শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৯, রবিবার, ০৩ মে, ২০১৫

নিউইয়র্কে একান্ত সাক্ষাৎকারে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্কে একান্ত সাক্ষাৎকারে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা এবং প্রবীন রাজনীতিক আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, 'দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে একাত্তরের ঘাতকদের শাস্তি হচ্ছে। এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে, প্রকৃত অর্থেই সরকার ওইসব অপরাধীদের শাস্তি প্রদানে বদ্ধপরিকর। সুষ্ঠু বিচারের মধ্য দিয়ে শাস্তি কার্যকর করতে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠার অবকাশ থাকতে পারে না। এতদসত্বেও, এ নিয়ে যদি কোন প্রশ্ন ওঠে তবে আমি খুবই বিব্রত এবং ক্ষুব্ধ হই।'

ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ’র বসন্তকালীন সম্মেলনে যোগদান শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের প্রাক্কালে উত্তর আমেরিকায় বাংলা ভাষায় সর্বাধিক প্রচারিত 'সাপ্তাহিক ঠিকানা' কে প্রদত্ত একান্ত সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন অর্থমন্ত্রী মুহিত।

সাক্ষাৎকারটি প্রশ্নোত্তর আকারে এখানে উপস্থাপন করা হলো:

প্রশ্ন : হরতাল-অবরোধের টানা ৯২ দিনে পেট্রল বোমা হামলাসহ বিভিন্ন ভাবে ১৬০ জনের প্রাণহানী ও অনেকের আহত হবার পাশাপাশি বিপুল অর্থ-সম্পদের ক্ষতি হয়েছে। এসব কারণে আপনি নিজেও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়াকে ‘সন্ত্রাসের রাণী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। আপনি তাকে ‘দেশদ্রোহী’ হিসেবেও উল্লেখ করেছেন। এসব কারণে বিভিন্ন স্থানে বেগম জিয়াকে হুকমের আসামী করে মামলাও হয়েছে। তারপরও বেগম জিয়াকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে না কেন? অথবা আইনগত কোন পদক্ষেপ গ্রহণের পরিকল্পনা সরকারের আছে কি?

উত্তর : আমার মনে হয় না এই সন্ত্রাসের রানীকে প্রসিকিউট করার কোন পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। মনে রাখতে হবে যে, তিনি সবচেয়ে বড় বিরোধী দলের নেত্রী। এছাড়াও দুইবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এ অবস্থায় তাকে বিচারে সোপর্দ করলে সকলে যে ব্যাপারটিকে সদয়ের চোখে দেখবেন তা মনে হয় না।

প্রশ্ন : তাহলে আপনাদের আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার যে অঙ্গীকার সেটি কীভাবে বাস্তবায়িত হবে?

উত্তর : বলতে দ্বিধা নেই যে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এটি ব্যতয়। তবে, সরকারকে একটি ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হয় যে, জনজীবনে আবার নৈরাজ্য নেমে আসবে, অথবা আবার সাধারণ মানুষকে সন্ত্রস্ত করা হবে-এমন আশংকা যতটা এড়িয়ে চলা যায় ততই সরকারের জন্যে মঙ্গল। এক্ষেত্রে একটি ব্যতয় ঘটলেও জনজীবনের স্বার্থে, সামগ্রিক জাতীয় অগ্রগতির স্বার্থে কিছুটা ছাড় দিলে সেটি আইনের শাসনের ক্ষেত্রে প্রকারান্তরে সুফলই বইয়ে আনবে।

প্রশ্ন : তাহলে কী বলতে হবে সরকার সমঝোতা করেছে?

উত্তর : এক ধরনের সমঝোতা বলা যেতে পারে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং জাতীয় স্বার্থে সমঝোতা হতেই পারে। শেখ হাসিনা এবং তার সরকার সর্বদাই জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

প্রশ্ন : একই ধরনের সমঝোতার পরিপ্রেক্ষিতেই কী তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ফিরিয়ে নিতে সরকার সময়ক্ষেপন করছে?

উত্তর : নো, এ ধারণা ঠিক নয়। তারেক রহমানের ক্ষেত্রে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। খালেদা জিয়ার সাথে তারেক রহমানের কোন তুলনাই হতে পারে না। তারেক রহমান একটি অপদার্থ। তার মত একটি মানুষের বিরুদ্ধে আইনগত কোন পদক্ষেপ গ্রহণে কোন সমস্যা থাকার প্রশ্নই উঠে না।  আমি জানিনা, তারেক রহমানকে কেন দেশে ফিরিয়ে নেয়া হচ্ছে না।

প্রশ্ন : বঙ্গবন্ধুর ঘাতক, জেলহত্যাকান্ডের সাথে জড়িত খুনী এবং একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরিয়ে নিতে নিউইয়র্কের একটি ল’ ফার্ম ভাড়া করা হয়েছে। এ সংবাদ প্রকাশের পর নিউইয়র্কের আইনজীবী থেকে সুধীজনে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে যে, সরকার যে ফার্ম ভাড়া করেছে তাদের তেমন ক্রিডেনশিয়াল নেই।

উত্তর : বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। তবে নিয়োগের আগে নিশ্চয়ই ঐ ফার্মের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নেয়া হয়েছে। সেটিই নিয়ম। তবে আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। কিংবা ঐ ল’ ফার্ম সম্পর্কেও ব্যক্তিগতভাবে আমার কোন ধারণা নেই। একটি বিষয়ে আমি নিশ্চিত যে, ভাড়া করার আগে অবশ্যই ঐ ফার্মের ক্রিডেনশিয়াল সম্পর্কে খোঁজ নেয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এসব কাজ করে থাকেন।

প্রশ্ন : আসলে কি সরকারের আন্তরিক কোন ইচ্ছা বা আগ্রহ রয়েছে-ঐসব দন্ডপ্রাপ্ত ঘাতকদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে?

উত্তর : দেখুন, বাংলাদেশ আবির্ভাবের ৪৪ বছর কেটে গেছে। ৪৫ বছরে রয়েছি আমরা। দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে একাত্তরের ঘাতকদের শাস্তি হচ্ছে। এথেকেই প্রমাণিত হয় যে, প্রকৃত অর্থেই সরকার ঐসব অপরাধীদের শাস্তি প্রদানে বদ্ধপরিকর। সুষ্ঠু বিচারের মধ্য দিয়ে শাস্তি কার্যকর করতে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠার অবকাশ থাকতে পারে না। এতদসত্বেও, এ নিয়ে যদি কোন প্রশ্ন উঠে তবে আমি খুবই বিব্রত এবং ক্ষুব্ধ হই।

প্রশ্ন : ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত ৩দিনব্যাপী বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ’র বসন্তকালিন বৈঠকে অংশগ্রহণের সময় আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বহুজনের সাথে সাক্ষাৎ ও বৈঠক হয়েছে। সে সময় বাংলাদেশে গত ৯২ দিনের হরতাল-অবরোধ নিয়ে কারো মধ্যে কোন আগ্রহ বা কৌতুহলের প্রকাশ ঘটতে দেখেছেন কি?

উত্তর : নাথিং। দিস ইজ এ ভোগাস হরতাল। যারা বাংলাদেশ সম্পর্কে জানেন বা খোঁজ-খবর নেন, তারা জেনে গেছেন যে, ঐ হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি ছিল একটি ভাওতাবাজি। সম্পর্ণরূপে ফার্স। কিছুদিন আগে ওয়ার্ল্ডব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এনেট ডিক্সন (যিনি বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার কাজকর্ম দেখেন) বাংলাদেশ সফর করেছেন। তিনি ঢাকায় আমার অফিসেও গিয়েছিলেন। সে সময় তিনি আমাকে বলেছেন যে, ‘বাংলাদেশে নাকি হরতাল-অবরোধে সবকিছু অচল। আমি যেন বাংলাদেশে না আসি। কিন্তু এসে দেখছি হরতাল বলতে কিছু নেই।’ খালেদা জিয়া শুধু বক্তৃতা-বিবৃতির মধ্যেই অবরোধ-হরতালের আঁচ ছিল, বাস্তবে কিছুই ছিল না। তবে শুরুতে, অর্থাৎ জানুয়ারিতে কিছুটা খারাপ পরিস্থিতি ছিল।

প্রশ্ন : হরতাল-অবরোধে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কোন ধারণা আছে কি?

উত্তর : অর্থনীতির ওপর প্রভাব একেবারেই জিরো। প্রথমদিকে আমি খুবই চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম যে, অর্থনীতিতে বড় ধরনের সংকট দেখা দিতে পারে। সে আংশকায় আমি সে সময় এ ধরনের কর্মসূচিকে ‘দেশদ্রোহি’ হিসেবে অভিহিতও করেছিলাম। পরবর্তীতে দেখলাম যে, কেবলমাত্র জানুয়ারিতেই অর্থনীতির ওপর কিছুটা চাপ তৈরী হয়েছিল।

প্রশ্ন : ৯২ দিনের কর্মসূচিতে এতগুলো মানুষ মরলো, আহত হয়ে অনেকে হাসপাতালে, সর্বসাধারণের বিপুল ক্ষতি হয়েছে, এসবের দায়িত্ব নেবে কে?

উত্তর : পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে পুড়িয়ে মানুষ মারার ক্ষেত্রে খালেদা জিয়া সফল হয়েছেন, এটি অস্বীকারের উপায় নেই। আরেকটি বিষয় ঘটেছে ঐ কর্মসূচিতে। সেটি হচ্ছে পেট্রোল বোমার আমদানী। অসহায় শিশু-নারী-পুরুষের ওপর ঐ বোমা ছুঁড়ে মানুষ মারার জঘন্য এবং হিংসাত্মক একটি প্রক্রিয়া তিনি চালু করেছেন। এথেকেই দেশবাসীর অনুধাবন করা উচিত যে, তিনি কী রকমের মানববিরোধী মহিলা। তিনি একজন অসুস্থ মানুষ। সুস্থ এবং বিবেকসম্পন্ন কারো পক্ষে এভাবে মানুষ হত্যার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে না। এহেন আচরণের মধ্য দিয়ে বেগম জিয়া নিজেকে জাতীয় নেত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে একেবারেই ‘আনফিট’ করেছেন।

প্রশ্ন : এসব আচরণের কারণেই তো তার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে মামলা হওয়া দরকার।

উত্তর : হয়তো, কোন সময় মামলার উদ্ভব হবে। ভবিষ্যতে আর কেউ যাতে এমন বর্বর আচরণে প্রবৃত্ত না হয়, তা বন্ধের জন্যেই মামলার প্রয়োজন রয়েছে। তবে তার বয়সের দিকেও খেয়াল রাখতে হচ্ছে। তার দেয়া তথ্য অনুযায়ীই এখন তার বয়স ৭০ বছর। যদিও তিনি একেক সময় একেক জন্মতারিখ ব্যবহার করেন।

প্রশ্ন : বয়সের কারণে কি অপরাধীরা পাড় পেয়ে যাবে?

উত্তর : সেটি একেবারেই সত্য নয়। তবে একটি সময় এসেছিল তাকে গ্রেফতারের। আদালত থেকে গ্রেফতারী পরোয়ানাকে যখন তিনি শ্রদ্ধা দেখাননি। এখনতো আর সে সুযোগও নেই। সবকিছু আইন অনুযায়ী চলছে।

প্রশ্ন : আপনার কি মনে হয়, এখনও জামায়াতে ইসলামের সাথে বেগম জিয়ার সম্পর্ক আগের মতই রয়েছে?

উত্তর : তিনি তো জামায়াতের আমীর। এখনও সে দায়িত্বই পালন করছেন। জামায়াতের এখন আর কোন অস্তিত্ব নেই। কেবলমাত্র আমীর হিসেবে খালেদা জিয়া রয়েছেন।

প্রশ্ন : ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সাথে বনিবনা না হওয়ার কারণে সোনালী ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে বিভিন্ন ভাবে বলা হচ্ছে।

উত্তর : আমি জানি সবকিছু। আসলে এ তথ্য ঠিক নয়। তিনি বেশী বয়েসী হয়ে পড়েছেন। যদিও আমার চেয়ে প্রায় ১২ বছরের ছোট। কিন্তু দেখলে মনে হবে আমার চেয়ে তিনি ১০ বছরের বড়। এটি মূল সমস্যা বলে আমার কাছে মনে হয়েছে। তবে, আমরা জেনেশুনেই তাকে নিয়োগ করেছিলাম।

প্রশ্ন : আপনারা ৩টি এনআরবি ব্যাংক দিয়েছেন। এ নিয়ে প্রবাসীরা বেশ উৎফুল্ল। কিন্তু বিগত ৩ বছরে সাধারণ প্রবাসীরা এসব ব্যাংকের সেবা পাবার মত কিছু দেখেননি। এ নিয়ে কোন ভাবনা আছে কি?

উত্তর : সেগুলোতে সাধারণ প্রবাসীরা কীভাবে উপকৃত হবেন? কেবলমাত্র যারা বিনিয়োগ করবেন বা করেছেন, তারাই উপকৃত হচ্ছেন। তবে, প্রবাসীরা সরাসরি উপকৃত হতে পারবেন, যদি রেমিট্যান্সের প্রক্রিয়া শুরু করে থাকে। সেটি করেছে কিনা আমি জানি না। আমরা এনআরবি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করেছি। অনেকে সম্পৃক্ত হয়েছেন ইতিমধ্যেই।

প্রশ্ন : সামনে আরেকটি বাজেট আপনার মাধ্যমে ঘোষিত হতে যাচ্ছে। এবারের বাজেটের পরিমাণ কত হতে পারে?

উত্তর : ৩ লাখ কোটির বেশী। সর্বকালের সবচেয়ে বড় বাজেট হবে এবার।

প্রশ্ন : সর্বসাধারণের জন্যে বিশেষ কোন সুযোগ-সুবিধা থাকবে কি?

উত্তর :  আওয়ামী লীগের বাজেট সবসময় সাধারণ মানুষের কল্যাণেই হয়েছে। এবারও অবশ্যই তেমন প্রতিফলনই থাকবে। প্রতিবারই নতুন নতুন উদ্যোগ থাকে। এবারই তার ব্যতয় ঘটবে না।

প্রশ্ন : কৃষকের স্বার্থে বিশেষ কিছু থাকবে কি?

উত্তর : কৃষকের জন্যে ভর্তুকির ব্যবস্থা সবসময়ই আমাদের আমলে ঘটেছে। এবারও ঘটবে। আমরা তো কৃষকসহ খেঁটে খাওয়া মানুষের ব্যাপারে সবসময় অধিক মনোযোগ দেই। তবে আশার কথা হচ্ছে, সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের মত আমাদের কৃষক সমাজও এখন অনেক ভালো জীবন-যাপন করছেন।

প্রশ্ন : শতশত কোটি টাকার ঋণ নিয়ে যারা পরবর্তীতে পরিশোধ করেননি, এমন দায়গ্রস্তদের ব্যাপারে বিশেষ কোন পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব বাজেটে থাকবে কি?

উত্তর : বানিজ্যিক কারণে ঋণ নিয়ে অনেক মানুষ তা শোধ করেননি বা করতে পারেননি। এর পরিমাণ বিরাট-বিশাল। তবে এগুলো উদ্ধারে চলমান প্রক্রিয়ার বাইরে বিশেষ কিছু আপাতত: নেই। আমরা চেষ্টা করছি এবং সর্বান্তকরণে সেটি করতে চাই যে, ব্যাংকগুলোর মূলধন যাতে সবল থাকে। ঋণ নিয়েছেন যে প্রকল্পের কথা বলে, সে প্রকল্প চালু রাখার ব্যাপারে আমরা নানাভাবে সচেষ্ট রয়েছি।

প্রশ্ন : পেনশন স্কীম করা হচ্ছে?

উত্তর : অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে ডিপজিট পেনশন স্কীম (ডিপিএস) চালু রয়েছে। সেটি খুবই জনপ্রিয়। সেই ডিপিএসকে প্রবাসীদের সাথে সম্পৃক্ত করার কথা ভাবছি।

প্রশ্ন : প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা কেমন করছেন?

উত্তর : ব্যক্তিগতভাবে আমার দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে এমন ভাল সরকার আর কখনো ছিল না। জনসাধারণের কল্যাণে এমনভাবে নিবেদিত সরকার খুব কমই দেখেছেন বাংলাদেশীরা। জনগণের কাছে প্রদত্ত অঙ্গিকার বাস্তবায়নে আমাদের সরকার সবসময় সোচ্চার রয়েছে। আমি অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে বলতে পারি যে, ১৫ বছর আগে যে বাংলাদেশ দেছেন, এখন আর সে বাংলাদেশ নেই। এখন অন্য মাত্রার একটি বাংলাদেশ দেখতে পাবেন। অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বিশাল। আগে যেখানে ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট হতো, গত বছর ছিল আড়াই লাখ কোটি টাকা। সামনের বাজেট হতে যাচ্ছে ৩ লাখ কোটি টাকার। এথেকেই তো বুঝতে হবে যে, বাংলাদেশের সামগ্রিক কাঠামোতেই বড় ধরনের একটি পরিবর্তন ঘটেছে। আর এই বিশাল অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞের ৮০% প্রাইভেট সেক্টরের।

প্রশ্ন : প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।

উত্তর : প্রবাসীরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থ বাংলাদেশে পাঠিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সচল রাখতে অবদান রেখে চলেছেন। এ কারণে বাংলাদেশের রিজার্ভ ভালো। রিজার্ভ যখন বাড়ে তখন বহির্বিশ্বের কনফিডেন্স বৃদ্ধি পায় বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে। এসব কারণে আমরা প্রবাসীদের প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। আমরা তাদের ভালো চাই, মঙ্গল চাই। এখানে যাদের অব্যবহৃত টাকা রয়েছে, সেগুলো যদি বাংলাদেশের ব্যাংকে রাখেন, তাহলে সেটিও এক ধরনের বিনিয়োগ হবে। আমরাও প্রবাসীদের জন্যে বিশেষ বিশেষ ব্যবস্থা করেছি, করছি।

বিডি-প্রতিদিন/০৩ মে ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের 
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন 
তারেক রহমান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের  এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন  তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল
আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ
কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান
নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়
পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ২৯
চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ২৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে পৃথক অভিযানে আটক ৫৯
ঝিনাইদহে পৃথক অভিযানে আটক ৫৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বাসচাপায় নিহত ২
বরিশালে বাসচাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কান চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে আজ
কান চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে
ঝিনাইদহে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন