শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৪, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে ‘খন্দকার মোশতাক’

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে ‘খন্দকার মোশতাক’

সারাবাংলায় হয়তো অসংখ্য ‘খন্দকার মোশতাক’ পাওয়া যাবে, কিন্তু সারা বিশ্ব খুঁজলেও আরেকজন ‘শেখ মুজিব’ খুঁজে পাওয়া যাবে না। একজন ‘শেখ মুজিব’ পৃথিবীতে বারবার আসে না, একবারই আসে। কিন্তু, মোশতাকরা পৃথিবীতে আজীবনই থাকে।

ফেসবুকে একটি লেখায় পড়লাম, বঙ্গবন্ধু একদিন স্বপ্নে দেখেছিলেন, তাঁর সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটি কোরবানী করার জন্য। বঙ্গবন্ধু হাসতে হাসতে বলেছিলেন- ‘আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষতো মোশতাক। কিন্তু, ওকে তো কোরবানী করতে পারবো না, আমার বউ ওকে ভাই ডাকে।’

বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের মৃত্যুতে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে বেশি কেঁদেছিলেন একজন, তিনি ‘খন্দকার মোশতাক আহমেদ’। কবরে নেমে নিজের হাতে দাফন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার লাশ। তার কান্না থামাতে হয়েছিলো স্বয়ং বঙ্গবন্ধুকেই। বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালের বিয়ের ‘উকিল বাপ’ ছিলেন এই মানুষটি। তিনি বঙ্গবন্ধুকে এতোটাই ভালোবাসতেন (!?) যে, তার মাথার উপরে বঙ্গবন্ধুর ছায়া, একথা বোঝানোর জন্য সোনা দিয়ে একটা বটবৃক্ষ তৈরি করে বঙ্গবন্ধুকে উপহার দিয়েছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পুত্র-কন্যাদের বলেছিলেন, যদি কখনো তার কিছু হয়ে যায়, মোশতাক কাকুর কাছে চলে যেতে। এতোটাই নির্ভরতা ছিল তার উপরে, এতোখানি বিশ্বাস ছিলো তার প্রতি। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সাল, কালো রাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বাঙ্গালী জাতির পিতাকে অথচ খন্দকার মোশতাক ১৪ আগস্ট দিবাগত সন্ধ্যা রাতে বঙ্গবন্ধুকে নিজ হাতে হাঁসের মাংস রান্না করে খাইয়েছিলেন, যিনি ২ আগস্ট থেকেই জানতেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পুরো পরিকল্পনা।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে, হত্যাকারীরা খন্দকার মোশতাকের বাসায় যায়। গোসল সেরে নতুন পোশাক পরে, তিনি বঙ্গভবনে আসেন ক্ষমতা দখলের জন্য। ১৫ আগস্ট সকাল ১১:৪৫ মিনিটে নতুন সরকার প্রধান হিসেবে খন্দকার মোশতাক বেতারে ভাষণ দিলেন। তিনি আবেগ মন্থিত গলায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের ‘সূর্যসন্তান’ আখ্যা দিলেন। অথচ বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ তখনো নিথর পড়ে আছে ৩২ নম্বরের বাড়ির সিড়িতে। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেবার পর তিনি জিয়াউর রহমানের পরামর্শ মোতাবেক ১৫ আগস্ট নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার রহিত করার জন্য ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ জারি করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান ‘জয় বাংলা’ পরিবর্তন করে, এর স্থলে ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’ স্লোগান চালু করেন।

খন্দকার মোশতাকের প্রত্যক্ষ নির্দেশে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর চার ঘনিষ্ঠ সহচর জনাব তাজউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. কামারুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে।

আজ আমাদের চারপাশে মোশতাকের মত চরিত্রের লোকের অভাব নেই। প্রতিনিয়ত মোশতাকদের জন্ম হচ্ছে। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এর কালোরাতে সংগঠিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধু পরিবারের ৮ সদস্যসহ মোট ১৮ জন নিহত হন। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

খন্দকার মোশতাক, মাহবুব আলম চাষী ও তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিরা অতি সুকৌশলে ‘ক্ষমতা’র খুব কাছাকাছি থেকে পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নে সক্রিয় রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৫ এর খুনীদের উত্তরসূরি এবং সুবিধাভোগীদের সমন্বয়ে গঠিত বিএনপি-জামাত জোট সরকারের ছত্রচ্ছায়ায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিলো। সেদিনের হামলায় আইভি রহমানসহ ২৪ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী নিহত হয়েছিলেন। মহান আল্লাহর অপার করুণায় সেবারও শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচেছিলেন। ষড়যন্ত্রকারীরা মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে খুবই সুনামের সাথে দীর্ঘ ১৩ বছর সরকার পরিচালিত হচ্ছে। বিরোধীদল সরকারের বিরুদ্ধে কোন আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলেও স্বাধীনতাবিরোধী ও ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্রকারীরা হাত গুটিয়ে বসে নেই। গত ৩১ আগস্ট ২০২১, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধ শক্তি ও ১৫ আগস্টের খুনিদের দোসররা এখনও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে’। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন।

ওরা সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন পদ-পদবীসহ জাতীয় সংসদ সদস্য এবং আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির পদও দখল করে নিয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ৭১, ৭৫, ২০০৪ সালের ধারাবাহিকতায় শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ২০০৬ সালে ‘এক/এগারো’ ঘটিয়েছিল। এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য সেসময়ের অনেক প্রভাবশালী(?) নেতা শেখ হাসিনার পাশে থেকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজস্ব লোকদের দলীয় পদ-পদবী দিয়েছিল।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মী ও জনগণের চাপে এক-এগারো ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু ওদের পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনে পদ-পদবীপ্রাপ্ত তাদের লোকগুলো সংগঠনে বহাল রয়েছে। ওরা তাদের পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে সক্রিয় রয়েছে কিনা বা সরকারের সঙ্গে মিশে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছেন কিনা সেদিকেও সজাগ থাকা জরুরী।

৭৫ এর খন্দকার মোশতাকরা যেমনিভাবে সুকৌশলে বঙ্গবন্ধুর কাছের মানুষগুলো দূরে সরিয়ে দিয়েছিল, ঠিক তেমনিভাবে একালের মোশতাকরাও শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত লোকগুলোকে দুরে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। মোশতাক, চাষী, তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিদের পাশাপাশি একালের মোশতাকরাও খুবই সক্রিয়।

তারা বিএনপি জামাতের লোকগুলোকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে বসিয়ে দিয়ে ষড়যন্ত্রের জাল তৃণমূল পর্যায়ে পর্যন্ত বিস্তৃত করছে। পদ-পদবী পেতে, প্রয়োজনে ওরা অর্থ বিনিয়োগ করছে। পদপদবী পেতে অর্থ বিনিয়োগকারী এবং অর্থ বিনিয়োগে সহায়তাকারী নেতাদের চিহ্নিত করা জরুরী। এরাও বর্তমান কালের ‘মোশতাক’।

সম্প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র কেন্দ্রীয় নেতা বক্তৃতায় অর্থ বিনিয়োগের বিষয়টি আলোচনায় এনেছেন। তিনি আরও বলেছেন বিএনপি ঘরানার এক শিল্পপতির দুই ছেলে (বয়স ১৯ ও ২১ বছর) মহানগর আওয়ামীলীগের দুই থানা কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এই দুইজন কোনদিন কোথায়ও আওয়ামী লীগ বা অংগ-সহযোগী সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন না এবং বর্তমান সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের সাথে বেশ সখ্যতা বজায় রেখে বেশ ভালভাবেই ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন।

অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী লীগাররা নিজেকে ‘বড় আওয়ামী লীগার‘ প্রমাণ করার জন্য বঙ্গবন্ধুর শাহাদত দিবসে বেশ জাঁকজমক করে শোক দিবসের কর্মসূচির আয়োজন করে। কার চেয়ে কার শোক বেশি, সেটা প্রমাণ করতে ওরা মরিয়া হয়ে ওঠে। ওদের বিবৃতি আর কলামে ভরে যায় সংবাদপত্রগুলো, স্ট্যাটাস শেয়ারে ছেয়ে যায় ফেসবুক। ঢাকা মহানগরসহ দেশের সকল সড়ক-অলিগলি ছেয়ে যায় বঙ্গবন্ধুর ছবির পাশে তাদের বড় বড় ছবি দেওয়া শোকের পোস্টারে।

ব্যানারে তাদের হাসি হাসি অসৎ মুখগুলো বঙ্গবন্ধু মুজিবের ছবির পাশে খুবই বেমানান লাগে। তাদের চোখের জলে ভিজে যায় সদ্য কেনা মুজিব কোট, গলা জড়িয়ে আসে কথা বলতে বলতে, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রতি আন্তরিকতার লেশমাত্র নেই, কারণ তারা মনের গভীরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে না। বিএনপি-জামাত থেকে আসা ‘হাইব্রিড আওয়ামী লীগ’ নেতাদের কর্মকাণ্ড দেখে আমরা ভীত হই। মোশতাকের চরিত্র চোখে ভাসে।

শোকদিবস এর কর্মসূচী পালনে কিছুসংখ্যক লোকের অর্থ সংগ্রহের ধরন দেখে, এটা তাদের অর্থ উপার্জনের উপায় বলে মনে হয়। এতে বঙ্গবন্ধুর আত্মা কষ্ট পায়। আমাদের শুধু মনে হয়, একজন মানুষ, যিনি তার পুরোটা যৌবন কাটিয়েছেন কারাগারে, জীবনের অনিশ্চয়তায়, শুধুমাত্র বাংলার গণমানুষের মুক্তির জন্য, তাদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশের জন্য, তাদের দুইবেলা অন্নের নিশ্চয়তার জন্য, তাদের গণতন্ত্রের আস্বাদ দেবার জন্য  নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন– সেই মহাননেতার শাহাদত দিবসে কালো ব্যাজ পড়ে, মাইক টানিয়ে, টেবিল চাপড়ে গলা ফাটিয়ে বক্তৃতা দিয়ে, বিরিয়ানীর গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে এই আনন্দোৎসবের মত শোক পালন করা দেখে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রকৃত নেতাকর্মীরা কষ্ট পায়, নীরবে চোখের পানি মুছে।

৭৫ এর ১৫ আগস্ট, ২০০৪ এর ২১ আগস্ট ও এক-এগারো, সকল ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার উদ্দেশ্য একই, বাংলাদেশের স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্যদের হত্যা করা। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকায় মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য, পরবর্তীতে মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি হাজার বছরে একজনই জন্মায়। কিন্তু ইতর প্রাণী পথ-কুকুরের মতো মোশতাকদের বংশবৃদ্ধি ঘটে। বারবার জন্মায় মোশতাকের দল, নানা সময়ে, নানা চরিত্রে। অথচ একজন ‘শেখ মুজিব’ আসে না।

ইদানীং কালে নিবেদিত প্রাণ মুজিব সৈনিক সৃষ্টির হার তুলনামূলকভাবে খুবই কম। আমাদের চারপাশে শুধু `মোশতাক` দেখি, শত শত মোশতাক, হাজার হাজার মোশতাক, লক্ষ লক্ষ মোশতাক। ১৫ আগস্টের মোশতাক, ২১ আগস্টের মোশতাক, এক-এগারো’র মোশতাক। এই সকল মোশতাকরা ও তাদের উত্তরসূরিরা হায়েনার মত চারিদিক ঘিরে আছে। আরেকটি ১৫ আগস্ট বা ২১ আগস্ট ঘটানোর পায়তারা করছে। জনমানুষ আতংকিত।

এখনই উত্তম সময়, প্রকৃত মুজিব সৈনিকেরা সংগঠিত হয়ে, শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে, সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করে, গড়ে তুলতে হবে উন্নত বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশ তৈরি করতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ও নির্ঘুম অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা, যে বাংলাদেশের ‘স্বপ্নদ্রষ্টা’ ছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা