শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২০, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভোটের জন্য কে বেশি দরকার, আমলা না দলের কর্মী?

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
ভোটের জন্য কে বেশি দরকার, আমলা না দলের কর্মী?

ক্ষমতার পালাবদলে সরকার আসে সরকার যায়। কিন্তু সরকারি সচিব-আমলা কর্মকর্তা, কর্মচারীদের আসন স্থায়ী। অবসর নেওয়া পর্যন্ত তারা হলো দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। 'মন্ত্রণালয় চালায় সচিব, মন্ত্রী নয় - এ প্রচলিত কথাটি বাস্তবিকভাবেই শতভাগ সত্য। একটা সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় আসে। সংসদ, মন্ত্রী, এমপি সবাই জনপ্রতিনিধি হিসাবে কাজ করে। তবে এ জনপ্রতিনিধিদের চালক হলেন সচিব-আমলারা। জাতীয়  সংসদে জনগণের কথা বলেন সাংসদগণ। সেখানে আইন প্রনয়ণ, বাজেট থেকে শুরু করে নানা ধরনের প্রকল্পের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। আর এসব বিষয় বাস্তবায়ন করতে হলে সবার আগে যাদের প্রয়োজন তারা হলেন আমলা -সচিবরা। মন্ত্রী, এমপিরা প্রকল্পের চূড়ান্ত স্বাক্ষরদাতা কেবল। 

যদি আরও সহজ করে বলতে হয় তাহলে বলতে হয়, 'কোনো প্রকল্প বা সরকারি কার্যক্রম জনপ্রতিনিধিদের এককভাবে করার সুযোগ নেই। কারণ সরকারের প্রাতিষ্ঠানিক ও প্রশাসনিক বিধিবিধানের কারণে জনপ্রতিনিধিরা আমলানির্ভর। যেমন একজন মন্ত্রী তার ইচ্ছে মত ফাইল স্বাক্ষর করে দিলেই কাজ হয় না। বরং তার চিন্তা কতটা যুক্তিযুক্ত হবে তা ব্যাখ্যা করেন সরকারের সচিব-আমলা, কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে। এ কারণে প্রশাসনিক ব্যবস্থা একজন সচিবের বিচক্ষণতা অনেক বেশি প্রাধান্য পায় সরকারের উদ্দ্যেশকে ফলপ্রসূ করে তুলতে। 

২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে সরগরম বাংলাদেশের রাজনীতি। এ নির্বাচন ঘিরে আমলাদের অনেক হিসেবে নিকেশ রয়েছে। তার কারণ হলো দীর্ঘমেয়াদি আওয়ামী সরকারের একটা বিশেষ অংশ হচ্ছে সরকারি আমলা সচিব থেকে কর্মকর্তা কর্মচারীরা। আর এ সরকারের কাঁধে ভর করে তারা দুর্নীতির যে পাহাড় গড়েছে তার প্রমাণ পেয়েছে দেশের জনগণ নানাভাবে। সোজা কথায় বলা যায়, সরকারি আমলা, সচিব, পুলিশ এদের জন্য আওয়ামী সরকার আবার ক্ষমতা আসাটা সুবিধাজনক। এতে করে তারা তাদের মতো করে সরকারকে চালাতে পারবে। বিগত সময়ে দেখা গিয়েছে আমলা সচিব নির্ভর আওয়ামী সরকারের কাছে দলের নেতাকর্মীদের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পায় সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা। কারণ ভোট এখন সরকারি বাহিনীই সম্পন্ন করতে পারে তাদের ক্ষমতা দিয়ে। ভোটের জন্য নেতাকর্মীর না হলেও চলে। এর প্রমাণ মিলেছে বিগত নির্বাচনে। 

আওয়ামী সরকার দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতাসীন হলেও জনগণের কাছে একমাত্র নির্ভরতার স্থল হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এলাকার নির্বাচিত মন্ত্রী এমপিদের নিয়ে মানুষের রয়েছে নানা ধরনের ক্ষোভ আক্ষেপ। আবার দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা যথাযথ মূল্যায়ন পায় না বলে নিরব ভূমিকা পালন করে। আর সে সুযোগে দলে ভিড় করছে সুবিধাবাদী চরিত্রের ব্যক্তিরা। তারা আওয়ামী লীগের সিল লাগিয়ে ফায়দা নিচ্ছে সরকার থেকে আমলা মন্ত্রী এমপিদের হাত করে। এ অবস্থায় সরকার নিজের অবস্থানকে টিকিয়ে রাখতে আমলা নির্ভর হয়ে পড়েছে মাত্রাতিরিক্তভাবে। দল এবং দলীয় কর্মীদের দুর্নীতি মুক্ত রাখতে গিয়ে আমলাদের দুর্নীতি যে সীমাহীন আকারে বাড়ছে তা মানুষ এখন বুঝেও প্রতিবাদ করতে পারে না। কারণ সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা প্রতিমুহূর্তে নিজেদের প্রমাণ করে আওয়ামী সমর্থক হিসাবে। 

যার ফলে দেশের প্রতিটি সেক্টরের সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের দুর্নীতির কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে সরকার ও জনগণ। অথচ সরকারের পক্ষ থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা বলা হয়েছিলে বারবার। পরিতাপের বিষয় হলো এ সরকারের আমলেই দুর্নীতি নিয়ে কথা বললে মামলা হামলার স্বীকার হতে হয়েছিল মানুষকে। কারণ সরকার আমলা নির্ভরশীল। আমলাদের অনিয়ম দুর্নীতি সরকারের জন্য বড় দুর্বলতা। 

গ্রামের প্রবাদ 'শেয়ালের কাছে মুরগী ভাগা' দেয়ার মত ঘটনা ঘটেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের।’ প্রধানমন্ত্রী ও  আওয়ামী লীগের দলনেত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ কিংবা সোনার বাংলার নানা প্রকল্পে সরকারি কর্তাব্যক্তিরা খিচুড়ি প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশ ভ্রমণ, বালিশ কম্বলের নামে হাজার কোটি টাকা নয়ছয় করেছে, যার জন্য সরকারের প্রতি জনগণের বিরূপ প্রভাব পড়ছে নিরবে নিভৃতে। কিন্তু সে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার তোয়াক্কা করেনি সরকার। তার কারণ হলো বিগত নির্বাচনে সরকারি আমলা সচিবরা আওয়ামী সরকারকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করেছিল জনগণের ভোটের তোয়াক্কা না করে। যা হয়তো ২০২৪ সালের নির্বাচনে ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। আমলা সচিবদের একটি দীর্ঘস্থায়ী সরকার প্রয়োজন তাদের ব্যক্তি স্বার্থে- এ কথাটা আওয়ামী লীগ উপলব্ধি করতে পারলে জনগণের কাছে যাবার সুযোগ হতো অনেক বেশি। 

গত ২৮শে অক্টোবরের সংহিতার ঘটনার পর থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে নানা ধরনের ঘটনা ঘটছে যা অনেক ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য নয়। বিএনপির তালিকা তৈরি করে গ্রেফতার করতে গিয়ে সাধারণ জনগণকে হয়রানি করার তালিকাটাও জনগণের মনে ছবি আঁকছে। এ গ্রেফতারের কারণকে হাতিয়ার করে বিভিন্ন এলাকায় আর্থিক লেনদেন করছে দুর্নীতিগ্রস্ত বাহিনী ও ব্যক্তিরা। শেখ হাসিনার সরকারের আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় লাগাম টানা দরকার ছিল বহু আগে, কিন্তু তারা তা করেনি। তবে আগামীতে ক্ষমতায় আসলে সবার আগে এ কাজটি করতে হবে। তা না হলে জনগণ দীর্ঘ মেয়াদি এ সরকারের প্রতি আস্থা হারাবে। 

সরকার যেমন জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে দেশ ও মানুষের সেবায় কাজ করে, তেমনিভাবে সরকারি আমলা, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জনগণের সেবক। তারা বেতন ভাতাসহ যাবতীয় সুযোগ সুবিধা ভোগ করে জনগণের করের অর্থ থেকে। তাই সরকারকে আমলা নির্ভর হবার আগে ভাবতে হবে জনগণের ন্যায্য অধিকার পাওয়ার কথা। জনগণের মতামতের মূল্যায়ন করে সুষ্ঠু ভাবে দেশ পরিচালনা করতে হলে সবার আগে আমলাদের দুর্নীতিকে রোধ করতে হবে। তা না হলে আমলাদের কথাই সত্য বলে প্রমাণিত হবে 'আমলারাই দেশে চালায় আর সরকারকে ক্ষমতায় আনে তারা। জনগণ, দলের নেতাকর্মীদের দরকার হয় না ভোটের জন্য।'
 
অন্যভাবে যদি সরকার পরিচালনার বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হয় সেখানে দেখা যায় সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী ও জনপ্রতিনিধি উভয়ের সম্পৃক্ততা ও সমন্বয় দরকার। সাংবিধানিক ও প্রশাসনিক কাঠামোত কেবলমাত্র জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে সরকারের পক্ষে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করা সম্ভব নয়। সমস্যা হলো  বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিদের মাঝেও স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। তারাও দুর্নীতিমুক্ত নয়। এ কারণে দেশের উন্নয়নের ধারায় আমলা ও জনপ্রতিনিধি উভয়কেই দুর্নীতির রাহুমুক্ত হতে হবে। সরকারকে একটা চেইনের মাধ্যমে কাজ করতে হয়। সে চেইনে যদি অনিয়ম ও দুর্নীতির মরচে পড়ে তবে তার মেরামত করতে হবে সরকারকেই। কারণ দিন শেষে সকল দায়ভার নিতে হয় জনগণের নির্বাচিত সরকারকে। সেখানে আমলারা আড়াল হয়ে যায় কারণ তারা জনগণের প্রতিনিধি নয়। সুতরাং আমলা নির্ভর ভোটের মাধ্যমে সরকার হিসাবে  ক্ষমতা আসার চিন্তা পরিত্যাগ করে, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সরকার গঠন করার পথে হাঁটতে হবে আওয়ামী লীগকে। কেননা জনগণের ভোটের অধিকার প্রয়োগ করার পরিবেশ তৈরি করে জনমুখী সরকার গঠন করাই দেশ এবং জনগণের জন্য উত্তম।

লেখক: কলামিস্ট 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের
ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত
ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি