শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২০, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভোটের জন্য কে বেশি দরকার, আমলা না দলের কর্মী?

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
ভোটের জন্য কে বেশি দরকার, আমলা না দলের কর্মী?

ক্ষমতার পালাবদলে সরকার আসে সরকার যায়। কিন্তু সরকারি সচিব-আমলা কর্মকর্তা, কর্মচারীদের আসন স্থায়ী। অবসর নেওয়া পর্যন্ত তারা হলো দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। 'মন্ত্রণালয় চালায় সচিব, মন্ত্রী নয় - এ প্রচলিত কথাটি বাস্তবিকভাবেই শতভাগ সত্য। একটা সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় আসে। সংসদ, মন্ত্রী, এমপি সবাই জনপ্রতিনিধি হিসাবে কাজ করে। তবে এ জনপ্রতিনিধিদের চালক হলেন সচিব-আমলারা। জাতীয়  সংসদে জনগণের কথা বলেন সাংসদগণ। সেখানে আইন প্রনয়ণ, বাজেট থেকে শুরু করে নানা ধরনের প্রকল্পের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। আর এসব বিষয় বাস্তবায়ন করতে হলে সবার আগে যাদের প্রয়োজন তারা হলেন আমলা -সচিবরা। মন্ত্রী, এমপিরা প্রকল্পের চূড়ান্ত স্বাক্ষরদাতা কেবল। 

যদি আরও সহজ করে বলতে হয় তাহলে বলতে হয়, 'কোনো প্রকল্প বা সরকারি কার্যক্রম জনপ্রতিনিধিদের এককভাবে করার সুযোগ নেই। কারণ সরকারের প্রাতিষ্ঠানিক ও প্রশাসনিক বিধিবিধানের কারণে জনপ্রতিনিধিরা আমলানির্ভর। যেমন একজন মন্ত্রী তার ইচ্ছে মত ফাইল স্বাক্ষর করে দিলেই কাজ হয় না। বরং তার চিন্তা কতটা যুক্তিযুক্ত হবে তা ব্যাখ্যা করেন সরকারের সচিব-আমলা, কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে। এ কারণে প্রশাসনিক ব্যবস্থা একজন সচিবের বিচক্ষণতা অনেক বেশি প্রাধান্য পায় সরকারের উদ্দ্যেশকে ফলপ্রসূ করে তুলতে। 

২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে সরগরম বাংলাদেশের রাজনীতি। এ নির্বাচন ঘিরে আমলাদের অনেক হিসেবে নিকেশ রয়েছে। তার কারণ হলো দীর্ঘমেয়াদি আওয়ামী সরকারের একটা বিশেষ অংশ হচ্ছে সরকারি আমলা সচিব থেকে কর্মকর্তা কর্মচারীরা। আর এ সরকারের কাঁধে ভর করে তারা দুর্নীতির যে পাহাড় গড়েছে তার প্রমাণ পেয়েছে দেশের জনগণ নানাভাবে। সোজা কথায় বলা যায়, সরকারি আমলা, সচিব, পুলিশ এদের জন্য আওয়ামী সরকার আবার ক্ষমতা আসাটা সুবিধাজনক। এতে করে তারা তাদের মতো করে সরকারকে চালাতে পারবে। বিগত সময়ে দেখা গিয়েছে আমলা সচিব নির্ভর আওয়ামী সরকারের কাছে দলের নেতাকর্মীদের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পায় সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা। কারণ ভোট এখন সরকারি বাহিনীই সম্পন্ন করতে পারে তাদের ক্ষমতা দিয়ে। ভোটের জন্য নেতাকর্মীর না হলেও চলে। এর প্রমাণ মিলেছে বিগত নির্বাচনে। 

আওয়ামী সরকার দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতাসীন হলেও জনগণের কাছে একমাত্র নির্ভরতার স্থল হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এলাকার নির্বাচিত মন্ত্রী এমপিদের নিয়ে মানুষের রয়েছে নানা ধরনের ক্ষোভ আক্ষেপ। আবার দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা যথাযথ মূল্যায়ন পায় না বলে নিরব ভূমিকা পালন করে। আর সে সুযোগে দলে ভিড় করছে সুবিধাবাদী চরিত্রের ব্যক্তিরা। তারা আওয়ামী লীগের সিল লাগিয়ে ফায়দা নিচ্ছে সরকার থেকে আমলা মন্ত্রী এমপিদের হাত করে। এ অবস্থায় সরকার নিজের অবস্থানকে টিকিয়ে রাখতে আমলা নির্ভর হয়ে পড়েছে মাত্রাতিরিক্তভাবে। দল এবং দলীয় কর্মীদের দুর্নীতি মুক্ত রাখতে গিয়ে আমলাদের দুর্নীতি যে সীমাহীন আকারে বাড়ছে তা মানুষ এখন বুঝেও প্রতিবাদ করতে পারে না। কারণ সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা প্রতিমুহূর্তে নিজেদের প্রমাণ করে আওয়ামী সমর্থক হিসাবে। 

যার ফলে দেশের প্রতিটি সেক্টরের সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের দুর্নীতির কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে সরকার ও জনগণ। অথচ সরকারের পক্ষ থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা বলা হয়েছিলে বারবার। পরিতাপের বিষয় হলো এ সরকারের আমলেই দুর্নীতি নিয়ে কথা বললে মামলা হামলার স্বীকার হতে হয়েছিল মানুষকে। কারণ সরকার আমলা নির্ভরশীল। আমলাদের অনিয়ম দুর্নীতি সরকারের জন্য বড় দুর্বলতা। 

গ্রামের প্রবাদ 'শেয়ালের কাছে মুরগী ভাগা' দেয়ার মত ঘটনা ঘটেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের।’ প্রধানমন্ত্রী ও  আওয়ামী লীগের দলনেত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ কিংবা সোনার বাংলার নানা প্রকল্পে সরকারি কর্তাব্যক্তিরা খিচুড়ি প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশ ভ্রমণ, বালিশ কম্বলের নামে হাজার কোটি টাকা নয়ছয় করেছে, যার জন্য সরকারের প্রতি জনগণের বিরূপ প্রভাব পড়ছে নিরবে নিভৃতে। কিন্তু সে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার তোয়াক্কা করেনি সরকার। তার কারণ হলো বিগত নির্বাচনে সরকারি আমলা সচিবরা আওয়ামী সরকারকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করেছিল জনগণের ভোটের তোয়াক্কা না করে। যা হয়তো ২০২৪ সালের নির্বাচনে ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। আমলা সচিবদের একটি দীর্ঘস্থায়ী সরকার প্রয়োজন তাদের ব্যক্তি স্বার্থে- এ কথাটা আওয়ামী লীগ উপলব্ধি করতে পারলে জনগণের কাছে যাবার সুযোগ হতো অনেক বেশি। 

গত ২৮শে অক্টোবরের সংহিতার ঘটনার পর থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে নানা ধরনের ঘটনা ঘটছে যা অনেক ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য নয়। বিএনপির তালিকা তৈরি করে গ্রেফতার করতে গিয়ে সাধারণ জনগণকে হয়রানি করার তালিকাটাও জনগণের মনে ছবি আঁকছে। এ গ্রেফতারের কারণকে হাতিয়ার করে বিভিন্ন এলাকায় আর্থিক লেনদেন করছে দুর্নীতিগ্রস্ত বাহিনী ও ব্যক্তিরা। শেখ হাসিনার সরকারের আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় লাগাম টানা দরকার ছিল বহু আগে, কিন্তু তারা তা করেনি। তবে আগামীতে ক্ষমতায় আসলে সবার আগে এ কাজটি করতে হবে। তা না হলে জনগণ দীর্ঘ মেয়াদি এ সরকারের প্রতি আস্থা হারাবে। 

সরকার যেমন জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে দেশ ও মানুষের সেবায় কাজ করে, তেমনিভাবে সরকারি আমলা, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জনগণের সেবক। তারা বেতন ভাতাসহ যাবতীয় সুযোগ সুবিধা ভোগ করে জনগণের করের অর্থ থেকে। তাই সরকারকে আমলা নির্ভর হবার আগে ভাবতে হবে জনগণের ন্যায্য অধিকার পাওয়ার কথা। জনগণের মতামতের মূল্যায়ন করে সুষ্ঠু ভাবে দেশ পরিচালনা করতে হলে সবার আগে আমলাদের দুর্নীতিকে রোধ করতে হবে। তা না হলে আমলাদের কথাই সত্য বলে প্রমাণিত হবে 'আমলারাই দেশে চালায় আর সরকারকে ক্ষমতায় আনে তারা। জনগণ, দলের নেতাকর্মীদের দরকার হয় না ভোটের জন্য।'
 
অন্যভাবে যদি সরকার পরিচালনার বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হয় সেখানে দেখা যায় সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী ও জনপ্রতিনিধি উভয়ের সম্পৃক্ততা ও সমন্বয় দরকার। সাংবিধানিক ও প্রশাসনিক কাঠামোত কেবলমাত্র জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে সরকারের পক্ষে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করা সম্ভব নয়। সমস্যা হলো  বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিদের মাঝেও স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। তারাও দুর্নীতিমুক্ত নয়। এ কারণে দেশের উন্নয়নের ধারায় আমলা ও জনপ্রতিনিধি উভয়কেই দুর্নীতির রাহুমুক্ত হতে হবে। সরকারকে একটা চেইনের মাধ্যমে কাজ করতে হয়। সে চেইনে যদি অনিয়ম ও দুর্নীতির মরচে পড়ে তবে তার মেরামত করতে হবে সরকারকেই। কারণ দিন শেষে সকল দায়ভার নিতে হয় জনগণের নির্বাচিত সরকারকে। সেখানে আমলারা আড়াল হয়ে যায় কারণ তারা জনগণের প্রতিনিধি নয়। সুতরাং আমলা নির্ভর ভোটের মাধ্যমে সরকার হিসাবে  ক্ষমতা আসার চিন্তা পরিত্যাগ করে, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সরকার গঠন করার পথে হাঁটতে হবে আওয়ামী লীগকে। কেননা জনগণের ভোটের অধিকার প্রয়োগ করার পরিবেশ তৈরি করে জনমুখী সরকার গঠন করাই দেশ এবং জনগণের জন্য উত্তম।

লেখক: কলামিস্ট 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন