শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৪, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৫৮, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ

মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ

আমি প্রতিমাসে দুই থেকে তিনবার মালদ্বীপের দক্ষিণের চারটি দ্বীপ—ভিলিগিলি, মা’মেনধু, নিলান্ধু এবং ধান্ধুতে কৃষকদের খোঁজখবর নিতে ও বিভিন্ন কার্যক্রম তদারকি করতে যেতাম। এভাবে নিয়মিত যাতায়াত করতে গিয়ে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য আমার নজরে আসে—প্রতি ২-৩ মাস অন্তর মালদ্বীপের রাজধানী মালে থেকে একটি মাঝারি আকারের সামরিক জাহাজ এই দ্বীপগুলোতে আগমন করত।

এই জাহাজে করে আনা হয় চাল, আটা বা ময়দা, মসুর ডাল, চিনি এবং সয়াবিন তেলসহ দ্বীপবাসীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু খাদ্যসামগ্রী। জাহাজটি দ্বীপের জেটির পাশে এসে নোঙর করে, এবং সেনাবাহিনীর কর্মীরা পেশাদার দক্ষতায় সমস্ত মালামাল জেটিতে নামিয়ে ফেলেন। এরপর এগুলো প্রতিটি দ্বীপের দায়িত্বপ্রাপ্ত দ্বীপপ্রধানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়।

এরপর দ্বীপ অফিসের একটি সংগঠিত টিম এই খাদ্যসামগ্রীগুলো দ্বীপের প্রতিটি পরিবারকে সমানভাবে ভাগ করে দেয়। পরিবারের আর্থিক অবস্থা বিবেচ্য নয়—ধনী-গরিব নির্বিশেষে সকলেই সমান পরিমাণে পণ্য পায়। বরাদ্দকৃত এই পণ্যসামগ্রী সাধারণত প্রতিটি পরিবারের সদস্যদের জন্য পর্যাপ্ত ছিল, অন্ততপক্ষে এক মাসের ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট হতো।

জেটির পাশে খোলা একটি প্রশস্ত স্থানে প্রতিটি পরিবারের জন্য আলাদাভাবে পণ্যের স্তূপ তৈরি করে রাখা হয়। দৃশ্যটি অনেকটা আমাদের দেশের ঈদুল আজহার সময় গরুর মাংসের সমবন্টনের মতো—যেখানে প্রত্যেক পরিবার একটি করে ভাগ পায়। কেউ কারো ভাগে হস্তক্ষেপ করে না, কোনো হট্টগোল নেই, নেই কোনো অনিয়ম। কারণ, প্রতিটি ভাগ সমান এবং উন্মুক্ত স্থানে রাখা হয়—গুদামে নয়—ফলে সবকিছু স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান থাকে।

সাধারণত নারীরাই বেশি আগ্রহ নিয়ে এই পণ্য নিতে আসতেন, অনেক সময় একসাথে দল বেঁধে আসতেন তারা। প্রতিটি পরিবার থেকে একজন নারী বা পুরুষ এসে ৫-৬ ধরনের খাদ্যসামগ্রীর একটি ভাগ নিয়ে যেতেন। যেহেতু প্রতিটি ভাগ একই রকম, তাই ভালো-মন্দ বাছাইয়েরও কোনো দরকার পড়ত না। নির্ধারিত একটি দিক থেকে কিউ ধরে সবাই হুইল ব্যারোতে করে নিজেদের ভাগ বাড়িতে নিয়ে যেতেন।

যদি কখনো পণ্য বিতরণের দিনে বৃষ্টি হতো, তবে বড় ত্রিপলের নিচে পণ্যগুলোকে সাময়িকভাবে নিরাপদে রাখা হতো। বৃষ্টি থামলে তবেই তা ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে দেওয়া হতো। এই নিয়ম সকলের জন্যই সমানভাবে প্রযোজ্য ছিল—সরকারি কর্মকর্তা, এমনকি দ্বীপপ্রধান এবং আতলপ্রধানও তাদের নিজ নিজ হুইল ব্যারো নিয়ে এসে একটিমাত্র ভাগ গ্রহণ করতেন। এই উপহার মালদ্বীয় নাগরিকদের জন্যই সীমাবদ্ধ ছিল।

তবে ভিলিগিলি দ্বীপে আমি একটি ব্যতিক্রম লক্ষ্য করি—দ্বীপের সবচেয়ে এক ধনী ব্যক্তি, যার কথা আপনারা আগেই জেনেছেন, কখনোই তার বরাদ্দকৃত খাদ্যসামগ্রী নেন না। দ্বীপ অফিসও এ বিষয়ে জানেন এবং তার জন্য কোনো প্রস্তুতি রাখেন না। এটি নিঃসন্দেহে তার পক্ষ থেকে একটি সংবেদনশীল সামাজিক বার্তা।

এই খাদ্যসামগ্রী সম্পূর্ণভাবে মালদ্বীপ সরকারের পক্ষ থেকে উপহারস্বরূপ প্রদান করা হয়। কেবল এই চারটি দ্বীপেই নয় বরং মালদ্বীপের প্রতিটি দ্বীপেই একইভাবে সরকারের পক্ষ থেকে এই মানবিক ও সমানাধিকার ভিত্তিক বিতরণ ব্যবস্থা বজায় রাখা হয়েছে।

এই অভিজ্ঞতা আমাকে গভীরভাবে মুগ্ধ করেছে। যেখানে আমাদের অনেক দেশে সরকারি সুবিধা বিতরণে অনিয়ম ও পক্ষপাতিত্ব দেখা যায়, সেখানে মালদ্বীপের মতো একটি ছোট দ্বীপরাষ্ট্রে এমন স্বচ্ছতা, সমতা এবং মর্যাদাপূর্ণ ব্যবস্থাপনা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। এটি ছিল সরকারের পক্ষ থেকে জনগণের প্রতি এক বিরল মানবিক উদ্যোগ, যা দীর্ঘদিন আমার স্মৃতিতে গেঁথে থাকবে।

শান্তির দ্বীপে আইন, বিশ্বাস ও সহনশীলতার সহাবস্থান
২০০৬ সালের দিকে গাফফু আলিফু (GA) অ্যাটলে পুলিশের উপস্থিতি ছিল সীমিত, তবে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মতো এখানেও ধাপে ধাপে তাদের পরিসর বিস্তৃত হচ্ছিল। মালদ্বীপ পুলিশ সার্ভিস ২০০৪ সালে একটি স্বতন্ত্র বাহিনী হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর থেকেই দেশের প্রত্যন্ত দ্বীপগুলোতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ধীরে ধীরে অবকাঠামো গড়ে তুলতে থাকে। সেই ধারাবাহিকতায় GA অ্যাটলের প্রশাসনিক কেন্দ্র ভিলিগিলি দ্বীপে প্রতিষ্ঠিত হয় একটি পূর্ণাঙ্গ পুলিশ স্টেশন, যেখান থেকে গোটা অ্যাটলের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করা হতো। (সূত্র: উইকিপিডিয়া)

মাত্র ১০-১২ জন পুলিশ সদস্য নিয়ে গঠিত এই স্টেশন ছিল যেন এক বিশ্বাসভিত্তিক প্রশাসনিক কাঠামোর প্রতিচ্ছবি। মা’মেনধু, নিলান্ধু, ধান্ধু এবং কোলামাফুশির মতো দ্বীপগুলোতে তখনো স্থায়ী পুলিশ স্টেশন ছিল না, তবে ভিলিগিলি থেকে পুলিশ সদস্যরা প্রয়োজনে সেখানে গিয়ে দায়িত্ব পালন করতেন। বিশেষ করে কোলামাফুশির মতো কিছু দ্বীপে জনসংখ্যার ভিত্তিতে অস্থায়ী একটি ছোট পুলিশ পোস্টও ছিল বলে শুনেছি। 

তবে সবচেয়ে বিস্ময়কর ও ব্যতিক্রমী অভিজ্ঞতা ছিল ভিলিগিলির পুলিশের কর্মকাঠামো ও সামাজিক বাস্তবতা। এই দ্বীপে আমি কখনোই কোনো পুলিশ সদস্যকে অস্ত্র বহন করতে দেখিনি। এমনকি গ্রেপ্তারকৃত কোনো ব্যক্তি চাইলেই থানার হেফাজত থেকে সাময়িকভাবে বের হয়ে পরিবারের সঙ্গে দেখা করে নিজ উদ্যোগে আবার থানায় ফিরে যেতেন। এক কথায়, এখানে পুলিশ ও জনগণের মধ্যে ছিল এক গভীর পারস্পরিক আস্থা। আমাদের উপমহাদেশের দৃষ্টিভঙ্গিতে যা সত্যিই অকল্পনীয়।

এই সমাজে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও পারস্পরিক সম্মান এতটাই গভীর ছিল যে, কেউ কাউকে অবহেলা করে কারও বাড়িতে ঢুকত না। প্রতিটি বাড়ির বাইরেই বিনা ভয়ে পড়ে থাকত জুতা, খেলনা, ব্যাগ বা অন্যান্য ব্যক্তিগত সামগ্রী—চুরির আশঙ্কা ছিলনা বললেই চলে।

এই প্রেক্ষাপটেই একদিন গাফফু ধালুর থিনাধু (Thinadhoo) দ্বীপের এক ভিন্নধর্মী মানুষের সঙ্গে ভিলিগিলিতে দেখা হয়েছিল। তিনি একসময় অপরাধে জড়িয়ে পড়ে আদালতের রায়ে দণ্ডিত হয়েছিলেন। এখন তিনি মুক্ত, তবে আদালতের নির্দেশে নিজ দ্বীপে ফিরতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে GA অ্যাটলের অন্য একটি দ্বীপে কাজ করছেন এবং সেখানেই বসবাস করছেন। তার কথাবার্তা থেকে অনুভব করলাম—তিনি অতীতের ভুল স্বীকার করেছেন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সমাজে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছেন।

এই পুরো অভিজ্ঞতা আমাকে বারবার ভাবতে বাধ্য করেছে—মালদ্বীপের মতো একটি শান্তিপূর্ণ দ্বীপরাষ্ট্রে কীভাবে আইন, মানবিকতা ও বিশ্বাসের এক অসাধারণ ভারসাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখানে শাস্তির মাঝেও রয়েছে মানবিক সহমর্মিতা, আবার নিরাপত্তা বজায় রাখতে অস্ত্র নয়, ভরসা ও সহনশীলতাই মুখ্য ভূমিকা পালন করে। এ যেন সত্যিকার অর্থে এক সমাজের আত্মিক উন্নতির প্রতিচ্ছবি।

একটি অচেনা উপহার: রমজানের সৌহার্দ্য
সেদিন ছিল এক সাধারণ সকাল, কিন্তু তার মাঝে লুকিয়ে ছিল এক অসাধারণ বিস্ময়। ঘুম থেকে উঠে দরজা খুলতেই চোখে পড়ল একটি মাঝারি আকারের সাদা বস্তা—আমাদের ভিলিগিলির বাসার প্রধান দরজার সামনে রাখা। কৌতূহলী হয়ে বস্তাটি খুলে দেখি, ভেতরে সুন্দর ও টাটকা খেজুর—প্রায় পাঁচ কেজির মতো। হালকা সুগন্ধ ছড়াচ্ছে খেজুরগুলো থেকে। এক মুহূর্তের জন্য স্তব্ধ হয়ে গেলাম—এত পরিমাণ খেজুর! কিন্তু কে রেখে গেল?

আমি তৎক্ষণাৎ আমাদের বাড়ির মালিককে  ফোন  করে জানতে চাইলাম, "এই খেজুরগুলো কি আপনি রেখেছেন? না কি কেউ রেখে গেছে?"
তিনি মুচকি হেসে বললেন, “না না, এটা একজন স্থানীয় লোকের উপহার। সে নিজের নাম প্রকাশ না করেই পুরো দ্বীপের অনেক বাসিন্দাকে এমন বস্তা উপহার দিয়েছেন। আমরাও পেয়েছি। রমজান মাস আসছে তো, সেই উপলক্ষেই সে এই খেজুর বিতরণ করেছে।”

পাশের এক প্রতিবেশীও জানালেন, “এই খেজুর এক ধরনের সাদকাহ বা গোপন দান। দ্বীপে এমন কিছু হৃদয়বান মানুষ আছেন, যারা নিজের পরিচয় না দিয়ে মানুষের মাঝে ভালোবাসা ছড়িয়ে দেন।” তারা আরও নিশ্চিত করলেন—“খেজুরগুলো ভালো ও নিরাপদ। নিশ্চিন্তে খেতে পারো।”  টাটকা ও ঝলমলে খেজুরগুলো দেখে মেয়ে আর বউয়ের মুখে যেন আনন্দের আলো ফুটে উঠল।

আমার হৃদয়টা এক ধরনের অপার্থিব প্রশান্তিতে ভরে উঠল। এক অচেনা, অদেখা মানুষের এমন নিঃস্বার্থ ভালোবাসা ও ধর্মীয় সহানুভূতি—এ যেন রমজানের আসল সৌন্দর্য। আমি মনে মনে গভীর কৃতজ্ঞতায় বললাম, “সুকুরিয়া”—ধন্যবাদ সেই অজানা দানবীরকে, যার উপহার শুধু খেজুর নয় বরং এই বিদেশ বিভুঁইয়ে এক আত্মিক স্পর্শ, এক অভাবনীয় সৌহার্দ্যের অনুভব।

আযানের ছন্দে চলে সময়: মালদ্বীপে নামাজ ও জীবনের সুশৃঙ্খল ঐক্য
মালদ্বীপের নামাজপ্রীতির অনন্য সংস্কৃতি: পুরো মালদ্বীপ জুড়ে আজানের ধ্বনি যেন এক অদৃশ্য কমান্ডের মতো কাজ করত। মুহূর্তের মধ্যেই দোকানপাট, বাজার, অফিস—সবকিছু বন্ধ হয়ে যেত। না, কেউ তাড়া দিত না, জোর করত না; এটি ছিল স্বাভাবিক নিয়মের মতো। সবাই নিজ উদ্যোগে কাজ থামিয়ে নামাজের জন্য প্রস্তুত হতো। নামাজ শেষে আবারও দোকানের ঝাঁপ খুলত, যেন কিছুই থেমে ছিল না—কিন্তু মানুষের মুখে থাকত এক শান্তির আলো। এই দৃশ্যগুলো আমাকে বারবার মুগ্ধ করেছে। 

ধর্মীয় দায়িত্বকে এমন সৌন্দর্য ও শৃঙ্খলার সঙ্গে পালন করার যে সংস্কৃতি, তা মালদ্বীপে দেখেই প্রথমবার গভীরভাবে অনুভব করি। এক অনন্য সামাজিক ছন্দ, যেখানে ধর্ম, দৈনন্দিনতা আর শ্রদ্ধাবোধ একসাথে মিশে গেছে নিখুঁতভাবে। শুক্রবারের জুমার নামাজের অভিজ্ঞতাও ছিল ব্যতিক্রমী। 
মসজিদে কোনো স্থায়ী ইমামের ব্যবস্থা ছিল না। বরং প্রতিটি দ্বীপে স্থানীয় প্রশাসন—আইল্যান্ড অফিস—সরকারি কর্মীদের মধ্য থেকে প্রতি শুক্রবারের জন্য একজনকে ইমামের দায়িত্বে নিযুক্ত করত। সেই নিযুক্ত ব্যক্তি মসজিদের মিম্বরে উঠে মালদ্বীপ সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে ফ্যাক্সে পাঠানো খুতবা পাঠ করতেন। খুতবার বাইরে তিনি কোনো অতিরিক্ত বক্তব্য দিতেন না। এই দায়িত্ব পালনের বিনিময়ে তিনি নির্ধারিত সম্মানীও পেতেন। পরবর্তী শুক্রবারে আবার অন্য একজনের দায়িত্ব পড়ত। মসজিদের ভেতরে বা বাইরে কোথাও কোনো দানবাক্সও ছিল না।

এই নিয়মতান্ত্রিক ও প্রশাসননির্ভর ধর্মচর্চা মালদ্বীপের সমাজব্যবস্থার এক অনন্য দৃষ্টান্ত। এটি আমাকে নতুনভাবে ভাবতে শেখায়—ধর্ম কেবল ব্যক্তিগত বিশ্বাসের বিষয় নয়, বরং সুশৃঙ্খল সামাজিক অনুশীলনও হতে পারে। এই অধ্যায়টি আমার কর্মজীবনের এক অনন্য মোড় হয়ে উঠেছিল—যেখানে দায়িত্ববোধ, নিঃসঙ্গতা, পেশাদারিত্ব আর মানুষের গল্প একসাথে মিলেমিশে গিয়েছিল সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো। প্রতিটি দিন ছিল এক নতুন যাত্রা, প্রতিটি মুখ একেকটি গল্প। কখনো কষ্ট, কখনো করুণা, আবার কখনো নিঃশব্দ আনন্দ—সব মিলিয়ে এক গভীর আত্ম-অন্বেষণের সময়।

আজও যখন সেই দ্বীপগুলোর কথা মনে পড়ে, ঢেউয়ের মৃদু শব্দ এবং নামাজ শেষে মানুষের মুখে ফুটে থাকা শান্তি আমাকে মনে করিয়ে দেয়—জীবনের সত্যিকারের নাবিক হওয়ার মানে হলো নিঃসঙ্গতার মাঝেও অন্যের সুখ খুঁজে পাওয়া, দায়িত্বের সাথে সহানুভূতি এবং মানুষের সঙ্গে আন্তরিক সংযোগ বজায় রাখা। সেই দ্বীপগুলো আমাকে শিখিয়েছে, বাস্তব জীবনের শিক্ষা কখনো কেবল পাঠ্যপুস্তক বা নিয়মে সীমাবদ্ধ থাকে না; বরং মানুষের চোখে, তাদের স্বাভাবিক আচার-ব্যবহার এবং শান্তির মাঝে, প্রতিটি ক্ষুদ্র মুহূর্তেই নিহিত থাকে জীবনের গভীরতম শিক্ষা।

লেখক: উন্নয়নকর্মী। ইমেইল: [email protected]


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে অভিযানে ১২২০ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
দেশজুড়ে অভিযানে ১২২০ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মাদকসহ দুই কারবারি আটক
গোপালগঞ্জে মাদকসহ দুই কারবারি আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয়নগরে ৫০ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বিজয়নগরে ৫০ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একযোগে এনবিআরের ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারকে বদলি
একযোগে এনবিআরের ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারকে বদলি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মহারাজের ঘূর্ণিতে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু দক্ষিণ আফ্রিকার
মহারাজের ঘূর্ণিতে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু দক্ষিণ আফ্রিকার

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
আশুগঞ্জে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চলছে ‘অপারেশন ল্যাংড়া’
ভারতে চলছে ‘অপারেশন ল্যাংড়া’

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি বই বিক্রি, কক্সবাজারে গ্রেফতার ৪
সরকারি বই বিক্রি, কক্সবাজারে গ্রেফতার ৪

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তুতির চূড়ান্ত পর্বের জন্য সিলেট যাচ্ছেন ক্রিকেটাররা
প্রস্তুতির চূড়ান্ত পর্বের জন্য সিলেট যাচ্ছেন ক্রিকেটাররা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে ৫ ভবন ও রেস্তোরাঁকে জরিমানা
কক্সবাজারে ৫ ভবন ও রেস্তোরাঁকে জরিমানা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ওপর হামলা করে আসামি ছিনতাই; বিএনপি নেতা গ্রেফতার
পুলিশের ওপর হামলা করে আসামি ছিনতাই; বিএনপি নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় চৌমুহনী বাজারে উচ্ছেদ অভিযান
কুতুবদিয়ায় চৌমুহনী বাজারে উচ্ছেদ অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির মাছ উৎপাদনে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান গাকৃবি উপাচার্যের
বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির মাছ উৎপাদনে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান গাকৃবি উপাচার্যের

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেদারল্যান্ডস সিরিজে খেলবেন না মিরাজ
নেদারল্যান্ডস সিরিজে খেলবেন না মিরাজ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, যুবকের সাত বছরের কারাদণ্ড
মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, যুবকের সাত বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রোয়েশিয়ার অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী শাহ মুজাক্কের
ক্রোয়েশিয়ার অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী শাহ মুজাক্কের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ছাড়াল ২৭ হাজার
চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ছাড়াল ২৭ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৌলতখানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
দৌলতখানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে প্রায় ২১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
গোপালগঞ্জে প্রায় ২১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াই করেছে’
‘বিএনপি ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াই করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ
বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে
সেই পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়্যারলেসে বার্তা ফাঁসকারী পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে
ওয়্যারলেসে বার্তা ফাঁসকারী পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত
বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া
চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা