শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৪, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

তুমি কি কেবলই ক্যামেরাম্যান?

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
তুমি কি কেবলই ক্যামেরাম্যান?

সংবাদ মাধ্যমে ক্যামেরাম্যানদের ভূমিকা দেশে-বিদেশে, সেকালে এবং একালে সবসময়ই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথম কথা হচ্ছে, খবরের কাগজ, ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং ডিজিটাল চ্যানেলে যারা ক্যামেরাম্যান তারা সাংবাদিক, নাকি সাংবাদিক নয়।

আমি মনে করি, ক্যামেরাম্যানরা সাংবাদিক। অনেক সময় দেশে এবং বিদেশে একজন রিপোর্টারের থেকেও একজন ক্যামেরাম্যান অনেক সময় বড় সাংবাদিকের ভূমিকা পালন করেছে। আমরা তাদের বলতাম ‘চিত্র সাংবাদিক’ বা ‘ফোটো জার্নালিস্ট’। ইলেকট্রনিক মিডিয়া আসার পরে তো শুধু স্টিল ছবি নয়, ভিডিওগ্রাফিও এলো। তখন আবার ভিডিও-ম্যানকে সাংবাদিক বলা অনুচিত বলে মনে হয়। একজন ভিডিওগ্রাফি করা ব্যক্তিও কিন্তু সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে উত্তীর্ণ করতে পারেন, যখন তিনি প্রযুক্তি থেকে সাংবাদিকতার ব্যাকরণটা আরব্ধ করেন।

আমার ছেলে মার্কিন সংবাদ সংস্থা এসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)-তে কাজ করছে প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলো। যখন সবে এখানে জয়েন করেছে তখন আমার ছেলে একবার কলম্বো গেছিলো। সেখান থেকে ফিরে এসে ও আমাকে বলেছিল, ‘জানো বাবা, মার্কিন সংবাদ-সংস্থায় রিপোর্টারদের থেকেও ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব অনেক বেশি। আমি এমন একজন ক্যামেরাম্যানের সঙ্গে কলম্বো গেছিলাম যিনি আমার থেকে সিনিয়র ছিলেন। আমি তো সেই সংস্থায় নবাগত। আর তিনি পদে, মর্যাদায় এবং বেতনে আমার চেয়ে ওপরে। সেই সিনিয়র মানুষটি কিন্তু হাতে ধরে কলম্বোর আনাচে-কানাচে আমাকে সাংবাদিকতার পাঠ দিয়েছিলেন।’

আসলে, ওই চিত্র সাংবাদিক এর আগে কলম্বোয় অন্তত ছয়-সাত বার গেছেন। তিনি এলটিটিই, মহাকরণ-এসব বিষয় অনেক দিন ধরে কভার করছেন। সেই সময় নবীন সাংবাদিক হিসেবে আমার পুত্র বারবার প্রশ্ন তুলেছিল, আমাদের দেশে ফটোগ্রাফার বা ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব এত কম কেন? কেননা, ক্যামেরাম্যান বা ফটোগ্রাফার বললেই আমরা ধরে নিই, তারা কম শিক্ষিত, তারা রিপোর্টার নয় এবং বেশ-ভুষা, চাল-চলনে তার যেন পিছিয়ে পড়ছে।

আমি যখন ইন্ডিয়া টিভি-র পলিটিকাল এডিটর ছিলাম সেই সময় উত্তরপ্রদেশের ভোটের আগে রজত শর্মা দুটো পৃথক বৈঠক ডেকেছিলেন। এক হল, ভোটের ফল কী হতে পারে, তার ওপরে বিশ্লেষণ করতে যে সব সাংবাদিকরা ট্যুর করে ফিরে এসেছেন তাদের সঙ্গে বৈঠক আর যারা ক্যামেরাম্যান তাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক। পলিটিকাল এডিটর হিসেবে আমি সেই দুটো বৈঠকেই উপস্থিত ছিলাম। সেখানে বেশিরভাগ রিপোর্টাররা বললেন, রাহুল এবং অখিলেশের জুটি খুব সাংঘাতিক ভাবে কাজ করছে আর রোড শো-ও হিট করছে। বিজেপি-র পক্ষে আবার ফিরে আসা বেশ কঠিন। এবারে হিন্দুত্বও সেভাবে কাজ করছে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের বেশির ভাগ ক্যামেরাম্যানই বললেন, রাহুল এবং অখিলেশের রোড শো প্রভাব ফেলেছে। যাদব এবং মুসলিম ভোটকে ছাড়িয়ে যোগী আদিত্য নাথের হিন্দুত্ব এগিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং, বিজেপি-ই আবার ক্ষমতায় আসবে বলে মনে হচ্ছে।

ভোট হয়ে যাওয়ার পর দেখা গেল, সংখ্যা গরিষ্ঠ ক্যামেরাম্যানের বক্তব্য সঠিক। বরং, সংখ্যা গরিষ্ঠ রিপোর্টারেরা ছিলেন কনফিউজড। পরে রজত শর্মা আমাকে বলেছিলেন, রিপোর্টারেরা তাদের নিজেদের উপস্থাপনা, তাদের কন্টাক্ট-কে মেনটেন করা, নিজেদের জামা-কাপড়, কনটেন্ট-এসব নিয়ে এত ব্যস্ত থাকে যে, সাধারণ মানুষের মধ্যে মিলেমিশে কথা বলার যে পেনিট্রেশন বা জনসংযোগ, সেটাও অনেক সময় দুর্বল হয়ে যায়। অপরদিকে ক্যামেরাম্যানদের যেহেতু নিজেদেরকে উপস্থাপনার প্রয়োজন থাকে না এবং সবসময়ই তারা থাকে ক্যামেরার পিছনে, সেহেতু অনেক সময় কেউ ক্যামেরার সামনে চলে এলে তাদেরকে তাড়ানোর কাজটাও কিন্তু তারা করে। সেইসব মানুষদের সঙ্গেও কখনো চায়ের দোকানে, কখনো ধাবায় এবং কখনো গ্রামের বাড়িতে বসে তারা অনেক বেশি গল্প-গুজব করে। যখন রিপোর্টার হয়তো কোনও বাইট নিচ্ছে তখন ক্যামেরাম্যান তাদের নিজেদের ভেতরকার কথোপকথন মন দিয়ে শুনছে। এটা তো গেল একটা ব্যাখ্যা।

আসলে আমার যেটা মনে হচ্ছে, আমাদের দেশে ক্যামেরাম্যানদের যে বেতন দেওয়া হয় তা দিয়ে নিজেদের উন্নীত করার, উৎকর্ষ তৈরি করার সেই সুযোগটাও তারা সবসময় পায় না। তার ফলে তাদের গুণগত মানও হয়তো সবসময় উন্নত হয় না।

আমি আনন্দবাজার পত্রিকায় দীর্ঘদিন কাজ করে দেখেছি, রাজীব গান্ধী একবার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গেছিলেন। সেই সময় এমন কিছু ছবি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং চিত্রগ্রাহকের নামও সেখানে ছাপা হয়েছিল। রাজীব গান্ধী সেইসমস্ত ছবি অভীক সরকারের কাছ থেকে রীতিমতো চেয়ে পাঠিয়েছিলেন তার নিজস্ব ব্যক্তিগত অ্যালবামে রাখবেন বলে।

আমি কোনও ব্যক্তি আলোচনা করছি না। আমার মূল বিষয়বস্তুটা হচ্ছে, ক্যামেরাম্যান এবং ফটোগ্রাফারদের গুরুত্ব নিয়ে। আমি নিজে প্রিন্টে কাজ করতাম। এর পরে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার অভিজ্ঞতা যখন হল তখন এবিপি নিউজে যারা ক্যামেরাম্যান ছিলেন, স্টুডিওতেও যারা ক্যামেরা সেট করতেন তাদের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তারা প্রায়ই আমাকে বলতেন, দাদা, এইভাবে তাকাও। দাদা, ওইভাবে নয়, এইভাবে করতে হয়। এইভাবে কথা বলা দরকার। ওরা খুব মন দিয়ে আমার বক্তব্য শুনত। অনেক সময় তারা তাদের মতামতও জানাত। সেই সময় ইন্ডিয়া টিভিতে একজন খুব সিনিয়র ক্যামেরাম্যান ছিলেন। তার নাম অনিল সিং। সে তো আমাকে হাতে ধরে রজত শর্মার চ্যানেলে পিটিসি শিখিয়েছিল। তারপরে কীভাবে দাঁড়াতে হয়, কী রংয়ের জামা পড়া উচিত, স্টুডিওর ভেতরে কী রংয়ের জামা পড়লে ভালো লাগবে, স্টুডিওর বাইরে কীভাবে কাজ করলে ভাল, সে সব পরামর্শও সে আমাকে দিত। আমার মনে আছে, আমি যখন কলকাতা নির্বাচনের সময় নাখোদা মসজিদ থেকে শুরু করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিড়িং-বিড়িং করে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম তখন সেই অনিল সিং-ই কিন্তু অনেক স্টোরি আইডিয়া পর্যন্ত দিয়েছিল আমাকে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা ছোট লেক ছিল। সেইসময় সেখানে বিরাট বিরাট পদ্মফুল ফুটেছিল। সেখানে তখন বামপন্থীরাও বিজেপি’র সুরে কথা বলছিল। অনিল সিং ওই পদ্মের ছবি তুলে আমাকে দেখিয়ে বলেছিল, দাদা, তোমার ফুটেজের সঙ্গে এটা লাগিয়ে দিচ্ছি যে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মে কমল খিল রাহা হ্যায়? এইসব ছোট ছোট ইনপুট আমরা ক্যামেরাম্যানদের কাছ থেকে পাই। পার্সপেক্টিভ পাই। বিদেশের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। আমাদের দেশেও ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব অনেক। সে তুলনায় তারা মর্যাদা খুব কম পায়।

এখন কলকাতা প্রেসক্লাবে ক্যামেরাম্যান এবং ফটোগ্রাফাররা অ্যাক্রিডিটেড জার্নালিস্ট। তারা প্রেস ক্লাবের মেম্বার হতে পারবে কি পারবে না, সে সব নিয়ে বিতর্ক চলছে। সেই বিতর্ক নিয়ে আমি কিছু বলছি না। টেকনিশিয়ান স্টুডিওর কলাকুশলীদের মতো ক্যামেরাম্যানদের কোনভাবে অমর্যাদার পথে ঠেলে দেওয়া বোধহয় উচিত নয়। যেমন, বাসের চালক থাকে এবং তার সঙ্গে থাকে হেল্পার। এখানে ক্যামেরাম্যানরা কিন্তু হেল্পার নন, তারাও সাংবাদিক।

আজ কলকাতা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেখানে আজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভোটাভুটি হচ্ছে। ক্যামেরাম্যান এবং আলোকচিত্রীরা প্রেসক্লাবের সদস্য হবেন কি হবেন না, সে ব্যাপারে!

আমি যে আলোচনাটা করলাম, সেটা এই আলোচনাটাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এই বিষয়টি নিয়ে আরও বেশি আলাপ-আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। এই ভোটের পক্ষে-বিপক্ষে সাংবাদিকদের যার যা মত, সে সেই পক্ষে ভোট দেবেন। 

এটি মুখ্যমন্ত্রী বন্দ্যোপাধ্যায় বা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিষয় নয়। কাজেই, এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অথবা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোনও মতামত নেই! এটা একান্তই সাংবাদিকদের নিজস্ব বিষয়।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা