্থিতির নাটকীয় উন্নতি সম্ভব। কিন্তু দুঃখজনক যে, মানুষের জীবন রক্ষার- বিশেষ করে জনবহুল দেশগুলোতে- এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পৃথিবীতে বরং একটি উত্তর-দক্ষিণ বিভাজন স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের মতো ধনী দেশগুলো এখনও এই রেজ্যুলেশনের বিরুদ্ধাচরণ করে আসছে- যে রেজ্যুলেশন স্বল্প আয়ের দেশগুলো কর্তৃক তাদের নিজেদের জনগণের জন্য স্বল্পতম খরচে, বুদ্ধিবৃত্তিক অধিকারস্বত্ব ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত হবার ভয়ে ভীত না হয়ে, কোভিড-১৯ মোকাবেলায় জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসা প্রযুক্তি পাবার সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে। এটা সম্ভবত আরও দুঃখজনক যে, ব্রাজিল তার দীর্ঘদিনের অবস্থান থেকে সরে এসে সেসব দেশের সাথে হাত মিলিয়েছে যারা এই ভ্যাকসিনের প্যাটেন্ট-মুক্ত উৎপাদনের বিরোধিতা করে আসছে।

বিশ্ব নেতাদের এখন সময় এসেছে এটা প্রমাণ করা যে, কাউকে পেছনে ফেলে না রাখতে “চেষ্টার কোনও ত্রুটি না করার” তাদের যে ঘোষণা তার প্রতি তারা আসলেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাদের এখন বিশ্ববাসীকে দেখাতে হবে যে, তাদের কথার চেয়ে কাজের জোর বেশি।

চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের নেতৃত্বে ইউরোপীয় ইউনিয়নের আসন্ন সম্মেলনের পূর্বে ইউরোপের সরকার প্রধানদের এখনই ঠিক করতে হবে, তারা তাদের ওষুধ কোম্পানিগুলোর স্বার্থের দিকে চেয়ে তাদের দৃষ্টি নিজ নিজ দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ রাখবেন, নাকি ভ্যাকসিন পুঁজিবাদকে পরিত্যাগ করে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্বল মানুষগুলোর সাথে সংহতি প্রকাশ করবেন। ইউরোপ যদি দক্ষিণ গোলার্ধের সাথে মিলিত হয়ে মানুষকে প্যাটেন্টের উপরে স্থান দেয় ও অধিকারস্বত্ব ত্যাগে দেশগুলোকে সহায়তা করে, তাহলে WTO -তে উত্থাপিত রেজ্যুলেশন অনায়াসে তিন-চতুর্থাংশ ভোটে পাশ হয়ে যাবে।

পরিবেশ সংকট এরই মধ্যে পৃথিবীতে মানবজাতিকে সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতিতে পরিণত করেছে। এখন মহামারী দক্ষিণ গোলার্ধকে ভ্যাকসিনবিহীন এবং আরও খারাপ ও নকল ভ্যাকসিনে সয়লাব করে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে ধাবিত করতে যাচ্ছে। এই ভ্যাকসিন উৎপাদনের ক্ষেত্রে বৃদ্ধিবৃত্তিক অধিকারস্বত্ব বাতিলের একটি সরল সিদ্ধান্ত বিপুল সংখ্যক মানুষকে রক্ষা করতে পারে- যেমনটি পোলিও ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে ঘটেছিল।

পৃথিবীর সকল প্রান্তে সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ে ও খরচে একটি নিরাপদ ও কার্যকর কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পৌঁছে দিয়ে আমরা মানবজাতি পৃথিবীর বুকে একত্রে টিকে থাকার সক্ষমতায় আমাদের পুনর্জীবিত আস্থার মধ্য দিয়ে একটি নতুন যুগের ভিত্তি রচনা করতে পারি এবং আমাদের এই বিশ্বাসকে দৃঢ়তর করতে পারি যে, আমরা মানবকুল পৃথিবীর “সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতি” থেকে আমাদের অবস্থানকে “উদ্ধারকারী প্রজাতি”তে পরিবর্তিত করতে সক্ষম। আশা করছি ইউরোপীয় নেতৃবৃন্দ এই ঐতিহাসিক সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।

প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনকে একটি “সর্বসাধারণের সামগ্রী” ঘোষণার লক্ষ্যে একটি বৈশ্বিক প্রচারণা শুরু করেছেন যেখানে তার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ২৪ জন নোবেল লরিয়েট এবং আরও শতাধিক খ্যাতনামা বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব। কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ও সংশ্লিষ্ট চিকিৎসা প্রযুক্তিগুলো পৃথিবীর সর্বত্র সহজলভ্য করার জন্য এগুলোর বুদ্ধিবৃত্তিক মালিকানা ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন বাধা-নিষেধ দূর করতে তার এই আহ্বানে এ পর্যন্ত পৃথিবীর ১০ লাখেরও বেশি মানুষ যোগ দিয়েছেন।

অনুবাদ: কাজী নজরুল হক

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা