শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, শুক্রবার, ০২ জুলাই, ২০২১

আশ্রয়ণ প্রকল্প : চলছে আমলাতন্ত্রের দৌরাত্ম্য ও লুটপাট

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
আশ্রয়ণ প্রকল্প : চলছে আমলাতন্ত্রের দৌরাত্ম্য ও লুটপাট

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজন্ম লালিত স্বপ্ন ছিল বাংলার গরীব দু:খী নিরন্ন মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর। এ লক্ষ্যে তিনি অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা ও চিকিৎসাসহ জীবনধারণের মৌলিক উপকরণের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণের বিষয়টি সংবিধানের ১৫(ক) অনুচ্ছেদে অন্তর্ভূক্ত করেন। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালী জেলার(বর্তমান লক্ষীপুর) চরপোড়াগাছা গ্রাম পরিদর্শন করেন এবং গৃহহীন মানুষের জন্য গৃহ নির্মাণের নির্দেশ প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই শুরু হয় গৃহহীন পূনর্বাসন কার্যক্রম।

শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর ১৯৯৭ সালের ২০ মে কক্সবাজার জেলাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকা ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্ত হওয়ায় বহু পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ে। তদানীন্তন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঐ এলাকা পরিদর্শনে যান। তিনি মানুষের দুঃখ দুর্দশা দেখে অত্যন্ত সহানুভূতিশীল হয়ে পড়েন এবং সকল গৃহহীন পরিবারসমূহকে পুনর্বাসনের তাৎক্ষণিক নির্দেশ দেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৭ সালে ‘আশ্রয়ণ’ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৯৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৩৮৪০.৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৯৮,২৪৯টি ভূমিহীন-গৃহহীন-অসহায়- ছিন্নমূল পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। ২৭৫,৬৫৬ জনকে আয়বর্ধক পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। ১৩৮,৭১৮টি পরিবারকে ঋণ প্রদান করা হয়েছে। সবুজায়নের লক্ষ্যে প্রতিটি প্রকল্পগ্রামে ফলদ, বনজ ও ঔষধি বৃক্ষরোপণ করা হয়ে থাকে। প্রকল্পগ্রামে বসবাসরত উপকারভোগীদের জীবনমান সহজীকরণের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান, সুপেয় পানি ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা রয়েছে।
 
সম্পূর্ণ বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ১ম পর্যায়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পে জুলাই, ১৯৯৭ – জুন, ২০০২ মেয়াদে ৩০০.০০ কোটি টাকা ব্যয়ে  ৪৭,২১০ টি এবং পরবর্তীতে উক্ত প্রকল্পের ধারাবাহিকতায় ২য় পর্যায়ে আশ্রয়ণ প্রকল্প (ফেইজ–২ ) এ জুলাই, ২০০২-ডিসেম্বর, ২০১০ মেয়াদে ৬০৮.০০ কোটি টাকা ব্যয়ে কোটি টাকা ৫৮,৭০৩ টি ভূমিহীন পরিবার ব্যারাকে পুনর্বাসন করা হয়েছে।
 
বর্ণিত প্রকল্পের সাফল্য ও ধারাবাহিকতায় জুলাই, ২০১০ - জুন, ২০২২ (সংশোধিত) মেয়াদে ২.৫০ লক্ষ ভূমিহীন, গৃহহীন, ছিন্নমূল অসহায় পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে আশ্রয়ণ–২ প্রকল্পের মাধ্যমে ২৯৩২.৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৯২,৩৩৬টি পরিবার পুনর্বাসন করা হয়েছে। (তন্মধ্যে ৪৮,৩২৫ টি ভূমিহীন পরিবার ব্যারাকে পুনর্বাসন করা হয়েছে, ভিক্ষুক পুনর্বাসনসহ “নিজ জমিতে গৃহ নির্মাণ কর্মসূচির” আওতায় ১৪৩,৭৭৭টি পরিবারকে তাঁদের নিজ জমিতে গৃহ নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবারের জন্য ২৩৪টি টং ঘর ও বিশেষ ডিজানের ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে)।

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ধারাবাহিকতায় আশ্রয়ণ-২ (জুলাই ২০১০-জুন ২০২২) নামে একটি প্রকল্পের কার্যক্রম বর্তমানে চলমান রয়েছে। এ প্রকল্পে চরাঞ্চলে সিআইশিট ব্যারাক ঘূর্ণিঝড়, সিডর, আইলা আক্রান্ত এলাকার জন্য পাকা ব্যারাক, অন্যান্য অঞ্চলের জন্য সেমি-পাকা ব্যারাক এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবারদের জন্য তাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও রীতিনীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে বিশেষ ডিজাইনের গৃহ নির্মাণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে জেলা/ উপজেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো স্পেসিফিক একটা নিউজ আইটেম আমার মনোযোগ কেড়েছে। আজ সকাল থেকে পুরো নীতিমালাটা পড়লাম। হ্যাঁ আমি ‘আশ্রয়ন’ প্রকল্পের কথা বলছি। দুইদিন আগের খবর-বসবাস শুরুর আগেই ২ দিনের বৃষ্টিতেই বগুড়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর উপহারের সব ঘর ভেঙে পড়লো! এর আগেও বরগুনা, গাইবান্ধা জেলায় আশ্রয়নের ঘর ভেঙে পড়েছিলো সামান্য বাতাসের ধাক্কায়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এমন খবর প্রায় প্রতিদিনই আসছে। এখন প্রশ্ন হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এমন মহতী উদ্যোগকে কারা প্রশ্নবিদ্ধ করছে? সেই উত্তর খুঁজতে এবার যাওয়া যাক প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার দিকে।

অনুচ্ছেদ ৯’এ বর্ণিত উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি ডিপিএম পদ্ধতিতে গৃহ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করবে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি:
(১) উপজেলা নির্বাহী অফিসার
(২) সহকারী কমিশনার (ভূমি)
(৩) উপজেলা প্রকৌশলী, এলজিইডি
(৪) সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান
 (৫) উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।

কমিটির কর্মপরিধি:

(ক) অনুমোদিত নকশা ও প্রাক্কলন অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গৃহনির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবে।

(খ) সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাদ্দকৃত অর্থের আয়ন ও বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করবে।

(গ) খরচের বিল/ভাউচারের এক কপি সংশ্লিষ্ট জেলা/উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয়ে এবং অপর কপি নিরীক্ষা দলের নিরীক্ষার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে সংরক্ষণ করতে হবে।

(ঘ)সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত প্রতি মাসের ১ম সপ্তাহে অগ্রগতি প্রতিবেদন এবং কাজ সমাপনান্তে সমাপ্তি প্রতিবেদন জেলা প্রশাসক বরাবরে এবং প্রকল্প পরিচালক, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রেরণ করবেন।
(ঙ) কমিটি প্রতি মাসে কমপক্ষে ০১ (এক)টি সভা করবে।

উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় অবহিতকরণ:
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি গৃহ নির্মাণ কাজের অগ্রগতি উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় অবহিত করবে।

আশ্রয়ণ সংক্রান্ত জেলা টাস্কফোর্সকে অবহিতকরণ:
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি গৃহ নির্মাণ কাজের অগ্রগতি আশ্রয়ণ প্রকল্প সংক্রান্ত জেলা টাস্কফোর্স এর সভায় অবহিত করবে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদেরকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। এটা দেখে বেশ কয়েকজন চেয়ারম্যানের সাথে কথা বললাম। সবার ঘুরেফিরে একই উত্তর। মিটিং এ যেয়ে বসে থাকা ছাড়া তাদের আর কোন কাজ নেই। 

এক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ এবং সাংসদের সাথে কথা বললাম; তিনি অনেকটা আক্ষেপের সুরেই বললেন- স্রেফ ডিসি সাহেব এবং ইউএনও পুরো কাজটা করেন। ঠিকাদার নির্ধারণ, ইট-বালু, সিমেন্ট, রড সব উনারাই ব্যবস্থা করেন। মান নির্ণয়ের কোন ব্যবস্থা নেই। কোন স্পেসিফিকেশন নেই। ওপেন টেন্ডার হলে বরং ভালো হতো। প্রতিযোগিতা থাকতো। কাজের মানটা অন্তত ঠিক থাকতো।

এই যে পর্দাকাণ্ড, বালিশ কাণ্ড, নারিকেল গাছ কাণ্ড। আলু চাষ, পুকুর খনন শিখতে বিদেশ ভ্রমণ। এগুলোর সবই কিন্তু আমলাদের কাণ্ড। তাদের সীমাহীন অনিয়ম আর দুর্নীতির দায় কিন্তু দিনশেষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীকেই নিতে হয়। জনগণের কাছে গালি খায় মন্ত্রী, জনপ্রতিনিধি। কিন্তু মূল দোষীরা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়।

একটি প্রকল্পের ডিপিপি থেকে শুরু করে সবই করেন আমলারা। মন্ত্রী মহোদয়ের টেবিলে ৮০০ পাতার ফাইল যায় প্রকল্প পাশের অল্প কিছু আগে। ৮০০ পৃষ্ঠা পড়ে যাচাই করার সুযোগ পান না মন্ত্রীরা। এই শতশত পৃষ্ঠার ঘুপচিতেই লাখ টাকা দামের পর্দা, বালিশ, নারিকেল গাছ লুকিয়ে থাকে।

হ্যাঁ, রাজনীতিবিদদেরও দায় আছে। নিজেদের মধ্যেকার গ্রুপিং; একে অন্যকে টেনে নামানোর নোংরা খেলায় রাজনীতিবিদরা এবং রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যের বিরূদ্ধে মিথ্যা কাল্পনিক অভিযোগের পাহাড় দাঁড় করান। তাদের নিজেদের কাঁদা ছোড়াছুড়ির কারণে আমজনতার মধ্যে একটা নেগেটিভ ধারণার জন্ম নেয়। তারা মনে করে রাজনীতিবিদরাই দুর্নীতি করে এবং একমাত্র রাজনীতিবিদরাই দুর্নীতিবাজ। এতসব অপপ্রচারের কারণে মূল অপরাধী সরকারি আমলা, পিকে হালদার এবং স্বাস্থ্যের আফজালের মতন দুর্নীতিবাজরা পর্দার আড়ালেই থেকে যায়।

অধিকাংশ সরকারি অফিসগুলোতে টাকা ছাড়া ফাইল নড়ে না। সরকারের বড় বড় প্রকল্পগুলোতে কে বা কারা কাজ পাবেন সেটাও ভাগাভাগি করেন আমলারাই। প্রতিটা জেলায় ডিসিরা এলআর ফান্ডের নামে ব্যাপক চাঁদাবাজি করেন। যেকোন প্রোগ্রাম এলে ব্যবসায়ীরা তটস্থ থাকেন। এই এলআর ফান্ডকে অডিটের আওতায় আনলে জেলা পর্যায়ে দুর্নীতি কিছুটা হলেও কমবে।

সর্বত্র যেভাবে আমলাদের মাথায় তোলা হচ্ছে; এদেরকে ঘাড় থেকে নামানো খুউব কঠিন হবে। এটা কারো জন্যই শুভ কিছু বয়ে আনবে না! গত কয়েক বছর ধরে লোকাল রাজনীতির কার্যক্রম হচ্ছে -থানায় কোন ইউএনও আর ওসি এলো; তাকে কে কার আগে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাবে তার প্রতিযোগিতা। রাজনীতির এই দেউলিয়াপনা দীর্ঘমেয়াদে ভোগাবে। মন্ত্রী পরিষদের দিকে তাকান। কয়জন মন্ত্রী সচিবের চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারেন? জনশ্রুতি আছে অনেক মন্ত্রী সচিবকে দেখলে উঠে দাঁড়ান। পাড়ার/ মহল্লার নেতাদের ধরে এনে মন্ত্রী বানানোর ফল এটা।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৩২ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ