শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪০, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে, প্রশ্ন ওয়াশিংটন ডিসির সভায়

নিউইয়র্ক প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে, প্রশ্ন ওয়াশিংটন ডিসির সভায়

বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের জামাতিরা যুক্তরাষ্ট্রে এসে ছদ্মনামে ইসলাম ধর্মের দোহাই দিয়ে চরমপন্থী তথা আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিতদের মদদ দিচ্ছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, জামায়াতিদের সে সব সংগঠনের লোক দেখানো কার্যক্রমে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে মার্কিন প্রশাসন।

গত অর্থ বছরে ৬১টি ইসলামিক প্রতিষ্ঠানকে ৪৭ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এগুলো দেয়া হয় ৪১১টি সেবামূলক প্রকল্পে। সকল ধর্মের মানুষের মধ্যেই মার্কিন সরকার এমন অর্থ সহায়তা দিয়ে আসছে। তবে ইসলামিক কর্মকাণ্ডের আড়ালে সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কে সম্পৃক্তরাও পেয়েছে অনুদানের এ অর্থ। ফেডারেল সরকারের অনুদান পাওয়া সংস্থাগুলোর ৩৬% হচ্ছে মুসলমানদের সমন্বয়ে গঠিত এবং তারা পেয়েছে মোট বরাদ্দের ৪৪% অর্থ। এরমধ্যে বেশ কয়েকটির সাথে চরমপন্থি সংগঠনের সম্পর্ক রয়েছে। ১৪% শুধু প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনার মুসলমানদের প্রতিনিধিত্ব করে।

ফেডারেল সরকারের ডাটা অনুযায়ী ৪৭ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে ৪১ মিলিয়ন ডলার অনুদান পাওয়া সংস্থাগুলো পরিচালিত হচ্ছে সরাসরি মুসলিম ব্রাদারহুড, জামায়াত-ই-ইসলামী, সালাফি, দেওবন্দ (যারা তালেবানের জন্ম দিয়েছে) এবং ইরানের একটি সংস্থার মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের অনুষ্ঠানে এখনও জামায়াতিরা দাওয়াত পাচ্ছে, আতিথেয়তা পাচ্ছে। উদ্বেগজনক এসব তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে ১৩ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল হিলে আয়োজিত একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে।

‘দেশে ও বিদেশে জামায়াতে ইসলামি হুমকি' শীর্ষক এ আলোচনার আয়োজন করে মধ্যপ্রাচ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা-অগ্রগতি নিয়ে কর্মরত ফিলাডেলফিয়া ভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক ‘মিডলইস্ট ফোরাম’। সহযোগিতায় ছিল  থিঙ্কট্যাংক ‘লিবার্টি সাউথ এশিয়া’, ‘দ্য ইনভেস্টিগেটিভ প্রজেক্ট অন টেররিজম’ এবং ‘দ্য সাউথ এশিয়ান মাইনোরিটিজ এলায়েন্স ফাউন্ডেশন’।

বিষয়বস্তুর ওপর এসব সংস্থার সরেজমিন গবেষণামূলক তথ্য উপস্থাপন করেন টেররিজম নিয়ে অনুসন্ধানী প্রকল্পের সিনিয়র ইনটেলিজেন্স এনালিস্ট আভা শংকর, মিডল ইস্ট ফোরামের ইসলামিস্ট ওয়াচ ডিরেক্টর স্যাম ওয়েস্ট্রপ, লিবার্টি সাউথ এশিয়ার প্রতিষ্ঠাতা শেথ ওল্ডমিক্সন এবং সাউথ এশিয়া মাইনোরিটিজ এলায়েন্সের চেয়ারম্যান নাদিম নূশরাত। 
জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ ধর্মীয় উগ্রপন্থি সংগঠনের তৎপরতা নিষিদ্ধ এবং একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অংশ নিয়ে ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা, দু’লাখ মা বোনের সম্ভ্রমহানী এবং বাড়ি-ঘর জ্বালিয়ে দেয়ায় প্রায় এক কোটি বাঙালিকে বসতবাড়ি ছাড়তে বাধ্য করার জন্যে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামী যে মানবতার জন্যে ভয়ঙ্কর তা যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন ও জনগণকে অবহিত করতে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপনকারি (এইচ আর-১৬০)  রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান জিম ব্যাংকস বিস্তারিত আলোকপাত করেন।

তিনি বলেন, এ ধরনের আলোচনা-বিশ্লেষণ যতবেশি হবে তত দ্রুত বিলটি পাশ হবে এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচিত হবে সর্বত্র।

কংগ্রেসম্যান ধন্যবাদ জানিয়েছেন আয়োজকদের। একইসাথে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার প্রশাসনের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ধর্মীয় কারণে বিতাড়িত লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে নিরাপদ-আশ্রয় দানের জন্যে। তিনি বলেন, মিয়ানমারের প্রশাসনেও জামায়াতিদের প্রভাব রয়েছে।

কংগ্রেসম্যান বলেন, আমেরিকায় ইকনাসহ বিভিন্ন নামে জামায়াতিরা সংগঠিত রয়েছে। বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলা অথবা বিচারাধীনদের সন্তানরাও পালিয়ে কিংবা অন্য কোনভাবে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে। তারা নানাভাবে বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে কাজ চালাচ্ছে উগ্রপন্থিদের পক্ষে। এদের ব্যাপারে সমাজের সকলকে সচেতন করার দায়িত্ব প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনার মানুষদের।

কংগ্রেসম্যান জিম ব্যাংকস বলেন, জামায়াতিদের ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক থাকতে হবে সকলকে । এধরনের সংগঠনের উপর কড়া নজরদারির বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন ইন্ডিয়ানার এই কংগ্রেসম্যান।

আভা শংকর বলেন, ১৯৭৭ সালে নিউইয়র্কে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী ইকনা সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন। বাংলাদেশে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্ত থাকার দায়ে ফাঁসিতে ঝুলার কয়েক বছর আগে একাত্তরের সেই ঘাতকেরা ইকনা সম্মেলনে নিয়মিতভাবে অতিথি থাকতো। এগুলো কল্পকাহিনী নয়।

অপর আলোচকরা বলেন, জামায়াতে ইসলামী পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী সংগঠন। তারা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে বিভিন্ন নাম ধারণ করে। মানবাধিকারের জিকিরও তোলে। বিশেষ করে বর্তমানে সাউথ এশিয়ার ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে ধর্মের নামে তাদের বর্বরতা অব্যাহত রয়েছে। ভারতের কাশ্মিরে তারা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে দীর্ঘদিন থেকে। পাকিস্তানে তারা লস্কর-ই-তৈয়বার সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করছে। মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুডের অপর নাম জামায়াতে ইসলাম। যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সংগঠনের নাম ইকনা অর্থাৎ ইসলামী সার্কেল অফ নর্থ আমেরিকা। বর্তমানে সংগঠনটি এখান থেকে মানবতার সেবার নামে অনুদান সংগ্রহ করে সাউথ এশিয়ায় তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে সহায়তা করে। মুনার সাথেও রয়েছে এদের ঘনিষ্ঠতা।

প্যানেল আলোচনার পরে প্রশ্নোত্তর পর্বে বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধী ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর এ্যাডভোকেট অমর ইসলাম জানতে চান যে, কীভাবে কতো দ্রুত সময়ের মধ্যে জামাতীদের ছদ্মবেশী সংগঠনের কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে।  সে ব্যাপারে এসব থিঙ্কট্যাংকের ভূমিকা কি?

বাংলাদেশ থেকে আসা সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আরাফাতও জানতে চান ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে? তিনি বলেন, আমরা যতই আলোচনা করি, প্রতিবাদ জানাই, তারা বিরত হচ্ছে না। অধিকন্তু প্রতিটি দূতাবাস এবং স্টেট ডিপার্টমেন্টে তাদের পছন্দের লোকদের দ্বারা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এভাবে মার্কিন প্রশাসনের কোন কোন অংশ মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্তদের আশকারা দিচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতির অবসানে সকলকে আরও সোচ্চার হতে হবে। অধ্যাপক আরাফাত বাংলাদেশে জামায়াতিদের কর্মকৌশলের আলোকপাতকালে বলেন, ওরা ইসলামের নামে যা বলে তা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী নয়। ওরা ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত বর্বরতা চালাচ্ছে। ওরা জঙ্গিবাদে বিশ্বাসী। বাংলাদেশে জঙ্গি-বিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণের পর নানা পথে যুক্তরাষ্ট্রে এসে বিভিন্ন ব্যানারে তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। ওরা শুধু দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তার জন্যে হুমকি নয়, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যেও মারাত্মক হুমকি।

কমিউনিটি লিডার দস্তগীর জাহাঙ্গীরও ভিন্ননামে জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডকে চিহ্নিত করার প্রসঙ্গ আলোকপাত করেন। এ আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশিষ্টজনদের মধ্যে আরও ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড: খন্দকার মনসুর, মেট্রো ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলাউদ্দিন আহমেদ, যুবলীগের সভাপতি দেওয়ান আরশাদ আলী বিজয়। আরও ছিলেন ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উপপ্রধান মাহবুব হাসান সালেহ। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লোকজনও ছিলেন এ আলোচনায়।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের 
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন 
তারেক রহমান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের  এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন  তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল
আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ
কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান
নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়
পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ