শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

কেমন যোগাযোগব্যবস্থা দেখতে চাই

মো. হাদিউজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
কেমন যোগাযোগব্যবস্থা দেখতে চাই

পৃথিবীর কোনো শহর শুধু অবকাঠামো নির্মাণ করে যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কাজ করা। সমন্বিত পরিকল্পনা ও সুদূরপ্রসারী চিন্তার অভাবে গত দুই দশকে চলাচলের গতিশীলতার সুবিধা পাওয়া গেলেও অর্থনৈতিকভাবে তেমন কোনো সুবিধা এখনো পাওয়া যাচ্ছে না। আংশিক পরিকল্পনা বড় প্রকল্পগুলোর পূর্ণ সম্ভাবনা ব্যাপকভাবে ব্যাহত করছে। এ জন্য প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক ধারণার বাস্তবায়ন প্রয়োজন।

আমি মনে করি, যোগাযোগ খাতের সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রথমেই প্রয়োজন পরিকল্পনা কমিশনের সক্ষমতা তৈরি করা, যেখানে অত্যন্ত যোগ্যতাসম্পন্ন পেশাদার পরিকল্পনাবিদরা থাকবেন। থাকবে যেকোনো প্রকল্পের চুলচেরা বিশ্লেষণের সক্ষমতা এবং সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করার পূর্ব অভিজ্ঞতা। একই সঙ্গে জাতীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ সব অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়নের সময়কাল বাস্তবসম্মত হওয়া উচিত। অবকাঠামোর কর্মক্ষমতা সর্বাধিক করার জন্য পরিচালনক্ষমতা বাড়াতে হবে।

নির্মাণ পদ্ধতি পরিবর্তিত জলবায়ুসহিঞ্চু না হওয়ায় এবং নির্মাণসামগ্রীর গুণগত মান ঠিক না থাকায় ব্যয়বহুল মহাসড়কও দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার নজির রয়েছে। অপ্রয়োজনীয় রাজনৈতিক প্রকল্প নেওয়া, যথাসময়ে প্রকল্প শেষ না করা এবং সড়ক নির্মাণে বরাদ্দ থাকলেও রক্ষণাবেক্ষণে আলাদা কোনো বরাদ্দ না থাকা অন্যতম সমস্যা। পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রভাব, ঠিকাদারের সক্ষমতার ঘাটতি এবং প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলোর শক্তিশালী পর্যবেক্ষণ না থাকায় সড়ক নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণে তুলনামূলকভাবে বেশি খরচ হয় এবং সময়ও বেশি লাগে।

যানজট নিরসনে শুধু উড়ালপথ নির্মাণ করা হয়, কিন্তু গ্রেড-সেপারেটেড ইন্টারচেঞ্জ তৈরি করা হয় না। এতে উড়ালপথগুলোর ওঠানামার পথেই ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। এই দুষ্টচক্রের হাত থেকে বের হয়ে আসতে শক্ত হাতে মোকাবেলা করতে হবে। অন্যদিকে মাল্টিমোডাল ইন্টেলিজেন্ট ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, স্বয়ংক্রিয় ইলেকট্রনিক টোল কালেকশন সিস্টেম, স্ট্রাকচারাল হেলথ মনিটরিং, ওভারলোড নিয়ন্ত্রণ, অনুমোদনহীন যানবাহনের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি উন্নত প্রযুক্তি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রকল্পে সংযুক্ত করতে হবে। অবকাঠামোর গুণমান ক্রমাগত বাড়াতে হবে।

অবকাঠামো এমন হতে হবে, যেখানে নিরাপত্তা, টেকসই সমাধান এবং স্ব-প্রবর্তিত নিয়ন্ত্রণের মেলবন্ধন ঘটে। বিজ্ঞানসম্মত যানজট পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য সেন্ট্রাল ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এক্সপ্রেসওয়ে নেটওয়ার্ক তৈরির ক্ষেত্রে বর্তমানে অবস্থিত চলমান সড়ক নেটওয়ার্কে হস্তক্ষেপ না করে নতুন সম্পূর্ণ প্রবেশ নিয়ন্ত্রিত ও বাধাহীন ইন্টারচেঞ্জ সংবলিত টেকসই উচ্চগতির আর্টেরিয়াল কনফিগারেশনের এক্সপ্রেসওয়ে তৈরির দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। এ ক্ষেত্রে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের গোল্ডেন কোয়াড্রিল্যাটারাল নেটওয়ার্ক একটি উত্তম উদাহরণ।

অন্যদিকে ক্রমাগত রেল দুর্ঘটনা দীর্ঘদিন ধরে রেলকে অবহেলা করার ফসল। দক্ষ জনবল ও আধুনিক যন্ত্রপাতি সংকটের পাশাপাশি সিগন্যালিং সিস্টেমের অসামঞ্জস্য অবস্থা মূলত এর জন্য দায়ী। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ নিয়মমাফিক তদন্ত কমিটি করে, কমিটি প্রতিবেদনও জমা দেয়; কিন্তু সেই প্রতিবেদনে কী আছে, জনগণ জানতে পারে না। এসব দুর্ঘটনার জন্য কাউকে শাস্তি পেতে দেখা যায় না। এই ধারাই চলে আসছে বহু বছর ধরে, যেটা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। রেললাইন বাড়ালেও অনেক ট্রেনের ইঞ্জিন-বগি এখনো পুরনো। বেশ কিছু লোকোমোটিভ আছে, যেগুলোর আয়ুষ্কাল ফুরিয়ে গেছে। রেল নেটওয়ার্কের একেক জায়গায় একেক রকম সিগন্যালিং সিস্টেম বিদ্যমান। 

কোথাও কম্পিউটারভিত্তিক ইন্টারলকিং সিস্টেম, কোথাও ম্যানুয়াল ইন্টারলকিং সিস্টেম এবং কোথাও ব্রিটিশ আমলের ইন্টারলকিং সিস্টেম কার্যকর আছে। এগুলো রেলওয়ে পরিচালনাকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলছে। এ কারণে আমরা দেখি, কখনো কখনো দুই ট্রেন একই লাইনে এসে পড়েছে। আমি মনে করি, রেল নেটওয়ার্ক টেকসই করতে হলে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা, ক্যারেজ ও ওয়াগন ওয়ার্কশপগুলো পুনরায় জীবিত, আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে হবে। নতুন রোলিং স্টকসমূহ (লোকোমোটিভ, ক্যারেজ, ওয়াগন) নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণসহ দক্ষ টেকনিশিয়ান নিয়োগ ও আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করতে হবে।

নিয়োগ করা টেকনিশিয়ানদের নিয়মিতভাবে দেশে-বিদেশে আধুনিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি নতুন রেলওয়ে নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়া আধুনিক স্টেশনগুলোর সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য স্মার্ট জনবল নিয়োগ দিতে হবে। স্মার্ট হিউম্যান রিসোর্স উইথ লট অব নলেজ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা গেলে অতি দ্রুত দেশের রেল পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা স্বর্ণযুগে প্রবেশ করবে। মাকড়সার জালের মতো মেট্রো লাইন পুরো নগরীতে ছড়িয়ে পড়লে যাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার পাশাপাশি মাল্টিমোডাল হাব ঘিরে রেলের আয়ের একটি বড় সুযোগ তৈরি হবে।

সারা বিশ্বে বেশির ভাগ পণ্য পরিবহন নৌপথে করা হলেও দেশের চিত্রটা ভিন্ন। পণ্য পরিবহনের জন্য নৌপথ হচ্ছে সবচেয়ে সাশ্রয়ী। কিন্তু নৌপথের সঙ্গে সড়কের যে পরিমাণ সংযোগ বাড়ানোর দরকার ছিল, সেটা আমরা করিনি। শুধু নদী ড্রেজিং করে পণ্য পরিবহন করা যাবে না। আমাদের নৌ নেটওয়ার্ক এবং সমন্বিত নেটওয়ার্ক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বেশির ভাগ নৌযানে নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা, মানা হচ্ছে না নিরাপত্তা নীতিমালাও। এ ছাড়া নিরাপত্তা সরঞ্জামের ব্যবহার সম্পর্কেও প্রশিক্ষণ বা ধারণা নেই লঞ্চকর্মীদের। দিনের পর দিন এভাবেই যাত্রী নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে চলাচল করছে তারা। এ জন্য দেশে নৌপথে প্রতিনিয়ত পণ্য ও যাত্রী পরিবহন কমছে। নৌপথে চলাচল করা অনেক লঞ্চ বা ফেরির নেই কোনো ফিটনেস। ছোট নৌযানের বড় সমস্যা হলো নিবন্ধন নেই। ফলে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব যানের ফিটনেস নিয়ে কথা বলার সুযোগ থাকে না। সবার আগে এসব যান নিবন্ধনের আওতায় আনতে হবে। তখনই কেবল আধুনিকায়নসহ প্রযুক্তিনির্ভর এবং নিয়ন্ত্রিত চলাচলের আওতায় আনা সম্ভব হবে।

আমরা যখন অবকাঠামো নির্মাণ করি, বিশেষ করে ফ্লাইওভার, সড়ক ও এক্সপ্রেসওয়ে, তখন আমরা প্রায়ই ভূমি ব্যবহারের বিষয়কে অবহেলা করি। ভূমি ব্যবহারের বিষয়কে আমরা যদি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারি, তাহলে দেখা যায় বেশ ভালো সড়কও চার-পাঁচ বছর পর ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। ভূমি ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে শক্ত কোনো নীতি না থাকাও এর অন্যতম কারণ। এ ক্ষেত্রে অধিগ্রহণকৃত অতিরিক্ত জায়গা রাস্তার মাঝে রেখে দুই পাশের সীমানা ঘেঁষে সড়ক তৈরি করা ফলপ্রসূ। সে ক্ষেত্রে ভেতরের অব্যবহৃত জায়গা প্রশস্ত সড়ক বিভাজক হিসেবে কাজ করায় মুখোমুখি দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকাংশেই কমিয়ে দেয় এবং প্রাকৃতিক ড্রেনেজ হিসেবে কাজ করার কারণে সড়কের ওপর পানি জমাট বেঁধে সড়কের কাঠামোগত ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও থাকে না।

আমি আরো মনে করি, রাস্তার পাশাপাশি সম্ভাবনাময় রেল ও নৌপথকেও সমান গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে সব যাতায়াতব্যবস্থাকে একটি একক জাতীয় মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। পরিশেষে বলব, টেকসই যোগাযোগব্যবস্থা এবং স্বল্প ব্যয়ে রক্ষণাবেক্ষণের লক্ষ্যে প্রয়োজন প্রচুর গবেষণার। সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অধীনে সড়ক গবেষণা ল্যাবরেটরি থাকলেও সেখানে রয়েছে নিয়মিত ও যোগ্য গবেষকের অভাব। তাই টেকসই সড়ক অবকাঠামোর জন্য সক্ষম গবেষক নিয়োগ এবং নিয়মিত গবেষণার লক্ষ্যে সব প্রকল্প থেকে ১-২ শতাংশ অর্থ অন্যান্য উন্নত দেশের মতো এই খাতে বরাদ্দ রাখতে হবে। অন্যদিকে রেলে অভিন্ন ও আধুনিক সিগন্যাল সিষ্টেম চালুর পাশাপাশি রেল পরিচালনায় দক্ষতা বাড়ানোর জন্য রেল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দক্ষ ও স্মার্ট জনবল তৈরি এবং রেলের অবকাঠামো প্রকল্প থেকে অর্থ বরাদ্দের মাধ্যমে গবেষণা সচল রাখতে হবে।

লেখক : যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও অধ্যাপক, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। অনুলিখন : সজিব ঘোষ। 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বালুরঘাটের ম্যানেজারকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
কুমারখালীতে বালুরঘাটের ম্যানেজারকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কুষ্টিয়ায় গণঅধিকার পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
কুষ্টিয়ায় গণঅধিকার পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে পটুয়াখালীতে গণঅধিকার পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
৫ দফা দাবিতে পটুয়াখালীতে গণঅধিকার পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোণায় চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনে অগ্নিকাণ্ড
নেত্রকোণায় চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করলেন জনপ্রিয় গায়ক অনুভ জৈন
বিয়ে করলেন জনপ্রিয় গায়ক অনুভ জৈন

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অন্যায়ভাবে বরখাস্ত করায় গর্ভবতী নারী ক্ষতিপূরণ পেলেন দেড় কোটি টাকা!
অন্যায়ভাবে বরখাস্ত করায় গর্ভবতী নারী ক্ষতিপূরণ পেলেন দেড় কোটি টাকা!

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

প্রেমিকাকে নিয়ে পালালো ছেলে, গাছে মিললো ঝুলন্ত বাবার মরদেহ
প্রেমিকাকে নিয়ে পালালো ছেলে, গাছে মিললো ঝুলন্ত বাবার মরদেহ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ধারাভাষ্য প্যানেলে আছেন যারা
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ধারাভাষ্য প্যানেলে আছেন যারা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গফরগাঁওয়ে যমুনা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন বিকল, আড়াই ঘণ্টা যাত্রা বিলম্ব
গফরগাঁওয়ে যমুনা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন বিকল, আড়াই ঘণ্টা যাত্রা বিলম্ব

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি: দুদু
গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি: দুদু

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আয়রনের অভাব পূরণে করণীয়
আয়রনের অভাব পূরণে করণীয়

২৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হাওরাঞ্চলে বিলম্বে বাঁধ নির্মাণে শঙ্কায় কৃষকেরা
হাওরাঞ্চলে বিলম্বে বাঁধ নির্মাণে শঙ্কায় কৃষকেরা

২৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হোয়াটসঅ্যাপের স্টোরেজ খালি করবেন যেভাবে
হোয়াটসঅ্যাপের স্টোরেজ খালি করবেন যেভাবে

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালী বিএনপির উদ্যোগে বিশাল সমাবেশের আয়োজন
নোয়াখালী বিএনপির উদ্যোগে বিশাল সমাবেশের আয়োজন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নাইকো মামলা যে সাজানো ছিল রায়ে তা প্রমাণিত হয়েছে’
‘নাইকো মামলা যে সাজানো ছিল রায়ে তা প্রমাণিত হয়েছে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
ফরিদপুরে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের খোঁজখবর নিয়ে দ্বায়িত্ব গ্রহণ করলেন নিনসের পরিচালক
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের খোঁজখবর নিয়ে দ্বায়িত্ব গ্রহণ করলেন নিনসের পরিচালক

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুতিনের সঙ্গে চলতি মাসেই বৈঠক করবেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে চলতি মাসেই বৈঠক করবেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ধরন জানার উপায়
ত্বকের ধরন জানার উপায়

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি
উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘরের মাঠে শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্য বাবরের
ঘরের মাঠে শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্য বাবরের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে ১১৩৭ জনের ভাগ্য নির্ধারণ কাল
২৭তম বিসিএসে ১১৩৭ জনের ভাগ্য নির্ধারণ কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবি নিহত
দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন
এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পা ফুলে গেলে কী করবেন
পা ফুলে গেলে কী করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদিতে যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে আলোচনায় কিয়েভকে বাইরে রাখা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সৌদিতে যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে আলোচনায় কিয়েভকে বাইরে রাখা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা
ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা
আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০
কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা
প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু
ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার
সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!
ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি
লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই
নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি
দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি

নগর জীবন

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি
বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি

নগর জীবন