শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৮

পাট থেকে সোনালি ব্যাগ

শনিবারের সকাল ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
পাট থেকে সোনালি ব্যাগ

পাট নিয়ে গবেষণা করে চলেছেন অনেক দিন। অবশেষে সুফল মিলল তার। পাট থেকে পলিথিন ব্যাগ উদ্ভাবন করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী পরমাণু শক্তি কমিশনের সাবেক মহাপরিচালক ও বাংলাদেশ জুটমিল করপোরেশনের বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ড. মোবারক আহমদ খান। তিনি এই ব্যাগের নাম দিয়েছেন  ‘সোনালি ব্যাগ’। পাট থেকে সেলুলোজ আহরণের পর প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা হয় সিট। তা থেকেই তৈরি হয় ব্যাগ। উদ্ভাবক ড. মোবারক আহমদ খান বলেন, পাট থেকে তৈরি পলিথিন ব্যাগ প্রচলিত পলিথিনের তৈরি ব্যাগের চেয়ে অধিক কার্যকর। এ পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করার পর ফেলে দিলে সহজেই মাটির সঙ্গে মিশে যায়। উপরন্তু তা মাটিতে সারের কাজ করে। সহজলভ্য উপাদান এবং সাধারণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি এ পলিথিন ব্যাগ বিদেশে রপ্তানির ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়া, জাপান, আরব আমিরাতসহ কয়েকটি দেশ সোনালি ব্যাগ আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, প্রাথমিক উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে দৈনিক ৩ টন। সরকারিভাবে এ ব্যাগ উৎপাদন হলেও বাণিজ্যিকভাবে এর উৎপাদনের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। পাটকলগুলোতেই এর উৎপাদন হতে পারে। তাছাড়া যে কেউ ক্ষুদ্র পরিসরে এর কারখানা স্থাপন করতে পারে। স্বল্প পরিমাণে সোনালি ব্যাগ উৎপাদিত হওয়ায় এর বিপণন এখনো সীমিত। প্রতি ব্যাগের দাম ৩ থেকে ৪ টাকা। অধিক পরিমাণ উৎপাদিত হলে দাম প্রতিটি ৫০ পয়সায় নামিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করছেন অনেকে।  এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, সোনালি ব্যাগ প্রচলিত পলিথিন ব্যাগের বিকল্প হতে পারে। প্রচলিত ‘অক্ষয়’ পলিথিন ব্যাগের কারণে পরিবেশ দূষণ, ভূমির উর্বরতাশক্তি হ্রাস, নদনদী ভরাট, শহরে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি ইত্যাদি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব যদি সোনালি ব্যাগ প্রয়োজন মতো উৎপাদন, বাজারজাত ও ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। এর ফলে পাটের অর্থনীতিও অনিবার্যভাবে চাঙ্গা হয়ে উঠতে পারে। বর্তমানে বাজারে প্রচলিত পলিথিন ব্যাগের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় ১৯৮২ সালে। কিন্তু যে ইথাইলিন থেকে পলিথিন বা পলিথাইলিন উৎপাদিত হয় তা পরিবেশের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকারক। এ পলিথিন ব্যাগ কোনোভাবেই এমন কি পুরিয়েও ধ্বংস করা যায় না। ফলে জমিতে, পানিতে, ড্রেনে যেখানেই ফেলা হোক না কেন, তা অক্ষত থাকে।

পাটের সম্ভাবনা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। উড়োজাহাজ শিল্প, গাড়িশিল্পসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পাটের ব্যবহার হচ্ছে। পাটের মন্ড থেকে কাগজ তৈরির কথা আমরা অনেকবার শুনেছি। এক সময় বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী কাগজ তৈরির মন্ডের যে চাহিদা রয়েছে তার ১৫ শতাংশও যদি পাট পূরণ করতে পারে তবে বাংলাদেশের পাট-অর্থনীতি গার্মেন্টর চেয়েও বেশি অবদান রাখতে পারবে। বাংলাদেশেরই এক বিজ্ঞানী পাট থেকে ‘মিহিতন্তু’ আবিষ্কার করেছেন। এই তন্তু হতে পারে তুলাজাত তন্তুর বিকল্প। আবিষ্কার কর্তার দাবি, গুণে-মানে তুলাজাত তন্তুর চেয়ে পাটের মিহিতন্তু উত্তম। এ দিয়ে উত্তম কাপড় তৈরি হতে পারে এবং দেশের পাটকলগুলোতে সামান্য প্রযুক্তিগত পরিবর্তন সাধন করে মিহিতন্তু দিয়ে কাপড় উৎপাদন করা সম্ভব। অত্যন্ত দুঃখজনক, পাটের মন্ড দিয়ে কাগজ তৈরির কথা যেমন আর শোনা যায় না, তেমনি মিহিতন্তু দিয়ে কাপড় তৈরির কথাও শোনা যায় না। আমরা জানি না, পাটের পলিথিন ব্যাগ তৈরির সম্ভাবনাও অবহেলা-উপেক্ষার শিকার হবে কিনা। পাটকে বলা হয় ‘সোনালি আঁশ’। পাট যে এর চেয়েও অনেক কিছু, বিভিন্ন আবিষ্কারে তার প্রমাণ আমরা পাই। একমাত্র পাটই দেশের অর্থনীতিকে আমূল পরিবর্তন করে দিতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, জমিতে এই পলিথিন ব্যাগ পড়ার কারণে জমির ফসল উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। নদনদী ও জলাশায়ে পতিত হওয়ার ফলে সেগুলোর বুক ভরাট হয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশে রাজধানীসহ বড় শহরগুলোর জলাবদ্ধতার সে সংকট, তার পেছনেও রয়েছে এই পলিথিন ব্যাগ। তা ড্রেনে পড়ে তার পানি নিষ্কাশন ক্ষমতা অকার্যকর করে দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, ভূপৃষ্ঠকে উত্তপ্ত করে তোলার পেছনে এর বড় ধরনের ভূমিকা রয়েছে। ভূমিকম্প, বজ্রপাত, আল্ট্রাভায়োলেট রেডিয়েশন ইত্যাদির জন্যও এই পলিথিনের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। পলিথিন বা পলিথিন ব্যাগের এই পরিবেশ বিপর্যয়কর নানামুখী প্রতিক্রিয়ার কারণে ২০০২ সালে পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়। এর বদলে পাটের, কাগজের ও কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহার করার কথা বলা হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন ও ব্যবহার বন্ধ হয়নি। বিকল্প ব্যাগের ব্যবহার তেমনভাবে বাড়েনি।

পরিসংখ্যান বলছে, শুধু ঢাকা শহরেরই প্রতিদিন ১ কোটি ৪০ লাখ পলিথিন ব্যাগ ব্যবহূত হচ্ছে। যা এই শহরের জলাবদ্ধতার জন্য ৮০ শতাংশ দায়ী এই পলিথিন ব্যাগ। সারা দেশে পলিথিন ব্যাগ কত ব্যবহূত হয় এবং তার কী ধরনের বিরূপতা পরিবেশ, উৎপাদন ও জীবনযাত্রায় পতিত হয়, তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও ব্যবহার কীভাবে হচ্ছে, সেটা একটা বড় প্রশ্ন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারির অভাব এবং ব্যবস্থা গ্রহণের অক্ষমতাই এজন্য মূলত দায়ী। এটা কি, পলিথিন ব্যাগ সহজে বহনযোগ্য, হাত বাড়লেই পাওয়া যায়, এবং দামও কম। এ কারণেই মানুষ তা ব্যবহার করছে। তাদের মধ্যে সচেতনতারও অভাব রয়েছে। বলা নিষ্প্রয়োজন, উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ যদি বন্ধ করা সম্ভব হতো তাহলে এর ব্যবহারও আপনা আপনি রহিত হতো। আরও লক্ষ্য করার বিষয়, বাজারে উপযুক্ত বিকল্পও যথেষ্ট পরিমাণে নেই। এমতাবস্থায়, সোনালি ব্যাগ সবচেয়ে উপযুক্ত বিকল্প হতে পারে। একদিকে প্রচলিত পলিথিন ব্যাগ উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও ব্যবহার ডেডস্টপ অন্যদিকে সোনালি ব্যাগের বাণিজ্যিক উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও ব্যবহার জনপ্রিয় করার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ-পদক্ষেপ নিতে হবে। তাহলে পরিবেশ ঘাতক পলিথিন ব্যাগের ক্ষতি থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘শিক্ষা ভবিষ্যতের পথ আলোকিত করে’
‘শিক্ষা ভবিষ্যতের পথ আলোকিত করে’

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সিলেটে জাল প্রবেশপত্রকাণ্ডে ছাত্রীর এক বছরের দণ্ড
সিলেটে জাল প্রবেশপত্রকাণ্ডে ছাত্রীর এক বছরের দণ্ড

৩২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ
দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ

১০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১
মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, অনুপস্থিত ৪২৯
গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, অনুপস্থিত ৪২৯

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের
আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মীরসরাইয়ে বৃদ্ধের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
মীরসরাইয়ে বৃদ্ধের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে রংপুর বিভাগে
অনুপস্থিতি ১২৯১ জন
এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে রংপুর বিভাগে অনুপস্থিতি ১২৯১ জন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন’
‘পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন’

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি
যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কালীগঞ্জে নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
কালীগঞ্জে নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ, চারজনকে বহিষ্কার
পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ, চারজনকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী
বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’
‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ
ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি
পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা