শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৪, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে ‘খন্দকার মোশতাক’

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে ‘খন্দকার মোশতাক’

সারাবাংলায় হয়তো অসংখ্য ‘খন্দকার মোশতাক’ পাওয়া যাবে, কিন্তু সারা বিশ্ব খুঁজলেও আরেকজন ‘শেখ মুজিব’ খুঁজে পাওয়া যাবে না। একজন ‘শেখ মুজিব’ পৃথিবীতে বারবার আসে না, একবারই আসে। কিন্তু, মোশতাকরা পৃথিবীতে আজীবনই থাকে।

ফেসবুকে একটি লেখায় পড়লাম, বঙ্গবন্ধু একদিন স্বপ্নে দেখেছিলেন, তাঁর সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটি কোরবানী করার জন্য। বঙ্গবন্ধু হাসতে হাসতে বলেছিলেন- ‘আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষতো মোশতাক। কিন্তু, ওকে তো কোরবানী করতে পারবো না, আমার বউ ওকে ভাই ডাকে।’

বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের মৃত্যুতে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে বেশি কেঁদেছিলেন একজন, তিনি ‘খন্দকার মোশতাক আহমেদ’। কবরে নেমে নিজের হাতে দাফন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার লাশ। তার কান্না থামাতে হয়েছিলো স্বয়ং বঙ্গবন্ধুকেই। বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালের বিয়ের ‘উকিল বাপ’ ছিলেন এই মানুষটি। তিনি বঙ্গবন্ধুকে এতোটাই ভালোবাসতেন (!?) যে, তার মাথার উপরে বঙ্গবন্ধুর ছায়া, একথা বোঝানোর জন্য সোনা দিয়ে একটা বটবৃক্ষ তৈরি করে বঙ্গবন্ধুকে উপহার দিয়েছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পুত্র-কন্যাদের বলেছিলেন, যদি কখনো তার কিছু হয়ে যায়, মোশতাক কাকুর কাছে চলে যেতে। এতোটাই নির্ভরতা ছিল তার উপরে, এতোখানি বিশ্বাস ছিলো তার প্রতি। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সাল, কালো রাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বাঙ্গালী জাতির পিতাকে অথচ খন্দকার মোশতাক ১৪ আগস্ট দিবাগত সন্ধ্যা রাতে বঙ্গবন্ধুকে নিজ হাতে হাঁসের মাংস রান্না করে খাইয়েছিলেন, যিনি ২ আগস্ট থেকেই জানতেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পুরো পরিকল্পনা।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে, হত্যাকারীরা খন্দকার মোশতাকের বাসায় যায়। গোসল সেরে নতুন পোশাক পরে, তিনি বঙ্গভবনে আসেন ক্ষমতা দখলের জন্য। ১৫ আগস্ট সকাল ১১:৪৫ মিনিটে নতুন সরকার প্রধান হিসেবে খন্দকার মোশতাক বেতারে ভাষণ দিলেন। তিনি আবেগ মন্থিত গলায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের ‘সূর্যসন্তান’ আখ্যা দিলেন। অথচ বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ তখনো নিথর পড়ে আছে ৩২ নম্বরের বাড়ির সিড়িতে। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেবার পর তিনি জিয়াউর রহমানের পরামর্শ মোতাবেক ১৫ আগস্ট নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার রহিত করার জন্য ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ জারি করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান ‘জয় বাংলা’ পরিবর্তন করে, এর স্থলে ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’ স্লোগান চালু করেন।

খন্দকার মোশতাকের প্রত্যক্ষ নির্দেশে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর চার ঘনিষ্ঠ সহচর জনাব তাজউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. কামারুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে।

আজ আমাদের চারপাশে মোশতাকের মত চরিত্রের লোকের অভাব নেই। প্রতিনিয়ত মোশতাকদের জন্ম হচ্ছে। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এর কালোরাতে সংগঠিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধু পরিবারের ৮ সদস্যসহ মোট ১৮ জন নিহত হন। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

খন্দকার মোশতাক, মাহবুব আলম চাষী ও তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিরা অতি সুকৌশলে ‘ক্ষমতা’র খুব কাছাকাছি থেকে পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নে সক্রিয় রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৫ এর খুনীদের উত্তরসূরি এবং সুবিধাভোগীদের সমন্বয়ে গঠিত বিএনপি-জামাত জোট সরকারের ছত্রচ্ছায়ায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিলো। সেদিনের হামলায় আইভি রহমানসহ ২৪ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী নিহত হয়েছিলেন। মহান আল্লাহর অপার করুণায় সেবারও শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচেছিলেন। ষড়যন্ত্রকারীরা মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে খুবই সুনামের সাথে দীর্ঘ ১৩ বছর সরকার পরিচালিত হচ্ছে। বিরোধীদল সরকারের বিরুদ্ধে কোন আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলেও স্বাধীনতাবিরোধী ও ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্রকারীরা হাত গুটিয়ে বসে নেই। গত ৩১ আগস্ট ২০২১, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধ শক্তি ও ১৫ আগস্টের খুনিদের দোসররা এখনও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে’। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন।

ওরা সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন পদ-পদবীসহ জাতীয় সংসদ সদস্য এবং আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির পদও দখল করে নিয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ৭১, ৭৫, ২০০৪ সালের ধারাবাহিকতায় শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ২০০৬ সালে ‘এক/এগারো’ ঘটিয়েছিল। এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য সেসময়ের অনেক প্রভাবশালী(?) নেতা শেখ হাসিনার পাশে থেকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজস্ব লোকদের দলীয় পদ-পদবী দিয়েছিল।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মী ও জনগণের চাপে এক-এগারো ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু ওদের পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনে পদ-পদবীপ্রাপ্ত তাদের লোকগুলো সংগঠনে বহাল রয়েছে। ওরা তাদের পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে সক্রিয় রয়েছে কিনা বা সরকারের সঙ্গে মিশে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছেন কিনা সেদিকেও সজাগ থাকা জরুরী।

৭৫ এর খন্দকার মোশতাকরা যেমনিভাবে সুকৌশলে বঙ্গবন্ধুর কাছের মানুষগুলো দূরে সরিয়ে দিয়েছিল, ঠিক তেমনিভাবে একালের মোশতাকরাও শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত লোকগুলোকে দুরে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। মোশতাক, চাষী, তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিদের পাশাপাশি একালের মোশতাকরাও খুবই সক্রিয়।

তারা বিএনপি জামাতের লোকগুলোকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে বসিয়ে দিয়ে ষড়যন্ত্রের জাল তৃণমূল পর্যায়ে পর্যন্ত বিস্তৃত করছে। পদ-পদবী পেতে, প্রয়োজনে ওরা অর্থ বিনিয়োগ করছে। পদপদবী পেতে অর্থ বিনিয়োগকারী এবং অর্থ বিনিয়োগে সহায়তাকারী নেতাদের চিহ্নিত করা জরুরী। এরাও বর্তমান কালের ‘মোশতাক’।

সম্প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র কেন্দ্রীয় নেতা বক্তৃতায় অর্থ বিনিয়োগের বিষয়টি আলোচনায় এনেছেন। তিনি আরও বলেছেন বিএনপি ঘরানার এক শিল্পপতির দুই ছেলে (বয়স ১৯ ও ২১ বছর) মহানগর আওয়ামীলীগের দুই থানা কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এই দুইজন কোনদিন কোথায়ও আওয়ামী লীগ বা অংগ-সহযোগী সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন না এবং বর্তমান সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের সাথে বেশ সখ্যতা বজায় রেখে বেশ ভালভাবেই ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন।

অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী লীগাররা নিজেকে ‘বড় আওয়ামী লীগার‘ প্রমাণ করার জন্য বঙ্গবন্ধুর শাহাদত দিবসে বেশ জাঁকজমক করে শোক দিবসের কর্মসূচির আয়োজন করে। কার চেয়ে কার শোক বেশি, সেটা প্রমাণ করতে ওরা মরিয়া হয়ে ওঠে। ওদের বিবৃতি আর কলামে ভরে যায় সংবাদপত্রগুলো, স্ট্যাটাস শেয়ারে ছেয়ে যায় ফেসবুক। ঢাকা মহানগরসহ দেশের সকল সড়ক-অলিগলি ছেয়ে যায় বঙ্গবন্ধুর ছবির পাশে তাদের বড় বড় ছবি দেওয়া শোকের পোস্টারে।

ব্যানারে তাদের হাসি হাসি অসৎ মুখগুলো বঙ্গবন্ধু মুজিবের ছবির পাশে খুবই বেমানান লাগে। তাদের চোখের জলে ভিজে যায় সদ্য কেনা মুজিব কোট, গলা জড়িয়ে আসে কথা বলতে বলতে, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রতি আন্তরিকতার লেশমাত্র নেই, কারণ তারা মনের গভীরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে না। বিএনপি-জামাত থেকে আসা ‘হাইব্রিড আওয়ামী লীগ’ নেতাদের কর্মকাণ্ড দেখে আমরা ভীত হই। মোশতাকের চরিত্র চোখে ভাসে।

শোকদিবস এর কর্মসূচী পালনে কিছুসংখ্যক লোকের অর্থ সংগ্রহের ধরন দেখে, এটা তাদের অর্থ উপার্জনের উপায় বলে মনে হয়। এতে বঙ্গবন্ধুর আত্মা কষ্ট পায়। আমাদের শুধু মনে হয়, একজন মানুষ, যিনি তার পুরোটা যৌবন কাটিয়েছেন কারাগারে, জীবনের অনিশ্চয়তায়, শুধুমাত্র বাংলার গণমানুষের মুক্তির জন্য, তাদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশের জন্য, তাদের দুইবেলা অন্নের নিশ্চয়তার জন্য, তাদের গণতন্ত্রের আস্বাদ দেবার জন্য  নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন– সেই মহাননেতার শাহাদত দিবসে কালো ব্যাজ পড়ে, মাইক টানিয়ে, টেবিল চাপড়ে গলা ফাটিয়ে বক্তৃতা দিয়ে, বিরিয়ানীর গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে এই আনন্দোৎসবের মত শোক পালন করা দেখে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রকৃত নেতাকর্মীরা কষ্ট পায়, নীরবে চোখের পানি মুছে।

৭৫ এর ১৫ আগস্ট, ২০০৪ এর ২১ আগস্ট ও এক-এগারো, সকল ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার উদ্দেশ্য একই, বাংলাদেশের স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্যদের হত্যা করা। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকায় মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য, পরবর্তীতে মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি হাজার বছরে একজনই জন্মায়। কিন্তু ইতর প্রাণী পথ-কুকুরের মতো মোশতাকদের বংশবৃদ্ধি ঘটে। বারবার জন্মায় মোশতাকের দল, নানা সময়ে, নানা চরিত্রে। অথচ একজন ‘শেখ মুজিব’ আসে না।

ইদানীং কালে নিবেদিত প্রাণ মুজিব সৈনিক সৃষ্টির হার তুলনামূলকভাবে খুবই কম। আমাদের চারপাশে শুধু `মোশতাক` দেখি, শত শত মোশতাক, হাজার হাজার মোশতাক, লক্ষ লক্ষ মোশতাক। ১৫ আগস্টের মোশতাক, ২১ আগস্টের মোশতাক, এক-এগারো’র মোশতাক। এই সকল মোশতাকরা ও তাদের উত্তরসূরিরা হায়েনার মত চারিদিক ঘিরে আছে। আরেকটি ১৫ আগস্ট বা ২১ আগস্ট ঘটানোর পায়তারা করছে। জনমানুষ আতংকিত।

এখনই উত্তম সময়, প্রকৃত মুজিব সৈনিকেরা সংগঠিত হয়ে, শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে, সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করে, গড়ে তুলতে হবে উন্নত বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশ তৈরি করতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ও নির্ঘুম অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা, যে বাংলাদেশের ‘স্বপ্নদ্রষ্টা’ ছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে