শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪০, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে, প্রশ্ন ওয়াশিংটন ডিসির সভায়

নিউইয়র্ক প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে, প্রশ্ন ওয়াশিংটন ডিসির সভায়

বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের জামাতিরা যুক্তরাষ্ট্রে এসে ছদ্মনামে ইসলাম ধর্মের দোহাই দিয়ে চরমপন্থী তথা আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিতদের মদদ দিচ্ছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, জামায়াতিদের সে সব সংগঠনের লোক দেখানো কার্যক্রমে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে মার্কিন প্রশাসন।

গত অর্থ বছরে ৬১টি ইসলামিক প্রতিষ্ঠানকে ৪৭ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এগুলো দেয়া হয় ৪১১টি সেবামূলক প্রকল্পে। সকল ধর্মের মানুষের মধ্যেই মার্কিন সরকার এমন অর্থ সহায়তা দিয়ে আসছে। তবে ইসলামিক কর্মকাণ্ডের আড়ালে সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কে সম্পৃক্তরাও পেয়েছে অনুদানের এ অর্থ। ফেডারেল সরকারের অনুদান পাওয়া সংস্থাগুলোর ৩৬% হচ্ছে মুসলমানদের সমন্বয়ে গঠিত এবং তারা পেয়েছে মোট বরাদ্দের ৪৪% অর্থ। এরমধ্যে বেশ কয়েকটির সাথে চরমপন্থি সংগঠনের সম্পর্ক রয়েছে। ১৪% শুধু প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনার মুসলমানদের প্রতিনিধিত্ব করে।

ফেডারেল সরকারের ডাটা অনুযায়ী ৪৭ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে ৪১ মিলিয়ন ডলার অনুদান পাওয়া সংস্থাগুলো পরিচালিত হচ্ছে সরাসরি মুসলিম ব্রাদারহুড, জামায়াত-ই-ইসলামী, সালাফি, দেওবন্দ (যারা তালেবানের জন্ম দিয়েছে) এবং ইরানের একটি সংস্থার মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের অনুষ্ঠানে এখনও জামায়াতিরা দাওয়াত পাচ্ছে, আতিথেয়তা পাচ্ছে। উদ্বেগজনক এসব তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে ১৩ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল হিলে আয়োজিত একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে।

‘দেশে ও বিদেশে জামায়াতে ইসলামি হুমকি' শীর্ষক এ আলোচনার আয়োজন করে মধ্যপ্রাচ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা-অগ্রগতি নিয়ে কর্মরত ফিলাডেলফিয়া ভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক ‘মিডলইস্ট ফোরাম’। সহযোগিতায় ছিল  থিঙ্কট্যাংক ‘লিবার্টি সাউথ এশিয়া’, ‘দ্য ইনভেস্টিগেটিভ প্রজেক্ট অন টেররিজম’ এবং ‘দ্য সাউথ এশিয়ান মাইনোরিটিজ এলায়েন্স ফাউন্ডেশন’।

বিষয়বস্তুর ওপর এসব সংস্থার সরেজমিন গবেষণামূলক তথ্য উপস্থাপন করেন টেররিজম নিয়ে অনুসন্ধানী প্রকল্পের সিনিয়র ইনটেলিজেন্স এনালিস্ট আভা শংকর, মিডল ইস্ট ফোরামের ইসলামিস্ট ওয়াচ ডিরেক্টর স্যাম ওয়েস্ট্রপ, লিবার্টি সাউথ এশিয়ার প্রতিষ্ঠাতা শেথ ওল্ডমিক্সন এবং সাউথ এশিয়া মাইনোরিটিজ এলায়েন্সের চেয়ারম্যান নাদিম নূশরাত। 
জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ ধর্মীয় উগ্রপন্থি সংগঠনের তৎপরতা নিষিদ্ধ এবং একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অংশ নিয়ে ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা, দু’লাখ মা বোনের সম্ভ্রমহানী এবং বাড়ি-ঘর জ্বালিয়ে দেয়ায় প্রায় এক কোটি বাঙালিকে বসতবাড়ি ছাড়তে বাধ্য করার জন্যে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামী যে মানবতার জন্যে ভয়ঙ্কর তা যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন ও জনগণকে অবহিত করতে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপনকারি (এইচ আর-১৬০)  রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান জিম ব্যাংকস বিস্তারিত আলোকপাত করেন।

তিনি বলেন, এ ধরনের আলোচনা-বিশ্লেষণ যতবেশি হবে তত দ্রুত বিলটি পাশ হবে এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচিত হবে সর্বত্র।

কংগ্রেসম্যান ধন্যবাদ জানিয়েছেন আয়োজকদের। একইসাথে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার প্রশাসনের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ধর্মীয় কারণে বিতাড়িত লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে নিরাপদ-আশ্রয় দানের জন্যে। তিনি বলেন, মিয়ানমারের প্রশাসনেও জামায়াতিদের প্রভাব রয়েছে।

কংগ্রেসম্যান বলেন, আমেরিকায় ইকনাসহ বিভিন্ন নামে জামায়াতিরা সংগঠিত রয়েছে। বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলা অথবা বিচারাধীনদের সন্তানরাও পালিয়ে কিংবা অন্য কোনভাবে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে। তারা নানাভাবে বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে কাজ চালাচ্ছে উগ্রপন্থিদের পক্ষে। এদের ব্যাপারে সমাজের সকলকে সচেতন করার দায়িত্ব প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনার মানুষদের।

কংগ্রেসম্যান জিম ব্যাংকস বলেন, জামায়াতিদের ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক থাকতে হবে সকলকে । এধরনের সংগঠনের উপর কড়া নজরদারির বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন ইন্ডিয়ানার এই কংগ্রেসম্যান।

আভা শংকর বলেন, ১৯৭৭ সালে নিউইয়র্কে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী ইকনা সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন। বাংলাদেশে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্ত থাকার দায়ে ফাঁসিতে ঝুলার কয়েক বছর আগে একাত্তরের সেই ঘাতকেরা ইকনা সম্মেলনে নিয়মিতভাবে অতিথি থাকতো। এগুলো কল্পকাহিনী নয়।

অপর আলোচকরা বলেন, জামায়াতে ইসলামী পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী সংগঠন। তারা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে বিভিন্ন নাম ধারণ করে। মানবাধিকারের জিকিরও তোলে। বিশেষ করে বর্তমানে সাউথ এশিয়ার ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে ধর্মের নামে তাদের বর্বরতা অব্যাহত রয়েছে। ভারতের কাশ্মিরে তারা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে দীর্ঘদিন থেকে। পাকিস্তানে তারা লস্কর-ই-তৈয়বার সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করছে। মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুডের অপর নাম জামায়াতে ইসলাম। যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সংগঠনের নাম ইকনা অর্থাৎ ইসলামী সার্কেল অফ নর্থ আমেরিকা। বর্তমানে সংগঠনটি এখান থেকে মানবতার সেবার নামে অনুদান সংগ্রহ করে সাউথ এশিয়ায় তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে সহায়তা করে। মুনার সাথেও রয়েছে এদের ঘনিষ্ঠতা।

প্যানেল আলোচনার পরে প্রশ্নোত্তর পর্বে বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধী ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর এ্যাডভোকেট অমর ইসলাম জানতে চান যে, কীভাবে কতো দ্রুত সময়ের মধ্যে জামাতীদের ছদ্মবেশী সংগঠনের কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে।  সে ব্যাপারে এসব থিঙ্কট্যাংকের ভূমিকা কি?

বাংলাদেশ থেকে আসা সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আরাফাতও জানতে চান ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে? তিনি বলেন, আমরা যতই আলোচনা করি, প্রতিবাদ জানাই, তারা বিরত হচ্ছে না। অধিকন্তু প্রতিটি দূতাবাস এবং স্টেট ডিপার্টমেন্টে তাদের পছন্দের লোকদের দ্বারা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এভাবে মার্কিন প্রশাসনের কোন কোন অংশ মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্তদের আশকারা দিচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতির অবসানে সকলকে আরও সোচ্চার হতে হবে। অধ্যাপক আরাফাত বাংলাদেশে জামায়াতিদের কর্মকৌশলের আলোকপাতকালে বলেন, ওরা ইসলামের নামে যা বলে তা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী নয়। ওরা ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত বর্বরতা চালাচ্ছে। ওরা জঙ্গিবাদে বিশ্বাসী। বাংলাদেশে জঙ্গি-বিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণের পর নানা পথে যুক্তরাষ্ট্রে এসে বিভিন্ন ব্যানারে তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। ওরা শুধু দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তার জন্যে হুমকি নয়, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যেও মারাত্মক হুমকি।

কমিউনিটি লিডার দস্তগীর জাহাঙ্গীরও ভিন্ননামে জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডকে চিহ্নিত করার প্রসঙ্গ আলোকপাত করেন। এ আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশিষ্টজনদের মধ্যে আরও ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড: খন্দকার মনসুর, মেট্রো ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলাউদ্দিন আহমেদ, যুবলীগের সভাপতি দেওয়ান আরশাদ আলী বিজয়। আরও ছিলেন ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উপপ্রধান মাহবুব হাসান সালেহ। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লোকজনও ছিলেন এ আলোচনায়।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব
মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘ক্ষমতায় থাকা নয়, দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়’
‘ক্ষমতায় থাকা নয়, দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়’
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ায় দুইদিনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৩ বাংলাদেশির
মালয়েশিয়ায় দুইদিনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৩ বাংলাদেশির
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর
সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন
সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন
সর্বশেষ খবর
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী
স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা
নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য
যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২
ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্য ও মাদক জব্দ
হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্য ও মাদক জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ
আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা
হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

৪৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো অন্যায় বরদাস্ত করা হবে না : ইসি মাছউদ
নির্বাচনে কোনো অন্যায় বরদাস্ত করা হবে না : ইসি মাছউদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ১০৫ টন মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছে পাকিস্তান
আফগানিস্তানে ১০৫ টন মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় নৌকাডুবিতে ৬০ জনের মৃত্যু
নাইজেরিয়ায় নৌকাডুবিতে ৬০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন প্রোটিয়া ব্যাটার জর্জি
ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন প্রোটিয়া ব্যাটার জর্জি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক
এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফের নাফ নদীতে ভাসমান লাশ উদ্ধার
টেকনাফের নাফ নদীতে ভাসমান লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর
গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম