শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৯, শুক্রবার, ০৯ জুলাই, ২০২১

বিদায় দিনে শোক, শ্রদ্ধা

সারওয়ার কবির
অনলাইন ভার্সন
বিদায় দিনে শোক, শ্রদ্ধা

জননেতা জমির উদ্দীন প্রধান বৃহস্পতিবার বিদায় নিলেন স্রষ্টার এই নশ্বর পৃথিবী থেকে। ৮০ বছর বয়সে তাঁর এই মহাপ্রয়াণ। কানাইঘাট পৌরসভাস্থ, নিজ চাউরা দক্ষিণ কান্দেবপুর জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে নামাজে জানাজা শেষে, তাকে সমাহিত করা হয় মসজিদ সংলগ্ন গ্রামের পঞ্চায়েত কবরস্থানে। যে গ্রামই ছিলো তাঁর ঠিকানা, সেই গ্রামেই তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন।   
জমির উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবার পরিজনের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এমপি ও আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপি। 
জমির উদ্দীন প্রধান-এর বিখ্যাত উক্তি ছিলো "জীবন আওয়ামী লীগ, মরণ আওয়ামী লীগ।" এরকম আজন্ম আওয়ামী প্রাণ মানুষ আজ সত্যিই পাওয়া দুষ্কর। জীবন দিয়ে ভালোবেসেছেন আওয়ামী লীগকে, ভালোবেসেছেন এলাকার মানুষকে, ভালোবেসেছেন রাজনীতিকে। সত্যিকারের একজন রাজনীতিবিদ বলতে যা বুঝায় তার সবটুকুই ছিলেন জমির উদ্দীন প্রধান। কর্মীদের প্রতি দিলখোলা ভালোবাসা, রাজনৈতিক সহকর্মীদের প্রতি শ্রদ্ধা আর মানুষে-মানুষে যে প্রেম, সেই প্রেমের সংজ্ঞা তিনি দেখিয়েছেন তাঁর রাজনৈতিক জীবনে।

১৯৮৬ সালের জাতীয় নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনোয়ন নিয়ে সিলেট-৫ (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আসন থেকে সংসদ নির্বাচন করেন। নির্বাচনে তাঁর প্রতীক ছিলো নৌকা। জমির উদ্দীন প্রধান প্রায় ১৪,০০০ ভোট পেয়েছিলেন সেই নির্বাচনে। তাঁর ভাষায়, "সামরিক স্বৈরাচারী সরকার সে নির্বাচনে তাঁকে জিততে দেয়নি"। তিনি সেবারে জাতীয় নির্বাচনে জিতলে, তাঁর জীবন হয়তো অন্যভাবে মোড় নিতো। আমরা তাঁকে সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতাম। হয়তোবা তাঁকে আমরা শেখ হাসিনার সরকারের মন্ত্রীসভায় ও দেখতে পারতাম। ৮৬ সালের নির্বাচনে তাঁর জেতা হয়ে উঠেনি। আমরাও তাঁকে সাংসদ হিসেবে দেখতে পাইনি। এরপর অবশ্য "প্রধান"- এর আর কোন নির্বাচন করা হয়নি। 

১৯৭৬ সাল থেকে টানা ১৬ বছর কানাইঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এরপর প্রায় ১২ বছর ছিলেন সংগঠনের কানাইঘাট উপজেলা শাখার সভাপতি। গত প্রায় ৩০ বছর ধরে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদের সদস্য ছিলেন তিনি। ২০২১ সালে জমির উদ্দিন প্রধান, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বিএনপি- জামাতের দু:শাসন, স্বৈরাচারী সেনাশাসক, কোনকিছুই কানাইঘাটের "প্রধান"কে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করতে পারেনি। দু:সময়ে, দুর্দিনে দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের ঝান্ডা উড়িয়েছেন কাড়াবাল্লা থেকে ফতেহগঞ্জ পর্যন্ত। 
রাজনীতি তাঁর কাছে এসেছে বারবার। কানাইঘাটের মানুষকে সাথে নিয়েই রাজনীতি করেছেন তিনি। যে কোন সাধারণ মানুষের সমস্যা? জনতার নেতার কাছে হাজির সমস্যাগ্রস্ত লোক। নেতাই কোন না কোন উপায় বের করে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিতেন। তাঁর রাজনীতি ছিলো গণমানুষের জন্য। গণমানুষের ভালোবাসা নিয়েই রাজনীতি করেছেন। রাজনীতি যদি হয় সমাজসেবা, পরোপকার করা, তাহলে জমির উদ্দীন প্রধান "শত তে শতভাগ" পাস করেছেন। তিনি মানুষের মন জয় করেছেন, মানুষকে ভালোবেসেছেন ,পরের উপকার করেছেন। 
সফেদ সাদা পাঞ্জাবি, সাদা পাজামা, গায়ে মুজিব কোট অথবা সাদা পাঞ্জাবি, লুঙ্গি, আর চোখে চশমা, কানাইঘাট বাজারে বসে আছেন কোন চায়ের স্টলে, জমির উদ্দীন প্রধান। আড্ডার বেশরিভাগ সঙ্গী গ্রামের সাধারণ মানুষ, রাজনৈতিক কর্মী, কিংবা উঠতি বয়সী কোন ছাত্রনেতা। কি রাত-কি দিন, আড্ডা চলছে। রাজনীতি চলছে। রাত ১২.০০ টা বাজলেই, না খবর হতো, বাড়িতে যেতে হবে। এর আগে বাড়ি ঘরের কোন খবর নেই। এরমধ্যেই যার যে সমস্যা "প্রধান" আছেন সাথে।   

১৯৬৯ সালে ছাত্রাবস্থায় পিতা মুজিবের আদর্শে দীক্ষিত হয়ে ছাত্রলীগের খাতায় নাম লেখান তিনি। ১৯৬৯ এ, কুমিল্লা শহরে আওয়ামী লীগের এক সমাবেশে জাতির পিতার সান্নিধ্য লাভ করেন তখনকার ছাত্রনেতা, জমির উদ্দীন। ১৯৭০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় নির্বাচনের প্রচারাভিযানে কানাইঘাটে গেলে সেই মিটিং আয়োজকদের অন্যতম ছিলেন জমির উদ্দীন। বঙ্গবন্ধু ওই মিটিংয়ে তৎকালীন ছাত্রনেতা জমির উদ্দীনের কর্মতৎপরতা দেখে কয়েকবার "প্রধান" বলে ডাক দেন। সেই থেকে তাঁর নামের সাথে যুক্ত হয় জমির উদ্দীন প্রধান। ১৯৭২ সালে কানাইঘাট উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হলে জমির উদ্দীন প্রধান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭২ সালের পর পড়ালখো শেষ করে যোগ দেন শিক্ষকতায়। কয়েক বছর রাজনীতির পাশাপাশি শিক্ষকতাও করেন তিনি। কিন্তু আওয়ামী লীগের ফুলটাইম রাজনীতির কারণে চাকরি ও হারাতে হয় তাঁকে। জীবনে শুধু দিয়েই গেছেন, বিনিময় ছাড়া। রাজনীতি তার কাছে ছিলো কতো না আপন। সবকিছু ছেড়ে দিয়ে রাজনীতিকেই তিনি বেছে নিয়েছিলেন।

এ অঞ্চলের আওয়ামী লীগ তাঁর কাছে ঝণী, সাধারণ মানুষ তাঁর কাছে ঝণী। কানাইঘাট উপজেলাসহ এর আশপাশে আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠা করতে কতো না সংগ্রাম করতে হয়েছে তাকে, কতো ঘাম ঝরাতে হয়েছে। সে খবর দুর্দিনের কর্মী ছাড়া আর কয়জনই বা জানে। জমির উদ্দিন প্রধান, জনতার পাশে থেকে জনতারই সেবা করেছেন। 

তার রাজনৈতিক জীবন ছিলো বর্ণাঢ্য। রাজনীতিতে, তিনি মানুষের হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসা পেয়েছেন। দীর্ঘ ৬৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে তাঁর সম্বল ছিলো মানুষের ভালোবাসা। মানুষ তাঁকে শ্রদ্ধা করতো, সম্মান করতো, ভালোবাসতো। কানাইঘাটের প্রত্যন্ত অঞ্চলের আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কর্মীদের সাথে ছিলো তাঁর সখ্যতা। গ্রামে, গ্রামে আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে পৌছে দিয়েছিলেন দু:সাহসী জমির উদ্দীন প্রধান। 
২০১৪ সালে তিনি প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হন। গত ৬/৭বছর ধরে তিনি অসুস্থবস্থায় বাড়িতেই ছিলেন। ২০১৮ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দেশরত্ন জননেত্রী হাসিনা জমির উদ্দীন প্রধানের চিকিৎসা সহায়তায় ২০ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে জমির উদ্দীন প্রধানের হাতে ২০ লাখ টাকার চেক তুলে দিয়ে যে সম্মান দেখিয়েছেন, তা ছিলো অতুলনীয়। তৃণমূলের রাজনৈতিক নেতার প্রতি, একজন কর্মীর প্রতি এ সম্মান ছিলো অনন্য। এই সম্মান ছিলো কানাইঘাটের আওয়ামী লীগের 'প্রধান' এর প্রতি রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি।  
জমির উদ্দীন প্রধান, তাঁর কর্মের মধ্যেই বেঁচে থাকবেন আমাদের মাঝে। রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা তিনি যেনো পরোপকারী, দিলখোলা গণমানুষের ভালোবাসার মানুষকে জান্নাত দান করেন। 

"জীবন আওয়ামী লীগ, মরণ আওয়ামী লীগ" জমির উদ্দীন প্রধানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা।
৮ জুলাই, ২০২১    

লেখকঃ সাংবাদিক, যুক্তরাজ্য প্রবাসী। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১
কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা