শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৯, রবিবার, ০৩ মে, ২০১৫

নিউইয়র্কে একান্ত সাক্ষাৎকারে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্কে একান্ত সাক্ষাৎকারে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা এবং প্রবীন রাজনীতিক আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, 'দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে একাত্তরের ঘাতকদের শাস্তি হচ্ছে। এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে, প্রকৃত অর্থেই সরকার ওইসব অপরাধীদের শাস্তি প্রদানে বদ্ধপরিকর। সুষ্ঠু বিচারের মধ্য দিয়ে শাস্তি কার্যকর করতে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠার অবকাশ থাকতে পারে না। এতদসত্বেও, এ নিয়ে যদি কোন প্রশ্ন ওঠে তবে আমি খুবই বিব্রত এবং ক্ষুব্ধ হই।'

ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ’র বসন্তকালীন সম্মেলনে যোগদান শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের প্রাক্কালে উত্তর আমেরিকায় বাংলা ভাষায় সর্বাধিক প্রচারিত 'সাপ্তাহিক ঠিকানা' কে প্রদত্ত একান্ত সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন অর্থমন্ত্রী মুহিত।

সাক্ষাৎকারটি প্রশ্নোত্তর আকারে এখানে উপস্থাপন করা হলো:

প্রশ্ন : হরতাল-অবরোধের টানা ৯২ দিনে পেট্রল বোমা হামলাসহ বিভিন্ন ভাবে ১৬০ জনের প্রাণহানী ও অনেকের আহত হবার পাশাপাশি বিপুল অর্থ-সম্পদের ক্ষতি হয়েছে। এসব কারণে আপনি নিজেও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়াকে ‘সন্ত্রাসের রাণী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। আপনি তাকে ‘দেশদ্রোহী’ হিসেবেও উল্লেখ করেছেন। এসব কারণে বিভিন্ন স্থানে বেগম জিয়াকে হুকমের আসামী করে মামলাও হয়েছে। তারপরও বেগম জিয়াকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে না কেন? অথবা আইনগত কোন পদক্ষেপ গ্রহণের পরিকল্পনা সরকারের আছে কি?

উত্তর : আমার মনে হয় না এই সন্ত্রাসের রানীকে প্রসিকিউট করার কোন পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। মনে রাখতে হবে যে, তিনি সবচেয়ে বড় বিরোধী দলের নেত্রী। এছাড়াও দুইবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এ অবস্থায় তাকে বিচারে সোপর্দ করলে সকলে যে ব্যাপারটিকে সদয়ের চোখে দেখবেন তা মনে হয় না।

প্রশ্ন : তাহলে আপনাদের আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার যে অঙ্গীকার সেটি কীভাবে বাস্তবায়িত হবে?

উত্তর : বলতে দ্বিধা নেই যে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এটি ব্যতয়। তবে, সরকারকে একটি ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হয় যে, জনজীবনে আবার নৈরাজ্য নেমে আসবে, অথবা আবার সাধারণ মানুষকে সন্ত্রস্ত করা হবে-এমন আশংকা যতটা এড়িয়ে চলা যায় ততই সরকারের জন্যে মঙ্গল। এক্ষেত্রে একটি ব্যতয় ঘটলেও জনজীবনের স্বার্থে, সামগ্রিক জাতীয় অগ্রগতির স্বার্থে কিছুটা ছাড় দিলে সেটি আইনের শাসনের ক্ষেত্রে প্রকারান্তরে সুফলই বইয়ে আনবে।

প্রশ্ন : তাহলে কী বলতে হবে সরকার সমঝোতা করেছে?

উত্তর : এক ধরনের সমঝোতা বলা যেতে পারে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং জাতীয় স্বার্থে সমঝোতা হতেই পারে। শেখ হাসিনা এবং তার সরকার সর্বদাই জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

প্রশ্ন : একই ধরনের সমঝোতার পরিপ্রেক্ষিতেই কী তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ফিরিয়ে নিতে সরকার সময়ক্ষেপন করছে?

উত্তর : নো, এ ধারণা ঠিক নয়। তারেক রহমানের ক্ষেত্রে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। খালেদা জিয়ার সাথে তারেক রহমানের কোন তুলনাই হতে পারে না। তারেক রহমান একটি অপদার্থ। তার মত একটি মানুষের বিরুদ্ধে আইনগত কোন পদক্ষেপ গ্রহণে কোন সমস্যা থাকার প্রশ্নই উঠে না।  আমি জানিনা, তারেক রহমানকে কেন দেশে ফিরিয়ে নেয়া হচ্ছে না।

প্রশ্ন : বঙ্গবন্ধুর ঘাতক, জেলহত্যাকান্ডের সাথে জড়িত খুনী এবং একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরিয়ে নিতে নিউইয়র্কের একটি ল’ ফার্ম ভাড়া করা হয়েছে। এ সংবাদ প্রকাশের পর নিউইয়র্কের আইনজীবী থেকে সুধীজনে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে যে, সরকার যে ফার্ম ভাড়া করেছে তাদের তেমন ক্রিডেনশিয়াল নেই।

উত্তর : বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। তবে নিয়োগের আগে নিশ্চয়ই ঐ ফার্মের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নেয়া হয়েছে। সেটিই নিয়ম। তবে আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। কিংবা ঐ ল’ ফার্ম সম্পর্কেও ব্যক্তিগতভাবে আমার কোন ধারণা নেই। একটি বিষয়ে আমি নিশ্চিত যে, ভাড়া করার আগে অবশ্যই ঐ ফার্মের ক্রিডেনশিয়াল সম্পর্কে খোঁজ নেয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এসব কাজ করে থাকেন।

প্রশ্ন : আসলে কি সরকারের আন্তরিক কোন ইচ্ছা বা আগ্রহ রয়েছে-ঐসব দন্ডপ্রাপ্ত ঘাতকদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে?

উত্তর : দেখুন, বাংলাদেশ আবির্ভাবের ৪৪ বছর কেটে গেছে। ৪৫ বছরে রয়েছি আমরা। দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে একাত্তরের ঘাতকদের শাস্তি হচ্ছে। এথেকেই প্রমাণিত হয় যে, প্রকৃত অর্থেই সরকার ঐসব অপরাধীদের শাস্তি প্রদানে বদ্ধপরিকর। সুষ্ঠু বিচারের মধ্য দিয়ে শাস্তি কার্যকর করতে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠার অবকাশ থাকতে পারে না। এতদসত্বেও, এ নিয়ে যদি কোন প্রশ্ন উঠে তবে আমি খুবই বিব্রত এবং ক্ষুব্ধ হই।

প্রশ্ন : ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত ৩দিনব্যাপী বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ’র বসন্তকালিন বৈঠকে অংশগ্রহণের সময় আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বহুজনের সাথে সাক্ষাৎ ও বৈঠক হয়েছে। সে সময় বাংলাদেশে গত ৯২ দিনের হরতাল-অবরোধ নিয়ে কারো মধ্যে কোন আগ্রহ বা কৌতুহলের প্রকাশ ঘটতে দেখেছেন কি?

উত্তর : নাথিং। দিস ইজ এ ভোগাস হরতাল। যারা বাংলাদেশ সম্পর্কে জানেন বা খোঁজ-খবর নেন, তারা জেনে গেছেন যে, ঐ হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি ছিল একটি ভাওতাবাজি। সম্পর্ণরূপে ফার্স। কিছুদিন আগে ওয়ার্ল্ডব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এনেট ডিক্সন (যিনি বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার কাজকর্ম দেখেন) বাংলাদেশ সফর করেছেন। তিনি ঢাকায় আমার অফিসেও গিয়েছিলেন। সে সময় তিনি আমাকে বলেছেন যে, ‘বাংলাদেশে নাকি হরতাল-অবরোধে সবকিছু অচল। আমি যেন বাংলাদেশে না আসি। কিন্তু এসে দেখছি হরতাল বলতে কিছু নেই।’ খালেদা জিয়া শুধু বক্তৃতা-বিবৃতির মধ্যেই অবরোধ-হরতালের আঁচ ছিল, বাস্তবে কিছুই ছিল না। তবে শুরুতে, অর্থাৎ জানুয়ারিতে কিছুটা খারাপ পরিস্থিতি ছিল।

প্রশ্ন : হরতাল-অবরোধে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কোন ধারণা আছে কি?

উত্তর : অর্থনীতির ওপর প্রভাব একেবারেই জিরো। প্রথমদিকে আমি খুবই চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম যে, অর্থনীতিতে বড় ধরনের সংকট দেখা দিতে পারে। সে আংশকায় আমি সে সময় এ ধরনের কর্মসূচিকে ‘দেশদ্রোহি’ হিসেবে অভিহিতও করেছিলাম। পরবর্তীতে দেখলাম যে, কেবলমাত্র জানুয়ারিতেই অর্থনীতির ওপর কিছুটা চাপ তৈরী হয়েছিল।

প্রশ্ন : ৯২ দিনের কর্মসূচিতে এতগুলো মানুষ মরলো, আহত হয়ে অনেকে হাসপাতালে, সর্বসাধারণের বিপুল ক্ষতি হয়েছে, এসবের দায়িত্ব নেবে কে?

উত্তর : পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে পুড়িয়ে মানুষ মারার ক্ষেত্রে খালেদা জিয়া সফল হয়েছেন, এটি অস্বীকারের উপায় নেই। আরেকটি বিষয় ঘটেছে ঐ কর্মসূচিতে। সেটি হচ্ছে পেট্রোল বোমার আমদানী। অসহায় শিশু-নারী-পুরুষের ওপর ঐ বোমা ছুঁড়ে মানুষ মারার জঘন্য এবং হিংসাত্মক একটি প্রক্রিয়া তিনি চালু করেছেন। এথেকেই দেশবাসীর অনুধাবন করা উচিত যে, তিনি কী রকমের মানববিরোধী মহিলা। তিনি একজন অসুস্থ মানুষ। সুস্থ এবং বিবেকসম্পন্ন কারো পক্ষে এভাবে মানুষ হত্যার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে না। এহেন আচরণের মধ্য দিয়ে বেগম জিয়া নিজেকে জাতীয় নেত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে একেবারেই ‘আনফিট’ করেছেন।

প্রশ্ন : এসব আচরণের কারণেই তো তার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে মামলা হওয়া দরকার।

উত্তর : হয়তো, কোন সময় মামলার উদ্ভব হবে। ভবিষ্যতে আর কেউ যাতে এমন বর্বর আচরণে প্রবৃত্ত না হয়, তা বন্ধের জন্যেই মামলার প্রয়োজন রয়েছে। তবে তার বয়সের দিকেও খেয়াল রাখতে হচ্ছে। তার দেয়া তথ্য অনুযায়ীই এখন তার বয়স ৭০ বছর। যদিও তিনি একেক সময় একেক জন্মতারিখ ব্যবহার করেন।

প্রশ্ন : বয়সের কারণে কি অপরাধীরা পাড় পেয়ে যাবে?

উত্তর : সেটি একেবারেই সত্য নয়। তবে একটি সময় এসেছিল তাকে গ্রেফতারের। আদালত থেকে গ্রেফতারী পরোয়ানাকে যখন তিনি শ্রদ্ধা দেখাননি। এখনতো আর সে সুযোগও নেই। সবকিছু আইন অনুযায়ী চলছে।

প্রশ্ন : আপনার কি মনে হয়, এখনও জামায়াতে ইসলামের সাথে বেগম জিয়ার সম্পর্ক আগের মতই রয়েছে?

উত্তর : তিনি তো জামায়াতের আমীর। এখনও সে দায়িত্বই পালন করছেন। জামায়াতের এখন আর কোন অস্তিত্ব নেই। কেবলমাত্র আমীর হিসেবে খালেদা জিয়া রয়েছেন।

প্রশ্ন : ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সাথে বনিবনা না হওয়ার কারণে সোনালী ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে বিভিন্ন ভাবে বলা হচ্ছে।

উত্তর : আমি জানি সবকিছু। আসলে এ তথ্য ঠিক নয়। তিনি বেশী বয়েসী হয়ে পড়েছেন। যদিও আমার চেয়ে প্রায় ১২ বছরের ছোট। কিন্তু দেখলে মনে হবে আমার চেয়ে তিনি ১০ বছরের বড়। এটি মূল সমস্যা বলে আমার কাছে মনে হয়েছে। তবে, আমরা জেনেশুনেই তাকে নিয়োগ করেছিলাম।

প্রশ্ন : আপনারা ৩টি এনআরবি ব্যাংক দিয়েছেন। এ নিয়ে প্রবাসীরা বেশ উৎফুল্ল। কিন্তু বিগত ৩ বছরে সাধারণ প্রবাসীরা এসব ব্যাংকের সেবা পাবার মত কিছু দেখেননি। এ নিয়ে কোন ভাবনা আছে কি?

উত্তর : সেগুলোতে সাধারণ প্রবাসীরা কীভাবে উপকৃত হবেন? কেবলমাত্র যারা বিনিয়োগ করবেন বা করেছেন, তারাই উপকৃত হচ্ছেন। তবে, প্রবাসীরা সরাসরি উপকৃত হতে পারবেন, যদি রেমিট্যান্সের প্রক্রিয়া শুরু করে থাকে। সেটি করেছে কিনা আমি জানি না। আমরা এনআরবি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করেছি। অনেকে সম্পৃক্ত হয়েছেন ইতিমধ্যেই।

প্রশ্ন : সামনে আরেকটি বাজেট আপনার মাধ্যমে ঘোষিত হতে যাচ্ছে। এবারের বাজেটের পরিমাণ কত হতে পারে?

উত্তর : ৩ লাখ কোটির বেশী। সর্বকালের সবচেয়ে বড় বাজেট হবে এবার।

প্রশ্ন : সর্বসাধারণের জন্যে বিশেষ কোন সুযোগ-সুবিধা থাকবে কি?

উত্তর :  আওয়ামী লীগের বাজেট সবসময় সাধারণ মানুষের কল্যাণেই হয়েছে। এবারও অবশ্যই তেমন প্রতিফলনই থাকবে। প্রতিবারই নতুন নতুন উদ্যোগ থাকে। এবারই তার ব্যতয় ঘটবে না।

প্রশ্ন : কৃষকের স্বার্থে বিশেষ কিছু থাকবে কি?

উত্তর : কৃষকের জন্যে ভর্তুকির ব্যবস্থা সবসময়ই আমাদের আমলে ঘটেছে। এবারও ঘটবে। আমরা তো কৃষকসহ খেঁটে খাওয়া মানুষের ব্যাপারে সবসময় অধিক মনোযোগ দেই। তবে আশার কথা হচ্ছে, সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের মত আমাদের কৃষক সমাজও এখন অনেক ভালো জীবন-যাপন করছেন।

প্রশ্ন : শতশত কোটি টাকার ঋণ নিয়ে যারা পরবর্তীতে পরিশোধ করেননি, এমন দায়গ্রস্তদের ব্যাপারে বিশেষ কোন পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব বাজেটে থাকবে কি?

উত্তর : বানিজ্যিক কারণে ঋণ নিয়ে অনেক মানুষ তা শোধ করেননি বা করতে পারেননি। এর পরিমাণ বিরাট-বিশাল। তবে এগুলো উদ্ধারে চলমান প্রক্রিয়ার বাইরে বিশেষ কিছু আপাতত: নেই। আমরা চেষ্টা করছি এবং সর্বান্তকরণে সেটি করতে চাই যে, ব্যাংকগুলোর মূলধন যাতে সবল থাকে। ঋণ নিয়েছেন যে প্রকল্পের কথা বলে, সে প্রকল্প চালু রাখার ব্যাপারে আমরা নানাভাবে সচেষ্ট রয়েছি।

প্রশ্ন : পেনশন স্কীম করা হচ্ছে?

উত্তর : অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে ডিপজিট পেনশন স্কীম (ডিপিএস) চালু রয়েছে। সেটি খুবই জনপ্রিয়। সেই ডিপিএসকে প্রবাসীদের সাথে সম্পৃক্ত করার কথা ভাবছি।

প্রশ্ন : প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা কেমন করছেন?

উত্তর : ব্যক্তিগতভাবে আমার দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে এমন ভাল সরকার আর কখনো ছিল না। জনসাধারণের কল্যাণে এমনভাবে নিবেদিত সরকার খুব কমই দেখেছেন বাংলাদেশীরা। জনগণের কাছে প্রদত্ত অঙ্গিকার বাস্তবায়নে আমাদের সরকার সবসময় সোচ্চার রয়েছে। আমি অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে বলতে পারি যে, ১৫ বছর আগে যে বাংলাদেশ দেছেন, এখন আর সে বাংলাদেশ নেই। এখন অন্য মাত্রার একটি বাংলাদেশ দেখতে পাবেন। অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বিশাল। আগে যেখানে ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট হতো, গত বছর ছিল আড়াই লাখ কোটি টাকা। সামনের বাজেট হতে যাচ্ছে ৩ লাখ কোটি টাকার। এথেকেই তো বুঝতে হবে যে, বাংলাদেশের সামগ্রিক কাঠামোতেই বড় ধরনের একটি পরিবর্তন ঘটেছে। আর এই বিশাল অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞের ৮০% প্রাইভেট সেক্টরের।

প্রশ্ন : প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।

উত্তর : প্রবাসীরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থ বাংলাদেশে পাঠিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সচল রাখতে অবদান রেখে চলেছেন। এ কারণে বাংলাদেশের রিজার্ভ ভালো। রিজার্ভ যখন বাড়ে তখন বহির্বিশ্বের কনফিডেন্স বৃদ্ধি পায় বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে। এসব কারণে আমরা প্রবাসীদের প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। আমরা তাদের ভালো চাই, মঙ্গল চাই। এখানে যাদের অব্যবহৃত টাকা রয়েছে, সেগুলো যদি বাংলাদেশের ব্যাংকে রাখেন, তাহলে সেটিও এক ধরনের বিনিয়োগ হবে। আমরাও প্রবাসীদের জন্যে বিশেষ বিশেষ ব্যবস্থা করেছি, করছি।

বিডি-প্রতিদিন/০৩ মে ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব
মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘ক্ষমতায় থাকা নয়, দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়’
‘ক্ষমতায় থাকা নয়, দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়’
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ায় দুইদিনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৩ বাংলাদেশির
মালয়েশিয়ায় দুইদিনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৩ বাংলাদেশির
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর
সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন
সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন
সর্বশেষ খবর
মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দিশারি : তারেক রহমান
মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দিশারি : তারেক রহমান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর
গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত
হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম

স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম
স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা