শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০২২ আপডেট:

আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে ইতিহাস বিকৃতি দুঃখজনক!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে ইতিহাস বিকৃতি দুঃখজনক!

স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর থেকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের চরম ও নির্লজ্জ বিকৃতির ঘটেছে। আওয়ামী লীগের এ অভিযোগ শতভাগ সত্য। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে- সেই আওয়ামী লীগের ইতিহাসে বিকৃতি ঘটেছে। বিকৃত করা হয়েছে আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সংশোধিত ম্যানিফেস্টোতে। বর্ণিত দল প্রতিষ্ঠায় বিশেষ করে উদ্যোক্তাকারী নেতৃবর্গ এবং তাঁদের নেতৃত্বের ক্ষেত্রে বর্ণিত ব্যাখ্যা চরম বিকৃতিসুলভ। আওয়ামী লীগ মুক্তির সংগ্রামে একটি নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে গৌরববর্ধন করলেও পরিতাপের বিষয় যে তার ঘোষণাপত্রে ব্যবহৃত শব্দগুচ্ছ একেবারেই বৈপ্লবিক। যেন লেলিনবাদ, মার্কসবাদী কিংবা মাওবাদ দলটির আদর্শ এবং তা প্রতিষ্ঠার সংকল্পে বিভোর। এর কারণ উদঘাটন করতে গিয়ে প্রমাণিত এক সত্য উঁকি দিচ্ছে যে আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রটির আমূল পরিবর্তন ঘটেছে চীনপন্থী মওলানা ভাসানীর ন্যাপনেতাদের নেতৃত্বে। অধ্যাপক আবু সাইয়িদের পর আসাদুজ্জামান নূর ও নূহ্ উল আলম লেলিন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্বপালন করেন। এই সময়ে ঘোষণাপত্রের ভাষা ব্যবহারে দেয়া হয় বৈপ্লবিক রূপ এবং নেতৃত্বের বর্ণনায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নাম ও অবস্থান মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নীচে নামিয়ে আনা হয়েছে।

সর্বশেষ আওয়ামী লীগের সাড়া জাগানো কাউন্সিল সভামঞ্চ ও ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রঙবেরঙে সজ্জিত তোরণচিত্রে সোহরাওয়ার্দীর প্রতিকৃতির আগে শোভা পেয়েছে ভাসানীর প্রতিকৃতি। প্রথম সাধারণ সম্পাদক শামসুল হকের কথা যেন না পেরে উল্লেখ করা হয়েছে। আর কেন্দ্রীয় পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক ওসমানীর নাম দেয়া তো পরের কথা। অথচ, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে মওলানা ভাসানীও তাঁর নেতা হিসাবে মেনে নিয়েছিলেন। তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন অল পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতি। আর ভাসানী ছিলেন পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী লীগ শাখার সভাপতি।

পশ্চিম পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামেও একটি প্রাদেশিক শাখা ছিল। এসবের কিছুই উল্লেখ নেই আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্র বা মেনিফেস্টোতে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের আগেই যুক্তফ্রন্টের নেতা নির্বাচন করা হয়। ঐতিহাসিক বিজয়ের পর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী যুক্তফ্রন্টের পূর্বপাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নেতা হন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক। আওয়ামী লীগ ১৪৩টি আসন পেলেও সোহরাওয়ার্দী-ভাসানী মাত্র ৪৮টি আসন লাভকারী কৃষক শ্রমিক পার্টির নেতা শেরে বাংলাকে পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে স্বাগত জানান। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের আগেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যে, বিজয়ী হলে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের নেতা তথা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বা বিরোধী দলের নেতা হবেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু যুক্তফ্রন্ট ভেঙে যায়। কৃষক শ্রমিক পার্টি নয়, পশ্চিম পাকিস্তানের রিপাবলিকান পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগকে কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হয়। সোহরাওয়ার্দী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ১৩ মাস পাকিস্তান শাসন করেন। শেরে বাংলার দলের সমর্থন ছাড়াই পূর্ববাংলায় আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে একই সময়। আতাউর রহমান খান মুখ্যমন্ত্রী হন। কিন্তু অচিরেই উভয় সরকারের পতন ঘটে সামরিক শাসনের যাঁতাকলে। এর আগে যুক্তফ্রন্টের ভাঙন এমন সংঘাতে রূপ নেয় যে, প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন চলাকালেই স্পিকার শাহেদ আলী হত্যার শিকার হন। সোহরাওয়ার্দীর প্রধানমন্ত্রীত্বে আওয়ামী লীগ প্রায় দেড় বছর সারা পাকিস্তান শাসন করে। এটা অবশ্যই আওয়ামী লীগের গৌরবময় অধ্যায়। ঘোষণাপত্রে এ কথা উল্লেখ থাকতে পারতো। সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রিসভায় দুই প্রদেশের বাঘা বাঘা সব মন্ত্রীদের নাম প্রজন্ম জানার সুযোগ পেত। পাশাপাশি বর্ণিত হতে পারতো পাকিস্তানের অধ্যায়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ সরকারের পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্যগাঁথাও।

২০০২ সালের কাউন্সিল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে পাকিস্তান শাসনের কথা উল্লেখ না থাকলেও যতটুকু ছিল তা অবিকৃতই ছিল। কিন্তু তা কেটেছেঁটে বামপন্থী দুই নেতা আসাদুজ্জামান নূর ও নূহ্ উল আলম লেলিন এমন অবস্থায় রূপ দিয়েছেন, যা কেবল বিকৃতিগ্রস্ত। সাবেক ছাত্রইউনিয়ন নেতা অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর আওয়ামী লীগ সরকারের সংস্কৃতিমন্ত্রী ছিলেন গত মেয়াদে। অপর ছাত্রইউনিয়ন নেতা লেলিন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামে ঠাঁই পেলেও বিগত কাউন্সিলে বাদ পড়েছেন। স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে এ দেখার কেউ আছে বলে মনে হয় না। একেক করে সবাই চলে গেছেন পরলোকে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস লেখার অদম্য ইচ্ছা থেকে দুই যুগ গবেষণার পর একটা ইতিকথা লেখার ধৃষ্টতা পোষণ করছি। যা ইতিহাস বিকৃতিরোধে কিছুটা হলেও প্রভাব রাখবে।

প্রথম ঘোষণাপত্র 
আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম ঘোষণাপত্রে হয়েছিল, “ইসলামের দৃষ্টিতে আল্লাহ্ কেবল মুসলমানের নয়, জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র মানবের। মানবতার চূড়ান্ত মুক্তিসংগ্রাম যাতে বিলম্বিত না হয়, সেজন্য জনতাকে তাহাদের সমস্ত ব্যক্তিগত এবং দলগত বিভেদ বিসর্জন দিয়া এককাতারে সমবেত হইতেই মুসলিম লীগ কর্মীসম্মেলন আবেদন জানাইতেছে।

১৯৪৯ সালের ২৩ ও ২৪ জুন ঢাকার স্বামীবাগস্থ বিখ্যাত রোজগার্ডেনে অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগ কর্মীসম্মেলন থেকে “আওয়ামী মুসলিম লীগ” নামে একটি দল গঠনের ঘোষণা দিয়ে এই আহবান জানানো হয়। উপস্থিত তিন শতাধিক কর্মীসমর্থক অকুণ্ঠ সমর্থন ব্যক্ত করে নতুন দল গঠনের সিদ্ধান্তকে করতালির মাধ্যমে স্বাগত জানায়। সারা পাকিস্তানভিত্তিক একটি কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক কাঠামো গঠনের আগাম চিন্তা-ভাবনার অংশ হিসাবে প্রথমে পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ এবং ১৯৫০ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ গঠন করা হয়। সোহরাওয়ার্দী সভাপতি ও অবাঙালি মাহমুদুল হক ওসমানী সাধারণ সম্পাদক হন। পশ্চিম পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামে সংগঠন ছিলো।১৯৪৯ সালের ৯ জুন ঢাকায় এসে তাঁর বেশ কিছু ভক্তানুসারীসহ দেশবিভাগপূর্ব আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে শলাপরামর্শ করেন। চারদিনের মাথায় ভাসানীকে আহবায়ক ও ইয়ার মোহাম্মদ খানকে সদস্যসচিব করে মুসলিম লীগ কর্মী সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। এরপর রোজগার্ডেন থেকে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক আওয়ামী মুসলিম লীগের নাম প্রচারিত হবার পর সভাপতি হিসাবে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নাম ঘোষণা করেন আতাউর রহমান খান। মওলানা ভাসানী সহ-সভাপতি পদে আতাউর রহমান খান, সাখাওয়াত হোসেন, আলী আহম্মদ খান, আলী আমজাদ খান, আব্দুস সালাম খান, সাধারণ সম্পাদক পদে শামসুল হক ও যুগ্মসম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান, খন্দকার মোশতাক আহমেদ, সহ যুগ্মসম্পাদক পদে একে রফিকুল হোসেন এবং কোষাধ্যক্ষ পদে ইয়ার মোহাম্মদ খানের নাম ঘোষণা করেন। এরপর শামসুল হক জানান, সভাপতি মহোদয় ৪০ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির বাদবাকী পদে মনোনীত করে তা ঘোষণা করবেন।

আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্য শুধুমাত্র সদস্যদের একটি তালিকা চূড়ান্তকরণ হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। এমনকি অফিস পরিচালনার জন্য একটি দফতর সম্পাদকের পদও তৈরি করা সম্ভব হয়নি। মওলানা ভাসানী ও শামসুল হকের আগেই শেখ মুজিব ১৯৫০ সালের ১ জানুয়ারি কারামুক্ত হয়ে ৯০ নম্বর নবাবপুরস্থ বাড়ির একটি কক্ষে দু’টো চেয়ার, দু’টো টুল ও একটি টেবিল নিয়ে অফিস খুলে বসেন। তখনও শেখ মুজিব ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। 

মোহাম্মদুল্লাহ নামের এক তরুণ উকিল স্বেচ্ছায় কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করলে তাকে দপ্তরের কাজে বসিয়ে দেন শেখ মুজিব। ১৯৫৩ সালের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিব সাধারণ সম্পাদক হন। মোহামুদুল্লাকে করা হয় দপ্তর সম্পাদক। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মোহামুদুল্লাহ এই পদে ছিলেন। পরে স্পিকার, রাষ্ট্রপতি করা হলেও শেখ মুজিব হত্যার পর খুনি মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি এবং বিএনপিতে যোগ দিয়ে বিচারপতি সাত্তারেরও দু’দিনের জন্য উপরাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন, আলী আমজাদ খান ও সহ যুগ্মসম্পাদক একে রফিকুল হোসেন ১৯৪৯ সালের ১১ অক্টোবর কর্মসূচি পালনকালে মওলানা ভাসানী ও শামসুল হক গ্রেফতার হবার পর আতঙ্কিত হয়ে পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। শেখ মুজিবের গ্রেফতারের পর অন্যতম যুগ্মসম্পাদক খন্দকার মোশতাক দলের থেকে দূরে সরে যান। ফলে ১৯৫৩ সালের প্রথম কাউন্সিলেই কমিটি থেকে বাদ পড়েন তিনি। ১৯৫৪ সালের মনোনয়ন না পেয়ে মোশতাক স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে দাউদকান্দি থেকে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে শেরে বাংলার যুক্তফ্রন্টে থাকার কারণে বা শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার হন মোশতাক। ১৯৫৫ সালে "মুসলিম" শব্দ রদ হলে আরেক বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম খানের সঙ্গে এক হয়ে মোশতাক আওয়ামী মুসলিম লীগ নামেই একটি দলের টিকিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করেন।
 
যুগ্ম সম্পাদকের পদ বিলুপ্ত : 
আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলেই যুগ্মসম্পাদকের পদ বিলুপ্ত করা হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর এই পদ পুনরায় সৃষ্টি করা হয়। ১৯৫৩ সালের কাউন্সিলে সাংগঠনিক সম্পাদক, প্রচার সম্পাদক ও শ্রম সম্পাদক এবং সাংস্কৃতিক সম্পাদকের পদ সৃষ্টি করা হয়। পদগুলোতে যথাক্রমে নির্বাচিত হন কোরবান আলী, আব্দুর রহমান, আব্দুস সামাদ আজাদ ও তাজউদ্দীন আহমেদ। ১৯৬৬ সালে শেখ মুজিব দলের সভাপতি হলে এই তাজউদ্দীন আহমেদই সাধারণ সম্পাদক হন। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ হস্তান্তর আজ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ হস্তান্তর আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টোকিওতে ট্রাম্প-তাকাইচির নিরাপত্তা ও বাণিজ্য বৈঠক
টোকিওতে ট্রাম্প-তাকাইচির নিরাপত্তা ও বাণিজ্য বৈঠক

৩৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন প্রেসিডেন্টের উত্তরসূরী কে এই হুসেইন আল-শেখ?
ফিলিস্তিন প্রেসিডেন্টের উত্তরসূরী কে এই হুসেইন আল-শেখ?

৩৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর লালবাগে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীর লালবাগে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প ও কিমের মধ্যে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম : দক্ষিণ কোরিয়া
ট্রাম্প ও কিমের মধ্যে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম : দক্ষিণ কোরিয়া

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে চীনা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার দাবি ব্যবসায়ীদের
বাংলাদেশে চীনা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার দাবি ব্যবসায়ীদের

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস
ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

থ্রি-আই অ্যাটলাস ঘিরে জল্পনা বাড়ছে
থ্রি-আই অ্যাটলাস ঘিরে জল্পনা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় দুই ভাই নিহত
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম