শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৪, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

তুমি কি কেবলই ক্যামেরাম্যান?

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
তুমি কি কেবলই ক্যামেরাম্যান?

সংবাদ মাধ্যমে ক্যামেরাম্যানদের ভূমিকা দেশে-বিদেশে, সেকালে এবং একালে সবসময়ই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথম কথা হচ্ছে, খবরের কাগজ, ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং ডিজিটাল চ্যানেলে যারা ক্যামেরাম্যান তারা সাংবাদিক, নাকি সাংবাদিক নয়।

আমি মনে করি, ক্যামেরাম্যানরা সাংবাদিক। অনেক সময় দেশে এবং বিদেশে একজন রিপোর্টারের থেকেও একজন ক্যামেরাম্যান অনেক সময় বড় সাংবাদিকের ভূমিকা পালন করেছে। আমরা তাদের বলতাম ‘চিত্র সাংবাদিক’ বা ‘ফোটো জার্নালিস্ট’। ইলেকট্রনিক মিডিয়া আসার পরে তো শুধু স্টিল ছবি নয়, ভিডিওগ্রাফিও এলো। তখন আবার ভিডিও-ম্যানকে সাংবাদিক বলা অনুচিত বলে মনে হয়। একজন ভিডিওগ্রাফি করা ব্যক্তিও কিন্তু সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে উত্তীর্ণ করতে পারেন, যখন তিনি প্রযুক্তি থেকে সাংবাদিকতার ব্যাকরণটা আরব্ধ করেন।

আমার ছেলে মার্কিন সংবাদ সংস্থা এসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)-তে কাজ করছে প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলো। যখন সবে এখানে জয়েন করেছে তখন আমার ছেলে একবার কলম্বো গেছিলো। সেখান থেকে ফিরে এসে ও আমাকে বলেছিল, ‘জানো বাবা, মার্কিন সংবাদ-সংস্থায় রিপোর্টারদের থেকেও ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব অনেক বেশি। আমি এমন একজন ক্যামেরাম্যানের সঙ্গে কলম্বো গেছিলাম যিনি আমার থেকে সিনিয়র ছিলেন। আমি তো সেই সংস্থায় নবাগত। আর তিনি পদে, মর্যাদায় এবং বেতনে আমার চেয়ে ওপরে। সেই সিনিয়র মানুষটি কিন্তু হাতে ধরে কলম্বোর আনাচে-কানাচে আমাকে সাংবাদিকতার পাঠ দিয়েছিলেন।’

আসলে, ওই চিত্র সাংবাদিক এর আগে কলম্বোয় অন্তত ছয়-সাত বার গেছেন। তিনি এলটিটিই, মহাকরণ-এসব বিষয় অনেক দিন ধরে কভার করছেন। সেই সময় নবীন সাংবাদিক হিসেবে আমার পুত্র বারবার প্রশ্ন তুলেছিল, আমাদের দেশে ফটোগ্রাফার বা ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব এত কম কেন? কেননা, ক্যামেরাম্যান বা ফটোগ্রাফার বললেই আমরা ধরে নিই, তারা কম শিক্ষিত, তারা রিপোর্টার নয় এবং বেশ-ভুষা, চাল-চলনে তার যেন পিছিয়ে পড়ছে।

আমি যখন ইন্ডিয়া টিভি-র পলিটিকাল এডিটর ছিলাম সেই সময় উত্তরপ্রদেশের ভোটের আগে রজত শর্মা দুটো পৃথক বৈঠক ডেকেছিলেন। এক হল, ভোটের ফল কী হতে পারে, তার ওপরে বিশ্লেষণ করতে যে সব সাংবাদিকরা ট্যুর করে ফিরে এসেছেন তাদের সঙ্গে বৈঠক আর যারা ক্যামেরাম্যান তাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক। পলিটিকাল এডিটর হিসেবে আমি সেই দুটো বৈঠকেই উপস্থিত ছিলাম। সেখানে বেশিরভাগ রিপোর্টাররা বললেন, রাহুল এবং অখিলেশের জুটি খুব সাংঘাতিক ভাবে কাজ করছে আর রোড শো-ও হিট করছে। বিজেপি-র পক্ষে আবার ফিরে আসা বেশ কঠিন। এবারে হিন্দুত্বও সেভাবে কাজ করছে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের বেশির ভাগ ক্যামেরাম্যানই বললেন, রাহুল এবং অখিলেশের রোড শো প্রভাব ফেলেছে। যাদব এবং মুসলিম ভোটকে ছাড়িয়ে যোগী আদিত্য নাথের হিন্দুত্ব এগিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং, বিজেপি-ই আবার ক্ষমতায় আসবে বলে মনে হচ্ছে।

ভোট হয়ে যাওয়ার পর দেখা গেল, সংখ্যা গরিষ্ঠ ক্যামেরাম্যানের বক্তব্য সঠিক। বরং, সংখ্যা গরিষ্ঠ রিপোর্টারেরা ছিলেন কনফিউজড। পরে রজত শর্মা আমাকে বলেছিলেন, রিপোর্টারেরা তাদের নিজেদের উপস্থাপনা, তাদের কন্টাক্ট-কে মেনটেন করা, নিজেদের জামা-কাপড়, কনটেন্ট-এসব নিয়ে এত ব্যস্ত থাকে যে, সাধারণ মানুষের মধ্যে মিলেমিশে কথা বলার যে পেনিট্রেশন বা জনসংযোগ, সেটাও অনেক সময় দুর্বল হয়ে যায়। অপরদিকে ক্যামেরাম্যানদের যেহেতু নিজেদেরকে উপস্থাপনার প্রয়োজন থাকে না এবং সবসময়ই তারা থাকে ক্যামেরার পিছনে, সেহেতু অনেক সময় কেউ ক্যামেরার সামনে চলে এলে তাদেরকে তাড়ানোর কাজটাও কিন্তু তারা করে। সেইসব মানুষদের সঙ্গেও কখনো চায়ের দোকানে, কখনো ধাবায় এবং কখনো গ্রামের বাড়িতে বসে তারা অনেক বেশি গল্প-গুজব করে। যখন রিপোর্টার হয়তো কোনও বাইট নিচ্ছে তখন ক্যামেরাম্যান তাদের নিজেদের ভেতরকার কথোপকথন মন দিয়ে শুনছে। এটা তো গেল একটা ব্যাখ্যা।

আসলে আমার যেটা মনে হচ্ছে, আমাদের দেশে ক্যামেরাম্যানদের যে বেতন দেওয়া হয় তা দিয়ে নিজেদের উন্নীত করার, উৎকর্ষ তৈরি করার সেই সুযোগটাও তারা সবসময় পায় না। তার ফলে তাদের গুণগত মানও হয়তো সবসময় উন্নত হয় না।

আমি আনন্দবাজার পত্রিকায় দীর্ঘদিন কাজ করে দেখেছি, রাজীব গান্ধী একবার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গেছিলেন। সেই সময় এমন কিছু ছবি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং চিত্রগ্রাহকের নামও সেখানে ছাপা হয়েছিল। রাজীব গান্ধী সেইসমস্ত ছবি অভীক সরকারের কাছ থেকে রীতিমতো চেয়ে পাঠিয়েছিলেন তার নিজস্ব ব্যক্তিগত অ্যালবামে রাখবেন বলে।

আমি কোনও ব্যক্তি আলোচনা করছি না। আমার মূল বিষয়বস্তুটা হচ্ছে, ক্যামেরাম্যান এবং ফটোগ্রাফারদের গুরুত্ব নিয়ে। আমি নিজে প্রিন্টে কাজ করতাম। এর পরে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার অভিজ্ঞতা যখন হল তখন এবিপি নিউজে যারা ক্যামেরাম্যান ছিলেন, স্টুডিওতেও যারা ক্যামেরা সেট করতেন তাদের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তারা প্রায়ই আমাকে বলতেন, দাদা, এইভাবে তাকাও। দাদা, ওইভাবে নয়, এইভাবে করতে হয়। এইভাবে কথা বলা দরকার। ওরা খুব মন দিয়ে আমার বক্তব্য শুনত। অনেক সময় তারা তাদের মতামতও জানাত। সেই সময় ইন্ডিয়া টিভিতে একজন খুব সিনিয়র ক্যামেরাম্যান ছিলেন। তার নাম অনিল সিং। সে তো আমাকে হাতে ধরে রজত শর্মার চ্যানেলে পিটিসি শিখিয়েছিল। তারপরে কীভাবে দাঁড়াতে হয়, কী রংয়ের জামা পড়া উচিত, স্টুডিওর ভেতরে কী রংয়ের জামা পড়লে ভালো লাগবে, স্টুডিওর বাইরে কীভাবে কাজ করলে ভাল, সে সব পরামর্শও সে আমাকে দিত। আমার মনে আছে, আমি যখন কলকাতা নির্বাচনের সময় নাখোদা মসজিদ থেকে শুরু করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিড়িং-বিড়িং করে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম তখন সেই অনিল সিং-ই কিন্তু অনেক স্টোরি আইডিয়া পর্যন্ত দিয়েছিল আমাকে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা ছোট লেক ছিল। সেইসময় সেখানে বিরাট বিরাট পদ্মফুল ফুটেছিল। সেখানে তখন বামপন্থীরাও বিজেপি’র সুরে কথা বলছিল। অনিল সিং ওই পদ্মের ছবি তুলে আমাকে দেখিয়ে বলেছিল, দাদা, তোমার ফুটেজের সঙ্গে এটা লাগিয়ে দিচ্ছি যে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মে কমল খিল রাহা হ্যায়? এইসব ছোট ছোট ইনপুট আমরা ক্যামেরাম্যানদের কাছ থেকে পাই। পার্সপেক্টিভ পাই। বিদেশের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। আমাদের দেশেও ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব অনেক। সে তুলনায় তারা মর্যাদা খুব কম পায়।

এখন কলকাতা প্রেসক্লাবে ক্যামেরাম্যান এবং ফটোগ্রাফাররা অ্যাক্রিডিটেড জার্নালিস্ট। তারা প্রেস ক্লাবের মেম্বার হতে পারবে কি পারবে না, সে সব নিয়ে বিতর্ক চলছে। সেই বিতর্ক নিয়ে আমি কিছু বলছি না। টেকনিশিয়ান স্টুডিওর কলাকুশলীদের মতো ক্যামেরাম্যানদের কোনভাবে অমর্যাদার পথে ঠেলে দেওয়া বোধহয় উচিত নয়। যেমন, বাসের চালক থাকে এবং তার সঙ্গে থাকে হেল্পার। এখানে ক্যামেরাম্যানরা কিন্তু হেল্পার নন, তারাও সাংবাদিক।

আজ কলকাতা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেখানে আজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভোটাভুটি হচ্ছে। ক্যামেরাম্যান এবং আলোকচিত্রীরা প্রেসক্লাবের সদস্য হবেন কি হবেন না, সে ব্যাপারে!

আমি যে আলোচনাটা করলাম, সেটা এই আলোচনাটাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এই বিষয়টি নিয়ে আরও বেশি আলাপ-আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। এই ভোটের পক্ষে-বিপক্ষে সাংবাদিকদের যার যা মত, সে সেই পক্ষে ভোট দেবেন। 

এটি মুখ্যমন্ত্রী বন্দ্যোপাধ্যায় বা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিষয় নয়। কাজেই, এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অথবা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোনও মতামত নেই! এটা একান্তই সাংবাদিকদের নিজস্ব বিষয়।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক