শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

মা

সৈয়দ কাদের নওয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
মা

গল্প

কেয়া। বাইশ বসন্ত পার করা সুন্দরী। শবরী কলার মতো গায়ের রং। হরিণের মতো টানা চোখ। খাড়া সুন্দর নাক। কমলা কোয়া ঠোঁট। সিনেমার নায়িকাদের মতো ভ্রু, চোখের পল্লব। সাধারণ বাঙালি মেয়েদের তুলনায় কেয়া কিছুটা লম্বা। পাঁচ ফুট সাত। সব মিলিয়ে কেয়ার ফিগার সুন্দর, যে কোনো পুরুষের নজর কাড়ে। এমএ পাস করার পরপরই আসাদের সঙ্গে তার বিয়ে। কেয়ার কোলে এখনো কোনো সন্তান আসেনি।

কেয়া সুখী গৃহিণী। স্বামী-শাশুড়ি নিয়ে তার সংসার। শ্বশুর মারা গেছেন বছর পাঁচেক আগে। একমাত্র ননদ শিউলির বিয়ে হয়ে গেছে, থাকে শ্বশুরবাড়িতে। স্বামী আসাদ চৌধুরী। বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তা। আসাদকে দেখলেই বোঝা যায় অভিজাত। চেহারায় সৌম্য সৌন্দর্য। মাথায় লম্বা। গড়নে শক্ত সমর্থ। গায়ের রং পরিষ্কার। নিজ শহরেই সরকারি অফিসের কর্মকর্তা। সরকারি গাড়িতেই অফিসে যাতায়াত করে।

অফিসে যাওয়ার আগে যথারীতি হাঁকডাক শুরু করেছে আসাদ। কেয়া... ও কেয়া... কোথায় গেলে?

প্রথম ডাকেই সাড়া দিল কেয়া, আসছি... একটু দেরি কর।

একটুও দেরি নয়, এক্ষুনি এসো। আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে। অফিসে আজ অনেক কাজ। ইউনিয়ন নেতাদের সঙ্গে মিটিং আছে।

কেয়া আর একটু গলা চড়াল, যাচ্ছি, যাচ্ছি। ডাক পড়লে আর থামতে নেই বুঝি।

না থামতে নেই, তুমি তাড়াতাড়ি এসো। কেয়া জানে সকালে ঘুম থেকে উঠে আসাদের এ সময় ভীষণ তাড়া। নিজে কোনো রকমে সকালে এক কাপ চা খেয়েই বাথরুম থেকে সোজা নিচে, নিজের চেম্বার কাম স্টাডিতে। আসাদ নিজের পৈতৃক দ্বিতল বাড়ির নিচতলায় চেম্বার করেছে। নিজেরা থাকে দোতলায়, চেম্বার কাম স্টাডিতে আসাদ রোজকার করণীয় কাজগুলোর ব্যাপারে নিজেকে তৈরি করে নেয় সকালে। বইপত্র ঘাঁটে, পেপারস গুছায়। দফায় দফায় চা, খবরের কাগজ, সিগারেটের প্যাকেট সবই একতলার ঘরে পৌঁছে দিয়ে আসে কাজের বুয়া। ধূমায়িত চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে খবরের কাগজে চোখ বোলায় আসাদ। পাড়ার দুএকজন লোকও আসে সকালে। তাদের সঙ্গে টুকটাক কথা সারে। ওপরে ওঠে কাঁটায় কাঁটায় আটটায়। এসেই চেঁচামেচি। কেয়া আমার সেভিং ক্রিম নেই কেন? কেয়া তাড়াতাড়ি লুঙ্গি তোয়ালে দাও। কেয়া আমার প্যান্ট শার্ট বের কর। প্যান্টে বেল্ট পরাও। কেয়া... কেয়া... কেয়া...। কেয়া যদি একবার ডান দিকে ছোটে তো একবার বাঁ-দিকে। কখনো রান্নাঘরে। কখনো বেডরুমে। কখনোবা নাশতার টেবিলে। নিঃশ্বাস বন্ধ করে কেয়াকে এ সময় ছুটতে হয়। পান থেকে চুন খসলে মিনি ঝগড়া বাধাবে আসাদ। হাতের কাছে সব কিছু গোছানো না পেলে চেঁচামেচি শুরু করবে।

আসাদের শার্ট হাতে দৌড়ে এলো কেয়া। বাবারে বাবা, হলোটা কী? এত চেঁচামেচি কীসের?

আমার রুমাল কোথায়?

একদিন তুমি রুমালটাও খুঁজে নিতে পার না।

না, পারি না। তুমি করছটা কী?

তোমার শার্টের বোতাম লাগাচ্ছিলাম। একটা বোতাম খুলে গেছে।

অফিসে যাওয়ার আগ মুহূর্ত বোতাম লাগাচ্ছ, আগে এসব ঠিক করে রাখতে পার না? সারা দিন করটা কী?

কী যে করি তা আমি জানি। আর তুমি তো তা দেখ। তবে দেখার মতো চোখ নিয়ে তাকাও না, তাই দেখতে পাও না। ঠিক আছে আমার অন্যায় হয়ে গেছে, ঘাট মানছি।

আসাদ গায়ে শার্ট চড়িয়ে আয়নার দিকে মুখ করে টাই বাঁধতে লাগল। একটু পর কেয়া আসাদকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে শার্টে টাইপিন এঁটে দিতে দিতে আদুরে গলায় বলল-

অফিসে যাওয়ার আগে এত তাড়াহুড়া কর না, একেবারে ছেলেমানুষি। আমি তো এসেছি এ বাড়িতে দুবছর, এর আগে তোমার কী করে চলত?

কী করে চলত জানি না। তবে এখন তোমাকে ছাড়া আমার একদণ্ডও চলে না।

যাকে ছাড়া একদণ্ড চলে না তার সঙ্গে বুঝি এ রকম চেঁচামেচি করতে হয়?

কেয়াকে আদর করে আসাদ বলল- এ সময় অফিসে যাওয়ার তাড়া থাকে তো সেজন্য।

রাখ, মেজাজটা খারাপ করে দিয়ে এখন আর আদর করা লাগবে না।

মেজাজ খারাপ করলেও এখন তো আদর করলাম। দাও ব্রিফকেসটা দাও। অফিসের গাড়ি এসে গেছে। হর্ন দিচ্ছে, আসাদের মুখে হাসি।

কেয়া আসাদের হাতে ব্রিফকেস তুলে দিল।

আসাদ দোতলার সিঁড়ি ভেঙে নামার সময় কেয়াকে উদ্দেশ করে বলল,

ঠিক ৫টায় তৈরি থাকবে। সন্ধ্যা ৬টায় স্থানীয় অডিটোরিয়ামে ফরিদা পারভীনের একক সংগীতানুষ্ঠান। টিকিট কাটা আছে।

আচ্ছা... কেয়া জবাব দিল।

সংগীতানুষ্ঠানের কথা শুনে কেয়ার মনটা উৎফুল্ল হয়ে উঠল। সংগীত কেয়ার খুব পছন্দ। কলেজ জীবনে বেশ কিছুদিন সে সংগীত চর্চা করেছিল। পরে আর হয়নি। অবসর সময়ে কেয়া গান শোনে, বিশেষ করে রবীন্দ্রসংগীত। মন উৎফুল্লের এই মুহূর্তে তার প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত। আমারো পরানো যাহা চায়, তুমি তাই।

কেয়া গেল রান্নাঘরে। কী রান্না হবে দেখতে এবং কাজের বুয়াকে রান্নার কাজে সাহায্য করতে। কেয়ার শাশুড়ি জাকিয়া বেগম এ সময় তার নিজের ঘরে শুয়ে বসেই থাকেন। তিনি কেয়াকে খুব পছন্দ করেন। কারণ কেয়া সব সময় শাশুড়ির খোঁজখবর নেয়, সেবাযত্ন করে। জাকিয়া বেগমের মতে, কেয়া শুধু সুন্দরীই নয়, গুণবতীও। তিনি কেয়াকে নিজের মেয়ের মতো ভালোবাসেন এবং মাঝেমধ্যে কেয়া বলেই ডাকেন। আত্মীয়স্বজনের কাছে কেয়ার প্রশংসা করেন।

জাকিয়া বেগম বারান্দায় পায়চারি করছিলেন। এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠল। রান্নাঘর থেকে কেয়া শাশুড়ির উদ্দেশে বলল, আম্মা দেখেন তো কে এলো? আমি রান্নাঘরে, হাত আটকা, যেতে পারছি না।

জাকিয়া বেগম দরজা খুললেন। কুরিয়ার সার্ভিসের এক লোক তার হাতে মোটা একটা প্যাকেট দিয়ে চলে গেল। প্যাকেটটা আসাদের নামে এসেছে, প্যাকেটটা আসাদের অফিসের ঠিকানায় না এসে বাড়ির ঠিকানায় আসলো কেন? স্রেফ কৌতূহলের বশবর্তী হয়েই জাকিয়া বেগম প্যাকেটটা খুলে ফেললেন। দেখলেন প্যাকেটের ভেতর বেশ কয়েকটি গ্রুপ ছবি। ছবিগুলোসহ তিনি নিজের ঘরে গেলেন। দেখলেন ছবিগুলো সব কেয়ার সঙ্গে অনেক যুবক-যুবতীর। ছবির উল্টো পিঠে লেখা কেয়া, রফিক। জাকিয়া বেগম ভাবলেন তার বউমার নামও তো কেয়া। তাহলে কেয়াই কি প্রাক-বিবাহকালে রফিক নামের কোনো প্রেমিকের সঙ্গে... তিনি ভাবতেও পারেন না, তার বউমার মতো এমন ভালো মেয়ের মধ্যে কোনো গোপন পাপ থাকতে পারে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ডাক দিলেন-

কেয়া, এদিকে শুনে যাও তো মা।

রান্নাঘর থেকে কেয়া দৌড়ে আসলো, আমায় ডাকছেন মা?

এই ছবিগুলো দেখ তো।

জাকিয়া বেগম ছবিগুলো কেয়ার হাতে তুলে দিলেন। ছবিগুলো হাতে নিয়েই কেয়া বুঝে ফেলল এগুলো রফিক ও তার অন্য সহপাঠীদের সঙ্গে তোলা সেই ছবি। তার মুখ শুকিয়ে গেল। কয়েকটা ছবি তার হাত থেকে পড়ে গেল মেঝেতে। তার শুকনো মুখ দেখেই জাকিয়া বেগম যা বোঝার বুঝে ফেললেন। বললেন-

এই ছবিগুলো অনেকের সঙ্গে তোমার তোলা, রফিক যুবকটি কে?

কেয়া কোনো উত্তর দিল না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল।

জাকিয়া বেগম আবার প্রশ্ন করলেন-

ছবিগুলোর উল্টো পিঠে তোমার আর রফিকের নাম লেখা। রফিক কে? তাকে তুমি চেন? কেয়ার মুখে কোনো শব্দ নেই। তার মাথা আরও নিচু হলো।

জাকিয়া বেগম বললেন, এই ছবিগুলো রফিক আসাদের নামে পাঠিয়েছে। ঠিক আছে তুমি যাও।

কেয়ার পা যেন মেঝেতে আটকে গেছে। সে হাঁটতে পারছে না। তার পা দুটো টলমল করছে, বুঝি পড়ে যাবে। কোনো রকমে বেডরুমে গিয়ে কেয়া দরজা বন্ধ করল। তারপর বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে লাগল। ভাবলো আমার সর্বনাশ হয়ে গেল। রফিক আমার চরম ক্ষতি করল। আমাদের মধ্যে পরিচয় ছিল ঠিকই কিন্তু আমরা কোনো পাপ তো করিনি। পারিবারিক কারণে আমাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। বিয়ের আগেই আমি পিকনিকে গিয়ে রফিক ও অন্যদের সঙ্গে তোলা ছবিগুলো পুড়িয়ে ফেলেছি। আমি তো রফিকের ক্ষতি করার জন্য কোনো ছবি তার বউয়ের কাছে পাঠিয়ে দেইনি। তাহলে রফিক কেন আমার ক্ষতি করতে চাইছে। আমার শাশুড়ি সব জানলেন। এরপর চিঠিগুলো চলে যাবে আসাদের হাতে। তারপর...

কেয়া চলে যাওয়ার পর জাকিয়া বেগম ভাবলেন, কেয়া খুব ভয় পেয়েছে। কেয়ার জন্য তার মায়া হলো। তিনি ভাবলেন বিয়ের আগে একজন যুবকের সঙ্গে একজন যুবতীর পরিচয় থাকা বা কোনো অনুষ্ঠানে যুগল ছবি তোলা ইত্যাদি হতেই পারে। তিনি চলে গেলেন তার অতীত জীবনে। তরুণী বয়সে তাঁরও এক যুবকের সঙ্গে পরিচয় ছিল। এক অনুষ্ঠানে ওই যুবক ও অন্যদের সঙ্গে তিনিও ছবি তুলেছিলেন। যদিও পরবর্তীতে তাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। তাই বলে সেই যুবক তো আসাদের আব্বার কাছে কোনো ছবি পাঠিয়ে আমাদের সাংসারিক জীবনের ক্ষতি করতে চায়নি। জাকিয়া বেগম ভাবলেন, আসলে রফিক যুবকটাই ভালো নয়। তিনি মনে মনে বললেন, ভালোই হয়েছে কেয়ার সঙ্গে রফিকের বিয়ে না হয়ে। কেয়া হয়তো সুখী হতে পারত না। এখন আসাদ-কেয়া সুখেই আছে।

অফিস থেকে ফিরে আসাদ দেখল কেয়া তৈরি হয়নি। বিছানায় শুয়ে আছে। আসাদ তাড়া দিল-

কী ব্যাপার এখনো তৈরি হওনি যে, শুয়ে আছ। তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নাও।

আজ আমার ভালো লাগছে না, আমি যাব না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ কেয়ার পাশে বসে দেখল কেমন যেন হয়ে গেছে কেয়া। তার চোখ মুখ বসে গেছে। তার মধ্যে কোনো হাসিখুশির ভাব নেই। আশ্চর্য হলো আসাদ, বলল-

কী ব্যাপার কেয়া, তোমার কী হয়েছে? ভালো করে কথাও বলছ না। তোমার কি অসুখ করেছে?

না, আমার অসুখ করেনি, আমার ভালো লাগছে না। আমি সংগীতানুষ্ঠানে যাব না বলে পাশ ফিরল।

আসাদের মেজাজ খারাপ হলো, সে জোরে জোরে বলতে লাগল-

সকালে তোমাকে ভালো দেখে গেলাম, এখন কি এমন হলো যে ভালো করে কথা পর্যন্ত বলছ না। শরীরও খারাপ না, তাহলে হলোটা কী?

আসাদের চেঁচামেচি শুনে জাকিয়া বেগম নিজের ঘর থেকে উঠে আসলেন। বললেন,

আসাদ তুই চেঁচামেচি করিস না। কেয়ার শরীরটা ভালো না। তুই অফিস থেকে এসেছিস। মুখ হাত ধুয়ে চা খেয়ে নে, এর মধ্যে আমি কেয়াকে তৈরি হতে বলছি।

কেয়ার কাছে এসে জাকিয়া বেগম কেয়ার কপালে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদুরে গলায় বললেন, কেয়া তুমি ওঠ। মুখে হাতে পানি দাও। কাপড়চোপড় পরে তৈরি হয়ে নাও। তারপর আসাদের সঙ্গে চা খেয়ে বেরিয়ে পড়। তুমি না গেলে আসাদ আরও বাড়াবাড়ি করবে।

কেয়া জাকিয়া বেগমের কথার অবাধ্য হলো না। তার যাওয়ার একটুও ইচ্ছে নেই। তবু যাওয়ার জন্য সে তৈরি হতে গেল। কারণ জাকিয়া বেগমের হাতে তার মৃত্যুবাণ। সে বাণ কখন তিনি তার ছেলের হাতে তুলে দেবেন কে জানে!

রাত দশটার পর পরই কেয়া ও আসাদ ফিরল। তাড়াতাড়ি খাওয়া-দাওয়া সেরে কেয়া আগেই শুয়ে পড়ল। কিছুক্ষণ পর আসাদ বিছানায় গিয়ে কেয়াকে বলল- কী ব্যাপার, আগে আগে এসে শুয়ে পড়লে যে?

ভালো লাগছে না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ উষ্মা প্রকাশ করল,

ভালো লাগছে না ভালো লাগছে না, কী যে কর না! এত সুন্দর অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম। আর এখন তুমি... তোমার কখন কী যে হয়! তোমার এ ধরনের ব্যবহারে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।

কেয়া কোনো কথা বলল না।

আসাদ কোলবালিশ নিয়ে কেয়ার পাশে শুয়ে পড়ল। একটু পরেই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল সে।

কেয়ার কিছুতেই ঘুম আসছে না। সে ডাইনিং রুমে এসে বেসিনে হাত মুখ ধুয়ে নিল। ডাইনিং রুমের পাশেই তার শাশুড়ির ঘর। দেখল ঘরে আলো জ্বলছে। কেয়া জানে তার শাশুড়ি অনেক রাত পর্যন্ত জেগে পড়াশোনা করেন। বিশেষ করে মহাপুরুষদের জীবনী। কেয়া বিছানায় না ফিরে পায়ে পায়ে সিঁড়ি ভেঙে ছাদে উঠে গেল। ছাদের রেলিংয়ে ভর দিয়ে সে আকাশের চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকল। কিন্তু কিছুই তার ভালো লাগছে না। কেবলই চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করছে।

পেছনে পায়ের শব্দে কেয়া ঘুরে দেখে তার শাশুড়ি। কথা বললেন জাকিয়া বেগম,

আমি জানি তুমি খুব ভয় পেয়ে গেছ। ভয়ের কিছু নেই। বিয়ের আগে এমন টুকটাক ঘটনা অনেক নারী-পুরুষের জীবনেই থাকে। তাই বলে সে সব টেনে এনে বর্তমান সময়টার উদ্যাপন নষ্ট করা ঠিক নয়। তুমি তো জান, আমি মেয়েদের কলেজে পড়িয়েছি। সারা জীবন সংস্কৃতিচর্চা করেছি। অনেক কবিতা লিখেছি। আমার লেখা কবিতা, গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। আমি একজন উদারমনা মানুষ। ভার্সিটির জীবনে অনেক মেয়ের ক্ষেত্রে তোমার মতো এ রকম ঘটনা ঘটে। এটা তেমন দোষের নয়। জীবনের ধর্মই বলা যায়। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি হুট করে সব ব্যাপারকে খারাপ ভাবি না। তা এই রফিক ছেলেটা কে? আমাকে সব খুলে বল, তোমার কোনো সমস্যা হবে না। সে তো কোনো ভালো বন্ধু নয় তোমার।

কেয়া মুখ খুলল মা, রফিক আর আমি ভার্সিটিতে একসঙ্গে পড়ালেখা করেছি। ও মেধাবী ছাত্র ছিল। ওর সঙ্গে আমার ভালোই জানাশোনা ছিল। তবে আমরা কোনো অন্যায় করিনি। ভার্সিটি থেকে একবার আমরা পিকনিকে গিয়েছিলাম। সেখানেই বনভোজনের তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে অন্যদের সঙ্গে আমাদের এই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল। এমএ পরীক্ষা দিয়েই রফিক বিদেশে চলে যায়। তখন থেকেই ওর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ ছিল না। এদিকে এমএ পরীক্ষার রেজাল্ট বের হওয়ার পর আপনার ছেলের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়ে গেল। আমি ওকে ভুলেই গিয়েছিলাম।

তা হঠাৎ এ ছবিগুলো পাঠানোর কারণ কী?

মা কদিন আগে হঠাৎ করে রফিকের সঙ্গে আমার এক শপিং মলে দেখা। রফিকই আমার সঙ্গে যেচে এসে কথা বলল। শুনলাম ও এক বিদেশিনীকে বিয়ে করেছিল, সে বিয়ে টিকেনি। তাই দেশে চলে এসেছে। কথায় কথায় সে আমাকে আমাদের পুরোনো সম্পর্কটা চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। আমি ঘোর আপত্তি করেছি; বলেছি, এ অসম্ভব। কারণ আসাদকে নিয়ে আমি সুখে আছি। আমাদের সুখের সংসার। বরং তুমি দেশে বিয়ে করে সংসারী হও। সেটাই ভালো হবে।

ভালো করেছ বউমা, তুমি বুদ্ধিমতীর মতো কাজ করেছ।

কিন্তু মা, রফিক আমার এ কথায় মাইন্ড করেছে। সে আমার সংসার নষ্ট করে দেবে বলে শাসিয়েছে। আমার মনে হয় সে জন্যই ছবিগুলো আপনার ছেলের নামে পাঠিয়েছে। আমি এখন কী করব মা- কেয়ার কণ্ঠে করুণ আর্তনাদ।

কোনো চিন্তা কর না বউমা। রফিক জীবনে পরাজিত হয়েছে। তোমার সুখে সে পরশ্রীকাতর হয়ে পড়েছে। তাই সে তোমার সুখের সংসার নষ্ট করতে চাইছে। তা সে পারবে না। তুমি ও আসাদ খুব সুখী। তোমার এই সুখের সংসার নষ্ট হোক আমি মা হয়ে কিছুতেই তা চাইব না। আমি চাই আসাদ আর তুমি চিরদিন সুখে সংসার কর। আমি সব ছবি পুড়িয়ে ফেলেছি। আসাদকে এ ব্যাপারে কিছুই বলব না।

কেয়ার বুক থেকে পাথর চাপা দুঃখটা সরে গেল। সে শাশুড়ির বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ডাকল- মা, কেয়ার চোখে আনন্দাশ্রু।

জাকিয়া বেগম কেয়ার চোখের অশ্রু মুছিয়ে দিয়ে বললেন, কেঁদো না। আমি তোমার মতো মেয়ে ছিলাম, বউ ছিলাম, মা হয়েছি। তুমিও আমার মতো মেয়ে ছিলে, বউ হয়েছ, একদিন মা হবে। তোমার আর আমার অবস্থা একই।

কেয়া শাশুড়িকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
সর্বশেষ খবর
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

১৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম