শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৯, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান : প্রতিবাদ, প্রতিবন্ধকতা ও প্রত্যাশা

মেরাজ আহমেদ খান
অনলাইন ভার্সন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান : প্রতিবাদ, প্রতিবন্ধকতা ও প্রত্যাশা

একুশ শতকে বাংলাদেশে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান (২০২৪) একটি মাইলফলক। চাকরিক্ষেত্রে কোটা সুবিধার যৌক্তিক সংস্কার, রাজনৈতিক অধিকার বাস্তবায়ন, বাকস্বাধীনতা পুনরুদ্ধার এবং পরিশেষে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে চলা স্বৈরশাসনের অবসান ঘটানোর জন্য ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের কথা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এতগুলো পরিবর্তন একসঙ্গে আনার জন্য রক্তক্ষরণ, অঙ্গহানি, সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানিও কম হয়নি। সরকারি হিসাব মোতাবেক আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা হাজারের কম হলেও প্রকৃতপক্ষে তা হাজারেরও ওপরে।

আমাদের এই গণ-অভ্যুত্থান দাঁড়িয়ে আছে দুটি সাফল্য নিয়ে। প্রথমটি হলো গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অত্যাচারী ও আপাদমস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত একটি সরকারের পতন হয়েছে। অন্য সফলতাটি হচ্ছে, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মানুষ সামাজিক বিষণ্নতা কাটিয়ে একটি নতুন সম্ভাবনার স্বপ্ন দেখতে চাচ্ছে বহু কাঙ্ক্ষিত অন্তর্বর্তীক সরকারের মাধ্যমে। মূলত আন্দোলনের সূত্রপাত চাকরিক্ষেত্রে কোটা সুবিধার যৌক্তিক সংস্কার নিয়ে হলেও মানুষের মূল চাহিদা ছিল রাজনৈতিক পটপরিবর্তন অর্থাৎ স্বৈরশাসনের অবসান।

মানুষের দীর্ঘদিনের হতাশা, স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ এবং গণতন্ত্রের দাবি একত্রিত হয়ে একটি ঐতিহাসিক অভ্যুত্থান সৃষ্টি করে ইউনূস সরকারের উত্থান ঘটিয়েছে। তবে এই নতুন সরকারের সামনে বড় প্রশ্ন হলো—আদৌ কি তারা জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে? আর আমরা, সাধারণ মানুষ, কিভাবে নিশ্চিত হব যে আবার নতুন করে স্বৈরাচারের উত্থান হবে না?

এই প্রশ্নে আমরা সবাই নতুন রাজনীতিতে আমাদের প্রত্যাশা রাখতে পারি। আমাদের প্রত্যাশা হবে এমন একটি রাষ্ট্র, যেখানে জনগণের মতামতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হবে। পাঁচ বছর পর পর অনুষ্ঠিত নির্বাচনব্যবস্থা হবে স্বচ্ছ, যেখানে প্রতিটি নাগরিক তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে।

প্রতিটি নাগরিকের জন্য সমানভাবে আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। রাজনৈতিক পরিচয়ের ভিত্তিতে কিংবা অর্থনৈতিক শক্তির প্রভাবে বিচার বা প্রশাসনিক সুবিধা প্রদান বন্ধ করতে হবে। সরকারের প্রতিটি কাজের স্বচ্ছতা ও কার্যকারিতার বিষয়ে জনগণের কাছে জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি। দুর্নীতি দমনে জিরো টলার‌্যান্স নীতি গ্রহণ করতে হবে। স্বৈরাচারী সরকারের প্রতিটি দুর্নীতি তালিকাভুক্ত করে অতি সত্বর জাতির উদ্দেশে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে হবে।

ক্ষমতার কাঠামোকে কেন্দ্রীকরণের পরিবর্তে স্থানীয় পর্যায়ে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হতে হবে, যাতে কেন্দ্রীয় ও প্রান্তিক সব শ্রেণির মানুষের জন্য সমান সুযোগ তৈরি হতে পারে।

আমার মতে, এত সব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে জনগণের আশা পূরণ করতে চাইলে ইউনূস সরকারকে  কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে। প্রথমেই সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে, অধিদপ্তরে, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে বহাল তবিয়তে থাকা স্বৈরাচারের দোসর ও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। স্বৈরাচারী সরকারের সব উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সাইবার নিরাপত্তা আইন সংশোধন কিংবা রদ করতে হবে, যাতে প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়ে ব্যক্তি পর্যায়—সব ক্ষেত্রে সত্য প্রকাশের জায়গা তৈরি হয়। মৌলিক সেবাগুলো জনগণের কাছে পৌঁছানোর জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বেকারত্ব কমাতে হবে। অর্থনৈতিক শক্তি বাড়ানোর জন্য উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে এবং আমদানি-রপ্তানিতে চলা সিন্ডিকেট দূর করতে হবে। জুলাই আন্দোলনে গণহত্যা চালানো রাজনীতিবিদ, কর্মকর্তা ও ক্যাডারদের পাশাপাশি গণহত্যাকারীদের দোসর চিহ্নিত বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মী, টেলিভিশন তারকা, খেলোয়াড় ও অন্যদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এত সব কাজের পরও এই সরকারের জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে, কিভাবে তারা পূর্ববর্তী সরকারের মতো কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠবে না এবং নিজেদের ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ করবে।

এ ক্ষেত্রে নতুন রাজনীতি বলি কিংবা ইউনূস সরকার বলি, উভয়ের সফলতার জন্য কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। প্রথমেই প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে হবে, যাতে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো রাজনৈতিক হুকুমের প্রভাবমুক্ত থাকে। যেকোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ, নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে নাগরিক সমাজের সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ থাকে। বাকস্বাধীনতার সুরক্ষা বাড়ানো এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে মানুষ নির্ভয়ে তাদের চিন্তা ও অভিমত প্রকাশ করতে পারে। সবচেয়ে জরুরি হলো নির্বাচনী সংস্কার, অর্থাৎ নির্বাচনব্যবস্থাকে অবাধ, নিরপেক্ষ ও নির্ভরযোগ্য করে তুলতে হবে।

এতক্ষণ তো সরকারের কী করা উচিত কিংবা আমাদের প্রত্যাশা নিয়ে আলোচনা করা হলো। এখন নতুন শাসনব্যবস্থায় স্বৈরাচারের জন্ম রোধ করতে আমাদের সম্মিলিতভাবে কিভাবে সচেতন থাকতে হবে তা নিয়ে আলোচনা করতে চাই। আমাদের প্রতিটি নাগরিকের আদর্শ হতে হবে নিজ নিজ নাগরিক দায়িত্ব পালন। শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত প্রতিটি নাগরিককে  তার অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। আমাদের মধ্যে সমালোচনামূলক দৃষ্টি ও সাহস রাখতে হবে। সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপে গণমাধ্যম, নাগরিক সমাজ ও শিক্ষিত জনগণকে সমালোচনা ও পর্যবেক্ষণ করতে হবে। আমাদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের মতো অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের মনোভাব রাখতে হবে। আবার যদি কখনো জনগণের অধিকার ক্ষুণ্ন হয় কিংবা নতুন স্বৈরাচার তৈরি হয় তাহলে সক্রিয়ভাবে আন্দোলনে অংশ নিতে হবে। ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ রোধ করতে হবে। এর পর থেকে সংবিধান সংস্কার করে ক্ষমতা একক ব্যক্তির হাতে না দিয়ে দল বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ নিশ্চিত করতে হবে।

পরিশেষে বলতে চাই, জুলাই ২০২৪-এর গণ-আন্দোলন একটি নতুন ভোরের সূচনা করেছে। তবে এই নতুন দিনের আলো টিকিয়ে রাখা আমাদের সম্মিলিত দায়িত্ব। বিপ্লব-পরবর্তী ইউনূস সরকার যদি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়, তাহলে গণ-আন্দোলনের ত্যাগ ও চেতনা ম্লান হয়ে যাবে। একসঙ্গে কাজ করে এবং গণতন্ত্রের সুরক্ষা নিশ্চিত করেই কেবল আমরা একটি উন্নত ও স্বচ্ছ রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারব। এ ক্ষেত্রে আমাদের অবিচল থাকা ছাড়া বিকল্প নেই।

 

লেখক: দ্বিতীয় বর্ষ, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সর্বশেষ খবর
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি
আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক