শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৪, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে ‘খন্দকার মোশতাক’

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে ‘খন্দকার মোশতাক’

সারাবাংলায় হয়তো অসংখ্য ‘খন্দকার মোশতাক’ পাওয়া যাবে, কিন্তু সারা বিশ্ব খুঁজলেও আরেকজন ‘শেখ মুজিব’ খুঁজে পাওয়া যাবে না। একজন ‘শেখ মুজিব’ পৃথিবীতে বারবার আসে না, একবারই আসে। কিন্তু, মোশতাকরা পৃথিবীতে আজীবনই থাকে।

ফেসবুকে একটি লেখায় পড়লাম, বঙ্গবন্ধু একদিন স্বপ্নে দেখেছিলেন, তাঁর সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটি কোরবানী করার জন্য। বঙ্গবন্ধু হাসতে হাসতে বলেছিলেন- ‘আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষতো মোশতাক। কিন্তু, ওকে তো কোরবানী করতে পারবো না, আমার বউ ওকে ভাই ডাকে।’

বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের মৃত্যুতে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে বেশি কেঁদেছিলেন একজন, তিনি ‘খন্দকার মোশতাক আহমেদ’। কবরে নেমে নিজের হাতে দাফন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার লাশ। তার কান্না থামাতে হয়েছিলো স্বয়ং বঙ্গবন্ধুকেই। বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালের বিয়ের ‘উকিল বাপ’ ছিলেন এই মানুষটি। তিনি বঙ্গবন্ধুকে এতোটাই ভালোবাসতেন (!?) যে, তার মাথার উপরে বঙ্গবন্ধুর ছায়া, একথা বোঝানোর জন্য সোনা দিয়ে একটা বটবৃক্ষ তৈরি করে বঙ্গবন্ধুকে উপহার দিয়েছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পুত্র-কন্যাদের বলেছিলেন, যদি কখনো তার কিছু হয়ে যায়, মোশতাক কাকুর কাছে চলে যেতে। এতোটাই নির্ভরতা ছিল তার উপরে, এতোখানি বিশ্বাস ছিলো তার প্রতি। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সাল, কালো রাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বাঙ্গালী জাতির পিতাকে অথচ খন্দকার মোশতাক ১৪ আগস্ট দিবাগত সন্ধ্যা রাতে বঙ্গবন্ধুকে নিজ হাতে হাঁসের মাংস রান্না করে খাইয়েছিলেন, যিনি ২ আগস্ট থেকেই জানতেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পুরো পরিকল্পনা।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে, হত্যাকারীরা খন্দকার মোশতাকের বাসায় যায়। গোসল সেরে নতুন পোশাক পরে, তিনি বঙ্গভবনে আসেন ক্ষমতা দখলের জন্য। ১৫ আগস্ট সকাল ১১:৪৫ মিনিটে নতুন সরকার প্রধান হিসেবে খন্দকার মোশতাক বেতারে ভাষণ দিলেন। তিনি আবেগ মন্থিত গলায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের ‘সূর্যসন্তান’ আখ্যা দিলেন। অথচ বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ তখনো নিথর পড়ে আছে ৩২ নম্বরের বাড়ির সিড়িতে। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেবার পর তিনি জিয়াউর রহমানের পরামর্শ মোতাবেক ১৫ আগস্ট নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার রহিত করার জন্য ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ জারি করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান ‘জয় বাংলা’ পরিবর্তন করে, এর স্থলে ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’ স্লোগান চালু করেন।

খন্দকার মোশতাকের প্রত্যক্ষ নির্দেশে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর চার ঘনিষ্ঠ সহচর জনাব তাজউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. কামারুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে।

আজ আমাদের চারপাশে মোশতাকের মত চরিত্রের লোকের অভাব নেই। প্রতিনিয়ত মোশতাকদের জন্ম হচ্ছে। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এর কালোরাতে সংগঠিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধু পরিবারের ৮ সদস্যসহ মোট ১৮ জন নিহত হন। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

খন্দকার মোশতাক, মাহবুব আলম চাষী ও তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিরা অতি সুকৌশলে ‘ক্ষমতা’র খুব কাছাকাছি থেকে পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নে সক্রিয় রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৫ এর খুনীদের উত্তরসূরি এবং সুবিধাভোগীদের সমন্বয়ে গঠিত বিএনপি-জামাত জোট সরকারের ছত্রচ্ছায়ায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিলো। সেদিনের হামলায় আইভি রহমানসহ ২৪ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী নিহত হয়েছিলেন। মহান আল্লাহর অপার করুণায় সেবারও শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচেছিলেন। ষড়যন্ত্রকারীরা মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে খুবই সুনামের সাথে দীর্ঘ ১৩ বছর সরকার পরিচালিত হচ্ছে। বিরোধীদল সরকারের বিরুদ্ধে কোন আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলেও স্বাধীনতাবিরোধী ও ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্রকারীরা হাত গুটিয়ে বসে নেই। গত ৩১ আগস্ট ২০২১, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধ শক্তি ও ১৫ আগস্টের খুনিদের দোসররা এখনও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে’। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন।

ওরা সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন পদ-পদবীসহ জাতীয় সংসদ সদস্য এবং আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির পদও দখল করে নিয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ৭১, ৭৫, ২০০৪ সালের ধারাবাহিকতায় শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ২০০৬ সালে ‘এক/এগারো’ ঘটিয়েছিল। এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য সেসময়ের অনেক প্রভাবশালী(?) নেতা শেখ হাসিনার পাশে থেকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজস্ব লোকদের দলীয় পদ-পদবী দিয়েছিল।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মী ও জনগণের চাপে এক-এগারো ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু ওদের পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনে পদ-পদবীপ্রাপ্ত তাদের লোকগুলো সংগঠনে বহাল রয়েছে। ওরা তাদের পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে সক্রিয় রয়েছে কিনা বা সরকারের সঙ্গে মিশে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছেন কিনা সেদিকেও সজাগ থাকা জরুরী।

৭৫ এর খন্দকার মোশতাকরা যেমনিভাবে সুকৌশলে বঙ্গবন্ধুর কাছের মানুষগুলো দূরে সরিয়ে দিয়েছিল, ঠিক তেমনিভাবে একালের মোশতাকরাও শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত লোকগুলোকে দুরে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। মোশতাক, চাষী, তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিদের পাশাপাশি একালের মোশতাকরাও খুবই সক্রিয়।

তারা বিএনপি জামাতের লোকগুলোকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে বসিয়ে দিয়ে ষড়যন্ত্রের জাল তৃণমূল পর্যায়ে পর্যন্ত বিস্তৃত করছে। পদ-পদবী পেতে, প্রয়োজনে ওরা অর্থ বিনিয়োগ করছে। পদপদবী পেতে অর্থ বিনিয়োগকারী এবং অর্থ বিনিয়োগে সহায়তাকারী নেতাদের চিহ্নিত করা জরুরী। এরাও বর্তমান কালের ‘মোশতাক’।

সম্প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র কেন্দ্রীয় নেতা বক্তৃতায় অর্থ বিনিয়োগের বিষয়টি আলোচনায় এনেছেন। তিনি আরও বলেছেন বিএনপি ঘরানার এক শিল্পপতির দুই ছেলে (বয়স ১৯ ও ২১ বছর) মহানগর আওয়ামীলীগের দুই থানা কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এই দুইজন কোনদিন কোথায়ও আওয়ামী লীগ বা অংগ-সহযোগী সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন না এবং বর্তমান সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের সাথে বেশ সখ্যতা বজায় রেখে বেশ ভালভাবেই ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন।

অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী লীগাররা নিজেকে ‘বড় আওয়ামী লীগার‘ প্রমাণ করার জন্য বঙ্গবন্ধুর শাহাদত দিবসে বেশ জাঁকজমক করে শোক দিবসের কর্মসূচির আয়োজন করে। কার চেয়ে কার শোক বেশি, সেটা প্রমাণ করতে ওরা মরিয়া হয়ে ওঠে। ওদের বিবৃতি আর কলামে ভরে যায় সংবাদপত্রগুলো, স্ট্যাটাস শেয়ারে ছেয়ে যায় ফেসবুক। ঢাকা মহানগরসহ দেশের সকল সড়ক-অলিগলি ছেয়ে যায় বঙ্গবন্ধুর ছবির পাশে তাদের বড় বড় ছবি দেওয়া শোকের পোস্টারে।

ব্যানারে তাদের হাসি হাসি অসৎ মুখগুলো বঙ্গবন্ধু মুজিবের ছবির পাশে খুবই বেমানান লাগে। তাদের চোখের জলে ভিজে যায় সদ্য কেনা মুজিব কোট, গলা জড়িয়ে আসে কথা বলতে বলতে, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রতি আন্তরিকতার লেশমাত্র নেই, কারণ তারা মনের গভীরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে না। বিএনপি-জামাত থেকে আসা ‘হাইব্রিড আওয়ামী লীগ’ নেতাদের কর্মকাণ্ড দেখে আমরা ভীত হই। মোশতাকের চরিত্র চোখে ভাসে।

শোকদিবস এর কর্মসূচী পালনে কিছুসংখ্যক লোকের অর্থ সংগ্রহের ধরন দেখে, এটা তাদের অর্থ উপার্জনের উপায় বলে মনে হয়। এতে বঙ্গবন্ধুর আত্মা কষ্ট পায়। আমাদের শুধু মনে হয়, একজন মানুষ, যিনি তার পুরোটা যৌবন কাটিয়েছেন কারাগারে, জীবনের অনিশ্চয়তায়, শুধুমাত্র বাংলার গণমানুষের মুক্তির জন্য, তাদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশের জন্য, তাদের দুইবেলা অন্নের নিশ্চয়তার জন্য, তাদের গণতন্ত্রের আস্বাদ দেবার জন্য  নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন– সেই মহাননেতার শাহাদত দিবসে কালো ব্যাজ পড়ে, মাইক টানিয়ে, টেবিল চাপড়ে গলা ফাটিয়ে বক্তৃতা দিয়ে, বিরিয়ানীর গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে এই আনন্দোৎসবের মত শোক পালন করা দেখে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রকৃত নেতাকর্মীরা কষ্ট পায়, নীরবে চোখের পানি মুছে।

৭৫ এর ১৫ আগস্ট, ২০০৪ এর ২১ আগস্ট ও এক-এগারো, সকল ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার উদ্দেশ্য একই, বাংলাদেশের স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্যদের হত্যা করা। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকায় মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য, পরবর্তীতে মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি হাজার বছরে একজনই জন্মায়। কিন্তু ইতর প্রাণী পথ-কুকুরের মতো মোশতাকদের বংশবৃদ্ধি ঘটে। বারবার জন্মায় মোশতাকের দল, নানা সময়ে, নানা চরিত্রে। অথচ একজন ‘শেখ মুজিব’ আসে না।

ইদানীং কালে নিবেদিত প্রাণ মুজিব সৈনিক সৃষ্টির হার তুলনামূলকভাবে খুবই কম। আমাদের চারপাশে শুধু `মোশতাক` দেখি, শত শত মোশতাক, হাজার হাজার মোশতাক, লক্ষ লক্ষ মোশতাক। ১৫ আগস্টের মোশতাক, ২১ আগস্টের মোশতাক, এক-এগারো’র মোশতাক। এই সকল মোশতাকরা ও তাদের উত্তরসূরিরা হায়েনার মত চারিদিক ঘিরে আছে। আরেকটি ১৫ আগস্ট বা ২১ আগস্ট ঘটানোর পায়তারা করছে। জনমানুষ আতংকিত।

এখনই উত্তম সময়, প্রকৃত মুজিব সৈনিকেরা সংগঠিত হয়ে, শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে, সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করে, গড়ে তুলতে হবে উন্নত বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশ তৈরি করতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ও নির্ঘুম অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা, যে বাংলাদেশের ‘স্বপ্নদ্রষ্টা’ ছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে