শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

মা

সৈয়দ কাদের নওয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
মা

গল্প

কেয়া। বাইশ বসন্ত পার করা সুন্দরী। শবরী কলার মতো গায়ের রং। হরিণের মতো টানা চোখ। খাড়া সুন্দর নাক। কমলা কোয়া ঠোঁট। সিনেমার নায়িকাদের মতো ভ্রু, চোখের পল্লব। সাধারণ বাঙালি মেয়েদের তুলনায় কেয়া কিছুটা লম্বা। পাঁচ ফুট সাত। সব মিলিয়ে কেয়ার ফিগার সুন্দর, যে কোনো পুরুষের নজর কাড়ে। এমএ পাস করার পরপরই আসাদের সঙ্গে তার বিয়ে। কেয়ার কোলে এখনো কোনো সন্তান আসেনি।

কেয়া সুখী গৃহিণী। স্বামী-শাশুড়ি নিয়ে তার সংসার। শ্বশুর মারা গেছেন বছর পাঁচেক আগে। একমাত্র ননদ শিউলির বিয়ে হয়ে গেছে, থাকে শ্বশুরবাড়িতে। স্বামী আসাদ চৌধুরী। বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তা। আসাদকে দেখলেই বোঝা যায় অভিজাত। চেহারায় সৌম্য সৌন্দর্য। মাথায় লম্বা। গড়নে শক্ত সমর্থ। গায়ের রং পরিষ্কার। নিজ শহরেই সরকারি অফিসের কর্মকর্তা। সরকারি গাড়িতেই অফিসে যাতায়াত করে।

অফিসে যাওয়ার আগে যথারীতি হাঁকডাক শুরু করেছে আসাদ। কেয়া... ও কেয়া... কোথায় গেলে?

প্রথম ডাকেই সাড়া দিল কেয়া, আসছি... একটু দেরি কর।

একটুও দেরি নয়, এক্ষুনি এসো। আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে। অফিসে আজ অনেক কাজ। ইউনিয়ন নেতাদের সঙ্গে মিটিং আছে।

কেয়া আর একটু গলা চড়াল, যাচ্ছি, যাচ্ছি। ডাক পড়লে আর থামতে নেই বুঝি।

না থামতে নেই, তুমি তাড়াতাড়ি এসো। কেয়া জানে সকালে ঘুম থেকে উঠে আসাদের এ সময় ভীষণ তাড়া। নিজে কোনো রকমে সকালে এক কাপ চা খেয়েই বাথরুম থেকে সোজা নিচে, নিজের চেম্বার কাম স্টাডিতে। আসাদ নিজের পৈতৃক দ্বিতল বাড়ির নিচতলায় চেম্বার করেছে। নিজেরা থাকে দোতলায়, চেম্বার কাম স্টাডিতে আসাদ রোজকার করণীয় কাজগুলোর ব্যাপারে নিজেকে তৈরি করে নেয় সকালে। বইপত্র ঘাঁটে, পেপারস গুছায়। দফায় দফায় চা, খবরের কাগজ, সিগারেটের প্যাকেট সবই একতলার ঘরে পৌঁছে দিয়ে আসে কাজের বুয়া। ধূমায়িত চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে খবরের কাগজে চোখ বোলায় আসাদ। পাড়ার দুএকজন লোকও আসে সকালে। তাদের সঙ্গে টুকটাক কথা সারে। ওপরে ওঠে কাঁটায় কাঁটায় আটটায়। এসেই চেঁচামেচি। কেয়া আমার সেভিং ক্রিম নেই কেন? কেয়া তাড়াতাড়ি লুঙ্গি তোয়ালে দাও। কেয়া আমার প্যান্ট শার্ট বের কর। প্যান্টে বেল্ট পরাও। কেয়া... কেয়া... কেয়া...। কেয়া যদি একবার ডান দিকে ছোটে তো একবার বাঁ-দিকে। কখনো রান্নাঘরে। কখনো বেডরুমে। কখনোবা নাশতার টেবিলে। নিঃশ্বাস বন্ধ করে কেয়াকে এ সময় ছুটতে হয়। পান থেকে চুন খসলে মিনি ঝগড়া বাধাবে আসাদ। হাতের কাছে সব কিছু গোছানো না পেলে চেঁচামেচি শুরু করবে।

আসাদের শার্ট হাতে দৌড়ে এলো কেয়া। বাবারে বাবা, হলোটা কী? এত চেঁচামেচি কীসের?

আমার রুমাল কোথায়?

একদিন তুমি রুমালটাও খুঁজে নিতে পার না।

না, পারি না। তুমি করছটা কী?

তোমার শার্টের বোতাম লাগাচ্ছিলাম। একটা বোতাম খুলে গেছে।

অফিসে যাওয়ার আগ মুহূর্ত বোতাম লাগাচ্ছ, আগে এসব ঠিক করে রাখতে পার না? সারা দিন করটা কী?

কী যে করি তা আমি জানি। আর তুমি তো তা দেখ। তবে দেখার মতো চোখ নিয়ে তাকাও না, তাই দেখতে পাও না। ঠিক আছে আমার অন্যায় হয়ে গেছে, ঘাট মানছি।

আসাদ গায়ে শার্ট চড়িয়ে আয়নার দিকে মুখ করে টাই বাঁধতে লাগল। একটু পর কেয়া আসাদকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে শার্টে টাইপিন এঁটে দিতে দিতে আদুরে গলায় বলল-

অফিসে যাওয়ার আগে এত তাড়াহুড়া কর না, একেবারে ছেলেমানুষি। আমি তো এসেছি এ বাড়িতে দুবছর, এর আগে তোমার কী করে চলত?

কী করে চলত জানি না। তবে এখন তোমাকে ছাড়া আমার একদণ্ডও চলে না।

যাকে ছাড়া একদণ্ড চলে না তার সঙ্গে বুঝি এ রকম চেঁচামেচি করতে হয়?

কেয়াকে আদর করে আসাদ বলল- এ সময় অফিসে যাওয়ার তাড়া থাকে তো সেজন্য।

রাখ, মেজাজটা খারাপ করে দিয়ে এখন আর আদর করা লাগবে না।

মেজাজ খারাপ করলেও এখন তো আদর করলাম। দাও ব্রিফকেসটা দাও। অফিসের গাড়ি এসে গেছে। হর্ন দিচ্ছে, আসাদের মুখে হাসি।

কেয়া আসাদের হাতে ব্রিফকেস তুলে দিল।

আসাদ দোতলার সিঁড়ি ভেঙে নামার সময় কেয়াকে উদ্দেশ করে বলল,

ঠিক ৫টায় তৈরি থাকবে। সন্ধ্যা ৬টায় স্থানীয় অডিটোরিয়ামে ফরিদা পারভীনের একক সংগীতানুষ্ঠান। টিকিট কাটা আছে।

আচ্ছা... কেয়া জবাব দিল।

সংগীতানুষ্ঠানের কথা শুনে কেয়ার মনটা উৎফুল্ল হয়ে উঠল। সংগীত কেয়ার খুব পছন্দ। কলেজ জীবনে বেশ কিছুদিন সে সংগীত চর্চা করেছিল। পরে আর হয়নি। অবসর সময়ে কেয়া গান শোনে, বিশেষ করে রবীন্দ্রসংগীত। মন উৎফুল্লের এই মুহূর্তে তার প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত। আমারো পরানো যাহা চায়, তুমি তাই।

কেয়া গেল রান্নাঘরে। কী রান্না হবে দেখতে এবং কাজের বুয়াকে রান্নার কাজে সাহায্য করতে। কেয়ার শাশুড়ি জাকিয়া বেগম এ সময় তার নিজের ঘরে শুয়ে বসেই থাকেন। তিনি কেয়াকে খুব পছন্দ করেন। কারণ কেয়া সব সময় শাশুড়ির খোঁজখবর নেয়, সেবাযত্ন করে। জাকিয়া বেগমের মতে, কেয়া শুধু সুন্দরীই নয়, গুণবতীও। তিনি কেয়াকে নিজের মেয়ের মতো ভালোবাসেন এবং মাঝেমধ্যে কেয়া বলেই ডাকেন। আত্মীয়স্বজনের কাছে কেয়ার প্রশংসা করেন।

জাকিয়া বেগম বারান্দায় পায়চারি করছিলেন। এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠল। রান্নাঘর থেকে কেয়া শাশুড়ির উদ্দেশে বলল, আম্মা দেখেন তো কে এলো? আমি রান্নাঘরে, হাত আটকা, যেতে পারছি না।

জাকিয়া বেগম দরজা খুললেন। কুরিয়ার সার্ভিসের এক লোক তার হাতে মোটা একটা প্যাকেট দিয়ে চলে গেল। প্যাকেটটা আসাদের নামে এসেছে, প্যাকেটটা আসাদের অফিসের ঠিকানায় না এসে বাড়ির ঠিকানায় আসলো কেন? স্রেফ কৌতূহলের বশবর্তী হয়েই জাকিয়া বেগম প্যাকেটটা খুলে ফেললেন। দেখলেন প্যাকেটের ভেতর বেশ কয়েকটি গ্রুপ ছবি। ছবিগুলোসহ তিনি নিজের ঘরে গেলেন। দেখলেন ছবিগুলো সব কেয়ার সঙ্গে অনেক যুবক-যুবতীর। ছবির উল্টো পিঠে লেখা কেয়া, রফিক। জাকিয়া বেগম ভাবলেন তার বউমার নামও তো কেয়া। তাহলে কেয়াই কি প্রাক-বিবাহকালে রফিক নামের কোনো প্রেমিকের সঙ্গে... তিনি ভাবতেও পারেন না, তার বউমার মতো এমন ভালো মেয়ের মধ্যে কোনো গোপন পাপ থাকতে পারে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ডাক দিলেন-

কেয়া, এদিকে শুনে যাও তো মা।

রান্নাঘর থেকে কেয়া দৌড়ে আসলো, আমায় ডাকছেন মা?

এই ছবিগুলো দেখ তো।

জাকিয়া বেগম ছবিগুলো কেয়ার হাতে তুলে দিলেন। ছবিগুলো হাতে নিয়েই কেয়া বুঝে ফেলল এগুলো রফিক ও তার অন্য সহপাঠীদের সঙ্গে তোলা সেই ছবি। তার মুখ শুকিয়ে গেল। কয়েকটা ছবি তার হাত থেকে পড়ে গেল মেঝেতে। তার শুকনো মুখ দেখেই জাকিয়া বেগম যা বোঝার বুঝে ফেললেন। বললেন-

এই ছবিগুলো অনেকের সঙ্গে তোমার তোলা, রফিক যুবকটি কে?

কেয়া কোনো উত্তর দিল না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল।

জাকিয়া বেগম আবার প্রশ্ন করলেন-

ছবিগুলোর উল্টো পিঠে তোমার আর রফিকের নাম লেখা। রফিক কে? তাকে তুমি চেন? কেয়ার মুখে কোনো শব্দ নেই। তার মাথা আরও নিচু হলো।

জাকিয়া বেগম বললেন, এই ছবিগুলো রফিক আসাদের নামে পাঠিয়েছে। ঠিক আছে তুমি যাও।

কেয়ার পা যেন মেঝেতে আটকে গেছে। সে হাঁটতে পারছে না। তার পা দুটো টলমল করছে, বুঝি পড়ে যাবে। কোনো রকমে বেডরুমে গিয়ে কেয়া দরজা বন্ধ করল। তারপর বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে লাগল। ভাবলো আমার সর্বনাশ হয়ে গেল। রফিক আমার চরম ক্ষতি করল। আমাদের মধ্যে পরিচয় ছিল ঠিকই কিন্তু আমরা কোনো পাপ তো করিনি। পারিবারিক কারণে আমাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। বিয়ের আগেই আমি পিকনিকে গিয়ে রফিক ও অন্যদের সঙ্গে তোলা ছবিগুলো পুড়িয়ে ফেলেছি। আমি তো রফিকের ক্ষতি করার জন্য কোনো ছবি তার বউয়ের কাছে পাঠিয়ে দেইনি। তাহলে রফিক কেন আমার ক্ষতি করতে চাইছে। আমার শাশুড়ি সব জানলেন। এরপর চিঠিগুলো চলে যাবে আসাদের হাতে। তারপর...

কেয়া চলে যাওয়ার পর জাকিয়া বেগম ভাবলেন, কেয়া খুব ভয় পেয়েছে। কেয়ার জন্য তার মায়া হলো। তিনি ভাবলেন বিয়ের আগে একজন যুবকের সঙ্গে একজন যুবতীর পরিচয় থাকা বা কোনো অনুষ্ঠানে যুগল ছবি তোলা ইত্যাদি হতেই পারে। তিনি চলে গেলেন তার অতীত জীবনে। তরুণী বয়সে তাঁরও এক যুবকের সঙ্গে পরিচয় ছিল। এক অনুষ্ঠানে ওই যুবক ও অন্যদের সঙ্গে তিনিও ছবি তুলেছিলেন। যদিও পরবর্তীতে তাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। তাই বলে সেই যুবক তো আসাদের আব্বার কাছে কোনো ছবি পাঠিয়ে আমাদের সাংসারিক জীবনের ক্ষতি করতে চায়নি। জাকিয়া বেগম ভাবলেন, আসলে রফিক যুবকটাই ভালো নয়। তিনি মনে মনে বললেন, ভালোই হয়েছে কেয়ার সঙ্গে রফিকের বিয়ে না হয়ে। কেয়া হয়তো সুখী হতে পারত না। এখন আসাদ-কেয়া সুখেই আছে।

অফিস থেকে ফিরে আসাদ দেখল কেয়া তৈরি হয়নি। বিছানায় শুয়ে আছে। আসাদ তাড়া দিল-

কী ব্যাপার এখনো তৈরি হওনি যে, শুয়ে আছ। তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নাও।

আজ আমার ভালো লাগছে না, আমি যাব না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ কেয়ার পাশে বসে দেখল কেমন যেন হয়ে গেছে কেয়া। তার চোখ মুখ বসে গেছে। তার মধ্যে কোনো হাসিখুশির ভাব নেই। আশ্চর্য হলো আসাদ, বলল-

কী ব্যাপার কেয়া, তোমার কী হয়েছে? ভালো করে কথাও বলছ না। তোমার কি অসুখ করেছে?

না, আমার অসুখ করেনি, আমার ভালো লাগছে না। আমি সংগীতানুষ্ঠানে যাব না বলে পাশ ফিরল।

আসাদের মেজাজ খারাপ হলো, সে জোরে জোরে বলতে লাগল-

সকালে তোমাকে ভালো দেখে গেলাম, এখন কি এমন হলো যে ভালো করে কথা পর্যন্ত বলছ না। শরীরও খারাপ না, তাহলে হলোটা কী?

আসাদের চেঁচামেচি শুনে জাকিয়া বেগম নিজের ঘর থেকে উঠে আসলেন। বললেন,

আসাদ তুই চেঁচামেচি করিস না। কেয়ার শরীরটা ভালো না। তুই অফিস থেকে এসেছিস। মুখ হাত ধুয়ে চা খেয়ে নে, এর মধ্যে আমি কেয়াকে তৈরি হতে বলছি।

কেয়ার কাছে এসে জাকিয়া বেগম কেয়ার কপালে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদুরে গলায় বললেন, কেয়া তুমি ওঠ। মুখে হাতে পানি দাও। কাপড়চোপড় পরে তৈরি হয়ে নাও। তারপর আসাদের সঙ্গে চা খেয়ে বেরিয়ে পড়। তুমি না গেলে আসাদ আরও বাড়াবাড়ি করবে।

কেয়া জাকিয়া বেগমের কথার অবাধ্য হলো না। তার যাওয়ার একটুও ইচ্ছে নেই। তবু যাওয়ার জন্য সে তৈরি হতে গেল। কারণ জাকিয়া বেগমের হাতে তার মৃত্যুবাণ। সে বাণ কখন তিনি তার ছেলের হাতে তুলে দেবেন কে জানে!

রাত দশটার পর পরই কেয়া ও আসাদ ফিরল। তাড়াতাড়ি খাওয়া-দাওয়া সেরে কেয়া আগেই শুয়ে পড়ল। কিছুক্ষণ পর আসাদ বিছানায় গিয়ে কেয়াকে বলল- কী ব্যাপার, আগে আগে এসে শুয়ে পড়লে যে?

ভালো লাগছে না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ উষ্মা প্রকাশ করল,

ভালো লাগছে না ভালো লাগছে না, কী যে কর না! এত সুন্দর অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম। আর এখন তুমি... তোমার কখন কী যে হয়! তোমার এ ধরনের ব্যবহারে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।

কেয়া কোনো কথা বলল না।

আসাদ কোলবালিশ নিয়ে কেয়ার পাশে শুয়ে পড়ল। একটু পরেই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল সে।

কেয়ার কিছুতেই ঘুম আসছে না। সে ডাইনিং রুমে এসে বেসিনে হাত মুখ ধুয়ে নিল। ডাইনিং রুমের পাশেই তার শাশুড়ির ঘর। দেখল ঘরে আলো জ্বলছে। কেয়া জানে তার শাশুড়ি অনেক রাত পর্যন্ত জেগে পড়াশোনা করেন। বিশেষ করে মহাপুরুষদের জীবনী। কেয়া বিছানায় না ফিরে পায়ে পায়ে সিঁড়ি ভেঙে ছাদে উঠে গেল। ছাদের রেলিংয়ে ভর দিয়ে সে আকাশের চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকল। কিন্তু কিছুই তার ভালো লাগছে না। কেবলই চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করছে।

পেছনে পায়ের শব্দে কেয়া ঘুরে দেখে তার শাশুড়ি। কথা বললেন জাকিয়া বেগম,

আমি জানি তুমি খুব ভয় পেয়ে গেছ। ভয়ের কিছু নেই। বিয়ের আগে এমন টুকটাক ঘটনা অনেক নারী-পুরুষের জীবনেই থাকে। তাই বলে সে সব টেনে এনে বর্তমান সময়টার উদ্যাপন নষ্ট করা ঠিক নয়। তুমি তো জান, আমি মেয়েদের কলেজে পড়িয়েছি। সারা জীবন সংস্কৃতিচর্চা করেছি। অনেক কবিতা লিখেছি। আমার লেখা কবিতা, গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। আমি একজন উদারমনা মানুষ। ভার্সিটির জীবনে অনেক মেয়ের ক্ষেত্রে তোমার মতো এ রকম ঘটনা ঘটে। এটা তেমন দোষের নয়। জীবনের ধর্মই বলা যায়। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি হুট করে সব ব্যাপারকে খারাপ ভাবি না। তা এই রফিক ছেলেটা কে? আমাকে সব খুলে বল, তোমার কোনো সমস্যা হবে না। সে তো কোনো ভালো বন্ধু নয় তোমার।

কেয়া মুখ খুলল মা, রফিক আর আমি ভার্সিটিতে একসঙ্গে পড়ালেখা করেছি। ও মেধাবী ছাত্র ছিল। ওর সঙ্গে আমার ভালোই জানাশোনা ছিল। তবে আমরা কোনো অন্যায় করিনি। ভার্সিটি থেকে একবার আমরা পিকনিকে গিয়েছিলাম। সেখানেই বনভোজনের তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে অন্যদের সঙ্গে আমাদের এই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল। এমএ পরীক্ষা দিয়েই রফিক বিদেশে চলে যায়। তখন থেকেই ওর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ ছিল না। এদিকে এমএ পরীক্ষার রেজাল্ট বের হওয়ার পর আপনার ছেলের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়ে গেল। আমি ওকে ভুলেই গিয়েছিলাম।

তা হঠাৎ এ ছবিগুলো পাঠানোর কারণ কী?

মা কদিন আগে হঠাৎ করে রফিকের সঙ্গে আমার এক শপিং মলে দেখা। রফিকই আমার সঙ্গে যেচে এসে কথা বলল। শুনলাম ও এক বিদেশিনীকে বিয়ে করেছিল, সে বিয়ে টিকেনি। তাই দেশে চলে এসেছে। কথায় কথায় সে আমাকে আমাদের পুরোনো সম্পর্কটা চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। আমি ঘোর আপত্তি করেছি; বলেছি, এ অসম্ভব। কারণ আসাদকে নিয়ে আমি সুখে আছি। আমাদের সুখের সংসার। বরং তুমি দেশে বিয়ে করে সংসারী হও। সেটাই ভালো হবে।

ভালো করেছ বউমা, তুমি বুদ্ধিমতীর মতো কাজ করেছ।

কিন্তু মা, রফিক আমার এ কথায় মাইন্ড করেছে। সে আমার সংসার নষ্ট করে দেবে বলে শাসিয়েছে। আমার মনে হয় সে জন্যই ছবিগুলো আপনার ছেলের নামে পাঠিয়েছে। আমি এখন কী করব মা- কেয়ার কণ্ঠে করুণ আর্তনাদ।

কোনো চিন্তা কর না বউমা। রফিক জীবনে পরাজিত হয়েছে। তোমার সুখে সে পরশ্রীকাতর হয়ে পড়েছে। তাই সে তোমার সুখের সংসার নষ্ট করতে চাইছে। তা সে পারবে না। তুমি ও আসাদ খুব সুখী। তোমার এই সুখের সংসার নষ্ট হোক আমি মা হয়ে কিছুতেই তা চাইব না। আমি চাই আসাদ আর তুমি চিরদিন সুখে সংসার কর। আমি সব ছবি পুড়িয়ে ফেলেছি। আসাদকে এ ব্যাপারে কিছুই বলব না।

কেয়ার বুক থেকে পাথর চাপা দুঃখটা সরে গেল। সে শাশুড়ির বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ডাকল- মা, কেয়ার চোখে আনন্দাশ্রু।

জাকিয়া বেগম কেয়ার চোখের অশ্রু মুছিয়ে দিয়ে বললেন, কেঁদো না। আমি তোমার মতো মেয়ে ছিলাম, বউ ছিলাম, মা হয়েছি। তুমিও আমার মতো মেয়ে ছিলে, বউ হয়েছ, একদিন মা হবে। তোমার আর আমার অবস্থা একই।

কেয়া শাশুড়িকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে