শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ভয়াল ২১ আগস্টের স্মৃতি কথা

আবু তাহের খোকন
অনলাইন ভার্সন
ভয়াল ২১ আগস্টের স্মৃতি কথা

বিগত ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ছিলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী জনসভা। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে ট্রাকের ওপর বানানো মঞ্চে সভা চলছে। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ছাড়িয়ে জিরো পয়েন্ট, গোলাপ শাহ মাজার পর্যন্ত হাজার হাজার মানুষ। সভা মঞ্চে আমরা ফটোসাংবাদিকরা যে যার পজিশনে দাঁড়িয়ে আছি, যাতে ভালো একটা ছবি তুলতে পারা যায়। একটু পরে চলে এলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার গাড়ি। ট্রাকের পেছনে লাগানো কাঠের সিঁড়ি বেয়ে নেত্রী মঞ্চে উঠেই হাসিমুখে সবার উদ্দেশে হাত নেড়ে অভিনন্দন জানাচ্ছেন। আমরা ফটোসাংবাদিকরা ওই হাসিমুখে হাত নাড়া আর দর্শকদের এই দুটোর ছবি তুলছি। শ্লোগান চলছে। তখনো কয়েকজন শীর্ষ নেতার বক্তব্য বাকি। নেতাদের বক্তব্য শুরু, নেত্রীর বক্তব্যের অপেক্ষা করছি। নেতার বক্তব্য শেষে নেত্রী শেখ হাসিনার বক্তৃতা শুরু হয়ে গেছে। আমার সাথে নেত্রীর কাছাকাছি আরও কয়েকজন ফটোসাংবাদিক অবস্থান নিয়েছেন। দলের নেত্রীকে ঘিরে রয়েছেন অন্তত ১০ জন কেন্দ্রীয় নেতা। নেত্রী কী বক্তৃতা করছেন, সেগুলো আমার মাথায় নেই। আমার একটাই টার্গেট নেত্রীর ভালো একটা ছবি তোলা, আমি ছবি তুলছি।

নেত্রী বক্তৃতা প্রায় শেষ করবেন তিনি মাইকের সামনে থেকে মুখটা শুধু ঘুরিয়েছেন, ওই সময় ট্রাকের ওপর থেকে যাওয়া ফটোসাংবাদিকেরা চিৎকার করে তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আরেকবার পোজ দেওয়ার জন্য, ‘আপা, আপা...!’

এমন সময় হঠাৎ বিকট শব্দ। পরপর কয়েকটি বিস্ফোরণ। চারিদিকে চিৎকার-চেঁচামেচি। নেত্রী শেখ হাসিনাকে ঢাকা সিটির সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কাজী জাফর উল্লাহ মানববর্ম করে ঘিরে রেখেছেন। আর দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জিল্লুর রহমান দুই হাতে কান চেপে ধরে মাথা নিচু করে নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। আমার ডান পাশে দাঁড়ানো আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুরঞ্জিত সেন গুপ্তের কপাল থেকে ফিনকি দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। আমি ছিলাম তাঁর পাশেই। সেই রক্তে আমার মুখ ও শার্ট ভিজে যায়। হঠাৎ মনে হলো কী করছি আমি! নিজেকে আগে বাঁচাতে হবে। নেতাদের তৈরি মানববর্মের নিচে মাথা লুকিয়ে ক্যামেরাটি তুলে ধরে কোন কিছু না দেখে কেবল শার্টার ক্লিক করে যাচ্ছি। মুহূর্তেই মনে হলো মাথার উপর মানববর্মের সেই পিরামিডটা আর নেই। আমি একা। উঠে দাঁড়ালাম। ট্রাক থেকে তাড়াহুড়া করে নিচে নেমে পড়লাম।

নিচে নেমে যে দৃশ্য চোখে পড়লো তা ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্নকেও হার মানায়। এক বিভীষিকাময় পরিবেশ। চারপাশে সারি সারি ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ। দলামোচড়ানো অবস্থায় পড়ে আছে। আহত নেতাকর্মীরা কাতরাচ্ছেন মৃত্যু যন্ত্রনায়। রক্তে ভেসে গেছে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ। হতাদের উদ্ধার করতে বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসছে মানুষ। নির্মম সেই ভয়াবতার ধাক্কা পুরোপুরি সামলে উঠতে পারিনি। কেমন যেন একটা ঘোরের মধ্যে আছি বলে বোধ হচ্ছিল। একটা সময় মনে হলো আরে আমার তো ছবি তুলতে হবে। 

দ্রুত একের পর এক ক্লিক করে যচ্ছি। সামনে পড়ে আছেন আইভি রহমান। তাঁর ছবি তুলে সামনের দিকে এগুচ্ছি আর ক্লিক করে যাচ্ছি। সামনে চোখে পড়লো আওয়ামী লীগের একজন সাধারণ কর্মী। তিনি সবার মতো আমারও প্রিয় মানুষ। আমাদের ‘আদা চাচা’। দেয়ালে হেলান দিয়ে রিকশার চাকা ধরে বসে আছেন। মুহূর্তের মধ্যে চোখে চোখ পড়তেই মনে হলো, তিনি যেন কিছু একটা বলতে চাইছেন। আমি তাঁর ছবি তুলছি। সেই মুহূর্তে তাঁর চোখের ভাষাটা বুঝেও যেন বুঝতে পারিনি। কারণ আমি তো ফটো সাংবাদিক। সেই মুহূর্তে আমি ছবি তোলার নেশায় বিভোর। ছবি তোলার জন্যে হণ্যে হয়ে ছুটছি। আদা চাচার চোখের করুণ আকুতি আমাকে আটকাতে পারেনি। ছুটে আসা সাধারণ মানুষ বোমায় আহতদের বাঁচাতে তাদের নিয়ে হাসপাতালে ছুটছে। চারপাশে আহতদের আর্তনাদ, নেতাকর্মীদের ছোটাছুটি, অজস্র যানবাহনের হর্ণ, কোনো কোনোটিতে জ্বলছে আগুন, বিক্ষুব্ধ জনতা ভাঙচুর করছে গাড়ি সবমিলিয়ে এক বিক্ষুব্ধ পরিবেশ। এরমধ্যেই ছবি তুলতে তুলতে এক সময় জিরো পয়েন্টে এসে দাঁড়িয়েছি। শার্ট-প্যান্ট রক্তে ভিজে আছে। রক্ত লেগেছে গায়ে। এই অবস্থা দেখে সহকর্মীরা অনেকে ভেবেছে আমিও আহত হয়েছি। তারা আমাকে যখন জিজ্ঞাসা করলো আমি আহত হয়েছি কি না তখন যেন আমার মনে হলো নিজের অবস্থা নিয়ে ভাবার। শরীরে হাত বুলিয়ে দেখে নিলাম না, শরীরে আঘাত লাগেনি। ‘আমার কিছু হয়নি’ বলে প্রেসক্লাবে চলে আসি।

ক্লাবে এসে পোশাক বদলে এক সহকর্মীর দেওয়া টি-শার্ট পরে অফিসে যাই। ছবি জমা দিয়ে বাসায় ফিরি। বাসায় ঢুকতেই বউ-বাচ্চা প্রবল আবেগে আমাকে জড়িয়ে ধরে। তাদের শঙ্কা ছিল আমি হয়তো আহত হয়েছি। হাজার প্রশ্ন তাদের। ঘটনার পর থেকেই বিভিন্ন চ্যানেলে সংবাদ প্রচার হচ্ছিল। আমি কাপড় চোপড় না পাল্টেই খবর দেখতে বসে পড়লাম। ভাবতে লাগলাম কিভাবে সৃষ্টিকর্তা নিজ হাতে আমাদেরকে রক্ষা করেছেন। একটা গ্রেনেড ট্রাকের ভিতরে পড়লেই আওয়ামী লীগের সভানেত্রীসহ নেতাকর্মী এবং আমরা যে চার/পাঁচজন ফটোসাংবাদিক ট্রাকে ছিলাম সবাই মারা যেতে পারতাম। সংবাদের এক পর্যায়ে দেখলাম আমাদের সবার প্রিয় সেই আদা চাচা মারা গেছেন। এতক্ষণ নিজেকে সামলালেও সেই মুহূর্তে আর সামলাতে পারলাম না। বুক ফেটে কান্না এলো। কান্না দেখে আমার স্ত্রী রুমী সান্তনা দিতে থাকে। সে ভেবেছিল আমি ভয় পেয়েছি। নিজেকে খানিকটা সামলে নিয়ে তাকে আদা চাচার ঘটনা বললাম। আদা চাচার সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কথা বললাম। আদা চাচার সঙ্গে সব সাংবাদিকের সম্পর্ক ভালো ছিল। সাংবাদিকরাও তাঁকে খুব ভালোবাসতেন। পার্টিকে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসতেন। কোনো জনসভা বা অনুষ্ঠান হলে কাভার করতে আসা সাংবাদিকদের জন্য বাসা থেকে আদা শুকিয়ে আনতেন। খেতে দিতেন সাংবাদিকদের। আমাদের কয়েকজনকে তিনি একটু বেশি ভালোবাসতেন। তার মধ্যে আমিও একজন। স্ত্রী রুমী আমাকে সান্তনা দিয়ে টাওয়াল এনে দিয়ে বললো, গোসল করে এসো। শাওয়ার ছেড়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। নিজেকে খুব অপরাধী মনে হচ্ছিল। কোন ভাবেই নিজেকে ক্ষমা করতে পারছিলাম না। বার বার মনে হচ্ছিল চাচাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিৎ ছিল। তাহলে হয়তো তিনি প্রাণে বেঁচে যেতেন।

শাওয়ারের পানিতে শরীরের রক্ত মুছে গেলেও চাচার সেই করুণ চোখের আকুতি মন থেকে মুছতে পারছি না। দরজা টোকার শব্দে শাওয়ার বন্ধ করে গা মুছে বের হয়ে খাটে গিয়ে বসলাম। ফের টিভি দেখা শুরু করলাম। কিছুই ভালো লাগছে না। রুমী খেতে ডাকছে। কিন্তু খেতেও মন চাইছে না। বারবার চাপাচাপি করেও আমাকে খাওয়াতে পারল না। ঘুমের জন্য বিছানায় গেলাম। সবাই ঘুমিয়ে গেছে। কিন্তু আমার ঘুম আসছে না। কি করা উচিৎ ছিলো তখন। খালি ভাবছি। চাচাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে বেঁচে যেতেন। কিন্তু আমার কী ছবি তোলা হতো! তাঁর বাড়িতে সেদিনের তাঁর যে ছবিটা টাঙানো আছে সেটি আমারই তোলা। শান্তনা এতটুকুই।

আদা চাচার মৃত্যুর ঘটনায় আমি আজও নিজেকে ক্ষমা করতে পারিনি। ঘটনাটি এখনো আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। অপরাধী করে তোলে নিজের কাছেই।

১৭ বছর আগে স্বজন হারানোর বেদনা। হাত পা হারিয়ে পঙ্গুত্ব জীবন। গ্রেনেডের স্পিন্টারের সঙ্গেই যাদের নিত্য বসবাস, তাদের কথা ভাবলে বিভীষিকাময় সেই ভয়াল গ্রেনেড হামলা থেকে বেঁচে ফিরে আসা দিনটির কথা পড়। সেই ভয়াল দিনের কথা মনে হলে, আজও বুক কেপে উঠে। 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম কার্ড ছোঁয়া মাত্র তথ্য উধাও, বেড়েই চলেছে ক্লোনিং আতঙ্ক
এটিএম কার্ড ছোঁয়া মাত্র তথ্য উধাও, বেড়েই চলেছে ক্লোনিং আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা