শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৩

স্মৃতিকথা

আমার প্রিয় শিক্ষক রফিক স্যার

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রিয় শিক্ষক রফিক স্যার

(পূর্ব প্রকাশের পর)

আমি একদিন খুব তাগাদার সুরেই বললাম, বইগুলো তাঁকে রাখলেই তো হয়। ফ্লোরে যেভাবে গাদাগাদি করে বই রাখা হয়েছে, দেখে মনে হয় বইয়ের জংগল। স্যার বিজ্ঞের মতো বললেন, ব্যাপার আছে। বলেই, একটা বই আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললেন, এই পাতার শেষ অংশ পড়ো। দেখলাম সৈয়দ মুজতবা আলীর বিখ্যাত ‘বই কেনা’ প্রবন্ধ।

আমি বললাম, এটা আমি বহু আগেই পড়েছি। স্যার বললেন, ঠিক আছে, আবার পড়ে দেখো না। জোরে জোরে পড়ো। আমি পড়া শুরু করলাম। মার্ক টোয়েনের লাইব্রেরিখানা নাকি দেখার মতো ছিল। মেজে থেকে ছাদ পর্যন্ত বই, বই আর শুধু বই। এমনকী কার্পেটের উপরও গাদা গাদা বই স্তূপীকৃত হয়ে পড়ে থাকত-পা ফেলা ভার। এক বন্ধু তাই মার্ক টোয়েনকে বললেন, ‘বইগুলো নষ্ট হচ্ছে; গোটা কয়েক শেলফ জোগাড় করছ না কেন?’ মার্ক টোয়েন খানিকক্ষণ মাথা নিচু করে ঘাড় চুলকে বললেন, ‘ভাই বলেছ ঠিক। কিন্তু লাইব্রেরিটা যে কায়দায় গড়ে তুলেছি শেলফ তো আর সে কায়দায় জোগাড় করতে পারিনে। শেলফ তো আর বন্ধু-বান্ধবের কাছে ধার চাওয়া যায় না।’ আমার পড়া শেষ হতেই দুজনেই হুহু করে হেসে উঠলাম। তো তাহলে ব্যাপারখানা এই!

একজন শিক্ষক কেমন করে ছাত্রের শিক্ষাগুরু হওয়ার পাশাপাশি প্রকৃত বন্ধুও হয়ে উঠতে পারে, রফিক স্যার তার জ্বলন্ত প্রমাণ। পরম্পরা গুরু-শিষ্যের মাঝে যে-ভীতির পাঁচিল যুগ যুগ ধরে দাঁড় করিয়েছে, তা এক ফুঁৎকারে ভেঙে দিতেন তিনি। দেখা মাত্রই এমন একটা প্রাণখোলা হাসির স্নিগ্ধতা ছড়িয়ে দিতেন, যেন এই ছাত্রের জন্যই তিনি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছেন। স্যার-যে কতটা সহজ, সাদাসিধে, নিরহংকার এবং নির্মোহ মানুষ ছিলেন, তা তাঁর অনাড়ম্বর যাপিত জীবনের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। ‘প্লেইন লিভিং, হাই থিঙ্কিং’-এর এমন প্রতিরূপ সচরাচর চোখে পড়ে না।

২০০৬ সালের কথা। আমি তখন মফস্বলের একটি জেলায় কর্মরত। বশীর ভাই ফোন করে বললেন, ‘একটা আর্টিকেলের ইনপুটের জন্য শাহীন ম্যাডামের কিছু তথ্য দরকার। তিনি ছিন্নমূল/অনগ্রসর পরিবারের শিশুদের বিষয়ে তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে চান। এ কাজটা তোমার ওখানে থেকে করতে চান ম্যাডাম। আমি আনন্দের সঙ্গেই বললাম, তাহলে আপনি আর মনু ভাইও এসে বেড়িয়ে যান। আমি স্যারকেও আসতে বলি। দিন তারিখ ঠিক হলো। আমি তো আনন্দে উদ্বেল। শাহীন ম্যাডামও আমাদের কাছে স্যারের মতোই সমান প্রিয়। তবে এই দুই বন্ধু সারাটা জীবন একে অপরকে বাক্যবাণে বিদ্ধ করতে ছিল সিদ্ধহস্ত। ‘কেহ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান/দু’জনেরই দেখি আমি চোখেতে মহান।’ আক্রমণে একজন অর্জুন হলে আরেকজন কর্ণ। তাঁদের এই মধুর বিবাদ থেকে-যে কতো কি শিখেছি, সেই দস্তাবেজ এখানে খুলার স্থান সংকুলান নেই। নির্মল-নির্দোষ খুনসুটি, বাদানুবাদ, তুচ্ছ বিবাদ সবই শিল্প- সাহিত্যকেন্দ্রিক।

১৮ আগস্ট বিকালে আমার বিশিষ্ট অতিথিরা আমার বাসায় এসে পৌঁছান। তারপর খাওয়া-দাওয়া এবং পথের ক্লান্তি দূর করার ক্ষণিকের বিশ্রাম। স্যার আমাকে দিলেন একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর বই ‘দূরের দেশ নয় আয়ওয়া’। আর ম্যাডাম দিলেন তাঁর বাবা কবীর চৌধুরীর জীবনস্মৃতিমূলক রচনা ‘নাইবা হল পারে যাওয়া’ বইটি।

সন্ধে থেকে শুরু হলো সাহিত্য আড্ডা। বলা যায় বিশ্বসাহিত্য আলোচনা সভা। বাদ যায়নি কিছুই। কবিতা, উপন্যাস, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, নাটক, চিত্রশিল্প, সিনেমা, সংগীত, গজল-সবই এসেছে প্রাসঙ্গিকভাবে। স্যারের সঙ্গে কখনো একমত, কখনো দ্বিমত করেন ম্যাডাম। আবার চাল ঘুরে যায়। স্যার এক কাঠি উপরেই থাকেন। আবৃত্তিও হলো। আমার উপর্যুপরি উপরোধে স্যার আবৃত্তি করলেন ‘খোলা কবিতা’ থেকে : ‘কোনই সমস্যা নেই। লুঙ্গি ছিঁড়ে গেছে? তালি মারো/গেঞ্জি নেই? ঘামে ভেজা উদম শরীর রোদে সেঁকো/সপ্তাহের ছ’টি দিন দানাপানি পড়েনি নালীতে?/তাতে কি? একটি বেলা কায়ক্লেশে অনাহারে থাকো/মেরুদণ্ড বেঁকে গেছে? আরও একটু বেঁকে যেতে দাও/সোজা হয়ে দাঁড়াবার যত্তোসব অসহ্য যন্ত্রণা/এর থেকে মুক্তি পাবে। আজেবাজে সাধ ইচ্ছেগুলো/মরে যাচ্ছে? যেতে দাও। অহেতুক হল্লা চেঁচামেচি/মিছিল মিটিং বাদ প্রতিবাদ; কিছুটা শান্তিতে/থাকা যাবে। পোলাপান খেতে চায়; বলে দাও, মানা/খেতে মানা, পরতে মানা; চতুর্দিকে ভূতুড়ে শাসন...।’

ম্যাডাম বললেন, ‘তোমার স্যারের এই কবিতা আর কতো শুনবো! তোমার কবিতা শোনাও।’ ভয়-সংশয়ে আমার জিহ্বা শুকিয়ে গেলো। বিব্রত হয়ে চুপ করে রইলাম। আমার কবিতা? তাও আবার রফিক স্যারের সামনে! মনে হলো, ম্যাডাম স্যারকে জব্দ করার জন্য আমার মতো নরাধমকে বলিতে চড়ালেন। স্যারও তাল মিলালেন। বললেন, ‘পড়ো, শুনি তোমার কবিতা।’ আমি আমতা আমতা করে আমার ‘পঞ্চপর্ণ’ থেকে কয়েকটা শোনালাম। ম্যাডাম মন্তব্য করলেন, ‘বাহ, বেশ মজার তো! পড়ো তো আরও কয়েকটা।’ আমি স্যারের প্রতিক্রিয়া আঁচ করতে তাঁর মুখের দিকে তাকালাম। গম্ভীর কণ্ঠে বললেন, ‘ভালো হয়েছে। তবে কবি হতে আরও সময় লাগবে।’ আর যায় কোথায়! মওকা পেয়ে গেলেন ম্যাডাম। ‘বুঝছো নেয়ামত! গোটা পৃথিবীতে একজনই কবি আছেন, তিনি হচ্ছেন তোমার রফিক স্যার। আর সব কবিকেই কবি হতে আরও সময় লাগবে।’ বাহাস শুরু হলো। উদারা-মুদারা-তারায় বাহাসের মূর্ছনা। রাত গভীর হচ্ছে। ডিনারের সময় পেরিয়ে গেছে বহু আগেই। তাই আমি রণভঙ্গের কৌশল নিলাম। ‘স্যার, খাবার ঠান্ডা হয়ে গেছে সব। খাবার টেবিলে চলুন।’ না, ব্যর্থ চেষ্টা। শেষে বশীর ভাইয়ের সাহায্য নিলাম। এবার সফল হলাম।

রাতে শোবার আগে স্যার বললেন, ‘হারমোনিয়াম জোগাড় রেখো। সকালে শাহীনের গান শুনবো।’ শিল্পকলা একাডেমি থেকে হারমোনিয়াম এনে রাতেই রেখে দেওয়া হয়েছে সেন্টার টেবিলে। ভোরবেলায় আমাদের ঘুম ভাঙলো ‘এ কী লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণেশ হে/আনন্দবসন্তসমাগমে’- এই সুরের তানে। আমি এসে দেখি ম্যাডাম চোখ বন্ধ করে অন্তরের সব দরদ ঢেলে দিয়ে গেয়ে চলেছেন। আমি নিঃশব্দে পাশের সোফায় বসে রইলাম। স্যারও তাঁর রুম থেকে বেরিয়ে এলেন। তিনিও শেষতক শুনলেন। ম্যাডাম চোখ খুলতেই স্যার বললেন, ‘গানের সুরে গণ্ডগোল হয়েছে।’ ম্যাডাম বললেন, ‘তাই নাকি? তা হলে তুমি গেয়ে শোনাও দেখি শুদ্ধসুরে।’ স্যার বললেন, ‘আমি কি গাইতে পারি নাকি?’ ‘তাহলে গান সুরে পড়েনি কী করে বুঝলে?’ ম্যাডামের এ প্রশ্নের জবাবে স্যার বললেন, ‘আমার কান বলছে, গানটা বেসুরো হচ্ছে। কাব্য সমালোচনায় পারঙ্গমতার স্বাক্ষর রাখতে কি মোহিতলাল মজুমদার, প্রমথ চৌধুরীকে বড় মাপের কবি হতে হয়েছে?’ নাস্তার সময় গড়িয়ে যাচ্ছে বলেই সেই বাহাসের অকাল প্রয়াণ ঘটলো।

সন্ধ্যায় এক সুধী সমাবেশে স্যার বক্তব্য রাখলেন আধাঘণ্টা। শ্রোতাদের কাছ থেকে দাবি আসে আরও শোনার। প্রায় দেড় ঘণ্টা তিনি বক্তব্য রাখলেন আমাদের সমাজ, রাজনীতি এবং সাহিত্যের ওপর। মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনলো সমস্ত সমাবেশ। আমার মনে হয়, ‘কবি মোহাম্মদ রফিক-এর বক্তৃতামালা’ কেউ সংকলন করে থাকলে, তা হবে মাস্টারপিস। কবির সঙ্গ পাওয়ার আরেক নাম বোধকরি কবিতায় বসবাস। ছন্দ-তাল-লয়ে বসত। দুদিনে আমার তেমনটাই উপলব্ধি হয়েছে।

রাতে আমার স্টাডিতে স্যার আমাকে ডাকলেন। জানতে চাইলেন আমার থিসিস কতটা এগিয়েছে? আমি আমার প্রস্তুতি দেখালাম। ব্রিটেন থেকে আমার এক আত্মীয়ের সহযোগিতায় যে সব দামি বই-পুস্তক জোগাড় করেছি, সব দেখালাম। স্যার হতাশ হলেন। বললেন, ‘কী এক মহাযজ্ঞ! এতো লিখছো কেন? তোমার গন্তব্য কোথায়, সেটাই তো বুঝলাম না। পড়া এবং লেখা কিছুদিন বন্ধ রাখো। এখন তোমার কাজ কেবল ভাবা। ভাবতে থাকো, তুমি শেষতক কি বলতে চাও। আর সে মঞ্জিলে কোন তরিকায় পৌঁছানো যাবে!’ বলেই, টেবিলের খাতাটা টেনে নিয়ে লিখতে শুরু করলেন। আমি মূর্তির মতো বসে থাকলাম। পৃষ্ঠা তিনেক লিখে বললেন, ‘দেখো। আমাকে পড়ে শোনাও।’ দেখলাম, ওখানে কতগুলো হেডলাইন আর সাব-হেডলাইন। পড়া শেষ হলো। ‘এখন তোমার কাজ হলো প্রতিটা হেডলাইনের জন্য একটা করে আলাদা খাতা বানানো। এ যাবৎ যা লিখেছো, সেগুলোর মধ্যে যা-যা যে হেডলাইনের আওতায় পড়বে, সেগুলোকে সেখানে লিখা। আগে ভাবো ফাইন্ডিংস কী হবে তোমার? এখানে আমি তিনটা সম্ভাব্য ফাইন্ডিংস চিহ্নিত করেছি। তুমি ভেবে দেখো আরও কিছু পাও কিনা!’ লিভিং রুম থেকে ম্যাডামের কণ্ঠ শোনা গেল? ‘নেয়ামত, তোমার স্যারের পরামর্শ শুনলে সক্রেটিস হতে পারবে, তবে পিএইচডি ডিগ্রি পাবে কিনা, তা বলা মুশকিল।’ স্যার ফিস ফিস করে বললেন, ‘শাহীনের কথা বুঝেছো? সকালে গান বেসুরো গাইছি বলাতে এখন কাউন্টার অ্যাটাক করছে। আসলে ও-কিন্তু রবীন্দ্র সংগীত ভালোই গায়। যখন গায়, পুরো দরদ দিয়েই গায়।’

স্যার স্টাডি থেকে বেরিয়ে গেলে ম্যাডাম এসে আমাকে চাপা গলায় বললেন, ‘তোমার স্যারকে ক্ষেপানোর জন্যে আমি ও-সব বলেছি। রফিক যে লে-আউট দিয়েছে, সেটা ফলো করে থিসিস এগিয়ে নাও। ও-কিন্তু অসম্ভব জ্ঞানী মানুষ।’ ম্যাডামের কথা শুনে আমার চোখে পানি এসে গেলো। এক বন্ধুর প্রতি আরেক বন্ধুর এমন অকুণ্ঠ শ্রদ্ধাবোধ সত্যিই আমাদের জন্য এক অনন্য দীপ্ত দৃষ্টান্ত হতে পারে।

কিছুকাল বাদে আমি ঢাকায় বদলি হই। স্যার ফোন করে বললেন, পরদিন ঢাকায় আসবেন। ধানমন্ডি ২৭ নম্বরের ‘বেঙ্গল বই’ শপে যাবেন। আমি পরদিন শাহবাগ থেকে তাঁকে পিক করে ধানমন্ডিতে আমার বাসায় নিয়ে আসি। স্যার আসবেন বিধায় বাসায় প্রস্তুতিও ছিল দুপুরের খাবারের। খাবার শেষে বললেন, ‘চলো, বুক শপে যাই।’ বিশ্বসাহিত্যের নতুন প্রকাশিত বই একটার পর একটা হাতে তুলে নিচ্ছেন, আর সেগুলো সম্পর্কে আমাকে টীকাভাষ্য জানাচ্ছেন। দাম দেখে ‘এতো দাম’ বলে রেখে দিচ্ছেন। আমি দেখলাম, বইগুলো পছন্দের, কিন্তু দাম (ডলার/পাউন্ড/ইউরো) দেখে রেখে দিচ্ছেন। আমি শপের একটা ছেলেকে বললাম, ‘স্যার যে-যে বই নিয়ে আমাকে ব্রিফ করে, সে যাতে ওগুলোকে ফ্রন্ট কাউন্টারে আলাদা করে নিয়ে যায়।’ স্যার বললেন, ‘না, কেনা যাবে না। বইয়ের দাম অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে ওরা।’ ‘কষ্ট করে যখন আসলেনই তখন অন্তত একটা হলেও কিনেন স্যার।’ আমার এ কথা শুনে ফিরলেন। সবচেয়ে পছন্দেরটা নিয়ে কাউন্টারে আসলেন। আমি বললাম, এইটার দাম কিন্তু আমি দেবো। স্যার ক্ষেপে গেলেন। ‘তোমার দিতে হবে কেন? আমার কাছে কি টাকা নাই?’ ‘বিষয়টা টাকার না। আমি কি আমার স্যারকে একটা বই প্রেজেন্ট করতে পারি না?’ বলতে বলতে আমি বইটা হাতে নিয়ে দাম দিয়ে দিলাম। স্যারের আপত্তির দিকে আমি কানই দিলাম না। বাকি বইগুলো আমার হাতের পাশেই সাজানো। আমি বললাম, ‘ভাই, এগুলোর কতো দাম হলো?’ আর স্যারকে বললাম, ‘এগুলো সম্পর্কে যখন এতোই প্রশংসা করলেন, তাহলে এগুলো আমার জন্যে নি’।

স্যারকে জাহাঙ্গীরনগরে নামিয়ে দেওয়ার জন্যে রওনা হলাম। পথে স্যারের শৈশবের কিছু মজার মজার গল্পও শুনলাম। স্যারের সঙ্গেই তাঁর বাসায় ঢুকি। আর আমার বইয়ের ব্যাগটা আমার পাশের চেয়ারে রেখে স্যারের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটিয়ে বিদায় নিয়ে আমি বাসা থেকে বের হয়ে আসি। গাড়িতে উঠতেই স্যারের কণ্ঠ শুনতে পেলাম; ‘এই নেয়ামত, তোমার বইয়ের ব্যাগ ফেলে গেছো।’ আমি গাড়ির জানলা দিয়ে মুখ বের করে বললাম, ‘আপনি রেখে দেন স্যার, এগুলো গুরুদক্ষিণা।’

স্যারের পুণ্য স্মৃতির প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে শেষ করছি আমার ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। আর তাঁর ‘অন্তিম উত্থান’ কবিতা দিয়ে শেষ করছি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন। ‘তুমি নেই, চলে গেলে/অন্ধকার নয়, দেখি আলো/চতুর্দিকে বিচ্ছুরিত আলো/জীবনের আলো, মরণের আলো/শেষ বিকেলের আলো/খেলা করে চোখে মুখে/এই আলোতেই ঘটে বিপদ ভঞ্জন/ মৃত্যু তবে শেষ নয়, শুরু/আলোতেই হোক তবে অন্তিম উত্থান!    

[সমাপ্ত]

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
মৌলভীবাজারে তিন সীমান্তে পুশইন ঠেকাতে প্রস্তুত বিজিবি
মৌলভীবাজারে তিন সীমান্তে পুশইন ঠেকাতে প্রস্তুত বিজিবি

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কোটালীপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জামায়াতে ইসলামীর অনুদান প্রদান
কোটালীপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জামায়াতে ইসলামীর অনুদান প্রদান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক সংঘাতের মধ্যেই শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
সামরিক সংঘাতের মধ্যেই শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীপথে ৬২ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইন
নদীপথে ৬২ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন
গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে 'বগুড়ার দই' তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি
মুন্সিগঞ্জে 'বগুড়ার দই' তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক
বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা
আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’
‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫
ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?
আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ