♦ মারিয়া : আচ্ছা, তুমি বিয়ে করে ফেলছো না কেন?
সুমন : আসলে আমার মতোই আদর্শবান একজনকে খুঁজছি।
মারিয়া : তাহলে সে রকম কাউকে খুঁজে পাওনি?
সুমন : তা একজনকে পেয়েছি বৈকি।
মারিয়া : তাহলে সমস্যা কোথায়?
সুমন : আরে, সে তো আবার তার আদর্শের মতোই আরেকজনকে খুঁজছে।
♦ সবুজ প্রতিদিন সকালে তার কুকুর নিয়ে হাঁটতে বের হন। এটা দেখে একদিন তার বন্ধু দূর থেকে বললেন-
বন্ধু : আরে, এত সকালে গাধাকে সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছ কোথায়, শুনি?
সবুজ : অন্ধের মতো কথা বলো কেন? দেখছ না, এটা আমার কুকুর। আর তুমি বলছ গাধা?
বন্ধু : আরে, আমি তো তোমাকে বলিনি। আমি প্রশ্ন করেছি তোমার কুকুরকে।
♦ শান্ত : জিতু, ঘটনা কী? ঘরের পুরো দরজা নিয়ে যাচ্ছিস কোথায়?
জিতু : আর বলিস না, দরজাটায় একটু সমস্যা হয়েছে। তাই তালাওয়ালার কাছে যাচ্ছি।
শান্ত : দরজায় সমস্যা হলে তো মানুষ কাঠমিস্ত্রির কাছে যায়। তুই তালাওয়ালার কাছে যাচ্ছিস কেন?
জিতু : আরে, দরজার চাবিটা কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছি। তালা খুলে তো ঘরে ঢুকতে হবে না কি! তাই পুরো দরজা খুলে তালাওয়ালার কাছে নিয়ে যাচ্ছি তালা ভাঙার জন্য। বুঝলি এবার?
♦ এক বন্ধু তার অন্য বন্ধুকে বলছে-
প্রথম বন্ধু : কী রে, প্রকাশকের সঙ্গে এতক্ষণ কী ফিসফাস করলি?
দ্বিতীয় বন্ধু : এই তো, আমার নতুন বইটার ভূতভবিষ্যৎ নিয়ে একটু আলাপ করলাম।
প্রথম বন্ধু : তা তিনি কী বললেন?
দ্বিতীয় বন্ধু : বললেন, আমার বইয়ের ভূত আছে তিনি নিশ্চিত, তবে ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি সন্দিহান।
♦ স্বামী : জলদি ঘরের সব দামি জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো! আমার কিছু বন্ধু বাড়ি আসছে।
স্ত্রী : কেন? তোমার বন্ধুরা কি সেসব চুরি করবে?
স্বামী : না। নিজেদের জিনিস চিনে ফেলবে!
♦ ডাক্তারের কাছে গেলেন জয়নাল। এরপর তিনি ডাক্তারকে বললেন, ‘নিজেকে যখন আয়নায় দেখি, তখন ভীষণ মেজাজ খারাপ হয়! কেন এমন হয়?
ডাক্তার : আপনার দৃষ্টিশক্তি খুব ভালো, এটা মানতেই হবে।
সংগ্রহ : খন্দকার ফাহিম, রসুলপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, রসুলপুর, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ।