শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সাধারণ কৃষক থেকে কেএফসি’র মালিক

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
সাধারণ কৃষক থেকে  কেএফসি’র মালিক

১৩ বছর বয়সে ঘর ছাড়েন এবং স্কুল থেকে ঝরে পড়েন। পড়াশোনা ছেড়ে খামারে কাজ শুরু করেন। সেখান থেকে ইন্ডিয়ানা পুলিশ বাহিনীর ঘোড়ার গাড়ি রং করার চাকরি নেন। ১৪ বছর বয়স থেকে তিনি খামারে কৃষকের কাজ করেন

 

সাফল্যের কোনো বয়স লাগে না। কর্নেল হারল্যান্ড স্যান্ডার্স তার উদাহরণ। বিশ্ববাসী স্যান্ডার্সকে বিখ্যাত ফুড শপ কেএফসির মালিক হিসেবেই চেনেন। কর্নেল স্যান্ডার্সের হাতেই এসেছে মজাদার কেএফসির ফ্রাইড চিকেনের স্বাদ। বিখ্যাত এই ব্যক্তি সাফল্যের দেখা পান ৬০ বছর বয়সে।

দুনিয়া জোড়া যে কোম্পানিটির খ্যাতি, সেই কেএফসির মলিক স্যান্ডার্স জন্মগ্রহণ করেন ১৮৯০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ইন্ডিয়ানার হেনরিভ্যালিতে। বাবা উইলবার ডেভিড এবং মা মার্গারেট অ্যানে স্যান্ডার্স। তিন সন্তানের মধ্যে স্যান্ডার্স ছিলেন সবার বড়। বাবা ছিলেন নরম ও স্নেহপরায়ণ। তিনি ৮০ একরের একটি ফার্মে কাজ করতেন। ১৮৯৩ সালে এক দুর্ঘটনায় স্যান্ডার্সের বাবার পা ভেঙে যায়। তার দুই বছর পরে মাত্র ৫ বছর বয়সে স্যান্ডার্স বাবাকে হারান। বাবার মৃত্যুর পর মা মার্গারেট অ্যানে ১৯০২ সালে আবার বিয়ে করেন। সৎ বাবার পরিবার ভালো লাগেনি স্যান্ডার্সের। তখন তারা ইন্ডিয়ানার গ্রিনউডে চলে আসেন।

ছেলেবেলা থেকেই স্যান্ডার্স দরিদ্রতার মাঝে বড় হয়েছেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে ঘর ছাড়েন এবং স্কুল থেকে ঝরে পড়েন। পড়াশোনা ছেড়ে খামারে কাজ শুরু করেন। সেখান থেকে ইন্ডিয়ানা পুলিশ বাহিনীর ঘোড়ার গাড়ি রং করার চাকরি নেন। ১৪ বছর বয়স থেকে তিনি খামারে খেতমজুরের কাজ করেন। ১৯০৬ সালে ইন্ডিয়ানার নিউ আলবানিতে গাড়ির কন্ডাক্টরের চাকরি করেন। বছরখানেক চাকরি করে ছেড়ে দেন। এরপর কাজ নেন একটি কামারশালায়। সেখানে তিনি দুই মাসও টেকেননি। এরপর কয়লাচালিত ট্রেনের ছাইয়ের টাংকি পরিষ্কারের কাজ নেন। ১৬ বছর বয়সে কাজ পান ফায়ারম্যানের। এরপর নর্থফোক এবং ওয়েস্টার্ন রেলস্টেশনে দিনমজুরের কাজও করেন। স্যান্ডার্সের স্বভাবই হয়তো এমন ছিল যে, বেশি দিন এক জায়গায় কাজ করতে পারতেন না। দুই বছর পর আবার তিনি ফিরে যান ইলিনয় সেন্ট্রাল রেলরোডে। কাজ নেন ফায়ারম্যানের। ১৭ বছরের মাথায় মোট চারবার চাকরি হারিয়েছিলেন স্যান্ডার্স। এরপর স্যান্ডার্স এক্সটেনশন ইউনিভার্সিটিতে আইন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে লিটল রক নামের একটি প্রতিষ্ঠানে বছর তিনেক প্র্যাকটিস করে কিছু উপার্জন করেন। সেখানেও বাধা পান। এক ক্লায়েন্টের সঙ্গে আদালতে ঝগড়া করে আইন পেশার ইতি ঘটান। এরপর অর্থাভাবে আইন পেশাকেও বিদায় জানান।  সেখান থেকে ফিরে পেনসিলভেনিয়ার রেলস্টেশনে চাকরি নেন। ১৯১৬ সালে স্যান্ডার্স ও পরিবার জেফারসনভাইলে চলে আসলে তিনি একটি বীমা কোম্পানিতে চাকরি নেন। সেই চাকরি হারিয়ে সেলসম্যানের কাজ করেন। ১৯১৮ সালে ১৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন এবং ১৯ বছর বয়সেই বাবা হন স্যান্ডার্স। কিন্তু ২০ বছর বয়েসে তার স্ত্রী তাকে ফেলে রেখে চলে যায় আর কন্যা সন্তানটিকেও নিয়ে যায় সঙ্গে। ১৯২০ সালে তিনি নৌকার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। এই কোম্পানি থেকে তিনি নদীতে চলা ডিঙ্গি নৌকা বিক্রি করতেন। তার কোম্পানির নামে তিনি শেয়ারও চালু করেন। যার বেশিরভাগ মালিক ছিলেন তিনি নিজেই এবং কোম্পানির সচিব নির্বাচিত হন। এটাই ছিল তার ক্যারিয়ারের প্রথম এবং তাত্ক্ষণিক কোনো সাফল্য। ১৯২২ সালে ইন্ডিয়ানার কলম্বাসে চেম্বার অব কমার্স নামের একটি কোম্পানিতে সচিবের চাকরি নেন। সেই চাকরিটিও ভালো না লাগায় এক সময় চাকরি ছেড়ে দেন। শুধু তাই নয়, তার ডিঙ্গি নৌকার কোম্পানিটিও ৩২ হাজার ডলারে বিক্রি করে দেন। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩,০৯,০০০ ডলার। সেই অর্থ দিয়ে হাইড্রোকার্বন গ্যাসের বাতি উৎপাদনকারী কোম্পানি চালু করেন। তার বৈদ্যুতিক বাতির এই কোম্পানিটিও বেশিদিন টেকেনি। কলোনিল স্যান্ডার্স বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হন। এরপর পাড়ি জমান কেন্টাকির উইনচেস্টারে। সেখানে তিনি ম্যাচিলিন নামের একটি টায়ার কোম্পানিতে সেলসম্যানের চাকরি নেন। ১৯২৪ সালে কোম্পানিটি বন্ধ হলে নিকোলাসভ্যালির এক স্টেশনে চাকরি নেন এবং অদ্ভুত ব্যাপার হলো ১৯৩০ সালে স্টেশনটিও বন্ধ হয়ে যায়। একই বছরে ক্যান্টাকির নর্থ ক্যারোলাইনা এলাকায় শীল অয়েল কোম্পানি তাদের স্টেশনে খাবার সার্ভিসের প্রস্তাব করে। সেখানে তাকে কোনো জায়গা ভাড়া দিতে হতো না। বিনিময়ে তার বিক্রি করা খাবারের লভ্যাংশের কিছু অংশ দিতে হতো। সেখানে তিনি ফ্রাইড চিকেনসহ বিভিন্ন খাবার পরিবেশন করতেন। প্রাথমিকভাবে তিনি রেস্টুরেন্ট খোলার আগে বাসায় বাসায় মজাদার খাবার সরবরাহ করতেন। যেহেতু তার চকচকে দামি রেস্তোরাঁ ছিল না, তাই বাড়িতেই রান্না করে খাবার সরবরাহ করতেন। এক সময় তার তৈরি খাবারের জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। ১৯৩৯ সালে নর্থ ক্যারোলাইনার অ্যাশেভ্যালিতে একটি মোটেল নেন স্যান্ডার্স। ওই বছরই নভেম্বর মাসে আগুন লেগে তার দোকানটি পুরোপুরি পুড়ে যায়। বারবার নানা বাধা থাকা সত্ত্বেও স্যান্ডার্স কখনো পিছপা হননি। জীবন সংগ্রামে দৃঢ় প্রত্যয়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন। এবার তিনি ১৪০ আসনের একটি রেস্টুরেন্ট খোলেন। ১৯৪০ সালের জুলাইয়ে তিনি তার রেস্টুরেন্টে স্পেশ্যাল ফ্রাইড চিকেন বিক্রি শুরু করেন। তার বয়স যখন ৪০, তার ক্যান্টাকি সার্ভিস স্টেশনটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। তার এই জনপ্রিয়তায় ক্যান্টাকির গভর্নর তাকে ক্যান্টাকির কর্নেল মনোনীত করেন। সে সময় তিনি ফ্রাইড চিকেনের ব্যবসায়ে মনোনিবেশ শুরু করেন। ১৯৫২ সালে স্যান্ডার্স ‘চিকেন ফ্রাই’ ধারণাটিকে আয়ের উেস পরিণত করার উদ্দেশ্যে একটি উপযুক্ত রেস্তোরাঁ খুঁজতে শুরু করেন। না পেয়ে শেষমেশ সেলবাইভ্যালিতে রেস্তোরাঁ খুলে বসেন। নাম দেন ক্যান্টাকি ফ্রাইড চিকেন এবং সময় তালে তালে তার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। তার তৈরি ‘ক্যান্টাকি ফ্রাইড চিকেন’ বিশ্বের প্রথম বড় ফ্রাইড চিকেন কোম্পানি হয়ে ওঠে। সেই প্রাচীন রেস্তোরাঁটিই আজকের ‘কেএফসি’। ১৯৫৫ সাল থেকে মাত্র দশ বছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে কেএফসির এবং ৬০০টি শাখা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭০ সালে স্যান্ডার্স আমেরিকান কোম্পানির কাছে রেস্তোরাঁটি ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে বিক্রি করে দেন। ১৯৮০ সালে ৯০ বছর বয়সে বিখ্যাত এই ব্যবসায়ী পরলোক গমন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন