শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২০, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভোটের জন্য কে বেশি দরকার, আমলা না দলের কর্মী?

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
ভোটের জন্য কে বেশি দরকার, আমলা না দলের কর্মী?

ক্ষমতার পালাবদলে সরকার আসে সরকার যায়। কিন্তু সরকারি সচিব-আমলা কর্মকর্তা, কর্মচারীদের আসন স্থায়ী। অবসর নেওয়া পর্যন্ত তারা হলো দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। 'মন্ত্রণালয় চালায় সচিব, মন্ত্রী নয় - এ প্রচলিত কথাটি বাস্তবিকভাবেই শতভাগ সত্য। একটা সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় আসে। সংসদ, মন্ত্রী, এমপি সবাই জনপ্রতিনিধি হিসাবে কাজ করে। তবে এ জনপ্রতিনিধিদের চালক হলেন সচিব-আমলারা। জাতীয়  সংসদে জনগণের কথা বলেন সাংসদগণ। সেখানে আইন প্রনয়ণ, বাজেট থেকে শুরু করে নানা ধরনের প্রকল্পের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। আর এসব বিষয় বাস্তবায়ন করতে হলে সবার আগে যাদের প্রয়োজন তারা হলেন আমলা -সচিবরা। মন্ত্রী, এমপিরা প্রকল্পের চূড়ান্ত স্বাক্ষরদাতা কেবল। 

যদি আরও সহজ করে বলতে হয় তাহলে বলতে হয়, 'কোনো প্রকল্প বা সরকারি কার্যক্রম জনপ্রতিনিধিদের এককভাবে করার সুযোগ নেই। কারণ সরকারের প্রাতিষ্ঠানিক ও প্রশাসনিক বিধিবিধানের কারণে জনপ্রতিনিধিরা আমলানির্ভর। যেমন একজন মন্ত্রী তার ইচ্ছে মত ফাইল স্বাক্ষর করে দিলেই কাজ হয় না। বরং তার চিন্তা কতটা যুক্তিযুক্ত হবে তা ব্যাখ্যা করেন সরকারের সচিব-আমলা, কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে। এ কারণে প্রশাসনিক ব্যবস্থা একজন সচিবের বিচক্ষণতা অনেক বেশি প্রাধান্য পায় সরকারের উদ্দ্যেশকে ফলপ্রসূ করে তুলতে। 

২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে সরগরম বাংলাদেশের রাজনীতি। এ নির্বাচন ঘিরে আমলাদের অনেক হিসেবে নিকেশ রয়েছে। তার কারণ হলো দীর্ঘমেয়াদি আওয়ামী সরকারের একটা বিশেষ অংশ হচ্ছে সরকারি আমলা সচিব থেকে কর্মকর্তা কর্মচারীরা। আর এ সরকারের কাঁধে ভর করে তারা দুর্নীতির যে পাহাড় গড়েছে তার প্রমাণ পেয়েছে দেশের জনগণ নানাভাবে। সোজা কথায় বলা যায়, সরকারি আমলা, সচিব, পুলিশ এদের জন্য আওয়ামী সরকার আবার ক্ষমতা আসাটা সুবিধাজনক। এতে করে তারা তাদের মতো করে সরকারকে চালাতে পারবে। বিগত সময়ে দেখা গিয়েছে আমলা সচিব নির্ভর আওয়ামী সরকারের কাছে দলের নেতাকর্মীদের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পায় সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা। কারণ ভোট এখন সরকারি বাহিনীই সম্পন্ন করতে পারে তাদের ক্ষমতা দিয়ে। ভোটের জন্য নেতাকর্মীর না হলেও চলে। এর প্রমাণ মিলেছে বিগত নির্বাচনে। 

আওয়ামী সরকার দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতাসীন হলেও জনগণের কাছে একমাত্র নির্ভরতার স্থল হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এলাকার নির্বাচিত মন্ত্রী এমপিদের নিয়ে মানুষের রয়েছে নানা ধরনের ক্ষোভ আক্ষেপ। আবার দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা যথাযথ মূল্যায়ন পায় না বলে নিরব ভূমিকা পালন করে। আর সে সুযোগে দলে ভিড় করছে সুবিধাবাদী চরিত্রের ব্যক্তিরা। তারা আওয়ামী লীগের সিল লাগিয়ে ফায়দা নিচ্ছে সরকার থেকে আমলা মন্ত্রী এমপিদের হাত করে। এ অবস্থায় সরকার নিজের অবস্থানকে টিকিয়ে রাখতে আমলা নির্ভর হয়ে পড়েছে মাত্রাতিরিক্তভাবে। দল এবং দলীয় কর্মীদের দুর্নীতি মুক্ত রাখতে গিয়ে আমলাদের দুর্নীতি যে সীমাহীন আকারে বাড়ছে তা মানুষ এখন বুঝেও প্রতিবাদ করতে পারে না। কারণ সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা প্রতিমুহূর্তে নিজেদের প্রমাণ করে আওয়ামী সমর্থক হিসাবে। 

যার ফলে দেশের প্রতিটি সেক্টরের সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের দুর্নীতির কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে সরকার ও জনগণ। অথচ সরকারের পক্ষ থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা বলা হয়েছিলে বারবার। পরিতাপের বিষয় হলো এ সরকারের আমলেই দুর্নীতি নিয়ে কথা বললে মামলা হামলার স্বীকার হতে হয়েছিল মানুষকে। কারণ সরকার আমলা নির্ভরশীল। আমলাদের অনিয়ম দুর্নীতি সরকারের জন্য বড় দুর্বলতা। 

গ্রামের প্রবাদ 'শেয়ালের কাছে মুরগী ভাগা' দেয়ার মত ঘটনা ঘটেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের।’ প্রধানমন্ত্রী ও  আওয়ামী লীগের দলনেত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ কিংবা সোনার বাংলার নানা প্রকল্পে সরকারি কর্তাব্যক্তিরা খিচুড়ি প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশ ভ্রমণ, বালিশ কম্বলের নামে হাজার কোটি টাকা নয়ছয় করেছে, যার জন্য সরকারের প্রতি জনগণের বিরূপ প্রভাব পড়ছে নিরবে নিভৃতে। কিন্তু সে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার তোয়াক্কা করেনি সরকার। তার কারণ হলো বিগত নির্বাচনে সরকারি আমলা সচিবরা আওয়ামী সরকারকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করেছিল জনগণের ভোটের তোয়াক্কা না করে। যা হয়তো ২০২৪ সালের নির্বাচনে ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। আমলা সচিবদের একটি দীর্ঘস্থায়ী সরকার প্রয়োজন তাদের ব্যক্তি স্বার্থে- এ কথাটা আওয়ামী লীগ উপলব্ধি করতে পারলে জনগণের কাছে যাবার সুযোগ হতো অনেক বেশি। 

গত ২৮শে অক্টোবরের সংহিতার ঘটনার পর থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে নানা ধরনের ঘটনা ঘটছে যা অনেক ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য নয়। বিএনপির তালিকা তৈরি করে গ্রেফতার করতে গিয়ে সাধারণ জনগণকে হয়রানি করার তালিকাটাও জনগণের মনে ছবি আঁকছে। এ গ্রেফতারের কারণকে হাতিয়ার করে বিভিন্ন এলাকায় আর্থিক লেনদেন করছে দুর্নীতিগ্রস্ত বাহিনী ও ব্যক্তিরা। শেখ হাসিনার সরকারের আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় লাগাম টানা দরকার ছিল বহু আগে, কিন্তু তারা তা করেনি। তবে আগামীতে ক্ষমতায় আসলে সবার আগে এ কাজটি করতে হবে। তা না হলে জনগণ দীর্ঘ মেয়াদি এ সরকারের প্রতি আস্থা হারাবে। 

সরকার যেমন জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে দেশ ও মানুষের সেবায় কাজ করে, তেমনিভাবে সরকারি আমলা, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জনগণের সেবক। তারা বেতন ভাতাসহ যাবতীয় সুযোগ সুবিধা ভোগ করে জনগণের করের অর্থ থেকে। তাই সরকারকে আমলা নির্ভর হবার আগে ভাবতে হবে জনগণের ন্যায্য অধিকার পাওয়ার কথা। জনগণের মতামতের মূল্যায়ন করে সুষ্ঠু ভাবে দেশ পরিচালনা করতে হলে সবার আগে আমলাদের দুর্নীতিকে রোধ করতে হবে। তা না হলে আমলাদের কথাই সত্য বলে প্রমাণিত হবে 'আমলারাই দেশে চালায় আর সরকারকে ক্ষমতায় আনে তারা। জনগণ, দলের নেতাকর্মীদের দরকার হয় না ভোটের জন্য।'
 
অন্যভাবে যদি সরকার পরিচালনার বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হয় সেখানে দেখা যায় সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী ও জনপ্রতিনিধি উভয়ের সম্পৃক্ততা ও সমন্বয় দরকার। সাংবিধানিক ও প্রশাসনিক কাঠামোত কেবলমাত্র জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে সরকারের পক্ষে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করা সম্ভব নয়। সমস্যা হলো  বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিদের মাঝেও স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। তারাও দুর্নীতিমুক্ত নয়। এ কারণে দেশের উন্নয়নের ধারায় আমলা ও জনপ্রতিনিধি উভয়কেই দুর্নীতির রাহুমুক্ত হতে হবে। সরকারকে একটা চেইনের মাধ্যমে কাজ করতে হয়। সে চেইনে যদি অনিয়ম ও দুর্নীতির মরচে পড়ে তবে তার মেরামত করতে হবে সরকারকেই। কারণ দিন শেষে সকল দায়ভার নিতে হয় জনগণের নির্বাচিত সরকারকে। সেখানে আমলারা আড়াল হয়ে যায় কারণ তারা জনগণের প্রতিনিধি নয়। সুতরাং আমলা নির্ভর ভোটের মাধ্যমে সরকার হিসাবে  ক্ষমতা আসার চিন্তা পরিত্যাগ করে, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সরকার গঠন করার পথে হাঁটতে হবে আওয়ামী লীগকে। কেননা জনগণের ভোটের অধিকার প্রয়োগ করার পরিবেশ তৈরি করে জনমুখী সরকার গঠন করাই দেশ এবং জনগণের জন্য উত্তম।

লেখক: কলামিস্ট 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা