শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন

ড. সুলতান মাহমুদ রানা
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংকটের মেঘ কাটছে না। এরই মধ্যে সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শেষ হয়েছে। গত ৩১ জুলাই এই ধাপের ২৩তম দিনের মতো আলোচনা হয়। এর মধ্য দিয়ে মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান স্পষ্ট হয়েছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আগেই যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছিল, সেগুলো বাদ দিয়ে এই ধাপের আলোচনার জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে ১৯টি মৌলিক সংস্কারের বিষয় চিহ্নিত করা হয়। এমনকি এরই মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বা রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের লক্ষ্যে আনা প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। নিজ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত দেবে না জাতীয় ঐকমত্য কমিশন- এমন সিদ্ধান্ত এসেছে। তবে সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা রয়েছে।

ঐকমত্য কমিশন সূত্র জানায়, ১০ আগস্ট  জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। গণমাধ্যমসূত্রে আমরা যে বিষয়গুলো খেয়াল করেছি, তাতে পরিষ্কার হয়েছে যে ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে যেসব দল অংশ নিয়েছে এবং দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরাই অনেক বিষয়ে একমত নয়। এমনকি বিভিন্ন বক্তব্য-বিবৃতির মধ্যেও আমরা সে ধরনের লক্ষণ স্পষ্টভাবে দেখতে পাচ্ছি। বিশেষ করে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের থেকে ভিন্ন অবস্থানে রয়েছে, সেটি আমাদের কাছে স্পষ্ট হয়েছে।

রাজনীতিতে যেকোনো সময় যেকোনো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে এমন আলোচনা সর্বমহলে সোচ্চার। গত ৩১ জুলাই রাজধানীর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে বিএনপি মহাসচিব তাঁদের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকি, আমরা যদি সতর্ক না থাকি, তাহলে এক-এগারোর মতো ঘটনা ঘটা এখানে অস্বাভাবিক কিছু নয়।’ তিনি বলেন, ‘খুব সতর্ক থাকতে হবে। আমরা কিন্তু খুব একটা সূক্ষ্ম তারের ওপর দিয়ে যাচ্ছি।’ তাঁর এই বক্তব্য থেকেও মনে হয় যে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে রাজনীতিতে এক ধরনের সংকট রয়েছে।

৩১ জুলাই জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের দুপুর ১২টা ১১ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্ট নিয়েও বেশ আলোচনা ও বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। তিনি তাঁর ফেসবুক পোস্টে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা মো. আবু সাদিক কায়েমেরও সমালোচনা করেন। তিনি লিখেছেন, ‘শিবির নেতা সাদিক কায়েম সম্প্রতি একটা টক শোতে বলেছেন, ছাত্রশক্তির গঠনপ্রক্রিয়ায় শিবির যুক্ত ছিল, শিবিরের ইনস্ট্রাকশনে আমরা কাজ করতাম। এটা মিথ্যাচার।’ নাহিদ তাঁর ফেসবুক পোস্টে দাবি করেন, ‘সাদিক কায়েম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো সমন্বয়ক ছিলেন না।...’

অন্যদিকে বাহাত্তরের সংবিধানের চার মূলনীতি বাতিলের প্রচেষ্টার অভিযোগ তুলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা বর্জন করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাসদ, বাসদ, বাসদ মার্ক্সবাদী দল। সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে তড়িঘড়ি করে এমন একটি প্রস্তাব পাস করানোর চেষ্টা থেকেই কমিশনের উদ্দেশ্য স্পষ্ট হয়ে যায়। আগে অনেকে বলেছিলেন, সংবিধান ছুড়ে ফেলে দিয়ে নতুন করে লিখতে হবে, আজ তারই প্রতিচ্ছবি আমরা দেখলাম।’

আমরা জানি যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ রয়েছে। অন্যদিকে গত ৩০ জুলাই জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের বিরুদ্ধে দলীয় সব ধরনের সাংগঠনিক কার্যক্রমের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। আদালত এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির নেতৃত্বের বিরোধ নিয়ে হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন থাকা একটি রিট পিটিশনের (১৫০৫১) উল্লেখ করেন। আদালত বলেছেন, ‘মামলাটি বর্তমানে হাইকোর্ট বিভাগের শুনানির জন্য প্রস্তুত অবস্থায় বিচারাধীন। এ পর্যায়ে কারো পক্ষে দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ বা সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করা সমীচীন নয় মর্মে আদালতের নিকট প্রতীয়মান হয়।’

এমন নানা ধরনের মত-ভিন্নমত এবং অনৈক্যের পরিস্থিতি আমাদের ক্রমেই শঙ্কিত করে তুলছে। যেসব রাজনৈতিক দল বর্তমানে মাঠে নেই, তারা তো এমনিতেই মাঠে থাকা রাজনৈতিক দলের বিপক্ষে আছে। আর যেসব দল মাঠে সরব রয়েছে, তারাও যদি পরস্পরের প্রতিপক্ষ হয়ে যায়, কোনো বিষয়ে একমত না হয়ে বিভেদ তৈরি করতে থাকে, তাহলে রাজনীতির সংকট আরো বাড়তে পারে- এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

আমরা চাই, দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। কিন্তু এ বিষয়ে নতুন করে কোনো প্রশ্ন তৈরি হোক, সেটি আমরা চাই না। নির্বাচনের মাধ্যমে যারা ক্ষমতায় আসবে, তারাই চালাবে পাঁচ বছর। সেই পাঁচ বছরে যদি তারা ব্যর্থ হয়, না পারে, আবার নির্বাচন হবে। নির্বাচনে জনতা তাদের বাদ দেবে, অন্য দলকে ভোট দেবে।

আগামী নির্বাচন যদি সত্যি ফেব্রুয়ারিতে হয়, তাহলে সামনের সময়টা খুবই কম। এমনকি যে সময় আছে, তা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং, আর এ ক্ষেত্রে বহুমুখী সংকট থেকেই যাবে- এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। খালি চোখে এখন পর্যন্ত আমরা কোনো চূড়ান্ত ঐকমত্য দেখতে পাচ্ছি না। এমনকি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপও দেখা যাচ্ছে না।

বহু দেশে নির্বাচনী সংস্কার হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো বারবার কমিটমেন্ট করছে নির্বাচনকে অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করে তোলার বিষয়ে। এমনকি এমন কমিটমেন্ট বাংলাদেশেও এর আগে কয়েকবার হয়েছে। তার পরও কোনো না কোনোভাবে নির্বাচন প্রভাবিত হচ্ছে এবং প্রশ্নবিদ্ধও হয়েছে। কাজেই আমরা বাংলাদেশে যে কাঠামোই বাছাই করি না কেন কিংবা যেমন আইনই তৈরি করি না কেন অথবা যেমন সংস্কারই হোক না কেন, এগুলো বাস্তবায়নের মূলে রয়েছে নাগরিক এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মানসিকতার পরিবর্তন। মানসিকতা পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই একটি গ্রহণযোগ্য মানের উদার নির্বাচনী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা পেতে পারে।

মোটাদাগে বলা যায়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার টানাপড়েনের পরিস্থিতি দীর্ঘদিনের। উদার গণতন্ত্রের উপাদানগুলো প্রায় অনুপস্থিত। আর এই দীর্ঘ সময়ের অনুপস্থিত উপাদানগুলোর যথাযথ সংস্কার রাতারাতি সম্ভব নয়। ভবিষ্যতের চলার পথ মসৃণ করতে হলে অতীতের ভুল চিহ্নিত করে শিক্ষা নিতে হবে। মনে রাখতে হবে, নানা প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। আমরা যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নির্মাণ করতে চাই, তার জন্য দরকার আইনের শাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা।

লেখক : অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সর্বশেষ খবর
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল

এই মাত্র | অর্থনীতি

ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি
ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়
হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন
ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ‘আবর্জনার পাহাড়’, বর্জ্য সংগ্রাহকদের জন্য যেন ‘মরণফাঁদ’
দিল্লিতে ‘আবর্জনার পাহাড়’, বর্জ্য সংগ্রাহকদের জন্য যেন ‘মরণফাঁদ’

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়
স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩
শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া
‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ
রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড
ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ
এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ
শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি
ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের
চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের
বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু
বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে
২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন