২৩ অক্টোবর, ২০১৯ ১১:৩৩

চবি অ্যালামনাইয়ের আলোচনায় সোনালী অতীত

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে

চবি অ্যালামনাইয়ের আলোচনায় সোনালী অতীত

হারানো দিনের স্মৃতিচারণের পাশাপাশি প্রবাসেও নিজেদের মধ্যেকার সেসব দিনের স্মৃতি জাগ্রত রাখার সংকল্প উচ্চারিত হলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাণবন্ত এক আলোচনায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর এম. রুহুল আমিনের যুক্তরাষ্ট্রে আগমন উপলক্ষে ২০ অক্টোবর নিউইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটস্থ তিতাস রেস্টুরেন্টের পার্টি হলে মনোমুগ্ধকর এ আলোচনার আয়োজন করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন উত্তর আমেরিকা ইন্ক। 

সভায় বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের সাবেক শিক্ষক ও বগুড়া পল্লী উন্নয়ন একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. আশরাফ উদ্দিন আহমেদ। 

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি  মুহাম্মদ আব্দুল আজিজ নঈমীর সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সাংস্কৃতিক সম্পাদক শিবলী ছাদেকের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভার শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীরা ফুল দিয়ে অতিথিবৃন্দকে বরণ করেন। 

আলোচনায় অংশ নেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক জাহাঙ্গীর শাহনেওয়াজ ডিকেন্স, সাবেক সভাপতি রেজাউল করিম সগীর, সাবেক সভাপতি দিলওয়ার হাসান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সামশুদ্দীন আজাদ, সাবেক ছাত্রনেতা ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মাহমুদ আহমেদ, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য শামীম আল-মামুন, সংগঠনের সহ-সভাপতি হাসান মাহমুদ, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এস. এম. ইকবাল ফারুক, বাংলাদেশ সোসাইটির শিক্ষা ও স্কুল সম্পাদক  আহসান হাবিব, জাপা সেক্রেটারি আবু তালেব চৌধুরী চান্দু, আবদুর রব, মুনশি নিগার আমিন (রূপন্তী), বাঁধন জয়ার রহিম, মোহাম্মদ আনোয়ারুল করিম, মোহাম্মদ সিরাজুম মুনীর, জাহাঙ্গীর করিম ও সাঈদুল ইসলাম মাহমুদ প্রমুখ।
 
সভায় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী কমিটির সদস্য ছাড়াও লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীরা ছিলেন। 

প্রফেসর এম. রুহুল আমিন চমৎকার বক্তব্যে তার ছাত্র জীবন ও শিক্ষকতা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু ঘটনার আলোকপাত করেন। এর মধ্য দিয়েই বীর চট্টলার সেরা এই শিক্ষাঙ্গনের ইতিহাস-ঐতিহাস নতুন করে উদ্ভাসিত হয়। 

শেষ পর্বে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন- হাসান মাহমুদ, মুনশি নিগার আমিন (রূপন্তী), অধ্যাপক জাহাঙ্গীর শাহনেওয়াজ ডিকেন্স ও হেলাল উদ্দিন হক। কবিতা আবৃত্তি করেন শিবলী ছাদেক।

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর