শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

রাশিয়ার ডায়েরি

ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

রাশেদুর রহমান, রাশিয়া থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

মানচিত্রে কাজান ক্রেমলিনের পাশে দেখা গেল রেকা নদীর নাম। কিন্তু কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ আর প্রশ্বস্ত প্রবেশদ্বার পেরিয়ে ভিতরে আসতেই চোখ জুড়িয়ে গেল ভলগা নদীর সৌন্দর্যে। মেঘের আড়ালে লুকোচুরি খেলছিল দুপুরের সূর্য। মেঘের আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এলেই ভলগা নদীর টলটলে পানি। তাকিয়ে থাকতে থাকতে মন চলে যায় দূর বহু দূর। এই নদী ইউরোপের দীর্ঘতম। দানিউবের চেয়েও প্রায় এক হাজার কিলোমিটার লম্বা। কাস্পিয়ান সাগর থেকে উৎপন্ন হয়ে এই নদী রাশিয়ার বুক চিরে চলে গেছে দূর বহুদূর। রাশিয়ার বৃহৎ ২০টি শহরের ১১টি এই নদীর তীরেই অবস্থিত। এই কারণেই বুঝি ভলগা রাশিয়ার জাতীয় নদী। এই কারণেই বুঝি রাশানরা নদীটার নাম দিয়েছে ‘মাদার ভলগা’।

 

কাজানেও আছে ক্রেমলিন

লাল আর সোনালি রঙের সিংহাসন। পাশেই রাখা দীর্ঘ কারুকার্যখচিত লাঠি আর সাতরঙা মুকুট। এই সিংহাসন, এই লাঠি আর এই মুকুট মাথায় পরেই এক সময় তাতার সাম্রাজ্য শাসন করতেন চেঙ্গিস খানের বংশধররা। তাতার সম্প্রদায়ের খানদের এই উজ্জ্বল সিংহাসনের দিকে অমোঘ আকর্ষণে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মনে পড়ল উলুঘ মোহাম্মদ খানের কথা। চেঙ্গিস খানের উত্তরপুরুষ উলুঘ মোহাম্মদ। বাগদাদ নগরী ধ্বংসকারী হালাকু খানের বংশধর তিনি। ভয়ঙ্কর যোদ্ধা জাতি হিসেবে পরিচিত এই তাতাররাই পরবর্তীতে ইসলাম ধর্মে দীক্ষা নিয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। উলুঘ মোহাম্মদ খান তাদেরই একজন। পনের শতকে তাতারস্থানে খান সাম্রাজ্যের পত্তনকারী তিনিই। ১১৪ বছর খানদের রাজত্ব টিকে ছিল তাতারস্থানে। পরবর্তীতে জার সম্রাট আইভান দি টেরিবল তাতারস্তানকে নিজ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করে নেন। কিন্তু খান সাম্রাজ্যের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ভালোভাবেই সংরক্ষণ করে রাখে জার সম্রাটরা। কাজান ক্রেমলিনের জাদুঘরে গিয়ে জানা গেল আরও অনেক তথ্য। জাদুঘরে প্রবেশ করতে সাধারণ টিকিটের প্রয়োজন হয়। কিন্তু গলায় ঝুলানো কার্ড বিশেষ সুবিধা এনে দিল। বিনা টিকিটেই জাদুঘরে প্রবেশাধিকার পাওয়া গেল। পরিচালক এসে ঘুরিয়ে দেখালেন সবকিছু। রাশিয়ার ইতিহাসের সামগ্রিক একটা ধারণা পাওয়া সম্ভব এই জাদুঘর থেকেই। এখানে আছে প্রস্তরযুগের নিদর্শন। আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার অনেক কিছু। এই জাদুঘরে প্রবেশের আগে মুগ্ধ নয়নে দেখা হলো কাজান ক্রেমলিন।

মসজিদ, মন্দির, গির্জা নিয়ে কাজান ক্রেমলিন কমপ্লেক্স। নদীর পাশ ঘেঁষে দীর্ঘ সুপ্রশ্বস্ত দেয়াল। দেখেই বুঝা যায় শত্র“র আক্রমণ থেকে প্রাচীর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল এটাকে। স্থানে স্থানে পাহারাদারদের জন্য আছে বিশেষ ব্যবস্থা। দেয়ালের আড়ালে লুকিয়ে থেকে তীর-ধনুক নিয়ে শত্র“র আগমন অপেক্ষায় থাকত প্রহরীরা। কাজান ক্রেমলিনের মূল ভবনটা এখন গভর্নর হাউস হিসেবে ব্যবহƒত হয়। কাজান ক্রেমলিন মূলত আইভন দি টেরিবলের সময় তৈরি করা। এই স্থানে আগে ছিল কাজান খানদের দুর্গ। পরবর্তীতে জার আমলের প্রতীক হিসেবে এখানেই ক্রেমলিন তৈরি করা হয়। বর্তমানে এই স্থানটা মুসলিম আর খ্রিস্টানদের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। অর্থোডক্স খ্রিস্টানদের জন্য যেমন সুবিশাল চার্চ আছে। তেমনি আছে সুবিশাল মসজিদ। ইউরোপের সবচেয়ে বড় মসজিদ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে কুলশরিফ মসজিদটি। ২০০৫ সালের জুনে এই মসজিদটি উদ্বোধন করা হয়। অবশ্য মসজিদটির মূল ভিত তৈরি হয়েছিল ষোঢ়শ ও সপ্তদশ শতকে। কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ প্রাচীরে দাঁড়িয়ে ভলগা নদীর সৌন্দর্য দেখতে দেখতে ইতিহাসের গভীরে এভাবেই হারিয়ে যাওয়া যায় অনায়াসে।

তবে কাজান মানেই কেবল ভলগা নয়। কেবল কাজান ক্রেমলিনও নয়। এটা রাশিয়ার তাতারস্তান রাজ্যের রাজধানী। হাজার বছরের পুরনো এই শহর ঘুরে দেখলে বিশ্বাস জাগে মনে, সত্যিই তাতারস্তান সুন্দর। তার চেয়েও সুন্দর ভলগা নদী। যার স্র্র্র্র্র্র্রোত হয়তবা মিশে গেছে গাঙ্গেয় অববাহিকায়!

 

ভলগার স্রোতে ভেসে সামারা দেখা

দূর দিগন্তে দেখা যায় সুউচ্চ পর্বত শ্রেণি। জিগোলস্কি পর্বতমালা ছড়িয়ে আছে রাশিয়ার এই অঞ্চল জুড়ে। সামারার সীমানা ছাড়িয়ে বহুদূর চলে গেছে। আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে ভলগা নদীতে গিয়ে দেখা হলো সামারা শহর। শহরের পাশঘেঁষা পর্বতমালা আর ভলগা নদীর মন মাতানো সৌন্দর্য।

তলিওস্কি টাউনের মেয়ে সোফিয়া। শুকনো শরীর। সারা মুখে ছোপ ছোপ তিল। এতে তার সৌন্দর্য বেড়েছে বহুগুণে। মস্কোর স্কুল অব ইকোনমিকসে কেবল ভর্তি হলো। তার স্বপ্ন, এক দিন দেশের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিবে। দেশসেবা যে করতে পারবে সোফিয়া তার কিছু নমুনাও দেখাল। ফিফার ভলান্টিয়ার হিসেবে সিটি প্রেস সেন্টারে কাজ করে রুশ মেয়েটি। নৌ ভ্রমণে সঙ্গী হলো সোফিয়া। সামারা শহর সম্পর্কে কথা হলো অনেক। ইতিহাস ও ঐতিহ্য ভালই জানা আছে তার। রাশিয়ার বিভিন্ন লেখক নিয়ে কথা উঠল। লিও তলস্তয়ের হাজী মুরাদ পড়েছ? নাহ, সোফিয়া তা পড়েনি। তবে পুশকিনের বেশির ভাগ বই তার পড়া। নিকোলাই গগল কিংবা ম্যাক্সিম গোর্কিও তার খুব পরিচিত। সোফিয়াকে দিয়ে বিচার করা যায় পুরো রাশিয়াকেই। ওদের সঙ্গে কথা বলতে বলতে হারিয়ে যাওয়া যায় জ্ঞানের গভীর রাজ্যে। কিন্তু ভ্রমণের আনন্দ আর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা কী পাশাপাশি চলে! চলে না। সোফিয়া তাই প্রাণোচ্ছ্বল তরুণীর মতোই ভলগা নদীর স্রোতের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে চিনিয়ে দেয় সামারা শহরকে। ভলগা থেকে গঙ্গা (ফ্রম ভলগা টু গঙ্গা) বইয়ের নাম শুনেছ? সোফিয়া বইটির নাম জানে না। কিন্তু গঙ্গা নদীর নাম জানে। ভলগা হয়ত গঙ্গার কোন স্রোতের সঙ্গে মিশে আছে। ম্যাক্সিম গোর্কী থেকে লিও তলস্তয় হয়ে রাহুল সাংকৃত্যায়ন। আরও কত কী! সবই ভলগা নদীতে আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে।

চারদিকে পরিষ্কার পানি। ঢেউ খেলছে অবিরাম। স্রোত ছুটে চলেছে শহর থেকে শহরে। বন্দর থেকে বন্দরে। দূর দিগন্তে ওড়ে বেড়াচ্ছে পাখির দল। শিকারি পাখিরা ঢেউয়ের ফাঁকফোকর খুঁজে তুলে নিচ্ছে মাছ। হিমেল বাতাস। সবকিছু মিলিয়ে দারুণ কিছু মুহূর্ত। নদীর স্রোত কত দূর চলে গেছে! সামারা থেকে কাজান। তারপর আরও অন্য কোনো দিকে। রাশিয়ার বিখ্যাত ১১টি শহরে।

সামার মানেই ভলগা নয় আবার কেবল জিগুলস্কি পর্বতমালাও নয়। এটুকুতে শহরটার পরিচয় শেষ হবে না। সামারা মানে, প্রথমবার মহাকাশ যাত্রার ইতিহাস। সামারা মানে রুশদের খুব গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র। সামারা মানে নিষিদ্ধ শহর। আরও অনেক কিছু। স্টালিনের ব্যাঙ্কার। সমরকালীন রাজধানী! দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই শহরকেই রাজধানী বানিয়েছিলেন স্টালিন। যুদ্ধ সেন্ট পিটার্সবার্গ আর মস্কো যুদ্ধ কবলিত হওয়ার পর এখান থেকেই দিক নির্দেশনা দিতেন তিনি। এই শহরটা দীর্ঘ সময় নিষিদ্ধ ছিল বিদেশিদের জন্য। কেন? কারণ, এখানে যেন কোন মার্কিন গুপ্তচর আসতে না পারে। এই শহরেই যে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র রাশিয়ার। নানান গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা কেন্দ্রগুলোও এখানে। ভলগা নদীর তীরঘেঁষা স্কয়ার অব গ্লোরিতে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল মূর্তিটি আকাশের দিকে দুহাত বাড়িয়ে রেখেছে। যেন সারা দুনিয়াকে পরম ভালোবাসায় আপন করে নিতে চাইছে। এই শহর যুদ্ধ তো কম দেখেনি। অতীতের সবকিছু ভুলে এক নতুন পৃথিবীর দিকে আহ্বান করে সামারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা