শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৪, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে ‘খন্দকার মোশতাক’

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
প্রতিনিয়ত চারপাশে তৈরি হচ্ছে ‘খন্দকার মোশতাক’

সারাবাংলায় হয়তো অসংখ্য ‘খন্দকার মোশতাক’ পাওয়া যাবে, কিন্তু সারা বিশ্ব খুঁজলেও আরেকজন ‘শেখ মুজিব’ খুঁজে পাওয়া যাবে না। একজন ‘শেখ মুজিব’ পৃথিবীতে বারবার আসে না, একবারই আসে। কিন্তু, মোশতাকরা পৃথিবীতে আজীবনই থাকে।

ফেসবুকে একটি লেখায় পড়লাম, বঙ্গবন্ধু একদিন স্বপ্নে দেখেছিলেন, তাঁর সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটি কোরবানী করার জন্য। বঙ্গবন্ধু হাসতে হাসতে বলেছিলেন- ‘আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষতো মোশতাক। কিন্তু, ওকে তো কোরবানী করতে পারবো না, আমার বউ ওকে ভাই ডাকে।’

বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের মৃত্যুতে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে বেশি কেঁদেছিলেন একজন, তিনি ‘খন্দকার মোশতাক আহমেদ’। কবরে নেমে নিজের হাতে দাফন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার লাশ। তার কান্না থামাতে হয়েছিলো স্বয়ং বঙ্গবন্ধুকেই। বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালের বিয়ের ‘উকিল বাপ’ ছিলেন এই মানুষটি। তিনি বঙ্গবন্ধুকে এতোটাই ভালোবাসতেন (!?) যে, তার মাথার উপরে বঙ্গবন্ধুর ছায়া, একথা বোঝানোর জন্য সোনা দিয়ে একটা বটবৃক্ষ তৈরি করে বঙ্গবন্ধুকে উপহার দিয়েছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পুত্র-কন্যাদের বলেছিলেন, যদি কখনো তার কিছু হয়ে যায়, মোশতাক কাকুর কাছে চলে যেতে। এতোটাই নির্ভরতা ছিল তার উপরে, এতোখানি বিশ্বাস ছিলো তার প্রতি। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সাল, কালো রাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বাঙ্গালী জাতির পিতাকে অথচ খন্দকার মোশতাক ১৪ আগস্ট দিবাগত সন্ধ্যা রাতে বঙ্গবন্ধুকে নিজ হাতে হাঁসের মাংস রান্না করে খাইয়েছিলেন, যিনি ২ আগস্ট থেকেই জানতেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পুরো পরিকল্পনা।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে, হত্যাকারীরা খন্দকার মোশতাকের বাসায় যায়। গোসল সেরে নতুন পোশাক পরে, তিনি বঙ্গভবনে আসেন ক্ষমতা দখলের জন্য। ১৫ আগস্ট সকাল ১১:৪৫ মিনিটে নতুন সরকার প্রধান হিসেবে খন্দকার মোশতাক বেতারে ভাষণ দিলেন। তিনি আবেগ মন্থিত গলায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের ‘সূর্যসন্তান’ আখ্যা দিলেন। অথচ বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ তখনো নিথর পড়ে আছে ৩২ নম্বরের বাড়ির সিড়িতে। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেবার পর তিনি জিয়াউর রহমানের পরামর্শ মোতাবেক ১৫ আগস্ট নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার রহিত করার জন্য ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ জারি করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান ‘জয় বাংলা’ পরিবর্তন করে, এর স্থলে ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’ স্লোগান চালু করেন।

খন্দকার মোশতাকের প্রত্যক্ষ নির্দেশে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর চার ঘনিষ্ঠ সহচর জনাব তাজউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. কামারুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে।

আজ আমাদের চারপাশে মোশতাকের মত চরিত্রের লোকের অভাব নেই। প্রতিনিয়ত মোশতাকদের জন্ম হচ্ছে। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এর কালোরাতে সংগঠিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধু পরিবারের ৮ সদস্যসহ মোট ১৮ জন নিহত হন। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

খন্দকার মোশতাক, মাহবুব আলম চাষী ও তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিরা অতি সুকৌশলে ‘ক্ষমতা’র খুব কাছাকাছি থেকে পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নে সক্রিয় রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৫ এর খুনীদের উত্তরসূরি এবং সুবিধাভোগীদের সমন্বয়ে গঠিত বিএনপি-জামাত জোট সরকারের ছত্রচ্ছায়ায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিলো। সেদিনের হামলায় আইভি রহমানসহ ২৪ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী নিহত হয়েছিলেন। মহান আল্লাহর অপার করুণায় সেবারও শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচেছিলেন। ষড়যন্ত্রকারীরা মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে খুবই সুনামের সাথে দীর্ঘ ১৩ বছর সরকার পরিচালিত হচ্ছে। বিরোধীদল সরকারের বিরুদ্ধে কোন আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলেও স্বাধীনতাবিরোধী ও ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্রকারীরা হাত গুটিয়ে বসে নেই। গত ৩১ আগস্ট ২০২১, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধ শক্তি ও ১৫ আগস্টের খুনিদের দোসররা এখনও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে’। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন।

ওরা সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন পদ-পদবীসহ জাতীয় সংসদ সদস্য এবং আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির পদও দখল করে নিয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ৭১, ৭৫, ২০০৪ সালের ধারাবাহিকতায় শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ২০০৬ সালে ‘এক/এগারো’ ঘটিয়েছিল। এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য সেসময়ের অনেক প্রভাবশালী(?) নেতা শেখ হাসিনার পাশে থেকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজস্ব লোকদের দলীয় পদ-পদবী দিয়েছিল।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মী ও জনগণের চাপে এক-এগারো ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু ওদের পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনে পদ-পদবীপ্রাপ্ত তাদের লোকগুলো সংগঠনে বহাল রয়েছে। ওরা তাদের পূর্বসূরিদের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে সক্রিয় রয়েছে কিনা বা সরকারের সঙ্গে মিশে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছেন কিনা সেদিকেও সজাগ থাকা জরুরী।

৭৫ এর খন্দকার মোশতাকরা যেমনিভাবে সুকৌশলে বঙ্গবন্ধুর কাছের মানুষগুলো দূরে সরিয়ে দিয়েছিল, ঠিক তেমনিভাবে একালের মোশতাকরাও শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত লোকগুলোকে দুরে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। মোশতাক, চাষী, তাহেরউদ্দিন ঠাকুরদের উত্তরসূরিদের পাশাপাশি একালের মোশতাকরাও খুবই সক্রিয়।

তারা বিএনপি জামাতের লোকগুলোকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে বসিয়ে দিয়ে ষড়যন্ত্রের জাল তৃণমূল পর্যায়ে পর্যন্ত বিস্তৃত করছে। পদ-পদবী পেতে, প্রয়োজনে ওরা অর্থ বিনিয়োগ করছে। পদপদবী পেতে অর্থ বিনিয়োগকারী এবং অর্থ বিনিয়োগে সহায়তাকারী নেতাদের চিহ্নিত করা জরুরী। এরাও বর্তমান কালের ‘মোশতাক’।

সম্প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র কেন্দ্রীয় নেতা বক্তৃতায় অর্থ বিনিয়োগের বিষয়টি আলোচনায় এনেছেন। তিনি আরও বলেছেন বিএনপি ঘরানার এক শিল্পপতির দুই ছেলে (বয়স ১৯ ও ২১ বছর) মহানগর আওয়ামীলীগের দুই থানা কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এই দুইজন কোনদিন কোথায়ও আওয়ামী লীগ বা অংগ-সহযোগী সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন না এবং বর্তমান সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের সাথে বেশ সখ্যতা বজায় রেখে বেশ ভালভাবেই ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন।

অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী লীগাররা নিজেকে ‘বড় আওয়ামী লীগার‘ প্রমাণ করার জন্য বঙ্গবন্ধুর শাহাদত দিবসে বেশ জাঁকজমক করে শোক দিবসের কর্মসূচির আয়োজন করে। কার চেয়ে কার শোক বেশি, সেটা প্রমাণ করতে ওরা মরিয়া হয়ে ওঠে। ওদের বিবৃতি আর কলামে ভরে যায় সংবাদপত্রগুলো, স্ট্যাটাস শেয়ারে ছেয়ে যায় ফেসবুক। ঢাকা মহানগরসহ দেশের সকল সড়ক-অলিগলি ছেয়ে যায় বঙ্গবন্ধুর ছবির পাশে তাদের বড় বড় ছবি দেওয়া শোকের পোস্টারে।

ব্যানারে তাদের হাসি হাসি অসৎ মুখগুলো বঙ্গবন্ধু মুজিবের ছবির পাশে খুবই বেমানান লাগে। তাদের চোখের জলে ভিজে যায় সদ্য কেনা মুজিব কোট, গলা জড়িয়ে আসে কথা বলতে বলতে, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রতি আন্তরিকতার লেশমাত্র নেই, কারণ তারা মনের গভীরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে না। বিএনপি-জামাত থেকে আসা ‘হাইব্রিড আওয়ামী লীগ’ নেতাদের কর্মকাণ্ড দেখে আমরা ভীত হই। মোশতাকের চরিত্র চোখে ভাসে।

শোকদিবস এর কর্মসূচী পালনে কিছুসংখ্যক লোকের অর্থ সংগ্রহের ধরন দেখে, এটা তাদের অর্থ উপার্জনের উপায় বলে মনে হয়। এতে বঙ্গবন্ধুর আত্মা কষ্ট পায়। আমাদের শুধু মনে হয়, একজন মানুষ, যিনি তার পুরোটা যৌবন কাটিয়েছেন কারাগারে, জীবনের অনিশ্চয়তায়, শুধুমাত্র বাংলার গণমানুষের মুক্তির জন্য, তাদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশের জন্য, তাদের দুইবেলা অন্নের নিশ্চয়তার জন্য, তাদের গণতন্ত্রের আস্বাদ দেবার জন্য  নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন– সেই মহাননেতার শাহাদত দিবসে কালো ব্যাজ পড়ে, মাইক টানিয়ে, টেবিল চাপড়ে গলা ফাটিয়ে বক্তৃতা দিয়ে, বিরিয়ানীর গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে এই আনন্দোৎসবের মত শোক পালন করা দেখে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রকৃত নেতাকর্মীরা কষ্ট পায়, নীরবে চোখের পানি মুছে।

৭৫ এর ১৫ আগস্ট, ২০০৪ এর ২১ আগস্ট ও এক-এগারো, সকল ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার উদ্দেশ্য একই, বাংলাদেশের স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্যদের হত্যা করা। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকায় মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যাওয়া শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য, পরবর্তীতে মোট ১৯ বার হত্যাচেষ্টা করলেও, মহান আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদ রেখেছেন। কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্র আজও বন্ধ হয়নি।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি হাজার বছরে একজনই জন্মায়। কিন্তু ইতর প্রাণী পথ-কুকুরের মতো মোশতাকদের বংশবৃদ্ধি ঘটে। বারবার জন্মায় মোশতাকের দল, নানা সময়ে, নানা চরিত্রে। অথচ একজন ‘শেখ মুজিব’ আসে না।

ইদানীং কালে নিবেদিত প্রাণ মুজিব সৈনিক সৃষ্টির হার তুলনামূলকভাবে খুবই কম। আমাদের চারপাশে শুধু `মোশতাক` দেখি, শত শত মোশতাক, হাজার হাজার মোশতাক, লক্ষ লক্ষ মোশতাক। ১৫ আগস্টের মোশতাক, ২১ আগস্টের মোশতাক, এক-এগারো’র মোশতাক। এই সকল মোশতাকরা ও তাদের উত্তরসূরিরা হায়েনার মত চারিদিক ঘিরে আছে। আরেকটি ১৫ আগস্ট বা ২১ আগস্ট ঘটানোর পায়তারা করছে। জনমানুষ আতংকিত।

এখনই উত্তম সময়, প্রকৃত মুজিব সৈনিকেরা সংগঠিত হয়ে, শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে, সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করে, গড়ে তুলতে হবে উন্নত বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশ তৈরি করতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ও নির্ঘুম অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা, যে বাংলাদেশের ‘স্বপ্নদ্রষ্টা’ ছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
ভর্তি প্রক্রিয়ায় লটারি প্রথা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ভর্তি প্রক্রিয়ায় লটারি প্রথা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনিরামপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক আলোচনা সভা
মনিরামপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সীমান্তে ২.৪৫ কোটি রুপির স্বর্ণ পাচার রুখে দিল বিএসএফ, ভারতীয় গ্রেফতার
সীমান্তে ২.৪৫ কোটি রুপির স্বর্ণ পাচার রুখে দিল বিএসএফ, ভারতীয় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ইউনাইটেড পার্টির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ ইউনাইটেড পার্টির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান
কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত
কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদক যেন ফেরিওয়ালার বাদাম, হাত বাড়ালেই মিলছে
মাদক যেন ফেরিওয়ালার বাদাম, হাত বাড়ালেই মিলছে

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিআরটিসির যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে বিআরটিসির যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনু-হানিফের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ ২ নভেম্বর
ইনু-হানিফের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ ২ নভেম্বর

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় ১২ আরোহীসহ বিমান বিধ্বস্ত
কেনিয়ায় ১২ আরোহীসহ বিমান বিধ্বস্ত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলার দাবিতে ভৈরবে একযোগে সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা
জেলার দাবিতে ভৈরবে একযোগে সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা বাড়াতে পুলিশকে ইসির চিঠি
নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা বাড়াতে পুলিশকে ইসির চিঠি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিএমপির পূবাইল থানার ওসি প্রত্যাহার
জিএমপির পূবাইল থানার ওসি প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে আদালতে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা
বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে আদালতে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও ৩০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে অ্যামাজন
আরও ৩০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে অ্যামাজন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় দুই বাড়িতে গুলিবর্ষণ, এলাকায় আতঙ্ক
খুলনায় দুই বাড়িতে গুলিবর্ষণ, এলাকায় আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ
পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫
বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা
দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম