শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৬, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচনের কৌশলি খেলায় জনগণ নির্বাক

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনের কৌশলি খেলায় জনগণ নির্বাক

নতুন বছর ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নানা নাটকীয়তার জন্ম হয়েছিল এ নির্বাচনকে ঘিরে। বিশ্ব মোড়লদের সরবতা দেখে মনে হয়েছিল, সকল দল বিশেষ করে বিএনপি হয়তো এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আর এমন প্রত্যাশা নিয়ে জনগণও আশা করেছিল গণতান্ত্রিকভাবে তারা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে। তবে হ্যামিলনের বাঁশির সুরের মতো কাজ করেনি বিশ্ব মোড়লদের আলাপ আলোচনা। বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। অতএব নির্বাচন হচ্ছে আওয়ামী লীগের নিজেদের ঘরে। যার ফলে আওয়ামী সরকারের অধীনের এ নির্বাচন নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের মাঝে এক ধরনের দ্বিমুখী-ত্রিমুখী সংকট চলছে। তার কারণ হলো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রাপ্ত প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থানকারী প্রার্থীর বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের ব্যক্তিরা। স্বতন্ত্র প্রার্থীর লেবাসে আওয়ামী লীগই নির্বাচন করছে। সহজ কথায় বলা যায়, ‌‘একক চরিত্রে বহুরূপী অভিনয়।’

আর অভিনয়ের কথা বলতে গেলে চোখের সামনে আসে, দেশের বিশেষ কিছু আসনে নায়ক-নায়িকা, গায়ক-গায়িকা আর খেলোয়াড়দের মুখ। রাজনীতি আর নির্বাচন এখন ধনিক শ্রেণীর বিলাসিতার বস্তু। সাংসদ পদবিটি তাদের দরকার নামের পাশে সমাজের কদর বাড়ানোর জন্য। এখন প্রশ্ন হলো, দেশের রাজনৈতিক দলের ত্যাগী নেতাদের উপেক্ষা করে কেন নির্বাচনে শীতের পাখিদের দিয়ে নির্বাচন করতে হয়? রাজনীতি বলতে এখন একটি মাত্র বড় দল আছে বলেই কি সংসদে রাজনৈতিক প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের প্রয়োজন নেই? এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে গেলে সহজ কথায় বলা যাবে না। কারণ বাংলাদেশের রাজনীতি পট পরিবর্তনের সাথে সাথে দলগুলোতে ‘জনগণের জন্য রাজনীতি করার’ মানসিকতা হারিয়ে গেছে দলের সত্যিকারের নেতাকর্মীরা। সেখানে জায়গায় করে নিয়েছে বিত্তশালী ক্ষমতাধারী ব্যক্তিরা। আর বর্তমান সময়ে দলের মধ্যে শোবিজের ব্যক্তিদের বিচরণ দেখে মানুষ হতাশ। তবে এক্ষেত্রে একটা বিষয় সুস্পষ্ট আওয়ামী লীগ এ নির্বাচনের মাধ্যমে নিজের দলের যে ক্ষতি করছে তা বুঝতে হয়তো বা কাঠখড় পোহাতে হবে দীর্ঘ সময় ধরে। নায়িকা-নায়িকা থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তি হয়ে উঠা এতটা সহজলভ্য নয়। আবার তারকাদের দেখলেই মানুষ ভোট দিতে পাগল হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়।

আওয়ামী লীগের ছায়াতলে এসে ধনিক শ্রেণী রাজনীতিতে যে নতুন মেরুকরণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তা এখনো স্পষ্ট সাধারণ মানুষের কাছে। তাদের কাছে সাংসদ পদবিটা সুযোগ সুবিধা নেয়ার একটা হাতিয়ার। এর পেছনে যে বিষয়টি প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়েছে তা হলো ব্যক্তি স্বার্থের কারণ যারা নির্বাচন করছে তারা জনগণের প্রতিনিধি কোনদিন ছিল না আর আগামীতেও থাকবে না। পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে নমিনেশন পেপার কেনার মতো ক্ষমতা দেশের বহু মানুষের আছে, তার প্রমাণ মানুষ পেয়েছে ইতোমধ্যে। সারা দেশ দেখেছে টাকা কিভাবে উড়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর অফিসে। রাজনৈতিক ব্যক্তি সহ সমাজের নানা পেশার লোক গণহারে নির্বাচন প্রার্থী হয়েছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অবস্থা দেখে মনে হয়েছে দেশে নৌকা ছাড়া কিছু নেই। সময়ের ব্যবধানে দেখা গেল রাতারাতি ভোল পালটে বঙ্গবন্ধুর মুজিব কোট পরে নৌকার আত্মজ হয়ে নির্বাচনের মাঠে নেমেছে অনেকে। শরিক দলগুলোও নৌকা প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করতে ভয় পায়। কারণ তারা জানে সঠিকভাবে ভোট যদি জনগণ দেয় তাহলে তাদের পরিণতি কতটা করুণ হবে।

অন্যদিকে ‘যাহা লাউ তাহা কদু’-এমন দশা এখন সারা দেশের নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে। আগামী সংসদে সরকার দল বিরোধী দল বলতে আলাদা আর কিছু যে থাকবে না তা আর বলার পক্ষে রাখে না।আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রকৃত পক্ষে আওয়ামী লীগেরই প্রার্থী। তাই সাধারণ মানুষ মনে করে আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে চিন্তা করার কিছু নেই। বরং আওয়ামী লীগের লেবাসে কিছু ব্যক্তি সংসদে আসবে যাদের সাথে জনগণের যোগাযোগ ছিল না কোনকালে। নির্বাচনের প্রচারণাতে এলাকায় যাচ্ছে তারা নতুন রূপে নতুন বেশে। রাজনীতিকে বলা হয়, ‘রাজার খেলা।’ শুধু ভোটের ম্যান্ডেট নিয়ে নৌকার কান্ডারী হলে রাজনীতিবিদ হওয়া যায় না। রাজনৈতিক চিন্তা, ধ্যান ধারণা শুধুমাত্র ভোটের প্রচারণা দিয়ে শিখা যায় না। 

কিন্তু বিগত সময়ের ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের কাছে জনগণের নতুন কিছু প্রত্যাশা ছিল সাংসদের নিয়ে। উন্নয়নকে চলমান রাখতে হলে আওয়ামী সরকার দরকার। কিন্তু তৃণমূলে নতুন নেতৃত্ব আসবে এ আশা করেছিল মানুষ। কেননা উন্নয়নের সাথে সাথে অনিয়ম দুর্নীতি সহ নানা ক্ষোভ ছিল বিভিন্ন আসনের সাংসদ নিয়ে। তবে এ বিষয়গুলোকে অনেকটাই উপেক্ষা করে প্রার্থী দেয়া হয়েছে দলের নিজের পছন্দমত। বঞ্চিত প্রার্থী নিয়ে হতাশার সুর রয়েছে এলাকাতে। যার কিছুটা আঁচ করা যায় মাঠের রাজনীতিতে। যদিও দল বলছে প্রার্থী যেই হোক কাজ করতে হবে দলের জয়ের জন্য। দলীয় কর্মীদের এ কথা বুঝানো গেলেও জনগণ তা কতটা শুনবে তা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। এর কারণ হলো ভোটের সিলের মালিক জনগণ হলেও তাদের মধ্যে ভোট দেবার মানসিকতা নেই। বিশ্বের কাছে এ নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণের মানপত্র তৈরি করতে গিয়ে কেবলমাত্র সবাই মিলে ভোটের চড়ুইভাতি খেলা হচ্ছে। শ্রাদ্ধ হবে জনগণের অর্থের। নির্বাচনি প্রচারণার রং বাহারি আয়োজনের সাথে প্রার্থীদের আয়ের উৎস হিসেবে যে হিসাব দিয়েছে তা হাস্যকর বলে প্রতীয়মান। কারণ মানুষ আজকাল সোশাল মিডিয়া সহ গণমাধ্যমের বদৌলতে জানতে পারে প্রার্থীরা কতটা ধনবান । সুতরাং নির্বাচনি ব্যয় দেখে বুঝা যায় কতটা শুভংকরের ফাঁকিতে ভরা এ ভোটের লড়াই।

বিগত নির্বাচনের জের ধরে মানুষ এখনো সুষ্ঠু নির্বাচনের সে আস্থার জায়গাটা পাচ্ছে না। প্রশাসনিক বলয়ে নির্বাচন হবে বলে যে কথাটি বাতাসে উড়ছে তার কিছুটা হলেও প্রমাণ মানুষ পেয়েছে প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিলের বহু রকমের ঘটনার মধ্যদিয়ে। সার্বিক পরিস্থিতে উন্নয়নের বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ধনিক শ্রেণীর রাজনীতিতে গণতন্ত্র আর জনগণের চাওয়া পাওয়া তেমন করে নেই বলে ভোট নিয়ে হিম হিম শীতের শৈত্যপ্রবাহ প্রতীয়মান এখন পর্যন্ত চলমান। আর এর রেশ ধরে আগামী সংসদে সাংসদরা শক্তিশালী হয়ে জনগণের জন্য যে কথা বলে তার আশা নেই মানুষের কাছে।

জনগণের প্রাত্যহিক জীবনে যে নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে তা নিয়ে কারো কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। দেশের কাঠামোগত উন্নয়নে উচ্ছ্বসিত হয়ে স্বপ্ন দেখলে গরিবের ঘরে ভাতের যোগান দেয়া যায় না। তাই ধনীদের ভোটের খেলাতে মানুষ আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। বরং তারা মনে করে, যার খুশি সে সরকার হোক তাতে কোনো আপত্তি নেই। সরকার শুধু মানুষের জীবন চালানোকে সহনশীল করে দিলেই তারা খুশি। কারণ তাদের কাছে ভোটের অধিকারের চেয়ে ভাতের অধিকারটাই এখন মূল্যবান। অতএব বাজারদর পরিবর্তনটা যে মানুষের মুখে হাসি ফুটাবে তা বুঝতে পারলে উন্নয়নের সরকার সার্থক হবে। অন্য কিছুতে আর চমক আসবে না তা বুঝতে হবে দল ও সরকারকে।

লেখক : কলামিস্ট

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে