শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০২২ আপডেট:

আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে ইতিহাস বিকৃতি দুঃখজনক!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে ইতিহাস বিকৃতি দুঃখজনক!

স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর থেকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের চরম ও নির্লজ্জ বিকৃতির ঘটেছে। আওয়ামী লীগের এ অভিযোগ শতভাগ সত্য। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে- সেই আওয়ামী লীগের ইতিহাসে বিকৃতি ঘটেছে। বিকৃত করা হয়েছে আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সংশোধিত ম্যানিফেস্টোতে। বর্ণিত দল প্রতিষ্ঠায় বিশেষ করে উদ্যোক্তাকারী নেতৃবর্গ এবং তাঁদের নেতৃত্বের ক্ষেত্রে বর্ণিত ব্যাখ্যা চরম বিকৃতিসুলভ। আওয়ামী লীগ মুক্তির সংগ্রামে একটি নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে গৌরববর্ধন করলেও পরিতাপের বিষয় যে তার ঘোষণাপত্রে ব্যবহৃত শব্দগুচ্ছ একেবারেই বৈপ্লবিক। যেন লেলিনবাদ, মার্কসবাদী কিংবা মাওবাদ দলটির আদর্শ এবং তা প্রতিষ্ঠার সংকল্পে বিভোর। এর কারণ উদঘাটন করতে গিয়ে প্রমাণিত এক সত্য উঁকি দিচ্ছে যে আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রটির আমূল পরিবর্তন ঘটেছে চীনপন্থী মওলানা ভাসানীর ন্যাপনেতাদের নেতৃত্বে। অধ্যাপক আবু সাইয়িদের পর আসাদুজ্জামান নূর ও নূহ্ উল আলম লেলিন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্বপালন করেন। এই সময়ে ঘোষণাপত্রের ভাষা ব্যবহারে দেয়া হয় বৈপ্লবিক রূপ এবং নেতৃত্বের বর্ণনায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নাম ও অবস্থান মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নীচে নামিয়ে আনা হয়েছে।

সর্বশেষ আওয়ামী লীগের সাড়া জাগানো কাউন্সিল সভামঞ্চ ও ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রঙবেরঙে সজ্জিত তোরণচিত্রে সোহরাওয়ার্দীর প্রতিকৃতির আগে শোভা পেয়েছে ভাসানীর প্রতিকৃতি। প্রথম সাধারণ সম্পাদক শামসুল হকের কথা যেন না পেরে উল্লেখ করা হয়েছে। আর কেন্দ্রীয় পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক ওসমানীর নাম দেয়া তো পরের কথা। অথচ, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে মওলানা ভাসানীও তাঁর নেতা হিসাবে মেনে নিয়েছিলেন। তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন অল পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতি। আর ভাসানী ছিলেন পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী লীগ শাখার সভাপতি।

পশ্চিম পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামেও একটি প্রাদেশিক শাখা ছিল। এসবের কিছুই উল্লেখ নেই আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্র বা মেনিফেস্টোতে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের আগেই যুক্তফ্রন্টের নেতা নির্বাচন করা হয়। ঐতিহাসিক বিজয়ের পর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী যুক্তফ্রন্টের পূর্বপাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নেতা হন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক। আওয়ামী লীগ ১৪৩টি আসন পেলেও সোহরাওয়ার্দী-ভাসানী মাত্র ৪৮টি আসন লাভকারী কৃষক শ্রমিক পার্টির নেতা শেরে বাংলাকে পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে স্বাগত জানান। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের আগেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যে, বিজয়ী হলে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের নেতা তথা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বা বিরোধী দলের নেতা হবেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু যুক্তফ্রন্ট ভেঙে যায়। কৃষক শ্রমিক পার্টি নয়, পশ্চিম পাকিস্তানের রিপাবলিকান পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগকে কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হয়। সোহরাওয়ার্দী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ১৩ মাস পাকিস্তান শাসন করেন। শেরে বাংলার দলের সমর্থন ছাড়াই পূর্ববাংলায় আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে একই সময়। আতাউর রহমান খান মুখ্যমন্ত্রী হন। কিন্তু অচিরেই উভয় সরকারের পতন ঘটে সামরিক শাসনের যাঁতাকলে। এর আগে যুক্তফ্রন্টের ভাঙন এমন সংঘাতে রূপ নেয় যে, প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন চলাকালেই স্পিকার শাহেদ আলী হত্যার শিকার হন। সোহরাওয়ার্দীর প্রধানমন্ত্রীত্বে আওয়ামী লীগ প্রায় দেড় বছর সারা পাকিস্তান শাসন করে। এটা অবশ্যই আওয়ামী লীগের গৌরবময় অধ্যায়। ঘোষণাপত্রে এ কথা উল্লেখ থাকতে পারতো। সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রিসভায় দুই প্রদেশের বাঘা বাঘা সব মন্ত্রীদের নাম প্রজন্ম জানার সুযোগ পেত। পাশাপাশি বর্ণিত হতে পারতো পাকিস্তানের অধ্যায়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ সরকারের পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্যগাঁথাও।

২০০২ সালের কাউন্সিল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে পাকিস্তান শাসনের কথা উল্লেখ না থাকলেও যতটুকু ছিল তা অবিকৃতই ছিল। কিন্তু তা কেটেছেঁটে বামপন্থী দুই নেতা আসাদুজ্জামান নূর ও নূহ্ উল আলম লেলিন এমন অবস্থায় রূপ দিয়েছেন, যা কেবল বিকৃতিগ্রস্ত। সাবেক ছাত্রইউনিয়ন নেতা অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর আওয়ামী লীগ সরকারের সংস্কৃতিমন্ত্রী ছিলেন গত মেয়াদে। অপর ছাত্রইউনিয়ন নেতা লেলিন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামে ঠাঁই পেলেও বিগত কাউন্সিলে বাদ পড়েছেন। স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে এ দেখার কেউ আছে বলে মনে হয় না। একেক করে সবাই চলে গেছেন পরলোকে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস লেখার অদম্য ইচ্ছা থেকে দুই যুগ গবেষণার পর একটা ইতিকথা লেখার ধৃষ্টতা পোষণ করছি। যা ইতিহাস বিকৃতিরোধে কিছুটা হলেও প্রভাব রাখবে।

প্রথম ঘোষণাপত্র 
আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম ঘোষণাপত্রে হয়েছিল, “ইসলামের দৃষ্টিতে আল্লাহ্ কেবল মুসলমানের নয়, জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র মানবের। মানবতার চূড়ান্ত মুক্তিসংগ্রাম যাতে বিলম্বিত না হয়, সেজন্য জনতাকে তাহাদের সমস্ত ব্যক্তিগত এবং দলগত বিভেদ বিসর্জন দিয়া এককাতারে সমবেত হইতেই মুসলিম লীগ কর্মীসম্মেলন আবেদন জানাইতেছে।

১৯৪৯ সালের ২৩ ও ২৪ জুন ঢাকার স্বামীবাগস্থ বিখ্যাত রোজগার্ডেনে অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগ কর্মীসম্মেলন থেকে “আওয়ামী মুসলিম লীগ” নামে একটি দল গঠনের ঘোষণা দিয়ে এই আহবান জানানো হয়। উপস্থিত তিন শতাধিক কর্মীসমর্থক অকুণ্ঠ সমর্থন ব্যক্ত করে নতুন দল গঠনের সিদ্ধান্তকে করতালির মাধ্যমে স্বাগত জানায়। সারা পাকিস্তানভিত্তিক একটি কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক কাঠামো গঠনের আগাম চিন্তা-ভাবনার অংশ হিসাবে প্রথমে পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ এবং ১৯৫০ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ গঠন করা হয়। সোহরাওয়ার্দী সভাপতি ও অবাঙালি মাহমুদুল হক ওসমানী সাধারণ সম্পাদক হন। পশ্চিম পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামে সংগঠন ছিলো।১৯৪৯ সালের ৯ জুন ঢাকায় এসে তাঁর বেশ কিছু ভক্তানুসারীসহ দেশবিভাগপূর্ব আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে শলাপরামর্শ করেন। চারদিনের মাথায় ভাসানীকে আহবায়ক ও ইয়ার মোহাম্মদ খানকে সদস্যসচিব করে মুসলিম লীগ কর্মী সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। এরপর রোজগার্ডেন থেকে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক আওয়ামী মুসলিম লীগের নাম প্রচারিত হবার পর সভাপতি হিসাবে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নাম ঘোষণা করেন আতাউর রহমান খান। মওলানা ভাসানী সহ-সভাপতি পদে আতাউর রহমান খান, সাখাওয়াত হোসেন, আলী আহম্মদ খান, আলী আমজাদ খান, আব্দুস সালাম খান, সাধারণ সম্পাদক পদে শামসুল হক ও যুগ্মসম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান, খন্দকার মোশতাক আহমেদ, সহ যুগ্মসম্পাদক পদে একে রফিকুল হোসেন এবং কোষাধ্যক্ষ পদে ইয়ার মোহাম্মদ খানের নাম ঘোষণা করেন। এরপর শামসুল হক জানান, সভাপতি মহোদয় ৪০ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির বাদবাকী পদে মনোনীত করে তা ঘোষণা করবেন।

আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্য শুধুমাত্র সদস্যদের একটি তালিকা চূড়ান্তকরণ হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। এমনকি অফিস পরিচালনার জন্য একটি দফতর সম্পাদকের পদও তৈরি করা সম্ভব হয়নি। মওলানা ভাসানী ও শামসুল হকের আগেই শেখ মুজিব ১৯৫০ সালের ১ জানুয়ারি কারামুক্ত হয়ে ৯০ নম্বর নবাবপুরস্থ বাড়ির একটি কক্ষে দু’টো চেয়ার, দু’টো টুল ও একটি টেবিল নিয়ে অফিস খুলে বসেন। তখনও শেখ মুজিব ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। 

মোহাম্মদুল্লাহ নামের এক তরুণ উকিল স্বেচ্ছায় কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করলে তাকে দপ্তরের কাজে বসিয়ে দেন শেখ মুজিব। ১৯৫৩ সালের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিব সাধারণ সম্পাদক হন। মোহামুদুল্লাকে করা হয় দপ্তর সম্পাদক। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মোহামুদুল্লাহ এই পদে ছিলেন। পরে স্পিকার, রাষ্ট্রপতি করা হলেও শেখ মুজিব হত্যার পর খুনি মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি এবং বিএনপিতে যোগ দিয়ে বিচারপতি সাত্তারেরও দু’দিনের জন্য উপরাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন, আলী আমজাদ খান ও সহ যুগ্মসম্পাদক একে রফিকুল হোসেন ১৯৪৯ সালের ১১ অক্টোবর কর্মসূচি পালনকালে মওলানা ভাসানী ও শামসুল হক গ্রেফতার হবার পর আতঙ্কিত হয়ে পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। শেখ মুজিবের গ্রেফতারের পর অন্যতম যুগ্মসম্পাদক খন্দকার মোশতাক দলের থেকে দূরে সরে যান। ফলে ১৯৫৩ সালের প্রথম কাউন্সিলেই কমিটি থেকে বাদ পড়েন তিনি। ১৯৫৪ সালের মনোনয়ন না পেয়ে মোশতাক স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে দাউদকান্দি থেকে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে শেরে বাংলার যুক্তফ্রন্টে থাকার কারণে বা শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার হন মোশতাক। ১৯৫৫ সালে "মুসলিম" শব্দ রদ হলে আরেক বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম খানের সঙ্গে এক হয়ে মোশতাক আওয়ামী মুসলিম লীগ নামেই একটি দলের টিকিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করেন।
 
যুগ্ম সম্পাদকের পদ বিলুপ্ত : 
আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলেই যুগ্মসম্পাদকের পদ বিলুপ্ত করা হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর এই পদ পুনরায় সৃষ্টি করা হয়। ১৯৫৩ সালের কাউন্সিলে সাংগঠনিক সম্পাদক, প্রচার সম্পাদক ও শ্রম সম্পাদক এবং সাংস্কৃতিক সম্পাদকের পদ সৃষ্টি করা হয়। পদগুলোতে যথাক্রমে নির্বাচিত হন কোরবান আলী, আব্দুর রহমান, আব্দুস সামাদ আজাদ ও তাজউদ্দীন আহমেদ। ১৯৬৬ সালে শেখ মুজিব দলের সভাপতি হলে এই তাজউদ্দীন আহমেদই সাধারণ সম্পাদক হন। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৩৪ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা