শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৬, বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২১

শীতের সবজি ও আজকের কৃষি

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
শীতের সবজি ও আজকের কৃষি

শীত আসছে। বাজারে বাহারি শীতের সবজি ও ফলমূলও আসছে। বিশেষ করে বিভিন্ন আকারের ফুলকপি, বাঁধাকপির ঝাঁকা ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করেই। আদিকাল থেকেই সবজি মানবদেহের পুষ্টির চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় দামি বা সস্তা যে ধরনের খাবারই খাই না কেন, তার মধ্যে শাকসবজির গুরুত্ব অনেক বেশি। প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণ সবজি গ্রহণ করলে মানুষের অপুষ্টি ও অপুষ্টিজনিত রোগ যেমন- রাতকানা, রক্তশূন্যতা, গলগন্ড, স্ক্যাব প্রভৃতি রোগবালাই থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

আমরা প্রতিদিনই কোনো না কোনোভাবে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি খেয়ে থাকি। কেননা শাকসবজিতে সব ধরনের খাদ্য উপাদানই রয়েছে। তবে আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে দেহে ভিটামিন ও খনিজ লবণের যে চাহিদা তার সবটুকুই প্রায় শাকসবজি ও ফলমূল থেকেই পূরণ হয়। 

আমাদের দেশে প্রচলিত ও অপ্রচলিত রকমারি সবজি আছে। তবে কত ধরনের সবজি আছে তার গবেষণার বিষয়।

ষড়ঋতুর আবর্তে বাংলাদেশে শীতকালই শাক-সবজি ও ফলমূলের জন্য উপযুক্ত সময়। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতকালের শাক-সবজি এবং ফলের স্বাদ ও পুষ্টি বেশি থাকে। শীতের সময় বাজারে বেশি দেখা যায় ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, লালশাক, পালংশাক, মুলা, শালগম, শিম, টমেটো, পিয়াজ পাতা, লাউ, ব্রোকলি, মটরশুঁটি, গাজর, ধনিয়াপাতা ইত্যাদি। পুষ্টিবিদদের মতে, শীতকালীন সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, বিটা-ক্যারোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফলিক এসিড, এন্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি।

কৃষি বিজ্ঞান বা উদ্ভিদ বিজ্ঞানে ‘ফটো পিরিয়ড’ বলে একটি কথা আছে। অর্থাৎ দৈনিক সূর্যালোকের স্থায়িত্ব। একেক মৌসুমে সূর্যালোকের স্থায়িত্ব একেক মাত্রায় হয়ে থাকে। আর এই ফটো পিরিয়ডের ওপর ভিত্তি করেই একেক মৌসুমে একেক জাতের ফসলের আবাদ হয়ে থাকে। সেটা ফুল হোক, ফল হোক, শাকসবজি হোক, অর্থকরী ফসল হোক, আর দানাদার খাদ্যশস্যই হোক। অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে যেই ফসল হবে, সেটা শীতকালে বা শরতে হবে না। আবার শীতকালে যেই ফসল হবে, সেটা গ্রীষ্মকালে বা শরতে হবে না। এতকাল এটাই মানব জাতি দেখে এসেছে।

কিন্তু কৃষিবিদরা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শঙ্করায়ন, টিস্যু কালচার বা জেনেটিক পরিবর্তনসহ নানা পদ্ধতি ও প্রযুক্তি প্রয়োগ করে এখন শীতকালের ফসলও গ্রীষ্মকালে ফলাচ্ছেন, আবার গ্রীষ্মকালের ফসলও শীতকালে ফলাচ্ছেন। যে কারণে এক সময় গ্রীষ্মকালে শাকসবজির প্রচুর আকাল থাকলেও এখন সারা বছরই নানা জাতের শাকসবজি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। তন্মধ্যে শিম, টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লালশাক, ডাঁটাশাক, মুলাশাক, পালংশাক, পুঁইশাক, লাউ, ধনিয়াপাতা, গাজর, কাঁচামরিচ, ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

টমেটো ছিল একটি শীতকালীন ফসল। গ্রীষ্মকালে এর চাষের কল্পনাও করা যেত না। যে কারণে মানুষ শীতকাল আসলেই টমেটোর জন্য অপেক্ষা করে থাকতো। কিন্তু এখন তো গ্রীষ্মকালেও বাজারে টমেটো পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের গবেষণার ফলে এবার কৃষকের মাঠে এসেছে গ্রীষ্মকালীন বারি-৮ জাতের টমেটো। অতি সম্প্রতি উন্নত মানের গ্রীষ্মকালীন হাইব্রিড বারি-৮ জাতের টমেটোর আবাদ শুরু হয়েছে।

শীতের সবজি হিসেবে সমাদৃত শিম। সাধারণত এই ঋতুতেই সবজিটি বাজারে পাওয়া যায়। কিন্তু এখন শীত গেলেও সারা বছরই শিম পাবে দেশের মানুষ। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) এক গবেষকের উদ্ভাবিত শিম শীত ছাড়াও বছরজুড়ে পাওয়া যবে। আমিষ সমৃদ্ধ এই সবজির ফুল ও ফল ধারণ খাটো দিবসের (শর্ট ডে) ওপর নির্ভরশীল। ফসলটি আলো সংবেদনশীল (ফটো-সেনসিটিভ) হওয়ায় এর প্রাপ্যতা প্রধানত শীতকালেই সীমাবদ্ধ ছিল। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের উদ্যোগে গ্রীষ্মকালীন বা ফটো-ইনসেনসিটিভ শিমের জাত উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ২০০৫ সাল থেকে শুরু হওয়া গবেষণা কার্যক্রমের ফলাফলের ভিত্তিতে ২০১৫ সালে কৃষি মন্ত্রণালয় সিকৃবি শিম-১ ও সিকৃবি শিম-২ নামে দুটি জাত কৃষক পর্যায়ে উৎপাদনের জন্য নিবন্ধন করা হয়।

গবেষণায় দেখা গেছে, এ জাতীয় শিমের বীজ এপ্রিল মাসে বা শীতের শেষে বপন করলে জুন-জুলাই মাসে বা ৮০-৮৫ দিন পর ফল আহরণ করা যায়। গবেষণা পত্রে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালে শিম চাষ করলে প্রতি শতকে ৪৫-৫৫ কেজি (১২-১৪ টন/হেক্টর) কচি শিম ফলন পাওয়া যায়। শীতকালের শীমের তুলনায় ফলন কম হলেও উচ্চমূল্য নির্ধারণ করে কৃষকরা সহজেই লাভবান হতে পারেন।

যশোরের চৌগাছায় এবারের গ্রীষ্ম মৌসুমে ১৮০ হেক্টর জমিতে শিম চাষ হয়েছে। শীত মৌসুম শুরুর দিকে উৎপাদন কম হওয়ায় বাজারে শিমের দাম বেশি থাকে। বেশি দামে শিম বিক্রয়ের আশায় যশোরের চৌগাছার চাষিরা গ্রীষ্মকালীন শিম চাষে ঝুঁকে পড়েছেন।

পিয়াজ ও পিয়াজ পাতা শীতকালীন ফসল। বাংলাদেশে চাহিদা অনুযায়ী পিয়াজ উৎপাদন না হওয়ায় প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে পিয়াজ আমদানি করে থাকে। তবে এর বেশিরভাগ প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে আমদানি করা হয়। কিন্তু বিরূপ আবহাওয়া বা বিভিন্ন প্রাকৃতিক কারণে ভারতে পিয়াজের উৎপাদন কম হলে, ভারত থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী পিয়াজ আমদানি করা যায় না। ফলে বাজারে এর বিরূপ প্রভাব পরে। ২০১৯ সালের পিয়াজ সংকট থেকে শিক্ষা নিয়ে সংকট মোকাবেলায় গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ উৎপাদনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। কৃষিবিদগণ গবেষণা করে গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ উৎপাদনের জন্য জাত উদ্ভাবন করেন। এবং কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পিয়াজের বীজ সরবরাহ করে শীতকালীন ফসল পিয়াজ গ্রীষ্মকালেও চাষ হচ্ছে।

যে কোন দেশের উন্নয়ন নির্ভর করে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার উপর। স্বাধীনতা যুদ্ধোত্তর  বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলে মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণে গুরুত্ব দিয়ে সবজি গবেষণা শুরু হয়। কিন্তু ১৯৭৫ এর পর বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশে সবজি গবেষণার গুরুত্ব কমে যায়, জাতীয় জীবনেও যার প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। ১৯৯২ সালে প্রকাশিত এক জরিপে দেখা যায় যে, দেশে প্রতিবছর প্রতি তিনজনের একজন শিশু ভিটামিন-এ এর অভাবে রাতকানা রোগে ভুগছে বা অন্ধ হচ্ছে। অথচ দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় রঙিন শাক-সবজি (মিষ্টি কুমড়া, লাল শাক, টমেটো, ইত্যাদি) থাকলে এই অবস্থার স্থায়ী সমাধান হতো। দেহের বিপাকীয় কার্যক্রম সম্পাদন করতে যে সকল প্রয়োজনীয় উপাদান প্রয়োজন, তার বেশীরভাগই সবজিতে রয়েছে। দেহের মানুষের চাহিদা পূরণে প্রয়োজনীয় সবজি উৎপাদনের জন্য সবজি গবেষণার গুরুত্ব অনুধাবন করে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে সবজি গবেষণার ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। ১৯৯০-১৯৯৫ ও ১৯৯৬-২০০০ সাল, এই দুই মেয়াদে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট (বারি) এর সবজি গবেষণার ফলাফল তুলনামূলক বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় ১৯৯০-৯৫ মেয়াদে বারি বেগুনের ২টি সবজির জাত মুক্তায়িত করতে পেরেছে। অন্যদিকে ১৯৯৬-২০০০ মেয়াদে বারি ২৮টি সবজির জাত উদ্ভাবন করেছে। তন্মধ্যে রয়েছে বারি টমেটো-৩, ৪, ৫,৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১, ১২, ১৩, বারি বেগুন-৪, ৫, বারি ফুলকপি, বারি বাঁধাকপি, বারি মুলা, বারি লাউ, বারি সীম, বারি মটরশুঁটি, বারি ঢেড়স, বারি লালশাক, বারি পুঁইশাক, ইত্যাদি।

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর সবজি গবেষণায় ভাটা পড়ে। ২০০১-০২ সালে মাত্র ১টি জাতের সবজি উদ্ভাবন করেছে। খাদ্য ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের উন্নয়ন ও কর্মক্ষম জাতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০০৯  ক্ষমতায় এসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়। ২০০৯ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত শুধুমাত্র বারি গবেষণায় ১৯ টি জাতের ৪৭ জাতের সবজি উদ্ভাবন করেছে। এছাড়া বাংলাদেশ আণবিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে গবেষণা চলছে। সকলক্ষেত্রেই উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য চাহিদামত জাত ও প্রযুক্তি উন্নয়নে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে সবজির হেক্টরপ্রতি গড় উৎপাদন অপেক্ষাকৃত কম হওয়ায়, একক পরিমাণ জমিতে উৎপাদন বাড়াতে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আমাদের জনসংখ্যার আধিক্য, জমির স্বল্পতা ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে সবজি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য গবেষণার মাধ্যমে নব নব আবিষ্কার কৃষিবিদদের জন্য চ্যালেঞ্জ।

লেখক: ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশ বিজ্ঞানী ও রাজনৈতিক কর্মী।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ
লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯
আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ
এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ
ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল
শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ
শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ
রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ
ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা
উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক
সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে

নগর জীবন

ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে
নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে

দেশগ্রাম

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু

নগর জীবন

ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল
ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল

শোবিজ

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস
পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস

নগর জীবন