শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

মা

সৈয়দ কাদের নওয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
মা

গল্প

কেয়া। বাইশ বসন্ত পার করা সুন্দরী। শবরী কলার মতো গায়ের রং। হরিণের মতো টানা চোখ। খাড়া সুন্দর নাক। কমলা কোয়া ঠোঁট। সিনেমার নায়িকাদের মতো ভ্রু, চোখের পল্লব। সাধারণ বাঙালি মেয়েদের তুলনায় কেয়া কিছুটা লম্বা। পাঁচ ফুট সাত। সব মিলিয়ে কেয়ার ফিগার সুন্দর, যে কোনো পুরুষের নজর কাড়ে। এমএ পাস করার পরপরই আসাদের সঙ্গে তার বিয়ে। কেয়ার কোলে এখনো কোনো সন্তান আসেনি।

কেয়া সুখী গৃহিণী। স্বামী-শাশুড়ি নিয়ে তার সংসার। শ্বশুর মারা গেছেন বছর পাঁচেক আগে। একমাত্র ননদ শিউলির বিয়ে হয়ে গেছে, থাকে শ্বশুরবাড়িতে। স্বামী আসাদ চৌধুরী। বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তা। আসাদকে দেখলেই বোঝা যায় অভিজাত। চেহারায় সৌম্য সৌন্দর্য। মাথায় লম্বা। গড়নে শক্ত সমর্থ। গায়ের রং পরিষ্কার। নিজ শহরেই সরকারি অফিসের কর্মকর্তা। সরকারি গাড়িতেই অফিসে যাতায়াত করে।

অফিসে যাওয়ার আগে যথারীতি হাঁকডাক শুরু করেছে আসাদ। কেয়া... ও কেয়া... কোথায় গেলে?

প্রথম ডাকেই সাড়া দিল কেয়া, আসছি... একটু দেরি কর।

একটুও দেরি নয়, এক্ষুনি এসো। আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে। অফিসে আজ অনেক কাজ। ইউনিয়ন নেতাদের সঙ্গে মিটিং আছে।

কেয়া আর একটু গলা চড়াল, যাচ্ছি, যাচ্ছি। ডাক পড়লে আর থামতে নেই বুঝি।

না থামতে নেই, তুমি তাড়াতাড়ি এসো। কেয়া জানে সকালে ঘুম থেকে উঠে আসাদের এ সময় ভীষণ তাড়া। নিজে কোনো রকমে সকালে এক কাপ চা খেয়েই বাথরুম থেকে সোজা নিচে, নিজের চেম্বার কাম স্টাডিতে। আসাদ নিজের পৈতৃক দ্বিতল বাড়ির নিচতলায় চেম্বার করেছে। নিজেরা থাকে দোতলায়, চেম্বার কাম স্টাডিতে আসাদ রোজকার করণীয় কাজগুলোর ব্যাপারে নিজেকে তৈরি করে নেয় সকালে। বইপত্র ঘাঁটে, পেপারস গুছায়। দফায় দফায় চা, খবরের কাগজ, সিগারেটের প্যাকেট সবই একতলার ঘরে পৌঁছে দিয়ে আসে কাজের বুয়া। ধূমায়িত চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে খবরের কাগজে চোখ বোলায় আসাদ। পাড়ার দুএকজন লোকও আসে সকালে। তাদের সঙ্গে টুকটাক কথা সারে। ওপরে ওঠে কাঁটায় কাঁটায় আটটায়। এসেই চেঁচামেচি। কেয়া আমার সেভিং ক্রিম নেই কেন? কেয়া তাড়াতাড়ি লুঙ্গি তোয়ালে দাও। কেয়া আমার প্যান্ট শার্ট বের কর। প্যান্টে বেল্ট পরাও। কেয়া... কেয়া... কেয়া...। কেয়া যদি একবার ডান দিকে ছোটে তো একবার বাঁ-দিকে। কখনো রান্নাঘরে। কখনো বেডরুমে। কখনোবা নাশতার টেবিলে। নিঃশ্বাস বন্ধ করে কেয়াকে এ সময় ছুটতে হয়। পান থেকে চুন খসলে মিনি ঝগড়া বাধাবে আসাদ। হাতের কাছে সব কিছু গোছানো না পেলে চেঁচামেচি শুরু করবে।

আসাদের শার্ট হাতে দৌড়ে এলো কেয়া। বাবারে বাবা, হলোটা কী? এত চেঁচামেচি কীসের?

আমার রুমাল কোথায়?

একদিন তুমি রুমালটাও খুঁজে নিতে পার না।

না, পারি না। তুমি করছটা কী?

তোমার শার্টের বোতাম লাগাচ্ছিলাম। একটা বোতাম খুলে গেছে।

অফিসে যাওয়ার আগ মুহূর্ত বোতাম লাগাচ্ছ, আগে এসব ঠিক করে রাখতে পার না? সারা দিন করটা কী?

কী যে করি তা আমি জানি। আর তুমি তো তা দেখ। তবে দেখার মতো চোখ নিয়ে তাকাও না, তাই দেখতে পাও না। ঠিক আছে আমার অন্যায় হয়ে গেছে, ঘাট মানছি।

আসাদ গায়ে শার্ট চড়িয়ে আয়নার দিকে মুখ করে টাই বাঁধতে লাগল। একটু পর কেয়া আসাদকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে শার্টে টাইপিন এঁটে দিতে দিতে আদুরে গলায় বলল-

অফিসে যাওয়ার আগে এত তাড়াহুড়া কর না, একেবারে ছেলেমানুষি। আমি তো এসেছি এ বাড়িতে দুবছর, এর আগে তোমার কী করে চলত?

কী করে চলত জানি না। তবে এখন তোমাকে ছাড়া আমার একদণ্ডও চলে না।

যাকে ছাড়া একদণ্ড চলে না তার সঙ্গে বুঝি এ রকম চেঁচামেচি করতে হয়?

কেয়াকে আদর করে আসাদ বলল- এ সময় অফিসে যাওয়ার তাড়া থাকে তো সেজন্য।

রাখ, মেজাজটা খারাপ করে দিয়ে এখন আর আদর করা লাগবে না।

মেজাজ খারাপ করলেও এখন তো আদর করলাম। দাও ব্রিফকেসটা দাও। অফিসের গাড়ি এসে গেছে। হর্ন দিচ্ছে, আসাদের মুখে হাসি।

কেয়া আসাদের হাতে ব্রিফকেস তুলে দিল।

আসাদ দোতলার সিঁড়ি ভেঙে নামার সময় কেয়াকে উদ্দেশ করে বলল,

ঠিক ৫টায় তৈরি থাকবে। সন্ধ্যা ৬টায় স্থানীয় অডিটোরিয়ামে ফরিদা পারভীনের একক সংগীতানুষ্ঠান। টিকিট কাটা আছে।

আচ্ছা... কেয়া জবাব দিল।

সংগীতানুষ্ঠানের কথা শুনে কেয়ার মনটা উৎফুল্ল হয়ে উঠল। সংগীত কেয়ার খুব পছন্দ। কলেজ জীবনে বেশ কিছুদিন সে সংগীত চর্চা করেছিল। পরে আর হয়নি। অবসর সময়ে কেয়া গান শোনে, বিশেষ করে রবীন্দ্রসংগীত। মন উৎফুল্লের এই মুহূর্তে তার প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত। আমারো পরানো যাহা চায়, তুমি তাই।

কেয়া গেল রান্নাঘরে। কী রান্না হবে দেখতে এবং কাজের বুয়াকে রান্নার কাজে সাহায্য করতে। কেয়ার শাশুড়ি জাকিয়া বেগম এ সময় তার নিজের ঘরে শুয়ে বসেই থাকেন। তিনি কেয়াকে খুব পছন্দ করেন। কারণ কেয়া সব সময় শাশুড়ির খোঁজখবর নেয়, সেবাযত্ন করে। জাকিয়া বেগমের মতে, কেয়া শুধু সুন্দরীই নয়, গুণবতীও। তিনি কেয়াকে নিজের মেয়ের মতো ভালোবাসেন এবং মাঝেমধ্যে কেয়া বলেই ডাকেন। আত্মীয়স্বজনের কাছে কেয়ার প্রশংসা করেন।

জাকিয়া বেগম বারান্দায় পায়চারি করছিলেন। এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠল। রান্নাঘর থেকে কেয়া শাশুড়ির উদ্দেশে বলল, আম্মা দেখেন তো কে এলো? আমি রান্নাঘরে, হাত আটকা, যেতে পারছি না।

জাকিয়া বেগম দরজা খুললেন। কুরিয়ার সার্ভিসের এক লোক তার হাতে মোটা একটা প্যাকেট দিয়ে চলে গেল। প্যাকেটটা আসাদের নামে এসেছে, প্যাকেটটা আসাদের অফিসের ঠিকানায় না এসে বাড়ির ঠিকানায় আসলো কেন? স্রেফ কৌতূহলের বশবর্তী হয়েই জাকিয়া বেগম প্যাকেটটা খুলে ফেললেন। দেখলেন প্যাকেটের ভেতর বেশ কয়েকটি গ্রুপ ছবি। ছবিগুলোসহ তিনি নিজের ঘরে গেলেন। দেখলেন ছবিগুলো সব কেয়ার সঙ্গে অনেক যুবক-যুবতীর। ছবির উল্টো পিঠে লেখা কেয়া, রফিক। জাকিয়া বেগম ভাবলেন তার বউমার নামও তো কেয়া। তাহলে কেয়াই কি প্রাক-বিবাহকালে রফিক নামের কোনো প্রেমিকের সঙ্গে... তিনি ভাবতেও পারেন না, তার বউমার মতো এমন ভালো মেয়ের মধ্যে কোনো গোপন পাপ থাকতে পারে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ডাক দিলেন-

কেয়া, এদিকে শুনে যাও তো মা।

রান্নাঘর থেকে কেয়া দৌড়ে আসলো, আমায় ডাকছেন মা?

এই ছবিগুলো দেখ তো।

জাকিয়া বেগম ছবিগুলো কেয়ার হাতে তুলে দিলেন। ছবিগুলো হাতে নিয়েই কেয়া বুঝে ফেলল এগুলো রফিক ও তার অন্য সহপাঠীদের সঙ্গে তোলা সেই ছবি। তার মুখ শুকিয়ে গেল। কয়েকটা ছবি তার হাত থেকে পড়ে গেল মেঝেতে। তার শুকনো মুখ দেখেই জাকিয়া বেগম যা বোঝার বুঝে ফেললেন। বললেন-

এই ছবিগুলো অনেকের সঙ্গে তোমার তোলা, রফিক যুবকটি কে?

কেয়া কোনো উত্তর দিল না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল।

জাকিয়া বেগম আবার প্রশ্ন করলেন-

ছবিগুলোর উল্টো পিঠে তোমার আর রফিকের নাম লেখা। রফিক কে? তাকে তুমি চেন? কেয়ার মুখে কোনো শব্দ নেই। তার মাথা আরও নিচু হলো।

জাকিয়া বেগম বললেন, এই ছবিগুলো রফিক আসাদের নামে পাঠিয়েছে। ঠিক আছে তুমি যাও।

কেয়ার পা যেন মেঝেতে আটকে গেছে। সে হাঁটতে পারছে না। তার পা দুটো টলমল করছে, বুঝি পড়ে যাবে। কোনো রকমে বেডরুমে গিয়ে কেয়া দরজা বন্ধ করল। তারপর বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে লাগল। ভাবলো আমার সর্বনাশ হয়ে গেল। রফিক আমার চরম ক্ষতি করল। আমাদের মধ্যে পরিচয় ছিল ঠিকই কিন্তু আমরা কোনো পাপ তো করিনি। পারিবারিক কারণে আমাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। বিয়ের আগেই আমি পিকনিকে গিয়ে রফিক ও অন্যদের সঙ্গে তোলা ছবিগুলো পুড়িয়ে ফেলেছি। আমি তো রফিকের ক্ষতি করার জন্য কোনো ছবি তার বউয়ের কাছে পাঠিয়ে দেইনি। তাহলে রফিক কেন আমার ক্ষতি করতে চাইছে। আমার শাশুড়ি সব জানলেন। এরপর চিঠিগুলো চলে যাবে আসাদের হাতে। তারপর...

কেয়া চলে যাওয়ার পর জাকিয়া বেগম ভাবলেন, কেয়া খুব ভয় পেয়েছে। কেয়ার জন্য তার মায়া হলো। তিনি ভাবলেন বিয়ের আগে একজন যুবকের সঙ্গে একজন যুবতীর পরিচয় থাকা বা কোনো অনুষ্ঠানে যুগল ছবি তোলা ইত্যাদি হতেই পারে। তিনি চলে গেলেন তার অতীত জীবনে। তরুণী বয়সে তাঁরও এক যুবকের সঙ্গে পরিচয় ছিল। এক অনুষ্ঠানে ওই যুবক ও অন্যদের সঙ্গে তিনিও ছবি তুলেছিলেন। যদিও পরবর্তীতে তাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। তাই বলে সেই যুবক তো আসাদের আব্বার কাছে কোনো ছবি পাঠিয়ে আমাদের সাংসারিক জীবনের ক্ষতি করতে চায়নি। জাকিয়া বেগম ভাবলেন, আসলে রফিক যুবকটাই ভালো নয়। তিনি মনে মনে বললেন, ভালোই হয়েছে কেয়ার সঙ্গে রফিকের বিয়ে না হয়ে। কেয়া হয়তো সুখী হতে পারত না। এখন আসাদ-কেয়া সুখেই আছে।

অফিস থেকে ফিরে আসাদ দেখল কেয়া তৈরি হয়নি। বিছানায় শুয়ে আছে। আসাদ তাড়া দিল-

কী ব্যাপার এখনো তৈরি হওনি যে, শুয়ে আছ। তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নাও।

আজ আমার ভালো লাগছে না, আমি যাব না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ কেয়ার পাশে বসে দেখল কেমন যেন হয়ে গেছে কেয়া। তার চোখ মুখ বসে গেছে। তার মধ্যে কোনো হাসিখুশির ভাব নেই। আশ্চর্য হলো আসাদ, বলল-

কী ব্যাপার কেয়া, তোমার কী হয়েছে? ভালো করে কথাও বলছ না। তোমার কি অসুখ করেছে?

না, আমার অসুখ করেনি, আমার ভালো লাগছে না। আমি সংগীতানুষ্ঠানে যাব না বলে পাশ ফিরল।

আসাদের মেজাজ খারাপ হলো, সে জোরে জোরে বলতে লাগল-

সকালে তোমাকে ভালো দেখে গেলাম, এখন কি এমন হলো যে ভালো করে কথা পর্যন্ত বলছ না। শরীরও খারাপ না, তাহলে হলোটা কী?

আসাদের চেঁচামেচি শুনে জাকিয়া বেগম নিজের ঘর থেকে উঠে আসলেন। বললেন,

আসাদ তুই চেঁচামেচি করিস না। কেয়ার শরীরটা ভালো না। তুই অফিস থেকে এসেছিস। মুখ হাত ধুয়ে চা খেয়ে নে, এর মধ্যে আমি কেয়াকে তৈরি হতে বলছি।

কেয়ার কাছে এসে জাকিয়া বেগম কেয়ার কপালে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদুরে গলায় বললেন, কেয়া তুমি ওঠ। মুখে হাতে পানি দাও। কাপড়চোপড় পরে তৈরি হয়ে নাও। তারপর আসাদের সঙ্গে চা খেয়ে বেরিয়ে পড়। তুমি না গেলে আসাদ আরও বাড়াবাড়ি করবে।

কেয়া জাকিয়া বেগমের কথার অবাধ্য হলো না। তার যাওয়ার একটুও ইচ্ছে নেই। তবু যাওয়ার জন্য সে তৈরি হতে গেল। কারণ জাকিয়া বেগমের হাতে তার মৃত্যুবাণ। সে বাণ কখন তিনি তার ছেলের হাতে তুলে দেবেন কে জানে!

রাত দশটার পর পরই কেয়া ও আসাদ ফিরল। তাড়াতাড়ি খাওয়া-দাওয়া সেরে কেয়া আগেই শুয়ে পড়ল। কিছুক্ষণ পর আসাদ বিছানায় গিয়ে কেয়াকে বলল- কী ব্যাপার, আগে আগে এসে শুয়ে পড়লে যে?

ভালো লাগছে না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ উষ্মা প্রকাশ করল,

ভালো লাগছে না ভালো লাগছে না, কী যে কর না! এত সুন্দর অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম। আর এখন তুমি... তোমার কখন কী যে হয়! তোমার এ ধরনের ব্যবহারে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।

কেয়া কোনো কথা বলল না।

আসাদ কোলবালিশ নিয়ে কেয়ার পাশে শুয়ে পড়ল। একটু পরেই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল সে।

কেয়ার কিছুতেই ঘুম আসছে না। সে ডাইনিং রুমে এসে বেসিনে হাত মুখ ধুয়ে নিল। ডাইনিং রুমের পাশেই তার শাশুড়ির ঘর। দেখল ঘরে আলো জ্বলছে। কেয়া জানে তার শাশুড়ি অনেক রাত পর্যন্ত জেগে পড়াশোনা করেন। বিশেষ করে মহাপুরুষদের জীবনী। কেয়া বিছানায় না ফিরে পায়ে পায়ে সিঁড়ি ভেঙে ছাদে উঠে গেল। ছাদের রেলিংয়ে ভর দিয়ে সে আকাশের চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকল। কিন্তু কিছুই তার ভালো লাগছে না। কেবলই চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করছে।

পেছনে পায়ের শব্দে কেয়া ঘুরে দেখে তার শাশুড়ি। কথা বললেন জাকিয়া বেগম,

আমি জানি তুমি খুব ভয় পেয়ে গেছ। ভয়ের কিছু নেই। বিয়ের আগে এমন টুকটাক ঘটনা অনেক নারী-পুরুষের জীবনেই থাকে। তাই বলে সে সব টেনে এনে বর্তমান সময়টার উদ্যাপন নষ্ট করা ঠিক নয়। তুমি তো জান, আমি মেয়েদের কলেজে পড়িয়েছি। সারা জীবন সংস্কৃতিচর্চা করেছি। অনেক কবিতা লিখেছি। আমার লেখা কবিতা, গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। আমি একজন উদারমনা মানুষ। ভার্সিটির জীবনে অনেক মেয়ের ক্ষেত্রে তোমার মতো এ রকম ঘটনা ঘটে। এটা তেমন দোষের নয়। জীবনের ধর্মই বলা যায়। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি হুট করে সব ব্যাপারকে খারাপ ভাবি না। তা এই রফিক ছেলেটা কে? আমাকে সব খুলে বল, তোমার কোনো সমস্যা হবে না। সে তো কোনো ভালো বন্ধু নয় তোমার।

কেয়া মুখ খুলল মা, রফিক আর আমি ভার্সিটিতে একসঙ্গে পড়ালেখা করেছি। ও মেধাবী ছাত্র ছিল। ওর সঙ্গে আমার ভালোই জানাশোনা ছিল। তবে আমরা কোনো অন্যায় করিনি। ভার্সিটি থেকে একবার আমরা পিকনিকে গিয়েছিলাম। সেখানেই বনভোজনের তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে অন্যদের সঙ্গে আমাদের এই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল। এমএ পরীক্ষা দিয়েই রফিক বিদেশে চলে যায়। তখন থেকেই ওর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ ছিল না। এদিকে এমএ পরীক্ষার রেজাল্ট বের হওয়ার পর আপনার ছেলের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়ে গেল। আমি ওকে ভুলেই গিয়েছিলাম।

তা হঠাৎ এ ছবিগুলো পাঠানোর কারণ কী?

মা কদিন আগে হঠাৎ করে রফিকের সঙ্গে আমার এক শপিং মলে দেখা। রফিকই আমার সঙ্গে যেচে এসে কথা বলল। শুনলাম ও এক বিদেশিনীকে বিয়ে করেছিল, সে বিয়ে টিকেনি। তাই দেশে চলে এসেছে। কথায় কথায় সে আমাকে আমাদের পুরোনো সম্পর্কটা চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। আমি ঘোর আপত্তি করেছি; বলেছি, এ অসম্ভব। কারণ আসাদকে নিয়ে আমি সুখে আছি। আমাদের সুখের সংসার। বরং তুমি দেশে বিয়ে করে সংসারী হও। সেটাই ভালো হবে।

ভালো করেছ বউমা, তুমি বুদ্ধিমতীর মতো কাজ করেছ।

কিন্তু মা, রফিক আমার এ কথায় মাইন্ড করেছে। সে আমার সংসার নষ্ট করে দেবে বলে শাসিয়েছে। আমার মনে হয় সে জন্যই ছবিগুলো আপনার ছেলের নামে পাঠিয়েছে। আমি এখন কী করব মা- কেয়ার কণ্ঠে করুণ আর্তনাদ।

কোনো চিন্তা কর না বউমা। রফিক জীবনে পরাজিত হয়েছে। তোমার সুখে সে পরশ্রীকাতর হয়ে পড়েছে। তাই সে তোমার সুখের সংসার নষ্ট করতে চাইছে। তা সে পারবে না। তুমি ও আসাদ খুব সুখী। তোমার এই সুখের সংসার নষ্ট হোক আমি মা হয়ে কিছুতেই তা চাইব না। আমি চাই আসাদ আর তুমি চিরদিন সুখে সংসার কর। আমি সব ছবি পুড়িয়ে ফেলেছি। আসাদকে এ ব্যাপারে কিছুই বলব না।

কেয়ার বুক থেকে পাথর চাপা দুঃখটা সরে গেল। সে শাশুড়ির বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ডাকল- মা, কেয়ার চোখে আনন্দাশ্রু।

জাকিয়া বেগম কেয়ার চোখের অশ্রু মুছিয়ে দিয়ে বললেন, কেঁদো না। আমি তোমার মতো মেয়ে ছিলাম, বউ ছিলাম, মা হয়েছি। তুমিও আমার মতো মেয়ে ছিলে, বউ হয়েছ, একদিন মা হবে। তোমার আর আমার অবস্থা একই।

কেয়া শাশুড়িকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে