শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৯, রবিবার, ০৩ মে, ২০১৫

নিউইয়র্কে একান্ত সাক্ষাৎকারে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্কে একান্ত সাক্ষাৎকারে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা এবং প্রবীন রাজনীতিক আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, 'দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে একাত্তরের ঘাতকদের শাস্তি হচ্ছে। এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে, প্রকৃত অর্থেই সরকার ওইসব অপরাধীদের শাস্তি প্রদানে বদ্ধপরিকর। সুষ্ঠু বিচারের মধ্য দিয়ে শাস্তি কার্যকর করতে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠার অবকাশ থাকতে পারে না। এতদসত্বেও, এ নিয়ে যদি কোন প্রশ্ন ওঠে তবে আমি খুবই বিব্রত এবং ক্ষুব্ধ হই।'

ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ’র বসন্তকালীন সম্মেলনে যোগদান শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের প্রাক্কালে উত্তর আমেরিকায় বাংলা ভাষায় সর্বাধিক প্রচারিত 'সাপ্তাহিক ঠিকানা' কে প্রদত্ত একান্ত সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন অর্থমন্ত্রী মুহিত।

সাক্ষাৎকারটি প্রশ্নোত্তর আকারে এখানে উপস্থাপন করা হলো:

প্রশ্ন : হরতাল-অবরোধের টানা ৯২ দিনে পেট্রল বোমা হামলাসহ বিভিন্ন ভাবে ১৬০ জনের প্রাণহানী ও অনেকের আহত হবার পাশাপাশি বিপুল অর্থ-সম্পদের ক্ষতি হয়েছে। এসব কারণে আপনি নিজেও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়াকে ‘সন্ত্রাসের রাণী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। আপনি তাকে ‘দেশদ্রোহী’ হিসেবেও উল্লেখ করেছেন। এসব কারণে বিভিন্ন স্থানে বেগম জিয়াকে হুকমের আসামী করে মামলাও হয়েছে। তারপরও বেগম জিয়াকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে না কেন? অথবা আইনগত কোন পদক্ষেপ গ্রহণের পরিকল্পনা সরকারের আছে কি?

উত্তর : আমার মনে হয় না এই সন্ত্রাসের রানীকে প্রসিকিউট করার কোন পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। মনে রাখতে হবে যে, তিনি সবচেয়ে বড় বিরোধী দলের নেত্রী। এছাড়াও দুইবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এ অবস্থায় তাকে বিচারে সোপর্দ করলে সকলে যে ব্যাপারটিকে সদয়ের চোখে দেখবেন তা মনে হয় না।

প্রশ্ন : তাহলে আপনাদের আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার যে অঙ্গীকার সেটি কীভাবে বাস্তবায়িত হবে?

উত্তর : বলতে দ্বিধা নেই যে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এটি ব্যতয়। তবে, সরকারকে একটি ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হয় যে, জনজীবনে আবার নৈরাজ্য নেমে আসবে, অথবা আবার সাধারণ মানুষকে সন্ত্রস্ত করা হবে-এমন আশংকা যতটা এড়িয়ে চলা যায় ততই সরকারের জন্যে মঙ্গল। এক্ষেত্রে একটি ব্যতয় ঘটলেও জনজীবনের স্বার্থে, সামগ্রিক জাতীয় অগ্রগতির স্বার্থে কিছুটা ছাড় দিলে সেটি আইনের শাসনের ক্ষেত্রে প্রকারান্তরে সুফলই বইয়ে আনবে।

প্রশ্ন : তাহলে কী বলতে হবে সরকার সমঝোতা করেছে?

উত্তর : এক ধরনের সমঝোতা বলা যেতে পারে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং জাতীয় স্বার্থে সমঝোতা হতেই পারে। শেখ হাসিনা এবং তার সরকার সর্বদাই জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

প্রশ্ন : একই ধরনের সমঝোতার পরিপ্রেক্ষিতেই কী তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ফিরিয়ে নিতে সরকার সময়ক্ষেপন করছে?

উত্তর : নো, এ ধারণা ঠিক নয়। তারেক রহমানের ক্ষেত্রে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। খালেদা জিয়ার সাথে তারেক রহমানের কোন তুলনাই হতে পারে না। তারেক রহমান একটি অপদার্থ। তার মত একটি মানুষের বিরুদ্ধে আইনগত কোন পদক্ষেপ গ্রহণে কোন সমস্যা থাকার প্রশ্নই উঠে না।  আমি জানিনা, তারেক রহমানকে কেন দেশে ফিরিয়ে নেয়া হচ্ছে না।

প্রশ্ন : বঙ্গবন্ধুর ঘাতক, জেলহত্যাকান্ডের সাথে জড়িত খুনী এবং একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরিয়ে নিতে নিউইয়র্কের একটি ল’ ফার্ম ভাড়া করা হয়েছে। এ সংবাদ প্রকাশের পর নিউইয়র্কের আইনজীবী থেকে সুধীজনে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে যে, সরকার যে ফার্ম ভাড়া করেছে তাদের তেমন ক্রিডেনশিয়াল নেই।

উত্তর : বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। তবে নিয়োগের আগে নিশ্চয়ই ঐ ফার্মের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নেয়া হয়েছে। সেটিই নিয়ম। তবে আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। কিংবা ঐ ল’ ফার্ম সম্পর্কেও ব্যক্তিগতভাবে আমার কোন ধারণা নেই। একটি বিষয়ে আমি নিশ্চিত যে, ভাড়া করার আগে অবশ্যই ঐ ফার্মের ক্রিডেনশিয়াল সম্পর্কে খোঁজ নেয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এসব কাজ করে থাকেন।

প্রশ্ন : আসলে কি সরকারের আন্তরিক কোন ইচ্ছা বা আগ্রহ রয়েছে-ঐসব দন্ডপ্রাপ্ত ঘাতকদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে?

উত্তর : দেখুন, বাংলাদেশ আবির্ভাবের ৪৪ বছর কেটে গেছে। ৪৫ বছরে রয়েছি আমরা। দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে একাত্তরের ঘাতকদের শাস্তি হচ্ছে। এথেকেই প্রমাণিত হয় যে, প্রকৃত অর্থেই সরকার ঐসব অপরাধীদের শাস্তি প্রদানে বদ্ধপরিকর। সুষ্ঠু বিচারের মধ্য দিয়ে শাস্তি কার্যকর করতে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠার অবকাশ থাকতে পারে না। এতদসত্বেও, এ নিয়ে যদি কোন প্রশ্ন উঠে তবে আমি খুবই বিব্রত এবং ক্ষুব্ধ হই।

প্রশ্ন : ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত ৩দিনব্যাপী বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ’র বসন্তকালিন বৈঠকে অংশগ্রহণের সময় আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বহুজনের সাথে সাক্ষাৎ ও বৈঠক হয়েছে। সে সময় বাংলাদেশে গত ৯২ দিনের হরতাল-অবরোধ নিয়ে কারো মধ্যে কোন আগ্রহ বা কৌতুহলের প্রকাশ ঘটতে দেখেছেন কি?

উত্তর : নাথিং। দিস ইজ এ ভোগাস হরতাল। যারা বাংলাদেশ সম্পর্কে জানেন বা খোঁজ-খবর নেন, তারা জেনে গেছেন যে, ঐ হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি ছিল একটি ভাওতাবাজি। সম্পর্ণরূপে ফার্স। কিছুদিন আগে ওয়ার্ল্ডব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এনেট ডিক্সন (যিনি বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার কাজকর্ম দেখেন) বাংলাদেশ সফর করেছেন। তিনি ঢাকায় আমার অফিসেও গিয়েছিলেন। সে সময় তিনি আমাকে বলেছেন যে, ‘বাংলাদেশে নাকি হরতাল-অবরোধে সবকিছু অচল। আমি যেন বাংলাদেশে না আসি। কিন্তু এসে দেখছি হরতাল বলতে কিছু নেই।’ খালেদা জিয়া শুধু বক্তৃতা-বিবৃতির মধ্যেই অবরোধ-হরতালের আঁচ ছিল, বাস্তবে কিছুই ছিল না। তবে শুরুতে, অর্থাৎ জানুয়ারিতে কিছুটা খারাপ পরিস্থিতি ছিল।

প্রশ্ন : হরতাল-অবরোধে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কোন ধারণা আছে কি?

উত্তর : অর্থনীতির ওপর প্রভাব একেবারেই জিরো। প্রথমদিকে আমি খুবই চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম যে, অর্থনীতিতে বড় ধরনের সংকট দেখা দিতে পারে। সে আংশকায় আমি সে সময় এ ধরনের কর্মসূচিকে ‘দেশদ্রোহি’ হিসেবে অভিহিতও করেছিলাম। পরবর্তীতে দেখলাম যে, কেবলমাত্র জানুয়ারিতেই অর্থনীতির ওপর কিছুটা চাপ তৈরী হয়েছিল।

প্রশ্ন : ৯২ দিনের কর্মসূচিতে এতগুলো মানুষ মরলো, আহত হয়ে অনেকে হাসপাতালে, সর্বসাধারণের বিপুল ক্ষতি হয়েছে, এসবের দায়িত্ব নেবে কে?

উত্তর : পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে পুড়িয়ে মানুষ মারার ক্ষেত্রে খালেদা জিয়া সফল হয়েছেন, এটি অস্বীকারের উপায় নেই। আরেকটি বিষয় ঘটেছে ঐ কর্মসূচিতে। সেটি হচ্ছে পেট্রোল বোমার আমদানী। অসহায় শিশু-নারী-পুরুষের ওপর ঐ বোমা ছুঁড়ে মানুষ মারার জঘন্য এবং হিংসাত্মক একটি প্রক্রিয়া তিনি চালু করেছেন। এথেকেই দেশবাসীর অনুধাবন করা উচিত যে, তিনি কী রকমের মানববিরোধী মহিলা। তিনি একজন অসুস্থ মানুষ। সুস্থ এবং বিবেকসম্পন্ন কারো পক্ষে এভাবে মানুষ হত্যার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে না। এহেন আচরণের মধ্য দিয়ে বেগম জিয়া নিজেকে জাতীয় নেত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে একেবারেই ‘আনফিট’ করেছেন।

প্রশ্ন : এসব আচরণের কারণেই তো তার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে মামলা হওয়া দরকার।

উত্তর : হয়তো, কোন সময় মামলার উদ্ভব হবে। ভবিষ্যতে আর কেউ যাতে এমন বর্বর আচরণে প্রবৃত্ত না হয়, তা বন্ধের জন্যেই মামলার প্রয়োজন রয়েছে। তবে তার বয়সের দিকেও খেয়াল রাখতে হচ্ছে। তার দেয়া তথ্য অনুযায়ীই এখন তার বয়স ৭০ বছর। যদিও তিনি একেক সময় একেক জন্মতারিখ ব্যবহার করেন।

প্রশ্ন : বয়সের কারণে কি অপরাধীরা পাড় পেয়ে যাবে?

উত্তর : সেটি একেবারেই সত্য নয়। তবে একটি সময় এসেছিল তাকে গ্রেফতারের। আদালত থেকে গ্রেফতারী পরোয়ানাকে যখন তিনি শ্রদ্ধা দেখাননি। এখনতো আর সে সুযোগও নেই। সবকিছু আইন অনুযায়ী চলছে।

প্রশ্ন : আপনার কি মনে হয়, এখনও জামায়াতে ইসলামের সাথে বেগম জিয়ার সম্পর্ক আগের মতই রয়েছে?

উত্তর : তিনি তো জামায়াতের আমীর। এখনও সে দায়িত্বই পালন করছেন। জামায়াতের এখন আর কোন অস্তিত্ব নেই। কেবলমাত্র আমীর হিসেবে খালেদা জিয়া রয়েছেন।

প্রশ্ন : ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সাথে বনিবনা না হওয়ার কারণে সোনালী ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে বিভিন্ন ভাবে বলা হচ্ছে।

উত্তর : আমি জানি সবকিছু। আসলে এ তথ্য ঠিক নয়। তিনি বেশী বয়েসী হয়ে পড়েছেন। যদিও আমার চেয়ে প্রায় ১২ বছরের ছোট। কিন্তু দেখলে মনে হবে আমার চেয়ে তিনি ১০ বছরের বড়। এটি মূল সমস্যা বলে আমার কাছে মনে হয়েছে। তবে, আমরা জেনেশুনেই তাকে নিয়োগ করেছিলাম।

প্রশ্ন : আপনারা ৩টি এনআরবি ব্যাংক দিয়েছেন। এ নিয়ে প্রবাসীরা বেশ উৎফুল্ল। কিন্তু বিগত ৩ বছরে সাধারণ প্রবাসীরা এসব ব্যাংকের সেবা পাবার মত কিছু দেখেননি। এ নিয়ে কোন ভাবনা আছে কি?

উত্তর : সেগুলোতে সাধারণ প্রবাসীরা কীভাবে উপকৃত হবেন? কেবলমাত্র যারা বিনিয়োগ করবেন বা করেছেন, তারাই উপকৃত হচ্ছেন। তবে, প্রবাসীরা সরাসরি উপকৃত হতে পারবেন, যদি রেমিট্যান্সের প্রক্রিয়া শুরু করে থাকে। সেটি করেছে কিনা আমি জানি না। আমরা এনআরবি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করেছি। অনেকে সম্পৃক্ত হয়েছেন ইতিমধ্যেই।

প্রশ্ন : সামনে আরেকটি বাজেট আপনার মাধ্যমে ঘোষিত হতে যাচ্ছে। এবারের বাজেটের পরিমাণ কত হতে পারে?

উত্তর : ৩ লাখ কোটির বেশী। সর্বকালের সবচেয়ে বড় বাজেট হবে এবার।

প্রশ্ন : সর্বসাধারণের জন্যে বিশেষ কোন সুযোগ-সুবিধা থাকবে কি?

উত্তর :  আওয়ামী লীগের বাজেট সবসময় সাধারণ মানুষের কল্যাণেই হয়েছে। এবারও অবশ্যই তেমন প্রতিফলনই থাকবে। প্রতিবারই নতুন নতুন উদ্যোগ থাকে। এবারই তার ব্যতয় ঘটবে না।

প্রশ্ন : কৃষকের স্বার্থে বিশেষ কিছু থাকবে কি?

উত্তর : কৃষকের জন্যে ভর্তুকির ব্যবস্থা সবসময়ই আমাদের আমলে ঘটেছে। এবারও ঘটবে। আমরা তো কৃষকসহ খেঁটে খাওয়া মানুষের ব্যাপারে সবসময় অধিক মনোযোগ দেই। তবে আশার কথা হচ্ছে, সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের মত আমাদের কৃষক সমাজও এখন অনেক ভালো জীবন-যাপন করছেন।

প্রশ্ন : শতশত কোটি টাকার ঋণ নিয়ে যারা পরবর্তীতে পরিশোধ করেননি, এমন দায়গ্রস্তদের ব্যাপারে বিশেষ কোন পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব বাজেটে থাকবে কি?

উত্তর : বানিজ্যিক কারণে ঋণ নিয়ে অনেক মানুষ তা শোধ করেননি বা করতে পারেননি। এর পরিমাণ বিরাট-বিশাল। তবে এগুলো উদ্ধারে চলমান প্রক্রিয়ার বাইরে বিশেষ কিছু আপাতত: নেই। আমরা চেষ্টা করছি এবং সর্বান্তকরণে সেটি করতে চাই যে, ব্যাংকগুলোর মূলধন যাতে সবল থাকে। ঋণ নিয়েছেন যে প্রকল্পের কথা বলে, সে প্রকল্প চালু রাখার ব্যাপারে আমরা নানাভাবে সচেষ্ট রয়েছি।

প্রশ্ন : পেনশন স্কীম করা হচ্ছে?

উত্তর : অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে ডিপজিট পেনশন স্কীম (ডিপিএস) চালু রয়েছে। সেটি খুবই জনপ্রিয়। সেই ডিপিএসকে প্রবাসীদের সাথে সম্পৃক্ত করার কথা ভাবছি।

প্রশ্ন : প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা কেমন করছেন?

উত্তর : ব্যক্তিগতভাবে আমার দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে এমন ভাল সরকার আর কখনো ছিল না। জনসাধারণের কল্যাণে এমনভাবে নিবেদিত সরকার খুব কমই দেখেছেন বাংলাদেশীরা। জনগণের কাছে প্রদত্ত অঙ্গিকার বাস্তবায়নে আমাদের সরকার সবসময় সোচ্চার রয়েছে। আমি অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে বলতে পারি যে, ১৫ বছর আগে যে বাংলাদেশ দেছেন, এখন আর সে বাংলাদেশ নেই। এখন অন্য মাত্রার একটি বাংলাদেশ দেখতে পাবেন। অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বিশাল। আগে যেখানে ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট হতো, গত বছর ছিল আড়াই লাখ কোটি টাকা। সামনের বাজেট হতে যাচ্ছে ৩ লাখ কোটি টাকার। এথেকেই তো বুঝতে হবে যে, বাংলাদেশের সামগ্রিক কাঠামোতেই বড় ধরনের একটি পরিবর্তন ঘটেছে। আর এই বিশাল অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞের ৮০% প্রাইভেট সেক্টরের।

প্রশ্ন : প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।

উত্তর : প্রবাসীরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থ বাংলাদেশে পাঠিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সচল রাখতে অবদান রেখে চলেছেন। এ কারণে বাংলাদেশের রিজার্ভ ভালো। রিজার্ভ যখন বাড়ে তখন বহির্বিশ্বের কনফিডেন্স বৃদ্ধি পায় বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে। এসব কারণে আমরা প্রবাসীদের প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। আমরা তাদের ভালো চাই, মঙ্গল চাই। এখানে যাদের অব্যবহৃত টাকা রয়েছে, সেগুলো যদি বাংলাদেশের ব্যাংকে রাখেন, তাহলে সেটিও এক ধরনের বিনিয়োগ হবে। আমরাও প্রবাসীদের জন্যে বিশেষ বিশেষ ব্যবস্থা করেছি, করছি।

বিডি-প্রতিদিন/০৩ মে ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
সর্বশেষ খবর
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন