শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, শুক্রবার, ০২ জুলাই, ২০২১

আশ্রয়ণ প্রকল্প : চলছে আমলাতন্ত্রের দৌরাত্ম্য ও লুটপাট

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
আশ্রয়ণ প্রকল্প : চলছে আমলাতন্ত্রের দৌরাত্ম্য ও লুটপাট

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজন্ম লালিত স্বপ্ন ছিল বাংলার গরীব দু:খী নিরন্ন মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর। এ লক্ষ্যে তিনি অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা ও চিকিৎসাসহ জীবনধারণের মৌলিক উপকরণের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণের বিষয়টি সংবিধানের ১৫(ক) অনুচ্ছেদে অন্তর্ভূক্ত করেন। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালী জেলার(বর্তমান লক্ষীপুর) চরপোড়াগাছা গ্রাম পরিদর্শন করেন এবং গৃহহীন মানুষের জন্য গৃহ নির্মাণের নির্দেশ প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই শুরু হয় গৃহহীন পূনর্বাসন কার্যক্রম।

শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর ১৯৯৭ সালের ২০ মে কক্সবাজার জেলাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকা ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্ত হওয়ায় বহু পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ে। তদানীন্তন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঐ এলাকা পরিদর্শনে যান। তিনি মানুষের দুঃখ দুর্দশা দেখে অত্যন্ত সহানুভূতিশীল হয়ে পড়েন এবং সকল গৃহহীন পরিবারসমূহকে পুনর্বাসনের তাৎক্ষণিক নির্দেশ দেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৭ সালে ‘আশ্রয়ণ’ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৯৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৩৮৪০.৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৯৮,২৪৯টি ভূমিহীন-গৃহহীন-অসহায়- ছিন্নমূল পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। ২৭৫,৬৫৬ জনকে আয়বর্ধক পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। ১৩৮,৭১৮টি পরিবারকে ঋণ প্রদান করা হয়েছে। সবুজায়নের লক্ষ্যে প্রতিটি প্রকল্পগ্রামে ফলদ, বনজ ও ঔষধি বৃক্ষরোপণ করা হয়ে থাকে। প্রকল্পগ্রামে বসবাসরত উপকারভোগীদের জীবনমান সহজীকরণের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান, সুপেয় পানি ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা রয়েছে।
 
সম্পূর্ণ বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ১ম পর্যায়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পে জুলাই, ১৯৯৭ – জুন, ২০০২ মেয়াদে ৩০০.০০ কোটি টাকা ব্যয়ে  ৪৭,২১০ টি এবং পরবর্তীতে উক্ত প্রকল্পের ধারাবাহিকতায় ২য় পর্যায়ে আশ্রয়ণ প্রকল্প (ফেইজ–২ ) এ জুলাই, ২০০২-ডিসেম্বর, ২০১০ মেয়াদে ৬০৮.০০ কোটি টাকা ব্যয়ে কোটি টাকা ৫৮,৭০৩ টি ভূমিহীন পরিবার ব্যারাকে পুনর্বাসন করা হয়েছে।
 
বর্ণিত প্রকল্পের সাফল্য ও ধারাবাহিকতায় জুলাই, ২০১০ - জুন, ২০২২ (সংশোধিত) মেয়াদে ২.৫০ লক্ষ ভূমিহীন, গৃহহীন, ছিন্নমূল অসহায় পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে আশ্রয়ণ–২ প্রকল্পের মাধ্যমে ২৯৩২.৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৯২,৩৩৬টি পরিবার পুনর্বাসন করা হয়েছে। (তন্মধ্যে ৪৮,৩২৫ টি ভূমিহীন পরিবার ব্যারাকে পুনর্বাসন করা হয়েছে, ভিক্ষুক পুনর্বাসনসহ “নিজ জমিতে গৃহ নির্মাণ কর্মসূচির” আওতায় ১৪৩,৭৭৭টি পরিবারকে তাঁদের নিজ জমিতে গৃহ নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবারের জন্য ২৩৪টি টং ঘর ও বিশেষ ডিজানের ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে)।

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ধারাবাহিকতায় আশ্রয়ণ-২ (জুলাই ২০১০-জুন ২০২২) নামে একটি প্রকল্পের কার্যক্রম বর্তমানে চলমান রয়েছে। এ প্রকল্পে চরাঞ্চলে সিআইশিট ব্যারাক ঘূর্ণিঝড়, সিডর, আইলা আক্রান্ত এলাকার জন্য পাকা ব্যারাক, অন্যান্য অঞ্চলের জন্য সেমি-পাকা ব্যারাক এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবারদের জন্য তাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও রীতিনীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে বিশেষ ডিজাইনের গৃহ নির্মাণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে জেলা/ উপজেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো স্পেসিফিক একটা নিউজ আইটেম আমার মনোযোগ কেড়েছে। আজ সকাল থেকে পুরো নীতিমালাটা পড়লাম। হ্যাঁ আমি ‘আশ্রয়ন’ প্রকল্পের কথা বলছি। দুইদিন আগের খবর-বসবাস শুরুর আগেই ২ দিনের বৃষ্টিতেই বগুড়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর উপহারের সব ঘর ভেঙে পড়লো! এর আগেও বরগুনা, গাইবান্ধা জেলায় আশ্রয়নের ঘর ভেঙে পড়েছিলো সামান্য বাতাসের ধাক্কায়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এমন খবর প্রায় প্রতিদিনই আসছে। এখন প্রশ্ন হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এমন মহতী উদ্যোগকে কারা প্রশ্নবিদ্ধ করছে? সেই উত্তর খুঁজতে এবার যাওয়া যাক প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার দিকে।

অনুচ্ছেদ ৯’এ বর্ণিত উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি ডিপিএম পদ্ধতিতে গৃহ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করবে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি:
(১) উপজেলা নির্বাহী অফিসার
(২) সহকারী কমিশনার (ভূমি)
(৩) উপজেলা প্রকৌশলী, এলজিইডি
(৪) সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান
 (৫) উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।

কমিটির কর্মপরিধি:

(ক) অনুমোদিত নকশা ও প্রাক্কলন অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গৃহনির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবে।

(খ) সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাদ্দকৃত অর্থের আয়ন ও বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করবে।

(গ) খরচের বিল/ভাউচারের এক কপি সংশ্লিষ্ট জেলা/উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয়ে এবং অপর কপি নিরীক্ষা দলের নিরীক্ষার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে সংরক্ষণ করতে হবে।

(ঘ)সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত প্রতি মাসের ১ম সপ্তাহে অগ্রগতি প্রতিবেদন এবং কাজ সমাপনান্তে সমাপ্তি প্রতিবেদন জেলা প্রশাসক বরাবরে এবং প্রকল্প পরিচালক, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রেরণ করবেন।
(ঙ) কমিটি প্রতি মাসে কমপক্ষে ০১ (এক)টি সভা করবে।

উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় অবহিতকরণ:
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি গৃহ নির্মাণ কাজের অগ্রগতি উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় অবহিত করবে।

আশ্রয়ণ সংক্রান্ত জেলা টাস্কফোর্সকে অবহিতকরণ:
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি গৃহ নির্মাণ কাজের অগ্রগতি আশ্রয়ণ প্রকল্প সংক্রান্ত জেলা টাস্কফোর্স এর সভায় অবহিত করবে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদেরকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। এটা দেখে বেশ কয়েকজন চেয়ারম্যানের সাথে কথা বললাম। সবার ঘুরেফিরে একই উত্তর। মিটিং এ যেয়ে বসে থাকা ছাড়া তাদের আর কোন কাজ নেই। 

এক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ এবং সাংসদের সাথে কথা বললাম; তিনি অনেকটা আক্ষেপের সুরেই বললেন- স্রেফ ডিসি সাহেব এবং ইউএনও পুরো কাজটা করেন। ঠিকাদার নির্ধারণ, ইট-বালু, সিমেন্ট, রড সব উনারাই ব্যবস্থা করেন। মান নির্ণয়ের কোন ব্যবস্থা নেই। কোন স্পেসিফিকেশন নেই। ওপেন টেন্ডার হলে বরং ভালো হতো। প্রতিযোগিতা থাকতো। কাজের মানটা অন্তত ঠিক থাকতো।

এই যে পর্দাকাণ্ড, বালিশ কাণ্ড, নারিকেল গাছ কাণ্ড। আলু চাষ, পুকুর খনন শিখতে বিদেশ ভ্রমণ। এগুলোর সবই কিন্তু আমলাদের কাণ্ড। তাদের সীমাহীন অনিয়ম আর দুর্নীতির দায় কিন্তু দিনশেষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীকেই নিতে হয়। জনগণের কাছে গালি খায় মন্ত্রী, জনপ্রতিনিধি। কিন্তু মূল দোষীরা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়।

একটি প্রকল্পের ডিপিপি থেকে শুরু করে সবই করেন আমলারা। মন্ত্রী মহোদয়ের টেবিলে ৮০০ পাতার ফাইল যায় প্রকল্প পাশের অল্প কিছু আগে। ৮০০ পৃষ্ঠা পড়ে যাচাই করার সুযোগ পান না মন্ত্রীরা। এই শতশত পৃষ্ঠার ঘুপচিতেই লাখ টাকা দামের পর্দা, বালিশ, নারিকেল গাছ লুকিয়ে থাকে।

হ্যাঁ, রাজনীতিবিদদেরও দায় আছে। নিজেদের মধ্যেকার গ্রুপিং; একে অন্যকে টেনে নামানোর নোংরা খেলায় রাজনীতিবিদরা এবং রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যের বিরূদ্ধে মিথ্যা কাল্পনিক অভিযোগের পাহাড় দাঁড় করান। তাদের নিজেদের কাঁদা ছোড়াছুড়ির কারণে আমজনতার মধ্যে একটা নেগেটিভ ধারণার জন্ম নেয়। তারা মনে করে রাজনীতিবিদরাই দুর্নীতি করে এবং একমাত্র রাজনীতিবিদরাই দুর্নীতিবাজ। এতসব অপপ্রচারের কারণে মূল অপরাধী সরকারি আমলা, পিকে হালদার এবং স্বাস্থ্যের আফজালের মতন দুর্নীতিবাজরা পর্দার আড়ালেই থেকে যায়।

অধিকাংশ সরকারি অফিসগুলোতে টাকা ছাড়া ফাইল নড়ে না। সরকারের বড় বড় প্রকল্পগুলোতে কে বা কারা কাজ পাবেন সেটাও ভাগাভাগি করেন আমলারাই। প্রতিটা জেলায় ডিসিরা এলআর ফান্ডের নামে ব্যাপক চাঁদাবাজি করেন। যেকোন প্রোগ্রাম এলে ব্যবসায়ীরা তটস্থ থাকেন। এই এলআর ফান্ডকে অডিটের আওতায় আনলে জেলা পর্যায়ে দুর্নীতি কিছুটা হলেও কমবে।

সর্বত্র যেভাবে আমলাদের মাথায় তোলা হচ্ছে; এদেরকে ঘাড় থেকে নামানো খুউব কঠিন হবে। এটা কারো জন্যই শুভ কিছু বয়ে আনবে না! গত কয়েক বছর ধরে লোকাল রাজনীতির কার্যক্রম হচ্ছে -থানায় কোন ইউএনও আর ওসি এলো; তাকে কে কার আগে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাবে তার প্রতিযোগিতা। রাজনীতির এই দেউলিয়াপনা দীর্ঘমেয়াদে ভোগাবে। মন্ত্রী পরিষদের দিকে তাকান। কয়জন মন্ত্রী সচিবের চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারেন? জনশ্রুতি আছে অনেক মন্ত্রী সচিবকে দেখলে উঠে দাঁড়ান। পাড়ার/ মহল্লার নেতাদের ধরে এনে মন্ত্রী বানানোর ফল এটা।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে