শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২

রংপুরের মানুষ বিজয়ের স্বাদ পায় ১৭ ডিসেম্বর

নজরুল মৃধা
অনলাইন ভার্সন
রংপুরের মানুষ বিজয়ের স্বাদ পায় ১৭ ডিসেম্বর

১৯৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক আড়াইটার দিকে বাড়িতে আমরা ভাত খেতে বসেছি। এসময় ফুপাতো বড় ভাই মনিদা এসে বলল রংপুর টাউন হলে সাদা পতাকা উড়িয়েছে খান সেনারা। মুক্তিযুদ্ধ শেষ। আমরা স্বাধীন। ভাইয়ের এই কথা শুনে ভাত না খেয়েই আমার র‌্যালি ও সাইকেল নিয়ে রওনা দিলাম টাউন হলের দিকে। আমি তখন রংপুর হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। টাউন হলে অপরদিকে লক্ষী সিনেমা হলের সামনে দাঁড়িয়ে দেখি টাউন হলের ওপর পূর্বপাশে বিশাল এক সাদা পতাকা উড়ছে। সাদা পতাকার মানে কী, বুজলাম না। তবে কিছুক্ষণ পরেই ভুল ভাঙল। সাদা পতাকার মানে পাকিস্তানিরা সিজ ফায়ার অর্থাৎ আত্মসমর্পণ করেছে। খুশিতে মন ভরে গেল।

টাউন হলের বিপরীত দিক থেকে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম সাদা পতাকা উড়ছে। আস্তে আস্তে মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে পতাকাটি দেখার জন্য। অথচ এক ঘণ্টা আগেও রংপুর নগরী ছিল জনশূন্য। রাস্তায় মানুষজন ভয়ে চলাচল করত না। সামান্য সময়ের ব্যবধানে জনসমাগম বাড়তে থাকে। আমি কিছুক্ষণ পর আমাদের পাড়ায় চলে আসি। বাড়িতে সাইকেলটা রেখে জয় বাংলা স্লোগান দিতে দিতে রাস্তায় চলে আসি। যেখানে জয় বাংলা বলা নিষেধ ছিল, সেখানে জয়বাংলা, ভুট্টোর মুখে লাথি মারো বাংলা দেশ স্বাধীন কর ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠতে শুরু করে নগরীর মোড়ে মোড়ে। তবে কিছুক্ষণ পর খবর আসে সাদা পতাকা উড়লেও শহরের অদূরে দমদমা এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনী ও রাজাকারদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধ হচ্ছে। সেই যুদ্ধে বেশকজন রাজাকার ও পাকিস্তানি সৈন্য মারা যান।

মূলত ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হলেও ভারতীয় মিত্রবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধারা রংপুর শহরে প্রবেশ করে ১৭ ডিসেম্বর। ১৭ ডিসেম্বর সকাল থেকে দলে দলে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্র বাহিনী শহরে আসতে থাকে। ওই দিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বেশকটি ঘটনা এখনো স্মৃতিতে উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে। সকাল বেলা আমরা কয়েকজন হাঁটতে হাঁটতে পাচপীরের দরগা (বর্তমান রাজা রাম মোহন মার্কেটের সন্নিকটে) এলে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা আমাদের কৈলাশ রঞ্জন স্কুলে নিয়ে যায়। ৭১-এ কৈলাশ রঞ্জন স্কুলের একাংশ রাজাকারদের আস্তানা ছিল। সেখানে গিয়ে দেখতে পাই রাজাকারদের ব্যবহৃত কিছু থ্রি নট থ্রি রাইফেল পড়ে রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সবাইকে দাঁড় করিয়ে একটি করে থ্রি নট থ্রি রাইফেল ঘাড়ে দিয়ে বলল চল আমরা সবাই রংপুর শহর ঘুরি। আমরা যখন স্কুল থেকে বের হওয়ার উপক্রম করেছি সে সময় ভারতীয় মিত্র বাহিনীর একদল সৈন্য এসে আমাদের বাধা দেয়। এখান থেকে কোনো অস্ত্র নিয়ে কেউ বাইরে যেতে পারে না বলে ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে মুক্তযোদ্ধাদের সাথে ভারতীয় সেনাদের তুমুল তর্ক-বিতর্ক হয়। কিন্তু ভারতীয় সৈন্যরা আমাদের অস্ত্র নিয়ে বের হতে দেয়নি।

এরপর আমরা ওই মুক্তিযোদ্ধা দলের সাথে ছোট একটি ট্রাকে শহর ঘুরি। মুক্তিযোদ্ধারা ওই সময় তাদের হাতে থাকা স্টেনগান দিয়ে শূন্যে গুলি ছুড়ে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, তোমার নেতা-আমার নেতা শেখ মুজিব স্লোগান দিতে থাকে। তাদের সাথে ট্রাকে কিছুক্ষণ ঘোরার পর বাড়িতে যেই ঢুকছি, ওই সময় আমার আব্বা প্রয়াত ফজলুল করিম মৃধা বলেন, চল দমদমা ব্রিজ উড়িয়ে দিয়েছে মুক্তিযোদ্ধারা এবং ওইস্থানে খান সেনারা অনেক মানুষকে শহীদ করেছে। কালকে দমদমার আশপাশে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ হয়েছে চল দেখে আসি। রিকশায় আব্বা তার বন্ধু ডাক্তার আলমগীর ও আমি তিনজনে রওনা হই দমদমার উদ্দেশে। জাহাজ কোম্পানির মোড় থেকে রওনা হয়ে সাবেক তেতুল তলা (বর্তমান শাপলা চত্বর) পর্যন্ত যেতে দেখি শহর লোকে-লোকারণ্যে পরিণত হয়েছে। মানুষের ভিড়ে চলা কঠিন হয়ে পড়েছে। ওই সময় আত্মসমর্পণকারী পাকিস্তানিদের রংপুর ক্যান্টমেন্টসহ বিভিন্নস্থান থেকে ধরে এনে মডেল স্কুলে (বর্তমান ক্যাডেট কলেজ) বন্দি শিবিরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

রিকশায় তেতুলতলা পার হয়ে মডেল স্কুল পর্যন্ত যাওয়ার পর দেখি ওই স্কুলটিকে বন্দি শিবির করা হয়েছে। পাকিস্তানি এবং দেশি রাজাকারদের অনেককে ওই বন্দি শিবিরে নিয়ে রাখা হয়। সেখান থেকে দমদমা ব্রিজ গেলাম। গিয়ে দেখি ব্রিজের একটি অংশ মুক্তিবাহিনীরা উড়িয়ে দিয়েছে। পাশেই রাবার ও ড্রাম দিয়ে বিকল্প ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। ওই ব্রিজ দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। দমদমা ব্রিজের উত্তর পাশে মানুষের ভিড়। গিয়ে শুনলাম ওখানে কারমাইকেল কলেজের কয়েকজন শিক্ষকসহ অনেককেই হত্যা করা হয়েছে। দমদমার ওই স্থানটি এখন বধ্যভূমির স্বীকৃতি পেয়েছে। দমদমা থেকে ফিরেই চলে যাই টাউন হল চত্বরে। ওখানেও দেখি মানুষের ভিড়। টাউন হলের পেছনের বড়াইগাছের পাশে বড় ইন্দ্রারাটিতে মানুষের লাশের গন্ধ। এর পেছনেই হট্রিকালচার সেন্টার (বর্তমান চিড়িয়াখানা)। সেখানে গিয়ে দেখি অসংখ্য মানুষের গলিত লাশ। এর মধ্যে বেশ কিছু শাড়ি ও চুড়ি দেখা গেছে। এখন পর্যন্ত টাউন হল কিংবা চিড়িয়াখানার অভ্যন্তরে আম বাগানে যেখানে বীর বাঙালিদের হত্যা করা হয়েছে, সেই স্থানটি বধ্যভূমির স্বীকৃতি পায়নি।

১৭ ডিসেম্বর সকাল থেকে দলে দলে মুক্তিযোদ্ধারা লাল সবুজের পতাকা নিয়ে শহরে প্রবেশ করতে শুরু করে। মুক্তিযোদ্ধাদের বরণ করে নিতে স্বজন এবং শহরবাসী ফুলের মালা হাতে দাঁড়িয়েছিল জাহাজ কোম্পানির মোড় ও তিনকানিয়া (বর্তমান পায়রা চত্বরে)। অনেকেই তার প্রিয়জন মুক্তিযোদ্ধাকে সাদরে বরণ করেছেন। আবার অনেক মা প্রিয় স্বজনকে না পেয়ে দীর্ঘশ্বাস নিয়ে পরের দিন এসেছেন। কিন্তু স্বজনের আর দেখা পাননি। ফিরে আসেননি অনেকের স্বজন। তেমনি সম্পর্কে আমার ফুপাতো ভাই শাহজান আর ফিরে আসেননি। অথচ স্বাধীনতার অনেক দিন পর্যন্ত তার মা ও স্বজনরা আশা করেছিল আজ বুঝি শাহজাহান আসবে। কিন্তু তিনি আর আসেননি। পরে ধারণা করা হয় নিশবেতগঞ্জ বধ্যভূমিতে তাকে হত্যা করেছে খানসেনারা।

আর দু'একটি কথা তুলে ধরতে চাই। একদিন রাত ১২টার দিকে বাড়ির সকলেই চমকে উঠলাম। ভাবলাম খান সেনা এলো নাকি। একটু পরে ভুল ভাঙল খান সেনা নয়। একজন মুক্তিযোদ্ধা এসেছে। আব্বা সবাইকে চুপ থাকতে বলে ঘরের আড়ার এক কোনা থেকে (ছাদ) একটি প্যাকেট মুক্তিযোদ্ধাকে দিল। প্যাকেটটি নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা চলে যাওয়ার পরে আব্বা বলেন, ওই প্যাকেটে ১২টি বাংলাদেশের পতাকা ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা মাঝে মধ্যে এসেই বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নিয়ে যেত আব্বার কাছ থেকে। কারণ আব্বার পতাকা দেয়ার একটি সুবিধা ছিল। তা হলো আমাদের সে সময় ৪টি কাপড়ের দোকান ছিল। এর মধ্যে রেডিমেট কাপড়ও ছিল। রেডিমেট পোশাক প্রস্তুতে বেশকজন সেলাই কারিগর ছিল। তারাই গোপনে জাতীয় পতাকা তৈরি করে আব্বাকে দিত। আব্বা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সময় সুযোগ বুঝে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে জাতীয় পতাকা সরবরাহ করত। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় বুদ্ধিজীবী হত্যার পর জেলা শহরগুলোতেও একটি তালিকা করা হয়। ওই তালিকায় আব্বার নামও ছিল। ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ায় জেলা শহরের হত্যার নীল নকসা অনেকটাই বাস্তবায়ন করতে পারেনি পাক হানাদাররা। চূড়ান্ত বিজয়ের বেশ কদিন আগে থেকেই প্রতিদিন সকালে ভারতীয় বিমান আকাশে চক্কর দিত। যেদিন চক্কর দিত না, সে সেদিন নানা আতঙ্ক ও শঙ্কা কাজ করত অনেকের মাঝে।

মহান বিজয়ে কথা এলে প্রথমেই বলতে হয় রংপুরের মানুষ ৩ মার্চ প্রথম যুদ্ধ আরম্ভ করেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম শহীদ রংপুরের শংকু সমজদার। ১৯৭১ সাল উত্তাল ৩ মার্চ। চারিদিকে স্বাধীনতার গান। এদিন ছিল রংপুরের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন। স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের রংপুরে প্রথম শহীদ হন ১১ বছরের টগবগে কিশোর শংকু সমাজদার। সেদিনের সেই মিছিলে যে ২০/২৫ জন শিশু কিশোর ছিল তার মধ্যে আমিও ছিলাম। উর্দু ও ইংরেজি সাইনবোর্ড ভাঙার জন্য ছোটদের দুটি দল ছিল। একটি মিছিলের পেছনে আরেকটি মিছিলের সামনে। উর্দু ও ইংরেজি লেখা সাইন বোর্ড ভাঙার কাজ ছিল আমাদের। মিছিলের আগে অথবা পেছনে সব সময় থাকত এই ছোটদের দলটি। এমনি এক সাইন বোর্ড ভাঙতে গিয়ে অবাঙালির গুলিতে প্রাণ প্রদীপ নিভে যায় শংকুর। শংকু মারা যাওয়ার খবরে উত্তেজিত হয়ে উঠে রংপুরবাসী। ওইদিন  অবাঙালিদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে শহীদ হয় আরও দুজন। তারা হলেন-তৎকালীন রংপুর কলেজের ছাত্র মিঠাপুকুর উপজেলার আবুল কালাম আজাদ এবং ওমর আলী নামে এক সরকারি চাকরিজীবী। ওমর আলী ছুরিকাঘাতে মারা যান শহরের দেওয়ান বাড়ি রোডের জেনারেল বুট হাউসের সামনে। আর আবুল কালাম আজাদ প্রাণ হারান বাটা গলির মুখে। কিশোর শংকুসহ অপর দু’জনের আত্মদানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় রংপুরের মুক্তিযুদ্ধ।

এছাড়াও সেইদিন গুলির আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যায় রংপুর কলেজ ছাত্র সংসদের ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক মোহাম্মদ আলী ও শরিফুল আলম মকবুল। ওই দিন বিকেল ৩টায় শহরে কারফিউ জারি করে তৎকালীন প্রশাসন। ৩ মার্চ থেকে ৫ মার্চ রংপুরে কারফিউ চলে। এর পর ২৮ মার্চ রংপুরের মানুষ জেগে উঠেছিল নতুন উদ্যোমে। স্বাধীনতা চেতনায় উদ্বুদ্ধ মানুষ রংপুরের বিভিন্ন অঞ্চল হতে লাঠিসোঁটা, তীর ধনুক, বল্লম ইত্যাদি নিয়ে রংপুর ক্যান্টমেন্ট আক্রমণ করে বেলা ৩টার দিকে। এতে ক্যান্টমেন্টের পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সৈন্যরা এ সমস্ত বিক্ষুব্ধ জনতার উপর ঝাপিয়ে পরে এবং অসংখ্য মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ওই দিন রংপুরের অগণিত মানুষ প্রাণ দিয়ে সৃষ্টি করে স্বাধীনতার আরেক অধ্যায়। এর পর ৩ এপ্রিল মধ্যরাতে রংপুরের প্রথম গণহত্যা ঘটে দখিগঞ্জ হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে। এরপর মুক্তিযুদ্ধের পুরো নয় মাস জুড়ে নিসবেতগঞ্জ গণহত্যা, দমদমা ব্রিজ গণহত্যা, বলারখাইল গণহত্যা, ঝাড়ুদার বিল ও পদ্মপুকুরের গণহত্যা, জয়রাম আনোয়ার মৌজার গণহত্যা, সাহেবগঞ্জের গণহত্যা, লাহিড়ীরহাটের গণহত্যা, ঘাঘটপাড়ের গণহত্যা, জাফরগঞ্জ গণহত্যাসহ বিভিন্ন স্থানে গণহত্যা চালায়। এতে রংপুরের হাজার হাজার মানুষ হারায় তাদের প্রিয়জনকে। 

১২ ডিসেম্বর রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া সমগ্র রংপুর মুক্তিবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ১৩ ডিসেম্বর গংগাচড়ায় ২১২ জন রাজাকার আত্মসমর্পণ করে। ১৫ ডিসেম্বর তিস্তা ব্রিজে হানাদার বাহিনীর সাথে মুক্তিবাহিনীর তুমুল যুদ্ধ হয়। বিজয় দিবসের প্রাক্কালে ১৬ ডিসেম্বর রংপুর শহরের অদূরে দমদমা এলাকাতেও লড়াই চলতে থাকে। ১৭ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করার মধ্য দিয়ে সম্পূর্ণ হানাদার মুক্ত হয় বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল। নয় মাসের ভয়াল দিনের অবসান ঘটিয়ে রংপুরের মানুষ পায় মুক্তির স্বাদ বিজয়ের আনন্দ। রংপুরে উদিত হয় স্বাধীনতার লাল সূর্য খচিত পতাকা।

লেখক : কবি ও সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা